নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের দৃষ্টিতে ইমাম মাহদী (আঃ ) -এর শুভ আবির্ভাব ও আন্দোলন সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহে উল্লিখিত 'তুর্ক' অর্থ ' রুশ জাতি' এবং পূর্ব ইউরোপীয় জাতীসমূহের মধ্যে থেকে তাদের সমর্থকবৃন্দ হতে পারে । যদিও তারা ঐতিহাসিকভাবে খ্রিস্টান এবং রোমান সাম্রাজ্যের ঔপনিবেশিক শাসন কবলিত জাতি সমূহের অন্তর্ভুক্ত বলে গন্য হয়ে থাকে এবং জার্মানের ন্যায় তারাও রোমান সাম্রাজ্যের উত্তরাধিকার দাবি করে নিজেদের রাজা-বাদসাকে 'সিজার' উপাধিতে ভূষিত করেছে । তদুপরি যেহেতু তারা প্রথমত ইউরেশিয়ার পূর্বাঞ্চলের বিভিন্ন গোত্রদ্ভুত সেহেতু তাদেরকে রেওয়ায়েত ও ইতিহাসের ভাষায় 'তুর্কি জাতিসমূহ' বলে আখ্যায়িত করেছে । এ নাম তুরস্ক ও ইরানের তুর্কীদের ছাড়াও তাতার , মঙ্গোল , বুলগার , রুশ ও অন্যান্যদের শামিল করে ।
দ্বিতীয়ত সম্প্রতি খ্রিস্টধর্ম তাদের মাঝে প্রসার লাভ করেছে । তবে এর আগে তাদের মধ্যে মৌলিকভাবে এ ধর্মের প্রসার হয়নি । বরং খ্রিস্টানরা একটি অপরিপক্ক শ্রেণী হিসেবে তাদের মধ্যে স্থান লাভ করেছে ।কিন্তু পশ্চিম ইউরোপীয় জাতীসমূহের মধ্যে খ্রিস্টধর্মের অবস্থার চেয়েও এদের মধ্যে খ্রিস্টধর্মের অবস্থা শোচনীয় । কারণ শিরক মিশ্রিত বস্তবাদ তাদের ধর্মের উপর প্রাধান্য লাভ করেছে । আর সম্ভবত এ কারণেই তারা কমিউনিজমের দিকে ঝুঁকে পড়েছে এবং এ মতবাদের প্রভাব বিস্তারের বিরুদ্ধে তারা প্রতিরোধ করেনি ।
তৃতীয়ত মুসলমানদের বিরুদ্ধে তুর্কীদের আক্রমন পরিচালনা সংক্রান্ত রেওয়ায়রত সমূহের কিছু অংশ সপ্তম হিজরী শতকে মধ্য এশিয়া , ইরান , ইরাক ও সিরিয়ার কিছু অংশে তুরকি-মঙ্গোলদের আক্রমনের সাথে মিলে যায় । তবে এসব রেওয়ায়েত সমূহের কিছু অংশ মাহদি (আঃ) এর আবির্ভাবের ঘটনাবলীর সাথে সংযুক্ত এবং তাতে তুর্কিরা মুসলমানদের বিরুদ্ধে রোমানদের সহযোগিতা করবে বলেছে এবং ঐ একই সময়ে তাদের মধ্যেকার পারস্পরিক মত পার্থক্যের বিষয়টি উল্লেখ আছে । আর এ বিষয়টি রুশ জাতি ব্যতীত অন্য কারও উপরই আরোপ করা যায়না । তবে যদি এর পরিধি আরও বর্ধিত করা যায় তাহলে তাদের রাষ্ট্র ও প্রশাসনের উত্তরসুরিদের উপরো আরোপ করা যাবে যারা রাশিয়া ও পূর্ব ইউরোপের তুর্কি বংশোদ্ভূত জাতিসমূহের অন্তর্ভুক্ত ।
এখানে ঐসব রেওয়ায়েত থেকে গুটিকতক নমুনা পেশ করা হল যাতে তাদের ভুমিকার কথা বর্ণিত হয়েছে । এগুলোর মধ্যে ফিতনা ও গোলযোগ সংক্রান্ত হাদিস সমুহ ।
উল্ল্যেখ্য যে , এ ফিতনা তুর্কী ও রোমানদের পক্ষ থেকে মুসলমানদের উপর আপতিত হবে ।
আর বিংশ শতাব্দীর শুরুতে মুসলিম দেশ সমূহের উপর রুশ ও পাশ্চাত্যের পরিচালিত আক্রমন ব্যতিত অন্য কিছু দ্বারা তা ব্যাখ্যা করা সম্ভব নয় । এ ফিতনা ততক্ষণ পর্যন্ত অব্যাহত থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত না মহান আল্লাহ মুসলিম উম্মাহর মাঝে মাহদি (আঃ)- এর ক্ষেত্র প্রস্তুতকারি আন্দোলন এবং তাঁর আবির্ভাবের মাধ্যমে তা প্রসমিত করবেন ।
তুর্কীদের সাথে সুফিয়ানির যুদ্ধ সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহও এসব রেওয়ায়েতের সাথে জড়িত এবং এসব রেওয়ায়েতে সম্ভবত তুর্কীদের অর্থ হচ্ছে রুশ জাতি । কারণ সুফিয়ানি রোম ও ইহুদী মিত্র হবে এবং হাদিস সমূহে বর্ণিত হয়েছে যে ,
***>সিরিয়ার উপর তুর্কীদের আধিপত্য প্রতিষ্ঠার অব্যবহিত পরই সিরিয়া জর্ডান এলাকায় সুফিয়ানির উথ্যান ও আন্দোলনের সুত্রপাত হবে। ***
আর যদি এ সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সঠিক হয় তাহলে ঐ আধিপত্য ও কর্তৃত্বের সময়কাল সংক্ষিপ্ত হবে।
**'' যখন ইলজ আসহাব বিদ্রোহ করবে এবং শামের রাজধানী দামেস্ক সংকটজনক অবস্থায় পতিত হবে তখন অল্প সময়ের মধ্যেই সে (ইলজ আসহাব) নিহত হবে । তখন আকহাল তার হত্যার শোধ নেয়ার জন্য বিদ্রোহ করবে । আর তখন শাম নাস্তিক্যবাদিদের ( অন্য পাণ্ডুলিপিতে তুর্কীদের কাছে) হস্তগত হবে । "
আবির্ভাব সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহে আসহাব ও আবকা ( সুফিয়ানি আন্দোলনের বিরোধী দু নেতা ) -এর কথা উল্লিখিত হয়েছে । সুফিয়ানি এ দুজনের উপর বিজয়ী হবে এবং সমগ্র শামের উপর নিজ আধিপত্য বিস্তার করবে ।
দামেস্ক অথবা এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চলে তুর্কীদের সাথে সুফিয়ানিদের যুদ্ধ সম্পর্কে সরাসরি যে রেওয়ায়েত আছে তা আমি পাইনি । তবে ইজমালি তাওয়াতুর ( অর্থগত ভাবে মুতাওয়াতির ) সূত্রে বর্ণিত বিপুল সংখ্যক রেওয়াতে কিরকীসীয়ায় তুর্কীদের সাথে সুফিয়ানির ব্যাপক যুদ্ধের কথা বর্ণিত আছে । উল্লেখ্য যে , কিরকিসিয়া এলাকাটি সিরিয়া , ইরাক ও তুরস্ক সীমান্তে অবস্থিত । এ যুদ্ধে ঐ সব ভয়াবহ বিশাল যুদ্ধের অন্তর্ভুক্ত যেসবের ব্যাপারে পূর্ব হতেই আভাস দেয়া হয়েছিল ।
*** আর ফোরাত নদীর গতি পথে অথবা ফোরাত নদীর নিকটে যে বিশাল গুপ্তধন (খনিজ সম্পদ) আবিষ্কৃত হবে সেটিকে কেন্দ্র করেই এ যুদ্ধ হবে ।***
অধিকন্তু তুর্কী অর্থ এ যুদ্ধে রুশ জাতি না হয়ে তুরস্কের তুর্কীরাও হতে পারে । আবার তুর্কীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে রুশ জাতি হয়ত বা গোপনে সুফিয়ানির সাথে থাকতে পারে ।
এগুলোর মধ্যে আছে তুর্কীদের মোকাবেলা করার উদ্দেস্যে সংঘটিত আযারবাইজানী বিপ্লবের সাথে সংশ্লিষ্ট রেওয়ায়েত সমূহ আছে ।
ইমাম সাদিক (আঃ) বলেছেন , আমাদের জন্য আজারবাইজান (সম্ভবত সদ্য স্বাধীনতা প্রাপ্ত আজারবাইজান) গুরুত্বপূর্ণ । এ বিপ্লবের বিরুদ্ধে কোন কিছুরই প্রতিরোধ করার শক্তি নেই । আর যখন আমাদের বিপ্লবী বিপ্লব করবে তখন তোমরা তার দিকে দ্রুত ছুটে যাবে । এমনকি চার হাত পায়ে বরফের উপর দিয়ে হামাগুরি দিয়ে হলেও ।"
' আজারবাইজান গুরুত্বপূর্ণ এবং কোন কিছুই তার সামনে দাঁড়ানোর শক্তি পাবেনা '- ইমাম সাদিক (আঃ) -এর বাণীর অর্থ এও হতে পারে , এ বিপ্লব হবে হেদায়েতকারীর আন্দোলন যা আজারবাইজান অথবা ঐ অধিবাসীদের দ্বারা সফল হবে । এরপর এর নিকটবর্তী নিদর্শন সমূহ প্রকাশিত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করা আবশ্যক । '
নিচের রেওয়ায়েত থেকে বোঝা যায় রুশদের সাথে সংঘর্ষ ও প্রতিরোধের ক্ষেত্রে এটি ঘটবে ,
' তুর্কিরা (রুশ জাতি) দুটি সামরিক অভিযান পরিচালনা করবে যেগুলোর একটি দ্বারা আজারবাইজান ধ্বংস হবে ও আরেকটি জাজিরায় পরিচালিত হবে যা বাসর ঘরে উপবিষ্টা নববধুদেরকেও ভীত করবে । এ সময় মহান আল্লাহ মুসলমানদের সাহায্য করবেন এবং তাদের মধ্যে অনেকেই আল্লাহর জন্য কোরবানী হবেন ।'
শুধু এ রেওয়ায়েতটি অধ্যয়ন করলে তা মুসলিম বিশ্বে মঙ্গোলদের আক্রমন সংক্রান্ত রেওয়ায়েত এর বলে মনে হতে পারে । ১ম পর্যায়ে মঙ্গোলরা আজারবাইজান পৌঁছে তা ধ্বংস করে দেবে । পরে ফোরাতে পৌঁছবে । এর মুসলমানরা তখন তাদের উপর বিজয়ী হবে । আর জালুত ঝর্ণা ও অন্যান্য স্থানে তাদের অনেকে নিহত হবে ।'
কিন্তু এ রেওয়ায়েতে ও পূর্ববর্তী রেওয়ায়েতের মাঝে সমন্বয় সাধন করলে উক্ত রেওয়ায়েতে উল্লিখিত তুর্কিরা রুশ জাতি হতে পারে । তাদের ১ম সমরাভিযান ২য় বিশ্ব যুদ্ধের আগে ও পরে এবং ইমাম মাহদী (আঃ) এর আবির্ভাবের নিকটবর্তী নিদর্শন সমূহ ও তাদের মাধ্যমে আজারবাইজান দখল করার আগে পরিচালিত হবে ।
তাদের ২য় সমরাভিযান জাজিরার দিকে পরিচালিত হবে । জাজিরা হচ্ছে ইরাক ও সিরিয়াকে বিভক্তকারী সীমান্তে কিরকিসিয়ার অদুরে অবস্থিত জায়গার নাম । সুফিয়ানির সাথে যুদ্ধ করার জন্য তারা সেখানে যাবে । আর রনাঙ্গনে মুসলমানদের বিজয়ী হওয়ার অর্থ হচ্ছে যে , তারা পরোক্ষভাবে বিজয়ী হবে অর্থাৎ তাদের অত্যাচারী শত্রুদের ক্ষয়ক্ষতি ও ধ্বংস হওয়ার মাধ্যমে এ বিজয় অর্জন করবে । কিরকিসিয়ার যুদ্ধ ক্ষেত্রে কোন হেদায়েতকারি সেনাদল থাকবেনা বা মুসলমানদের বিজয় আনবে এমন দল থাকবেনা ।
**তবে মহানবী (সঃ) ও ইমামদের দিক থেকে হতে পারে যে , এ যুদ্ধে অত্যাচারীরা নিজেদের সমর্থকদের হাতেই নিহত ও ধ্বংস হবে ।**
জাজিরাহ ও ফোরাত এলাকায় তুর্কীদের আগমন সংক্রান্ত যে রেওয়ায়েত বিদ্যমান যেখানে উল্লেখিত তুর্কগণ এর সম্ভাব্য অর্থ 'রুশ জাতি' হতে পারে ।
**কারণ ফিলিস্তিনের রামাল্লাহ ও এর সমদ্র উপকুল সমূহে রোমানদের (পাশ্চাত্য) আগমনের সমসাময়িক হবে তাদের অত্র এলাকায় হবে তাদের আগমন ।**
ইতিমধ্যে আমরা উল্লেখ করেছি যে , কিরকিসিয়া জাজিরার অদূরে অবস্থিত একটি অঞ্চল যা ' দিয়ারবাকর ' ও ' জাজিরা-ই - রাবিআহ ' নামে পরিচিত । সাধারনভাবে ঐতিহাসিক গ্রন্থে যে 'জাজিরাহ' শব্দের অর্থ বর্ণিত হয়েছে তা এ এলাকাকেই নির্দেশ করে । তবে জাজিরাতুল আরব বা অন্য কোন আরব উপদ্বীপ বোঝায়নি ।
হিজরী ৭ম শতাব্দীতে জাজিরাহ ও ফোরাতে তুর্কী- মঙ্গোলদের আগমনের সাথে এ বিষয়টি মোটেও সাঙ্ঘরষিক নয় । কারণ কতিপয় ব্যক্তি তুকি মঙ্গোলদের আগমনকে ইমাম মাহদী (আঃ) এর আবির্ভাবের নিকটবর্তী নিদর্শনাদির অন্তর্ভুক্ত করেছে । অথচ এর অন্তর্ভুক্ত হচ্ছে , জাজিরা এলাকায় তুর্কীদের আগমন ও কিরকিসিয়ায় সুফিয়ানির সাথে যুদ্ধ ।
তুর্কী -মঙ্গোলদের গোলযোগ ও বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি এবং মুসলিম দেশ সমূহে তাদের আক্রমন সংক্রান্ত রেওয়ায়েত সমূহে মহানবী (সঃ) -এর মুজিযা ও ভবিষ্যৎ ঘটনাবলীর সাথে সংশ্লিষ্ট রেওয়ায়েত সমূহে অন্তর্ভুক্ত ।
**ইমাম সাদিক (আঃ) -এর নিকট থেকে বর্ণিত , ' ইমাম মাহদী (আঃ) ১ম যে বাহিনী গঠন করবেন তা সে তুর্কীদের বিরদ্ধে প্রেরন করবেন । তাদেরকে পরাস্ত ও বন্দী এবং তাদের ধন-সম্পদ গনিমত হিসেবে গ্রহনের পর সে শাম দেশ অভিমুখে রওয়ানা হবেন ও তা জয় করবেন ।'
এ হাদিসের অর্থ , ইমাম মাহদী (আঃ) ১ম যে সেনাবাহিনী গঠন করে প্রেরন করবেন তাদের সাথে তিনি এ যুদ্ধে অংশ নেবেননা । কতিপয় রেওয়ায়েতে বর্ণিত , তিনি হিজাজ ও ইরাক মুক্ত করার জন্য ইরাকে প্রবেশ এবং বেশ কয়েকটি যুদ্ধের পর সেনাবাহিনী প্রেরন করবেন ।
এখানে তুর্কী বলতে তুরস্কের তুর্কীদের বোঝানো হতে পারে । তবে অপেক্ষাকৃত শক্তিশালী সম্ভাবনার ভিত্তিতে তুর্কগণ বলতে রুশ জাতিকে বোঝানো হয় যারা কিরকিসিয়ায় সুফিয়ানির বিরুদ্ধে যুদ্ধ করবে । কিন্তু কোন পক্ষই প্রতিপক্ষের বিরুদ্ধে জয়ী হবেনা ।
কতিপয় রেওয়ায়েতে বর্ণিত , ইমাম মাহদী (আঃ) এর হাতে তুর্কিরা ধ্বংস হবে । প্রচণ্ড বজ্রাঘাতে তাদের দেশ সম্পূর্ণ নিশ্চিহ্ন হবে ।
ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমানবিক অস্ত্রের মতো অস্ত্র সমূহ হতে পারে যার ধ্বংস ক্ষমতা বজ্রপাত ও ভুমিকম্পের অনুরুপ । সম্ভবত এ ঘটনা ইমাম মাহদী (আঃ) এর বিরুদ্ধে তাদের যুদ্ধ করার পর পরই ঘটবে । তুর্ক জাতির (রুশ ) ধ্বংস এত ব্যাপক হবে যে পরবর্তী রেওয়ায়েত সমূহে তাদের আর কোন উল্লেখ নেই ।
কেবল তাদের ২য় সমরাভিযানের পরবর্তী রেওয়ায়েতে "এরপর আর কোন তুর্কী বিদ্যমান থাকবেনা " এ লাইনটি উল্লেখ আছে । আর এ থেকে বোঝা যায় যে , তুর্ক শব্দটি 'রুশ' জাতিকে বোঝানো হয়েছে । ।কারণ এ ধরনের কথা কোন মুসলিম জাতির ক্ষেত্রে বলা হয়নি
সংগ্রহ - ইমাম মাহদী (আঃ) এর আত্মপ্রকাশ ( আসরে যুহুর )
লেখক -আল্লামা আলী আল কুরানী
অনুবাদক - মুহাম্মদ মুনির হসেন খান
২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১০:২৯
সরকার পায়েল বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ১১:৪৩
মুহাম্মাদ মাহফুজুর রহমান শরীফ বলেছেন:
@ সরকার পায়েল :
আপনার প্রোফইলে লিখা্-
ঈশ্বরই জ্ঞান , জ্ঞানই আত্মা।
মানুষ মাত্রই জ্ঞানী।
আমি মানুষ ,
আমার ঔরসে জন্মায় দেবতার কারিগর।
এর মানে কি?
২৬ শে মার্চ, ২০১৪ দুপুর ২:০১
সরকার পায়েল বলেছেন: অনেক কথা । যদি একটু সময় করে আমার ঈশ্বর এবং আত্মা নিয়ে পোস্টগুলো দেখেন হয়ত বুঝতে পারবেন । কারণ সেখানে এই বিষয়গুলো নিয়ে আমার ভাবনাগুলো ব্যখ্যা এবং শেয়ার করার চেষ্টা করেছি।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে মার্চ, ২০১৪ রাত ৯:৩১
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ইমাম মেহেদি সম্পর্কে ভাল একটা দিক দর্শন পাওয়া গেল