![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পসিটিভ স্কুলের মাধ্যমে আমরা পুরো বাংলাদেশ এ পসিটিভ মানসিকতা ছড়িয়ে দিতে চাই। বিজ্ঞান এবং পসিটিভ সাইকোলজির জ্ঞানের সাহায্যে, আমরা বাংলাদেশিদের উন্নত মানের সেবা বিলিয়ে দিতে চাই। আধুনিক, বিজ্ঞানসম্মত কিন্তু সেই সাথে আকর্ষণীয় পসিটিভ কনটেন্ট এর মাধ্যমে তরুন বাংলাদেশিদের মানসিক, সামাজিক, এবং শারীরিক উৎকর্ষতা বাড়াতে চাই।
হ্যালো পসিটিভলি অউসাম পিপল।
আজকে চিকসেন্ত মেহাই এর ফ্লো বই টি নিয়ে কথা বলব। চিকসেন্ত মেহাই তার এই বই তে বড় যে ধারনা তি নিয়ে ব্যাখা করেছেন তা হলঃ
অন্য কেউ বা অন্য কোন বস্তু তোমাকে হ্যাপি করতে পারবে না। অন দা সেম নোট... অন্য কেউ বা অন্য কোন বস্তু তোমাকে আনহ্যাপি ও করতে পারবে না। আমি শুধু মাত্র আমার সেল্ফ consciousness পরিবর্তন করে হ্যাপি অথবা মাইসারি তে থাকতে পারি এই মুহুর্তে।
উদাহারন সরুপ যদি আমি ভাবি যে আমার যদি বিশাল একটা বাড়ি থাকতো আমি অনেক হ্যাপি হতাম...আমার বেসিক নীডস পুরন হবার পর অনেক টাকা বা দামি গাড়ি হ্যাপিনেস এনসিউর করবে না.....দিস ইস নট হাউ হ্যাপিনেস ওয়ার্কস।
আমাদের চেতনা পরিবর্তন করে আমরা হাপিনেস আচিভ করতে পারি...কিভাবে করবো?
আমার মনে আছে ছোটবেলায় যখন ভাল কোন গল্পের বই পড়তাম...তখন ঐ কাজে আমার পুর্ন মনোযোগ থাকতো....অন্য কোন দিকে দেয়ার মতো মনোযোগ অবশিষ্ট থাকতো না...মনে হতো যেন নাথিং এলস ম্যাটারস...কিভাবে সময় চলে যেত খেয়াল করতাম না....আমার কাছে ঐ সময় টা বেস্ট এক্সপেরিয়েন্স অফ দি আর্থ মনে হতো...একটা অউসাম ফীলিংস...
তেমন ভাবে যে কাজগুলো করতে আমরা ভালবাসি...যেমন সাইক্লিং, খেলাধুলা, গান গাওয়া, বন্ধুদের সাথে আড্ডা অথবা অফিসের কোন কাজেও এই ফ্লো এক্সপেরিয়েন্স পেতে পারি
যদি কোন কাজ এ চ্যালেঞ্জ থাকে আমাদের উদ্বেগ চলে আসে....আবার স্কিল বেশি থাকলে সহজেই একঘেয়েমি লাগে....কিন্তু যতই আমরা এই দুটো বালেন্স করে নিজের পছন্দের কাজগুলো করবো... ততৈ আমাদের স্কিল বাড়বে...বেশি চ্যালেঞ্জ নিতে পারবো..ততই অউসামনেস চলে আসবে....
আমরা যতই টিভির রিমোট হাতে নিয়ে বসে থাকব অথবা যতই ফেসবুক এ ঘন্টার পর ঘন্টা পার করবো...ততই আমরা উদাসিন হয়ে পরবো...
পরিশেষ এ আমরা চেস্টা করবো আমাদের লাইফ এর সবচেয়ে বেশি সময় ফ্লো স্টেট এক্টিভিটির মাধধমে লাইফ টাকে পসিটিভলি অউসাম করতে...
©somewhere in net ltd.