নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

খেজুর কাঁটা

বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস)

আমি আমার দেশকে ভালবাসি, যেমন ভালবাসি মা কে। আমি সংস্কার করতে চাই... যা কিছু নোংরা, অশোভন... পরিবর্তন করতে চাই নিজেকে আর নিজের দেশ মাটি ও মানুষকে......কোন লিঙ্গ ভেদে নয়,কোন ধর্ম ভেদে নয়, কোন বর্ন ভেদে নয়, আর যেন বিভক্ত না হয় মানুষ , বিভক্ত না হয় দেশ... সেই প্রত্যাশা লালন করি.....।

বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) › বিস্তারিত পোস্টঃ

তসলিমার ‘দুষ্ট স্পার্ম’ ধারনা কি আসলেই সত্য নাকি সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন ?

২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০২

সম্প্রতি তসলিমা নাসরিন তাঁর ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন, যার একটি অংশ নিয়ে বিতর্কের সৃষ্টি হয়েছে।
তিনি বলেছেনঃ
”যৌবনে দুর্ভাগ্যবশত এমন কোনও পুরুষের সঙ্গে আমার সম্পর্ক হয়নি, যার স্পার্ম আমার আদৌ মনে হতে পারে ভালো কোনও চরিত্র বহন করে। ওসব দুষ্ট স্পার্মকে আমার ডিম্বাশয় থেকে যতটা পেরেছি দূরে রেখেছি।”

এখন তসলিমার ‘দুষ্ট স্পার্ম’ ধারনা সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক" এটা প্রমান করতে হলে অবশ্ব্যই আমাকে প্রমান করতে হবে যে মানুষের স্বভাব চরিত্র আচার আচরনে জিনগত বা জেনেটিকের কোনই প্রভাব থাকে না। যদি তা না করতে পারি তাহলে অবশ্যই আমি বলতে পারিনা যে "তসলিমার ‘দুষ্ট স্পার্ম’ ধারনা অবৈজ্ঞানিক"
আবার যদি আমি কোথাও স্বিকার করি যে মানুষের স্বভাব চরিত্রে আচার আচরনে জিনগত বা জেনেটিকের ১০% প্রভাব থাকে বা ৫% প্রভাব থাকে আর বাকীটা সামাজিকতার প্রভাব। তাহলেও আমি নিশ্চয় বলতে পারিনা যে "তসলিমার ‘দুষ্ট স্পার্ম’ ধারনা সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক" যেহেতু আমি সম্পুর্ন শব্দটা ব্যাবহার করেছি সেহেতু আমাকে জিনের সম্পূর্ণ প্রভাব হীনতা প্রমান করতে হবে।

জিন কি ?
জীবের সব দৃশ্য ও অদৃশ্যমান লক্ষণ বা বৈশিষ্ট্য নিয়ন্ত্রণকারী এককের নাম জিন। সহজ কথায় বলতে পারি “ জিন হচ্ছে নিউক্লিক এসিডের একটা অংশ যা প্রোটিনকে বা RNA কে encode করে” ।
জীনতত্ত্ব কোন জীবের বাহ্যিক গঠন ও আচরণ নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
১৮শ শতকের মাঝামাঝি সময়ে গ্রেগর ইয়োহান মেন্ডেল নামক এক জার্মান-চেক অগাস্টিনিয়ান সন্ন্যাসী ও বিজ্ঞানী তার জিন তত্ত্বে প্রকাশ করেন যে "চরিত্র বৈশিষ্ট্য জিন মিশ্রণ নয়, বরং ভিন্ন ভিন্ন জিনের সমন্বয়"
তার মানে আমরা এখন যে বিষয় নিয়ে বিতর্ক করছি সেই বিষয় ১৮শ শতকের মাঝামাঝি সময়েই পরিস্কার করেছেন জনাব মেন্ডেল। আর বর্তমান সময়ের বিজ্ঞানের কল্যানে জিনতত্ত্ব বিষয়ক বিজ্ঞান অনেক অগ্রসর হয়েছে। এখন কোন জিনের প্রভাবে মানুষ খুনি হয় বা কোন জিনের প্রভাবে মানুষ স্বার্থপর হয়, কোন জিনের প্রভাবে মানুষ ধর্ষন করে বা কোন জিনের প্রভাবে পুরুষ বউ পিটায় কিংবা পরক্রিয়ায় লিপ্ত হয় এসব নিয়ে বিস্তর তথ্য ইন্টারনেট জগতে গাদা মারা আছে।
১৯৭৬ সালে রিচার্ড ডকিন্স তার 'দ্যা সেলফিশ জিন' বই টি রচনা করেছিলেন। সব মিলিয়ে প্রায় সাড়ে তিনশ পৃষ্ঠার বইটি বিষয়বস্তু এখানে ১০টি বাক্যে সারমর্ম করার সাধ্য বা সামার্থের কোনটায় আমার নেই।

স্টকহোমের ক্যারোলিনস্কা ইনস্টিটিউটের সাইকিয়াট্রিক এপিডেমিয়োলজির অধ্যাপক নিকলাস ল্যাঙসট্রম বলছেন "যৌন নিপীড়নের এই স্বভাব থাকবে কি থাকবে না তার ৪০ শতাংশই নাকি জিনগত!"
আবার ১৯৭৩ থেকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত সুইডেনে যৌন অপরাধের জন্য দোষী প্রমাণিত হওয়া ২১ হাজার ৫৬৬ জন পুরুষের নানা তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করা হয়েছে এই গবেষণায়। দেখা গেছে, যৌন অপরাধে দোষী প্রমাণিত হওয়া ওই পুরুষদের ভাই বা বাবাদের মধ্যে ২ দশমিক ৫ শতাংশ নিজেরাও এমন অপরাধে দোষী প্রমাণিত হয়েছেন। ধর্ষণ এবং শিশু নিপীড়নের মতো দুই ধরনের যৌন অপরাধের ক্ষেত্রেই এই প্রবণতা একই রকম বলে দেখতে পেয়েছেন গবেষকেরা।
উল্লেখ্য যে, সুইডিশ এই গবেষণাটিই এ বিষয়ে বিপুল পরিমাণ বাস্তব তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে এ যাবৎ পরিচালিত সবচেয়ে বড় গবেষণাগুলোর একটি।

জুডিথ রাইস হ্যারিস তার The Nurture Assumption বইয়ে ডেনমার্কে চালানো বংশগতির সাথে অপরাধপ্রবণতার সম্পর্কে নিয়ে বেশ কিছুটা আলোচনা নিয়ে এসেছেন । এসব ক্ষেত্রে শেষ পর্যন্ত যেভাবে গবেষণা হয়, অর্থাৎ জেনেটিক মিলসম্পন্ন বাচ্চাকাচ্চাকে যখন ভিন্ন পরিবেশে দত্তক দেয়া হয়েছে তখন তাদের পরিবেশ আলাদা হলেও তাদের মধ্যে যেসব জিনিসে মিল পাওয়া যায় সেগুলো দেখা । অপরাধপ্রবণতা নিয়ে চালানো গবেষণায় প্রাপ্ত ফলাফলের সার হচ্ছে ।
১। পুরো সমাজে অপরাধপ্রবণতার হার কম হলে , সে সমাজের অপরাধী বাবা-মা আর সাধারণ বাবা-মা দুই পক্ষেরই সন্তানদের অপরাধী হবার প্রবণতা সমান ।
২। পুরো সমাজে অপরাধপ্রবণতার হার বেশি হলে , সাধারণ বাবা-মার চাইতে অপরাধীদের সন্তানদের অপরাধী হবার প্রবণতা বেশি । এমনকি যে পরিবারে দত্তক নেয়া হয়েছে সে পরিবারের পালক বাবা-মা প্রতিক্ষেত্রে সাধারণ নন-অপরাধী হলেও ।

এটা থেকে যে ছবি উঠে আসে তা হচ্ছে, অপরাধী জিনে এমন কিছু আছে যা কেবল অপরাধে জড়ানোর উপযুক্ত পরিবেশেই তার কুৎসিত প্রভাব প্রকাশ করে । আর এই প্রভাব পরিবারের পরিবেশ দিয়ে পুরোপুরি পাল্টানো সম্ভব নয়


অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আমাদের পরীক্ষায় প্রমাণিত হয়েছে, বৈধ সম্পর্কের বাইরে যৌনমিলন ঘটানোর প্রবণতার পিছনে জিনের গঠন বৈচিত্র্যের সক্রিয় ভূমিকা রয়েছে।’ গবেষক দলের প্রধান তথা কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ব্রেন্ড্যান জিয়েচ জানিয়েছেন,
একটি সমীক্ষায় গবেষকদল এই বিচিত্র ফলাফল লাভ করেন। সমীক্ষায় তাঁরা দেখতে পান, পুরুষদের মধ্যে ৬৩ শতাংশ আর নারীদের মধ্যে ৪০ শতাংশ পরকীয়া সম্পর্কের ক্ষেত্রে কাজ করে জিনগত উপাদান।
সমীক্ষায় মোট ৭,৩০০ জন ফিনিশিয় যমজ এবং তাঁদের ভাইবোনদের নিয়ে কাজ করা হয়। এঁদের বয়স ১৮ থেকে ৪৯ বছর। এঁরা প্রত্যেকেই দীর্ঘমেয়াদি সম্পর্কে আবদ্ধ ছিলেন। তাদের সকলের জিনগত ইতিহাস ও পারিবারিক নথি সংগ্রহ করা হয় এবং গবেষণা হতে সংগৃহীত সমস্ত তথ্য জেনেটিক মডেলিং প্রক্রিয়ায় ফেলে জিনগত পার্থক্য পরিমাপ করা হয়।

জার্মানির রাজধানী বার্লিনের ফ্রি ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞানী পেটার ভালশবুর্গার বলেছেন যে, মানুষের উচ্চাকাঙ্ক্ষা, আরও উপরে, আরও দ্রুত এবং আরও দূরে যাওয়া, রেকর্ড সৃষ্টি করা, জয় করা, অপরকে ছোট করে নিজেকে তুলে ধরার প্রবনতা ইত্যাদি পুরুষের একটি জিনগত বৈশিষ্ট্য।। অন্যদিকে নারীদের জিনগত ঝোঁক বেশি বাচ্চাদের লালন-পালন, সামাজিক দায়িত্ব পালন এবং টেকসই কর্মকাণ্ডের দিকে।

Charles Murray এবং Richard Herrnestein তাদের The Bell Curve বইটিতে লিখেছেন, বুদ্ধিমত্তা আবার গভীরভাবে জেনেটিক্স এর সাথে সম্পর্কিত। বায়োলজিক্যাল বাবা মায়ের সাথে প্রাপ্তবয়ষ্ক সন্তানের বুদ্ধিমত্তার (আইকিউ) কোরিলেশন ০.৭ থেকে ০.৮ এর মত । শৈশবে এ কোরিলেশনের মান আরো কম থাকে , মোটামুটি ০.৫ এর মত । সোজা বাংলায় এগুলোকে অনুবাদ করলে দাঁড়ায় হচ্ছে, অল্প বয়সে পরিবেশ ও প্রতিষ্ঠান এবং অভ্যাসের পার্থক্যের জন্য বাবা মার সাথে সন্তানের বুদ্ধিমত্তার মিল একটু কম দেখা গেলেও , প্রাপ্তবয়ষ্ক মানুষের বুদ্ধিমত্তার প্রায় ৭০-৮০% ই নির্ভর করে তার জিনের উপর ।
অপরাধ-প্রবণতার বাইরেও মানুষের আচার-আচরণ স্বভাব ও মনস্তত্তের একটা বিশাল অংশ নির্ভর করে বুদ্ধিমত্তার উপর ।

এই পর্যায়ে বলে রাখি যে, জিনগতভাবেই আমরা সব বংশগত বৈশিষ্ট্য পেয়ে থাকি এবং তা অপরিবর্তনীয়- এমন যুক্তিটা যেমন ১০০% সত্য নয় আবার জিনের প্রভাব অস্বিকার করারও অবকাশ নেই। আমাদের জিন আমাদের স্বার্থপরতা শেখায়, তবে সেই শিক্ষা সারাজীবন মানতে আমরা কেউ বাধ্য নই। এমন হতে পারে যে এখন উদারতা শেখা যতোটা কঠিন, সেটা একটু সহজ হতো যদি জিনগতভাবেই তা শেখানো হতো। প্রাণীদের মাঝে একমাত্র মানুষই তার সংস্কৃতি দিয়ে নিয়ন্ত্রিত হয়, কিছু কিছু শিখে, কিছু কিছু দেখে।
আমি এখানে সারাদিন পরিশ্রম করে যে ব্লগ লিখছি সেটিও কিন্তু জিনের প্রভাব। আমি লিখছি কারন আমি কারো সাথে বিতর্কে জিততে চাইছি বা নিজেকে তুলে ধরতে চাইছি বা নিজের মতবাদ চাপিয়ে দিতে চাইছি! যেটা মানুষ হিসাবে আমি জিনগত ভাবেই পেয়েছি আমার জাতি থেকে আমার সম্প্রদায় আমার পূর্বপুরুষ থেকে।
অতএব তসলিমা নাসরিন যদি জিনগত কারনে কোন দুষ্টু পুরুষের স্পার্ম জরায়ুতে ধারন করতে না চাওয়াকে সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন বলা যুক্তিহীন।
.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।.।
দ্রষ্টব্যঃ এই লেখার উদ্যেশ্য ব্যাক্তি তসলিমার পক্ষ বিপক্ষ বা সমালোচনা নয় শুধুমাত্র তার উক্ত বাক্যটি সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন কিনা সেই বিষয় আলোচনা করা। আমার সব মতামত যে সঠিক হবে বা আমার সব যুক্তি যে আপনাদের মানতে হবে এমন বাধ্যবাধকতা নেই তবে যুক্তি দিয়ে যুক্তি খন্ডন বাঞ্চনিয়। অপ্রাসঙ্গিক ত্যানা প্যাচাবেন না প্লিজ।

আমার লিখার সূত্র সমুহঃ
উইকিপিডিয়া, ইয়াহু এনসার। বিশ্বকোষ, মুক্তমনা ব্লগের, দূরের পাখির "অপরাধপ্রবণতা – কতটুকু জন্মের দোষ, কতটুকু বেড়ে উঠার পরিবেশের প্রভাব- শেষাংশ"
সামহয়ার ইন ব্লগের ছন্নছাড়ার পেন্সিল এর ব্লগ, ইন্টারনেটের বিভিন্ন তথ্য সহ
প্রথম আলো
http://www.prothom-alo.com/life-style/article/502375/
হেলথ বার্তাঃ
http://www.healthbarta.com/2014/11/27/2198/




মন্তব্য ৯ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

এনামুল রেজা বলেছেন: এতো সময় নষ্ট করলেন এই নিয়ে!!

২| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৮

বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: আর বইলেন না ভাই একদল বিখ্যাত ব্লগার (তাদের জ্ঞানের কাছে আমি অতি তুচ্ছ ) দের সাথে আমার চরম বিতর্ক হয়েছে তারাই বলেছেন তসলিমার ‘দুষ্ট স্পার্ম’ ধারনা নাকি সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন এই বিষয় নিয়ে তারা নিজস্ব ব্লগ ও লিখেছেন। অবশ্য তারা কয়েক যায়গায় সামান্য হলেও জিনের প্রভাব সবিকার করছে আবার তসলিমার এই বাক্য কে সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন বলছে।
আপনি চাইলে তাদের লিখা পড়ে আসতে পারেন
https://zobayerraihan.wordpress.com/2015/07/26/তসলিমার-দুষ্ট-স্পার্ম-ধা/

৩| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৪

বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা, খুব ভাল লাগল আপনার পরামর্শ. অবশ্যি পড়ব @ঝন্টু দাদা

৪| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৭

সাইফুল মনোয়ার নিশাদ বলেছেন: .....কি না কয়.......কি না খায়! যা মুখে আসে হেইডাই কয়। অদ্ভুত তারা যারা ওনার সব কিছুকে আদর্শ হিসেবে নেয়। খুব ভাল পোষ্ট ধন্যবাদ

৫| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০৭

অলস শরীফ বলেছেন: এই মহিলার ফালতু লেখা ছাড়া আর কোন কাজ নাই। আর নিজেকে বিশ্বের শ্রেষ্ঠ পন্ডিত মনে করে র্স্পাম নিয়ে বহু চিকিৎসাবিধ অনেক বই লিখেছেন তসলিমা নাসরিনের কাছে থেকে জানার দরকার নাই।

৬| ২৭ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: এখানে তসলিমার স্পার্ম তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা হয়নি .এখানে মুলত জেনেটিক্স তত্ত্ব নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। @অলস শরীফ

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:৪৯

ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এনামুল রেজা বলেছেন: এতো সময় নষ্ট করলেন এই নিয়ে!!

৮| ২৮ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

বিলিভ ইট অর নট (শ্যামল বিশ্বাস) বলেছেন: হা ইফতেখার ভূইয়া ভাই, এনামুল রেজা ভাই বলেছেন, কি আর করব ভাই কিছু মানুষ আছে যারা ৩০০ বছর আগের আবিস্কার হয়ে যাওয়া বিষয় এখনো মানতে চাইনা. হা হা হা

৯| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৩

বাংলার ফেসবুক বলেছেন: অতএব তসলিমা নাসরিন যদি জিনগত কারনে কোন দুষ্টু পুরুষের স্পার্ম জরায়ুতে ধারন করতে না চাওয়াকে সম্পূর্ণ অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন বলা যুক্তিহীন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.