![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি খুব সাধারন একটা ছেলে বেড়ে উঠা গ্রামে, আর ভালোবাসি বাংলাদেশ। পড়তে খুব পছন্দ করি, মাঝে মাঝে লিখারও চেষ্টা করি।
এদেশের রাজনীতিতে আওয়ামিলীগরে ঠেকাইতে গেলে বিএনপিরে লাগবে, ঠিক তেমনি বিএনপিরে ঠেকাইতে গেলে আওয়ামিলীগ লাগবে। একথা জামায়াত কিংবা এনসিপি ভালো কইরা জানে। বর্তমান জামাত কিংবা এনসিপির সাথে বিএনপির লড়াই মুলত একটি অসম লড়াই। আওয়ামিলীগ বিহীন মাঠে বিএনপি হইতেছে এই মুহূর্তে আসমান সমান ক্ষমতাধর। এই আসমান সমান ক্ষমতা ঠেকানোর সাধ্য জামায়াত কিংবা এনসিপির নেই। যার কারনে বিএনপিকে ঠেকানোর জন্যই আওয়ামিলীগকে প্রাসঙ্গিক করে তোলা লাগবে।
এই মুহুর্তে আওয়ামীলীগের ভালো অংশকে দলে টানার চেষ্টা করছে বিএনপি, তবে খুব শীঘ্রই এই মিশনে ঝাপাইয়া পড়বে এনসিপি।এনসিপির জেলা উপজেলা ও আঞ্চলিক কমিটিতে আওয়ামিলীগকে বুকে টেনে নিবে শুধুমাত্র বিএনপিকে ঠেকানোর জন্য আর নিজের দলকে ফাইট করার লেভেলে নেয়ার জন্য।
এখন প্রশ্ন আসতে পারে তাহলে জামায়াতের কি হবে? রাজনৈতিক সেন্সে এদেশের রাজনীতিতে জামায়াত কখনো প্রাসঙ্গিক ছিলো না। এরা একেকবার একেক জনের ঘাড়ে ভর করে রাজনীতি করে যাচ্ছে এবং ভবিষ্যতেও যাবে।
তাহলে বিগত ১৬ বছর আওয়ামিলীগ জামায়াতকে এত চেষ্টা করেও শেষ করতে পারেনি কেন? এর উত্তর হলো, বিএনপি। বিগত ১৬ বছর জামায়াত যদি বিএনপির সাথে জোটে না থেকে একা রাজনীতি করতো তাহলে শেখ হাসিনা জামায়াতকে একেবারে শুরুতেই নিষিদ্ধ করে নিশ্চিহ্ন করে দিতো। কারন বিএনপির সাথে জামায়াতের লড়াইয়ের মতই আওয়ামিলীগের সাথে জামায়াতের লড়াই অসম লড়াই।
এই অসম লড়াইয়ে শেখ হাসিনা জিততে পারেনাই বিএনপির কারনে। শেখ হাসিনা জামায়াতকে বাচিঁয়ে রেখেছিলো বিএনপিকে ঠেকানোর কৌশল হিসেবে। আর বিএনপি জামায়াতকে ধরে রেখেছিলো আওয়ামিলীগ ঠেকানোর কৌশল হিসেবে। যেমনটা সামনের সময়গুলোতে এনসিপি জামায়াতকে ধরে রাখবে কিংবা জামায়াত এনসিপিকে ধরে রাখবে। সামনে এই দুদল মিলেই আওয়ামিলীগকে প্রাসঙ্গিক করে রাখবে বলেই আমার ধারনা।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০২৫ সকাল ১১:২০
রাজীব নুর বলেছেন: আমি রাজনীতি বুঝি না।