![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।
মাসুদরানা আর এ্যাকশন মুভির কল্যানে আগ্নেয়াস্ত্রের প্রতি সেই কৈশোরে যে আকর্ষন তৈরী হয়েছে তা আজও সমান ভাবে বিদ্যমান আমার মাঝে। পথ চলতে চলতে মোটামুটি প্রায় অনেক রকমের আগ্নেয়াস্ত্রের সাথে প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষ সাক্ষ্যাৎ আমার হয়েছে।মজার ব্যাপার হচ্ছে ছুয়ে দেখার পর এর প্রতি তেমন কোন শিহরণ আমি টের পাইনি। সবার ধারনা আগ্নেয়াস্ত্রের কল্যানে শরীরে একটা জোশ আসে।ব্যাড লাক আমার কখনো এমনটি হয়নি।তারপরেও আগ্নেয়াস্ত্রের অবর্তমানে আকর্ষনটা আমার মাঝে ঠিকই রয়ে গেছে। বৈধ অবৈধের একটা ভূমিকা হয়ত এখানে কাজ করেছে। আরেকটা ব্যাপারও হতে পারে নিজের বৈধ মালিকানা প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত কোন কিছুর প্রতিই আমার তেমন একটা আকর্ষন কাজ করেনা তা যাই হউকনা কেন।
যায় হউক এবার সেই সব আগ্নেয়াস্ত্রের কথা বলা যায় যা আমি ছুঁয়ে দেখেছি অথবা খুব কাছ থেকে।
জীবনে প্রথম ছুয়ে দেখি বিখ্যাত ( কুখ্যাতও বটে-আমাদের পুলিশের এটা থেকে নাকি গুলি বের হয়না) থ্রি নট থ্রি (৩০৩) রাইফেল। ১৯৮৮ সালের কথা।নির্বাচনী দায়িত্বের কারনে এবং ব্যালটের নিরাপত্তার জন্য ভোটের আগের দিন (কেন্দ্র কাছে থাকায়) দুই পুলিশ সহ আব্বু বাসায় আসেন। দুই পুলিশের হাতে দুখানা ৩০৩ ।শিশু সুলভ আকর্ষনে সেই প্রথম আগ্নেয়াস্ত্রের ছোয়া পাওয়া নেড়ে চেরে দেখা। আমার শত কোশ্চেন এর উত্তর ও তারা দিয়েছিলেন। ট্রিগার থেকে বুলেট সবই।বিশাল সাইজের বুলেট কিছুটা অবাকই করেছিল। বুঝেছিলাম এটা জায়গা মত বিধলে বাঁচার আশা দুরাশা।
পরবর্তী সাক্ষ্যাৎ হয়েছিল একেবারে আধুনিক আগ্নেয়াস্ত্রের সাথে। ঘূর্নিউপদ্রুত এলাকায় সাহায্য করতে যাওয়া সেনা সদস্যদের সাথে থাকা চাইনিজ রাইফেল আর এস এম জি। ২৫ টি বুলেটের ম্যাগাজিন সহ চাইনিজ রাইফেল।তখন ওজনটাও ভালই মনে হইছিল। তারা কি সুন্দর এটাকে পার্ট পার্ট করে খুলে পরিষ্কার করত আবার লাগিয়েও ফেলত কি অবলীলায়। হাতে নিয়ে দেখতে বেশ লাগত।এর বুলেটগুলো আরও বড়। বেশ ঝকঝকে করে রাখত তারা।রাইফেল গুলোকে অনেক আপন ভাবত ওরা।
এস এমজির ম্যাগাজিনটা ছিল গোল বড় চাকতির মত, বুলেট গোল করে সাজানো থাকত তাতে। জিনিসটাও বেশ ভারী।
বৈধ অস্ত্রের সাথে সাক্ষ্যাৎ এখানেই শেষ।
ক্লাশ সেভেনে পরা কালীন কোন এক বিকালে খেলার মাঠে আমরা কয়জন বসে আছি বল এখনও আসেনি। মাঠের এক পাশে আগে থেকেই বসে ছিল পাড়ার এক ছেলে।আমাদের থেকে কয়েক বছরের বড়। হঠাৎ কথা বলতে বলতে সে কোমরে গুঁজে রাখা রিভলবারটা দেখাল। ভয়ে ভয়ে আমরা সেটা ধরেও দেখলাম। আঙ্গুলের মাঝে নিয়ে ঘুরানোর ও একটা ট্রাই দিলাম। বল চলে আসাতে ঐ খানেই শেষ অবৈধ অস্ত্রের প্রথম ছোঁয়া।
অষ্টম শ্রেনীতে বৃত্তির কোচিং চলছে।তাড়াহুড়ো করে কোত্থেকে এসে আমার পাশে বসল ক্লাশেরই একটা ছেলে।জানতাম ওর ভাই ছাত্র দলের ক্যাডার।এদিকে তার আগের দিন ক্লাশেরই একজনের সাথে তার মারামারি হইছে। বসে একটু পরে সে আমার হাতটা টেনে নিয়ে তার ব্যাগের মধ্যে ঢুকাল।ভারী কিছু একটা অনভূত হতেই বললাম এটাকি।পিস্তল। শুনেত আমি টাসকি।একটু বের করে দেখাল।আমিও ব্যাগে হাত ঢুকিয়ে ধরেধরে দেখলাম। নবম শ্রেণীতে উঠে ওকে আর দেখিনি, খোঁজও নেয়া হয়নি কেন সে নেই ,অবশ্য নেবার ইচ্ছাও জেগেছিল এমনটি মনে পড়েনা।
২০-২০ ক্রিকেটের আন্তর্জাতিক অভিষেকের আগেই আমরা ২০-২০ খেলে অভ্যস্ত।প্রতিদিনের পাড়াত ম্যাচগুলোও ছিল ২০-২০ ম্যাচ। এস এস সির পর পাশের পাড়ার এক টিমের হয়ে একটা টুর্ণামেন্ট খেলতে গেলাম আমি আর আরেক বন্ধু।চোখ বন্ধ করে আমি ভালই পিটাতে পারি আর ও ধীরে সুস্হে সেটেল হয়ে খেলে। কিন্তু বিধি বাম। ১ম বলেই আম্প্যায়ার এলবির আবেদনে সারা দিয়ে দিলেন। আর যায় কোথায়।নন স্ট্রাইকিং এ দাঁড়িয়ে যা দেখছি আমি ঠিক বিশ্বাস করতে পারছিলামনা। আমাদের টিমের মালিক মাঠে ঢুকে আম্প্যায়ার এর দিকে বাঁকানো পাইপের মত কি একটা ধরে ধুম গালিগালাজ করে বলছে এই আউট হবেনা আর না হলে এই টুর্ণামেন্ট বন্ধ।শেষ পর্যন্ত টুর্ণামেন্ট ই বন্ধ হয়ে গেল। লোহার পাইপ তাতে স্প্রিং লাগানো ট্রিগার আছে। এটাই নাকি বহুল ব্যবহৃত পাইপগান যার বুলেটের পাড়াত নাম বিচি।
এর কয়েক দিন পড়ে পাড়াত এক ছাত্রলীগ ক্যাডার আমাদের সবাইকে ডেকে তার বাসার ছাদে নিয়ে গেল। বঙ্গবন্ধুর সৈনিক বানানোর কথা বলে একটা কমিটি করা হল।সভা চলাকালীন তার দলের একজন একটা ব্যাগ নিয়ে আসে।কিছুক্ষন পর সে ব্যাগ থেকে বন্দুকেথ মত দেখতে বের করে বলল এটা কাটা রাইফেল। তোদের লাগলে নিয়ে যাবি। ও মুখো আর যাওয়া হয়ে উঠেনি ব্যস্ত কলেজ জীবনে।সে হাত ছানিতে হারিয়ে গেছে কৈশোরের এক খেলার সাথী।ফেরারী জীবন নিয়ে এখন পরবাসী।
কলেজ জীবনে শিবিরের হাতছানিতে মুগ্ধ হয়ে এক বন্ধু তখন ক্ষমতাবান শিবির নেতা হয়ে উঠার পথে। কলেজে প্রায় শুনি হলে আছে একে৪৭ নামক ভয়ংকর সেই আগ্নেয়াস্ত্রের অস্তিত্ব।দেখার সাধ মাথা চাড়া দেয়,আগ্নেয়াস্ত্রের প্রতি অমোঘ আকর্ষন বলে কথা। ধারনা ছিলনা এত সহজেই সে আশা পূরন হবে। বন্ধুটিকে বলেছিলাম। একদিন সে হঠাৎ করে বলল আমার বাসায় চল একটা জিনিস দেখাব।
বাসায় তার রুমের বুকশেলফের পিছন থেকে বের করে নিয়ে আসল ।আমিত হতবাক।আমার চোখের সামনে এটা কি। এ যে একে৪৭ ।নেড়ে চেড়ে যতভাবে সম্ভব দেখলাম। অথচ আমার মাঝে কোন উত্তেজনায় কাজ করলনা। চোখের সামনে আরেকটি বন্ধুর হারিয়ে যাওয়া দেখছিলাম।সে দেখাল কি করে সিঙ্গেল শ্যুট করতে হয় কি করে ব্র্যাশ ফায়ার করতে হয়। ২৫টি বুলেটের একটা ম্যাগাজিনও ছিল।খুব ইচ্ছা করছীল একটা ফায়ের করে দেখতে।আফটারঅল এয়ার গান দিয়ে বেলুন যেহেতু ফাটাতে পারি এটাও পারব। গর্জিয়াস একটা জিনিস
।
তার কাছে আরও দেখলাম জাহাজের ফ্লেয়ার গান। যেগুলি মাঝেমাঝে উদ্ধার করে পুলিশ রকেট লাঞ্চার বলে চালিয়ে দেবার চেষ্টা করে।
ঐ বন্ধু অবশ্য স্বার্থের টানাপোড়েন আর দন্দ্বে ফিরে এসেছিল সে পথ থেকে।ইসলাম নিয়ে বিকিকিনির সে পথ ছেড়ে আজ মুক্ত জীবন নিয়ে অনেক ভাল আছে সে ইসলামকে বুকে নিয়েই।
ভার্সিটির ১ম সেম।লাইব্রেরীর সামনে বসে আছি।লীগের দু গ্রুপের উত্তেজনায় এক পক্ষ্যের একজন কোথা থেকে একটা একনালা বন্দুক নিয়ে লাইব্রেরীর সামনে হাজির।কথাবার্তা ছাড়াই এক রাউন্ড আকাশে ফায়ার করে আবার হাওয়া। ভোজবাজির মত ছিল সে আসা যাওয়া।
ভার্সিটিতে শিক্ষক নিয়োগ নিয়ে ভিসিকে আমরা সাধারন ছাত্ররা আটকানোর প্ল্যান করলাম।আমাদের বাসায় মিটিং হল।আটকানোর একটা রিহার্সেল ও করে ফেললাম।মিটিং শেষ করে বের হচ্ছি এমন সময় গলির মুখে বাইক নিয়ে তিন শিবির কর্মী হাজির।হুমকি ধামকি দিয়ে গেল।ভয় পেলেও আমরা অনড়।আটকানো হল ভিসিকে।সন্ধ্যায় লীগ সভাপতি আমাঠে ডাকল।আড়ালে নিয়ে বলল তোমরা দল আর শিবিরকে ভয় পাবানা।আমার ছেলেপেলে রেডী আছে মশীন নিয়ে। হাসলাম, ভয় পেলে হবে নাকি এটা আমার শিক্ষ্যা জীবন।
কিছুক্ষন পর ছাত্রদল রড নিয়ে হামলা চালাল। কিভাবে কিভাবে যেন আমরা ঠেকিয়ে দিলাম। এক আপুর সাহসী হ্যাচকা টানে দলের সভাপতি পড়ে যায়।দলের আরেক গ্রুপ আমাদের পক্ষ্য নেয়ায় ওরাও সরে পড়ে।শিবির ও হামলা করেনি দলের সাথে লেগে যেতে পারে এই কারনে।
দল যখন হামলা চালায় লীগের মেশিনধারীরা কোথায় দম নিতে গিয়েছিল আজও জানা হয়নি। ১৮ ঘন্টার অবরোধের পর ভিসি ভার্সিটি খুলে দিতে রাজি হয়।
পরের অস্ত্র হাতে ধরা হয়নি শুধু দর্শন হয়েছিল। ছাত্রী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন।এখানেও মুখোমুখি দলের সাথে। রড আর ইটপাথরের লড়াই।নীরব দর্শক ৩০৩ ধারীরা যেন ব্যাপক মজা পাচ্ছে। আমাদের অনেকেই আহত হল। তখনো আমরা পিছু হঠিনি।হঠাৎ দলের এক ক্যাডার ওয়ান শ্যুটার গান বের করে পুলিশের সামনেই উপরের দিকে গুলি ছুড়ে বসল। হুড়োহুড়িতে আমাদের প্রতিরোধ ভেঙ্গে গেল। সব পত্রিকায় অস্ত্র হাতে তার ছবি এল শুধু পুলিশই তাকে দেখলনা।
পরিশেষে আবারও মাসুদরানা। রানা পড়ে পড়ে নিজের একটা বৈধ লাইসেন্স করা পিস্তলের শখ মনের গহীনে শুধু নয় প্রকাশ্যেই উঁকি দেয় সবসময়।
নিজের একটা ওয়ালথার পি পি কে নাইন এম এম।
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৮
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ লংকার রাজা। আপনার দেশেত শান্তি ফিরা আসল মনে হয়।
২| ১৮ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৫৯
মিলটন বলেছেন: আমি আর কি করবো, আমার তো অরিজিনালটা নাই তাই আমার ছেলের সাথে ওর পিস্তল দিয়ে যুদ্ধ যু্দ্ধ খেলি।
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩২
শ।মসীর বলেছেন: মিলটন ভাই আপনারটাই নির্মল আনন্দের। কেমন একটা সুখসুখ অনভূতি আছে।
৩| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:০৭
ডি এস এন হীরা বলেছেন: আমি কলেজে সংঘাতের সময় একটা পিস্তল দেখেছিলাম। আমি দড়িয়ে দাড়িয়ে দৌরাদৌরি দেখছি, একটু পরে পিছনে তাকিয়ে দেখি আমি ছাড়া আর কেউ নেই সেখানে। ভয়ও পেয়েছিলাম... এছাড়া পুলিস-আরমির হাতে দেখেছি। এ ছাড়া কোনো অভিজ্ঞতা নেই। তবে গেম খেলে অনেক বন্দুক সম্পর্কে আইডিয়া হয়েছে। পোষ্টটি ভালো লেগেছে। +১
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৪
শ।মসীর বলেছেন: পিছনে তাকিয়ে দেখি আমি ছাড়া আর কেউ নেই সেখানে। এমনই হয়।ধন্যবাদ।
৪| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২০
অন্তিম বলেছেন: আমারও বেশ কয়েকবার দেখার সুযোগ হয়েছে। তবে নিরবে আর প্রথম মেশিন হাতাবার অনুভূতি অনন্য।
তয় সবসময় পরেরগুলোই নিজেই মনে করেছি।
আর আপনি মনে হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়েন। প্রচুর ছাত্রলীগের ছাত্র এখনো ক্যাম্পাসে যেতে পারছে না।
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
শ।মসীর বলেছেন: না ভাই আমি শাবিপ্রবির ছাত্র ছিলাম।
৫| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২৭
রোহান বলেছেন: যে পোষ্ট দিছেন, কয়দিন ঢাকার বাইরে গা ঢাকা দিয়া থাকেন র্যাব এ খবর পাইলে কইলাম ডাইরেক্ট ক্রসফায়ার... আমগো দেশে আর্মি পুলিশও মনে হয় এক লাইফে ফায়ার আর্মসের এত বৈচিত্র দেইখা উঠতে পারে নাই যা আম্নে দেখছেন
আমগো সময় শিবিরের এক ভাই আছিলো আবদুল কুদ্দুস নামের যার বিশেষ এক আগ্নেয়াস্ত্র চালনায় পারদর্শীতার কারনে সংক্ষেপে সবাই একে ৪৭ ডাকতো... আপনারে কেউ ওয়ালথার শামসির ডাইকা ফেলতে পারে কইলাম
তয় সব আর্মসের বস হইলো ৩০৩... ছুড বেলা থিকা আজও ফুলিশ গো কান্ধে দেখতে দেখতে ঐডার ফ্যান হইয়া গেছি :-D আর মাশাল্লাহ এক একটা গুলির যে সাইজ
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪
শ।মসীর বলেছেন: ভাইরে লেখার পর কিঞ্চিত ভয়ে আছে।
৬| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩০
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: হ
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ দুপুর ১২:৩২
শ।মসীর বলেছেন: হুমম।
৭| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪০
লুথা বলেছেন: ক্লাশ ১০ এ পডার সময়ে একজন আমার বয়সী এলাকার ছেলে আমাকে এইভাবে বাডির ছাদে নিয়ে গিয়ে একটা জার্মান রিভলবার দেখাইছিলো... ছেলেটা যে এখন কোথায় হারায় গেছে জানি না... কিন্তু এইচ.এস.সি পডার সময় সে কিছুদিন জেলে ছিলো
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:৪৮
শ।মসীর বলেছেন: ছেলেটা যে এখন কোথায় হারায় গেছে জানি না... এমনই হয়, হবার কথা।
৮| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪২
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ঠূশ!
আর কী কমু?
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:৪২
শ।মসীর বলেছেন: ঠূশ! ভয় পাইলাম।
৯| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৬
আহমেদ রাকিব বলেছেন: রোহান বলেছেন: যে পোষ্ট দিছেন, কয়দিন ঢাকার বাইরে গা ঢাকা দিয়া থাকেন র্যাব এ খবর পাইলে কইলাম ডাইরেক্ট ক্রসফায়ার...
হাছা কইছ রোহান।
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:৫০
শ।মসীর বলেছেন: ভাইরে লেখার পর কিঞ্চিত ভয়ে আছে।লাঞ্চে নীচে নামতে ভয়ভয় লাগতাছিল।
১০| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:০৬
রোহান বলেছেন: @ রাকিব : পরেরদিন পেপারে দেখমু হেডলাইন...
ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী, বিশিষ্ট আগ্নেয়াস্ত্র বিশেষজ্ঞ ওয়ালথার শামসু ক্রসফায়ারে নিহত।
------------------------------------------------------------------------------
পুলিশ ও র্যাব শামসু কে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে তারই দেয়া তথ্য অনুসারে তাকে নিয়ে তার গোপন আড্ডাখানায় অস্ত্র উদ্ধারের সময় তার সহযোগীরা গুলি ছুঁড়লে র্যাবও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে... এসময় দুদলের ক্রসফায়ারে পড়ে ওয়ালথার শামসু নিহত হয়। র্যাব ঘটনাস্থল থেকে একটি ৩০৩, একটি পাইপগান, একটি একে ৪৭ উদ্ধার করে। শামসুর পকেট থেকে একটি ওয়ালথার পিপি কে ও উদ্ধার করা হয়... জানা যায় এই অস্ত্রের প্রতি তার বিশেষ দূর্বলতা থাকায় তার নাম শামসীর থেকে ওয়ালথার শামসু হিসেবে জনপ্রিয়তা পায়...
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:৫২
শ।মসীর বলেছেন: জানা যায় এই অস্ত্রের প্রতি তার বিশেষ দূর্বলতা থাকায় তার নাম শামসীর থেকে ওয়ালথার শামসু হিসেবে জনপ্রিয়তা পায়..
১১| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৮
রশীদ বলেছেন:
এই তো, গত সপ্তাহেই ছেলেকে একটা কিনে দিলাম। ছোট-বড় মিলেয়ে ওর এখন তিনটা হল। এখন আমাকেই ভয় দেখায়!
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ১:৫৬
শ।মসীর বলেছেন: ভাল থাকুন অনাবিল আনন্দে।
১২| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:০৭
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: শামসীর ভাই, আপানারে নাকি র্যাব ২ হন্নে হৈয়া খুঁজতাছে।ভাগেন।
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:১৬
শ।মসীর বলেছেন: সিজার তোমার বাসায় আমার অস্ত্রগুলো রাখা যাবে। শুধু ওয়ালথার নিয়া আমি ভাইগা যায়তেছি।
১৩| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:২০
রোহান বলেছেন: আর ভাইগা লাভ নাই র্যাব আইয়া পড়ছে রে... ওরে কে কুথায় আছো, শামসীর ভাইরে বাঁচাও ....
১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:৫৯
শ।মসীর বলেছেন: র্যাব এর প্রেস রিলিজ :
ঢাকার শীর্ষ সন্ত্রাসী, বিশিষ্ট আগ্নেয়াস্ত্র বিশেষজ্ঞ ওয়ালথার শামসু ক্রসফায়ারে নিহত।
------------------------------------------------------------------------------
পুলিশ ও র্যাব শামসু কে তার বাড়ি থেকে গ্রেফতার করে তারই দেয়া তথ্য অনুসারে তাকে নিয়ে তার গোপন আড্ডাখানায় অস্ত্র উদ্ধারের সময় তার সহযোগীরা গুলি ছুঁড়লে র্যাবও পাল্টা গুলি ছোঁড়ে... এসময় দুদলের ক্রসফায়ারে পড়ে ওয়ালথার শামসু নিহত হয়। র্যাব ঘটনাস্থল থেকে একটি ৩০৩, একটি পাইপগান, একটি একে ৪৭ উদ্ধার করে। শামসুর পকেট থেকে একটি ওয়ালথার পিপি কে ও উদ্ধার করা হয়... জানা যায় এই অস্ত্রের প্রতি তার বিশেষ দূর্বলতা থাকায় তার নাম শামসীর থেকে ওয়ালথার শামসু হিসেবে জনপ্রিয়তা পায়...
পুলিশ এখন তার সহযোগী রোহান , রাকু আর সাইফাই সিজারকে ধরার জন্য অভিযান জোরদার করেছে।
১৪| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:২৭
লংকার রাজা বলেছেন: বয় পাইলাম......
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:০২
শ।মসীর বলেছেন: ভয়ের কিছু নাই।সাথে থাকুন।
১৫| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:৩৮
নুশেরা বলেছেন: গোছানো লেখা।
ছাত্রী নির্যাতনের বিরুদ্ধে আন্দোলন... ২০০৩-০৪ এর দিকে যেটা হলো, সেটা নাকি? আমার তখন কয়েকদিন ডিউটি পড়েছিল ক্যাম্পাসে
অস্ত্র হাতে নিলে আসলেই একটা অন্যরকম ফিলিং হয়... আমি গান লাইসেন্স রিনিউয়ালের কাজ করেছি, সেই সূত্রে তিনচার হাজার অস্ত্র হাতে নিয়ে দেখতে হয়েছে, কয়েকটা ফায়ার করেও পরীক্ষা করতে হয়েছে... ব্যাপারটা মন্দ না
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৫
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।
হ্যা আপু ২০০৪ এর ঘটনা।
আমার তখন কয়েকদিন ডিউটি পড়েছিল ক্যাম্পাসে
............................................................................
আপনে পারলেন , বসে বসে আমাদের মাইর খাওয়া দেখলেন।
নুশেরা বলেছেন: তিনচার হাজার অস্ত্র হাতে নিয়ে দেখতে হয়েছে, কয়েকটা ফায়ার করেও পরীক্ষা করতে হয়েছে...
আপনেত দেখা যাচ্ছে অস্ত্রের ব্যাপারে বিশেষ ভাবে অ...
একটা ফায়ার করে দেখতে পারলে মন্দ হতনা।
১৬| ১৮ ই মে, ২০০৯ দুপুর ২:৫৭
রোহান বলেছেন: শামসীর ভাই বাঁচতে হইলে ওয়ালথার পিপিকে তে গুল্লি ভরনের কায়দা কানুন জইনা লন
Click This Link
আর নুশেরা আপুর লাইগা কমপ্লিমেন্টারী ফটু....
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৩:১৮
শ।মসীর বলেছেন: ছবিখান বড়ই সৌন্দর্য হইছে।
১৭| ১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:০৮
ওসমানজি২ বলেছেন: ভাল লেগেছে, ধন্যবাদ।
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:২৪
শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।
১৮| ১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:১৬
অমি রহমান পিয়াল বলেছেন: আমি কিচ্ছু কমু না। জটিল লিখছেন
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৩০
শ।মসীর বলেছেন: বস অনেক কিছুই বুজে নিসি।ধন্যবাদ।
১৯| ১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:২৬
মোঃ আমিন বলেছেন: সবগুলাই চালাইছি, ব্যাপক গুলিও চালাইছি, মারছিও ম্যালা.... "কল ওফ ডিউটি, হিটম্যান, গডফাদার..............."
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেই খুজছে সুব্রত বাইন।
২০| ১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:২৭
প্রদীপ নাথ বলেছেন: ১৯৯৭ সালের দিকে এক সেমি-নেতার ব্যাক পকেট থেকে পেপার টেনে নিতে গিয়ে দেখি টপ করে কি যেন একটা পড়ল । তুলে দিতে গিয়ে সেই অস্ত্র ধরার অনুভুতি। তবে খুবই ভয়ঙ্কর অনুভুতি।
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৩৮
শ।মসীর বলেছেন: আমার কখনও ভয়ঙ্কর অনুভুতি হয় নাই।
২১| ১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৩০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: বেশী কিছু বইলা বিপদে পড়তে চাই না। তবে আমার হাতের নিশানা মারাত্মক। আপনার সাথে একদিন প্রতিযোগীতা করব সুযোগ পেলে।
আপনার জন্য উপহারঃ
সাবধানে রাইখেন। এম ৪ থিকা খারাপ না।
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪১
শ।মসীর বলেছেন: উপহারের জন্য ধন্যাপাতা।আপনার কোনটা লাগলে আওয়াজ দিয়েন।লোকমারফত পৌঁছে যাবে।
সামনে শীতে খেলে ফেলি আশুলিয়ার বিলে ,কি বলেন।
২২| ১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৩
সেতূ বলেছেন: দারুনস্ লিখেছেন তাই +++
আমার ইস্কুলের খুব কাছের বন্ধু ক্লাস ৯এ থাকতে রিভলবার দেখাইছিলো,
আমার সাথে এক সিনিয়র ভাইয়ের ক্যচাল হয়,
সে আমাকে হেল্প করে
সে রিভলবার দিয়ে সো ঢাউন করে ইস্কুলের,
এস এস সি দেওয়া পর্যন্ত ইস্কুলের তার বন্ধু বলে খুব ভাবে থাকতাম ও চলতাম,
সে আর আমার সাথে এস এস সি দিলো না,
এখন সে কোথায় হারিয়ে গেছে .....
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৮
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ।
এখন সে কোথায় হারিয়ে গেছে .....এমনই হয়।পরিচিত একজন এই লাইনে থাকলে মাঝে মাঝে
২৩| ১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৫
রোহান বলেছেন: রেফারী হিসাবে নুশেরা আপু আর খেলা ধূলার পরে নিশ্চয় জিতা পার্টি আর হারু পার্টি মিলা হেভি খানা দানা পার্টি দিবে, তখন আমিও থাকতে চাই
টার্গেট হিসাবে সাই-ফাই রে ডাকন যাইতে পারে। সিধা সাদা মানুষ, এক জায়গায় খাড়ায়া থাকতে বললে খাড়ায় থাকবো
১৮ ই মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৫৫
শ।মসীর বলেছেন: টার্গেট হিসাবে সাই-ফাই রে ডাকন যাইতে পারে। সিধা সাদা মানুষ, এক জায়গায় খাড়ায়া থাকতে বললে খাড়ায় থাকবো .....তাহলেত এখনই খেলতে হয়।আফৃকা যাবার আগে প্র্যাকটিস হইয়া যায়ব।
নুশেরা আপুত খেলা বনধ কইরা দিবরে।
২৪| ১৮ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২২
কুচ্ছিত হাঁসের ছানা বলেছেন: খাইছে, আপনে দেখি ডেনজারাস পাবলিক। এত আগ্নেয়াস্ত্রের সংস্পর্শে আসছেন...
আমার জীবনে ধরা একমাত্র আগ্নেয়াস্ত্র হল ম্যাচ...
১৮ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৪০
শ।মসীর বলেছেন:
আগুন থেকেইত আগ্নেয়াস্ত্র
২৫| ১৮ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:২৫
শ।মসীর বলেছেন: @নুশেরা আপু : পিস্তলের লাইসেন্স এর জন্য কি কি লাগে ?? একটু বলবেন।
২৬| ১৮ ই মে, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৯
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: আমিও জীবনে অনেক বন্দুক পিস্তলের ছোয়া পেয়েছিলাম , তবে ঘটনা হইলো সব খেলনা আসিলো ...
আর কি কমু, আসলডি দেখলে যে ভয় করে .....
১৮ ই মে, ২০০৯ রাত ৮:০৯
শ।মসীর বলেছেন: ভয় পাইলে থাক।দেহন লাগবোনা।
২৭| ১৮ ই মে, ২০০৯ রাত ৮:০৪
শান্তির দেবদূত বলেছেন:
খাইছে ! ডরাইছি .....
এখন থেকে তো মিঞা আপনার সাথে সাবধানে কথা বার্তা বলেতে হবে ....
১৮ ই মে, ২০০৯ রাত ৮:২১
শ।মসীর বলেছেন: ডরায়েননা ভাই। আপনে ডরাইয়া দূরে চলে গেলে কে আমারে আশা দিবে। আপনার বিবাহ নামা পইড়া যে আশায় বুক বাঁধিয়াছি সে আশাযে মলিন হইয়া যাইবে।
ভাই আমার , ডরানের কিছু নাই। ওয়ালথার এখনও হাতে আসে নাইত।
২৮| ১৮ ই মে, ২০০৯ রাত ৮:৪৬
মুক্তপাখী বলেছেন: "লেখক বলেছেন: আমার কখনও ভয়ঙ্কর অনুভুতি হয় নাই। "
হইব কেমনে? ন্যাচারাল 'আর্মস ক্যাডার' প্রতিভা নিয়া জন্ম নিছেন.. ;-)
১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:২৪
শ।মসীর বলেছেন: হা হা........ক্যাডার গুলারে মারার লাইগা মাঝেমাঝে ইচ্ছা করে নিজেও একটা হাতে তুলে নিই।
২৯| ১৮ ই মে, ২০০৯ রাত ৮:৫৮
নতুন বলেছেন: আমি জিবনে একটা পিস্তল ছুইয়া দেখছিলাম....
কিশোরগন্জে... সেই সময়য়ের ওসি ... বাবার পরিচিত ছিল... বাসায় আসলে.. বাবা পরিচয় করে দেয়..(তখন ক্লাস ৩/৪রে পড়ি) আংকেলের পিস্তল ছুইয়া দিসিলাম...
আর সেই দোয়ার বরকতে... বেচারা.. পুলিসের আই জি হইছিলো...
১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:২৯
শ।মসীর বলেছেন: ওয়ালথার কিনা আপনার লগে দেখা করুম।আপনি ছুয়ে দিলে কি হবে চিন্তা করতাছি।
৩০| ১৮ ই মে, ২০০৯ রাত ৯:০৫
নাহিন বলেছেন: বাবা আর্টিলারির অফিসার ছিলেন, সেই সূত্রে অনেকই দেখা হয়েছে, হাতে নেয়াও হয়েছে। তবে আপনার মত অভিজ্ঞতা হিসেবে বলার মত কিছু হয়নি । ঈর্ষান্বিত হয়া মাইনাস
তবে একটা গল্প মনে আছে। এক দূরসম্পর্কের কাজিন পুলিশে ছিলেন। ফাইভে পড়া আমি যখন তার পিষ্টলটা হাতে নিয়ে নেড়েচেড়ে খুব নরমালি বলেছিলাম সেফটি ক্যাচ ঠিক মত লক হয় নাই ভাইয়া, তখন তার চেহারাটা দেখার মত হয়েছিলো। এরপরে কোনদিন কোন বাচ্চাকাচ্চার ত্রিসীমানায় তারে পিস্তল বের করতে দেখি নাই
।
১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৩৩
শ।মসীর বলেছেন: বেচারা পুলিশ ভাই।
৩১| ১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:৫১
চিলে কোঠার সেপাই বলেছেন: আমার জীবনে একে-৪৭ দিয়ে ফায়ার করার শখ পূরণ হইছিল।
________________________
চট্টগ্রামের এক অস্ত্র ব্যবসায়ী ছিলেন গিয়াস হাজারিকা।২০০৪-৫ এর দিকে উনি ক্রসফায়ার্ড হন।শুনা যায়,উনি নাকি পুকুরের মাছ মারতেন একে-৪৭ দিয়ে
১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০৩
শ।মসীর বলেছেন: কেমনে সেটা কইয়া ফালান বস।
হাজারিকার এই কথা আমিও শুনছি।
৩২| ১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:০৭
সাদাকালোরঙিন বলেছেন: কেনিয়ায় গিয়ে ওদের রিজার্ভ ফরেস্ট গার্ডের চায়নিজ স্টেনগান নিয়ে একটা ছবি তুলছিলাম । নেটে ছবিটা দিচ্ছিনা ঐ ছবি দেখলে সিআইএ আমারে খোজাখুজি শুরু করবে, সামনা সামনি দেখা হলে দেখাবো নে । আমার ছোট ভাই একবার তার ক্যান্টনমেন্ট এ নিয়ে গিয়ে ট্যাংক, মর্টার, এপিসি, কামান সব ঘুরে দেখিয়ে ছিল। তবে তোর জন্য আপাতত এই ছবিটা দিলাম :
লেখা ভালো হয়েছে।
১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১:১৮
শ।মসীর বলেছেন: দোস্ত কাল ট্রাউজারের সাথে খালি গায়ে হইলে আরও জোশ লাগত। পাইরেটস ভাব আসত।
সিআই এ আর আমি আছি রেবের ভয়ে।তথ্য সন্ধানে যদি ধরে নিয়া যায় ...
৩৩| ১৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ৮:৪৪
চোরকাঁটা বলেছেন: জুশ জুশ।
তবে আমার আপাততো নিজ নামে দুইটা লাইসেন্স হলেই হয়
নাইলে উত্তরাধিকারের পাওয়া সম্পত্তি বেহাত হইয়া যাইবো
১৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ৯:৪০
শ।মসীর বলেছেন: দুইটা লাইসেন্স।খাইছে আপনেত বৈধ ক্যাডার।
৩৪| ১৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ৯:৪২
রোহান বলেছেন: আহহারে র্যাব এর ব্রাদারগন ইহা কি আনিতেছে??? ওয়ালথার শামসুর কপালে কি তবে ক্রসফায়ারই জুটলো??? আহহারে বড় ভালো লুক আছিলো
১৯ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:৫২
শ।মসীর বলেছেন: মিয়া ভয় লাগাইয়া দিতাছ দেখি।র্যাব দেখলে কেমুন কেমুন লাগে।জিন্দা লাশ।
আহহারে বড় ভালো লুক আছিলো ।
৩৫| ১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:২২
রোহান বলেছেন: ভালোয় ভালোয় একবার মইরা যাইতে পারলেই তো আর ভয়ের কিছু নাই তখন খালি মজাক মজাক
আমরা কফিন নেওনের টাইমে তেব্র পরতিবাদ জানাইতে চাইছিলাম... তয় কুত্তা র্যাব জিমি আমগো দিকে ঘেডি তেড়া কইরা চাইয়া আছিলো তাই ডরে ভাইগা আইছি হুনছি সাই-ফাই নাকি এমুন ডরাইছে যে সুজা কাল্লুগো দেশে ভাগতাছে... ভাগনের টাইমে জিমির একখান ফটুক তুইলা রাকছি, হেইডা দেহেন
১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: তুমিত দেখতাছি র্যাব এর বিশাল ফ্যান।কুত্তা র্যাব এর ফুটুক ও তুইলা রাখছ। এইডারে দেখলে এমনিতেই কফিন লাগব।অবশ্য ওয়ালথার পকেটে থাকলে হিসাব ভিন্ন।
৩৬| ১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৩
রোহান বলেছেন: সাদা কালো রঙিন বসের হাতের আইটেমটা মাশাল্লাহ.... এরাম একখান আর্মস লইয়া ঘুরনের লিগা মনডা আকুপাকু করতাছে কই পামু???
শামসীর ভাই ভালা কইরা জিমির ফডুটা আরেকবার দেখেন... এইডারে ওয়ালথার দিয়া সামলান যাইবোনা কইলাম, জলদি বোমা মিজান ভচের থিকা একখান ট্যান্ক মাইন বানায় আনেন
হ র্যাবের আরো কয়ডা ফটুক আছে মাশাল্লাহ উনাগো ডেরেস খান আমার আবার বেপক ফসন্দের কিনা... তয় সবচেয়ে ভালো লাগে উনাডের চউক্ষের তীব্রতা দেখে, দিন নাই রাত নাই সানগ্লাস পইড়াও উনারা বেবাক সন্ত্রাসী দেখবার পারেন.... ইহা কিভাবে সম্ভব আজও রহস্য
১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১০
শ।মসীর বলেছেন: নাইজেরিয়া যাওয়া লাগবে।ঠিক আছে ওরে কইয়া দিমু আসনের সময় নিয়া আইতে।
জার্মান শেফার্ড টাকে নিজের উপর ঝাপিয়ে পড়ার সুযোগ দিল রানা।ঠিক যে মুহুর্তে শেফার্ড টা দুপা দিয়ে রানার বুকের উপর পড়তে যাবে তখনি ওয়ালথারের ট্রিগার টেনে দিল গলা লক্ষ্য করে।
বিষ্ফোরিত চাহনি আর অবিশ্বাস ভরা নিষ্পলক দৃষ্টি নিয়ে নিথর পড়ে রইল জার্মান শেফার্ড টা।
একবার তাকিয়ে সদা সতর্ক রানা চিতার গতিতে দৌড়াতে লাগল সামনের শেড লক্ষ্য করে। একে৪৭ এর একটি বুলেট শীষ কেটে চলে গেল।
৩৭| ১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৪
~স্বপ্নজয়~ বলেছেন: নিজের একটা ওয়ালথার পি পি কে নাইন এম এম ... মনের কথা বলছেন রে ভাই
১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৯
শ।মসীর বলেছেন: মনের কথা বলছেন রে ভাই.........যদি পাইতাম।
৩৮| ১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:০৪
নুশেরা বলেছেন: @ লেখক-- আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স দেয়া বন্ধ ছিল অনেকদিন। সম্ভবত এখনও বন্ধ। স্পেশাল কেইস যেমন প্রতিরক্ষা বা পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা ব্যতিক্রম। নিশ্চিত হবার জন্য ডিসি অফিসের (জেলা প্রশাসকের কার্যালয়) আগ্নেয়াস্ত্র শাখা অথবা এমন কোন শাখা না থাকলে জেএম (জুডিশিয়াল মুন্সিখানা) শাখায় যোগাযোগ করা যেতে পারে।
১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৫
শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু। মাথায় কপি করে নিলাম তথ্যটুকু। হয়ত কখনও কাজেও লাগতে পারে।
৩৯| ১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৩
অনন্ত দিগন্ত বলেছেন: ভাই ওয়ালথার নাইন এম এম, না কিনে দেশের লেদ মেশিনে তৈরী ছোটখাটো কিছু একটা কিনেন, কাজের কাজ ও হবে ... কাজ শেষেমন চাইলে ফেলেও দিতে পারবেন ... সর্বোপরি এমন একটি দেশীয় শিল্পকে বাচাতে আপনি সরাসরি সহায়তাও করতে পারবেন ...
দেশীয় পন্য কিনে হন ধন্য
১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:০০
শ।মসীর বলেছেন: দেশীয় পন্য কিনে হন ধন্য-----লাইসেন্স দিবনাত ভাই।
৪০| ১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:১৪
রোহান বলেছেন: হ কিয়ের লগে কি
কই আমগো ভচ মাসুদ রানা
আর কই বাংলার মাসুদ শামসীর মামা
১৯ শে মে, ২০০৯ দুপুর ২:০২
শ।মসীর বলেছেন: দুই জনই এক-----ওয়ালথার আছেনা।
৪১| ২০ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১:৪৭
মুহাম্মদ তসলিম বলেছেন: আমি ও অনেক দেখছি ছুডোবেলায়,
আমাদের নেতারা তখন স্কুল মাঠে ফুটবল খেলতে আসত। সাথে থাকত অস্ত্রধারী চামচা।
২০ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪০
শ।মসীর বলেছেন: ওনারাত দেখি এককাঠি সরেস।গান ম্যান নিয়া ফুটবল খেলা
৪২| ২২ শে মে, ২০০৯ রাত ৯:৪৪
অন্যরকম বলেছেন: জটিল লিখছস মামু।+
"এর কয়েক দিন পড়ে পাড়াত এক ছাত্রলীগ ক্যাডার আমাদের সবাইকে ডেকে তার বাসার ছাদে নিয়ে গেল। বঙ্গবন্ধুর সৈনিক বানানোর কথা বলে একটা কমিটি করা হল।সভা চলাকালীন তার দলের একজন একটা ব্যাগ নিয়ে আসে।কিছুক্ষন পর সে ব্যাগ থেকে বন্দুকেথ মত দেখতে বের করে বলল এটা কাটা রাইফেল। তোদের লাগলে নিয়ে যাবি। ও মুখো আর যাওয়া হয়ে উঠেনি ব্যস্ত কলেজ জীবনে।সে হাত ছানিতে হারিয়ে গেছে কৈশোরের এক খেলার সাথী।ফেরারী জীবন নিয়ে এখন পরবাসী।"
মনে আছে, আমিও গেছিলাম ঐ মিটিংয়ে! আমারে বানাইছিল সহ-সভাপতি, আর তুই মনে হয় সেক্রেটারী!
২৪ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৫
শ।মসীর বলেছেন: ডিজিটাল বিডি পোষ্টটা থাকলে এখন মনে হয় খারাপ হইতনা কি বলিস।
৪৩| ২২ শে মে, ২০০৯ রাত ৯:৪৯
অন্যরকম বলেছেন: আচ্ছা, তুই যেই একে ৪৭ ধইরা দেখছস, ঐটা কি বোমা-হা.. এর বাসায়?
২৪ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৬
শ।মসীর বলেছেন: খোকাবাবু কারো নাম মুখে নিতে নেই।ক্রসফায়ার হইয়া যাবা পরে।
৪৪| ২৪ শে মে, ২০০৯ রাত ১:৪৯
পাথুরে বলেছেন: ডরাইসি। আফনেই কি সেই '' সামসু??
ডর পাইসি, হের লাইগ্যা আফনারে লিঙ্কাইসি।
২৪ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:১৯
শ।মসীর বলেছেন: ভাই ডরায়ইয়েননা।আপনারে কিচ্ছু করুমনা।সাথে থাইকেন।
৪৫| ২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:০৩
নতুন বলেছেন: ১৯ শে মে, ২০০৯ রাত ১২:২৯
লেখক বলেছেন: ওয়ালথার কিনা আপনার লগে দেখা করুম।আপনি ছুয়ে দিলে কি হবে চিন্তা করতাছি।
walther kina dhekha korele to phankha .....
taile to jems bond hoiya jaben..
২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:১৩
শ।মসীর বলেছেন: আমি ভাই পুরায় দেশী।মাসুদ রানারে ভালা পায়।
৪৬| ২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:১৮
নতুন বলেছেন: okay Masud Rana e hobe.... i also like Rana very much..
@ bangla lekte parse na..
২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:২৪
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ।
ব্যাপারনা ভাব প্রকাশ করতে পারলেই হবে।
৪৭| ২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:২৫
সালাহ্ উদ্দিন শুভ্র বলেছেন: আমারো দুয়েকটা অস্ত্র ছুঁয়ে দেখার অভিজ্ঞতা আছে। সমস্ত অস্ত্রের স্পর্শই কেমন শীতল-তাই না।
৪৮| ২৬ শে মে, ২০০৯ সকাল ১১:৩৩
রোহান বলেছেন: পাথুরে বলেছেন: ডরাইসি। আফনেই কি সেই '' সামসু?? ডর পাইসি, হের লাইগ্যা আফনারে লিঙ্কাইসি....
এইখানে তো রীতিমতো ব্লগ সন্ত্রাস শুরু হইছে রে... র্যাবের ক্রসফায়ারেও কাম হই নাইক্কা... ওয়ালথার সামসু জীবিত... শোনা যাচ্ছে বিশাল অংকের উপরি পাইয়া র্যাবের মামুরা সামসুর বদলে হের দীর্ঘদিনের সহকারি সাইফাই সিজার রে সামসু নাম দিয়া ক্রসফায়ার কইরা কফিনে ভইরা নাইজেরিয়া পাঠায় দিছে... সামহোয়ারইনের এমুন সাধাসিদা পুলাডারে ক্রসফায়ারের সামনে ছাইড়া দেওনের লিগা ওয়ালথার সামসুরে তিব্র দেক্কার... সর্বশেষ সংবাদে জানা যায় অরিজিনাল সামসু ছাড়া পাইয়া আবার সন্ত্রাস শুরু করছে
আফনেরেই খুজতাছে র্যাব...
২৬ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:০৪
শ।মসীর বলেছেন: আফনেরেই খুজতাছে র্যাব...
বাছা তুমিও সাবধানে থাইক।ধরা খাইলে আবার আমার ঠিকানা দিয়া দিওনা।
সাইফাই বিটরে করছে।একলা দূরে যায়য়া দল বানইবার চায়।ওরে পাইয়া লই।সোজা উপরে ....
৪৯| ২৬ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৩:৫৬
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
হারুন কি ফিইরা আইছিলো?
আফসুস, কয়েকবার ধরছি আর্মস , একটা ও লিগ্যাল না। সিটি কলেজের এক নেতার রিভল্বার থেইকা ভুলে গুলি কইরা (অসহযোগ চলতাছিলো তখন )
একবার আইস ফ্যাক্টরি রোড কাঁপায়া দিছিলাম )
তোর তো দ্যাখি বিরাট শখ মামু, ওয়ালথার পিপিকে...
২৬ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৪৪
শ।মসীর বলেছেন: মামু আর কইসনা !!! নিজের একটা ওয়ালথার পি পি কে নাইন এম এম।
৫০| ২৬ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৪:৫১
নির্জন অরণ্য বলেছেন: একখান পিপিকে কিননের বড়ই শখ আছিলো, বাপে কিইনা দেয় নাই... আপসুস
২৬ শে মে, ২০০৯ বিকাল ৫:০২
শ।মসীর বলেছেন: আপসুস
৫১| ২৭ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৩৭
সাদী বলেছেন: হ ম ম ... এইটা পইড়া রেপ কেস এর আন্দোলন এর কথা মনে পইড়া গেল...।
২৭ শে মে, ২০০৯ দুপুর ১২:৫৯
শ।মসীর বলেছেন: হুমম
৫২| ১৪ ই জুন, ২০০৯ রাত ১২:২৭
রুবেল শাহ বলেছেন: ভুই পাইছি................
১৪ ই জুন, ২০০৯ সকাল ১১:৪২
শ।মসীর বলেছেন: ডরাইয়েন না।আমি আছিনা।
৫৩| ২০ শে জুন, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:০২
মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন:
রাঙার মার কাছ থেইকা একটা মাদুলী নিয়া রাইখেন। ওয়ালথার সহ রেব (য ফলাটা গুলি খাইয়া উইড়া যায় খালি) ধরতে পারলেও বুড়ো ঠিকই আপনারে খুইজা বাইর করবো। আর গিলটি মিয়ারেও একটু সতর্ক থাকতে কইয়েন।
২১ শে জুন, ২০০৯ সকাল ৮:১৯
শ।মসীর বলেছেন: কথাটা ভাল কইছেন।মাথায় রাখুম।
৫৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৪
বড় বিলাই বলেছেন: জটিল অভিজ্ঞতা ভাই আপনার। আমি তো শুধু ছোট ভাই আর ভাগ্নের খেলনা পিস্তলই ধইরা দেখলাম।
০২ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:১৩
শ।মসীর বলেছেন: কবে যে একটা ওয়ালথার আসবে হাতে, নিজের !!!
৫৫| ০২ রা এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৫:৩৩
রাগ ইমন বলেছেন: জটিল একটা লেখা । আমি অবশ্য লাইসেন্স লাগে না , সেন্স লাগে , এমন একটা অস্ত্রের প্রশিক্ষণ শুরু করেছি । দক্ষ হইলে এইটা মারাত্মক জিনিস!
----------------------------
আমার কোন গান ছোঁয়ার শিরশিরে অনুভূতি নাই , শিশির ছুয়ে গান গাওয়ার অনুভূতি আছে
------------------------
আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা দুঃখজনক । আমার অন্যতম প্রিয় শিক্ষকের ছেলে একেবারে বাচ্চা বয়সে ( ক্লাস ৯ বা ১০) অস্ত্র মামলায় জেল হয়ে যায় । বেচারা কোব বড় ভাইয়ের অস্ত্র বাসায় রেখেছিলো । ভালো ছাত্র ছিলো । অজামিনযোগ্য অস্ত্র মামলায় জীবনটা নষ্ট হয়ে গেলো , কি যে কষ্ট পেয়েছিলাম!
------------------
স্যারের মুখের দিকে তাকাতে পারতাম না । শাহীন বাগের ঘটনা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৩
শ।মসীর বলেছেন: আপনে শাহীন বাগে থাকতেন নাকি !!! প্রতিবেশী তাহলে
শিশিরের অনুভূতিই ভাল..............খালি পায়ে কতছিন সেটা পাওয়া হয়না
৫৬| ০২ রা এপ্রিল, ২০১০ ভোর ৬:২১
ওরাকল বলেছেন: রিভালবার দর্শন পর্যন্তই আমার দৌড়।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৫
শ।মসীর বলেছেন: সেটাই বা কম কি
৫৭| ০২ রা এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:১১
নিঃসঙ্গ যোদ্ধা বলেছেন: বাংলা মার্কেটে ছোট কামের লাইগা "বত্রিশ(৩২)" অনেক ভালো, "বাইশ(২২)"-ও মাল হিসাবে খুব একটা খারাপ না, বিচি-এর দামও সস্তা।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৪৯
শ।মসীর বলেছেন: বসত দেখি ব্যাপক নলেজ রাখেন.....।
৫৮| ০২ রা এপ্রিল, ২০১০ সকাল ৭:৩১
দ্যা ডক্টর বলেছেন: পেইন্ট বল গেমের দোকানে একটা গ্যাস অপারেটেড এম-১৬ সফট বল রাইফেল দেখেছি। কঠিন জিনিস। শুধু বুলেট টা ছাড়া সবই ইউএস মেরিনদের এম-১৬ এর মত। দেশে নিয়ে যাওয়ার নিশ্চয়তা পেলে কিনে ফেলব একটা...... মাত্র $৭০০....
একবার ফটিকছড়ির এক চা বাগানে বেরাতে গিয়ে টিলায় ঘুরতে থাকা এক ভাইকে ঠাট্টা করে বলি এয়ার গান দিয়ে বাঘ মারবেন নাকি, শার্টের পেছন থেকে সে যখন পুরো এলএমজি টা বের করে তখন সত্যি ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম।
একসময় সিডিআই এর পেছনে ব্যাকপ্যাকে একে নিয়ে ঘোরাটা আমাদের ওদিকের পোলাপানের ফ্যাশনে পরিনত হয়েছিল.....
অবশেষে, ভাই আপনার মত একটা নেওয়ার আমার অনেকদিনের শখ, কেমনে কি করতে হয় যদি বলতেন.....
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৩
শ।মসীর বলেছেন: টাকা পইসাই সব, টাকা হইলে সব পাওয়া যায়.............।
আপনে টাকা দেন, আমি ব্যবস্হা করতাছি
৫৯| ০২ রা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০০
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: আপনার পোস্টটা দেখি ভাল জনপ্রিয় হয়েছে! আমার জানা কিছু তথ্য শেয়ার করলাম.
১. থ্রি নট থ্রি (৩০৩) এখন আর আমার জানা মতে কোন বাহিনী ব্যবহার করে না.
২. এসএমজি হল সাব-মেশিনগান. বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর এসএমজি হল একে-৪৭ যার চাইনিজ ভার্সনের নাম এসএমজি টাইপ-৫৬ – এতে গুলির সংখ্যা ২৫টি নয় ৩০টি. আপনি একে-৪৭ এর যে ছবি দিয়েছেন সেটার মেটালিক ফোল্ডেট বাট (butt)এর বাংলাদেশি ভার্সনের নাম বিডি-০৮. প্রসঙ্গত, একে-৪৭ একটি রাশান অরিজিন অস্ত্র. অধিকাংশ অস্ত্র বিশেষঞ্গদের মতে একে-৪৭ সর্বকালের সেরা ক্ষুদ্রাস্ত্র.
৩. থ্রি নট থ্রি (৩০৩) এর পরে যে ছবি দিয়েছেন, সেটা সেমি-অটোমেটিক রাইফেল টাইপ-৫৬. এটিও একটি রাশান অরিজিন অস্ত্র.
৪. গোল বড় চাকতির মত ম্যাগাজিন যেখানে বুলেট গোল করে সাজানো থাকে সেটি এসএমজি নয়, এলএমজি বা লাইট মেশিনগান অর্থাদ্, হালকা স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র। এ থেকে সিংগেল শট করা যায় না.
৫. মুক্তিযোদ্ধের সময়কার একটি অস্ত্র খুব জনপ্রিয় হয়েছে, বিশেষ করে নাটক-সিনেমার কল্যাণে, সেটা হল এসএমসি বা সাব-মেশিন কার্বাইন বা স্টারলিং সাব-মেশিনগান. এতে মেটালিক হ্যান্ডগ্রিপ অংশটিতে আছে অসংখ্য ছিদ্র. অবশ্য এটি তেমন কার্যকরি অস্ত্র নয়.
৬. ব্র্যাশ ফায়ার এর উল্লেখ করেছেন, সঠিক শব্দটি হল বার্স্ট (burst) ফায়ার.
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ তথ্যগুলো দেয়ার জন্য .....।
৬০| ০২ রা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৫
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: এসএমসি বা সাব-মেশিন কার্বাইন বা স্টারলিং সাব-মেশিনগানের ছবি
৬১| ০২ রা এপ্রিল, ২০১০ বিকাল ৪:০৭
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: না, ছবি যোগ করতে পারলাম না, সরি.
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:১০
শ।মসীর বলেছেন:
৬২| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ১:৫৩
মেঘ রোদ্দুর বলেছেন: নিজের একটা বৈধ লাইসেন্স করা পিস্তলের শখ মনের গহীনে শুধু নয় প্রকাশ্যেই উঁকি দেয় সবসময়
আফসুসের ইমো হপে
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০২
শ।মসীর বলেছেন: আফসুস আফসুস কবে পামু.....
৬৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০২
শয়তান বলেছেন: কাটা রাইফেল আর পাইপগান দেখেন নাই
০৩ রা এপ্রিল, ২০১০ রাত ২:০৪
শ।মসীর বলেছেন: দেখছিত ............১ম বলেই আম্প্যায়ার এলবির আবেদনে সারা দিয়ে দিলেন। আর যায় কোথায়।নন স্ট্রাইকিং এ দাঁড়িয়ে যা দেখছি আমি ঠিক বিশ্বাস করতে পারছিলামনা। আমাদের টিমের মালিক মাঠে ঢুকে আম্প্যায়ার এর দিকে বাঁকানো পাইপের মত কি একটা ধরে ধুম গালিগালাজ করে বলছে এই আউট হবেনা আর না হলে এই টুর্ণামেন্ট বন্ধ।শেষ পর্যন্ত টুর্ণামেন্ট ই বন্ধ হয়ে গেল। লোহার পাইপ তাতে স্প্রিং লাগানো ট্রিগার আছে। এটাই নাকি বহুল ব্যবহৃত পাইপগান যার বুলেটের পাড়াত নাম বিচি।
৬৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৩:৫৫
লালু কসাই বলেছেন: ভাল অভিজ্ঞতা দেখা যায়...মাগার নতুন জিন্দেগীর অভিজ্ঞতায় কিন্তু ৮ বছর এগিয়ে।।হেহেহে
আর সহ্য হয়না
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৫৩
শ।মসীর বলেছেন: সবাই কি আর সবসময় আগাইয়া থাকতে পারে- কেউ কেউ আগেই শুরু করে
তাই বলে পিছাইয়া যাব তা কিন্তু না
আর সহ্য হয়না কেন ভাই
৬৫| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:০৩
জিসান শা ইকরাম বলেছেন:
খাইছেরে এখানে দেখি ভয়ানক অবস্থা
দারুন মজা পেলাম........
এইটা কিন্তু বৈধ
১৯ শে অক্টোবর, ২০১১ রাত ১২:১৬
শ।মসীর বলেছেন:
ইনশাআল্লাহ আমারও একদিন হবে একখান ওয়ালথার পি পি কে
৬৬| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৫
এলোমেলো রকস বলেছেন: এস এমজির ম্যাগাজিনটা ছিল গোল বড় চাকতির মত, বুলেট গোল করে সাজানো থাকত তাতে। জিনিসটাও বেশ ভারী। [/sb
ভাই ওইটা এসএমজি না..এলএমজি...গোলাকার ম্যাগজিনটাকে বলে ড্রামহেড...
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন থ্রি নট থ্রি (৩০৩) এখন আর আমার জানা মতে কোন বাহিনী ব্যবহার করে না.--ভুল...আনসার সদস্যরা এইটা দিয়ে এখনও ডিউটি করে,,আর ৩০৩ এর নিশানা অব্যর্থ্...
১৩ ই নভেম্বর, ২০১১ সকাল ১১:০২
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ.......শুধরে দেবার জন্য।
৩০৩ আসলেই একখান জিনিস
৬৭| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১:২৫
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: "আরেকটা ব্যাপারও হতে পারে নিজের বৈধ মালিকানা প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত কোন কিছুর প্রতিই আমার তেমন একটা আকর্ষন কাজ করেনা তা যাই হউকনা কেন। "
সব কিছুর বেলাতেই ?
"এটাই নাকি বহুল ব্যবহৃত পাইপগান যার বুলেটের পাড়াত নাম বিচি। "
পাইপ গানের পাড়াত নাম মনে হয় লিপ্সটিক। কারন এটা দেখতে পুরা লিপস্টিক এর মত।
দারুন পোস্ট।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:২৯
শ।মসীর বলেছেন: সব কিছুর বেলাতেই ? -হুমমম
৬৮| ২৭ শে ডিসেম্বর, ২০১১ বিকাল ৪:৪৬
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: তুমি তো ভাই ব্যাপক ক্যাডার আছিলা দেহা যায় !!
২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১১ দুপুর ১২:০৪
শ।মসীর বলেছেন: doraisen naki
৬৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১০:০০
সুদীপ্ত কর বলেছেন: আমারও একটা কিনতে মুনচায়
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:১০
শ।মসীর বলেছেন: কিনা ফেল...।
৭০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৫
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: পড়লাম আর দেখলাম চোখের সামনে আপনাকে দিয়েই হবে ভাই
শুভকামনা রইল
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৫২
শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা, কিনব ইনশাআল্লাহ
৭১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫১
শের শায়রী বলেছেন: ভাই কন কি আপনি দেখি ওস্তাদ মানুষ! আমি তো ছা পোষা মানূষ। চমৎকার লাগল।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০
শ।মসীর বলেছেন:
are sobai e chaposa
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মে, ২০০৯ সকাল ১১:৫৭
লংকার রাজা বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন।আগ্নেয়াস্ত্রের প্রতি আমার ও একটা মোহ কাজ করে কিন্তু জীবনে এত আগ্নেয়াস্ত্রের সংস্পর্শে আসি নি।