নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

এমনি এমনি ঘুরে আসুন চন্দ্রদ্বীপ

০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:১৮





আপনার কোথাও ঘুরতে যেতে ইচ্ছে করছে, আবার সেই সাথে আপনি চাচ্ছেন না এর জন্য বেশী কস্টও করতে, আরামদায়ক, হেলে দুলে ঘুরে বেড়াতে চান, তাহলে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুরে আসতে পারেন চন্দ্রদ্বীপ । ও চন্দ্রদ্বীপ মানে হচ্ছে আজকের বরিশাল । শান্ত নিরিবলি ছিমছাম একটা শহর, রিক্সা দিয়েই পুরো শহর ঘুরে ফেলতে পারবেন ।







বরিশাল শহরের মাধব পাশা এলাকা ছিল বাকলা চন্দ্রদ্বীপ রাজাদের আবাস্হল। একারনে এ এলাকা চন্দ্রদ্বীপ নামেও পরিচিত । যদিও বরিশাল নামকরন নিয়ে নানা মতভেদ রয়েছে । কারো কারো মতে অনেক আগে এখানে খুব বড় বড় শাল গাছ জন্মাতো, আর এই বড় শাল গাছের কারণে (বড়+শাল) বরিশাল নামের উৎপত্তি। আবার কারো মতে পর্তুগীজ বেরি ও শেলির প্রেমকাহিনীর জন্য বরিশাল নামকরণ করা হয়েছে। অন্য এক বর্ণনা মতে গিরদে বন্দরে (গ্রেট বন্দর) ঢাকার নবাবদের বড় বড় লবণের গোলা ও চৌকি ছিল। ইংরেজ ও পর্তুগীজ বণিকরা বড় বড় লবণের চৌকিকে 'বরিসল্ট' বলতো। অথাৎ বরি (বড়)+ সল্ট(লবণ)= বরিসল্ট। । পরবর্তিতে বরিসল্ট শব্দটি পরিবর্তিত হয়ে বরিশাল নামে পরিচিতি লাভ করে।







লবণ নিয়ে আপাতত কোন কাজ কর্ম না থাকলেও বরিশালের বর্তমান পরিচয় হচ্ছে- ধান-নদী-খাল, এই তিনে বরিশাল। কীর্তনখোলা নদীর তীরে অবস্থিত বরিশাল, অনেকে একে বাংলার ভেনিস ও বলে থাকেন , নামটাতেই কেমন যেন একটা ভাল লাগা কাজ করে।







কিভাবে যাবেন : সড়ক বা নৌপথ দুভাবেই যাওয়া যায় বরিশাল, বিমান বন্দর থাকলেও সেখানে এখন কোন বিমান উঠানামা করে কিনা ঠিক শিউর না । আরামদায়ক ভ্রমন যেহেতু লক্ষ্য সেজন্য নৌপথই আগে প্রাধান্য পাবে । পানি যারা ভয় পান তারাও একবার গিয়ে দেখতে পারেন , লঞ্চ জার্নি আসলেই আরামদায়ক এবং নিরাপদ । আর এই লঞ্চগুলো ছোট খাট না, কতটুকু বড় সেটা ঢাকা সদর ঘাটে গেলেই বুঝতে পারবেন। বিলাসবহুল এই সব লঞ্চে এসি-ননএসি দুধরনের কেবিনই আছে। সুতরাং কিছুটা সময় ডেকে কাটিয়ে , নদীপথের মুক্ত হাওয়ায় আড্ডা গল্পগুজব করে আপনি নিশ্চিন্তে ঘুমিয়ে পড়তে পারেন । ঘুম ভাংবে কেবিন বয় এর ডাকে যখন আপনি অলরেডী বরিশাল ঘাটে পৌঁছে গেছেন। লঞ্চগুলোতে খাওয়া দাওয়ার ও সুবন্দোবস্ত আছে, তরতাজা ইলিশ মাছ ভাজা, ইলিশের ডিম রান্না , আইড় , বোয়াল সহ নানা রকম মাছ , আর যারা মাছে তৃপ্ত নন তাদের জন্য মুরগীতো আছেই।







রাতের নৌপথেরও অন্যরকম একটা সৌন্দর্য আছে, আলো জ্বালিয়ে লঞ্চগুলো একে অন্যকে পাশ কাটিয়ে যাচ্ছে, আর যখন চাঁদপুরের মোহনায় পৌঁছাবেন তখন দেখবেন বিপরীত দিক থেকেও এগিয়ে আসছে ঢাকাগামী লঞ্চের সারি । রিলাক্স মুডেই কেটে যাবে আপনার সময় । ঢাকার সদরঘাট থেকে প্রতিদিন রাতে ছাড়ে এমভি সুন্দরবন (০১৭১৩-০৩২০৮৯, ০১৭১৮৬৬৪৭০০), এমভি সুরভী (০১৭১৩-৪৫০১৪৫, ০১৭১১-৩৩২০৩২), এমভি দ্বীপরাজ (০১৭২৭৭০০৭৭৭), এমভি কীর্তনখোলা (০১৭২৭৭০০৭৭৭), এমভি কালাম খান, এমভি পারাবাত (০১৭১১৩৩০৬৪২, ০১৭১১৩৪৪৭৪৭) ইত্যাদি। এসব লঞ্চে প্রথম শ্রেণীর একক কেবিন ৪৫০-৫৫০ টাকা, দ্বৈত কেবিন ৯০০-১০০০ টাকা, এসি কেবিন -১৬০০ থেকে ২৫০০ টাকা ।



কোথায় থাকবেন : ছোট শহর বরিশাল, থাকার জন্য হাতে গোনা অল্প কয়েকটি হলেও বেশ ভাল মানের হোটেল আছে, যেগুলোতে আপনি স্বাচ্ছ্যন্দে উঠে যেতে পারেন । হোটেল এরিনা, এথেনা, ওয়ান, আলী ইন্টারন্যাশনাল এ নিশ্চিন্তে উঠতে পারেন, এসি রুমের ভাড়া পড়বে ১০০০-২০০০ টাকার মধ্যে । আর যাদের সরকারি পদস্হ আত্মীয় স্বজন আছে তারা BIWTC এর গেস্ট হাউজে থাকার ব্যবস্হা আগেই করে যেতে পারেন, দোতালা কাঠের বাংলো সামনে পদ্মপুকুর - অলস সময় কাটানোর জন্য এর থেকে ভাল আর কিছু হয়না । লঞ্চ ঘাটে নেমে রিক্সা বা ব্যাটারি চালিত অটোকে বললেই আপনাকে পৌঁছে দেবে সদর রোড কিংবা কাঠপট্টিতে যেখানে এই হোটেলগুলো অবস্হিত ।







বরিশালে ঘোরাঘুরি : বরিশালে ঘোরার জন্য আপনার সময় নিয়ে খুব বেশী চিন্তা না করলেও চলবে। হোটেলে পৌঁছে ভাল করে সকালের নাস্তা সেরে আরো কিছু সময় চাইলেই বিশ্রাম নিয়ে নিতে পারেন, ইচ্ছা করলে দুপুর পর্যন্ত ঘুমিয়েও কাটাতে পারেন । ভাল হয় দুপুরের লাঞ্চ শেষ করে ঘোরাঘুরি শুরু করলে । প্রথম দিনের ঘোরাঘুরির লিস্টে রাখতে পারেন দুর্গাসাগর দীঘি ও গুঠিয়া বায়তুল আমান জামে মসজিদ । একটা অটো চুক্তিতে ভাড়া করে নিতে পারেন, সেই আপনাকে সব ঘুরিয়ে দেখাবে ।







দুর্গাসাগর - বরিশাল শহর থেকে প্রায় এগারো কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে মাধবপাশা গ্রামে ছিল বাকলা চন্দ্রদ্বীপ রাজাদের আবাসস্থল। তারা পটুয়াখালী জেলার বাউফল থেকে মগ জলদস্যুদের ভয়ে কিংবা নদী ভাঙ্গনের ফলে এখানে চলে আসেন বলে জানা যায়। রাজা শিবনারায়ণের স্ত্রী দুর্গাদেবীর নামে নামকরণ করা হয় এ দীঘির যা এলাকাবাসীর পানি সমস্যার সমাধানের জন্য খনন করা হয়। বিশাল এ জলাশয়ের ঠিক মাঝখানে আছে একটি ছোট্ট দ্বীপ। দীঘির টলটলে জলে গা ভেজানোর ইচ্ছা না জাগাটাই অস্বাভাবিক মনে হতে পারে আপনার, সাথে অতিরিক্ত কাপড় থাকলে একবার ডুব দিয়ে নিতে পারেন আর সাঁতার পারলেত কথায় নেই, কয়েকজন সঙ্গী সাথী থাকলে কিছুক্ষন সাঁতারও কেটে নিতে পারেন। সুবিশাল ঘাট আড্ডা ডিয়ে সময় কাটানোর জন্যও দারুন জায়গা ।







গুঠিয়া বায়তুল আমান জামে মসজিদ : দুর্গাসাগর দেখে দিনের আলো থাকতে থাকতে আপনি চলে যেতে পারেন এখানে, সময় লাগবে ২০-২৫ মিনিট। বাংলাদেশে ব্যক্তি উদ্যেগে নির্মিত সম্ভবত সবচেয়ে সুন্দর মসজিদ। বিশাল কম্পাউন্ড এর ভেতর পুকুর, হাঁটার রাস্তা । এই মসজিদ দিনের আলোয় এক রকম আর সন্ধ্যার লাইটিং এ সম্পূর্ণ ভিন্ন এক আবহ তৈরি করে, অনেকটা ক্যালেন্ডারের পাতায় দেখা বিদেশী মসজিদগুলোর মতন, সাথে আছে বিশাল মিনার।













এখান থেকে বরিশাল শহরে ফিরে এসে প্রথম দিনের ঘোরাঘুরি শেষ করতে পারেন , রাতে চাইলে রিক্সা নিয়ে পুরো বরিশাল শহর ঘুরে দেখতে পারেন, নিরিবিলি পরিষ্কার শহর, অশ্বিনীকুমার টাউন হল, সদর রোডে আছে বাঁধানো ওয়াকওয়ে সহ আরেকটি দীঘি, সেটাতে লাইটিং সহ ফোয়ারার ও ব্যবস্হা করা আছে , ভাল সময় কেটে যাবে আপনার।







পরদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে নাস্তা সেরে চলে যেতে পারেন কীর্তনখোলা নদীর তীরে নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পার্কে , নদীর পাড়ে কিছু সময় কাটিয়ে চলে যান BIWTC এর গেস্ট হাউজে , সেখানে আপনার মন ফুরফুরে করে দেয়ার জন্য রয়েছে পদ্ম পুকুর, বিশাল পুকুরের পুরোটা সাদা পদ্মে ঢাকা, এমন পুকুর অন্য কোথাও খুব একটা দেখতে পাবেন বলে মনে হয়না ।







বরিশাল এসে জীবনানন্দের স্মৃতির সাথে সাক্ষাত না করে ফিরে যাবেন, তাহলে তো ঘুরাটাই অপূর্ণ থেকে যাবে । রিক্সা করে চলে যান বগুড়া রোডে, সেখানে যে কাউকেই বললে দেখিয়ে দিবে জীবনানন্দের পিতামহ ও পিতার আবাসস্হল, যার কল্যানে তিনিও সেখানে কিছু সময় কাটিয়ে ছিলেন। হাতবদল হয়ে সেখানে এখন নতুন অধিবাসীরা বসবাস করলেও কবির স্মৃতিস্বরুপ তারা আদিবাড়ির দুটো পিলার এখনও রেখে দিয়েছেন, বাড়ির নামটিও রেখেছেন ধানসিড়ি , পাশেই রয়েছে জীবনানন্দ স্মৃতি মিলনায়তন। জীবনানন্দের মাতা কুসুমকুমারী দাশ ও ছিলেন কবি, তাঁর সুপরিচিত কবিতা আদর্শ ছেলে (আমাদের দেশে হবে সেই ছেলে কবে/ কথায় না বড় হয়ে কাজে বড়ো হবে )।







বরিশাল শহরের আরেকটি সুন্দর স্হাপনা না দেখে ফিরে যাবার মানে হয়না, গ্রিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত অক্সফোর্ড মিশন গির্জা। অনেক বড় এলাকা নিয়ে নির্মিত প্রাচীন এই স্হাপনা ।







এতটুকু ঘুরেই আপনি আপনার চন্দ্রদ্বীপ তথা বরিশাল ভ্রমন শেষ করে দিতে পারেন, যেহেতু এটি হচ্ছে হেলে দুলে আরাম করে ঘোরার ট্যুর । এরপরও যদি আপনার ঘোরার ইচ্ছে থাকে তবে ঘুরে আসতে পারেন ঐতিহ্যবাহী বিএম ( ব্রজ মোহন ) কলেজ, সদ্য নির্মিত দপদপিয়া ব্রীজ, তার পাশেই নদীর ওপারে বরিশাল বিশ্ব বিদ্যালয়, হাতে আরেকটু সময় থাকলে বরিশাল থেকে ৩০ কিলোমিটার দুরে চাখারে শেরে বাংলা স্মৃতি জাদুঘর । আর ইচ্ছে না হলে দুপুরে লাঞ্চ শেষে আপনি ফিরতি পথ ধরতে পারেন কিংবা রাতের লঞ্চের জন্য বসে বসে অলস সময় কাটাতে পারেন ।

ফিরে আসা : একটু ভিন্ন পথে ফিরতে চাইলে কিংবা যারা কখনো পদ্মা নদী দেখেন নি, ফেরীতে চড়েননি তরা চলে যান শহরের কাছেই নথুল্লাবাদ বাস টার্মিনালে । সেখান থেকে প্রতি ঘন্টায় বিআরটিসির এসি বাস ছেড়ে যায় মাওয়ার উদ্দেশ্যে , পথে আপনি দু ঘন্টার যাত্রায় পাড়ি দিবেন মাদারীপুর আর ফরিদপুর ।



মাদারীপুরের রাজৈর পাড়ি দেয়ার সময় দেখবেন বিস্তৃন্য ধান ক্ষেতের বুকে সারি সারি তাল গাছ, মনে হবে ক্যালেন্ডারের পাতায় দেখা সব তাল গাছের ছবি বুঝি এখান থেকে তোলা হয়েছে । মাওয়া - কাওড়াকান্দি ফেরী ঘাটে এসে অপেক্ষমান ফেরীতে চেপে বসুন। ক্ষীনকায়া পদ্মা দেখে মন খারাপ হওয়ার আগেই তরতাজা ইলিশ ভাজা দিয়ে একবার ভাত খেয়ে নিতে ভুলবেননা । চলতে চলতে বিশাল চর পড়া পদ্মা দেখে কিছুটা উপলব্ধী করতে পারবেন হয়ত একসময় সে কি ছিল, কেনইবা প্রমত্ত পদ্মা নামে ডাকা হত এই নদীকে । সুর্যাস্ত দেখে দুঘন্টা পদ্মার বুকে ফেরী পারাপার শেষে আপনি পৌঁছে যাবেন মাওয়ায়, সেখান থেকে গুলিস্তানগামী বাসে চেপে বসুন। আর বাসায় ফিরে শেষ করুন এমনি এমনি হেলে দুলে ঘুরে আসা একটা ভ্রমন।







আরো তাড়াতাড়ি ফিরতে চাইলে অবশ্য স্পীড বোট দিয়ে ২০-২৫ মিনিটে কিংবা লঞ্চে পদ্মা পাড়ি দিতে পারেন, আর এভাবে ভেঙ্গে ভেঙ্গে না আসতে চাইলে সরাসরি বাসেও বরিশাল থেকে ঢাকা ফিরতে পারেন।

খাওয়া দাওয়া - বরিশাল শহরে খুব বেশী ভাল মানের খাবর হোটেল নেই কিংবা বলা চলে ছোট শহরে যে কয়টা দরকার ঠিক সে কয়টায় আছে। রয়েল ক্যাফে, রোজ গার্ডেন কিংবা গার্ডেন ভিউতে আরাম করে খাওয়া দাওয়া করতে পারবেন, পাবেন পছন্দের সব খাবারই । আর গুঠিয়া মসজিদ দেখতে গিয়ে সেখানকার বিশেষ আকর্ষণ গুঠিয়ার সন্দেশ খেয়ে আসতে মোটেই ভুলবেননা।

























































মন্তব্য ৬৩ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৬৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৩

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: বাহ! চমৎকার।

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৮

শ।মসীর বলেছেন: :)

২| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৬

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

পুরোই অস্থির সব ছবি, মুগ্ধ, মুগ্ধ হলাম পোস্টে।এর আগেও বরিশাল গিয়েছি কিন্তু এভাবে দেখা হয়নি। আপনার পোস্টে নতুন ভাবে বরিশালকে চিনলাম।

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫১

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই.........শুভকামনা ।

৩| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১২:৪১

বালুন বলেছেন: শামসির ভাই +++++++++

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৭

শ।মসীর বলেছেন: কেমন আছেন ভাই :)

৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:২১

লিরিকস বলেছেন: যাওয়া লাগবে তো।
+

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৯

শ।মসীর বলেছেন: অবশ্যই......।

৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪৫

দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: সুন্দর ধারা বিবারণী, ভাল লিখেছেন শামসীর ভাই

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০০

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল।

৬| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ১:৪৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: বরিশাল ভ্রমন নিয়ে এখন পর্যন্ত যে কয়টি ভ্রমন ফিচার পড়েছি ব্লগে বা বাইরে তার মধ্যে এটাই এখন পর্যন্ত আমার কাছে সেরা মনে হয়েছে। চমৎকার বর্ননা এবং ছবি। অসাধারন।

বরিশালে বেশ কয়েকবার যাওয়া হয়েছিল অফিসের কাজে। প্রতিবারই কাঠপট্টিতে হোটেল এথেনাতে ছিলাম। সার্কিট হাউজটাও থাকার জন্য ভালো ব্যবস্থা। তবে প্রয়োজনীয় লিংক বা অনুমুতি ছাড়া থাকা যাবে না। বরিশালের একটা বিষয় আমার নজর কেড়েছে তা হলো নাটক বা সাংস্কৃতিক সংগঠন। চলতি পথে অনেক পাড়াতেই দেখেছিলাম এই সংগঠনগুলোর ছোট ছোট কার্যালয়। ২০১০ এ গিয়ে দেখলাম রাস্তা ঘাট বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন।

তবে খাবার হোটেল হিসেবে প্রথমবার হোটেল রয়েলে খেয়ে খুব সমস্যা হয়ে গিয়েছিল। পরে একটা সাধারন হোটেলেই খেলেছিলাম! অসাধারন তার রান্না! মাছের দাম ২৫ টাকা থেকে শুরু সর্বোচ্চ ৫০ টাকা।

আমি শেষবার গিয়েছিলাম বর্ষাকালে। বর্ষাকালে বরিশালের রুপ অন্যরকম থাকে। বিশেষ করে নদী পথে ভ্রমন আমার দারুন লেগেছে। বরিশাল লঞ্চ ঘাটে একটা ব্যতিক্রমধর্মী জিনিস খেয়েছিলাম। জিনিসটার নাম ছিল- বোম্বাই মরিচ দিয়ে চিকেন চটপটি। জিনিসটা হচ্ছে চটপটির মতই তবে সেখানে ঝাল হিসেবে কাঁচা মরিচের বদলে বোম্বাই মরিচ ব্যবহার করা হয় এবং চটপটি সাথে ফুচকা, ডিম ইত্যাদির পাশাপাশি এক পিস মুরগীর মাংস দিয়ে দেয়া হয়। ওহ! কি দারুন ছিল খেতে। আমি বাধ্য হয়ে পর পর দুই প্লেট খেয়ে ফেলি। যদিও লঞ্চে উঠে আমার বেশ খানিকটা সমস্যাই হয়েছিল। তারপরও এই জিনিস না খেয়ে আসলে বরিশাল ভ্রমন অসম্পূর্ন। :D

আপনাকে আবারও ধন্যবাদ চমৎকার একটা পোষ্টের জন্য।

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

শ।মসীর বলেছেন: কমপ্লিমেন্ট এর জন্য অনেক ধন্যবাদ।

বোম্বাই মরিচ দেখলে আমি ওটা ভুলেও খেতামনা শিউর.......

৭| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:০১

|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
+


পাসওয়ার্ড রিসেট করে দুইবছর পর সামুতে কমেন্ট দিলাম।

শুধু এইজন্য যে, ছবিগুলো দুর্দান্ত হয়েছে। আসলেই।


চার্চ এর এক কর্মীর মেয়ে ছিলেন জীবনানন্দ দাশের সেই বনলতা সেন এর প্রেরণা , যদ্দুর শুনেছিলাম।

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১০

শ।মসীর বলেছেন: দোস্ত পোস্ট টা স্বার্থক..............।

বনলতা কে তাহলে নাটোর পাঠাইল কি বুইঝা :)
এই কাহিনী জানতামনা !!!

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

শ।মসীর বলেছেন:

৮| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:০২

হুপফূলফরইভার বলেছেন: পোস্ট দেইখা লগইন মারলাম। কেবলমাত্র শুধুমাত্র একমাত্র, চমৎকার তথ্যবহুল ভার্চুয়াল গাইডের ভূমিকায় আপনার পারদর্শিতাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে।

নেক্সট ট্যুরটা বরিশালের দেব আশা করি, অতি অবশ্যই খুব শিগ্গির। কিন্তু সঙ্গি পাব কোথায়? একা একা ঘুরাঘুরিতে আনন্দ নাই :(

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২২

শ।মসীর বলেছেন: একা থাকতে বলছে কে ;)


উতসাহ দানের জন্য শুকরিয়া.....।

৯| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১৪

মাটি আমার মা বলেছেন: পরিচিত অনেকে আছে, একবার গিয়ে ঘুরে আসতে হবে। ছবিগুলো সুন্দর।

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯

শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসুন জলদি.....

১০| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪

আম্মানসুরা বলেছেন: মোগো বাড়ি বরিশাল B-) B-) B-) B-)

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৬

শ।মসীর বলেছেন: মোর চাচা চৌকিদার
মোরা আইনের মানুষ :)

১১| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫২

মুহসীন৮৬ বলেছেন: অসাধারণ ! খুব ই ভালো হয়েছে লেখা প্লাস ছবিগুলাও জোস। ব্লগ এ কতদিন পর যে আসলাম তার হিসাব নাই। ধন্যবাদ ভাইয়া। :)

০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৮

শ।মসীর বলেছেন: আমিও আসি মাঝে মাঝে.............। আহা আগেকার দিন গুলো...

১২| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৩

মুহসীন৮৬ বলেছেন: পোষ্ট শোকেসে :)

০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৯

শ।মসীর বলেছেন: :)

১৩| ০৬ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৫৬

অেসন বলেছেন: চমৎকার বর্ননা এবং তথ্যবহুল। বরিশাল অনেকবার যাওয়া হয়েছে কিন্তু দেখা হয়নি। তবে হিরন সাহেব মেয়র হওয়ার পর বরিশাল শহরের অনেক
উন্নতি হয়েছে।

০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৩৩

শ।মসীর বলেছেন: পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন একটা শহর............।

১৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:০২

ধুমধাম বলেছেন: চমৎকার বর্ননা এবং তথ্যবহুল, অসাধারণ!

০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:১১

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল।

১৫| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২১

এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: পইরা আর ছবি দেইক্যা মোনডা ক্যামন জানি করতে আছে ! যাইতে মোন চায় !
হাহাহা!
ছবি আর লেখায় মন ভরে গেলো।+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

০৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১১

শ।মসীর বলেছেন: মন চাইলে আর বসে থাকা কেন :)

১৬| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:২৯

সামুর ~ পোকা বলেছেন: মুই ত বরিশাল্যা । পুস্টে ত ভালা পাই।

০৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১১

শ।মসীর বলেছেন: :)

১৭| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:০৮

চতুষ্কোণ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো বিস্তারিত জেনে। চমৎকার পোষ্ট।

০৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩২

শ।মসীর বলেছেন: এইবার ঘুরে আসা হউক.....

১৮| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১৮

আমি ইহতিব বলেছেন: ভাইরে কপাল আপনার একটা, মাশাআল্লাহ। দুদিন পর পর এখানে সেখানে যেখানে মন চায় ঘুরে বেড়ান আর আমাদেরকে সুন্দর সুন্দর ছবি উপহার দেন।

একটা ছবিতে দেখলাম আলফি পানিতে। দারুন মজা করেছে বোঝাই যাচ্ছে।

০৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:৩৪

শ।মসীর বলেছেন: পানিতে চুবিয়ে আনছি তাকে, শখ পূরন বলে কথা :)

১৯| ০৬ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:২৯

সাবিলা ইনুন বলেছেন: আমার বাসায়ও একটু বেড়ায় আসতেন, যদিও আমি নাই B-)

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:১৭

শ।মসীর বলেছেন: আগে যদি জানতাম তাইলে আমার হোটেল খরচ বাঁইচা যাইত :)

২০| ০৬ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:১০

নীল ভোমরা বলেছেন: চমৎকার পোস্ট! বরিশালে জীবনে গেছিই একবার....কোন কিছুই দেখা হয়নি। যাব আবার। শুভকামনা!

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮

শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে এসে জানাবেন, সে অপেক্ষা্য়.....

২১| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:০৩

রাখালছেলে বলেছেন: মনে হল আমিই ঘুরে আসলাম মাত্র ।

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৪৩

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা.........

২২| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:১৮

আহমেদ জী এস বলেছেন: শ।মসীর ,




শুধুমাত্র বরিশাল নামটি দেখে লগইন করেছি ।

বরিশাল বা চন্দ্রদ্বীপ বা বাকলা নিয়ে ছবি সহ অনবদ্য একটি লেখা । তেমোন কিছুই বাদ দেননি । এই লেখা গাইড যে কাউকে টানবেই.....টানবে ।

প্রিয়তে নিয়ে রাখছি , আমার নিজের শহর যে ।

ভালো থাকুন আর সুখে ।

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:১২

শ।মসীর বলেছেন: আপনিও ভাল থাকুন....।শুভকামনা ।

২৩| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৩৪

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা খুব সুন্দর
জানলাম বরিশালের ইতিহাস
চন্দ্রদ্বীপ রূপে মনোহর
অপরূপ সুন্দরয্য সেথা বারমাস ।

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৬

শ।মসীর বলেছেন: ওয়াও........। এই না হলে কবি......

২৪| ০৬ ই মে, ২০১৪ রাত ৯:০১

মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বরিশাল যাব যাব করে যাওয়া হয়নি। একবার যাবার চান্স মিলছিল কিন্তু তখন সময় করে উঠতে পারিনি। আর এখন ও তাই। প্রবাসে থাকি ইচ্ছা থাকলেও তা আর পুরণ করা হয়না।
তবে ভাল লাগল আপনার পোষ্ট।

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৭

শ।মসীর বলেছেন: দেশে আসলে সময় করে ঘুরে আসুন......।

২৫| ০৭ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:৪০

নীরব দর্শক বলেছেন: বরিশাল আমার বাবার বাড়ি হলেও গত ১৫ বছর ঐদিকে যায়নি। ছোটবেলায় ২/৩ এর জন্য যতবার গিয়ছি আত্মীয়দের বাড়ি ছাড়া কিছু দেখা হয়নি। দেখি কোনদিন গেলে সব জায়গা দেখার চেষ্টা করব।

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:২৯

শ।মসীর বলেছেন: এত দেখি মক্কার মানুষ হজ্ব পায়না অবস্হা........।

২৬| ০৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১২

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
চাদের আলোয় লঞ্চ জার্নি অপার্থিব।


পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে কুয়াকাটা গিয়েছিলাম, আসার পথে বরিশাল ঘুরে আসা হয়েছে। অনেক ভালো লেগেছে।


গুটিয়া মসজিদও দেখে আসা হয়েছে।

খাবার দাবার হয়েছিল এক ফ্রেন্ডের খালার (ফিউচার শ্বশুর ) বাড়িতে।
যা জাল খায় তরকারিতে, মনে হয় মরিচের স্যুপ।

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৩

শ।মসীর বলেছেন: চাদের আলোয় লঞ্চ জার্নি আসলেই জটিল, কুয়াকাটা যাবার পথে আমিও একবার করেছি............।

হোটেলে অবশ্য ঝাল নিয়ে ঝামেলা নাই.....।

২৭| ০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৪

রেজাউর রাতুল বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই বরিশালকে এতো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার জন্য :)

০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৪:৩৫

শ।মসীর বলেছেন: আপনার জন্যও শুভকামনা রইল।

২৮| ০৭ ই মে, ২০১৪ বিকাল ৫:১০

আরজু পনি বলেছেন:

আমিতো "আমাদের তুই"কেই দেখছি বারবার :D
...অনেক দোয়া রইল পিচ্চুটার জন্যে ।।

০৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৩৪

শ।মসীর বলেছেন: :) অনেক ধন্যবাদ । দোয়া করবেন।


শুভ কামনা ।

২৯| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:০৬

বোকামানুষ বলেছেন: গত মার্চ মাসে বরিশাল গিয়ে কিছু কাজে কয়েকজন মিলে ছিলাম ২-৩ দিন কিন্তু আমার জন্য শুধুই ঘোরাঘুরির ট্যুর ছিল এটা :)


দুর্গাসাগর, গুঠিয়া বায়তুল আমান জামে মসজিদ, BIWTC এর গেস্ট হাউজ, গ্রিক স্থাপত্য শৈলীতে নির্মিত অক্সফোর্ড মিশন গির্জা, জীবনানন্দের বাড়ি, ঐতিহ্যবাহী বিএম ( ব্রজ মোহন ) কলেজ, সদ্য নির্মিত দপদপিয়া ব্রীজ, মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পার্ক আপনার ভ্রমণ গাইডের বেশিরভাগ জায়গায় ঘুরেছি আলহামদুলিল্লাহ্‌ ঝালকাঠি আর কলসকাঠিও গিয়েছিলাম :D

একমাত্র পদ্মপুকুর টাকেই মিস করেছি :(
BIWTC এর গেস্ট হাউজে গিয়েছিলাম কিন্তু পদ্ম দেখা হয়নি হয়তো তখন বেশি ছিলনা অথবা আমরা খুব তাড়াহুড়াই ছিলাম বলে খেয়াল করিনি :(

আর অক্সফোর্ড মিশন গির্জাতে গিয়েছি কিন্তু গির্জার ভিতরে ঢুকতে পারিনি অনুমতি ছাড়া যেতে দেয় না গেটের ভিতর গিয়ে দেখে কিছু ছবি নিয়ে চলে আসতে হল


সদর রোডে আছে বাঁধানো ওয়াকওয়ে সহ আরেকটি দীঘি, সেটাতে লাইটিং সহ ফোয়ারার ও ব্যবস্হা করা আছে

এটার নাম বিবির পুকুর আমরা একরাত এর পাশের হোটেলেই ছিলাম রাত ১১টা পর্যন্ত পুকুর পারে বসে সবাই মিলে গল্প করছি


কীর্তনখোলা নদীর তীরে নির্মিত মুক্তিযোদ্ধা স্মৃতি পার্কে গিয়েছিলাম সন্ধ্যার পরে তখনো জানতাম না সাথেই নদী গিয়ে দেখি নদীর পাড়ে অনেক নৌকা আমরাও একটা নৌকা ভাড়া করে উঠে পড়লাম আর তখন পূর্ণিমা চলছিলো চাঁদের আলোয় এই নৌকা ভ্রমণ আমার সারাজীবন মনে থাকবে অনেকদিনের ইচ্ছা ছিল এটা



রিক্সা নিয়ে পুরো বরিশাল শহর ঘুরে দেখতে দেখতে আমরা জীবনানন্দের বাড়ি খুঁজে বের করছি বরিশাল শহরটা আসলেই অনেক ছিমছাম শান্ত ভাল লাগছে


আর আসার দিন সেই লঞ্চ জার্নি কি বলবো অসাধারণ তখনো পূর্ণিমা ছিল চাঁদের আলোয় আমরা সবাই লঞ্চের একদম সামনে গিয়ে বসেছিলাম রাত ১:৩০ পর্যন্ত ওখানে বসেই আড্ডা দিছি সবাই মিলে তারপর আমাদের ট্যুর লিডার গাই গুই শুরু করলো বলে চলে আসতে হল নাহলে সারা রাত ওখানে বসে থাকারই ইচ্ছা ছিল


১১ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮

শ।মসীর বলেছেন: ঝালকাঠি আর কলসকাঠিও যাওয়া হয়নি কখনো !!!


চাঁদের আলোয় আসলেই অন্য রকম।

ভাল লাগল আপনার কথা জেনে........শুভকামনা ।

৩০| ১২ ই মে, ২০১৪ সকাল ১১:৪৩

জুন বলেছেন: বরিশাল সত্যি অন্যরকম এক ভালোলাগা । বগুড়া রোডের সেই চার্চ , সেই বিবির পুকুর, হিম নীড়ের পুকুরের সাদা পদ্ম, ঘর বড়নের রসমালাই, শসীর মিষ্টি, সেই মাধব পাশা দিঘী, কীর্তিপাশার জমিদার বাড়ী , গাবখান ব্রিজের সেই সুশীতল হাওয়া অনেক অনেক প্রিয় একটি বেড়ানোর জায়গা শামসীর,
খুব ভালোলাগলো ভ্রমন পোষ্ট আমার প্রিয় একটি শহর নিয়ে। পোষ্টে প্লাস আর আলফীর ছবিগুলো দারুন হয়েছে মাশাল্লাহ।
+

১২ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৪

শ।মসীর বলেছেন: আপনারতো দেখি এই দেশের কিছুই বাকি নেই :)


অনেক ধন্যবাদ আপু।

৩১| ২৯ শে মে, ২০১৪ সকাল ৭:০৩

বড় বিলাই বলেছেন: সত্যি সুন্দর একটা ছিমছাম শহর। জীবনের খুব আনন্দের কিছু সময় কাটিয়েছি এখানে। কখনও ভুলবার নয়।

২৯ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৪

শ।মসীর বলেছেন: আমারও বেশ ভাল লেগেছে....।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.