নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

রোড টু মোঘল- দিল্লী

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:২০



দিল্লীর মন্ত্রী পাড়ায় ঢুকে চমকে গেলাম, একি এই রাস্তার নাম ও মিন্টো রোড !!! ঘটনা কি , আমাদের ঢাকার মিন্টো আর এই মিন্টো কি একই ব্যক্তি । কনফিউজ হয়ে গেলাম। ঢাকর মিন্টো সাহেবকে আমি ভাবতাম আমাদেরই কেউ হবেন হয়ত, কিন্তু কে সে তা আর খোজ নেয়া হয়নি কখনো । এইবার যে নিতে হয় , কে এই মিন্টো সাহেব । গুগলের দ্বারস্হ হওয়া ছাড়াতো আর উপায় নেই । গুগল জানাল বঙ্গভঙ্গের সময় এই লর্ড মিন্টো সাহেব ছিলেন ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির ভারতবর্ষের বস ।

আগ্রা থেকে বাস যাত্রা শেষ দিল্লী পৌঁছাতে রাত আট টা বেজে গেল, নেমেই টের পেলাম দিল্লীর কনকনে ঠান্ডা । পুরোনো দিল্লীর আরাকান শাহ রোডে আগে থেকে বুক করা হোটেল খুজে পেতে খুব বেশি কষ্ট হয়নি । রাতের খবার হোটেলে না খেয়ে ভাবলাম আশে পাশে একটু খোজ নিয়ে দেখি কি পাওয়া যায় । খুজে পেতে এক বিরানীর দোকানে গিয়ে হাজির হলাম । আহ , সুগন্ধেই মন ভরে গেল অর্ধেক । প্লেট হিসেবে নয় , তার বিরানী বিক্রি করছে কেজি দরে !!! প্রতি প্লেটে হাফ কেজি করে নিয়ে আমরা খেতে বসে গেলাম। বাসমতি চালের বিরানী , চমতকার ছিল টেস্ট , ফলে আসার দিন আবার সে দোকানে গিয়ে আরেকবার খেয়ে এসেছিলাম ।


দিল্লীর সিংহাসন সব সময়েই যার দাম অপরিসীম , যার ফলে যুগে যুগে সকল যুদ্ধবাজ নেতার পা পড়েছিল এই দিল্লীতে । খোদ তৈমুর লং (শৈশবে পায়ে তীর বিদ্ধ হওয়ায় যে খুড়িয়ে চলত , ফলে ইউরোপীয়ানরা তাকে ডাকত তৈমুর দা লেম , আমরা যাকে বানিয়ে দিয়েছি তৈমুর লং !!!) ও হাত বাড়িয়েছিল এই দিল্লীতে । আর শেষমেষ পাকাপাকি ভাবে এই দিল্লীতে স্হায়ী হয়েছিল তার বংশোদ্ভুত বাবরের প্রতিষ্ঠিত মোঘল সাম্রাজ্য ।

সকালে হোটেল এর লবিতেই টের পেলাম দিল্লীর ঠান্ডা কাকে বলে । সেখান থেকে একটা গাড়ি ঠিক করে নিলাম, যেটা পরবর্তী তিন দিন আমাদের সঙ্গী হয়ে রইল । গাড়ি চালক পান্ডে জি, উত্তর প্রদেশের বাসিন্দা , সারাক্ষন পান মসলা চিবানে থাকেন আর স্বল্পভাষী । যোগী আদিত্য নাথের ইউপি কেমন চলছে বলাতে স্বগোতক্তি করে উথলেন, মসজিদ মন্দিরে মানুষ পাবেননা , কিন্তু মসজিদ মন্দির নিয়ে মারামারি করার সময় লোকের অভাব হবেনা !!! সমগ্র উপমহাদেশটাকে যেন এক লাইনেই পরিচয় করিয়ে দিলেন তিনি । অফিসিয়াল কাজ শেষে দুপুরের পর থেকে শুরু হল আমাদের দিল্লী পরিক্রমন ।



কাজু বাদাম দিয়ে রান্না করা রুই মাছ ভুনা খেয়ে বের হয়ে পরলাম পুরান দিল্লীর পথে । সেখানেও ব্যাটারি চালিত রিক্সার জয়জয়কার, দিল্লীর বিখ্যাত মসলা মার্কেট । পাইকারি মসলা মার্কেট , আমাদের পুরান ঢাকার চকবাজার কিংবা চট্রগ্রামের খাতুন গঞ্জ ও আসলে কোন অংশে এর থেকে কম নয় ,কেবল প্রচারনার কারনেই মনে হয় এটার এত নাম ডাক , মসলার ব্যাপক কালেকশন থাকলেও দাম খুব একটা কম মনে হলোনা । কাশ্মিরী জাফরান আর কাজু বাদাম দেখে কেনার লোভ সামলানো আসলে দায় । মানুষ গিজগিজ করছে চারপাশে, হাঁটা দায় । হাঁটতে হাঁটতে আমরা পেয়ে গেলাম ফতেহপুরী মসজিদ, সম্রাট শাহজাহানের স্ত্রী ফতেহপুরী এই মসজিদ বানিয়ে দিয়েছিলেন ।



চাঁদনী চক , আমি ভেবেছিলাম না জানি কি , ভাগ্যভাল পুরোটা ব্যাটারি রিক্সায় বসে ঘুরে দেখছি, হেঁটে দেখতে গেলে পরে নিজের উপর ই মেজাজ খারাপ হত । প্রিয়তমা কন্যা জাহানারার ডিজাইনে সম্রাট শাহজাহান এটা বানিয়েছিলেন ১৬৫০ সালে । তখনকার আমল থেকেই পাইকারি মার্কেট হিসেবে এটার নামডাক । মোঘলদের সকল রক্তাক্ত কর্মাকান্ডের সাক্ষীও এই চাঁদনীচক । ক্ষমতা দখল আর বিদ্রোহ কেন্দ্রীক মোঘল আমলে পরাজিতদের খন্ডিত মস্তক ঝুলিয়ে রাখা হত এই চাঁদনী চকে আবার একই সাথে নতুন বাদশাহের অভিষহেক যাত্রাও যেত এই চাঁদনী চকের উপর দিয়ে ।

চাঁদনীচকের উপর দিয়ে যাবার সময় আসলে আমি অপেক্ষায় ছিলাম কখন গিয়ে করিমসে পৌঁছাব । এত নামডাক যার শুনেছে আর তর সইছেনা । দিল্লী জামে মসজিদের এক নং গেটের উল্টাপাশেই ভারতের অন্যতম নামকরা এই রেস্তোরার অবস্হান । করিমসে না গেলে নিশ্চিত থাকতে পারেন আপনার দিল্লী ভ্রমন অসম্পূর্ণ থেকে গেল । এমন রুমালী রুটি আমি আর কোথাও খুজে পেলামনা এখনও , সেই সাথে কাবাব আর মোঘল ঘরানার রেসিপিতে রান্না করা নানা আইটেম । ভরপেট না বলে বলা চলে ভর গলা পর্যন্ত খেলাম ।

এমন খানা দানার পর নবাবী স্বাদের একটা পান মুখে দিয়ে ভাবলাম হেলেদুলে এই রাতেই ইন্ডিয়া গেট টা দেখে আসা যাক । বহু নাম ডাক শোনা এই ইন্ডিয়া গেট তো আসলে আমাদের শিখা অনির্বানের মতনই , ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের সকল শহীদের স্মরনে বানানো এই তোড়ন । বহু নাম ডাক শোনা এই জিনিস খুব একটা আকর্ষনীয় কিছু লাগলোনা, তবে ভরপেট খবার পর ঠান্ডা হাওয়ার দিল্লীতে ঘুরে বেড়াতে খারাপ ও লাগেনি ।


দিল্লীতে বসে বোম্বে টোস্ট দিয়ে শুরু হল আমাদের সকাল । এরপর পান্ডেজির চার চাকায় ভর করে বেড়িয়ে পড়লাম বাদশাদের স্মৃতিধন্য শহরে । ফিরোজ শাহ কোটলা স্টেডিয়াম কে পাশ কাটিয়ে আমাদের গন্তব্য মন্ত্রীপাড়ায় সফদরজং রোডের ইন্দিরা গান্ধী মিউজিয়ামে । এই পাড়া ও আশে পাশের সব রাস্তা এখন ও মোঘল বাদশাহদের নামে নামাঙ্কিত । প্রধানমন্ত্রী হবার পরেও ইন্দিরা প্রধানমন্ত্রী ভবনে না থেকে নিজে মন্ত্রী থাকাকালীন যে বাড়িতে থাকতেন সেখানেই রয়ে গিয়েছিলেন । নিষেধ সত্ত্বেও প্রতিদিন সকালে হাঁটতে বের হতেন, অফিসেও যেতেন হেঁটে , আর সেটাই কাল হল তার, নিজ বাড়ির ফটকেই জীবন প্রদীপ নিভে গিয়েছিল । তার ব্যবহৃত জিনিসপত্তর আর ছবি দিয়ে সাজানো এই মিউজিয়াম । নেহেরু জেলে থাকাকলীন যে শাড়ি বুনেছিলেন সেটা পড়েই ইন্দিরা বিয়ের পিঁড়িতে বসে ছিলেন , আছে রাজীবের বোমায় ক্ষতবিক্ষত পোশাক । নিহত হবার স্হানটি কাঁচ দিয়ে ঢেকে রাখা হয়েছে , রক্তের ছিটা এখন দৃশ্যমান, সেখানে দাঁড়িয়ে ইতিহাসের পরতে না হারিয়ে আসলে উপায় নেই ।



২৪০ ফিটের কুতুব মিনার দেখে কিছুক্ষন বিষ্ময়াভূত না হয়ে উপায় নেই , ১১৯৯ সালে যার নির্মান কাজ শুরু হয়েছিল । ভারতের সভচেয়ে প্রাচীন সংরক্ষিত স্তম্ভ এটা , কুতুব উদ্দীন আইবেক দিল্লী সালতানাতের প্রতিষ্ঠাতা যা স্হাপনের কাজ শুরু করেছিলেন , পরবর্তীতে তার জামাতা শামসুদ্দীন ইলতুতমিশ এটা সমাপ্ত করেছিলেন । হাজার বছর আগে কি করে সম্ভব হয়েছিল এমন জিনিস বানানো ভাবলেই অবাক লাগবে , পরো মিনার জুড়ে কুরআনের ক্যালিগ্রাফি আর এর বানানোর ইতিহাস খোদায় করা আছে । একরাশ মুগ্ধতা নিয়ে বের হবার পথে পাবেন লাইব্রেরি , চাইলে কিনে নিতে পারেন দিল্লীর নানা ইতিহাস- সংঘাত, বিদ্রোহ , রাজ্য জয়, বিলাস বেসন, প্রেম , রক্ত বন্যা কি নেই তাতে !!! দিল্লী শহরের পরতে পরতে ইতিহাসের নিপূন ছাপ , চোখ মেলে কান পাতলেই শোনা যেতে পারে দরবারের ঘোষনা - আসিতেছেন শাহানশাহ................।



শীতকাল ঘোরাঘুরির জন্য আমার খুব একটা পছন্দ না, দিনের দৈর্ঘ্য খুবই কম বলে , তাড়াহুড়ো করে তাই পরের গন্তব্য লোটাস টেম্পলের পানে ছুটলাম ,গাড়িতে বসেই লাঞ্চ তাও পড়ন্ত বিকেলে বলা চলে । লোটাস টেম্পল, বাহাই সম্প্রদায়ের উপাসনালয়, যেখানে সকলেরই প্রবেশ উন্মুক্ত । দৃষ্টিনন্দন এই স্হাপনা বাইরে থেকে চমতকার ভিউ , যদিও রাতের বেলার ভিউটা দেখার ইচ্ছাপূরন হলোনা ! সেখান থেকে কোনাট প্লেসে এসে ভাবলাম এবার কিছুক্ষন হেঁটে হেঁটে দিল্লী ঘুরা যেতে পারে । নানারকম ব্র্যান্ডের শোরুম আর কফি শপে ভর্তি , চোখের সামনে স্টার বাকস পরে যাওয়ায় না ঢুকলে কেমন লাগে ভেবে ঢুকে পড়লাম । অফিস ফেরত লোকজন কফি নিয়ে ল্যাপটপ খুলে নানারকম আলাপ জমিয়েছে , শুনে মনে হচ্ছে তার বেশিরভাগই অফিস রিলেটেডই । বেসরকারি কামলাদের স্বর্গ প্রাপ্তি যে সহজ হবে , তা নিয়ে কৌতুকটা আসলে সব দেশের জন্যই সত্যি :)



বিকেলে ফিরতে হবে তাই অল্প সময়ে দিল্লী জামে মসজিদ আর লালকেল্লা দেখার জন্য সাত সকালেই বেড়িয়ে পরলাম । অনেক কিছুই আছে, কিন্তু এ দুটো না দেখলে আসলে পুরোটাই অসম্পূর্ণ থেকে যাবে । স্হাপত্যপ্রেমী শাহজাহানের বানানো জামে মসজিদ, মুল মসজিদ খুব বেশি বড় না হলেও সমানের লন সহ এই এলাকায় ২৫০০০ মানুষ একসাথে নামাজ পড়তে পারে । মসজিদের ছাদে উঠার লোভ সমালাতে পারলামনা (শৈশবে জুম আর নামায পড়তাম মসজিদের ছাদে বন্ধুরা সব একসাথে, নামায আর আড্ডা দুটায় চলত ) , সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে গেলাম । দূরে রেডফোর্ড আর চারপাশে পুরাতন দিল্লী , রেডফোর্ড বাদ দিলে আমাদের পুরান ঢাকায় বলা চলে !! কিছুক্ষন পর এক লোক রশিদ বই হাতে নিয়ে হাজির , বলল ছাদে উঠতে হলে টিকেট কেটে উঠতে হয়, আপনাদের টিকেটতো কাটা হয়নি !!! কি আর করা, পড়েছি মোঘলের হাতে- খানা খেতে হবে একসাথে , এইভেবে রশিদ নিয়ে টাকা দিয়ে দিলাম । নামার সময় দেখলাম লেখা আছে উপরে উঠার জন্য টিকেট সংগ্রহ করুন !!!


ইন্ডিয়ার পর্যটন থেকে আয়ের সিংহভাগ আসলে শাহজাহান এর অবদান । তাজমহল থেকে রেড ফোর্ড তথা লাল কেল্লা সবই শাহজাহানের স্হাপত্যপ্রেমের নিদর্শন । তাজমহলের স্হপতি উস্তাদ আহমদ লাহোরির ডিজাইনে এটা বানানো হয় যখন শাহজাহআন তার রাজধানী আগ্রা থেকে শাহজাহানাবাদ তথা দিল্লীতে সরিয়ে আনলেন । যমুনা নদী একসময় পাশ দিয়ে বহমান থাকলেও কালের পরিক্রমায় তা এখন অনেকদূরে সরে গেছে । আর কোন মোঘল সম্রাজ্ঞীর নামে কোন প্রাসাদের অস্তিত্ত্ব না থাকলেও এখানে আছে মমতাজের জন্য বানানো মমতাজ মহল । মমতাজের জন্য শাহজাহানের ভালবাসা সম্ভবত পরিমাপযোগ্য নয় আসলে । আইপিলের মত জন্মনিয়ন্ত্রন সামগ্রী এভেইলএবল থাকলে হয়ত বেচারিকে চৌদ্দতম সন্তান জন্মদান করা লাগতোনা , আর অকালেও দুনিয়া ছেড়ে যাওয়া লাগতোনা । অবশ্য জীবিত মমতাজের উপস্হিতিতে পৃথিবীকে তাজমহলহীন হয়ে থাকতে হত !! প্যালেসগুলো ঘুরে দেখার মজা সম্ভবত এটা যে ক্ষনেক্ষনে আপনাকে শতশত বছর পূর্বে ফিরে যেতে হবে , আর সাথে যদি স্বল্পখরচের গাইড থাকে সে আপানকে চেস্টা করবে রংচঙা এক ঐতিহাসিক ভ্রমন উপহার দেয়ার ।

শব্দহীন ইন্দিরাগান্ধী এয়ারপোর্টে বসে আছি , মোঘলদের স্মৃতিকাতরতা থেকে বের হতে পারছিনা- বাবর, হুমায়ুন, জাহাঙ্গীর , শাহজাহান, আওরঙ্গজেব ........আরো বেশকিছুদিন এরা মাথায় ভর করে থাকবে বুঝে গেলাম ।

আরেকটা জিনিস , দিল্লীকা লাড্ডু বলে কিছু খুজে পেলামনা কোথাও !!!
































































মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
এমন পোষ্ট সব সময় আমার মনকে পাগল করে তোলে। কিন্তু সংসারের শেকলে আবদ্ধ পা নিয়ে কতোটাই আর ছুটে চলা যায়?
ভীষণ ভীষণ ভালোলাগা আর একরাশ হিংসা।

দিল্লীতে এক দিন পাঁচ ঘন্টার জন্য অবস্থান করেছিলাম, পাঁচ ঘন্টায় আর কতোটা ছোটা যায়? কুতুব মিনারটা অবশ্য দেখা হয়েছিল।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪১

শ।মসীর বলেছেন: কেমন আছেন ভাই । শেকল ভেংগে একবার বের হয়ে পড়ুন :)

২| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৮

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: তোমার চোখ দিয়ে দিল্লী দেখা হয়ে গেলো! :)

দারুণ সব ছবি আর বর্ণনার জন্যে অনেক ধন্যবাদ।

কত সালে গিয়েছিলে?

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৪

শ।মসীর বলেছেন: কেমন আছেন ভাই । এই বছর জানুয়ারিতে গিয়েছিলাম । শুভকামনা ।

৩| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:০৩

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
সুন্দর।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯

শ।মসীর বলেছেন: ধন্যবাদ ।

৪| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪০

ঢাবিয়ান বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে পড়ে। +++++++++++++

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ২:৪৯

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল ।

৫| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১০

ইসিয়াক বলেছেন: ছবিগুলো যেমন সুন্দর বর্ণনা দারুণ সাবলীল।
খুব ভালো লাগলো।

২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:০৯

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল ।

৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৩:১৮

আমি তিতুমীর বলছি বলেছেন:




মোগলরা শুধু দিল্লীকে দিয়ে গেছে, এই বঙ্গের বুকে ওদের অবদান ছিঁটেফুটা, ভারতের যে পর্যটন সুনাম তার অধিকাংশ মুসলিমদের তৈরি হলেও আজ মুসলানরা সেখানে বড় কষ্টে।

আপনার ভ্রমণ ডায়েরি মন ছুঁয়ে গেছে।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১০:৫৫

শ।মসীর বলেছেন: শুভকামনা রইল।

৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৪:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ছবি গুলো দেখলাম।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪

শ।মসীর বলেছেন: ভাললাগা :)

৮| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ বিকাল ৫:২৩

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন:
চমৎকার ছবর সঙ্গে দুর্দান্ত ভ্রমণ কাহিনী ।

আপনার চোখের সাহায্যে আমরাও দিল্লি দেখে নিলাম ।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:২৪

শ।মসীর বলেছেন: আমারও ভাল লাগল জেনে :)

৯| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০০

মা.হাসান বলেছেন: কাজু বাদাম দিয়ে রুই মাছ শুনে আমি তাব্দা হইয়া গেলাম।
ভালো লিখেছেন।
তবে করিমসের খাবার ব্যাপারে একমত হতে পারলাম না। এরকম জঘন্য খাবার আমি ভারতের অন্য কোথাও এমনকি দেশের ফুটপাথেও খাইনি।
দিল্লির লাড্ডু আছে, ঘি -বেসন দিয়ে বানায়। বাঙালি পেটে সহ্য হওয়া মুশকিল।
লেখায় প্লাস।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

শ।মসীর বলেছেন: কাজু দিয়ে রুই এর টেস্ট আসলেই ভাল লেগেছিল , আগ্রায় খেয়েছিলাম কাজু দিয়ে মুরগী !!!

করিমস নিয়ে দ্বিমত থাকলোই :) আমাদের খবুই ভাল লেগেছে !!!

শুভকামনা ।

১০| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৪

সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:

লেখক বলেছেন: কেমন আছেন ভাই । এই বছর জানুয়ারিতে গিয়েছিলাম । শুভকামনা ।

হ্যাঁ, ভালো আছি, শ।মসীর। অনেকদিন পর তোমার পোস্ট দেখে বেশ ভালো লাগছে। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩১

শ।মসীর বলেছেন: :)

ব্লগ বন্ধ ছিল, তাই লেখালেখিও বন্ধ ছিল !!!

১১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ১১:১৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: চমৎকার ভ্রমণ পোস্ট।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

শ।মসীর বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ।

১২| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ ভোর ৪:৩৮

অন্তরন্তর বলেছেন: ভ্রমণকাহিনী সাথে ইতিহাস। কি সুন্দর পোস্ট। শামসির ভাই অনেকদিন পর। কেমন আছেন? শুভ কামনা।

২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১২:৩২

শ।মসীর বলেছেন: আছি আলহামদুলিল্লাহ, আপনি কেমন আছেন ।

শুভকামনা ।

১৩| ২৯ শে অক্টোবর, ২০১৯ রাত ৮:০১

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: শেকল ভাংতেই হবে, একটা বড় হাতুরি দিয়েন তো ভাই :)

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০১

শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা দেখি কই পাওয়া যায় :)

১৪| ৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ সকাল ১১:১৭

হাসান রাজু বলেছেন: লেখা পড়ে যা বুঝলাম সত্যিকারের দিল্লিকা লাড্ডু হয়ত এটাই। দিল্লি না দেখলে মনে হবে, একবার যদি দেখতে পেতাম (আমার মত) ! দেখলে মনে হবে, কেন আরও সময় নিয়ে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে দেখা হল না !

৩০ শে অক্টোবর, ২০১৯ দুপুর ১:০২

শ।মসীর বলেছেন: হা হা হা ভাল কথা বলেছেন আসলে :)

১৫| ২৯ শে মার্চ, ২০২০ বিকাল ৫:১০

محمد فسيح الاسلام বলেছেন: রাজীবকে যারা মেরেছে, তারা অনেক ভুল করেছে। ভারত অনেক আগে মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে পারতো।

আপনার চোখ দিয়ে অনেক কিছু দেখা হয়ে গেলো।

খোদা আপনার মঙ্গল করুন।

২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫১

শ।মসীর বলেছেন: ভাল থাকবেন আপনিও ।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০২০ দুপুর ১২:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: ভাই শামসের, দারুন লেখা। ছবি দেখে আঁশ মিটালাম! কিন্তু এরপর -নিরব হয়ে গেলেন কেন?

২৮ শে জুলাই, ২০২০ বিকাল ৩:৫২

শ।মসীর বলেছেন: কেমন আছেন । আজকাল যে সময় মিলাতে পারিনা :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.