নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

[email protected]

শ।মসীর

At present I am living in the consequences of a choice made earlier বেঁচে আছি এটাই আনন্দের.........।। ইচছা হয় সারাদিন ঘুরি পথ থেকে পথে ঘোরা হয়না..............................।।

শ।মসীর › বিস্তারিত পোস্টঃ

স্পারসো - আমাদের মহাকাশ গবেষনা :)

২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৪২

স্পারসো - নামটা শুনেই কেমন ভাল লেগে গিয়েছিল। অবশ্য তখনো বুঝিনাই তারা মহাকাশ নিয়ে কি গবেষনা করে , এখনো জানিনা, এমনকি তাদের ওয়েব সাইটে/ফেসবুক পেজে গিয়ে আপনি বুঝবেন ও না এটা আসলে কিসের ওয়েবসাইট-পেজ । জাতি হিসেবে মহাকাশ নিয়ে আমাদের কোন কালেক্টিভ স্বপ্ন আছে কিনা সেটা যেমন জানিনা, তেমনি এই বিলাশিতা আমাদের করার উপায় যে নাই সেটা বুঝি । সব কিছু মিলাইয়া স্পারসো তার নিজের মতই ছিল, ঝামেলাবিহীন দিনকাল ।

সব ঝামেলা লাগিয়ে দিল ভারতের সফল চন্দ্রাভিযান !! সুই আর চালুনি থিউরী অনুযায়ী সবার হঠাত মনে পরল আরে আমাদের তো স্পারসো ছিল, একটু খোজ নিয়া দেখি তারা কি করে । কিছুই যখন পাওয়া গেলোনা, তখন সবাইকে বাঁচিয়ে দিতে ফেসে গেলেন স্পারসো প্রধান :)

আমাদের স্পারসো কিন্তু ধান চাষ , আকাশের মেঘ এইসব নিয়েও কাজ করে । সেই হিসেবে কৃষিবিদ হিসেবে তিনি পার পেয়ে গেলেও যেতে পারতেন । পরে জানলাম তিনি তার আগে পর্যটন কর্পোরেশন ও চালিয়ে এসেছেন :)

এমন করিতকর্মা লোকেই আসলে এদেশ ভরপুর । লোকজনের হতাশা কেন বুঝলামনা । তিনি পর্যটন ব্যবস্হার যেমন কোন উন্নয়ন করেছেন বলে শুনিনাই, এখানেও তাই হবে এ আর নতুন কি । এই দেশে প্রথমত সবাই সব কিছু পারে, দ্বিতিয়ত আরেকটা ধারনা আছে জায়গায় বসায় দিলে মানুষ সব কিছু ম্যানেজ করে নিতে পারে ! এবং সবচেয়ে ভয়ংকর যে ধারনা আছে সেটা হল সুযোগ্য লোক চেয়ারে থাকলে আসলে কাজ হয়না , কারন তিনি সবকিছুতেই বাগড়া দেন, ভুল করেন । যেনতেন ভাবে যেকোন কাজ শেষ করার আমাদের জাতিগত যে মানসিকতা সেখানে যোগ্যলোক আসলেই অচল। রাজউক কিংবা সিটি কর্পোরেশনে চিন্তা করুন, যোগ্য লোক যদি থাকত , পদে পদে যদি তারা আকাজ গুলা ধরা শুরু করত তাহলে দেশের কি হত !!! সব উন্নয়ন ভেস্তে যেত । স্বাস্থ্য সচিব যদি আইসিইউর প্রয়োজনীয়তা বুঝা শুরু করেন, নিয়মিত হাসপাতাল গুলা ভিজিট করে অসংগতি দূর করার কাজ শুরু করেন, কিংবা ...........সব জায়গায় দেখা যাবে ভজঘট লেগে গেছে ।

চলুকনা যেমন চলছে...........


মন্তব্য ১৩ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সকাল ১১:৫০

রানার ব্লগ বলেছেন: দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া
ঘর হতে শুধু দুই পা ফেলিয়া
একটি ধানের শিষের উপরে
একটি শিশিরবিন্দু ।

তাহারা শশিরবিন্দু নিয়া গবেষণা করিতেছে ।

২| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:২৬

ঋণাত্মক শূণ্য বলেছেন: এহ, আসছে আমাদের বিসিএস কর্মকর্তাদের নিয়ে প্রশ্ন করতে। ওরা চান্দে যন্ত্র নামাইছে, কিন্তু বিসিএসে চান্স পাইছে? না পাইলে ওদের কোন যোগ্যতা নাই!

৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ১:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: বাংলাদেশ বহু বছর আগেই চাঁদের মাটিতে পা রেখেছে ২০১২/১৩ সালে। সারাদেশের মানুষ সাক্ষী।

৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:১১

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন:

৫| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ দুপুর ২:৫২

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:

না বুঝে লাফালাফি করাটা বোকামি।
বাংলাদেশে স্পারসো কাজ করে মুলত স্যাটেলাইট এবং মহাকাশ সম্পর্কিত প্রযুক্তি ও বিজ্ঞান, বেশিরভাগ কাজ শুধুমাত্র আবহাওয়া আর কৃষি ভিত্তিক।
স্পারসোর মুলকাজই আবহাওয়া ভু বিজ্ঞান। স্পারসো শুরু হয়েছিল আমেরিকার নাসার ল্যান্ডস্যাট সেটেলাইটের মাধ্যমে কৃষি মানচিত্র নির্মান ও বিনিময়ের মাধ্যমে।
বর্তমানে এই প্রতিষ্ঠানের কাজ করছে বিমান স্যাটেলাইট, বিমান ও ড্রোনের মাধ্যমে ডাটা তথ্য কতটুকু ফসল হবে, তার একটা এস্টিমেশন দেওয়া। এগ্রোফরেস্ট্রি বা ওশেনোগ্রাফি নিয়ে কাজ করা। রিমোট সেন্সরিং এর মাধ্যমে ভূট্টা বা ধানের রোগ টোগ হয়েছে কি না, সেইটা নির্ধারণ করার চেষ্টা করা।
চাঁদে রকেট পাঠানোর চেয়ে বাংলাদেশের মতো কৃষিপ্রধান দেশে এই জিনিসটাই বেশি দরকার। এই বছরও আমের এস্টিমেশন এভাবেই করা হইসে। শিলা বৃষ্টিতে কতটুকু আম নষ্ট হইসে, ঐটাও এই রিমোট সেন্সরিং এর মাধ্যমে হিসেব করা হচ্ছে।

২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৩:৪০

শ।মসীর বলেছেন: বাহ অনেক কাজ করে দেখি তারা । কি ধরনের ড্রোন ব্যবহার করে তারা । দেশে ড্রোনের এত ব্যবহার জানা চিলনা ।
আমের এস্টিমেশনের রিপোর্ট টা কই পেতে পারি !

৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৯

রাজীব নুর বলেছেন: আমি আমার দেশ নিয়ে আশাবাদী।

৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:০৬

করুণাধারা বলেছেন: শিরোনাম আর শেষে হাসির ইমো: দারুন !!=p~

আমাদের স্পারসো কিন্তু ধান চাষ, আকাশের মেঘ এইসব নিয়েও কাজ করে। সেই হিসেবে কৃষিবিদ হিসেবে তিনি পার পেয়ে গেলেও যেতে পারতেন। পরে জানলাম তিনি তার আগে পর্যটন কর্পোরেশন চালিয়ে এসেছেন।

আরেকটু তথ্য যোগ করি, কিছুক্ষণ আগে আরেকটি পোস্টে দেখলাম আমাদের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা স্পারসোর কাজ আম চাষের গবেষণা। শিলাবৃষ্টিতে আমের ফলন কেমন হলো, তাই। =p~ =p~ =p~ =p~

যেনতেন ভাবে যেকোনো কাজ শেষ করার আমাদের জাতিগত যে মানসিকতা সেখানে যোগ্য লোক আসলেই অচল। রাজউক কিংবা সিটি কর্পোরেশনের চিন্তা করুন যোগ্য লোক যদি থাকতো, পদে পদে যদি তারা অকাজগুলো ধরা শুরু করতো, তাহলে দেশের কি হতো। সব উন্নয়ন ভেস্তে যেত।

সাম্প্রতিক মেরিন ড্রাইভ ভেঙে যাওয়া এবং আঠার হাজার টাকা ব্যয়ে নির্মিত রেললাইনের নিচে থেকে মাটি সরে যাওয়া দেখে বোঝা যাচ্ছে অযোগ্য লোককে বসানোর ফল কী হয়!! এতে অসুবিধা নেই। কিন্তু এরপর যদি রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্রের কোন কিছু ভেঙেচুরে যায়, তাহলে তার ফলাফল কি হবে ভেবে খুব দুশ্চিন্তায় আছি!

৮| ২৫ শে আগস্ট, ২০২৩ রাত ১:৪২

রিফাত হোসেন বলেছেন: কৃষিপ্রধান দেশে !!! উপরের একজনের মন্তব্য দেখে হাসা বা কান্নার সুযোগ বেশি নাকি কম! তা বুঝা যায়। এই মতবাদই যদি এতই গুরুত্ব পেত তাহলে দেশে কৃষকরা ন্যায্য মূল্য পেত। কৃষকেরা অধিকাংশ ধনী বা অবস্থাসম্পন্ন হবার কথা। এটা এইরকম গঠনই সঠিই নয়। যেখানে তারা তৃতীয় পক্ষের কারিগরী সহায়তা পেয়ে সর্বশেষ ফলাফল দেখতে পারছে। এখানে আহামরি অগ্রগতি করে যাচ্ছে! এটা ভাবাই ভুলের সাগরে বসাবস করা হচ্ছে। একে কৃষি বিভাগের সাথে যুক্ত করে, একটি শাখা হিসেবে পরিচালিত করা যেত। যেখানে তারা সর্বশেষ বৈজ্ঞানিক চিত্র আরেক পক্ষ থেকে নিজের কাছে পাচ্ছে পরবর্তী গবেষণায় স্থাপন করতে। Space Research কোন ভাবেই যায় না। সর্বোচ্চ হতে পারে Remote Sensing Organisation-RSO(আরসো) অথবা AGRICULTURE Remote Sensing Organisation-ARSO(আরসো)
Space research is scientific study carried out in outer space, and by studying outer space.
broad বিষয় বাদ দিয়ে ২ বা ১টি শাখা যেমন geology or meteorology কে গুরুত্ব দিয়ে নাম দিয়ে বসে SPACE RESEARCH! ওয়েবসাইট দেখলেই ধারণা করা যায় কোন মূলা বা কলা নিয়ে আছে তারা। দোষ তাদের না, দোষ আমাদেরই। আমরা এমন দেখেই তারা এইরকম। যদিও শেখ হাসিনা চেষ্টা করেছেন। কিন্তু যতটুকু চেষ্টা করেছেন সেটা খালেদা জিয়া কোন কালেই পারত না, পারবেও না। তবে এটাও মানতে হবে শেখ হাসিনা সামান্য সুযোগ দিলে তার জীবদ্দশায় হয়ত আরো ভাল নেতৃত্ব বের হয়ে আসত। তার সাথের সাঙ্গ পাঙ্গরা আখের গুছানোতে ব্যস্ত। :(
সমুদ্রবিদ্যা, কৃষিবিদ্যা, বনবিদ্যা হেনতেন যতকিছু আছে তাদের জন্য স্ব স্ব বিভাগ থাকা দরকার ছিল। যেখানে কৃত্তিম উপগ্রহের ছবি নিয়ে পরবর্তী কাজ করার নিজে থেকে সুযোগ থাকত। তাহলে হয়ত ভবিষ্যতেই বাংলাদেশ Space research নামে, এর থেকেই ডাটা নিতে পারত। কারণ নিজেরাই বিভিন্ন কৃত্তিম স্যাটালাইট নিয়ন্ত্রণ করতে পারত অনেক আগে থেকেই বা নিজেদের অনেক গুলোই থাকত। এগুলোর জন্য সদূরপ্রসারী পরিকল্পনা থাকতে হয়। পরিকল্পনাকারী সেরকম না হলে যেমন হবার কথা তেমন তো দেখতেই পারছেন।

৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:২২

বিজন রয় বলেছেন: কেমন আছেন?

আর কি দেখা দেবেন না??

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৩৮

শ।মসীর বলেছেন: আপনি মনে রেখেছেন, দেখে খুব ই ভাল লাগছে । দেখাত দিতে চাই, কিন্তু সময় মিলাতে যে পারিনা :(

আপনি কেমন আছেন । ।

১০| ০৫ ই ডিসেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:১৭

বিজন রয় বলেছেন: আমি আছি একরকম।
আপনি ব্লগে নিয়মিত আসুন।
অল্প একটু হলেও আসুন।

কোনো কিছু না পারলে শুধু লগডইন থাকুন, যাতে আপনারে সবার উপরের দিকে দেখা যায়।

বুঝলেন তো?

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ১:১০

শ।মসীর বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.