নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরকার পায়েল

মানুষ যা অনুভব করে তাই জ্ঞান।

সরকার পায়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

টিস্যু ব্যবহার করার পর ফেলে দেয়া হয়

১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৪:৩০

ছাত্রলীগের বেশ কঠিন একটি সাংগঠনিক নিয়ম আছে বিবাহিত কোন শিক্ষার্থী ছাত্রলীগ করতে পারবে না l এখনও কঠিনভাবে এই নিয়ম পালন করা হয় l কেউ লুকিয়ে বিয়ে করলে প্রকাশ হওয়ার সাথে সাথে সংগঠন থেকে বহিষ্কার করা হয় l এর একটি যুক্তিসঙ্গত কারন আছে অবিবাহিত তরুণরা কোন কিছু নয় মাথা ঘামায় না তাদের মাথায় রাজনীতি ঢুকিয়ে দিতে পারলে তারা তাই নিয়ে জীবন পর্যন্ত বাজি ধরে ফেলে l বয়সটাই তো এমন সব কিছু জয় করে ফেলবো ভাব!!

এই ছাত্রদের ইতিহাসের শুরু থেকেই রাজনীতির অন্যতম হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হচ্ছে l ইয়াং ফোর্স অনেকটা রাজনৈতিক দলের লাঠিয়াল হিসেবে ব্যবহার করা হয় l সৈন্য হোক আর ছাত্র হোক ব্যারাক অথবা বিদ্যালয়ের বাইরে এদের আনা হয় না l কারন এরা হুকুম পালন করতেই অভ্যস্ত হুকুম করতে নয় l তবু যদি দুই একজন সেই সীমা ভেঙে হুকুম করতে আসে তাকে রাজনীতির মাঠে টিকে থাকতে দেয়া হয় না l ছুঁড়ে ফেলে দেয়া হয় l অনেকটা টিস্যুর মত ব্যবহার করে ফেলে দেয়া হয় l

যতই চেষ্টা করো হুকুম হুকুম খেলা করো দিন শেষে মায়ের কোলেই ফেলে দিবে l তখন চীনা বাদাম খাইবা আর স্বপ্ন দেখবা আমিও একদিন রাজা হবো l নিজের অবস্থান বুঝে কথা বলা কাজ করা ভালো l এখন যে পরিস্থিতি কে শিকারি কে শিকার বোঝা মুশকিল মুহূর্তে ছক পাল্টে যাবে l কার কাঁধে কে বন্দুক রেখে কাকে টার্গেট করছে বা করবে তা বলা মুশকিল l এই ধরনের পরিস্থিতিতে সাধারণত অতি উৎসাহীদেরই ব্যবহার করা হয় l হচ্ছেও তাই l বুড়াগুলা মুখে কুলুপ দিয়ে বসে আছে কিছু পোলাপান দিয়া কথা বলায় l কথা বললে দায়িত্বশীল অবস্থান থেকেই কথা বলা উচিৎ সেটা গুরুত্ব থাকে l

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৯

এক্সম্যান বলেছেন: কথা ঠিক বলেছেন, সে জন্যেই আমি লেজুড়ভিত্তিক ছাত্র এবং প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির সম্পুর্ন বিরোধী। দেশ সংকটে পরলে ছাত্ররা এমনিতেই আন্দোলনে আসবে এবং সেই আন্দোলন সফলও হবে। আমি আশা করব বর্তমান সরকার লেজুড়ভিত্তিক ছাত্র এবং প্রাতিষ্ঠানিক রাজনীতির বিরোদ্ধে ব্যাবস্থা নেবেন এবং অস্ত্রবাজ ছাত্র নামধারীদের শাস্তীর ব্যাবস্থা করবেন।

২| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:১৫

নতুন বলেছেন: দেশের রাজনিতিক দলের ছাত্রসংঘটন গুলি কিভাবে রাজনিতি শেখায়?

তারা ছাত্রদের লাঠিয়াল বানায়।

ছাত্রদের রাজনিতি শেখানো বা পারসোনালিটি ঘটনের জন্য বিশ্বের অনেক দেশেই অনেক প্রোগ্রাম আছে, এগুলি আমাদের দেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে চালু করলেই চলে।

ছাত্রলীগ, ছাত্রদল বা শিবিরের লাঠিয়াল হবার দরকার নাই।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৮

সরকার পায়েল বলেছেন: সহমত কারো লেজুড়বৃত্তি নয় l

৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৯

সোনাগাজী বলেছেন:




গত ১৬ বছরে, ২ কোটি ছাত্রছাত্রী ছাত্রলীগের হাতে নির্যাতীত হয়েছে; সেটাকে কাজে লাগায়েছে "কোমলমতিরা"; ১৯৭২ সালে ছাত্র রাজনীতি বন্ধ না'করায়, এই মাফিয়ারা জাতিকে ধ্ংস করেছে।

১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৮

সরকার পায়েল বলেছেন: ছাত্র রাজনীতি বন্ধ আসলে সমাধান না l তবে সকল সরকারি আধাসরকারি সায়ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান রাজনীতি নিষিদ্ধ করা উচিৎ l কিন্তু ব্যক্তি রাজনীতি উন্মুক্ত থাকবে l

৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৮:৩০

জটিল ভাই বলেছেন:
ছাত্র রাজনীতিকে "না" বলা ঠিক হবে?

১৫ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫২

সরকার পায়েল বলেছেন: অবশ্যই না l কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে রাজনীতির বাইরে কারন সাধারণ শিক্ষার্থীর সবাই রাজনীতির বিষয়ে আগ্রহী নয় তাদের সমস্যা হয় l কিন্তু ব্যক্তিগত ভাবে ছাত্ররা রাজনীতি করার অধিকার রাখে কিন্তু অন্যের সমস্যা তৈরী করা অন্যায় l

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.