নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রথম যখন ইবোলা ভাইরাসটার নাম শুনলাম তখন তাৎক্ষনিক আম্রিকার যে তড়িৎ প্রতিক্রিয়া এবং আফ্রিকার এই ভাইরাস নিয়ে উবামার বিশাল মাথা ব্যথা যা রাশিয়া , ইরান , আই এস এর চেয়েও বেশী। অতি ভক্তি চোরের লক্ষণ বাঙালি হয়ে তাই আমার মনেও সন্দেহ হল প্রথমেই মনে হল এইডস ভাইরাসটি আম্রিকা তৈরি করে এবং তার অফিসিয়াল প্রমাণও আমি পূর্বে দিয়েছি। এই ভাইরসাটিও যথারীতি আফ্রিকা থেকে আসে বলে পশ্চিমা মিডিয়া প্রচার করে আজ ইবোলার বিষয়েও তাই বলছে। কিন্তু সন্দেহ হচ্ছে এই অতি ভক্ত চোর উবামা এবং আম্রিকার তাৎক্ষনিক তৎপরতায়। তার যেন বিষয়টি জানতো ভাইরাসটি বের হওয়ার সাথে সাথে সেখানে মেডিকেল টিম পাঠানো নানা বিবৃতি। যেখানে ২ জন আম্রিকার সাংবাদিক হত্যার পরে মাত্র ৩০০ জন সেনা ইরাকে পাঠানো হয় সেখানে আফ্রিকায় ৩০০০ সেনা পাঠানোর ঘোষণা দেয় উবামা।
পয়েন্ট এবং সন্দেহ এখানেই। ১. ইবোলা ভাইরাস প্রতিরোধে ডাক্তার, স্বেচ্ছাসেবী না পাঠিয়ে সৈন্য কেন পাঠানো হবে ? ( টেকনিক্যালি বলা হচ্ছে সেনা কর্মকর্তা সরাসরি সৈন্য বলছেনা ) সেনা কর্মকর্তা ভাইরাসের কি করবে ? তা আমার বুঝে আসেনা। তাও আবার ৩০০০ সংখ্যাটা নিঃসন্দেহে আশংকাজনক।
২. ইরান , রাশিয়া , আই এস এর মত বিষয়ের সাথে ইবোলা নিয়ে গুরুত্ব দেয়া এবং অতিরিক্ত সেনা সদস্য প্রেরন বিশাল একটি প্রশ্ন । কিন্তু রাশিয়া , ইরান এসব খবরের মধ্যে আই বিষয়টি তেমন আলোচিত হচ্ছেনা বা আম্রিকার কর্মকাণ্ড সুক্ষ ভাবে দেখা যাচ্ছেনা।
বরাবরের মত এখনও আমি বলব , ইবোলা আম্রিকার ল্যাব থেকে তৈরি ভাইরাস যা আফ্রিকায় ছড়ানো হয়েছে। এখন উদ্ধারের নামে সেনা সমাবেশ করবে তারপর জাতিগত এবং আঞ্চলিক বিভেদের নামে আফ্রিকা দখল ও সম্পদ লুটের পরিকল্পনা । এক কথায় পুঁজিবাদ বা চোরের ভাবনা।
আম্রিকা আসলে তার করা ভুলগুলো থেকে শিক্ষা নিচ্ছে না। সাথে জাতিসংঘের বা আম্রিকার মিত্ররাও একই সাথে ভুল করে যাচ্ছে। যা তাদের নিয়ে যাচ্ছে নিশ্চিত ধ্বংসের দিকে। আম্রিকা আর তার মিত্ররা মিলে সারা দুনিয়ায় চুরির যে ফন্দি করেছে তার নাম পুঁজিবাদ। নামে পুঁজিবাদ হলেও আসলে তা ক্ষমতা এবং অস্ত্র দিয়ে সম্পদ লুটের প্ল্যান।
কিন্তু এই প্ল্যান করে দেশে দেশে যুদ্ধ করে এবং যুদ্ধের পেছনে ব্যয় করে করে আজ পুরো পশ্চিম দেউলিয়া । পশ্চিমের কেবল কানাডা , অস্ট্রেলিয়া বাদে একটি দেশ নেই যার অর্থনৈতিক মন্দা নাই। তাও যেন তেন পর্যায়ের নয়। কবে কিভাবে এই মন্দা থেকে পশ্চিম বের হতে পারবে বা আদৌ পারবে কিনা তার কোন পরিষ্কার চিত্র বা উপায় পশ্চিমের কোন দেশ বা কারও কাছে নেই। কেবল আছে অস্ত্র এবং তা দিয়ে বাকী যে কয়টা টাকা আছে তা বাজি ধরে যুদ্ধ করার প্ল্যান।
পশ্চিমের মন্দার কথা বহুবার ব্লগে বলেছি কেউ বুঝেছে কেউ বুঝেনি কেউ হেসেছে। পশ্চিমের এত দূরে থেকে তাদের অর্থনীতি নিয়ে জানা সহজ কিন্তু বোঝা কষ্ট তাও এটি কোন আগ্রহের বিষয় না। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে , আম্রিকার ফিস্কেল ক্লিফ , শাট ডাউন যেখান থেকে এখন ওরা ফিরতে পারেনি । ব্রিটেন এখন তাদের অর্থনীতি দাড় করাতে যৌন ব্যবসা এবং অবৈধ মাদক ব্যবসার আয় তাদের বার্ষিক অর্থনীতিতে যোগ করছে। তারপর বলছে অর্থ নীতি কিছুটা ভালো হয়েছে। কি করুণ দশা। প্রত্যেকটি পশ্চিমা দেশের একই চিত্র।বিশেষ করে আম্রিকার মিত্র যারা তাদের।
অর্থনীতির এই দশার জন্য বেকার সমস্যা বা উৎপাদন যাই বলুক আমার ধারণা বিশ্বব্যাপী নানা সন্ত্রাস এবং যুদ্ধের পেছনে পশ্চিমের অর্থ ব্যয় মূল কারণ। কিন্তু আজও সেই ভুল শুধরে ওরা ঠিক পথে আসছে না। ওরা এখনও অন্যের সম্পদ দখল চুরি করার নানা পরিকল্পনায় ব্যস্ত।
হয়ত আমার ভাবনা ভুল হতে পারে কিন্তু যদি ঠিক হয় ওরা এখন ভর করছে আফ্রিকার উপর ওরা এখন আফ্রিকার সম্পদ চুরি করার ফন্দি করছে । আর তার প্রথম পদক্ষেপ ইবলা ভাইরাস ছড়ানো। খুব অবাক লাগে আম্রিকা বা পশ্চিমের মত এত উন্নত দেশ এত উন্নত সব মেধা অথচ কিভাবে তারা ধারাবাহিকভাবে ভুল করেই যাচ্ছে।
আফাগানিস্তান আক্রমন দখল , ইরাক দখল সারা মধ্যপ্রাচ্যে আন্দোলনে সহায়তা করা , যুগ যুগ ইসরাইল নামে পশ্চিমের একটি পরিকল্পিত ভৃত্যদের পালা সব মিলিয়ে যে পরিমাণ অর্থ পশ্চিম এসব বিষয়ের পেছনে ব্যয় করেছে , যে উদ্দেশ্যে ব্যয় করেছে তার লাভ কি তারা পেয়েছে ? লাভ পরে যে ব্যয় করেছে তা কি ফেরত নিতে পেরেছে ? পারেনি যদি পারত বা যা ভেবে পশ্চিম এই কাজগুলো করেছে তা যদি ঠিক হত তাহলে আজ পশ্চিমের বিত্ত এত পরিমাণ হত যে ওদের একজন শিল্পপতি মধ্যপ্রাচ্যের যে কোন একটি দেশ ক্রয়ের ক্ষমতা থাকত । কিন্তু আজ ওদের ব্যঙ্ক শূন্য।
আর সেই সুযোগ বুঝে আজ রাশিয়া , চীন মাথা চাড়া দিয়েছে। ওরা জানে এখন যদি পশ্চিমের বিষদাঁত না ভাঙ্গতে পারে তাহলে আর কখনই পারবেনা। পশ্চিমেরও আজ আর পেছানোর উপায় নেই । তাই যুদ্ধের ফল কি হবে জেনেও উবামা সহ তার মিত্রদের হম্বি তম্বির কমতি নেই। কিন্তু সত্য এই যে আজ যদি রাশিয়া বা চীন আম্রিকা/ব্রিটেনে পারমাণবিক অস্ত্র ফেলে পশ্চিমের সেই সামর্থ্য নেই যে ওরা ওদের সকল পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার করবে । তবে হ্যাঁ কিছু হয়ত পুরো শক্তির ২০-৩০ ভাগ ব্যবহারের ক্ষমতা এই মুহূর্তে পশ্চিমের আছে। কারণ অস্ত্র আছে কিন্তু তা ব্যবহারে যে অর্থ লাগবে তা নেই।
পশ্চিমের ইচ্ছা থাক বা না থাক ৩য় বিশ্বযুদ্ধে ওদের নামতেই হবে। রাশিয়া এমন একটা ভাব করছে আসলে ইউক্রেন একটা আঞ্চলিক সমস্যা কিন্তু পশ্চিম তাদের ধমকাচ্ছে। আর পশ্চিমও সেই ভাব করছে। আসলে রাশিয়া ভাতের হাড়ির ভাত টিপে টিপে দেখছে সেদ্ধ হয়েছে কিনা। পশ্চিম কি করতে পারে ? কতটুকু করতে পারে ?
রাশিয়া পশ্চিমে আঘাত করবেই কেবল হোম ওয়ার্ক করছে যে পশ্চিমের কতটুকু শক্তি অবশিষ্ট আছে । তারপর শুরু করবে হামলা হয়ত প্রথম রাশিয়াই হামলা করবে। কিন্তু পশ্চিম যদি এই দেশ দখলের পায়তারা না করে সারা পৃথিবীতে একটি সুন্দর পরিবেশ রেখে শিল্প, সামাজিক উন্নয়নে মনোযোগী হত তাহলে কি আজ এই পরিস্থিতি তৈরি হত।সারা পৃথিবীর সকল সম্পদের মালিক ;পশ্চিম একা হবে এমন ফালতু ফ্যান্টাসিতে আম্রিকা আর তার মিত্ররা কিভাবে ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর আজ অবধি ভুগছে । সেট একটি বিস্ময়।
তাদের এত নিরীক্ষা , এত পরীক্ষা এত গবেষণা কিন্তু কেউ বলল না বা ভুল ধরিয়ে দিলনা যে এভাবে রাতারাতি কখন পুরো পৃথিবীর মালিক তোমরা হতে পারবেনা বৃথা চেষ্টা করোনা। মধ্যপ্রাচ্যে যুগ যুগ ধরে ভুল করে আজ আবার আফ্রিকায় ঢুকছে সেই একই ভুল করার জন্য। কারণ চীন রাশিয়া আফ্রিকার সাথে ভালো ব্যবসা করছে।
আরে পাগল চীন , রাশিয়া তো আফ্রিকায় যুদ্ধ করতে যায়নি ব্যবসা করছে। ফলে তাদের অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধ হয়েছে। যে নীতি পশ্চিমের আবিস্কার তাই আজ চীন, ভারত , রাশিয়ার হাতিয়ার আর তা হচ্ছে পুঁজিবাদ। পশ্চিম পুঁজিবাদ মুখে বললেও আসলে তা ব্যবহার করেছে সম্পদ লুটে যা ব্রিটিশরা যুগ যুগ যাবত করে এসেছে সারা পৃথিবীতে। কিন্তু রক্ষা হয়নি আজ স্কটল্যান্ড বের হওয়ার পথে অল্পের জন্য রক্ষা পেয়েছে ভোটের হার ৪৫% আলাদা হওয়ার পক্ষে ছিল । পরিক্ষিত যে লুটের বা চুরির প্ল্যান খুব বেশী সময় সফল হয়না। সাময়িক হলেও ফল ভালো না । কিন্তু পুরো পশ্চিম সেই ব্রিটিশ চোরদের পথেই হেতে আজ দেউলিয়া।
কিন্তু অন্যদিকে পুজিবাদের সূত্র কাজে লাগিয়ে আজ চীন , রাশিয়া, ভারত ব্যবসা শিল্পের দিকে মনোযোগ দিয়ে আজ শীর্ষে। ব্রিকস ব্যঙ্ক সহ নানা পরিকল্পনা করে পুরো এশিয়াকে নিয়ে চীন নতুন অর্থনৈতিক জোন তৈরিতে সংকল্প বদ্ধ।
এখন আবার নেতাগিরি দেখাতে সিরিয়ায় আক্রমন করেছে । আম্রিকা নতুন আন্তঃ মহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্রের সফল পরীক্ষা চালিয়েছে পশ্চিমা মিডিয়া খুব ভাবে খবর প্রচার করছে। আমি মুচকি হাসি মনে হয় সাথে রাশিয়া আর চীনের গোয়েন্দারা আর পুতিন হাসছে । কারণ ওরা সত্য জানে পশ্চিমের পকেট শূন্য।
সবচেয়ে মজার বিষয় পশ্চিমের মিডিয়া সিরিয়া আক্রমণ , আম্রিকার ক্ষেপণাস্ত্র পরীক্ষা বিশাল ঢোল পেটাচ্ছে। কিন্তু রাশিয়া ইউরোপে গ্যাস সাপ্লাই বন্ধ করে দিচ্ছে ইউরোপ এখন কাতার ইরানের দ্বারস্থ গ্যাসের জন্য। অথবা রাশিয়া ইউরোপে গ্যাস সাপ্লাই বন্ধ করলে তার প্রতিক্রিয়া কত গভীর হতে পারে তা নিয়ে কোন প্রচার নেই। এমনিতেই আম্রিকা ব্রিটেনের মত জোচ্চোর ঠগবাজ জাতির সাথে তাল মিলিয়ে যুদ্ধ যুদ্ধ খেলতে গিয়ে ইউরোপের সকল দেশেরঅর্থনীতির বারোটা। এখন গ্যাস না পেলে বাকী শিল্প কারখানা বন্ধ এবং ষোল কলা পূর্ণ। এসব খবর কিন্তু খুব বেশী প্রচার হচ্ছেনা।
পুঁজিবাদ বা সমাজতন্ত্র নিয়ে আমার জানার সীমা খুব সীমিত এসবের প্রতি আমার তেমন কোন আগ্রহও নেই। কিন্তু আমার খুব সাধারণ জ্ঞানের ধারণা থেকে কিছু কথা বলছি। হয়ত ভুল হতে পারে আশা করি সবার আলোচনায় হয়ত তা বের হয়ে আসবে ।
আমার ধারণায় পুঁজিবাদ হচ্ছে একক সম্পদের মালিক হওয়া বা বিশেষ একটি শ্রেণীর কাছে সম্পদ চলে যাওয়া বা বিশেষ একটি শ্রেণীর সম্পদ অর্জন করা । সমাজতন্ত্র হচ্ছে সবার কাছে সম পরিমানে সম্পদ বণ্টন করা। অর্থাৎ পুঁজিবাদের যারা তারা নিজেরা সম্পদ অর্জন করে । আর সমাজতন্ত্রের যারা তারা চায় তাদের সম পরিমানে অম্পদ দেয়া হোক।
একটি হচ্ছে মেধা শ্রম দিয়ে অর্জন করা। আরেকটি কোন মেধা শ্রম দরকার নেই আমার কাছে সম পরিমানে সম্পদ আসবে। তাহলে পুঁজিবাদ যা বলে সমাজতন্ত্র তাই বলছে। পার্থক্য হচ্ছে বোঝার ক্ষেত্রে সমাজতন্ত্রও হচ্ছে ব্যক্তি পুজিবাদের কথা বলছে অর্থাৎ সবার কাছে বা প্রত্যেকের কাছে সম্পদ থাকতে হবে। খুব ভালো কথা তাহলে সমস্যা কি ? পুজিবাদের কোথাও কি বলা আছে নির্দিষ্ট কোন শ্রেণী , গোষ্ঠী বা ব্যক্তি সম্পদ অর্জন করতে পারবেনা ?
পুঁজিবাদ বলছে নিজের অর্জন করতে হবে সমাজতন্ত্র বলছে সম্পদ দিতে হবে। আমার অর্জন করতে হবে তা বুঝলাম কিন্তু আমাকে সম্পদ দিবে কে ? উত্তর সরকার বা শাসক গোষ্ঠী। কিন্তু তা একটি সীমিত পর্যায়ে যত খুশি তত না। কিন্তু আমি যদি আমার মেধা শ্রম দিয়ে বেশী সম্পদ অর্জন করতে পারি তাতে সমস্যা কি ?
আমার মতে সমাজতন্ত্র পরিশ্রমী একটি জাতি গঠনে অন্তরায় । কারণ এই তন্ত্র মানুষকে খুব বেশী সরকার নির্ভর বা পর নির্ভর করে তুলতে পারে। তাই শিক্ষা,চিকিৎসা, অন্ন, বস্ত্র , বাসস্থান এর মত মৌলিক বিষয়ে সমাজতন্ত্র ঠিক আছে কিন্তু প্রতিযোগীতা বা সম্পদ অর্জনের ক্ষেত্রে পুঁজিবাদ ঠিক আছে।
এখানে এই আলোচনা টুকু এই জন্য করলাম যে পুঁজিবাদ বা সমাজতন্ত্র কারো বিপক্ষে আমার অবস্থান নয়। ক্ষেত্র বিশেষে ২ টি মতবাদই প্রয়োজন। আমার অবস্থান সুস্পষ্টভাবে পশ্চিমা ভণ্ডামির বিপক্ষে যার নাম ওরা দিচ্ছে পুঁজিবাদ ।
পশ্চিমারা চুরি , প্রতারণা , ছাল চাতুরি , মিথ্যা , ঠগবাজীকে পুঁজিবাদ বলে চালিয়ে দিতে চায়। আজ সারা বিশ্বের যুদ্ধগুলোর দিকে তাকালে আমরা কি পাই ? কোন না কোন ভাবে প্রত্যেকটি জায়গায় পশ্চিমারা তাদের ধান্দা স্বার্থের জন্য সারা পৃথিবীর বিভিন্ন স্থানে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে। কখন শান্তির নামে , কখন নিরাপত্তার নামে পশ্চিমারা এই যুদ্ধগুলো করছে।
আজকে দেখুন তার করুণ দশা পুরো পশ্চিমের অর্থনীতি স্থবির হয়ে আছে। পৃথিবী চুরির পরিকল্পনায় বিশাল ফাঁক রেখে ওরা নানা দেশে যুদ্ধে তাদের অর্থনীতি শেষ করে দিয়েছে। আজকে যদি লক্ষ্য করি আই এস নামে মাত্র গজিয়ে ওঠা একটি নাম সর্বস্ব জঙ্গি গোষ্ঠীকে ওরা ব্যপক বিশাল প্রচার করে পুরো ন্যাটো সহ আরবের ৫ টি দেশ মিলিয়ে হামলা করছে । আসলেই কি আই এস এত বড় শক্তি ? যাদের পরাস্ত করতে পুরো ন্যাটো সহ আরও ৫ টি আরব দেশের মিলিত শক্তির প্রয়োজন হয় । মোটেই না।
এটি বেকুব পশ্চিমের অতি উর্বর মস্তিস্ক নিঃসৃত আরেকটি খাঁটি গোবর এবং গো- চনা ছাড়া কিছুই না।পশ্চিমের আর সেই শক্তি সামর্থ্য নেই যে এখন আরেকটি দেশকে আক্রমন করতে পারে। যদি পারত তাহলে বহু আগেই ইরান , সিরিয়াকে হামলা করত। কিন্তু তা না করে ফালতু একটা গোষ্ঠীর কথা বলে নামকা ওয়াস্তে কিছু হামলা করে দেখাচ্ছে দেখো আমরা এখনও অনেক ক্ষমতা রাখি । আর এই ভয় দেখাচ্ছে রাশিয়া চীনকে। কিন্তু রাশিয়া চীন এসব দেখে কেবল হাসে কারণ ওরাও জানে আজকের পশ্চিমের বাস্তবতা।
রাশিয়া চীন এই সুযোগ হাতছাড়া করবে বলে মনে হয়না । যে কোন সময় ওরা সরাসরি আম্রিকা বা ব্রিটেনে হামলা করতে পারে । হয়ত ভালো একটি সময়ের অপেক্ষা করছে । কিছু দিন আগে একটি পোস্ট দিয়েছিলাম ডলারের সম্ভাব্য পতন নিয়ে। যদি তাই সত্য হয় ডলারের পতন হয় আমার ধারণা ঠিক সে সময়েই রাশিয়া এবং চীন, আম্রিকা বা ব্রিটেনে পারমাণবিক হামলা করবে। আরও বহু আগে বলেছিলাম ৩য় বিশ্বযুদ্ধের মূল কারণ হবে অর্থনীতি।
২| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১:১৪
সরকার পায়েল বলেছেন: লিঙ্ক Further supporting this genetic engineering research claim, the U.S. government patented Ebola in 2010 and now claims intellectual property ownership over all Ebola variants. That patent number is CA2741523A1,
৩| ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪৭
আমি সাজিদ বলেছেন: পশ্চিম একদম বেকুব, ঠিক বলেছেন। আপনি চায়না রাশিয়ার বন্ধু পদ্মা পারের বাংলাস্টাইন।
৪| ২৬ শে জুলাই, ২০২৪ সকাল ৭:৪৭
আমি সাজিদ বলেছেন: : পশ্চিম একদম বেকুব, ঠিক বলেছেন। আপনি চায়না রাশিয়ার বন্ধু পদ্মা পাড়ের বাংলাস্টাইন।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা অক্টোবর, ২০১৪ রাত ২:০৭
সরকার পায়েল বলেছেন: WUC NEWS: Proof Of US Plan To Kill 90% Of World Population With Airborne Ebola?
Ebola Diagnosed In U.S. For The First Time