নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই প্রথম রাশিয়ায় ব্রিটেনের স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ ইউক্রেনের
এই প্রথমবারের মতো রাশিয়ার অভ্যন্তরে যুক্তরাজ্যের তৈরি দূরপাল্লার স্টর্ম শ্যাডো ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করেছে ইউক্রেন। বুধবার (২০ নভেম্বর) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যুক্তরাজ্য সরকার এ বিষয়ে কোন মন্তব্য করেনি। তবে প্রতিরক্ষা সচিব বলেছেন, ‘যুদ্ধক্ষেত্রে ইউক্রেনের নেয়া পদক্ষেপ তাদের নিজেদের পক্ষে কথা বলবে।’
এর আগে যুক্তরাষ্ট্রের তৈরি দূরপাল্লার আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম (এটাকমস) ক্ষেপণাস্ত্র রাশিয়ার অভ্যন্তরে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার পর যুক্তরাজ্যের তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইউক্রেন। কয়েকদিন আগে রাশিয়ার অভ্যন্তরে হামলা চালাতে ইউক্রেনকে দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহারের অনুমতি দেয় বাইডেন প্রশাসন l
এছাড়া মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনকে অ্যান্টিপারসনেল ল্যান্ডমাইন দিতেও সম্মত হয়েছেন বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে।
খেলা মনে হচ্ছে শুরু বস ‼️
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩০
সরকার পায়েল বলেছেন: আমি শান্তিবাদী না ভাই l আমি পুঁজিবাদ বিরোধী পুঁজিবাদ ধ্বংস করার সব কিছুর সমর্থক l আমি মনে করি তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ একমাত্র পথ পুঁজিবাদ ধ্বংসের l তাই মনে প্রাণে কামনা করি তৃতীয় বিশ্ব যুদ্ধ শুরু হোক l আমি পুঁজিবাদ ধ্বংসের লোক l
২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৩
সরকার পায়েল বলেছেন: আমার ধারণা বিশ্বের দ্বিতীয় পারমানবিক বোমা পরার স্থান লন্ডন এবং মারবে পুতিন ভাউ l আই লাভ পুতিন ‼️
৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১২:৩৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি কি সমাজতন্ত্রী নাকি?
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:০৯
সরকার পায়েল বলেছেন: না সমাজতন্ত্রেও ঝামেলা আছে সেখানেও কর্ত্তৃত্ববাদ l সরকারের হাতে সকল ক্ষমতা জনগনের ভাগ্যের একমাত্র নিয়ন্ত্রক থাকবে সরকার সে সকল সম্পদ বন্টন করবে এটিও আমার মতে শতভাগ পারফেক্ট না l মানুষের ভাগ্য নিয়ন্ত্রণ করতে পারে এক মাত্র ভূমি বা জমি l প্রথমে অর্থনীতির মূল নীতি পরিবর্তন করতে হবে অর্থনীতির মূল ভিত হবে কৃষি জমি l একটি দেশের অর্থনীতির চালিকা শক্তি হবে কৃষি কিন্তু শিল্প নয় l আমার মতে শিল্প বিপ্লব মানব সভ্যতার অভিশাপ l মানব সভ্যতার ধ্বংসের শুরুই হয়েছে শিল্প বিপ্লব দিয়ে l কৃষি আগে শিল্প পরে l বেশিরভাগ শিল্প বিলাসী বা ভোগবাদ নতুন নতুন ভোগের বা বিলাসী দ্রব্য উৎপাদন করে l যাই হোক অল্পে এত বড় বিশ্লেষণ দেয়া সম্ভব না সংক্ষেপে আমার ভাবনা শেয়ার করলাম l
৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৪
সরকার পায়েল বলেছেন: দেশের রিজার্ভ বা শিল্প উৎপাদন দিয়ে সে দেশের সম্পদ বা মুদ্রার মান নির্ণয় ভুল l দেশের মুদ্রার মান নির্ণয় করতে হবে সে দেশের খাদ্য উৎপাদন, খাদ্য রিজার্ভ, কৃষি জমির পরিমান, প্রাকৃতিক সম্পদের পরিমান দিয়ে l সোনা রুপা, ডলার বা যে কোন কাগজে মুদ্রা দিয়ে মুদ্রার মান নির্ধারন করাও ভুল এটি আমার মতবাদ l
৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:১৫
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনার মতবাদ নিয়ে কোন ব্লগ আছে? আগ্রহ পাচ্ছি অনেক!
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২২
সরকার পায়েল বলেছেন: না ভাই নিজের মত করে ভাবি চেষ্টা করবো পোস্ট দেয়ার l
৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:২১
সরকার পায়েল বলেছেন: অর্থাৎ এক কথায় সোনা রুপা বা ডলার বা যে কোন মুদ্রার স্থানে বসবে কৃষি সম্পদ এবং প্রাকৃতিক সম্পদ l অর্থনীতির মূল নীতি পরিবর্তন করণ সব কিছু এমনিতেই পরিবর্তন হয়ে যাবে l বলুন তো সরণ রুপা আমাদের কি কাজে লাগে একমাত্র অলংকার ছাড়া মানুষের কোন প্রয়োজনেই লাগে না l স্রেফ অন্যান্য ধাতুর মতই সাধারণ এক ধাতু মাত্র অথচ পুঁজিবাদের জন্মদাতারা এক আমাদের কাছে বিশাল মহার্ঘ বানিয়ে রেখেছে আমাদের সামনে তারপর এনেছে ডলার সব হচ্ছে জোচুরি ‼️ কৃষি সম্পদ আর প্রাকৃতিক সম্পদ হচ্ছে একটি দেশের মূল সম্পদ অথচ আমরা তা ধ্বংস করে কাগজের মুদ্রা আর সামান্য ধাতুর পেছনে ছুটছি গলদ সেখানেই l
৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৩৩
সরকার পায়েল বলেছেন: আপনার কৃষি সম্পদ, প্রাকৃতিক সম্পদ একমাত্র আপনার কেউ সেটা নিয়ে খেলতে পারবে না যা খুশি তাই করতে পারবে না ঠিক আপনার শরীর, চোখ, নাক কান, মেধার মত যেখানে কারো হাতক্ষেপ করার ক্ষমতা নেই l কিন্তু স্বর্ণা রুপা, মুদ্রা এসব নিয়ে যা খুশি করা সম্ভব l তাই যখন আপনার অর্থনীতি কৃষি আর প্রাকৃতিক সম্পদের উপর গড়ে উঠবে তাতে কেবল আপনার নিয়ন্ত্রণ থাকবে অর্থাৎ দেশের অর্থনীতি হবে শতভাগ টেকসই কোন মুদ্রা রিজার্ভ আছে নেই কিন্তু ধাতু আছে নেই তাতে কি আসে যায় ❓আমি খাদ্য স্বয়ংসম্পূর্ণ পর্যাপ্ত আমার প্রাকৃতিক সম্পদ ব্যস আমার কারো ধার ধারার দরকার কি? এভাবে ভাবলে হয়ত পরিবর্তন সম্ভব শিল্প একটি অভিশাপ l আজ ইউরোপের দিকে টাস্কন ভারী শিল্প হালকা শিল্পে তারা অনন্য কৃষি জমি নষ্ট করে তারা উম্মাদের মত শিল্প অঞ্চল গড়েছে কি লাভ আজ তাদের অর্থনীতির এই ভঙ্গুর দশা কেন?? ব্রিটানের কাছে আমেরিকার কাছে সোনার পাহাড় তাহলে ওদের এত দুর্দশা কেন? অর্থাৎ শিল্প সোনা এগুলো আপনার অর্থনীতির নিরাপত্তা দিতে অক্ষম l কিন্তু দিন শেষে কিন্তু হাড়িতে ভাত আছে কিনা সেটাই বড় প্রশ্ন আলমারিতে সম্পদ দিয়ে কিন্তু পেট ভরে না l
৮| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১:৪৪
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: বাংলাদেশের প্রেক্ষিতে এই মতবাদ কিভাবে এপ্লাই করবেন বা বাংলাদেশে সম্ভব এমন ভাবে চিন্তা করা?
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ২:০৩
সরকার পায়েল বলেছেন: বাংলাদেশে জন্য তো এটি হবে স্বর্ণ সুযোগ এটি হলে বাংলাদেশ হবে বিশ্বের অন্যতম ধনী দেশগুলোর একটি l বাংলাদেশ একটি ব দ্বিপ অঞ্চল সাগরের পলি দিয়ে যার জন্ম সুতরাং এটি বলার অপেক্ষা রাখে না বাংলাদেশের উর্বরতা কোন পর্যায়ের l আরব রাষ্ট্রগুলো ছাড়া আর কিছু সাগর দ্বীপ অঞ্চল ছাড়া এত সকল দেশের ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য l তবে আরব রাষ্ট্রগুলো প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ সেখানে প্রচুর জ্বালানি তেল আছে l অর্থাৎ মানুষের দৈনন্দিন জীবনে যা অত্যাবশ্যকীয় সে সকল পণ্য বা দ্রব্যই হবে অর্থনীতির নিয়ন্ত্রক যেমন - খাদ্য, জ্বালানি, কৃষি জমি, সামুদ্রিক সম্পদ, পান যোগ্য বা সুপেয় পানির উৎস (নদী নালা খাল বিল ), এ ধরনের সম্পদ l যখন আপনি এসবের উপর জোর দিবেন ধীরে ধীরে প্রকৃতিও সমৃদ্ধ হবে পরিবেশ দূষণ কমবে কারন শিল্প কারখানা কমে যাবে l আপনার ঘরে কয় মন ধান আছে সেটা গুরুত্বপূর্ণ আলমারিতে কত টাকা তা নয় l
৯| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ ভোর ৫:৫২
কামাল১৮ বলেছেন: আপনি আদিম সাম্যবাদের কথা বলছেন।কিন্তু সেখানে আর ফিরে যাওয়া সম্ভব না।মানুষ অনেকটা পথ অতিক্রম করে চলে আসছে।সমাজের গতি সামনের দিকে।উৎপাদন ব্যবস্থার যেই স্তরে আছে মানুষ তার পরের স্তর হলো সমাজতন্ত্র।কাজ অনুপাতে খাদ্য।
এখন চলছে পুঁজিবাদ।যার পুজি বেশি তার খাদ্য বেশি।বাকি পুজি দিয়ে ভোগ বিলাশে ডুবে থাকে।এখান থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৪ সকাল ৮:২১
সরকার পায়েল বলেছেন: খুব ভালো কথা l কিভাবে বের হয়ে আসবে?
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৪ রাত ১১:৪১
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: আপনি কারে সাপোর্ট করেন? বাংলাদেশের মানুষ পছন্দ করে স্বৈরাচার পুতিন কে কিন্তু অপছন্দ করে স্বৈরাচার হাসিনা কে! বাঙালির মন বোঝা বড়ো কষ্ট। আমি শান্তিবাদী লোক।