নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাসমান পেয়ারার বাজার- বাংলাদেশের ফ্লোটিং মার্কেট

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:৩৯



বিবাহিত পুরুষের বেশীরভাগই বেশীরভাগ সময় বন্ধু বেঈমান । ব্যাচেলর লাইফে যারা ছিল ব্যাকপেকার এখন তারা নিজের ব্যাগটাও গোছাতে পারেনা, ফলস্বরুপ পরিকল্পনা করলেও ট্যুর খালি পেছাতে থাকে। গতবছরের পরিকল্পনা ছিল যাব সেটাত হয়ই নাই, এইবছরও সিজন প্রায়ই শেষ । যে করেই হউক এবার যাব। শুরুতে দশ বার জনকে জানানোর পর মোটামুটি দেখা যাচ্ছে সবাই রাজি । মনে মনে ভাবছি দারুন একটা ট্যুর হবে, এতগুলা বন্ধু একসাথে যাচ্ছি । সময়মত ব্যাগ গোছাতে না পারায় যাবার দিন বার জনের দল হয়ে গেল অর্ধেক !!! লক্ষ্য পেয়ারার ভাসমান বাজার আর বাগান ঘুরে দেখা ।



যারা থাইল্যান্ডের ফ্লোটিং মার্কেট দেখে ভাবেন ইশ নদী মাতৃক বাংলাদেশে কেন এমনটি নেই। তারা অনেকেই হয়ত জানেন না বর্যায় বাংলাদেশেও এমন একটি মার্কেট বসে যেটি রুপে গুনে পুরোপুরি প্রাকৃতিক। পিরোজপুর জেলার স্বরুপ কাঠি উপজেলার আটঘর কুড়িয়ানা বাজার । পেয়ারার জন্য বিখ্যাত এই অঞ্চল। কয়েক মাইল এলাকা জুড়ে এখানে পেয়ারা চাষ হয়, জোয়ারের পানিতে তলিয়ে যায় বলে দুপাশের মাটি তুলে মোটা আইল বানানো হয় যেখানে পেয়ারা গাছ লাগানো হয়েছে । যার ফলে পেয়ারা গাছের সাড়ির দুপাশে তৈরি হয়েছে নালার মত যেটাতে ডিঙ্গী নৌকা চলে। বর্যা হচ্ছে পেয়ারার মৌসুম। নৌকা করে গিয়ে পাকা পেয়ারা সংগ্রহ করা হয় ।



আটঘর কুড়িয়ানা ইউনিয়নেই হয় পেয়ারার মূল বিকিকিনি। বাগান মালিকরা নৌকায় করে পেয়ারা নিয়ে আসেন । ভীমরুলি, আটঘর আর কুড়িয়ানা - তিনটি স্হানে বসে ভাসমান পেয়ারার বাজার। পাইকারি ক্রেতারা বড় ইঞ্জিন বোট নিয়ে সেখানে হাজির হয়ে পেয়ারা কিনেন। নৌকা হিসেবে কিংবা মন হিসেবে চলে বেঁচাকেনা। এই হাটগুলো ভ্রমনের সবচেয়ে ভাল সময় হচ্ছে পেয়ারার ভরা মৌসুম জুলাই থেকে আগষ্টের শুরু পর্যন্ত । পেয়ারার পাশাপাশি এই এলাকা আমড়ার জন্যও বিখ্যাত ।

স্বরুপকাঠির কুড়িয়ানা যাবার জন্য বেশ কয়েকটি উপায় আছে। যারা জলপথে যেতে সাহস পাননা তারা গাবতলী থেকে সাকুরা পরিবহনের বাসে করে পিরোজপুর হয়ে যেতে পারেন। তবে যাত্রা পথের মজা পেতে হলে আপনাকে যেতে হবে লঞ্চে । সদরঘাট থেকে হুলারহাটের লঞ্চ ছাড়ে, আপনাকে নেমে যেতে হবে বানারিপাড়ায়। আমাদের পরিকল্পনা ছিল এটাতেই যাবার। কিন্তু সবার আগে সদরঘাট পৌঁছে বন্ধু বেনজীর এই পরিকল্পনা বাদ দিয়ে দিল। বরিশালগামী লঞ্চের পাশে এইগুলাকে ছোট মনে হওয়ায় সে বরিশালগামী লঞ্চের কেবিনের টিকেট কেটে ফেললো । একে একে আমরা সবাই চেপে বসলাম এম ভি টিপু-৭ এ।

সদরঘাটের কালো পানি পেছনে ফেলে এগিয়ে চলেছি, সাথে ডেকে বসে তুমুল আড্ডা , মনে হতেই পারে কেবিন নেয়ার কি দরকার ছিল। ওরে নীল দরিয়া- গানটা গাওয়া শুরু করলে বন্ধু জামিলকে বললাম দোস্ত লঞ্চের ক্যাপ্টেন মাইর দিতে পারে, নিশ্চিত জীবনে সে কোনদিন নীল দরিয়া দেখে নাই, ঘোলা পানি ছাড়া !! এর মাঝে কেবিন বয় এসে জানতে চাইল আমরা কি খাব, তাকে বললাম কি খাওয়াইতে পারবা। সে পাল্টা বলে কি খাইতে চান- রূপচাঁদা, আইড়, কোরাল, বাইলা, চিংড়ী,মুরগী । । আইড় মাছের অর্ডার দিয়ে বললাম সবার শেষে আমাদেরকে খাওয়া দিবা ।

জলপথে ভ্রমনের সবচেয়ে বড়মজা হচ্ছে টেরই পাওয়া যায়না যে আমরা ছুটে চলেছি , তুমুল আড্ডায় দেশ জাতি ভবিষ্যত নিয়ে নানা ভাবনা তো আছেই । এর আগে দুবার বরিশাল গিয়েছি, লঞ্চ পৌঁছেছিল সকাল ছয়টার দিকে, আমাদের কেবিন বয় জানাল ৪টায় পৌঁছে যাবে !!! ঘটনা আসলেই সত্য । ২০ মিনিট দেরী হয়েছিল কারন মাঝপথে চরমোনাই পীরের বাড়ির ঘাটে অনির্ধারিত যাত্রা বিরতী, পীর সাহেবের বাড়ীর জন্য ঢাকা থেকে থাইএলুমিনিয়াম নেয়া হইছে, সেটা নামাতে হবে । ।



চারটা বিশে লঞ্চ বরিশাল ঘাটে, আমরা তখন ঘুমাতে গেলাম, একটু ঘুমিয়ে নেয়া ছাড়া আর কোন উপায় ও নেই, এই মাঝ রাতে কোথাও যাবার উপায় নেই । সাতটার দিকে ধীরে সুস্হে লঞ্চ থেকে নেমে আমরা একটা অটো ভাড়া করলাম বানারিপাড়া যাবার জন্য । পথে ভরপেট নাস্তা সেরে বরিশাল শহর পাড়ি দিয়ে আমরা চলে আসলাম কুড়িয়ানা বাজার। আমাদের অটো চালক অতিবুদ্ধীমানের পরিচয় দিয়ে বানারিপাড়া না নিয়ে সোজা আমাদেরকে গন্তব্যস্হলেই পৌঁছে দিল। পরিকল্পনা ছিল আমরা বানারিপাড়া যাব, সেখান থেকে ইঞ্জিন নৌকা ভাড়া করে ঘুরে বেড়াব।



কুড়িয়ানা বাজার, আটঘর আর ভীমরুলি বাজারে বসে পেয়ারার হাট। চাষীরা বাগান থেকে পেয়ারা সরাসরি ছোট ছোট নৌকায় করে এসব হাঁটে নিয়ে আসে, পাইকাররা এখান থেকে সংগ্রহ করে পৌঁছে দেয় সারা বাংলাদেশে। বানারিপাড়া না গিয়ে কুড়িয়ানা পৌঁছার ফলে আমরা নৌকার সংকটে পড়ে গেলাম, সেখানে বড় কোন নৌকা পাওয়া যাচ্ছেনা যেটা দিয়ে আমরা ঘুরে বেড়াতে পারি। এদিক ওদিক ঘুরে পরে এক নৌকা মালিক কে পাওয়া গেল যার নৌকা আসলে মালামাল বহনের জন্য ব্যবহার করা হয়। তাকে রাজি করিয়ে আমরা সেটা নিয়েই বেড়িয়ে পড়লাম।



বাজার বসতে বসতে মোটামুটি দশটা বেজে যায়। আমাদের হাতে আরো এক ঘন্টা সময় আছে। আমরা শুরুতে বাগান ঘুরে দেখার জন্য আগালাম। ছোট খালের মাঝ দিয়ে নৌকা নিয়ে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি, দুপাশে পেয়ারার বাগান। সিজন প্রায় শেষ বলে পেয়ারার রমরমা উপস্হিতি নেই, শেষ সময়ের ফলন কালেকশন হচ্ছে । ছোট ছোট নৌকা করে চাষীরা পেয়ারা বাগান থেকে পেয়ারা সংগ্রহ করেন। দুইসারি গাছের মাঝখানে ছোট একটা নৌকা চলতে পারে এমন নালা বানানো আছে। পেয়ারা গাছের ফাঁকে ফাঁকে আছে আমড়ার গাছও, বরিশালার আমড়াও কিন্তু দেশ বিখ্যাত ।



আমরা যখন ঘুরছি তখন চাষীরা আস্তে আস্তে তাদের ছোট নৌকা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছেন বাজারের দিকে। পথে নৌকা থামিয়ে একজন থেকে আমরা কিছু পেয়ারাও কিনে নিলাম, নৌকায় বসে চলল পেয়ার ভক্ষন। এখানে পেয়ারার বকিকিনি হয় নৌকা হিসেবে কিংবা মণ হিসেবে । বহন করার কস্টের কথা চিন্তা করে আমরা পেয়ারা কেনার পরিকল্পনা শুরুতেই বাদ দিয়ে দিয়েছি........। ঘুরে ঘুরে আমরা পৌঁছালাম ভীমরুলি বাজার । এটাই পেয়ারার সবচেয়ে বড় হাট। এই বাজারের পাশেই রয়েছে শতবর্ষী ভীমরুলী প্রাথমিক বিদ্যালয়। সেখানে থেকে নৌকা নিয়ে আমরা চলে এলাম আটঘর।



আটঘর বাজারে পেয়ারার পাশাপশি নৌকা বিক্রীর হাট ও বসে ।সেখান থেকে কুড়িয়ানা । কুড়িয়ানা বাজারে তখন পেয়ারা ভর্তি নৌকার আগমন শুরু হয়েছে, ঘাটে চলছে বেচাকেনাও ।মোটামুটি এই হচ্ছে আমাদের পেয়ারা বাগান দেখার মিশন। সবুজ বাগানের মাঝখান দিয়ে নৌকা করে ঘুড়ে বেড়ানোটাই রোমাঞ্চকর ।



বেলা তখন একটা, কি করা যায় এই নিয়ে ভাবাভাবির এক পর্যায়ে ঠিক হল সবাই মিলে দূর্গা সাগরে view this link গিয়ে গোসল করব। কিছুক্ষন ডুবাডুবির পর আমরা ঠিক করলাম রাতে লঞ্চে ফেরার বদলে এখনি ফিরে গেলে মন্দ হয়না বরং রাতের ঘুমটা তাহলে বাসায় গিয়েই দেয়া যাবে। বাঁধ সাধল বিআরটিসির এসি বাস, তাদের বাস নস্ট হওয়ায় আজকে আর কোন ট্রিপ নেই। অগত্যা উপায় না পেয়ে একটা মাইক্রোবাসে উঠে পড়লাম, যার ড্রাইভার মোটামুটি চোখ বন্ধ করে গাড়ি চালানোতেই বেশী অভ্যস্ত মনে হল । মাওয়া কেওরাকান্দি ঘাটে এসে ফেরীত যাব না লঞ্ছে যাব এই ভাবনা বাদ ডিয়ে একজন প্রস্তাবদিল স্পীড বোটে করে ২৫ মিনিটে পাড় হয়ে গেলে বরং সময় বাঁচবে। হালকা ভয়ে ভয়ে উঠে পড়লাম স্পীড বোটে, কপাল ভাল উত্তাল পদ্মার মুখোমুখি হতে হয়নি আমাদের। শান্ত জলরাশির পদ্মা পাড় হয়ে এপাড়ে আসতেই ইলিশ মাছের হাকডাক শুনে দুপুরে যে খাওয়া হয়নি সেকথা মনে পড়ে গেল। মামা ইলিশ ভাজতে থাকেন, সাথে ডাল ভাত................





























মন্তব্য ৭৮ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৭৮) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:১০

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন ভ্রমণ পোস্ট!! মনটা আকুপাকু করে উঠল। অনেক দিন পর এত দারুন একটা পোস্ট পড়লাম।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৬

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ..............শুভকামনা ।

২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
কাল্পনিক ভালবাসা ভাইয়ের ফেসবুকে শেয়ার দেখে লগইন করলাম। :)


অসাধারন একটা ভ্রমণ পোস্ট।

ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর পোস্ট উপহার দেয়ার জন্য।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০১

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল.....।

৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:২৭

ফানার বলেছেন: এক কথায় চমৎকার...............................................

অনেক ধন্যবাদ এমন অসাধারণ পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্য।।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১১

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা সাথে থাকার জন্য......

৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪০

সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: দারুণ ঘুরে এলাম, ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

শ।মসীর বলেছেন: ভাল লাগল জেনে......।

৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:০৪

চুরি যাওয়া আগুন... বলেছেন: ওরে নীল দরিয়া- গানটা গাওয়া শুরু করলে বন্ধু জামিলকে বললাম দোস্ত লঞ্চের ক্যাপ্টেন মাইর দিতে পারে, নিশ্চিত জীবনে সে কোনদিন নীল দরিয়া দেখে নাই, ঘোলা পানি ছাড়া !!

সেন্স অফ হিউমারকে স্যালুট।
অসাধারন পোষ্ট।
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩২

শ।মসীর বলেছেন: :)

৬| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১০

আমি শঙ্খচিল বলেছেন: খুবই সুন্দর পোস্ট , ধন্যবাদ ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা.....

৭| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দারুন পোস্ট ভাই! পড়ে আর ছবি দেখে মুগ্ধ। :)

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৬

শ।মসীর বলেছেন: জানাতে পেরে আমার ও ভাল লাগল.....।

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৮

রানা আমান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট , খুব ভালো লাগলো ।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা....।

৯| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

খাটাশ-২ বলেছেন: বদ্দা কইলেন পেয়ারা খিলাইবেন, শেষে দিলেন কিনা লেম্ফু। খাটাশিপনা ইট্টু কম করুইনযে।

২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬

শ।মসীর বলেছেন: ;) ;)

১০| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩

সুমন কর বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট। ভালো লাগল।

ছবিগুলোও সুন্দর এসেছে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৪৬

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ......।

১১| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: বর্ষায় একবার অন্তত না যাওয়া পর্যন্ত আর শান্তি নাই!

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:০১

শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে এসে আশা করি আমাদেরকে জানাবেন.....।

১২| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০০

কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: চমৎকার !! অসাধারণ !!! দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া---------------
অনেক অনেক শুভেচ্ছা !!!

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫৬

শ।মসীর বলেছেন: :)

১৩| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১২

হাবিবুর রহিম বলেছেন: ভ্রমণ কাহিনী ভালো লাগলো। মন্তব্য করার জন্যেই লগ ইন করলাম। অনেকদিন পর। ঐ বাগান থেকে পেয়ারা ছিড়ে খাওয়ার লোভ লাগিয়ে দিলেন। সামনের বছর যাওয়া যায় কিনা দেখি...

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১১:৫৭

শ।মসীর বলেছেন: গিয়ে একবার খেয়েই আসুন............।শুভকামনা........

১৪| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৫৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: শ।মসীর ,



দারুন সব ঘোর লাগা ছবি নিয়ে তুমুল একটি পোষ্ট । ইলিশ ভাজার মতো স্বাদ পেলুম ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.........।

১৫| ২৫ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:০৮

বোকামানুষ বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট হয়েছে :D

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.........।

১৬| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৪৫

এস কাজী বলেছেন: এত সুন্দর একটা ভাসমান মার্কেট আছে আমাদের দেশে এর কোন ধারনায় আমার নেই??? :( ছবিতে ভাল লাগা। একবার যাওয়ার ইচ্ছে রাখলাম !

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩১

শ।মসীর বলেছেন: ঘুরে আসুন আগামী বর্ষায়.....।

১৭| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১:১১

নতুন বলেছেন: জটিল..

তবে ইলিশ ভাজার ছবি না দিয়ে ভালই করেছেন। না হইলে ক্ষিধা লাইগা যাইতো। :)

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৪৫

শ।মসীর বলেছেন: দিয়ে দিব নাকি এখন :)

১৮| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ ভোর ৫:১৭

উইশ বলেছেন: পাশের থানায় বাড়ি থাকলেও কখনো যাওয়া হয়নি সুন্দর জায়গাটায়। আপনার ছবি ব্লগ দেখে মনে হলো না গিয়ে অনেক বড় মিস করেছি। আগামী মাসে বাড়ি গিয়ে এইবার আর মিস করতে চাই। অসম্ভব ভালো লাগলো আপনার বর্ণনা...

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭

শ।মসীর বলেছেন: আগামী মাসে গিয়ে লাভ নেই, বর্ষায় যেতে হবে......।

১৯| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ৯:৪৩

অবিবাহিত ছেলে বলেছেন: ছবিগুলো অনেক সুন্দর হয়েছে.... ভালো একটা পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০১

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা.....

২০| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:১০

জুন বলেছেন: এই সন্ধ্যা নদী দিয়ে অনেকবার যাতায়ত করেছি, কিন্ত ভাসমান বাজার দেখার সৌভাগ্য হয়নি একবারও।
চমৎকার ছবি আর বর্ননা ।
+

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

শ।মসীর বলেছেন: সামনে সুযোগ পেলে ঘুরে আইসেন.....।

২১| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

নাজনীন১ বলেছেন: সুন্দর সুন্দর সব প্রাকৃতিক দৃশ্য! :)

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

শ।মসীর বলেছেন: :)

২২| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

নৈশ শিকারী বলেছেন: ভালো লাগলো ধন্যবাদ।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা

২৩| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

পলক শাহরিয়ার বলেছেন: এই হাটগুলো ভ্রমনের সবচেয়ে ভাল সময় হচ্ছে পেয়ারার ভরা মৌসুম জুলাই থেকে আগষ্টের শুরু পর্যন্ত । ইস! ভাই আর কয়েকটা দিন আগে পোস্টটা দিতেন!....এখন গিয়ে কি পেয়ারা পাব?

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:০২

শ।মসীর বলেছেন: এখন পাওয়া যাবেনা ভাল মতণ। বেটার ভরা বর্ষায় যাওয়া.....।

২৪| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১৩

মেহবুবা বলেছেন: অভ্যাস বলে কথা। তোমার এই দেশটাকে খুজে দেখার বদ অভ্যাসটা অটুট থাকুক বিয়ের আগের মত ---আমরা অপূর্ব এ দেশ দেখি ভাগাভাগি করে।

২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৩

শ।মসীর বলেছেন: দোয়া করবেন আপু । ভাল থাকবেন ।

২৫| ২৬ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অসাধারন পোস্ট
কি সুন্দর সব ছবি।
শুভ কামনা :)

২৭ শে আগস্ট, ২০১৫ সকাল ১০:৫২

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ.........।

২৬| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:২৭

প্রামানিক বলেছেন: অনেক দিন পর বাংলাদেশের ভিতরে ভ্রমণের দারুণ একটা পোষ্ট পড়লাম। ধন্যবাদ

৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

শ।মসীর বলেছেন: শুভ কামনা

২৭| ২৮ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:৫০

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: চমৎকার সব ছবি'র সাথে দারুণ বর্ণনা... পোস্টে +++

ভালোলাগা রইল, ভালো থাকুন সবসময়।

৩১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:১৮

শ।মসীর বলেছেন: শুভ কামনা।

২৮| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:০০

মুহসীন৮৬ বলেছেন: ভাইয়া, আপনার এই পোষ্টে অনুপ্রানিত হয়ে প্রথম আলো'র কেউ একজন একটা রিপোর্ট করেছে লাস্ট উইকে!!!! ভাললাগা জানালাম :)

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

শ।মসীর বলেছেন: হুমম দেখেছি...... :)

২৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৮:৪২

মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন: গত রোজার পরে যাওয়ার ইচ্ছে ছিল, যাওয়া হয়নি শেষ পর্যন্ত।

১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০০

শ।মসীর বলেছেন: আগামী বছর ঘুরে আসার প্ল্যান করুন..

৩০| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:০৪

জাহাঙ্গীর.আলম বলেছেন:
সজিব ছবিগুলো প্রাণবন্ত লাগিল ৷ জীবন্ত ৷ পর্যটকদের নিজের দেশকেই আগে জানা ভাল ৷ তুলে ধরেছেন বলে ধন্যবাদ রইল ৷

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৫

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল ।

৩১| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১২

জসিম বলেছেন: অনেক তথ্যবহুল পোস্ট. ছবিগুলা জটিল. শীতের সশয় কি এই অবস্থা পাওয়া যাবে! নাকি এখনই যাবার ভালো সময়. ডিসেম্বরে এ অবস্থা থাকলে যাাবার ইচ্ছা আছে. ভালো থাকো. ধন্যবাদ.

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৬

শ।মসীর বলেছেন: পেয়ারার মৌসুম মানে বর্ষা কাল ছাড়া অন্য সময় গেলে ভাল লাগবেনা....।

৩২| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: দুই বছর যাবৎ যাবো যাবো করছি, যাওয়া হয়ে উঠছেনা, আপনার পোষ্টে শুধুই হিংসা রেখে গেলাম :-B

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

শ।মসীর বলেছেন: :) :)

৩৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৭

দাড়ঁ কাক বলেছেন: যাবো যাবো করে এইবার ঘুরে আসলাম। এই নিয়ে লেখা ও ছবি দেয়ার ইচ্ছে আছে। আপনার ছবি গুলো চমৎকার হয়েছে। ভালো লাগা রেখে গেলাম।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল ।

৩৪| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:৩৫

রেজাউল করীম বলেছেন: রবীন্দ্রনাথের কবিতার সঙ্গে মিল রেখে বলতে হয়
দেখিতে গিয়াছি জলপ্রপাত,
দেখিতে গিয়াছি পাহাড়।
দেখা হয়নি আজো চক্ষু মেলিয়া, ঘর হইতে দু'পা ফেলিয়া,
ভাসমান এই বাজার।
আগামি বর্ষায় বাড়িতে গেলে আর মিস করব না।

২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৮

শ।মসীর বলেছেন: অবশ্যই.......।

৩৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৯

কাবিল বলেছেন: বরিশালে বেশ কয়েকবার গিয়েছি কিন্তু এই ভাসমান বাজার দেখা হয়নি কখনো।
চমৎকার বর্ননা এবং ছবি। অসাধারন।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৫

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল ।

৩৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২০

মা গো ভাত দাও বলেছেন: এমন পোস্ট থেকে চোখ ফিরিয়ে রাখতে পারলাম না। অসাধারণ আমাদের জন্মভূমি। ধন্যবাদ

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

শ।মসীর বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ । ।

৩৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১২

ইষ্টিকুটুম বলেছেন: এগুলো যে পেয়ারা, না বলে দিলে লেবু ভাবতাম।

অনেক সুন্দর পোস্ট। জানা হলো অনেক কিছু। মনে হলো যেন আপনার মত আমিও সেখান থেকে বেড়ায়ে এলাম।

০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২২

শ।মসীর বলেছেন: :)


জেনে ভাল লাগল.....।

৩৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০০

ইষ্টিকুটুম বলেছেন: আমার নতুন ওয়েবজিন।। লেখার লিংক দিলাম। পড়বেন, মতামত দেবেন। আর নিজেও লেখা পাঠাতে পারেন। নিয়মিত আয়োজনগুলোতে।

০৭ ই জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:২৪

শ।মসীর বলেছেন: ওকে.....

৩৯| ০২ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ১১:২৭

ভবঘুরে মানব বলেছেন: অসম্ভব ভাল লাগলো পোষ্টটি পড়ে! পানির রঙ আর পেয়ারার রঙ মিলে তৈরি হয়েছে দারুণ এক আবেশ; তাই এই ছবি গুলো একদম তরতাজা লাগছে। যারা এখনো বরিশালে যাবেন যাবেন করছেন, তারা বরিশালের আকর্ষণীয় জায়গাগুলোতে ঘুরে আসার বেশ কিছু ট্যুর প্যাকেজ দেখে নিতে পারেন যাওয়ার আগে http://bit.ly/2asIVZE

০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ দুপুর ২:৫২

শ।মসীর বলেছেন: :) শুভকামনা রইল ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.