নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মানুষ

সরকার পায়েল

মানুষ যা অনুভব করে তাই জ্ঞান।

সরকার পায়েল › বিস্তারিত পোস্টঃ

NATO will be in trash box ‼️

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১২:২১

ইউক্রেন গায়া ভার মে ‼️ আব NATO তেরা কেয়া হোগা রে কালিয়া ‼️

ছবি কথা বলে অনেক কথা ‼️ আসুন ছবি দেখি আর ভাবি কি হতে যাচ্ছে ইউরোপের ভবিষ্যৎ ⁉️

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ রাত ১:২৪

কামাল১৮ বলেছেন: নিজের কথা ভাবুন।তাতে কাজ হবে।

২| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৫:৪১

কাঁউটাল বলেছেন: কামাল১৮ বলেছেন: নিজের কথা ভাবুন।তাতে কাজ হবে।

যদি ট্রাম্প আমেরিকা-ভারত সম্পর্ককে পুরোপুরি ব্যবসায়িক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখেন, তাহলে এই সম্পর্ক

কৌশলগত অংশীদারিত্বের পরিবর্তে লেনদেনভিত্তিক হয়ে উঠবে।

তিনি ভারতের বাজার আরও উন্মুক্ত করার জন্য চাপ দিতে পারেন, বিশেষ করে কৃষি ও উৎপাদন খাতে, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্যিক স্বার্থ রয়েছে। একই সঙ্গে, তিনি ভারতের রপ্তানির ওপর নতুন শুল্ক আরোপ করতে পারেন, যা তথ্যপ্রযুক্তি ও ওষুধ শিল্পে বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে।

সামরিক সহযোগিতা বাড়লেও তা অধিক মূল্যে এবং শর্তসাপেক্ষ হতে পারে, যেখানে ভারতকে আরও বেশি অর্থ ব্যয় করতে হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রের অস্ত্র ও প্রতিরক্ষা সরঞ্জাম কেনার জন্য। তবে কৌশলগত নিরাপত্তার নিশ্চয়তা কমে যেতে পারে, বিশেষ করে চীন বা পাকিস্তানের সঙ্গে উত্তেজনার সময়ে।

ট্রাম্প ভারতের ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারেন যাতে তারা আরও বেশি মার্কিন গ্যাস ও তেল কিনে এবং রাশিয়া বা মধ্যপ্রাচ্যের ওপর নির্ভরশীলতা কমিয়ে আনে।

একই সঙ্গে, ভারত যদি যুক্তরাষ্ট্রের স্বার্থের সঙ্গে পুরোপুরি সামঞ্জস্য না রাখে, তাহলে ট্রাম্প চীনের সঙ্গে সম্পর্ক মেরামতের চেষ্টাও করতে পারেন, যা ভারতের কূটনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করতে পারে।

ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে ভারতের ভূমিকাকে আরও জোরদার করতে বলা হলেও নিরাপত্তা নিশ্চয়তা কমে আসতে পারে, যেখানে ভারতকে এককভাবে চীনের মোকাবিলা করতে হতে পারে।

ট্রাম্প প্রশাসন মানবাধিকার বা গণতন্ত্র নিয়ে খুব বেশি মাথা ঘামাবে না, বরং রাজনৈতিক সিদ্ধান্তের চেয়ে ব্যবসায়িক চুক্তিগুলোকেই অগ্রাধিকার দেবে। ফলে, আমেরিকা-ভারত সম্পর্ক যদি ব্যবসায়িক ভিত্তিতে পরিচালিত হয়, তাহলে এটি অনিশ্চিত, স্বার্থনির্ভর এবং ভারতকে অতিরিক্ত কূটনৈতিক চাপের মুখে ফেলতে পারে।


৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ভোর ৬:১৭

কাঁউটাল বলেছেন: যদি ভারত বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করে এবং তাতে ব্যর্থ হয়, বিশেষ করে যদি তাদের লক্ষ্য থাকে একটি প্রো-ভারত সরকার প্রতিষ্ঠা করা, তাহলে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ ভূ-রাজনৈতিক পরিণতি ঘটতে পারে। যদি জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলো বুঝতে পারে যে ভারত গোপনে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ভারসাম্য নষ্ট করার চেষ্টা করছে, তাহলে ভারতবিরোধী মনোভাব আরও তীব্র হবে। বিশেষ করে সামাজিক গণমাধ্যম ও রাজনৈতিক মঞ্চে ভারতের বিরুদ্ধে প্রচারণা বেড়ে যাবে, যা বাংলাদেশে দীর্ঘমেয়াদে ভারতের প্রভাব কমিয়ে দেবে। ভারতের এই গোপন অপারেশন ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ সরকার আরও স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করতে পারে, যেখানে ভারতের ওপর নির্ভরতা কমিয়ে আঞ্চলিক ও বৈশ্বিক শক্তির সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর চেষ্টা করবে। বাংলাদেশ তখন চীন, রাশিয়া, তুরস্ক, মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে রাজনৈতিক ও সামরিক সহযোগিতা আরও গভীর করতে পারে।

ট্রাম্প প্রশাসন যদি বাংলাদেশকে কৌশলগতভাবে গুরুত্বপূর্ণ মনে করে এবং ব্যবসায়িক সম্পর্ক বজায় রাখতে চায়, তবে তারা হয়তো ভারতের এই অপচেষ্টাকে প্রকাশ্যে সমর্থন করবে না। বরং তারা বাংলাদেশকে স্থিতিশীল রাখার জন্য কূটনৈতিক পদক্ষেপ নিতে পারে, বিশেষ করে যদি বাংলাদেশ তাদের সঙ্গে বাণিজ্যিক চুক্তিগুলো সম্প্রসারিত করতে রাজি হয়। তবে, যদি ভারত যুক্তরাষ্ট্রকে বোঝাতে সক্ষম হয় যে বাংলাদেশে তাদের পদক্ষেপের কারণ হলো চীনের প্রভাব কমানো, তাহলে ট্রাম্প প্রশাসন হয়তো এ বিষয়ে প্রকাশ্যে নীরব থাকবে। যেহেতু সরাসরি প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে, ভারত তখন অপ্রত্যক্ষ কৌশল গ্রহণ করতে পারে। এর মধ্যে থাকতে পারে অর্থনৈতিক চাপ, বাণিজ্যে শুল্ক বাড়ানো, নদীর পানি আটকে দেওয়া, বাংলাদেশের অভ্যন্তরে কিছু রাজনৈতিক ও সাম্প্রদায়িক উত্তেজনা উসকে দেওয়া, অথবা বাংলাদেশের শ্রমবাজারে প্রভাব খাটানো।

এই ঘটনার পর বাংলাদেশ সরকার গোয়েন্দা সংস্থাগুলো আরও সক্রিয় করবে এবং ভারতের সঙ্গে সব কৌশলগত চুক্তি পুনর্মূল্যায়ন করতে পারে। বিশেষ করে সীমান্ত নজরদারি, কৌশলগত নিরাপত্তা ব্যবস্থা, এবং অভ্যন্তরীণ নীতিতে পরিবর্তন আসতে পারে। যদি ভারত গোপনে বাংলাদেশে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টি করতে চায় এবং তা প্রকাশ হয়ে যায়, তাহলে চীন এবং রাশিয়া হয়তো বাংলাদেশকে আরও কৌশলগত সহায়তা দিতে আগ্রহী হবে। এর মধ্যে থাকতে পারে অর্থনৈতিক বিনিয়োগ বৃদ্ধি, সামরিক সহযোগিতা, এবং কূটনৈতিক সমর্থন। এটি দক্ষিণ এশিয়ার শক্তির ভারসাম্যে পরিবর্তন আনতে পারে।

যদি ভারতের গোপন destabilization অপারেশন ব্যর্থ হয়, তাহলে বাংলাদেশ আরও স্বাধীন নীতি গ্রহণ করবে এবং ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক দীর্ঘমেয়াদে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। বাংলাদেশ নিজেকে অধিক স্বাধীন কৌশলগত অবস্থানে নিয়ে যেতে পারে, যেখানে চীন, রাশিয়া, এবং মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলোর সঙ্গে সম্পর্ক আরও গভীর হবে। যুক্তরাষ্ট্র এই পরিস্থিতিকে কৌশলগতভাবে ব্যবহার করতে চাইবে, তবে ট্রাম্প প্রশাসনের মূল লক্ষ্য হবে বাংলাদেশের সঙ্গে ব্যবসায়িক সম্পর্ক বজায় রাখা। ভারতের জন্য এটি একটি বড় কূটনৈতিক ব্যর্থতা হয়ে উঠতে পারে, যা তাদের দক্ষিণ এশিয়ার নেতৃত্বের উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলবে।

৪| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:২৪

রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্য করা থেকে বিরত থাকলাম।

৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সকাল ৯:৪২

সৈয়দ কুতুব বলেছেন: ইউরোপ নিজের যোগ্যতায় টিকে যাবে।

৬| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৩

কথামৃত বলেছেন: প্রথমবারের মতো ইউক্রেনের বিরুদ্ধে জাতিসংঘে আমেরিকা ভোট দিল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.