|
|
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শ।মসীর
At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।
মুনিয়া সকাল থেকে সেই যে বালিশে মুখ ডুবিয়ে আছে এখনও তোলেনি একবারের জন্যও। আসিফ কিছুক্ষন পরপর একবার রুমে আসছে, আবার বাইরের ব্যালকনিতে গিয়ে কিছু সময় কাটিয়ে আসছে। সে ঠিক বুঝতে পারছেনা মুনিয়া কি কাঁদছে , নাকি কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পড়েছে । ডাকারও সাহস পাচ্ছেনা । মেয়েটাও যে কার কোলে কোথায় ঘুরে বেড়াচ্ছে কে জানে, সে থাকলেও মাকে জাগানোর একটা চেস্টা নিশ্চয় করত ।
গতকাল রাতে শ্বশুর বাড়ীতে ঢোকার সাথে সাথেই সে বুঝে গিয়েছিল পরিস্হিতি ভয়াবহ, কিন্তু সেটা যে কি কেউ তাকে খুলে বলছেনা । কাউকে জিজ্ঞাসা করবে কিনা ,সেটা ঠিক হবে কিনা এই নিয়ে ভাবতে ভাবতে শ্বশুর মশায় তাকে ডেকে বসলেন।
খাওয়া দাওয়া হয়েছে কিনা, চাকরি কেমন চলছে, নানা কুশলাদি জেনে তারপর তিনি শুরু করলেন মূল কথা। শুরুতেই তার শ্বাশুড়ির একগাদা প্রশংসা করে তিনি বলা শুরু করলেন, ভদ্রমহিলা গত হওয়ার পর থেকে তিনি কতটা নিঃস্বঙ্গ হয়ে পড়েছেন, গত দু বছর কতটা কস্টে কাটিয়েছেন, একটু কথা বলবেন , তার জন্য একটা মানুষ ও খুজে পাচ্ছিলেন না।
বন্ধুমহল থেকে শুরু করে আত্মীয় স্বজন সবার একটাই পরামর্শ আবার একটা বিয়ে করেন, এই শেষ বয়সে একা একা থাকাটা অনেক কস্টের। আত্মীয়স্বজনরা অনেকে নানান পাত্রীর খবরাখবরও নিয়ে আসত প্রায়ই। এতদিন আমি কোন আগ্রহ দেখাই নাই। ব্যাপারটা তোমাদের জন্য সুখকর হবেনা সেটা আমিও জানি। কিন্তু বাবা, শ্বশুর সাহেব একটু দম নেন !!!
আবার বলা শুরু করেন, সময় কাটানো আসলে অনেক কস্টের। তোমরাত আর আমার সাথে থাকনা, এত বড় ঘর পুরাই খালি, একটা কথা বলার মানুষ নাই। তাই শেষমেষ তোমার ফুফা শ্বশুর যে প্রস্তাবটা নিয়ে আসল আর না করতে পারলামনা। সবদিক জেনে শুনে ভালই মনে হল । এখন বল বাবা তোমার কি মত ।
আসিফ মনে মনে ভাবে, আবার বিয়ে করবেন ডিসিশান যখন নিয়েই ফেলেছেন, এখন আর আমার ভাবাভাবিতে কাজ কি । আমি কিছু না বলাই ভাল, আপনারা বাপ আর মেয়ে বুঝেন ব্যাপারটা । নতুন শ্বাশুড়ি ভাল হলেই আমার লাভ, আবার শ্বশুর বাড়ীতে একটু বেশী ভাল মন্দ খাওয়া যাবে, শ্বশুর বাড়ীতে এসেও যদি নিজের বউ এর রান্না খাইতে হয় তাহলে আর শ্বশুর বাড়ী আসার মানে কি ? এই কথা ভেবে সে নিজেই মনে মনে হেসে ফেলে।
আসিফ অনেকক্ষন চুপ করে আছে দেখে শ্বশুর আবার বলেন, আমি জানি ব্যাপারটা তোমাদের পছন্দ হবেনা আমি জানি, কিন্তু তুমি বল আমি কি করতে পারি। এই বলে শ্বশুর উঠে চলে যান।
সোফায় গা এলিয়ে দিয়ে আসিফ ভাবে এই কি গ্যাড়াকলে পড়লাম। একটা শালা অথবা সম্বন্ধী থাকলে এই গ্যাড়াকলে তাকে পড়তে হতনা এইটা ভেবে শালা অথবা সম্বন্ধী না থাকার জন্য তার কিয়ৎ আফসোস হল। রুমে গিয়ে সোজা শুয়ে পড়ল মেয়েটাকে কাছে টেনে নিয়ে। মুনিয়ার দিকে তাকিয়েই বুঝল এখন কথা বলা মানে একটা বিস্ফোরন হবে, তার চেয়ে চুপ থাকা ভাল।
সকালেই বাসায় এসে হাজির হয়েছেন তার ফুফু আর ফুফা শ্বশুড়। তারাই এই আয়োজনের মূল উদ্দেক্তা। সাথে আছেন শ্বশুরের এক বন্ধু । আর মজার বিষয় হচ্ছে তার মরহুম শ্বাশুড়ির ভাই আর তার বউ ও এ শ্বশুরের আবার বিয়ে করার বিষয়ে সম্মত, এমন না যে এতে তাদের কোন জাগতিক লাভ লসের বিষয় আছে, তারা প্রবল বাস্তববাদী রুপ নিয়ে হাজির হয়েছেন। সকাল থেকে দফায় দফায় প্রত্যেকে মুনিয়াকে নানা পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছেন। ব্যাপারটা যে তার বাবার জন্য মঙ্গলকর এই বিসয়ে নানা পরামর্শ দিচ্ছেন, আর প্রতিবারই মুনিয়ার কান্নার বেগ দ্বিগুন আকার ধারন করছে, যদিও এখন সেটা ম্রিয়মান হয়ে সম্ভবত সে আবার ঘুমিয়ে পড়েছে । আসিফের ও ইচ্ছা করছে ঘুমিয়ে পড়তে। ঘুম কি যে নেয়ামত বিধাতরা সে ভেবে অবাক হয়, কি সুন্দর জাগতিক ঝামেলা থেকে এক ঝটকায় দুরে চলে যাওয়া যায়। ব্যাপারটা শোভন হবেনা ভেবে এই ইচ্ছা সে বাদ দেয়। সবচেয়ে অবাককর বিষয় হচ্ছে মুরুব্বীদের নানা পরামর্শ শুনে মনে মনে সেও শ্বশড়ের দ্বিতীয় বিয়েতে সম্মত হয়ে বসে আছে। ব্যাপারটার ভাল মন্দের বিবেচনার চেয়ে বিষয়টাতে সে কেমন যেন আনন্দ অনুভব করছে। শ্বশুড়ের বিয়ে খাওয়া ব্যাপারটা কেমন , সে এই নিয়ে ভাবার চেস্টা করছে। যদিও এই বিয়ের ব্যাপারে তার কোন মতামত দেয়া চলবেনা এইটা সে ভাল করেই জানে, মুনিয়া যা মেনে নিবে সেটাই তার মতামত, সো এইখানে হালকা বিনোদন খুজে নেয়াটাই বুদ্ধীমানের কাজ।
বারান্দায় দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে একবার সে ভেবেছিল মুনিয়াকে বলবে বিষয়টা স্বাভাবিক ভাবে মেনে নাও । যেহেতু বাবাকে সময় দেয়া আমাদের পক্ষে সম্ভব না, তাই তিনি থাকুননা তার নিজের মত করে, একটু যদি ভাল থাকেন, তার নিঃসঙ্গতা কমে মন্দ কি। আবার পরক্ষনে এও ভাবে নিজের মায়ের সংসারে অন্যকাউকে মেনে নেয়া চাট্টিখানি কথা না। নিজের সাথে এই যুদ্ধে মুনিয়াকে নিজে নিজেই জিততে হবে, যেহেতু আর অন্য কোন উপায় আছে বলে তার মনে হয়না, সবাই যেহেতু বিয়ের ব্যাপারে মনস্হির করে ফেলেছেন।
সকালে ফুফা শ্বশুর তাকে ডেকে নিয়ে যখন বললেন মুনিয়াকে বাবা তুমি একটু বুঝাও তখন সে নিশ্চুপ ছিল , অনেক গুলো যুক্তিও তিনি দিয়ে গেলেন। আসিফ ব্যাপারটা নিয়ে ঠান্ডা মাথায় অনেকক্ষন ভেবেছে।
বিষয়টা নিয়ে চিন্তা করতে গিয়ে নানামুখী বাস্তবতার মুখোমুখী দাঁড়াতে হল আসিফ কে। সুখের সংসারই ছিল সবদিক থেকে তার শ্বশুরের। হঠাৎ করে শ্বাশুড়ী মারা গিয়ে সবকিছু কেমন ছন্নছাড়া হয়ে গেল। সত্যি বলতে কি গত বছর খানেক ধরে শ্বশুরকে দেখলে তারও ভীষন মায়া হত । কিন্তু তাই বলে আজকের এই পরিস্হিতির মুখোমুখী হতে হবে সেটা তার মনে আসেনি। একদিক থেকে চিন্তা করলে সে তার শ্বশুরের দ্বিতীয় বিয়ের পক্ষপাতী। এই ভাবনার সাথে সাথে তার মনে নিজেকে তীব্র ভাবে পুরুষবাদী মনে হল, যে কিনা কেবল পুরুষেরই সুখ দুঃখের বিষয়টাকেই বড় করে দেখছে। পশ্চিমা দেশে হলে হয়ত এটা কোন বিষয়ই ছিলনা, কিন্তু আমাদের সমাজ বাস্তবতাত ভিন্ন। একই ব্যাপার যদি উল্টা হয়ে তার শ্বাশুড়ির ক্ষেত্রে হত তাহলে সে নিশ্চয় এত সহজে স্বাভাবিক ভাবতে পারত কিনা সন্দেহ আছে, কিংবা বিষয়টা তার পরিবারের হলে, সে এত নির্বিকার থাকতে পারত কিনা সন্দেহ।
পক্ষে বিপক্ষে নানা যুক্তিই তার মনে খেলা করে যাচ্ছে। স্হির কোন ডিসিশানে সে আসলে পৌঁছাতে পারছেনা, আবার ভাবছে এত ডিসিশানে গিয়ে কাজ কি, যা হবার তাত হবেই । এমন সব ভাবতে ভাবতে রুমে ঢুকে মুনিয়ার ঘুমন্ত করুন মুখ খানা চোখে পড়তেই আসিফের মনটা খারাপ হয়ে গেল। নিজের মায়ের সংসার অন্য কারো দখলে যাবে এটা মেনে নেয়া আসলেই কস্টের ।
এমন সময় মেয়েটা এসে আসিফের কোলে চেপে বসে। আসিফ একবার মেয়ের দিকে , আরেকবার মুনিয়ার বিষন্নতা মাখা ঘুমন্ত করুন মুখের দিকে তাকায় ।
গভীর বিষন্নতা আসিফকেও পেয়ে বসে...........
[পরিশিষ্ট : বিকেল নাগাদ পরিস্হিতি অনেকটাই বদলে গেল। আসিফ বুঝতে পারে পুরোটাই বড় ফুফুর অবদান। তিনি এসেই মুনিয়ার সাথে রুদ্ঢদ্বার বৈঠক করলেন। সেখান থেকে বের হবার পর তার থমথমে ভাবটাও চেহারা থেকে কমে গেল। হালকা বিষন্নতার ছোঁয়া থাকলেও সে বেশ খোশ মেজাজেই একবার আসিফের দিকে তাকাল, তারপর একটা কাগজ নিয়ে লিস্ট করা শুরু করল কি কি নতুন জিনিস কিনতে হবে বাসার জন্য ........। আসিফ যেন হাফ ছেড়ে বাঁচল.............যাক বেশ ভাল খাবার দাবাড়ের আয়োজন হবে এই ভেবে সে বেশ পরিতৃপ্তি বোধ করা শুরু করল........]
৮৩ টি 
+২৩/-১ ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:১৯
শ।মসীর বলেছেন: জেডা কেমুন আছইন .....
২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:০৬
দুখী মানব বলেছেন: .যাক বেশ ভাল খাবার দাবাড়ের আয়োজন হবে এই ভেবে সে বেশ পরিতৃপ্তি বোধ করা শুরু কলাম....। 
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:১৪
শ।মসীর বলেছেন: কন কি, চিন্তায় পড়ে গেলাম (ভাবনার ইমো হবে)
৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:২২
ব্লগী তানীম বলেছেন: আমার ফুফু ও এমনটি করেছেন।বিসয়টা মেনে নেয়া কঠিন হলেও মানা উচিত।
মুনিয়া কে তার ফুফা রুদ্ধদার বৈঠকে কি বলেছিল তা জানতে পারলে ভালো হত।
এ কারণে লেখাটা ৫০+/৫০-=+১০০ (পয়েন্টটা ক্লিয়ার করুন,অঙ্কটাও বুঝিয়ে দেব)।
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: আসলে ব্যাপারগুলো অনেক জটিল হয়ে যায়। এখানে জাগতিক লাভ ক্ষতির বিষয়টাও আছে। যেমন ধরুন মুনিয়ার বাবার যদি অনেক বিষয় সম্পত্তি থাকে তখলে সেটার কি হবে। যেখানে মুনিয়ার একচ্ছত্র অধিকার হবার কথা সেখানে আরেকজন এসে ভাগ বসাচ্ছে, এটা মানা কিন্তু কঠিন। আফটার অল আমরা অনেক কিছু কি ইগনোর করতে পারি।
আবার ধরুন নতুন সংসারে তার বাবার যদি আরেকটা সন্তান হয়ে যায়, তখন ব্যাপারটা কেমন দাঁড়াবে........
পাশ্চাত্যে সবাই যার যার মত চলে, সেখানে জাগতিক সম্পদ নিয়ে লেনদেন টা কেমন আমার জানা নেই, তবে আমাদের দেশে এমন সব পরিস্হিতি নেগেটিভলি দেখার পেছনে সম্পদের বন্টন টা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায় বলে আমার মনে হয় । আর তাই সেখানে ৫০+ কেউ আবার বিয়ে করছে এইটা সন্তানদের কাছে কোন বিষয় না হলেও আমাদের এখানে অনেক বড় বিষয় হয়ে যায় । ।
ফুফু কি বলেছিল সেটা না হয় উহ্যই থাকল, যার যার মত করে ভেবে নিলে ভাল হয় 
৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:২৫
ব্ল্যাকম্যাজিশিয়ান বলেছেন: গল্পের নাম "শ্বশুরের বিয়ে" হওয়া উচিত ছিল। 
সাধারনত গল্প-কোবতে পড়ি না। ধৈর্য থাকে না। এইটা ভাল লাগল, তাই শেষ করলাম। প্লাস।
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৪৮
শ।মসীর বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল..........ধন্যবাদ ।
৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:২৭
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: জোসসসসস !
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১৩
শ।মসীর বলেছেন:
৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩০
ফেরারী... বলেছেন: যাক বেশ ভাল খাবার দাবাড়ের আয়োজন হবে এই ভেবে সে বেশ পরিতৃপ্তি বোধ করা শুরু কলাম....।
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৩৬
শ।মসীর বলেছেন: 
৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩২
শায়মা বলেছেন: হাহাহা শেষ পর্যন্ত মুনিয়া বাবার বিয়ে বরযাত্রী হইলো।
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৮
শ।মসীর বলেছেন: কি আর করা
৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩৬
কখগঘ বলেছেন: আইলা... তোমার বিয়ে কবে... ডিসেম্বরএর পরে গেলে কিন্তু মাগনা ফটোগ্রাফার পাইবা না।
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫৭
শ।মসীর বলেছেন: না মাগনা চান্স মিস করুমনা
৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪৯
পাগল নুরা বলেছেন: ভাই লাসটের পারা টা নাহ লিখলে ভালো কোরতা ... ১০০-১০০ হৈছে .
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৪৫
শ।মসীর বলেছেন: জীবনে সুখী হওয়াই আসল কথা, সুখের পিছে না ছুটে, তাই হ্যাপী সমাপ্তি
১০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:১০
সায়েম মুন বলেছেন:
যাক একটা বিয়ের ব্যবস্থা করলেন। আপাতত আকদ টাই যেন হয়। পরে বিয়ের দাওয়াত দিয়া তারপর নাহলে বাকী পর্ব।
গল্প ভাল হৈছে।
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৩৪
শ।মসীর বলেছেন: ওকে দাওয়াত রইল....।
১১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:১৩
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আসিফ যেন হাফ ছেড়ে বাঁচল.............যাক বেশ ভাল খাবার দাবাড়ের আয়োজন হবে এই ভেবে সে বেশ পরিতৃপ্তি বোধ করা শুরু করল.....
ওই মিয়া, এই লাইন দিয়াইতো দিলা আসিফের ইজ্জতটা মাইরা... জামাইরগরে খাওন দিলেই সব ফিট!!?? হেগো কোন পারসোনালিটি নাই??
আর বাস্তবতা হইল, এইরকম পরিস্থিতিতে বাবার বিয়ে করাটাই শ্রেয়। সত্যি কথা বলতে, পুরুষ মানুষের অনেক সীমাবদ্ধতা আছে, এই বয়সে তার একা থাকাটা একটু কষ্টকরই বটে! এই ক্ষেত্রে মহিলারা অনেক মহান, তাদের ধৈর্য এবং ধারণ ক্ষমতা অনেক বেশি আমার ধারণা, এই জন্যই তো তারা গর্ভধারিণী !!! মায়ের মর্যাদা বাপের থ্রি টাইমস...
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৩৭
শ।মসীর বলেছেন: এই খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারটা না থাকলে ডেইলি কামলা খাটার এই জীবনটারে কবে লাথি মাইরা উড়াইয়া দিতাম
১২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:২২
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: বালাচি জেডা, আমনে কিরাম?
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৪১
শ।মসীর বলেছেন: জেডা ইফতার খাইতে মন চাই..।
১৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:২৬
সোমহেপি বলেছেন: গল্পের থিমের সাথে সহমত পোষণ করছি
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১০:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: ধইন্যা.....
১৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৫৮
দিকভ্রান্ত উন্নাসিক বলেছেন: "কখগঘ বলেছেন: আইলা... তোমার বিয়ে কবে... ডিসেম্বরএর পরে গেলে কিন্তু মাগনা ফটোগ্রাফার পাইবা না। "
নানারে পেলাচ দিমু না তোরে দিমু বুজতাচি না
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: তোরে দাওয়াত দিলাম
১৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:০৮
বড় বিলাই বলেছেন: মজার তো!
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:০০
শ।মসীর বলেছেন: কোনটা !!!
আসিফের খাওয়া দাওয়ার অপেক্ষা নাকি বিবাহ
১৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৪৮
আমি জানি না বলেছেন: মাথায় এইসব আজগুবি ভাবনা কবে থেকে আসা শুরু করল?
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৫০
শ।মসীর বলেছেন: লম্বা ছুটি, তার উপরে রোজা, খাওন দাওনের চিন্তা নাই
১৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:১০
করবি বলেছেন: গল্প ভালো হইছে।
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:২৩
শ।মসীর বলেছেন: ধইন্যা....
১৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প হয়েছে শামসীর। গল্পে নতুত্ব আছে।
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৩৮
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া, কেমন আছেন ।
১৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ৮:৪৫
সাঁঝবাতি'র রুপকথা বলেছেন: হ!
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৪৪
শ।মসীর বলেছেন: হুমমম
২০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১০ সকাল ১১:১০
মিরাজ is বলেছেন: হা হা ভাল.........
১৬ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:১০
শ।মসীর বলেছেন: তাই ...।
২১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:০৩
অগ্নিলা বলেছেন: জুল ভার্ন বলেছেন: খুব সুন্দর গল্প হয়েছে শামসীর। গল্পে নতুত্ব আছে । (এটা আমিও বললাম)
কল্পনা করস! মানুষ ২টা নানী পায়! আমি একটাও পাচ্ছি না! এই দুঃখও প্রাণে সয়?
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১:৫৮
শ।মসীর বলেছেন: আমার প্রাণেও সয়না 
২২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৬
ইসতিয়াক আহমদ আদনান বলেছেন: নিমন্ত্রণ কই?
গল্প ভাল লাগছে।+++
১৭ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪০
শ।মসীর বলেছেন: পাইয়া যাবেন সময় মত...।
২৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:৩২
আরিয়ানা বলেছেন: ভাল লেগেছে গল্পটা। তবে কথা সত্যি। বুড়ো বয়সেই মানুষের একজন সঙ্গি দরকার হয় বিশেষ করে বয়স্কদের যখন কেউ সময় দিতে চায়না।
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:১৭
শ।মসীর বলেছেন: আসলেই, বয়স্কদের সময় দেবার জন্য কেউ নেই ।
২৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩৩
স্বপ্নশহর বলেছেন: দারুন লেখা......আপনার গল্পগুলো সত্যিই স্পেশাল ওয়ান। অনেক অনেক লেখা চাই আপনার কাছ থেকে।
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৩
শ।মসীর বলেছেন: চেস্টা চলবে, ধন্যবাদ । ।
২৫| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩৪
স্বপ্নশহর বলেছেন: দারুন লেখা......আপনার গল্পগুলো সত্যিই স্পেশাল ওয়ান। অনেক অনেক লেখা চাই আপনার কাছ থেকে।
২৬| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩৬
স্বপ্নশহর বলেছেন: দারুন লেখা......আপনার গল্পগুলো সত্যিই স্পেশাল ওয়ান। অনেক অনেক লেখা চাই আপনার কাছ থেকে।
২৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৩৭
স্বপ্নশহর বলেছেন: সামুর জন্য এক কমেন্ট এত্ত বার গেছে । আমার কুনো দোস নাই
২৮| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ২:৪৯
আলী আরাফাত শান্ত বলেছেন: বাহ!
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:২৮
শ।মসীর বলেছেন: আহ, একি দাওয়াত লাগবেনা
২৯| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১২:৫৬
পাপতাড়ুয়া বলেছেন: শ্বশুরের বিয়া খাইতে মন চায়।
গল্পের অন্তরাল ভাবনা ভালো লেগেছে,বস।
আবার মাঝ বরাবর একটু স্লো ও মনে হয়েছে।
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩১
শ।মসীর বলেছেন: বেশীক্ষন দৌড়াইতে পারিনা
৩০| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:১১
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: ভাবছিলাম, এই পোষ্টে কমেন্ট করুম না! কিন্তু, লুকজনের ভাল ভাল কমেন্ট দেইখা বুঝতে পারলাম যে, তিনারা ভুল পথে চালিত হৈতেছেন!
ব্যক্তিগত জীবনের বিয়ে করার তীব্র আকাঙ্খা কিভাবে লেখককে কুরে কুরে() খাচ্ছে- এই গল্প তার উজ্জ্বল উদাহরণ। সেই না পাওয়ার বেদনা থেকে উৎসারিত কথামালা এখন বাবার বিয়ে হিসেবে বেরিয়ে আসছে...........
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩৯
শ।মসীর বলেছেন: হা হা প গে.........
৩১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ১:৪৯
হুপফূলফরইভার বলেছেন: একটানা পরলাম গল্প টা!!
সামাজিক বৃত্তায়ন! মুনিয়া কেন চাবে এই বয়সে তার সম্পদের আরেক্টা ভাগিদার হৌক?
যাক শেষ পর্যন্ত বিয়েটা হচ্ছে!!
১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৪৭
শ।মসীর বলেছেন: যাক শেষ পর্যন্ত বিয়েটা হচ্ছে!!
৩২| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৪:০০
ব্যাপারনা বলেছেন: ঘটনা কেমন জানি সন্দেহ জনক মনে হয় !!!
ভাই ঘুরাইয়া অন্য কিছু আওয়াজ দিলেন নাকি।
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১৫
শ।মসীর বলেছেন:
৩৩| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ১১:৩০
সুলতানা শিরীন সাজি বলেছেন:
জীবনের গল্প.......
ভালো লিখেছো..........
একাকীত্বতা বড় ই কঠিন।
এক বয়সে কথা বলার একজন সংগীর প্রয়োজন বোধ করে মানুষ।
পুরুষ মানুষের জন্য সেটা সম্ভব হলেও মেয়েদের জন্য সম্ভব হয়না(আমাদের দেশের প্রেক্ষাপটে)
এখানে আশি বছর বয়সেও মানুষ নতুন সংগী গ্রহন করে......
এরা যতদিন বাঁচে আনন্দ করে বাঁচে.........
আমাদের কাছে হয়তো তা অদ্ভুত মনে হয়....
ভালো থেকো শামসীর যাযাবর।।
অনেকদিন পর তোমার ব্লগবাড়ি এলাম.....
অনেক না পড়া লেখা।
পড়ে ফেলবো সব.......।
শুভেচ্ছা
১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:০৬
শ।মসীর বলেছেন: এরা যতদিন বাঁচে আনন্দ করে বাঁচে........আমরা যে কবে বাঁচতে শিখব !!!!
৩৪| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫২
সাকিরা জাননাত বলেছেন: বিয়াতে খাসীর কুরমা ভালা পাই।
আইটেম থাকবো তো?
গল্প মচৎকার হইছে।
২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১১
শ।মসীর বলেছেন: আপনি কবে দাওয়াত দিবেন, অপেক্ষায় থাকলাম
৩৫| ১৯ শে আগস্ট, ২০১০ ভোর ৫:৫৩
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন:
২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:১৮
শ।মসীর বলেছেন: জেডা ইফতার কবে !!!
৩৬| ২০ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৭
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: দারূণ ছোটগল্প ! ++
২০ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:১৬
শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ ........
৩৭| ২০ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৩২
আহাদিল বলেছেন: বেশ ভালো লাগল। শুধু শ্বশুর আর খাবার দাবার লিখতে গিয়ে ড় এর ব্যবহার চোখে লেগেছে।
একই ব্যাপার যদি উল্টা হয়ে তার শ্বাশুড়ির ক্ষেত্রে হত তাহলে সে নিশ্চয় এত সহজে স্বাভাবিক ভাবতে পারত কিনা সন্দেহ আছে
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৪৫
শ।মসীর বলেছেন: বাংলা বানান নিয়ে আমার এ সমস্যা অনেক পুরোনো । কোনমতেই কাটিয়ে উঠতে পারছিনা, লেখতে গিয়ে অনেকবার থমকে গিয়ে ভাবি, শেষে ঐ ভুলটাই লিখে ফেলি
জীবন বড়ই জটিল, এক একটি অংকের ফল একেক রকম !!!
৩৮| ২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৮:৩৪
চতুষ্কোণ বলেছেন: মজার গল্প তো! ++++++++
তা আপ্নেরটা কুনদিন? গল্প লেইখা আর কয়দিন আউশ মেটাইবেন
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৪
শ।মসীর বলেছেন: আমিত এখনও শ্বশুর হই নাই
৩৯| ২০ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:৪৬
শাফ্ক্বাত বলেছেন: লোকে তো অনেক কিছুই বলছে দেখি শামসীর! তায়েফ কী জানি বললো, শুনলাম!!
ঘুম কি যে নেয়ামত বিধাতরা সে ভেবে অবাক হয়, কি সুন্দর জাগতিক ঝামেলা থেকে এক ঝটকায় দুরে চলে যাওয়া যায়। - আসিফের এই ভাবনাটা আমাকে বেশ আকৃষ্ট করেছে।
পরিশেষে আপনার জীবনের শুভপরিণতি কামনা করছি
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:০০
শ।মসীর বলেছেন: আপু আমিও শুনলাম
ঘুম যে আসলেই কি নিয়ামত সেটা বলে শেষ করা যাবেনা, অন্তত আমার চেয়ে ভাল সেটা আর কে জানে
আবারও ধন্যবাদ !!!
৪০| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১২:৫৫
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: ২০০তম পোষ্ট কৈ?? 
ইফতার কবে? 
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১:১৯
শ।মসীর বলেছেন: ২০০তম পোস্ট আসতাছেনা
ইফতারের তারিখ আপনে ঠিক করার কথা, শামীম ভাই ও াপনের কথা কইছে
৪১| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:২৩
মনপুরা বলেছেন: গল্পটা ভাল লাগল।
২১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ১০:২৯
শ।মসীর বলেছেন: কেমন আছেন......আপনাদের দুজনের কোন খবর নাই কেন।
৪২| ২২ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৩:২৯
টিভি পাগলা বলেছেন: গল্প কিনা জানি না, কিন্তু আমার নিজেকে এখন আসিফ ভূমিকায় অভিনয় করতে হচ্ছে। তফাতটা হলো, এখনো বিয়ে হয় নাই, হবে হবে করছে।
খুবই অবাক লাগছে, আমার নিজের লাইফের সাথে কেমনে এতো বেশি মিলে গেছে ঘটনাটা? সব কিছু, সব সব।
মনে হচ্ছে, এটা আমি ই লিখেছি।
২২ শে আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:২৯
শ।মসীর বলেছেন: বলেন কি !!!! (ভাবনার বিশাল ইমো হবে !!!)
৪৩| ৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:১৪
রিমি (স. ম.) বলেছেন: তুমি এত গল্পের প্লট কই পাও?
কিন্তু সব কিছু গিয়া বিয়াশাদীতে মিলে ক্যান?
৩১ শে আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:৪২
শ।মসীর বলেছেন:
বিয়াশাদি জিনিসটা কি
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই আগস্ট, ২০১০ রাত ৯:০২
আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++