![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।
যেতে হবে কিন্তু কেন যাব, ব্যাপারটা মোটেও অমন ছিলনা, যেতে হবে তা যেভাবেই হউক !!! এত টাফ জার্নি আমরা আর করি নাই । কিন্তু সৈকতের সে মনোমুগ্ধকর পূর্ণিমা ভুলিয়ে দিয়েছিল সব কস্ট। ফিরতি পথ আরও কঠিন। দশ মিনিটের জন্য লঞ্চ মিস করে সেদিন হয়েছিল এক মিস মিস খেলার ভোগান্তি। পটুয়াখালীতে মিস করে বরিশাল, সেখানেও মিস, তারপর বাসের কোন টিকেট নাই, রাত বারটায় একটা ভাঙ্গাচূড়া বাসে করে ফিরতি পথ, তারপর ট্রলারে করে জোছনারাতে পদ্মা পাড়ি, যেন বর্ডার পাড়ি দিচ্ছিলাম !!!!
কূয়াকাটা যাবার জন্য আমার প্রথম পছন্দ লঞ্চ। কিন্তু লায়লার প্রতি সন্মান দেখাতে গিয়ে সাঁতার না জানা দুই জনকে কোন ভাবেই রাজী করানো গেলনা। কি আর করা , বাসই ভরসা । কপাল এখানেও খারাপ। সরাসরি কূয়াকাটার কোন বাসের টিকেট পাওয়া গেলনা। শেষে বাধ্য হয়ে খেপুপাড়া গামী বাসের টিকেট কাটতে হল। খেপু পাড়ায় বাংলাদেশের একটি আবহাওয়া রাডার স্টেশন আছে।
তিনদিন বন্ধকে পুজি করে আমাদের যাত্রা শুরু হল। ঢাকা ছাড়ার আগেই এক পশলা বৃষ্টি পরিবেশটাকেই শীতল করে দিয়েছিল আগেই। আরিচায় পৌঁছে যথারিতী জ্যামে পড়লাম। ঠান্ডা পরিবেশের বদৌলতে সারাদিন অফিস করে ক্লান্ত আমরা বাসেই ঘুম। সকাল ছয়টায় যখন ঘুম ভাঙ্গল তখনও দেখি আমরা সেই জায়গাতেই দাঁড়িয়ে, রাতে ঝড়ের কারনে ফেরী চলেনি, আর আমরা কেউ তা টেরও পেলাম না !!!!
বরিশাল থেকে কূয়াকাটা যাবার পথে যে নদীগুলো পরে সে নামগুলো আমার অনেক পছন্দের- কীর্তনখোলা, পায়রা, আন্ধার মানিক (ফসফরাসের আধিক্যের জন্য রাতে পানি জ্বলজ্বল করে ) , সোনামুখী, আগুনমুখী, ছোটছোট নদী , কিন্তু কূয়াকাটা যাবার সময়টা লম্বায়িত করার জন্য এদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। পাঁচ পাঁচটা ফেরী পাড়ি দিতে হয়, শেষ ফেরীটাত এমন দুটো ফেরী পাশাপাশি রাখলে আর চালানো লাগতনা।
পটুয়াখালী থেকে বরগুনার আমতলী ঘুরে আবারও পটুয়াখালী জেলাতেই ঢুকতে হয় কূয়াকাটা যাবার জন্য। আর আমতলীর পর থেকে রাস্তাটা গাড়ীর এবং আমাদের ফিটনেসের যে পরীক্ষা নিল তা সারাজীবন মনে থাকবে। একজনত বলে বসল এই রুটে যেহেতু আমরা টিকে গেছি দুনিয়ার যেকোন রাস্তায় আমরা টিকে যাব !!!!
কূয়াকাটা পৌঁছার পর দেখলাম আমরা ছয়ঘন্টা পিছিয়ে গেলাম !!! সময়ের হিসেব নিকেশ নিয়ে আর মেঘের বদৌলতে সূর্যাস্ত মিস করার দুঃখ ভুলিয়ে দিল ভরা পূর্ণিমা। মনোমুগ্ধকর সে সময়টুকু পুরোটায় সৈকতে শুয়ে কাটিয়ে দিলাম আমরা।
মাঝে মাঝে মেঘ এসে ঢেকে দিচ্ছিল অনুপম সে সৌন্দর্য, তখনই মনটা খারাপ হয়ে যেত, যেন- মাঝ রাতে চাঁদ যদি আলো না বিলায়, ভেবে নেব আজ তুমি চাঁদ দেখনি
ইদানিং ট্যুর করা মানেই যেন খাওয়া দাওয়া, রূপ চাঁদা ফ্রাই আর কোরালের দোপেঁয়াজা সাবার করে গুঁড়ি বৃস্টি মাথায় নিয়ে হোটেল রুমে ফিরে যখন জানালা খুলে দিলাম, তখন নিজে নিজেই গুনগুনিয়ে উঠলাম-
বৃষ্টি শেষে রুপোলি আকাশ, সোনালী আভায় আমি খুজে ফিরি
জানালায় জলমগ্ন-হিমেল বাতাস-আমি ডানা মেলি
তবুও কেনো..........................
রাত তিনটা পর্যন্ত আড্ডা দিয়ে কাটিয়ে দিলাম আমরা।
কূয়াকাটার একটায় বিশেষত্ব এখান থেকে সূর্যদয় আর সূর্যাস্ত দুটোই দেখা যায়, তবে একই লোকেশন থেকে নয়। সূর্যদয় দেখার জন্য যেতে হবে গঙ্গামোতির চর, একমাত্র বাহন মোটর বাইক, যাত্রা প্রায় আট কিলোর মত।
আগেই ঠিক করে রাখা বাইক ওয়ালারা সূর্য উঠার আগেই হাজির, বীচ ড্রাইভ শেষে আমরা পৌঁছালাম গঙ্গামতির চর, মেঘের সাথে লড়াইয়ে সূর্য মামা আগেই হেরে বসে আছে, কি আর করা
সূর্যাস্ত দেখতে হলে যেতে হয় লেবুর চর, তার উপারেই সুন্দরবনের একটা অংশ ফাতরার চর। আগুনমুখী নদীর উত্তাল মোহনা আমাদেরকে ফাতরার চরের পথে পা বাড়ানোর সাহস কেড়ে নিল।
কূয়াকাটার পানি তুলনামূলক ভাবে অনেক কম নোনা, আর বৃষ্টির পর যখন আমরা দাপাদাপি করতে নামলাম তখনতো দেখি লবণের কোন অস্তিত্বই নেই। পানি এমনই এক জিনিস দাপাদাপিতে একবার মজা পেলে উঠে আসা কঠিন, আমাদেরও তাই হল। একদল ভার্সিটি পড়ুরা ছেলেপেলের সাথে আধাঘন্টার এক দফা ফুটবলও খেলে ফেললাম আমরা।কূয়াকাটার রাখাইন পল্লীতে আছে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় বৌদ্ধমূর্তি।
ফিরতে হবে, কিন্তু বাসের ঐ রাস্তার কথা ভেবে মন চায় থেকে যায়। লঞ্চে ভয় পাওয়া পথিকরাও এবার লঞ্চে রাজি, মাঝে মাঝে জান বাঁচানোর চেয়েও একটু আরামদায়ক অনুভূতি অনেক জরুরী !!! কপালে দুর্গতি লেখা থাকলে আসলে আর কিছু করার থাকেনা। পটুয়াখালীগামী বাসে উঠলাম , রাস্তার দশা দেখে শেষে ড্রাইভারকে বলেই বসলাম এই এলাকার সাংসদ কি কানা না এলাকায় থাকেনা , পানি মন্ত্রীর এলাকা, একটা পর্যটন এরিয়া এমন ভগ্নদশা কেমন করে হয় মাথায় এলনা। আর বাস ড্রাইভাররা এতই সজ্জন যে পথের কোন যাত্রীকেই ফেলে যাবেননা, এক পর্যায়ে বাসে কে যে কার কোলে সেটা আর বুঝে উঠতে পারছিলামনা !!!
তবুও সব কস্ট শেষে থেকে যায় ভাল লাগা টুকু, প্রিয়মুখ গুলোর সাথে কাটানো সময়ের চেয়ে দামী আর কি হতে পারে, তা যেখানেই হউক, যে ভাবেই হউক ।
সূর্য উদয় এর ছবি :
Click This Link
সূর্যাস্তে কূয়াকাটা :
Click This Link
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: এখন অনেক হোটেল হইছে
২| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৬
রোহান বলেছেন: প্লাসায়া গেলাম.... ফটুকগুলান অবশ্য আগেই দেখছি
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২০
শ।মসীর বলেছেন: নাতী ব্লগে তুমারে মিস করি ........তুমি না থাকলে জমতেছেনা । ।
৩| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
পাথুরে বলেছেন: আমারে ছাড়াই গেলা।
এমুন কইরতে পাইরলে নানা? নানী থাইকলে সহ্য করতো না। এখন আমি কার কাছে নালিশ দিমু।
মাইনাস দাগামু?!!
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১১
শ।মসীর বলেছেন: নানীর ফোন নাম্বার দিমু নাকি......
৪| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:০০
রাজসোহান বলেছেন: মাইনাস দিসি , কারন আপনেরা একলা একলা ঘুইরা আইসা এইভাবে পুস্টানো ঠিক না
১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২২
শ।মসীর বলেছেন: আর্জেন্টিনা সাপোর্টার, তাই তুমারে পিলাস....।
৫| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:০২
ফাহিম আহমদ বলেছেন: মাথার মধ্যে ধান্দা লাইগা গেছে।
১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: কেমতে !!!
৬| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:০৫
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন:
++++
১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬
শ।মসীর বলেছেন: যাইবেন নাকি
৭| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:০৭
চতুষ্কোণ বলেছেন: মাঝ রাতে চাঁদ যদি আলো না বিলায়, ভেবে নেব আজ তুমি চাঁদ দেখনি - বড়ই লুমান্টিক ভাবনা।
ভাল লাগল পোষ্ট! +++
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:২৮
শ।মসীর বলেছেন: ঐ চাঁদ মুখ খানা বড় বেশী মনে পড়ে যায়
৮| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১০
রেজোওয়ানা বলেছেন: ঝাউবন আর তাল গাছের আরো অনেক সারি ছিল সেগুলো কি নষ্ট হয়ে গেছে?
২ আর ৪ নম্বরে ১০০ তে ১০০.....
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
শ।মসীর বলেছেন: এখনও কিছু আছে, লিংকে গেলে দেখতে পাবেন আগেরবার তোলা ছিল....
৯| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১১
প্যাঁচনাই বলেছেন: বরিশাল থেকে কূয়াকাটা যাবার পথে যে নদীগুলো পরে সে নামগুলো আমার অনেক পছন্দের- কীর্তনখোলা, পায়রা, আন্ধার মানিক (ফসফরাসের আধিক্যের জন্য রাতে পানি জ্বলজ্বল করে ) , সোনামুখী, আগুনমুখী, ছোটছোট নদী , কিন্তু কূয়াকাটা যাবার সময়টা লম্বায়িত করার জন্য এদের ভূমিকা অনস্বীকার্য। পাঁচ পাঁচটা ফেরী পাড়ি দিতে হয়, শেষ ফেরীটাত এমন দুটো ফেরী পাশাপাশি রাখলে আর চালানো লাগতনা ।
....................................................................................................
লেকা একটু খাপ ছাড়া লাকচে ।।
আগুনমুখী/আগুনমুখা (যেটা ৭ নদীর মোহনা) রয়েছে গলাচিপা থেকে দক্ষিনে ।। এটা বরিশাল থেকে কূয়াকাটার পথে দেখার কথা না ।। যদি আপনি সোনার চর যান তখন দেখতে পারেন ।।
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২৬
শ।মসীর বলেছেন: ফেরীতে এক লোকত তাই বলল আগুনমুখী !!!
১০| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৫
আহমেদ রাকিব বলেছেন: হমম। ভালো। কবে গেছিলা?
১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: গত তিনদিনের বন্ধে, এই শুক্রবারে গেছিলাম কক্স , পুরা পাগলা ঘোরাঘুরি
১১| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২০
প্যাঁচনাই বলেছেন: রেজোওয়ানা বলেছেন: ঝাউবন আর তাল গাছের আরো অনেক সারি ছিল সেগুলো কি নষ্ট হয়ে গেছে?
@রেজোওয়ানা,
সিডরের সময় অনেক নস্ট হয়েছে ।।
১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৪
শ।মসীর বলেছেন: এখন বনটা মোটামুটি আছে......
১২| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:২২
আর.এইচ.সুমন বলেছেন: ভাই গায়ে এখনও ব্যথা অনুভূত হয়..... অমন করে সৌন্দর্য দেখতে যাবার আর কোন সখ নেই..।
১৩| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩০
মোঃ আমিন বলেছেন: আসাধারণ.....
১৪| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩১
প্যাঁচনাই বলেছেন: ফেরির লোকটা আপনাকে মিথ্যা বলেছে নতুবা আপনার মত নতুন কেউ ।। একটু জ্ঞানী ভাব দেখাইতে পারে ।।
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: হইতে পারে
১৫| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
পথের দূর্দশার গল্প শুনেছি........
যাতায়তের পথ ভালো হলো আলো মানুষ যেতো........
ভালো লাগলো বেড়ানোর গল্প।
শুভকামনা শামসীর..............
আমরাও ঘুরছি........জুলাই এ অনেক বেড়ানো হবে আশাকরছি।লিখবো সময় করে ।
১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৪
শ।মসীর বলেছেন: লেখা আর ছবির অপেক্ষায়....।
১৬| ১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩৬
মোঃ আমিন বলেছেন: ঢেউয়ের উপর নৌকার চড়ে বসা, আমার দেখা একটা অন্যতম সেরা ছবি । চমৎকার টাইমিং !
১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:১৩
শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ !!!!
১৭| ১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০০
নিউটন বলেছেন: আমারো যেতে মন চায়
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬
শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসুন।
১৮| ১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
শাহ্ নাজ বলেছেন: সকাল ছয়টায় যখন ঘুম ভাঙ্গল তখনও দেখি আমরা সেই জায়গাতেই দাঁড়িয়ে, রাতে ঝড়ের কারনে ফেরী চলেনি, আর আমরা কেউ তা টেরও পেলাম না !!!!
ভাগ্যিস টের পান নাই।
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:১১
শ।মসীর বলেছেন: ভাগ্যিস , না হলে খবর হইত !!!!
১৯| ১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭
হিমেল নাগ রানা বলেছেন: abar mone pore gelo
১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:২৩
শ।মসীর বলেছেন: আবারও, আরিফের সাথে সেই আড্ডা
২০| ১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:০২
নতুন রাজা বলেছেন: দারুন...
১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:২৭
শ।মসীর বলেছেন:
২১| ১৪ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২০
খায়ের বলেছেন: ভাই, আবার যেতে চাইলে আমি নাই । বাসের ঝাকুনির ব্যাথা এখনো টের পাই !!!
১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৪০
শ।মসীর বলেছেন: ha ha ha
২২| ১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১৯
বড় বিলাই বলেছেন: ২০০৬-এ গিয়ে সার্কিট হাউসের ভিআইপি রুম দখল করেছিলাম । সাগরে নামলে আর উঠতে ইচ্ছাই করে না।
১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০০
শ।মসীর বলেছেন: আমরা এইবার ভিআইপি রুমটা পাই নাই, পুলিশের ডিআইজি সাহেব ঐ সময় দখল করে ছিলেন
সাগর খুব খারাপ, গত পরশু দিন ও কয়েক ঘন্টা কক্সবাজারে গিয়ে দাপাইয়া আসলাম
কাজ নাইতো সাগরে ডুব দিয়ে আয় টাইপ
২৩| ১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৪
উল্টো মানুষ বলেছেন: ঘুরাঘুরির গল্প শুনলেই মন উদাস হয়। ব্যাস্ততা আর বাস্তবতা ভালোলাগেনা। একারনে মাইনাস (+)
১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫২
শ।মসীর বলেছেন: ব্যাস্ততা আর বাস্তবতা ভালোলাগেনা।
২৪| ১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:২০
প্যাঁচনাই বলেছেন: তবে সোনার চর আরও সুন্দর ।। যদিও যাতায়াতটা কষ্টসাধ্য ।।
একই স্থানে দাড়িয়ে সুর্যোদয় এবং সূর্যাস্ত দেখা যায় ।। শীতের সীজনে যাওয়া উত্তম ।। আর যদি উত্তাল সমুদ্র দেখতে চান তাহলে এখনই যাওয়ার সময় ।।
১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:১৬
শ।মসীর বলেছেন: সোনার চরের কথা শুনেছি, ইনশাআল্লাহ সামনে......।
২৫| ১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৬
কাঠফুল বলেছেন: পড়ে ভালো লাগলো .. ছবি দেখে ঘুরে আসাও হলো .. তবে আপনার পোস্টে আরো বেশি ছবি আশা করি ...
১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১১:৩২
শ।মসীর বলেছেন: লিংকে কিন্তু কূয়াকাটার অনেক ছবি দেয়া আছে, আমারি তোলা !!!
২৬| ১৪ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
লেজী ফেলো বলেছেন: এখনও দেখা হয় নাই, আফসোস!!!
দারুন লাগল লেখা আর ছবি ।
১৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:০৭
শ।মসীর বলেছেন: আফসোস!!!
২৭| ১৪ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: আমি এখনো যাই নাই। তয় পুষ্ট জোস। ছবিও।
১৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:২৬
শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসেন একবার.....।
২৮| ১৪ ই জুন, ২০১০ রাত ১১:৫৫
সায়েম মুন বলেছেন: আফসুস অহনও কুয়া কাটতে পারি নাই!!
বর্ণনা ও ফটোক ভাল হৈছে!
১৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪
শ।মসীর বলেছেন: আফসুস করে লাভ নাই, ঘুরে আস.....।
২৯| ১৫ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৩৬
আরিয়ানা বলেছেন: চমৎকার লাগলো ছবি গুলো আর বর্ননা। আমার আজও যাও হয়নি ওখানে।
১৫ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:০১
শ।মসীর বলেছেন: অপেক্ষা করুন, রাস্তা ভাল হউক, না হলে আনন্দ মাটি হয়ে যেতে পারে !!
৩০| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:০৩
চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: এমন করে লিখা আপনার পক্ষে সম্ভব! ছবি তো সব সময় অসাধারণ!
১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১২
শ।মসীর বলেছেন: প্রিয়মুখ গুলোর সাথে কাটানো সময়ের চেয়ে দামী আর কি হতে পারে, তা যেখানেই হউক, যে ভাবেই হউক ।
৩১| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:০৯
মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: তুমাগো ছয় জনরে দেখতাছি!!! ফটুক তুলনেওয়ালা কি স্ত্রী লিঙ্গ?
সন্দেহজনক
১৬ ই জুন, ২০১০ রাত ৯:৪৫
শ।মসীর বলেছেন: আরেকবার গন, এখানে আমরা সাতজন......
ক্যামেরা ম্যান আমাগো ড্রাইভার !!!
৩২| ২৯ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৩০
জুল ভার্ন বলেছেন: কুয়াকাটার বর্ণনা এবং ছবি খুব ভালোলেগেছে শামসীর। ৭/৮ বছর পুর্বে আমি কুয়াকাটার আলেপুর নামক স্থানে কিছু ল্যান্ড কিনেছিলাম হোটেল প্রজেক্ট করার জন্য। য়াশা আছে সম্পুর্ণ সুস্থ্য হয়ে কাজ শুরু করার-আগাম দাওয়াত রইল.........।
+
২৯ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৪:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: ওয়াও.......চমৎকার হবে ব্যাপারটা ..................দাওয়াত কবুল
৩৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫১
কাউসার রুশো বলেছেন: প্রিয়তে রেখে দিলাম। যাবার সময় কাজে দিবে।
০৯ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসুন ।
৩৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:০০
শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: যাওয়ার ইচ্ছা আছে। আপনার পোস্টটা কাজে লাগব।
০৯ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০৩
শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসুন , ভালই লাগবে....
৩৫| ৩০ শে মে, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
জানালার বাইরে বলেছেন: আর বাস ড্রাইভাররা এতই সজ্জন যে পথের কোন যাত্রীকেই ফেলে যাবেননা
ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা
৩১ শে মে, ২০১২ সকাল ৯:৪৩
শ।মসীর বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:৫৫
দুরন্ত ইসলাম বলেছেন: ২০০২ সালে আমি কুয়াকাটা গিয়েছিলাম। জায়গা ভাল । হোটেল হোয়াইট হাউজ ছিল। এখন কি কে জানে।