নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

বান্দরবান হয়ে তিন্দু- রেমাক্রী, যেখানে মেঘ পিয়ন মুগ্ধতা নিয়ে বসে থাকে ...

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫১





গত সপ্তাহে বড় পাথরে ধাক্কা লেগে উল্টে যায় একটা নৌকা, একজন ট্যুরিস্ট মারা গেছেন, এর কয়েকমাস আগে তিন জন, বর্ষায় এখানে আসা ঠিক না, প্রায়ই দূর্ঘটনা ঘটে, আপনারা আজকে যেতে পারবেন বলে মনে হয়না - বলে চলেন ইয়াংরাই বিডিআর ক্যাম্পের ক্যাম্প কমান্ডার। সাথে থাকা বন্ধুটির চেহারা দেখলাম শুকিয়ে যাচ্ছে আরো বেশী । এমনিতেই গতকাল থেকে সে মরমর । একরকম জোর করেই তাকে নিয়ে আসা হয়েছে বড় পাথরের মাঝ খান দিয়ে । বেচারা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে বিয়ে করার পর এই প্রথম বউ ছারা ঘুরতে বের হয়েছে, এখন ফিরে যেতে পারবে কিনা এই নিয়ে ব্যাপক দ্বিধান্বিত সে। ক্যাম্প থেকে ফিরে আসার পর তার দিকে তাকিয়ে শুধু একটা গানের কথাই মনে পড়ছে - "আজ ফিরে না গেলেই কি নয় " ।









সকাল সাতটায় ফিরতি পথ ধরার কথা, ব্যাপক বৃষ্টি তাতে বাধ সাধে , উল্টা লাভের লাভ যা হয়েছে তা হল পাহাড়ি ঢল শুরু হয়েছে, ব্যাপক স্রোত, মাঝি এর মাঝে নৌকা নিয়ে কোন মতেই যাবেনা । ধসটার দিকে বৃষ্টি কমলেও প্রবল স্রোতে আমরা খানিকটা উদ্বিগ্ন বটে, পাহাড়ি ঢল কয়দিন চলে তারত কোন ঠিক নেই, মোবাইল নেটওয়ার্ক বিহীন এই অঞ্চলে থাকা মানে সবাইকে টেনশনে রাখা । রেস্টহাউজের বারান্দায় সবাই বসে আড্ডা দিয়ে পরিবেশটা হালকা করার চেস্টা চলছে। সবচেয়ে বেশী ভয় পাওয়া দুই জনের চেহারা পুরা কালো হয়ে আছে। বাকী সাতজন আমরা নানা রকম ফাউ আলাপ করে সময় কাটাচ্ছি , মজাও করছি, আগামী শীত পর্যন্ত পাহাড়ে থেকে যাওয়া যায় কিনা এই সমীক্ষা যাচাই করছি, দু একজনতো সুন্দরী পাহাড়ী কন্যা বিয়ে করে চিরস্হায়ী বন্দোবস্ত নিয়ে ও ভেবে বসে আছে। দশটার দিকে ডিম ডাল আলুর ভর্তার ব্রেকফাস্ট করলাম এক মারমা বাড়ীতে, কে জানে এটাই শেষ ব্রেকফাস্ট কিনা !!!





এরপর আবার বৃস্টি শুরু হওয়াই ফিরে যাওয়া নিয়ে আমাদের দুজন কোন মতেই রাজী না। পানি বাড়ছে। পাথর গুলো ডুবে গেলে তাতে যে কোন সময় নৌকা লেগে যেতে পারে, আর খরস্রোতা প্রবল টানের ঢেউত আছেই, নৌকা উল্টানো তার কাছে কোন ব্যাপারইনা । মরণ নিয়ে আমার ভয়ডর কমে গেছে অনেক আগেই, আসলে যেহেতু ঠেকানোর কোন উপায় নেই, তাই এটা নিয়ে অত ভেবেও কাজ নেই, নির্বিকার থাকাই ভাল। বিয়ে করে সবাই বদলায়না এটা প্রমান করতে যাওয়া বন্ধুটিরত আর এসব ভাবের কথায় ভাল লাগার কথা না । রেস্টহাউজের বারান্দায় বসে অলস সময় পার করছি, একজন আবার সাঁওতালি গান ধরল, পরিবেশের সাথে দারুন লাগছিল সে গান । সাদা মেঘে পাহাড়ি জনপদ ঢেকে যাবার সে মনোমুগ্ধকর দৃশ্য অতুলনীয় । খাতা পেলে আস্ত একখানা কাব্যগ্রন্হ বের করে ফেলা সময়ের ব্যাপার মাত্র। বৃষ্টি একটু কমায় আবার ক্যাম্পে গেলাম, তাদের কথা , না যাওয়াই উত্তম !!!







কোথায় সাহস দিবে তা না, ভয় লাগানো বিপদের কথা বলেই সম্ভবত মানুষ সবচেয়ে বেশী মজা পাই । অত ভয় পেলে চলে নাকি । আমরা ব্যাগ গুছিয়ে নিলাম । যেতে পারি কিন্তু কেন যাব টাইপ নয় আমরা যাবই, যা হবে হউক। আরেক দফা খাওয়া দাওয়া সেরে নিতে না নিতেই আবার বৃষ্টি শুরু হল। বেলা তিনটার দিকে আমরা রওয়ানা দেবার জন্য প্রস্তুত, আর দেরী করলে ফেরা হবেনা । আল্লাহ ভরসা করে নৌকায় উঠে বসলাম, ইঞ্জিন চালু হল, মাথায় ঝুম বৃষ্টি । আসার সময় দেখা অপরূপ রেমাক্রী ফলসটা পানির তোড়ে তলিয়ে গেছে । সকাল থেকে আমাদের একজন ক্ষনে ক্ষনে পানির উচ্চতা মাপছিল, তার চক্ষুত চড়কগাছ হয়ে গেল। যায় হউক প্রথম খরস্রোতা বাক মাঝি ব্যাপক দক্ষতার সাথে পাড়ি দিল। ঢালু হয়ে নিচে নামতে থাকা পানির মাঝে নৌকার সামনের অংশ পড়ার সাথে সাথে স্পীড কমিয়ে দিয়ে যখনই নৌকার মাথা একটু উপরে উঠল তখনই পুরা স্পীড দিয়ে সে ঢাল অতিক্রম করে গেল। টিভিতে দেখা রেফটলিং এর মজা পাচ্ছিলাম। ক্যামেরাটা যখন বের করতে গেলাম একজন এমন ঝাড়ি দিল আমি আবার তা ব্যাগে ঢুকিয়ে রাখলাম। অবশ্য ভালই হল, কারন পরের বাঁকে নৌকা এমন ভাবে পড়ল আমাদের সবার উপর দিয়ে পানি চলে গেল ।ফেরার পথে আর ছবি তোলাই হলনা ।







দূর থেকে বড় পাথর দেখার সাথে সাথে মাঝি আমাদেরকে নৌকার রেলিং থেকে নেমে নীচে বসতে বলল । স্রোতের টানে একটু এদিক ওদিক হলেই কর্ম সাড়া । চমৎকার ভাবে নৌকা নিয়ন্ত্রনে রেখে মাঝি দুই পাথরের মাঝ বরাবর এগিয়ে গেল । পানি আরও বেড়ে এই পাথর এর মাথা যদি ডুবে যেত তাহলে পরিস্হিতি আসলেই ভয়ানক হয়ে যেতে পারত । যায় হউক একে একে বাঁকগুলো পাড়ি দিয়ে আমরা তিন্দু এসে পৌঁছালাম । যে পথ যাবার সময় আড়াই ঘন্টা লেগেছিল সেটা পাড়ি দিলাম পঁচিশ মিনিটে, স্রোতের গতি সহজেই অনুমেয়।











তিন্দু এসে মাঝি বলল আরেকটা নৌকা কে আমাদের সাথে নিয়ে যাবে, ওটার হাল ভেঙ্গে গেছে । আমাদেরত মাথা নস্ট, বলে কি, নিজে যাইতে পারিনা , সাথে আবার আরেকটা অচল নৌকা। আমাদের দিকে ভ্রুক্ষেপ না করে অন্য নৌকাটি বেঁধে ফেলা হল, যার ফল শেষ পর্যন্ত আসলে ভালই হল ।দুটো নৌকা হওয়াতে পানির চাপ কিছুটা কমল, আর স্রোতের উম্মাতাল ধাক্কা দুই নৌকার দুই পাশে লাগাতে চাপ কিছুটা কমল, যদিও বারে বারে পানি দুই নৌকার উপর দিয়েই যাচ্ছিল। নৌকা থেকে পানি সরানোর কাজে নেমে পড়লাম আমরা। সবচেয়ে বেশী ভয় পাওয়া বন্ধুটি কিছু না পেয়ে দুই হাত দিয়ে পানি ফেলা শুরু করল, আরেক জনত বাকরুদ্ধ হয়ে আছে গত বার ঘন্টা ধরে।











লাইফ জ্যাকেট বিহীন রেফটলিংটা আসলে দারুন লাগছিল। সাড়ে পাঁচ ঘন্টার যাবার পথ আমরা দেড় ঘন্টায় ফিরে আসলাম । নেমেই সবাই কোলাকুলি, যেন নতুন জীবন পেলাম। থানচি থেকে তখন আর বান্দরবন ফেরার কোন গাড়ি নেই। রাতে থাকতে আর মন চাইলনা। ঐ রুটে চলা একটা বাস আমরা ভাড়া করে ফেললাম। এই বাস কি করে ঐ উঁচু নিচু পাহাড়ি পথ পাড়ি দেয় সে আরেক বিস্ময় , তাও আবার বলি পাড়ার পর সে যাবেনা। সেখান থেকে আমরা চান্দের গাড়ি ভাড়া করলাম বাস ড্রাইভারের বদৌলতে। ওয়াইফার বিহীন গাড়ির সামনে মাঝে মাঝে কিছুই দেখা যায়না, সাদা মেঘে ঢেকে যাওয়া পুরো পথ । মেঘের দেশে সে এক চমৎকার যাত্রা । যতক্ষন বেঁচে আছি ততক্ষনই উপভোগ্য , এই ব্রত নিয়ে আমরা এগিয়ে চলি । চিম্বুক আর্মি পোস্টে আমাদের কে আটকানো হল, সন্ধ্যা ছয়টার পরে এই পথে গাড়ি চালানোর অনুমতি নেই এই বলে। বললাম আমাদের কোন উপায় নেই, ফিরতে হবে। আটকিয়ে রাখলে রাতে ওদেরকেই খাওয়াতে হবে এই ভেবে মনে হয় ছেড়ে দিল । কিছুদূর এসে এবার গাড়ি নস্ট হয়ে গেল। পাহাড়ের চূড়ায় আঁধার নেমেছে সে অনেক আগেই, হীমশীতল বৃষ্টি বাতাসত আছেই। আধা ঘন্টা পর আবার শুরু হল আমাদের নিঃসঙ্গ যাত্রা , অন্ধকার রাতে পাহাড়ের বুক চিড়ে। রাতে যখন বান্দরবন পৌঁছালাম তখন আর ঢাকা বা চিটাগং ফেরার কোন বাস নেই। কি আর করা পরের দিনের অপেক্ষা !!!







ঢাকা থেকে বান্দরবন পৌঁছেই দেখা পেয়েছিলাম বৃষ্টির। রি সাং সাং রেস্তোরায় দুপুরের খাবার খেয়ে বান্দরবন শহরে বাইরে পাহাড়ের কোলে সাকুরা কটেজে থাকার বন্দোবস্ত করে আমরা বেড়িয়ে পড়ি স্বর্ণমন্দির দেখার জন্য। পাহাড়ের কোলে বৃষ্টি ভেজা জোছনায় রাত কাটিয়ে সকালে রওয়ানা হই আমাদের গন্তব্য তিন্দু আর রেমাক্রীর পথে। যাত্রা পথে নীলগিরিতে কিছু সময় কাটিয়ে আমরা আগাই থানচির পথে । সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদ দিতেই হয় এত সুন্দর রাস্তার জন্য, হউকনা তাদের নিজেদের চলার সুবিধার জন্য, কাজে লাগছেত সবারই । থানচি যাবার পথে হঠাৎ করে অনেক নীচে নেমে আবার অনেক উপরে উঠতে হয়। বায় চাপে তারতম্যের জন্য একটা সময় দেখা যায় কানে কিছুই শুনছিনা। থানচি থেকে বাকিটা নৌকার পথ। শুরুটা সাবলীল হলেও কিছু সময় পর আমরা টের পাই বিপরীত দিক থেকে আসা স্রোতের প্রবাল্য, মাঝিকে বেশ কসরতই করতে হয়। বাস্তবে না দেখলে লিখে আসলে বোঝানো যাবেনা। তিন্দু গিয়ে দুই ভাগ হয়ে গেলাম আমরা। একদল আর সামনে না যাবার পক্ষে, আর আমরা যাবই, যা হবে হউক ।







পাহাড়ের বুকে লেগে থাকা মেঘের সে রূপসুধা উপভোগ শেষ হবার আগেই মাঝি বলল এবার আপনাদের নৌকা টানতে হবে। এর আগে কয়েকটা বাঁক আমরা নেমে হেঁটে পাড় হয়েছি, এবার নাকি নৌকা টেনে পাড় করতে হবে। নেমে পড়লাম কাজে।





একজনত ক্ষেপে আগুন। নৌকা টানতে বলল , আর তোরা টানা শুরু করে দিলি, কি আজব। চল আর ঐ পথে গিয়ে কাজ নেই তিন্দু ফিরে যায়। আধাঘন্টার কসরতে নৌকা প্রবল স্রোত পাড়ি দিয়ে সুস্হির হল। দুই জনের ব্যাপক চিল্লাচিল্লিতে ভোটাভুটি হল আমরা আর যাব কিনা। এ্যাডভেঞ্চারের নেশারই জয় হল । মানুষ হিমালয়ে যেতে পারলে আমরা রেমাক্রী যেতে পারবনা, এটা হয় নাকি !!!





খরস্রোতা নদীর বিপরীতে পাড়ি দেয়া আসলেই টাফ, আর মাথা নস্ট করে দেয়া বাঁক গুলো দেখলে সুস্হির থাকা টাফ। শীতে যে পথে মাঝে মাঝে নৌকা মাথায় তুলে পাড়ি দিতে হয় সে পথে আমরা নৌকা টেনে নিয়ে পাড়ি দিচ্ছি। উম্মাদ না হলে নাকি কেউ এমন করেনা !!! এমনতর কথা শুনেও আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, পাথুরে সৌন্দর্যগুলোকে দুপাশে রেখে । সবশেষের ঐ জাংশানটা দেখে আমিও থমকে গেলাম। বলেই ফেললাম বামে যেতে হলে আর যাবনা, এখানেই পাহাড়ের বুকে রাত কাটাব । না সে পথে যেতে হয়নি, ডান দিকের স্রোতে গা ভাসিয়ে আমরা রেমাক্রী পৌঁছে গেলাম।







রেস্টহাউজের চাবি যার কাছে সে নেশার ঘোরে বুদ হয়ে আছে। শেষমেষ আরেকজন পাহাড়ি এসে তালা ভেঙ্গে আমাদের ঢুকার ব্যবস্হা করে দিল ।

পাহাড়ের বুকে রাত নেমেছে অনেক আগেই। মেঘের বুকে ষোড়শী চাঁদের লুকোচুরি চলছে। পাহাড়ের বুক চিড়ে চাঁদ জাগা এই রাত আমরা বসে বসে দেখি রেস্টহাউজের বেলকনি থেকে।



রাত্রি ভরে গেছে জলে, ডুবোপাথরের গায়ে ঘষা লেগে লেগে

তুমি আজ ভেসে উঠলে ধাক্কায় চুরমার মুখ নিয়ে

মুখ থেকে নেমে যাওয়া লতানো রক্তের ধারাগুলি

মাছেরা অনুসরন করে আর আসছেনা পিছনে।

এইবার প্রাণপন সাঁতরে উঠে চরের মাটিতে

শুয়ে পড়ো; রাত্রি বেয়ে বেয়ে ওই চূড়ার মাথায়

উঠে গেছে চাঁদ...........................................

আঁকাবাঁকা অঙ্গগুলি শুয়ে শুয়ে ভিজছে বৃষ্টিতে ........। ।



সকালের হালকা আলোয় যখন ঘুম ভাঙ্গল রেস্টহাউজের জানালা দিয়ে বাইরে দেখি ঝুম বৃষ্টি নেমেছে পাহাড়ের বুকে। আবার চোখ বুঝলাম, ঘুমিয়ে নিই এমন ক্ষনে আরও কিছুক্ষন পাহাড়ের বুকে, ভুলে সব শহুরে মায়াজাল । ।





মন্তব্য ১৪৪ টি রেটিং +৬৪/-১

মন্তব্য (১৪৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৫

হুপফূলফরইভার বলেছেন: ভাল লাগার অনুভুতি আজ জানিয়ে গেলাম সবার আগে!!

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

শ।মসীর বলেছেন: :):) অনেক ধইন্যা.......

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৬

প্যাঁচনাই বলেছেন: পেলাচ !!!

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৯

শ।মসীর বলেছেন: :):)

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০০

ব্লাড বিডি ডট কম বলেছেন: +

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪২

শ।মসীর বলেছেন: :):)

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০২

পাথুরে বলেছেন: :)

তবে ভাই, ভয় লাগলো না ক্যান এইটা নিয়া কিন্তু আমি শংকিত। একটু লাগা উচিত ছিল। তয় নৌকা টানার সময় স্রোতের টানে পড়ে আমার নখ উল্টায়া গেসে.. ঐটা নিয়া একটু হা-পিত্যেশ করার টাইম ও পাইলাম না, আফসোস। :(

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭

শ।মসীর বলেছেন: আফসোস আফসোস আফসোস আফসোস !!!!

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০৫

পাথুরে বলেছেন: ফাঁকিবাজি পোস্ট মারসি একটা

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

শ।মসীর বলেছেন: রসির ফেসবুকে কমেন্ট দেখো

Refai Arafat Rossi
‎(Thanchi-->Tendur-->Remarkee-->Tendur-->Thanchi) in every second i felt i would be dead in any moment or our boat capsized by huge rolling or crushed by seen or unseen large stone. When we were crossing Tendur to Remarkee, Didar was totall...y STOP TALKING with others (his Looking was TERRIBLE!!!), I started to REMORSE for coming with Shamseer and in the morning when huge rainfall starts n made our return more dangerous, Arif started to measure the height of the water level of the HUNGRY Sangu Rever.When we start to back from Remarkee on boat in the rain, i thought it's my journey NOT TO THANCHI BUT TO HELL.

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১১

কাউসার রুশো বলেছেন: জটিল!!!!!!!!!
গত কয়েকদিন ধরে দুখী মানব আর সৌম্যদার ব্লগে তিন্দু থানচি, রেমাক্রি, তাজিনডং এসব পড়তেছি। এখনও আপনেও শুরু করলেন।

হিংসায় মারা যাচ্ছি ভাই।
আপনি কোন ক্যামেরায় ছবি তুলছেন?

আপনার আরো ভ্রমণের অভিজ্ঞতা থাকলে সেগুলো দেন। যেগুলো লিখছেন ওগুলোর লিংক দেন।

ভালো থাকেন।

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৩

শ।মসীর বলেছেন: ফুজি ৯৫০০ & লুমিক্স এফজেড ৩৫ । ।

আমার ব্লগের বেশীর ভাগ লেখাই ভ্রমন নিয়ে !!!

৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১১

অর্ফিয়াস বলেছেন: এইটা কি বাংলাদেশ নাকি? হায়, হায়! এত সুন্দর জায়গা থাকতে আমি ইন্ডিয়া যাবার জন্য মরি।

অসাধারন ছবি। তবে ভমনের আরেকটু বিস্তারিত দিলে ভালো হতো। যেমন- থাকা খাওয়া কেমন করলেন ইত্যাদি।

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৩

শ।মসীর বলেছেন: একটু আরামে থাকতে আর ঘুরতে চাইলে ১০জনের গ্রুপে জনপ্রতি ৪৫০০ টাকা করে পড়বে । আর লোকাল গাড়িতে গেলে খরচ আরও কম। খাওয়া দাওয়া থানচি পর্যন্ত ভাল, আর রেমাক্রীতে মারমাদের রান্না করে দেয়া খাবার খেতে হবে.......

৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১২

""ফয়সল অভি "" বলেছেন: ছবি নিরবে অনেক কথা বলে-অনেক কিছুই বুঝিয়ে দেয় অকপটে ও নিঃসকোচে । ঠিক সেই ছবিগুলোই দ্রোহ(লিটল ম্যাগাজিন) এর জন্য পাঠিয়ে দিন [email protected] ঠিকানায় সাথে পরিচয় দিয়ে ।

দ্রোহ এর অনলাইন ঠিকানা>> http://www.droho.net
দ্রোহ(লিটল ম্যাগাজিন) এরকিছু আলোকচিত্রশিল্পীদের ছবির লিংক দিলাম এতে হয়ত দ্রোহে আপনাদের আলোকচিত্র দিতে উৎসাহিত করবে ।

আলোকচিত্রশিল্পী: মম মোস্তফা


আলোকচিত্রশিল্পী খন্দকার নাসিফ আক্তার

আলোকচিত্রশিল্পী: বাবু শহীদ


আলোকচিত্রশিল্পী বলরাম মহলদার


আলোকচিত্রশিল্পী আকাশ

আলোকচিত্রশিল্পী শৈশব

আপনাদের আলোকচিত্রের অপেক্ষায় রইলাম ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

শ।মসীর বলেছেন: ওকে...।

৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৪

সামস আরাফাত বলেছেন: ক্যামেরা ব্যাগে রাখার ঝাড়িটা না দিলে আজ তোমার ক্যামেরা যাইতোগা...:) অবশ্য ক্যামেরা ব্যাগ এ রাখতে বলছিলাম যাতে তোমার হাত খালি থাকে এবং বিপদে আমাদের বাঁচাইতে পার....হাহা..........

ভালো লিখছ ভাই !!!

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৭

শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা হা........নিজে বাঁচলে বাপের নাম ;);)

১০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৪

খন্ডকাব্য বলেছেন: পিলাচ.....

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৭

শ।মসীর বলেছেন: :):)

১১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৬

কাউসার রুশো বলেছেন:
আমি কয়েকদিন আগে কিওক্রাডং ঘুরে এসে ব্লগে একটা লেখা দিছি। আপনাদের লেখা পড়ার পর নিজেরে চুনোপুটি মনে হচ্ছে।
তাও লেখাটার একটা লিংক দিলাম।
চাইলে দেখতে পারেন

একটা ছবিব্লগেরও লিংক দিলাম।
এখানে ক্লিক করেন

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৬

শ।মসীর বলেছেন: আরে লিখে চলুন, আমরা সবাই ই চুনোপুটি......

১২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৮

দুখী মানব বলেছেন: নষ্টালজিক নষ্টালজিক :D :D :D :D :D

আমার দেখা তিন্দু

আপ্নারা কি বড় মদক যেতে পারসেন?

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৮

শ।মসীর বলেছেন: আপনেরে অনেক ধইন্যা, আপনার পোস্ট থেকে অনেক ডিটেইলস জানতে পারছি........।


বড় মদক !!! বললে পোলাপান আমারে খুন করত !!!

১৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৩

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: ++++


কিগো জেডা, আচোনি বালা?

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

শ।মসীর বলেছেন: জেডা ভালু আছি :):) বাইচা আছি....

১৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৪

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: চবিগুলান বড়ই সোন্দর্য দেকাচ্চে যে :D:D:D

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

শ।মসীর বলেছেন: :):)

১৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৪

পাগল নুরা বলেছেন: পুরুষ মানুসের সাহস থাকতে হয়. নাইলে কিছু হয় না.

As me and rabbi takes the blame so congrats goes to us.. :P

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৫

শ।মসীর বলেছেন: পুরুষ মানুসের সাহস থাকতে হয় :):):)

১৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৫

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: তুলিচে কে হাচা হাচা কও দিকি :D

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩১

শ।মসীর বলেছেন: জেডা আমার পোস্টের ৯৯% ছবি আমার তোলা এই কথা বুকে হাত রাইখা কইতে পারি :):)

১৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৫

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: নুরা পাগলায় কয় কি হুনছোনি :D

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

শ।মসীর বলেছেন: কথা কিন্তু হাছা ;);)

১৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৬

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: দুক্কি বাই নষ্টালজিক হয়ি গেলুন নিকি :D

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৪

শ।মসীর বলেছেন: :):)

১৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৮

আহাদিল বলেছেন: হুমম ...নস্টালজিক...
বান্দরবন আমার দেখা সবচেয়ে awesome জায়গা, বার বার যেতে চাই বান্দরবনে...:)

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৫৬

শ।মসীর বলেছেন: জটিল জায়গা :)

২০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৯

নিঃসঙ্গ বলেছেন: এইসব বেড়ানোর কাহিনী পড়তে দারুন লাগে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৫৮

শ।মসীর বলেছেন: ধইন্যা.....।

২১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

গুরুজী বলেছেন: চমেতকার।

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০০

শ।মসীর বলেছেন: তাই , কোনটা :)

২২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

রাজসোহান বলেছেন: X(( একলা একলা গেসেন

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২০

শ।মসীর বলেছেন: কি করুম , তোমার ভাবীরে এখনও খুইজা পাই নাই :(:(

২৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

গ্রাউন্ড ফ্লোর বলেছেন: +

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০৭

শ।মসীর বলেছেন: ধইন্যা....

একজন কি বুঝে মাইনাস দিসে কে জানে, তারেও ধইন্যা :)

২৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৬

দুখী মানব বলেছেন: নষ্টালজিক হমু না। কন কি ?? এই বছর আবার যাইতাসি। একটা কাজ বাকী রাইখা আসছি :#) :#) 8-|


তিন্দু-রেমাক্রির মত খারাপ জায়গা পার করসেন। বড় মদক গেলেন না কেন?? :|| :||

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪০

শ।মসীর বলেছেন: বিডিআর ভয় লাগাইয়া দিসিলো, আর ঐটা প্ল্যানে ও ছিলনা......


তয় জোশ জায়গা , যত খারাপই হউক....

২৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৭

উত্তম কুমার নাথ বলেছেন: :) :) :D :D :) :) :D :D :D :) :) :) :D :D :D :) :)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৪৭

শ।মসীর বলেছেন: :):)

২৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪০

লবঙ্গলতিকা বলেছেন: দারুণ এডভাঞ্চারাস ভ্রমণ কাহনী।
খুবই চমৎকার!!
ছবি গুলোও জটিল!!

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫০

শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে.....।

২৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: এইখানে আমারো থাকার কথা আছিল ...:(
প্রবল হিংসায় হিংসিত ...

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৬

শ।মসীর বলেছেন: আফসুস তোমার জন্যি

২৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪২

লীজা বলেছেন: অসাধারন

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:০৭

শ।মসীর বলেছেন: ধইন্যা......।

২৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৭

|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:

নানা, কইলে তখন সবাই কইবো চাপা মারতেসি, কিন্তু বড় পাথরের চিপা দিয়ে যখন আসছি - সেই সময় ছাড়া ভয় লাগে নাই কেন সেইটাই চিন্তাইতেছি পাথুরে এর মত। তখন অবশ্য বুক কেঁপে গেছিলো, তোমরা নৌকার খোলে ছিলা বলে পুরা দেখো নাই, আমারে তো ওজন হিসাবে কীল এ বসায়া রাখসিলো - আমাদের মাঝি হোয়াই মো এর তেলেসমাতি দেখলাম; দুই মিনিটের!

যাইবার সময় পাথুরে-র মত জন্ডিস রুগী ও যেমতে নৌকা টানলো বাঁকে- খাইসেরে।


অবশ্য ক্যামেরা ব্যাগ সবকিছুর আশা তো ছাইড়া দিসিলাম,এইজন্যও হইতে পারে। আসার সময় সবচাইতে মজাক পাইছি রসি ভাই যখন আমার স্যান্ডেল নিয়া টেবিল চামুচ আকারে পানি সেঁচতে লাগলো তখন।

চ্চিম্বুকের পরে যখন আটকা পড়ছিলাম, রসি ভাই নাকি পাথুরে-কে একবার জাইগা জিগাইসিলো ঃ আমরা কোথথকে আসতেছি... আর কোথায় যাইতেছি !!

@দুখী মানবঃ বড় মদক যাইবার ইচ্ছা আছিলো, কিন্তু দুইজনের এমুন অবস্থা - ওইটা মুখ দিয়ে বাইর করলেই হার্ট ফেইলিওর হইতো, পুরা হত্যামামলা।


রেমাকরি এর বান্দরটারে মিস করতেসি... চিন্তাইতেছি বৌ পাইলে তারে নিয়া আগামী বর্ষায় আরেকবার যামু...কটেজ এর বারান্দায় খিচুড়ী রাইন্ধা খামু :)



০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৭

শ।মসীর বলেছেন: আমার ভয়ডর কম, অলওয়েজ আল্লাহ ভরসা !!! পোলাপানের টেনশন দেইখা আমি মনে মনে হাসতেছিলাম :):) আরে মরন থাকলে ঠেকাইবো কে !!!

বউ নিয়া যাওয়ার শুভ কামনা ;);)


৩০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: |জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| , ভাই আপ্নে কোনজন এট্টু কন ...

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:০০

শ।মসীর বলেছেন:

৩১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৯

যীশূ বলেছেন: নদীর উপর মেঘের ছবিটা ভালো লেগেছে। :)

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১০

শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ যীশু দা.....

৩২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৮

দুখী মানব বলেছেন: হে হে হে :#)


জায়গা টা কেমন ভয়ংকর সুন্দর সেটা তো নিজের চোখেই দেখা। 8-| 8-|

বড় মদক পর্যন্ত গেসিলাম। কিন্ত আফসসের কথা হইল ফেরার পর শুন্তে পারলাম ঐখানে একটা ব্যাট কেভ ও নাকি আসে /:) /:)

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৪

শ।মসীর বলেছেন: বলেন কি, ঐ জিনিসত দেখতে যাইতে হয় :):)

৩৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:০৩

মুহম্মদ জায়েদুল আলম বলেছেন: তোমার ভাগ্যে যেমন বৌ নাই, আমার ভাগ্যেও তেমন তিন্দু নাই :(( :((

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩৯

শ।মসীর বলেছেন: কে কইলো তোমারে............:):)

৩৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:০৮

ফেরারী... বলেছেন: ভাই কটেজের বারান্দায় ছবিটা দেখে আবার যাইতে মন চাইতেছে :) । আরেকবার যামু ইনশাল্লাহ তবে বর্ষায় না, শীতে । ওইবার বড় মদক পর্যন্ত ঘুরে আসমু B-)

তুমি ভালো করেই জান আমি ভয় পাবার লোক না, একটু বিরক্ত হইছিলাম আর কি :D আর একটু ভাব ধরছিলাম যাতে তোমরা বেশী লাফালাফি না কর ;)

লেখা অসাধারন হইছে ভাই ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৭

শ।মসীর বলেছেন: তাই বুঝি......

৩৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৩৪

|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন: প্যাডু ফটুক দিয়া তো মান ইজ্জত ডুবাইলা নানা। প্রতিশোধে আমিও তুমার অল-রেড (হাঁটু পর্যন্ত লাল আ.।.।) ফডুক টা দিমু নাকি ভাবতেছি।

না থাক, লেখা ভালো হইসে, তুমারে মাফ দিলাম :)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৯

শ।মসীর বলেছেন: ওকে.....

৩৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৫

পাথুরে বলেছেন: হাহাহা.. পথিক ভ্রাতের ফডুক ব্যাপকস হৈসে...

বাই দ্য ওয়ে, নানার লাল্টু ফটুক টা আমার কাছে.. আপনে চাইলে চড়া দামে ব্যাচতে পারি। ;)

আর নানা.. ছবি বিতরণ ঠেকাইতে চাইলে... ;)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৪৪

শ।মসীর বলেছেন: কবিতা লিখা হইবে কিনতুক ;);)

৩৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৫

সায়েম মুন বলেছেন: আহা! বান্দরবান!
ছবি ও লেখায় অসাধারণ পোষ্ট!!

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫১

শ।মসীর বলেছেন: আহা! বান্দরবান!

৩৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:০০

পাথুরে বলেছেন: নুরারে চিনসি.. B-))

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৩

শ।মসীর বলেছেন: হাহাহাহাহা

৩৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:০২

দিকভ্রান্ত উন্নাসিক বলেছেন: Bhai, Banglay likhte partesi na, sorry.
lekha valo hoise. ekta group photo dila na ken?

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:২৭

শ।মসীর বলেছেন:



ভাষা কোন বাঁধা না, মনের ভাব প্রকাশই বড় কথা ....।

৪০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:২৩

আহমেদ রাকিব বলেছেন: মেলাদিন পর বেগ থুক্কু আবেগের ঢলাঢলি বর্জিত একটা পোষ্ট লেখলা। ভাল্লাগলো। লেখা ভালো হইছে। অনেকদিন পর তোমার তোলাছবিও ভালো হইছে। যদিও বুঝতেছি এই ক্রেডিটটা তোমার চেয়ে জায়গার বেশি। :P :P :P :P প্রথম ছবিটা খুব ভালো লাগছে। ভ্রমণ কাহিনী হিসেবে খুব চমৎকার বর্ণনা হইছে। থ্যাম্বস আপ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৯

শ।মসীর বলেছেন: আহমেদ রাকিব বলেছেন: মেলাদিন পর বেগ থুক্কু আবেগের ঢলাঢলি বর্জিত একটা পোষ্ট লেখলা।

হা হা হা হা

৪১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৩৫

শৈল্পিক ভাবনা বলেছেন: ব্রাদার সামনের বার যাবার সময় একটু বলে যাইয়েন। এই কয়দিন মেলা টেনশনে ছিলাম। কারন যেলোক ২৪ ঘন্টাই ব্লগে লগিন থাকে সেই লোককে না দেখলেতো ভয় পাওয়ারই কথা।

ঐদিকে আমি আমার সবাইকে আপনার বাসায় গরুর মাংসের দাওয়াত দিয়ে বসে আছি- :P :P :P === Click This Link

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১৬

শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা হা :):)

আমার এখনই ক্ষিধা লেগে গেছে....।

৪২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৪৬

শয়তান বলেছেন: কোনডা কুন জন ?

না কৈলে মাইনাচ এক ডজন B-))

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:০৭

শ।মসীর বলেছেন: এইখানে সাতজন ব্লগার আছে, কাজেই কুনডা কোন জন বলা যাবেনা :):)

৪৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৫

লেজী ফেলো বলেছেন: বর্ণনা ভাল হইসে, কারন ডরাইসি ;-)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০৩

শ।মসীর বলেছেন: পুরুষ হইলে রেমাক্রী যাও, ভয়ডর বাদ দিয়া :):)

৪৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৫৫

অগ্নিলা বলেছেন: apok hingsito...baicha aiso deikha onk beshi khusi...ontot 3 ta biya miss kortam!

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১৮

শ।মসীর বলেছেন: বিয়া যে পোলাপান করবে তার গ্যারান্টি কি !!! একলা একলাত আর বিয়া করা যায়না ;);)

৪৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০২

রংধনুর সাত রঙ বলেছেন: ধন্যবাদ।

পোস্ট পড়ে শিহরিত হলাম।


এবং শৈল্পিক ভাবনার সাথে একমত,।

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

শ।মসীর বলেছেন: গেলে শিহরন আরও বেশী পাবেন :):)

৪৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০৬

দুখী মানব বলেছেন: যাইতে তো হবেই। না গেলে মইরা ও শান্তি পামু না।

ভূত হইয়া ফেরত আসুম B-)) B-))

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:১৮

শ।মসীর বলেছেন: না গেলে মইরা ও শান্তি পামু না।;)

৪৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৩

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: কঠিন জায়গা !! আই লাইক ইউর স্পিরিট !! চালিয়ে যাও... :) :) :)

০৩ রা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:১০

শ।মসীর বলেছেন: ভাই আসলেই কঠিন জায়গা :):)

৪৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

অগ্নিলা বলেছেন: তুমি বেশি কথা কইবা না, তোমারে ২ খান পাত্রীর ইনফো দিসি....

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০৯

শ।মসীর বলেছেন: আজাইরা কথা বলবানা.....

৪৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১০

বড় বিলাই বলেছেন: এগুলো সব বাংলাদেশে নাকি? বিশ্বাসই তো হয় না।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১১

শ।মসীর বলেছেন: সবই আমাদের দেশে.....

৫০| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২১

নাজনীন১ বলেছেন: হুম, ব্যাপক হিংসিত হইলাম। কি সুন্দর জায়গা! জীবনেও কখনো যাওয়া হবে বলে মনে হয় না।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:১৭

শ।মসীর বলেছেন: ইচ্ছা করলেই হবে...........

৫১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৯

ডজ বলেছেন: জোসসসসস...এক ঠেলায় সোজা প্রিয়তে। আর....

সাথে থাকা বন্ধুটির চেহারা দেখলাম শুকিয়ে যাচ্ছে আরো বেশী । এমনিতেই গতকাল থেকে
সে মরমর । একরকম জোর করেই তাকে নিয়ে আসা হয়েছে বড় পাথরের মাঝ খান দিয়ে । বেচারা ব্যাপক উৎসাহ নিয়ে বিয়ে করার পর এই প্রথম বউ ছারা ঘুরতে বের হয়েছে, এখন ফিরে যেতে পারবে কিনা এই নিয়ে ব্যাপক দ্বিধান্বিত সে। ক্যাম্প থেকে ফিরে আসার পর তার দিকে তাকিয়ে শুধু একটা গানের কথাই মনে পড়ছে - "আজ ফিরে না গেলেই কি নয় " ।


এইটা কি শিওর রসি। :#) :#) :#) :#) =p~ =p~ =p~

আর ব্লগার সাঝবাতির রুপকথা-এর প্রশ্নের জবাবে কার ছবি ধরায় দিলা! ;) :P :-B :-B

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩০

শ।মসীর বলেছেন: অবশ্যই রসি :):)


ঐটা যার ছবি চাইছে তার.....

৫২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩৪

মে ঘ দূ ত বলেছেন: পোষ্টে একবার চোখ বুলিয়েই যে অনুভূতিটা হয়েছে সেটি আগে জানিয়ে যাই।

উপরে নাজনীনের মতো আমিও হিংসিত হলাম :)

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৩

শ।মসীর বলেছেন: এমন করে বলেনা........

৫৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ২:১৬

একরামুল হক শামীম বলেছেন: দারুন ভ্রমণ কাহিনী। সুন্দর ছবি।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৫৯

শ।মসীর বলেছেন: শামীম ভাই, আপনার পথ চেয়ে বসে থাকা কি শেষ হইছে ;)

৫৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ২:২২

সৌম্য বলেছেন: কবে গেলেন শামসীর ভাই। রেমাক্রি একটা জাদুকরী নদী। দেখা মাত্রই প্রেমে পড়ে গিয়েছিলাম। ঘন জঙ্গল ঘিরে পাথুরে নদী। সবসময় উচ্ছল স্রোতে সাদা রঙ পানি। একটানা ১৪ ঘন্টা রেমাক্রির পাশে কাটিয়েছিলাম, মনে হয়, কবে যাব আহারে আহারে।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৪২

শ।মসীর বলেছেন: এইত শবে বরাতের বন্ধে, জটিল জায়গা, নদীর উপর ফলসটা দেখে আমি মুগ্ধ হয়ে তাকিয়ে ছিলাম অনেকক্ষন !!!

আপনার সাফা হাফনফ পড়ে ভয় পাইছি, ট্রেকিংটা আমারে দিয়া হয়না :(:(

৫৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৩০

অগ্নির বলেছেন: মাথা খারাপ হয়ে গেছে ছবি দেখে ।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:০৬

শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসুন , ঠিক হয়ে যাবে...

৫৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:৩৪

ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: অসাধারন।++++

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:০৯

শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ....

৫৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ ভোর ৪:৪৫

দ্যা ডক্টর বলেছেন: কবে যাবো পাহাড়ে, আহারে আহারে......

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:১১

শ।মসীর বলেছেন: আহারে আহারে.....

৫৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৬

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: খুব (টু দি পাওয়ার এন) ভালো লেগেছে !!!!!!!
কবিতাখানা কার লেখা ? দুর্দান্ত কবিতা। আর ছবি ? আপনিতো ছবির যাদুকর। আবার সেটা প্রমান করলেন।

০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৪২

শ।মসীর বলেছেন: কবিতা জয় গোস্বামীর লেখা........


ধন্যবাদ কামাল ভাই....

৫৯| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:৩৮

নীল-দর্পণ বলেছেন: দুঃখে কইলজা হাডি যায়/নেওয়ার কেউ নাইরে...নেওয়ার কেউ নাই :(( :(( :((

০৫ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:০০

শ।মসীর বলেছেন: কন্যার বাবা কোথায়....... ;);)

৬০| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:২৪

আনিকা শাহ বলেছেন: ভাল লাগল... :)

০৫ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:২৩

শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ ....।

৬১| ০৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৩

ভ্য় বলেছেন: ভাল লাগল ।

০৫ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৩৬

শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ ....।

৬২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০৭

চিটি (হামিদা রহমান) বলেছেন: ভয়াবহ সুন্দর :)

০৯ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:১৬

শ।মসীর বলেছেন: হুমমম ভয়াবহ.....।

৬৩| ১০ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫৬

জুল ভার্ন বলেছেন: প্রিয় শামসীর, আমি সব সময়ই বলি-তোমার তোলা ছবি নিরবে অনেক কথা বলে-অনেক কিছুই বুঝিয়ে দেয়, চিনিয়ে দেয় প্রকৃতিকে! এবারো তার ব্যতিক্রম হয়নি। ছবি, বর্ণনা এবং কবিতার সমন্বয়ে অপুরর এক সৃস্টি আমাকে বিমোহিত করেছে।

৩৯ নম্বর দিলাম।

১১ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:২০

শ।মসীর বলেছেন: ভাইয়া + - নিয়ে আসলে তেমন কিছু ভাবার কোন মানে নেই। এখানে লেখার মাধ্যমে চমৎকার কিছু মানুষের সাথে ইন্টারএ্যাকশন হয় এইটাই অনেক মজার । তেমনি আরেকটি মজার বিষয় হচ্ছে কেউ একজন খুব যত্ন করে আমার প্রায় লেখায় একটি করে মাইনাস দেয়, দেখতে বেশ লাগে :):)

আমার খুব ইচ্ছা সে যদি একবার নিজের পরিচয়টুকু দিত আমার আর বেশী ভাল লাগত নিশ্চিত :):) খুব জানতে ইচ্ছা করে ভ্রমন পোস্ট গুলোতে কেন তার এই দান !!!

৬৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ ভোর ৬:৩৯

মে ঘ দূ ত বলেছেন: আচ্ছা আপনার "উতল ফেগে মেঘে মেঘে মেঘলা দেবার তলে/ ম'র পরানে যিদুন মাগে তারার লগে লগে" এই চাকমা গানটা মনে আছে। আপনার মেঘের ছবিগুলো দেখতে দেখতে এই গানের কথা মনে পরলো। আপনার বন্ধু বলছিলেন সাঁওতালি গান গাইছিলেন। কোন গান?

গুগল করে জানলাম এই গানটার লাইনদুটোর অর্থ "ওই উঁচু মেঘের সাথে, পাখিদের সাথে উড়ে যেতে চায় এই মন"। আসলেই, পাখীর মত উড়ে যেতে চাইছে মন মেঘের ঐ দেশে আপনার ছবিগুলো দেখতে দেখতে।

আপনাদের পুরো দুঃসাহসী টীমকে আমার সশ্রদ্ধ প্রণতি জানায়।

১৫ ই আগস্ট, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪১

শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ । ।

বন্ধু যেটি গেয়েছিল সেটি এটা নয়, তবে তার বাংলা ' বধু বিহনে একাকী সময় নিয়ে ছিল ;)

উফ মেঘ গুলো যখন ছুয়ে যায়, সে অনুভূতিটা অসাধারন.....।

৬৫| ০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৬

কাঙাল মামা বলেছেন: খাইছে! এসব জিনিস বাংলাদেশে আছে!! :-/

০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:২৭

শ।মসীর বলেছেন: হুমম বাংলাদেশেই !!! আপনার অপেক্ষায়.........

৬৬| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১১

ভোরের তারা বলেছেন: এই সব পোষ্ট দেখলে মনে হয় পুরুষ হওয়া উচিত ছিল। +++++

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩

শ।মসীর বলেছেন: সবাই পুরুষ হইলে পুরুষের কি হইবে :(

৬৭| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০

chinu_138 বলেছেন: দারুন

২৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৫

শ।মসীর বলেছেন: ধইন্যা..।

৬৮| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:১২

নিঝুম_০৪৪ বলেছেন: আমি নাফাখুম পর্যন্ত গিয়েছিলাম তবে শীতকালে । শীতকালেই আমাদের নৌকা উলটে গিয়েছিল! জীবনের শ্রেষ্ঠ এডভেঞ্চার নাফাখুম, রেমাক্রি আর তিন্দু !

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১১ রাত ১২:৩৫

শ।মসীর বলেছেন: আমিত জানি শীতকালে নৌকা মাথায় নিয়ে যেতে হয় :):)

লিখে ফেলুননা ছবি সহ.....।

৬৯| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ ভোর ৬:৩৭

ভীকরাল বলেছেন: Click This Link

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১২

শ।মসীর বলেছেন: ভাল লাগল।

৭০| ০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৫১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এডভেঞ্চার! এডভেঞ্চার!! এডভেঞ্চার!!!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:১২

শ।মসীর বলেছেন: :):) জীবন মানেইতো এডভেঞ্চার!

৭১| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১১ দুপুর ২:০৭

অচেনা রাজ্যের রাজা বলেছেন: এই জায়গায় যদি না যাই তাহলে এ জীবনের জন্মটাই যে বৃথা !

০৯ ই অক্টোবর, ২০১১ সকাল ৯:৪৪

শ।মসীর বলেছেন: জীবনে এত অল্পতে ডিফাইন করা ঠিক হবেনা......।

৭২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১১ সকাল ১১:১৫

শিবলী বলেছেন: আমাদের ট্যুরের পানি মাপার কাজ করচি আমি... পচানির নমুনা হৈল- দেখা হইলেই এখন কয়- ভাই পানি বাড়ছে? ওথচ এই পাব্লিক-ই যখন তিন্দু পার হৈতে চাচ্ছিল না তখন আমরাই সাহস দিয়ে নিয়া গেচিলাম।

রেমক্রি- থানচি আসতে সময় লাগচে ৫০ মিনিট! এখন অবশ্য নতুন বার্মিজ ইন্জিন এসেছে তাতে নৌকার মুভমেনট নাকি আরো ভালো হয়েছে। শীতকালেও এই ইন্জিনের নৌকা কম পানিতে চলতে পারবে।

বড়পাথর এর পাশ কাটানোর সময় আমরা নৌকা - থেকে নেমে পাশের পাহাড় (জোক ভর্তি) দিয়ে হেটে পার হয়েছি। আমাদের মাঝি- কাউকে নিতে সাহস পাচ্ছিল না...

১১ ই জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৩:৩৭

শ।মসীর বলেছেন: ভাই পানি বাড়ছে? :):)

আমরা নৌকাতেই বইসা ছিলাম। মাঝি সেইরকম সাহসী ছিল । ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.