![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা শহরের অনেক অভিজাত স্কুলের মধ্যে অন্যতম বসুন্ধরা এলাকার আইএসডি স্কুল। স্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকে শিক্ষার্থীদের বহনকারী দামী দামী সারি সারি গাড়ি। গাড়িগুলো দেখলে বুঝা যাবে এসব শিক্ষার্থীদের অভিবাবকদের আর্থিক অবস্থা কত উন্নত ।
প্রতিদিন হাজারো গাড়ির ভীড়ে স্কুলের একটি গাড়ির দিকে অনেকের চোখ যাবে। rolls royce Ghost এই মডেলের গাড়িটী বাংলাদেশে আর ২য় টি নেই। এই গাড়ির মালিক জোবেদা খানম। প্রতিদিন তিনি স্কুলে আসেন অনেক অভিবাবকদের সাথে গল্প করেন। আবার ছুটি হলে চলে যান।
জোবেদা বেগমের বয়স ৩৫ এর মত হবে। কিন্তু তার সৌন্দর্য আর অভিব্যক্তিতে তা ফুটে উঠেনা। প্রতিদিনের ন্যায় আজো জোবেদা বেগম স্কুলে আসলেন মিসেস হামিদ নামের একজন অভিবাবক বলে উঠলেন আপা আপনার বাচ্চা কোন ক্লাসে পড়ে। জোবেদা বেগম অনেকটা অপ্রস্তুত হয়ে ক্লাস এইটে। কিছুদিন পর সব অভিবাবকের সন্দেহ হতে লাগলো। এই ভদ্র মহিলাকে কোনদিন দেখিনাই বাচ্চা নিয়ে যেতে, তাহলে ওনি কেন আসেন। তিনি কি কোন ছেলেধরা নাকি অন্য কোন মতলব আছে তার। কিন্তু জোবেদার আন্তরিক ব্যবহারে সেরকম ভাবতেও কষ্ট হয়। অবশেষে সব অভিবাবকরা ব্যাপারটি প্রিন্সিপ্যালের নজরে আনলেন।
প্রিন্সিপ্যাল মিসেস সুলতানা কামাল এর রুমে বসে আছেন জোবেদা বেগম। নারী সংগঠনের নেত্রী হওয়ায় তিনি জোবেদা বেগমকে চিনতেন মিসেস খান নামে। তার স্বামী মি ইফতেখার খান বাংলাদেশের অন্যতম ব্যবসায়ী। জোবেদা বেগম প্রিন্সিপ্যাল সুলতানা কামালের সংগঠনের একজন ডোনার।
তিনি বললেন ম্যাডাম অভিবাবকরা আপনার ব্যপারে অভিযোগ করলো আপনি নাকি বিনা কারনে এখানে অভিবাবকদের সাথে সময় কাটান? আমি যতদূর জানি আপনার কোন ছেলেমেয়ে এ স্কুলে পড়েনা। জোবেদা বেগম কিছুক্ষন চুপ করে রইলেন। তারপর বললেন মিসেস সুলতানা আমি আপনাকে এখানে আসার পেছনের কাহিনী বলবো তবে শর্ত হলো আপনি কাউকে বলতে পারবেন না। সুলতানা কামাল মাথা কিছুটা সামনে এগিয়ে দিয়ে বললেন না বলবোনা ম্যাডাম, আপনি বলতে পারেন।
জোবেদা বেগম শুরু করলেন একটি অশ্রুসিক্ত পরিনতির গল্প। উনিশ বছর আগে আমি থাকতাম চাদপুর শহরের মুন্সীপাড়ায়। আমার আব্বা ছিলেন স্কুল শিক্ষক আর স্থানীয় মসজিদের ইমাম। বাবার অর্থবিত্ত তেমন ছিলোনা কিন্তু সন্মান ছিলো। আমি তখন সদ্য ইন্টার পাশ করে ডিগ্রিতে ভর্তি হলাম চাঁদপুর সরকারী মহিলা কলেজে।
আমাদের পাড়ায় একছেলে রাজু। ছোটবেলায় আমরা একসাথে খেলাধুলা করতাম একসাথে বড় হয়েছি। কিন্তু ধার্মিক পরিবারের মেয়ে হওয়ায় বড় হতে হতে তার সাথে আমার দূরুত্ব বেড়েই চললো। একদিন বিকেল বেলা সে আমার কলেজের সামনে এসে হাজির। আমাকে অবাক করে দিয়ে বলে জোবেদা তোমাকে ভালোবাসি। আমি আবেগে মুগ্ধ হয়ে তার কথায় রাজি হয়ে যাই। চলতে থাকে আমাদের ভালোবাসার সুন্দর দিনগুলো।
একদিন আমরা শহর থেকে ৩০ কিমি দূরে হাজিগঞ্জ বেড়াতে যাই। যেহেতু আমাদের শহর ছোট কখন কার কাছে ধরা পড়ে যাই তার কোন ঠিক নেই। হাজিগঞ্জে গিয়ে আমার মধ্যে একধরনের দূর্বলতা তৈরী হয় তার জন্য। আমি ভুল করে বসি। কিন্তু তখন বুঝতে পারিনি এর পরিনতি কি হতে পারে। কৈশর পেরিয়ে প্রথম যৌবনের টানে আমরা হারিয়ে গিয়েছিলাম পরস্পরের মাঝে। কিছুদিন পর আমার শরীরে পরিবর্তন আসতে শুরু করলো। আমি ডাক্তার দেখাতে গিয়ে বুঝতে পারি আমি মা হতে চলেছি।
আমি রাজুকে বললাম আমার অবস্থার কথা। রাজুও যেহেতু আমার বয়েসী সে বাসায় বলার সাহস পাচ্ছিলোনা। রাজু বললো চলো পালিয়ে যাই। দুজন মিলে সংসার শুরু করি দূরে কোথাও। আমি বললাম কোথায় কিভাবে। রাজু আমাকে বললো তুমি লঞ্চ ষ্টেশানে চলে যাবে সকাল দশটায় আমি লঞ্চে থাকবো।আমি লঞ্চে উঠে বসলাম ইতিমধ্যে লঞ্চ ছেড়ে দিয়েছে। আমি রাজুর অপেক্ষায় বসে আছি কিন্তু রাজুর কোন খোজ নেই।
ঢাকায় চলে আসলাম মেয়ে মানুষ কোথায় থাকবো বুঝতে পারছিলাম না। পরে মনে পড়লো আমার বান্ধবী লিনার কথা সে ঢাকা মেডিক্যালে পড়ে। হোষ্টেল এ সিট না পেয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে থাকে। আমি আর কোন পথ না দেখে লিনার বাসায় চলে গেলাম। গিয়ে তাকে সব খুলে বললাম। লিনা কষ্ট পেলো সে আমাকে বললো তার পরিচিত জায়গা আছে। আমাকে নিয়ে যাবে বাচ্চা নষ্ট করার জন্য। উপায় না দেখে আমি রাজি হলাম। সেদিন রাতে আমি একটা স্বপ্ন দেখলাম একটা ছোট্ট বাচ্ছা আমার হাত ধরে কাঁদছে আর আমাকে বলছে মা আমাকে মেরোনা। মা কি জিনিস সে রাতে বুঝলাম মা কি জিনিস। আমি সিদ্ধান্ত নিলাম আমি এ বাচ্চা নষ্ট করবোনা, সকাল বেলা লিনাকে বললাম আমার মনের কথা। লিনা বললো ঠিক আছে তোর ইচ্ছা হলে রাখ, এটা তোর ব্যাপার।
আমি অনেক চেষ্টা করলাম রাজুর খোজ নিতে কিন্তু কেউ বলতে পারেনী সে কোথায় আছে। তখন মোবাইলের যুগ ছিলোনা। আর আমার এ অবস্থায় বাড়িতে ফিরে যাওয়া অসম্ভব। আমি চিন্তা করতে লাগলাম আমার ঈমাম পিতার কথা কত লাঞ্চনা তাকে সহ্য করতে হচ্ছে আমার জন্য। এর পাচমাস পরে ঢাকা মেডিক্যালে আমার বাচ্চা হলো। ফুটফুটে একটা বাচ্চা। লীনা বললো জোবেদা তো ছেলে হয়েছে। আমার আর কোন স্মৃতি মনে নেই। আমি অজ্ঞান হয়ে গেলাম। আমার প্রচুর রক্তক্ষরনের কারনে জীবন বিপন্ন প্রায়। আমি সুস্থ্য হলাম।
কিন্তু বাসায় ফেরার সময় লীনা বললো দেখ দোস্ত আমি যে বাসায় থাকি সে বাসার বাড়িওয়ালা আমাকে এতদিন সাপোর্ট দিয়েছে আমি বলেছি আমার বান্ধবীর বাচ্চা হবে ওর ঢাকাতেই বাসা কিন্তু দেখার কেউ নেই। আমি ডাক্তার বলে আমার কাছে থাকতে চায় বাচ্চা হলেই চলে যাবে এ শর্তে ওনি রাজি হয়েছে। কিন্তু যখন আমরা বাচ্চাটা নিয়ে যাবো বাচ্চার বাবা কে? কি তার পরিচয় সবাই জিজ্ঞসা করবে। আমাদের কাছে কোন উওর থাকবেনা। চল আমরা এই বাচ্চাটাকে এতিমখানায় দিয়ে আসি। তুই মাঝে মধ্যে দেখে আসবি আর আমি তোর আব্বার সাথে কথা বলবো তিনি আমাকে স্নেহ করেন। তুই যেদিন এসেছিস সেদিন আমি ওনাকে চিঠি দিয়েছি যে তুই অভিমান করে আমার এখানে এসেছিস। আমার কাছে আছিস এবং ভালো আছিস। কিছুদিন এখানেই থাকবি যাতে চিন্তা না করে।
এখন তুই বাড়ি ফিরে যা নতুন জীবন শুরু কর। আমি আমার সন্তানকে ঢাকার আহমদিয়া এতিম খানায় রেখে বাড়ি ফিরে আসলাম। বাড়ি এসে রাজুর বাড়িতে খোজ নেই। শুনলাম রাজু নাকি একদিন বাড়ি থেকে বেরিয়ে আর ফেরেনি। পরে রাজুর এক বন্ধুর মাধ্যমে শুনলাম রাজু নাকি সেদিন আমার সাথে লঞ্চে ঢাকা যাবার কথা বলেছিলো কিন্তু রাজুর বাবা হঠাত অসুস্থ হয়ে পড়ায় তাকে হাসপাতালে নিতে হয় আর সেদিন রাতের বেলা রাজু ঢাকায় রওয়ানা হয় কিন্তু তারপর আর রাজুর কোন খোজ মেলেনি। রাজু আমার জীবন থেকে হারিয়ে গেলো চিরতরে।
ইতিমধ্যে আমার বাবার একছাত্র খান গ্রুপের মালিক আব্দুল কাদির খানের একমাত্র ছেলে ইফতেখার খান আমাকে বিয়ে করার প্রস্তাব নিয়ে বাবার কাছে আসে। বাবা আমাকে বললো আমার এই ছেলে পছন্দ তুই যদি কিছু বলিস আমি আত্মহত্যা করবো। বাবার কথার কাছে হার মেনে রাজী হয়ে গেলাম ইফতেখারকে বিয়ে করতে। ইফতেখার তখনো লন্ডনে পড়াশোনা করছিলো সাথে সাথে টুকটাক বিজনেস।আমি ইফতেখারের সাথে পাড়ি দিলাম লন্ডন। তবে লীনার কাছে আমার ছেলেটার খবর রাখতাম সব সময়ে। আমি লন্ডনে থাকলেও আমার মন পড়ে থাকতো আমার বাচ্চার কাছে মাঝে মাঝে ইচ্ছে হতো ইফতেখারকে বাচ্চার কথা বলি। কিন্তু সাহস পেতাম না। যদি ইফতেখার না মেনে নিয়ে আমাকে ত্যাগ করে আমি কোথায় যাবো। তাই নিজের সুখের জন্য আমার সন্তানকে ভুলে রইলাম।
একদিন লীনা বললো একনিসন্তান ধনী দম্পতি আমার বাচ্চাকে দত্তক নিতে চায়। আমার মনে হলো এতিম খানার কষ্টের চেয়ে ওখানেই ভালো থাকবে আমার বাচ্চাটা। আমি রাজি হয়ে গেলাম।
দেশে ফিরে আসি গত বছর। এসেই আমার বাচ্চাটা কোথায় আছে কোন ক্লাসে পড়ছে তার খবর নিয়ে জানতে পারি। আমার বাচ্চাটার নাম ইমরান ওর নতুন বাবা মা দিয়েছে। ইমরান এ স্কুলে ক্লাস এইটে পড়ে। আমি বর্তমানে দু সন্তানের মা। কিন্তু এই সন্তানের মায়া ভুলতে পারিনা। রোজ স্কুলে আসি আমার বাবুটাকে দেখার জন্য। মনের ভিতর এক শুন্যতা কাজ করে। আমার এত দামী গাড়ি বাড়ি থেকেও আমি মা হিসাবে কতটা নিঃস্ব কতটা অসহায়।
আমার সন্তান কোনদিন জানবেনা তার আসল মা কে আসল বাবা কে? আসলে আমি চাইওনা। কারন তার আসল মা এর কথা তাকে বলতে পারলেও কে তার বাবা আমি বলতে পারবোনা। তারচেয়ে সে ভালই আছে এখন। বাবা মা দুজনকেই পেয়েছে। এক অশ্রুসিক্ত চোখে জোবেদা বেগম প্রিন্সিপ্যাল সুলতানা কামালের অফিস থেকে বের হচ্ছেন যাবার আগে দরজা বন্ধ করতে করতে বললেন মিসেস কামাল আমি আর কখনো স্কুলে আসবোনা। মা হয়ে যে সন্তানের প্রতি দায়িত্ব পালন করতে পারিনি তার প্রতি আমার অধিকার থাকতে পারেন।
কোটি টাকার দামী দেখলে অনেক ভাবে লোকটা হয়তো সুখেই আছে কিন্তু হয়তো বাহিরের এই সুখী জগতের মানুষটির ভিতরে যে খা খা নীরবতা তা কি কেউ উপলব্ধি করতে পেরেছে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩২
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: ISD ও Rolls royce ছাড়া ও চাঁদপুর শহরের কথা বলেছি , মহিলা কলেজের কথা বলেছি। একটি গল্পকে প্রানবন্ত করার জন্য জায়গার নাম সঠিক লিখা এক ধরনের কৌশল মাত্র। আপনি আঘাত পেলে দুঃখিত
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৮
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: কোটি টাকার দামী দেখলে অনেক ভাবে লোকটা হয়তো সুখেই আছে কিন্তু হয়তো বাহিরের এই সুখী জগতের মানুষটির ভিতরে যে খা খা নীরবতা তা কি কেউ উপলব্ধি করতে পেরেছে।
এটাই চরম সত্যি। লেখাটি অনেক ভাল লেগেছে।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৬
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই
৩| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:২১
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: মৈত্রী বলেছেন:
গল্পটা সুন্দর হয়েছে কিন্তু ISD এবং Rolls royce গাড়ীর কথা না বললেও হত...
ভাই এইটা কি সত্যি পরিচয়??? যদি তাই হয় তাহলে এইভাবে উল্লেখ করা ঠিক হয় নাই।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: ISD ও Rolls royce ছাড়া ও চাঁদপুর শহরের কথা বলেছি , মহিলা কলেজের কথা বলেছি। একটি গল্পকে প্রানবন্ত করার জন্য জায়গার নাম সঠিক লিখা এক ধরনের কৌশল মাত্র। আপনি আঘাত পেলে দুঃখিত
৪| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪০
এ্যাপোলো৯০ বলেছেন: সুন্দর এবং হৃদয়স্পর্শী
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০২
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১
স্বপনবাজ বলেছেন: প্রানবন্ত গল্প
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০২
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ
৬| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৫
শামীম সুজায়েত বলেছেন: ভাল গল্প। তবে সত্য ঘটনা অবলম্বনে কিছূ লেখার ক্ষেত্রে কোন প্রতিষ্ঠানের নাম উল্লেখ না করায় ভাল। এটি আমার মত।
শুভ কামনা রইলো।
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০১
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: ঘটনা সত্য না আবার কিছুটা সত্য। প্রতিষ্ঠান এর নাম লেখায় পাঠকের কল্পনার জগতে কাহিনী সাজাতে সুবিধা হয়। তাই লিখা। এটা এক ধরনের টেকনিক বলা যেতে পারে।
আপনার ভালোল্গায় ধন্যবাদ
৭| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫০
আল ইফরান বলেছেন: ভালো লাগলো।
সুন্দর লিখেছেন
২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০২
শরীফ মহিউদ্দীন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই
৮| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১১
নঞর্থক বলেছেন: অতি ভালো হয়েছে ।
৯| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১৪
মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: আমি সেটা বলি নাই যদি হয় যে যায়গাটা আর গাড়িটার কথা বলেছেন সেটাই আসল ঘটনা তাহলে সেটা না উল্লখ করার বলেছিলাম। আর যদি নাম গুলা একটা ঘটনা সাজানর জন্য হয় তাহলে ঠিক আছে।
১০| ২৫ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৪
Sohelhossen বলেছেন: অনেক ভালো লাগল ।
সাধারনত আমি গল্প খুব বেশী পড়ি না , কিন্তু আপনার গল্পটা শুরু থেকেই প্রানবন্ত ছিল ।
১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১:২৫
নিকষ বলেছেন: ভালো, খুবই ভাল। জ্বলজ্যান্ত বাস্তবের মত লাগতেছিল।
১২| ১৯ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:৩১
খেয়া ঘাট বলেছেন: শরীরে শিহরণ জাগানো গল্প।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:১৩
মৈত্রী বলেছেন:
গল্পটা সুন্দর হয়েছে কিন্তু ISD এবং Rolls royce গাড়ীর কথা না বললেও হত...