![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথমেই বলে নেয়া ভাল যুদ্ধাপরাধের সহযোগি জামাত , রাজাকার , আল-বদর, আল-সামস ,শান্তি কমিটির সদস্যদের বিচার চাই , চাই তাদের সর্বচ্চ শাস্তি।
উপরক্ত অবস্থান থেকে প্রজন্ম চত্তরের আন্দোলনের প্রতি, প্রথম থেকেই আমরা অন-লাইন ,
অফ -লাইন সমর্থন আমারা অব্যাহত রেখেছি ।
বহু বছর পর শাহবাগ সহ সারা দেশ প্রকম্পিত হয়েছে জয়বাংলা ধ্বনিতে । জয়বাংলা মুক্তি পেয়েছে দলীয় পক্ষপুট থেকে , ছড়িয়ে গেছে আপামর জনমানুষের কাছে । এটা এখন আর কোন দলের নিজস্ব সম্পত্তি নয় ,যদিও আমাদের দেশের রাজনৈতিক জোটের ,ঘাড়ানার একটি অংশ দলীয় সংকির্ণতা চিন্তা চেতনার কারনে একে গ্রহন করে নাই । জয়বাংলা দলীয় বৃত্ত থেকে মুক্তি পেলেও একটি দৃশ্যমান বিভাজন তৈরি করল। বিষয়টা জনগণের আদালতে পৌছে গেল , তারাই সিদ্ধান্ত নেবে , জয়বাংলা ধ্বণী সর্বসাধারনের হবে , নাকি জয়বাংলা বলে আর একটি বিভক্তি তৈরি হবে?জয়বাংলা ধ্বনি ধ্বনিত প্রতিধ্বনিত হলেও জয়বাংলার দার্শিনিক ভিত্তি কিন্তু প্রচারিত ,বিশ্লেষিত হচ্ছে না । এটা একটি দুর্বল দিক।
অদলীয় ব্লগার ও অনলাইন একটিভিস্টদের আন্দোলনকে সরকারি সাহায্য সহযোগিতা , সরকারি দলের অতি মাখামাখি একটি দলীয় আবহের সৃস্টি করেছে , যা প্রত্যাশিত ছিল না ।
২১(২) ধারার সংশোধনী আনা হলেও এ কথা কেঊ প্রশ্ন করেন নাই , আইনে এই ফাঁক ফোকর কেন ছিল ? সরকার থেকেও এর কোন ব্যাখ্যা দেয় নাই , দুঃখ প্রকাশ বা ক্ষমা চায় নাই কেউ । স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন জাগে প্রজন্মের চত্তরে গণজাগরন না হলে কি হত?
প্রজন্ম চত্তরে পাকিস্থানী হানাদার বাহিনীর এ দেশিয় সহযোগিদের সর্ব্বচ্চ শাস্তির জন্য সোচ্চার হলেও মুল যুদ্ধাপরাধী পাকিস্থানী হানাদারদের বিষয় আশ্চার্য ভাবে নিশ্চুপ ।
ইতিহস স্বাক্ষ্য দেয় , ১৯৭১ সালের মে মাসেরর প্রথম সপ্তাহে সরকারি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে রাজাকার ব্যাটেলিয়নের গোড়া পত্তন হয়। গণহ্ত্যা শুরু হয় ২৫শে মার্চ মধ্য রাত্রি থেকে ।২৫ শে মার্চ থেকে মে মাসের প্রথম সপ্তাহের মাঝে স্বাধিনতাকামী মানুষের হত্যার জন্য সরাসরি দায়ী পাকিস্থানী হানাদার বাহিনী । তাদের বিচারের দাবি না করা দুঃখ জনক ।এটা ইতিহাসের বিকৃতি /
Election Manifesto of Bangladesh Awami League-2008 এ সুস্পস্ট ঘোষনার অংশ বিশেষ তুলে দিলাম , 17. Freedom Struggle and Freedom Fighters ( ii. ) the names and identities of the martyrs will be collected and memorials in their honour will be built./
কেন সরকার বিষয়টি এড়িয়ে গেল , প্রশ্নবোধক চিহ্নের মত জ্বল জ্বল করছে ? প্রজন্ম চত্তর থেকে শহীদদের তালিকা প্রণয়নের কোন দাবি আজ পর্যন্ত উঠান হয় নাই / শহীদ পরিবারের সদস্যদের ঐক্য বিপুল শক্তি নিয়ে যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধীদের বিচারের সৎ চালিকা শক্তি হতে পারত , যা সুকৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হচ্ছে ।
সন্দেহাতীত ভাবে পরিচিত কিছু নাস্তিক ব্লগারের সরব উস্থতিতি ধর্মভিরু মানুষকে সংশয় পুর্ণ করেছে । যা কোন অবস্থাতেই কাম্য নয়।
রাজনীতির কুট কৌশলের কারনে যদি জনগণের চাহিদা , আকাংখা ,প্রত্যাশা পুরন না হয় তবে জাতিকে চড়া মুল্য পরিশোধ করতে হবে। (সংক্ষিপ্ত)
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৫
একরামুল হায়দার বলেছেন: সহমত
৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৬
মাফকরেবন বিচারপতি বলেছেন: ফাঁসির বাইরে কিছু কইছেনতো আপনি ছাগু হই গেছেন
৪| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১০
zahir বলেছেন: জবাবটা এখানে , <>রাজনীতির কুট কৌশলের কারনে যদি জনগণের চাহিদা , আকাংখা ,প্রত্যাশা পুরন না হয় তবে জাতিকে চড়া মুল্য পরিশোধ করতে হবে।<>
৫| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০৩
বাংলার হাসান বলেছেন: সহমত
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৯
লীনা জািম্বল বলেছেন: এ সময় আর কোন দাবী নাই--একটাই দাবী--রাজাকারের ফাঁসি--