নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাময়িক উন্মাদনার এক দেশ আমাদের !!!

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:১৫

ব্যাপারটা এইবার সম্ভবত লিমিট ছাড়িয়ে গেল । আমার মতে এখন ভিকারুন্নেসার সব শিক্ষকের উচিত অনির্দিষ্টকালের জন্য সবকিছু বন্ধ করে দেয়া , ভীতি নিয়ে শিক্ষাদান চলতে পারেনা । আগামীতে তো মনে হয়না কেউ আর নকল ধরার মত দুঃসাহস দেখাবে , প্রশ্নফাঁসের মত ব্যাপারও তাহলে আর থাকবেনা ।

শিক্ষাব্যবস্হা একদিনে বদলে দেয়ার মত অনেক লেখাই ফেসবুকে দেখলাম, সবাই সব কিছু একদিনে বদলে দিতে চায় । সবাই নিজেদের বাপ-মা কেমন ছিল সেটা ভুলে গেছে, ফেসবুকে আমরা সবাই মহান ।

নকল করার পর ধরা খেয়ে এই কারনে যদি আমার বাবাকে স্কুলে যেতে হত আমি জানি তার জন্য সুইসাইড না করলেও আমাকে আমার বাপ আধমরা করে ফেলত বাসায় এসে সাথে সাথেই , সাথে সাথে বাসায় আসতে না পারলে বলত বদমাইশ তুই বাসায় যা , আজকে তোর একদিন কি আমার একদিন । ফেসবুকে বিভিন্ন স্ট্যাটাস দেখে যা বুঝলাম, তাদের মতন মহান পরিবেশে আমি বড় হতে পারিনি । আমার সামনে তখন থাকত তিনটি অপশান- আধমরা হওয়া, বাসা থেকে পালিয়ে যাওয়া অথবা সুইসাইড করা । ঐ পরিস্হিতিতে কি করতাম সেটা এখন ভেবে কাজ নেই.........

বাংলা ট্রিবিউনের মত একটা পেপার চমক দেখানোর জন্য রিপোর্ট করল অরিত্রির বাবা প্রিন্সিপালের পা ধরে ক্ষমা চেয়েছেন অথচ ভিডিও দেখে এমন কিছুই দেখলামনা , এমনকি তাদের কথা বার্তাও যে খুব একটা উচ্চস্বরে হয়েছে সেটাও মনে হলনা ।

বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্হা একদিনে ইউরোপ আমেরিকার মত হবেনা , এইটা আপনে মানেন আর না মানেন , স্বপ্ন দেখতে পারেন । আমাদের শিক্ষা ব্যবস্হা কেমন আমরা সবাই জানি, এটা দিনে দিনে এমন হয়েছে , একদিনে না । আমাদের শিক্ষকরা ছাত্রছাত্রী দের কুত্তার মতন পেটাতে পারেন আবার সন্তানের মতন আদরও করতে পারেন । পেটানোর ব্যাপারটাও একদিনে হয়নি, আমাদের বাবা-মা রাই গিয়ে বলে এসেছেন স্যার প্রানটা থাকলেই হবে বাকি হাড্ডি মাংস সব এক করে দিলেও ক্ষতি নেই । প্রতিদিন এমন কথা শুনতে শুনতে আর ছাত্রছাত্রীদের আচরনে (আমার স্কুলের পোলাপান এর বিটলামি লিখতে গেলে উপন্যাস হবে) শিক্ষকরা মাইরটাকেই হয়ত বেছে নিয়েছিলেন ।

আর বাবা মাকে অপমান করেছেন - এইটাত আমাদের জাতিগত স্বভাব । নিজের ওজন না থাকলে, ভালো রেফারেন্স না থাকলে এইদেশে আপনাকে দুই পয়সার দাম কে দিবে ?? আর যে মেয়ে নকল করেছে আমাদের নরমাল সাইকোলজি (জাতি হিসেবে আমরা এমনই) বলে স্কুলে তার বাবা মাকে দুই কথা শোনানোর মাঝেত দোষের কিছু থাকার কথা না ।

আগামীতে জিপিএ-৫ এর জন্য আর প্রশ্ন ফাঁসের দরকার পরবেনা , কারন নকল ধরার সাহস রাখবে এমন শিক্ষকইত খুঁজে পাওয়া যাবেনা ।

আমরা সবাই একটা ছবির মতন সুন্দর দেশ চাই । কিন্তু তার জন্য সবাইকে যে আচরন নীতিমালা মেনে চলতে হবে তা মানতে কি আমরা ইচ্ছুক !!!

মন্তব্য ১০ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১০) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

হাসান রাজু বলেছেন: অনেক কিছু নিজের দৃষ্টিকোণ থেকে দেখছেন। আমি আপনি যে পরিবেশে বড় হয়েছি সেখানে দেখেছি নিজের বড় ভাই, পাশের বাড়ির বড় ভাই মার খেতে খেতে বড় হয়েছে মানুষ হয়েছে। স্কুলে সব ছাত্রই কখনো না কখনো স্যারের হাতে বেতের মার খাচ্ছে। আমি খেলে অসুবিধা নাই। স্কুলের যে স্যার তিনি শুধু আমার না আমার বাবার ও স্যার দাদার বন্ধু। স্যার দেখলে আমি কি করব বাবাই শ্রদ্ধায় নতজানু থাকেন। সেই স্যার যখন সন্তানের কু-কীর্তি বাবাকে বলেন তখন মানসিক একটা সেটআপ থাকে যে যত কটু কথাই বলেন না কেন উনারা ও ছাত্র শিক্ষক। আমি একা না এমন আরও সাতজন সহপাঠীর সাথে একই ঘটনা ঘটেছে।
শহরে সেটা হয় না। মুক্ত পরিবেশের অভাবে সন্তানদের বেশ আদর করে বড় করতে হয়। বাহিরের পরিবেশের সাথে কম মেলামেশার কারনে সব চাওয়া পাওয়ার শেষ ও একমাত্র আশ্রয় হয়ে উঠেন বাবা মা। তারাই সন্তানের নায়ক। বাবা - মা'র সুখ দুঃখ নিজেরা না চাইলেও স্পর্শ করে সন্তানদের। যা আমরা কখনো বুঝিই নাই।

মূল কথা, শহরের কিংবা গ্রামের কোন সন্তানই বাবা মায়ের অপমান সহ্য করে না। আর যখন স্পষ্ট থাকে এর দায় সে নিজে এবং সব চেয়ে আবেগি বয়সে তখন ......

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২৯

শ।মসীর বলেছেন: আচ্ছা ঠিক কি কি ধরনের অপমান করতে পারে বলে ধারনা ?? আপনার মেয়েকে বের করে দিব, মেয়ে কি করে খোজ খবর রাখেননা, খালি টাকা পয়সার পিছে ছুটেন, সন্তানের খবর রাখেননা.....সন্তান জন্ম দিয়ে স্কুলে দেয়ার পর ভাবেন সব দায়িত্ব শিক্ষকদের...............

আত্মহত্যার প্ররোচনা হতে পারে যে অপমান গুলো সেটা জানা দরকার। আমি বলতেছিনা সব শিক্ষকই মহান , অনেক বদ ফাউল শিক্ষক আমি দেখেছি ।

শিক্ষকের গ্রেফতারের জন্য আমি কোন গ্রহনযোগ্য কারন পাচ্চিনা বলেই পোস্ট দেয়া

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:০৫

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: শামসীর ভাই, আমার মনে হয়, অনেকেই এই ঘটনাটিকে ভুল বুঝছে। আপনি অনুগ্রহ করে সকল মিডিয়া এবং যারা তার সাথে ঐ ক্লাসে উপস্থিত ছিলেন, তাদের সবাইকে জিজ্ঞেস করুন - মেয়েটি নকল করে নি। মেয়েটির কাছে মোবাইল পাওয়া যায়। যেহেতু মোবাইল দিয়ে নকল করা যেতে পারে তাই এই দোষে অভিযুক্ত করে তার শ্রেনী শিক্ষক।

দেখুন, নকল করার অভিযোগে শাস্তি বিরুদ্ধে কেউ নয়। সমস্যা হচ্ছে - যা প্রমানিত হয় নি, সেই বিষয় নিয়ে বাড়াবাড়ি, শিক্ষার্থীর সামনে অভিভাবককে অপমান এই সব নিয়েই কথা উড়ছে। তাছাড়া ঢাকার তথা কথিত নামী এই স্কুলের শিক্ষক ও পরিচালনা পর্ষদের ব্যাপারে ইতিপূর্বে আরো অনেক অভিযোগ আছে। এই সব অভিযোগকে মেয়েটি আত্মহত্যা করে একসাথে জড়ো করে ফেলেছে।

শিক্ষকরা এখন থেকে আর নকল ধরবে না - এই ধরনের একটি স্টেটমেন্ট খুবই দুঃখজনক এবং শিক্ষার্থী বান্ধব নয়। সবারই জবাবদিহীতা একটি স্থান আছে- এই ধরনের বক্তব্য সেই স্থানকে প্রশ্নবিদ্ধ করে।

আমার যে স্কুলে পড়তাম সেটা ঢাকার সরকারী স্কুলের মধ্যে মোটামুটি নাম করা। এখানে সরকারী আমলা, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক থেকে শুরু করে চতুর্থ শ্রেনীর কর্মচারীদের ছেলেমেয়েরাও পড়ত।

অধ্যাপক মুুনিরুজ্জামানের স্ত্রী রাশিদা জামান আমাদের বাংলা পড়াতেন। যতদূর মনে পড়ে উনি শহীদ বুদ্ধিজীবী অধ্যাপক মুনীর চৌধুরীর বোন বা এই জাতীয় কিছু একটা ছিলেন। তিনি কাউকে মেরেছেন এটার কোন ইতিহাস আমাদের জানা নেই। কিন্তু পুরো বিদ্যালয় উনার ভয়ে কাঁপত। বিশুদ্ধ উচ্চারনের শ্রেফ বাংলা দিয়ে কাউকে এইভাবে অপদস্ত করা যায় সেটা আমার জানা ছিলো না।

আমরা ভয় পেতাম আমাদের সমাজ অংক স্যার ভৌমিক বাবু আর ধর্মের মোল্লা স্যারকে। স্যার গাছ থেকে ডাল ভেঙ্গে এনে আমাদেরকে পেটাতেন। ছেলে মেয়ে কেউ বাদ নেই। একবার স্যার আমাদের ক্লাসের এক ছেলেকে অনেক মারলো। মারা শেষ করে স্যার কান্না শুরু করলেন। সে কি কান্না! স্যারের কান্নায় আমরা কেঁদেছি।

আমাদের স্কুল কলেজে যখনই গার্জিয়ানদের ডাকা হত, তাদেরকে বলা হতো আমাদের সমস্যা কি, কেমনে কি করা যায়। ' যান রুম থেকে বের হয়ে যান, আর কোন কথা বলবেন না, এই ছেলে বা মেয়ে বেয়াদপ, ইত্যাদি ব্লা ব্লা' এব আমাদের বাপ মাকে পাইতে হয় নাই। আমাদের বাপ মাও বলছে - স্যার হাড্ডি চাই মাংস চাই না। আমরা সুস্থ স্বাভাবিক পড়াশোনা শিখেছি, তাই অসুস্থ কোন জিনিস দেখলে প্রতিবাদ বের হবেই।

একবার আমাদের কলেজে এক স্যার এসেছিলেন মফস্বল থেকে ট্রেনিং এ। তিনি এক মেয়েকে পিঠে চড় থাপ্পর আর কানের চুল ধরে টেনেছিলেন। আমাদের প্রিন্সিপাল ঘটনাটি কোন ক্রমে জানতে পেরে ঐ শিক্ষককে তাৎক্ষনিকভাবে বরখাস্ত করেছিলেন।

সবচেয়ে বড় কথা, শিক্ষকরা আমাদের মাথার তাজ। সর্বোচ্চ সম্মানের জায়গা। তাদের কাছ থেকে আমরা একটু মানবিকতা চাই। একটু সাহায্য চাই। আর কিছু না।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:২১

শ।মসীর বলেছেন: পেপারেই দেখলাম স্কুল থেকে বের হয়ে পরিবারকে বাসায় পাঠিয়ে মেয়ের বাবা নানা দিকে যোগাযোগ করতে ছিলেন এই ব্যাপারে। আমি নিশ্চিত মেয়েটা সুইসাইড না করলে তার বাবা ক্ষমতাধর কাউকে মেনেজ করে ঠিকি মেয়ের টিসি দেয়া ঠেকিয়ে দিতেন । এটাই হচ্ছে আমার দেশের আসল ব্যাপার। সবাই ক্ষমতা দেখিয়ে সব মেনেজ করে । আচরনগত এই কারনেই শিক্ষকরাও সময়মত তাদের ক্ষমতা দেখান, ঘুষ বানিজ্যে জরান । সব কিছুই সিস্টেমের কনসিকোয়েন্স । কোনটা কোনটার থেকে আলাদা না ।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:১৯

করুণাধারা বলেছেন: সম্ভব হলে আমি আপনার পোষ্টের শিরোনাম এর জন্য, আর প্রতিটি বাক্যের জন্য আলাদা করে লাইক দিতাম; সেটা সম্ভব নয় তাই আপাতত একটাই লাইক দিচ্ছি।

ভিকারুন্নেসা স্কুলে জরুরী প্রয়োজনে ছাত্রীরা শিক্ষিকার মোবাইল ব্যবহার করতে পারে। যেহেতু মোবাইল নিয়ে অনেক অঘটন ঘটেছে তাই স্কুলে মোবাইল নেয়া পুরোপুরি নিষিদ্ধ। পরীক্ষার হলে তো প্রশ্নই আসে না। পরীক্ষার হলে একটা ট্রান্সপারেন্ট ব্যাগে কলম, পেন্সিল, ক্যালকুলেটর ইত্যাদি নিতে হয়, মোবাইলটা নিল কিভাবে? লুকিয়ে। কেন লুকিয়ে নিল!!! পরীক্ষা দিতে দিতে মায়ের সাথে কথা বলার জন্য! এই সামান্য কথাটা শিক্ষিকা কেন বুঝতে পারলেন না! উন্মাদনা

আমার পোস্টটা সময় করে পড়ে দেখবার অনুরোধ জানাচ্ছি।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ১:৫৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আত্মহত্যা করলে রাষ্ট্র কেন প্ররোচনাকারী সাব্যস্ত হবে না?

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:০৪

পদ্মপুকুর বলেছেন: কাল্পনিক ভালোবাসার লম্বা মন্তব্যের পরও আপনার লেখাটাকে যুক্তিযুক্ত মনে হচ্ছে। স্কুলে যদি শাসন না থাকে, তাহলে আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে শাসনটা কোথায় থাকবে আর? এখন কাভা যেটা বলেছেন- তাছাড়া ঢাকার তথা কথিত নামী এই স্কুলের শিক্ষক ও পরিচালনা পর্ষদের ব্যাপারে ইতিপূর্বে আরো অনেক অভিযোগ আছে। এই প্রসঙ্গে পদক্ষেপ নেওয়া যেতে পারে, সেটা যৌক্তিক। কিন্তু এই যে গণমাধ্যম, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইত্যাদিসহ সব যায়গায় এই শিক্ষকদেরকে চতুর্মূখী আক্রমণ করা হচ্ছে, সেটা দিনশেষে শিক্ষকদেরকে শিক্ষকতা পেশার উপর আগ্রহ হারানোর উপাদান হিসেবে কাজ করবে বলেই আমার মনে হয়।

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ দুপুর ২:১৬

মাহের ইসলাম বলেছেন: আমি আপনার সাথে সহমত পোষন করছি।
করুণাধারা’র মতামতের সাথেও একমত।

অবশ্যই আত্নহত্যা কাম্য নয়।
তবে, প্রতিষ্ঠানের নিয়ম কানুন বা সমাজের প্রচলিত শৃংখলার বিশয়গুলো কি আমরা উপেক্ষা করব ?

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:৪০

হাসান রাজু বলেছেন: আপনার মেয়েকে বের করে দিব, মেয়ে কি করে খোজ খবর রাখেননা, খালি টাকা পয়সার পিছে ছুটেন, সন্তানের খবর রাখেননা.....সন্তান জন্ম দিয়ে স্কুলে দেয়ার পর ভাবেন সব দায়িত্ব শিক্ষকদের...............

শুধু এই কথা গুলো শুনে যদি কেউ আত্মহত্যা করে তবে কোন কথা থাকে না। কিন্তু কেউ যদি বলে শুধু এই কথাগুলর প্রেক্ষিতে আত্মহত্যা করেছে সেটা এই জনমে আমার বিশ্বাস করা সম্ভব না।

মেয়েটা চলে গেছে । সে খুব ভালো করে জানে জীবনটা বাবার দেয়া নোকিয়া মোবাইল না। একটা গেলে বাবা না দিলেও মাকে ম্যানেজ করে আরেকটা পেয়ে যাবে। বুঝার চেষ্টা করুন।
আপনি মন্তব্যে লিখেছেন সব কিছুই সিস্টেমের কনসিকোয়েন্স । কোনটা কোনটার থেকে আলাদা না ।
হ্যাঁ এটাই। আপনি/আমরা একসাথে সব ঠিক করতে পারবেন না। কিন্তু যেই ব্যাপারটা সামনে চলে এসেছে সেখান থেকে শুধরানোর চেষ্টা করা হোক। শুরু তো হবে।

৮| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:০২

প্রবালরক বলেছেন: মন্ত্রনালয়ের তদন্ত কমিটির রিপোর্ট শিক্ষকদের প্রতি একপেশে আক্রোশের পরিচয় দিয়েছে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.