![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি আমার দেশকে ভালবাসি, যেমন ভালবাসি মা কে। আমি সংস্কার করতে চাই... যা কিছু নোংরা, অশোভন... পরিবর্তন করতে চাই নিজেকে আর নিজের দেশ মাটি ও মানুষকে......কোন লিঙ্গ ভেদে নয়,কোন ধর্ম ভেদে নয়, কোন বর্ন ভেদে নয়, আর যেন বিভক্ত না হয় মানুষ , বিভক্ত না হয় দেশ... সেই প্রত্যাশা লালন করি.....।
ছাত্রকে যৌন নিপীড়নের দায়ে হেফাজতে শিক্ষক আটক ! ! !
জামালখান ওয়ার্ড এলাকায় অরবিট ক্যাডেট স্কুল এন্ড কলেজের এক শিক্ষককে আটক করেছে পুলিশ। তার বিরুদ্ধ্যে ছাত্রদের যৌন নিপীড়নের অভিযোগ করেছেন অভিভাবক রা।
মঙ্গলবার দুপুরে নগরীর এস এস খালেদ রোডে অবস্থিত স্কুলের জামালখান ক্যাম্পাসে পানির ট্যাংকের ভেতরে লুকানো অবস্থায় তাকে আটক করা হয়। আটক শিক্ষকের নাম মো. ওসমান গণি (৩০)। তার গ্রামের বাড়ি কক্সবাজারের মহেশখালী উপজেলার কালারমা ছড়া এলাকায়।
নগরীর চকবাজার থানার ওসি আতিক আহমেদ বাংলানিউজকে বলেন,‘অভিভাবকদের অভিযোগের ভিত্তিতে স্কুলের ট্যাংক থেকে লুকানো অবস্থায় আটক করা হয়েছে। ছাত্রদের সঙ্গে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে লিপ্ত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে মামলার প্রক্রিয়া চলছে।’
এ ঘটনায় আরও কেউ জড়িত থাকলে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া হবে তিনি জানান।
ওই শিক্ষকের নির্যাতনের শিকার এক ছাত্রের অভিভাবক লোকমান হোসেন বাংলানিউজকে জানান, ওই স্কুলে দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়া তার ছেলে বাড়ি ফিরলে পিটসহ শরীরের বিভিন্ন অংশে ক্ষত দেখতে পান। বিষয়টি ছেলের কাছে জানতে চাইলে সে তার এক শিক্ষক এমনটি করেছে বলে জানায়।
তিনি বলেন,‘ওই শিক্ষক প্রতিদিনই দু-তিনজন ছাত্রকে নিয়ে ছাদে চলে যেতো। সেখানে ওই শিশুদের উপর নিমর্ম নির্যাতন করতো সে। কিন্তু বিষয়টি স্কুল কর্তৃপক্ষকে অবহিত করলে তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি। উল্টো টালবাহানা শুরু করেছে।’
এ ঘটনায় কর্তৃপক্ষ কোন ব্যবস্থা না নিলে বিষয়টি পুলিশকে জানানো হয়। খবর পেয়ে পুলিশ স্কুলের ট্যাংকি থেকে ওই শিক্ষককে আটক করেছে বলে জানা অভিভাবকরা।
কর্তৃপক্ষ ওসমানি গণিকে স্কুলের দ্বিতীয় তলায় বসিয়ে রাখলেও তিনি জনতা ও পুলিশের হাতে ধরা পরার ভয়ে পালিয়ে ছাদে পানির ট্যাংকের ভেতরে লুকিয়ে থাকেন। এরপর অভিভাবক ও স্কুল কর্তৃপক্ষের সহায়তায় তাকে ট্যাংক থেকে উদ্ধার করে পুলিশের হাতে তুলে দেয়া হয়।
এ ঘটনায় কর্তৃপক্ষের অবহেলাকে দায়ী করে আরেক অভিভাবক মো. হুমায়ুন বলেন,‘ডে-কেয়ারের কথা বললেও সন্তানদের নিরাপত্তা দিতে পারছে না তারা।’
স্কুল সূত্রে জানা গেছে, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে ওসমান গণি ওই স্কুলে শিক্ষক হিসেবে নিযুক্ত হয়েছেন।ওই স্কুলের প্রধান সমন্বয়ক হওয়ায় অন্যান্য সহকর্মীদের সঙ্গেও খারাপ আচরণ করেন।
সম্প্রতি তিনি বিদ্যালয়ের স্কুল শাখার ডে-কেয়ারের ছাত্রদের সঙ্গে বিভিন্ন যৌন নিপীড়ন মূলক আচরণ করতে থাকেন। ছাত্ররা তাদের বিষয়টি বললে তারা ওসমানের বিরুদ্ধে কর্তৃপক্ষের কাছে অভিযোগ করেন।
অরবিট ক্যাডেট স্কুল এন্ড কলেজের প্রিন্সিপাল এম নুরুল আলম বাংলানিউজকে বলেন,‘আজ (মঙ্গলবার) সকালে বিষয়টি শোনার পরপরই ওসমানকে আটক করেছি।’
এর আগে এমন ঘটনা শুনেননি উল্লেখ করে তিনি বলেন,‘ তবে এ ঘটনার পর ওসমানের বিরুদ্ধে এমন আরও তিন-চার জন ছাত্রকে যৌননির্যাতন করার অভিযোগ পেয়েছি।’
বরখাস্ত ওসমান গণি:
এদিকে এঘটনার পর মঙ্গলবার বিকেলে অভিযুক্ত শিক্ষক ওসমান গণিকে স্তুল থেকে বরখাস্ত করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন স্কুলের প্রিন্সিপাল এম নূরুল আলম।
এ দিকে ওসমান গণির সহকর্মীরা জানিয়েছেন, তিনি চুনতি মাদ্রসায় পড়াশোনা শেষ করে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলাম শিক্ষায় মাস্টার্স করেছেন এছারাও তিনি হেফাজতের সাথে জড়িত বলে জানা যায়।
২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৫
ছািব্বর বলেছেন: কওমি মাদ্রাসায় সমকাম- কওমি মাদ্রাসার বেশিরভাগ আলেমই আসলে জালেম
৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:০৭
লিঙ্কনহুসাইন বলেছেন: মাওলানারা আর শিক্ষকরা এই সব কি শুরু করলো মাদ্রাসায় গুলায় মাওলানারা ছেলেদের ধরে ধরে বলৎকার করে আর শিক্ষকরা ছাত্রীদের ধর্ষণ করে :-& :-& কিয়ামত কি কাছাইয়া আইলো নাকি !!
৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:১৪
বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: আমি দুঃখিত যে , এই জানোয়ার টাকে শিক্ষক বলে অবিহিত করেছি..
৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৪:৫৫
কসমিক রোহান বলেছেন: পরিপূর্ণ হেফাজতে ইসলামকে সাপোর্ট করে এমন সংগঠণ হল কওমি মাদ্রাসা গুলো।
একে দেখে তো কোন কওমি মাদ্রাসার মনে হচ্ছে না। কারণ কওমি মাদ্রাসার এমন কোন শিক্ষক নেই যার দড়ি তার হাতের এক মূষ্ঠির চেয়ে ছোট।
বাংলাদেশের ৮০ ভাগ মানুষ হেফাজতে ইসলামীকে সাপোর্ট করে। কিন্তু ৮০ ভাগ পুরুষ কিন্তু দাড়ি রাখেনা, দাড়ি রাখ খুব অল্প সংখ্যক পুরুষ।
আর একটা কথা শুধু দাড়ি আর টুপি থাকলেই যে সে হেফাজত তা কক্ষনো নয়।
৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:১৫
মাথা_নষ্ট বলেছেন: তার বিরুদ্ধ্যে ছাত্রদের যৌন নিপীড়নের অভিযোগ করেছেন অভিভাবক রা
খালি অভিযোগেই গ্রেফতার আর অন্যদিনে পান্না মিয়া ১৫০ করেও বাইরে ঘুরে। ভন্ডামির একটা লিমিট আছে।
৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:১৭
মাথা_নষ্ট বলেছেন: এই দেখে তোমার সুশীলগিরি উপচায়া পড়লো। পান্না মাস্টারের সময় কোন খোয়ারে লুকায়ে ছিলা?
৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৩৯
বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: ভাই, আমি অবাক হচ্ছি এই ভেবে যে, এই ধরনের জানোয়ারের পক্ষেও সাপোর্টার আছে!!!!!!
৯| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩
বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: জনাব মাথা নষ্ট ভাই, নাম করনের সার্থকতা বলে একটা জিনিস আছে সেটা আপনার ক্ষেত্রে সার্থকতা অর্জন করেছে। আপনার জ্ঞাতার্থে জানাচ্ছি যে আমার ভেতর খারাপ কে খারাপ আর ভালো কে ভালো বলার সৎ সাহস আছে। আর আমি কারো পক্ষে নই... আমি কোন দলের নই... আমার বিবেক আর বিশ্লেষন দিয়ে আমি বিচার করি। অপরাধী আন্যায়কারী আমার বাপ হলেও আমি তাকে থুতু দিতে পিছুপা হইনা। পান্না মাষ্টার এর বিপক্ষে আমি অনেক লিখেছি ... আমার ফেসবুকে.... আর এই ঘটনার মতো কয়েক টা ঘটনা কয়েক দিনের মাঝে ঘটে যাওয়াই আমি লিখলাম। আশা করি বুঝতে পেরেছেন। পক্ষ নিতে গিয়ে খারাপ কে খারাপ বলার সৎ সাহস হারাবেন না , তাহলে আপনিও তাদের দলে চলে যাবেন সবার চোখে।
১০| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:০৫
বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন:
১১| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:০৭
১২| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ ভোর ৬:১৫
মগজ ভরা মাথা বলেছেন: ইন্টারনেট আর মোবাইল খরচটা নিজেই আয় করুন খুব সহজে Click This Link
১৩| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
তারেক বলেছেন: @বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) - এটা কখনই কওমী মাদ্রসার শিক্ষক হতে পারে না ।বিলিভ ইট অর নট এই পিশাচটা ১০০% আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষক। আর এরা(আলিয়া মাদ্রাসার হুজুর) এমন হতেই পারে।
১৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
তারেক রহমান বলেছেন: এ ধরনের মনমানসিকতা সমপন্ন মাদ্রসার শিক্ষক দের জন্য একটা পতিতালয় করার আবেদন জানাই, এই বিশেষ পতিতালয় শুধু এ ধরনের মনমানসিকতা সমপন্ন মাদ্রসার শিক্ষক দের জন্যি হবে
১৫| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ৯:৫২
প্রকৌশলী রিয়াদ হাসান চৌধুরী বলেছেন: লিঙ্কনহুসাইন wrote: মাওলানারা আর শিক্ষকরা এই সব কি শুরু করলো মাদ্রাসায় গুলায় মাওলানারা ছেলেদের ধরে ধরে বলৎকার করে আর শিক্ষকরা ছাত্রীদের ধর্ষণ করে :-& :-& কিয়ামত কি কাছাইয়া আইলো নাকি !!
১৬| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১০:৩৩
মো ঃ আবু সাঈদ বলেছেন: ইসলামের শাস্তির বিধান থকালে এই সব নর পশু দের অত্যাচার থেকে মানুষ রেহাই পতে।
আর অপরাধি যেই হোক সে দাড়ি টুপি আলা আর পান্ন মাষ্টার ই হোক সে অপরাধি।
হেফাজত এই সব কোন রুপেই কি সমর্থন করে নাকি,না সহযোগিতা করে ,তাহলে কেন একজনের ব্যক্তিগত অপরাধ হেফাজতকে নিতে হবে।
কিন্তু দেশে এমন কিছু দল আছে যারা ,এই সবকে উৎসাহিত করে এবং কি বিভিন্ন পদ দিয়ে পুরস্কারও করে থাকে,তারাই এই সবের জন্য দায়ী।
১৭| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৬
মাইন রানা বলেছেন: চরম হিংসাত্তক শিরোনাম!!! এক হেফাজতি শিক্ষক যেভাবে হেফাজত করলেন শিশু ছাত্রদের শরীর
রেফারেন্স ছাড়া শেষ লাইন!!!
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইসলাম শিক্ষায় মাস্টার্স করেছেন এছারাও তিনি হেফাজতের সাথে জড়িত বলে জানা যায়।
এই খবরের লিংক বা সূত্র কোথায়??
কোন জানোয়ার অপকর্ম করলে তাকে হেফাজতের লেবেল লাগানোর উদ্দেশ্য কি? সে হেফাজতের কোন শ্রেণীর নেতা বা কর্মী?
অপরাধীর সাজা হবে সে যে দলের, গোস্টীর বা ধর্মের হোক না কেন। কিন্তু আসল অপরাধের বিরুদ্ধে না গিয়ে অপরাধীর দল, গোস্টী, ধর্ম খুঁজে সে দলকে অপদস্ত করতে চাওয়ার ঘৃণ্য উদ্দেশ্যে লিখা এই পোষ্ট ও চরম নিন্দনীয়। আর এসব উদ্দেশ্যমূলক পোষ্ট জানোয়ারদের দারাই লিখা সম্ভব।
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ৩:৫৭
বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: এরা নাকি ইসলামের হেফাজত করবে ... হা হা হা ...