![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভালবাসি মানুষ, অপছন্দ করি মানুষের নীচতা।
সকাল বেলা উঠেই পেপার পড়ার অভ্যেস আর তার সাথে চা না হলে তো পেপার পড়া জমেই না। পেপার উল্টোতেই আমার চোখ কপাল উপরে উঠল, কাশতে কাশতে চা আমার সারা শরীরে পড়ে গেল। মা আমাকে নোটিশ করে বলল
“ ভূত দেখেছ নাকি পেপারে”
আমি বললাম, “মা এটা তো ভূতের বাপ, ইহা সবাই দেখে, এই ভূত এখন মানুষ হয়ে গেছে, কেউ বোঝে, কেউ বোঝে না, আবার কেউ বুঝে এই ভূতকে মানুষের মত মানুষ বানানোর চেষ্টা করে”
যা হোক এবার মূল প্রসঙ্গে আসা যাক,
একটি বহুল প্রচলিত দৈনিক পত্রিকার এক পৃষ্ঠা জুড়ে একটি অ্যাড।
“২ গ্লাস হরলিক্স = ৬৬৬ গ্রাম ইলিশ মাছের সমান আয়রন”
“বেড়ে ওঠার ডোজ
রোজ রোজ”
“হরলিক্স তো রেগুলার খাবার কেন আপনি দিচ্ছেন না”
হতভম্ব হয়ে কিছুক্ষন চিন্তা করলাম, আচ্ছা এ ধরনের অ্যাড কি হরলিক্স আবিস্কারের দেশ ব্রিটেনে দেওয়া হয়।যা হওক এই বিষয়ে আলোচনা একটু পরে করব।আগে মূল বিষয়টা যানা প্রয়োজন।
আপনি যদি রেগলার প্রিন্ট মিডিয়া অথবা ইলেক্ট্রিক মিডিয়ার অ্যাডগুলো দেখে থাকেন তাহলে দেখবেন আপনি যাই খাবেন অথবা মাখবেন তার মধ্যেই ভিটামিন অথবা মিনারেল রয়েছে অথবা দুটো এক সঙ্গেই আছে। অ্যাডগুলো দেখে আপনার মনে হতে পারে ভিটামিন এবং মিনারেল খুবি দুর্লভ বস্তু এবং আপনাকে ভিটামিন এবং মিনারেল বিশাল পরিমানে ফুড সাপ্লিমেন্ট (খাবারের সম্পূরক)আকারে নিতে হবে।
চলুন ভিটামিন এবং মিনারেল সম্পর্কে কিছুটা জানা যাক।
ভিটামিন
ভিটামিন হচ্ছে জৈবিক পদার্থ যা মানুষের জন্য খুব কম পরিমানে প্রয়োজন হয় শরীরের নির্দিষ্ট কিছু কোষীর কাজ সম্পাদনের জন্য। মানুষের দেহ ভিটামিন তৈরী করতে পারে না, সুসাস্থের জন্য ভিটামিনগুলোকে আমাদের প্রতিদিনের খাবারের সাথে নিতে হয়।
মিনারেল
মিনারেল হচ্ছে অজৈবিক যা মানুষের দেহের গঠনমূলক পদার্থ, এটি এনজাইম এর বিশ্লেষনে সহকারি হিসেবে কাজ করে, স্নায়ুর সঞ্ছালনে সাহায্য করে, অম্ল এবং ক্ষারকের সাম্যবস্থা রক্ষা করে । মানুষের দেহ মিনারেল তৈরী করতে পারে না, প্রত্যেকটি মিনারেল প্রতিদিন খাবারের সাথে একটি নির্দিষ্ট পরিমানে নিতে হয়।
FDA(Food & Drug Administration-America) নির্দেশনা
“There are many good reasons to consider taking vitamin supplements, such as over-the-counter multivitamins. According to the American Academy of Family Physicians (AAFP), a doctor may recommend that you take them:
• for certain health problems
• if you eat a vegetarian or vegan diet
• if you are pregnant or breastfeeding
supplements may be useful when they fill a specific identified nutrient gap that cannot or is not otherwise being met by individual’s intake of food.”
অর্থাৎ, ভিটামিগুলো সাপ্লিমেন্ট আকারে উপরে উল্লেখিত কন্ডিশনে উপকারি হতে পারে কিন্তু এর উপকারিতা প্রমানিত নয়। আর নরমাল কন্ডিশনে তো নেয়ার প্রশ্নই আসে না। আরো ভয়ংকর তথ্য আছেঃ
“As is the case with all dietary supplements, the decision to use supplemental vitamins should not be taken lightly, says Vasilios Frankos, Ph.D., Director of FDA’s Division of Dietary Supplement Programs”.
যদি ভিটামিগুলো প্রয়োজনের অতিরিক্ত নেওয়া তাহলে এটা প্রমানিত যে আপনার নিম্ন বর্নিত সমস্যাগুলো হতে পারেঃ
Fat-soluble Vitamins
• A (retinol, retinal, retinoic acid): Nausea, vomiting, headache, dizziness, blurred vision, clumsiness, birth defects, liver problems, possible risk of osteoporosis. You may be at greater risk of these effects if you drink high amounts of alcohol or you have liver problems, high cholesterol levels or don’t get enough protein.
• D (calciferol): Nausea, vomiting, poor appetite, constipation, weakness, weight loss, confusion, heart rhythm problems, deposits of calcium and phosphate in soft tissues. If you take blood thinners, talk to your doctor before taking vitamin E or vitamin K pills.
Water-soluble Vitamins
• B-3 (niacin): flushing, redness of the skin, upset stomach.
• B-6 (pyridoxine, pyridoxal, and pyridoxamine): Nerve damage to the limbs, which may cause numbness, trouble walking, and pain.
• C (ascorbic acid): Upset stomach, kidney stones, increased iron absorption.
• Folic Acid (folate): High levels may, especially in older adults, hide signs of B-12 deficiency, a condition that can cause nerve damage.[1]
আপনার যকৃৎ নষ্ট হয়ে যাওয়া থেকে শুরু করে, প্যারালাইজড, হার্ট এর সমস্যা হতে পারে।
হরলিক্স কি?
বাংলাদেশে যে হরলিক্সটি পাওয়া যায় সেটি হচ্ছে ফুড ফরটিফাইড। পাওডার দুধ, গম এবং বার্লির সংমিশ্রনে তৈরী হরলিক্সে বাহির থেকে ভিটামিন এবং মিনারেল অ্যাড করা হয়েছে ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসেবে। হরলিক্স প্রস্তুকারি কোম্পানি হচ্ছে GlaxoSmithKline(GSK)।[2]
“২ গ্লাস হরলিক্স = ৬৬৬ গ্রাম ইলিশ মাছের সমান আয়রন"
“বেড়ে ওঠার ডোজ
রোজ রোজ”
“হরলিক্স তো রেগুলার খাবার”
যেই ভিটামিন এবং মিনারেলগুলো উপকারি কিনা নিশ্চত নয় বরং অতিরিক্ত নেওয়ার কারনে সমস্যা হতে পারে সেগুলো আজ মানুষের সামনে অত্যন্ত আকর্ষনীয় কায়দায় ভুল তথ্য দিয়ে মানুষের সামনে তুলে ধরা হচ্ছে।
“বেড়ে ওঠার ডোজ
রোজ রোজ”
কতটুকু ভয়ংকর এই অ্যাডটি। ফুড সাপ্লিমেন্টগুলোর যেখানে কার্যকারিতা প্রশ্নবিদ্ধ সেখানে এগুলোকে রেগুলার খাবার আর ডোজ(কার্যকরি পরিমান) হিসেবে পরিচিত করানো হচ্ছে।
হরলিক্স আবিস্কারের দেশ ব্রিটেনের অ্যাডগুলো দেখলামঃ
“Horlicks doesn't just taste great; one mug contains 12 essential vitamins and minerals and is a rich source of Vitamin D - an essential aid to calcium absorption”.
“Horlicks contains a wide range of vitamins and minerals. Dr Frankie Phillips - an independent Nutrition Consultant and Registered Dietician - gives you the good news about how these vitamins and minerals are essential for wellbeing.
We all need a variety of essential vitamins and minerals to carry out important roles to keep us well”. [3]
অ্যাডগুলোতে কোথাও লেখা নেই
“বেড়ে ওঠার ডোজ”
“Stronger, Taller, Sharper”
“২ গ্লাস হরলিক্স = ৬৬৬ গ্রাম ইলিশ মাছের সমান আয়রন”
এই অ্যাডগুলো তারা সাবকন্টিনেন্ট ছাড়া অন্য কোথাও দেয় না। কারন তারা সেই দেশে নিষিদ্ধ হয়ে যাবে।
আরো চমকপ্রদ তথ্য আছে।
২০০৪ সালে ডেনমার্কে হরলিক্স নিষিদ্ধ করা হয় অতিরিক্ত ভিটামিন এবং মিনারেল ব্যবহারের কারনে।[4]
UK-তে “Stronger, Taller, Sharper”এই অ্যাডটি নিষিদ্ধ করা হয় ২০০৮ সালে তাও বাংলাদেশী টেলিভিশন এনটিভি এটি প্রচার করেছিল।
আরো মজার বিষয় হল ইউকের হরলিক্সটি ফুড ফরটিফাইড নয়। মানে এতে অতিরিক্ত কোন ভিটামিন অথবা মিনারেল অ্যাড করা হয়নি।[5]
Stronger, Taller, Sharper এখন প্রমানিত?
“এটা প্রমানিত যে হরলিক্স বাচ্চাদের আরো Stronger, Taller, Sharper করে”
প্রথমে নিজকে প্রশ্ন করলাম এই research ইন্ডিয়াতে কেন হোল, ইউকেতে কেন হল না।
ইন্ডিয়া হচ্ছে সেই দেশ যারা সমগ্র পৃথিবীর ৭৫ ভাগ ভেজাল ঔষধ পৃথিবীতে রপ্তানি করে। যাদের ফুড এবং ড্রাগ পলিসি সবচেয়ে দুর্বল।
এটা এমনি একটি research যা GlaxoSmithKline ইন্ডিয়া আর বাংলাদেশে ব্যবহার করে তাদের ইউকের ওয়েবসাইটে এ রকম কোন তথ্য নাই।
দুই দেশ দুই নীতি?
Pharmacy-তে একটি টার্ম কমন ব্যবহার করা হয় Slow poisoning এটা অনেকটা Arsenicosis এর মত মানে আপনি পানির সাথে বিষ খাচ্ছেন কিন্তু তৎক্ষনাত বুঝবেন না ।বুঝবেন ৫-১০ বৎসর পরে। নাহ আমি খাবারের বিষের কথা বলছি না এটি হচ্ছে চিন্তার পচন।মানুষকে চিন্তা খাওয়াতে পারলে সে সব খায়।
আমার এখনও মনে আছে আমাদের বাপ-দাদাদের সময় সফট ড্রিংসগুলো অতিথি আপ্যায়ন এর মধ্যে সীমাবদ্ধ ছিল কিন্তু আমাদের জেনারেশন সেইটাকে রেগুলার পানীয় হিসেবে গ্রহন করল। তারা মদকে ধরল সেলিব্রশনের একটি উপায় হিসাবে।আমাদের পরবর্তি জেনারেশন হয়তবা used to হয়ে যাবে।
বিউটি প্রডাক্ট ফেয়ার এন্ড লাভলীকে দেখে এক সময় আমরা গালি দিতাম। কিন্তু সেই ফেয়ার এন্ড লাভলী এখন “ফেয়ার এন্ড লাভলী এন্ড ফেয়ার লাভলি” হয়ে গেছে। এবং বাজারে এখন বিউটি প্রডাক্ট ছাড়া আসলে অন্য প্রডাক্ট পাওয়া খুবি ভার।
হরলিক্স এক গ্লাস থেকে দুই গ্লাস হয়ে গেছে।
পারফিউম আর ডিওড্রেন্ট এর অ্যাড দেখলে তো গলায় ফাসি দিতে ইচ্ছে করে।
একটা সময় পৃথিবাকে ব্রিটিশরা colonization মাধ্যমে চালাত। সেই colonization হয়তবা শেষ হয়ে গেছে। কিন্তু আমাদের চিন্তাকে যে colonized করে ফেলছে সেটা কী আমরা বুঝি?
Reference
1. Click This Link
2. http://www.gsk.com.bd/products/
3. http://www.horlicks.co.uk/health/
4. Click This Link
5. http://news.bbc.co.uk/2/hi/uk_news/7683259.stm
মেহেদী মুর্তজা
বি. ফার্ম. ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভারসিটি
https://www.facebook.com/notes/mehedi-murtoza
২১ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ। আসলেই আমাদের সচেতন হতে হবে এসব অপ্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকর জিনিসের বিরুদ্ধে।
২| ২২ শে মে, ২০১২ সকাল ১০:০৭
জন ঢাকা বলেছেন: অনেক কাজের টিউন। শেয়ার দিলাম
২২ শে মে, ২০১২ সকাল ১০:৪০
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ শেয়ার এবং মন্তব্য করার জন্য।
৩| ২২ শে মে, ২০১২ দুপুর ২:৫৪
বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: টিভিতে হরলিকসের ঐ এ্যাডটা দেখতেই মনে হয় .... কতটা ইমোশন নিয়া বানাইছে , পাবলিকরে(শিশুদের) খাওয়াই ছাড়বো । যে শিশু ঐটা খাবেনা সেই শিশুর লাইফ যেন শেষ হয়ে যাবে!!!!!
পোষ্টে ++++++++++
২৩ শে মে, ২০১২ রাত ৮:১৫
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: বাংলাদেশে বিজ্ঞাপনের ক্ষেত্রে কেউ কোন নিয়ম মানে না, একটা সভ্য দেশে যেটা কাম্য নয়। কি বলব, হরলিক্স এর এড তো সবচেয়ে ফাউল। উন্নত দেশে এড এ কোন কিছু Claim করতে গেলে সেটা আগে প্রমান করতে হয়। যেটা প্রমান করতে পারে না সেটা প্রচার ও করতে পারবে না।
কিন্তু আমাদের দেশের এড গুলোতে কিছু Scientific Language ব্যবহার করে এমন এড তৈরি করে যে মানুষ সেটা দেখে Confused হয়ে যায়।
উদাহরন হিসেবে বলব হরলিক্স এর একটি এড এর কথা দেখানে Claim করা হয়েছে যে হরলিক্স খেলে বাচ্চারা দ্বিগুণ বেড়ে ওঠে (৩ ইঞ্চি আর ৬ ইঞ্চি)। এইটা নাকি আবার বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমানিত!!
এখন আমার প্রশ্ন হচ্ছে যারা এডটা করেছে তারা কি জানে না বিজ্ঞান কি? কিভাবে কোন কিছু বৈজ্ঞানিকভাবে প্রমান করতে হয়??
এই এডটিতে ইচ্ছাকৃতভাবে ভুল তথ্য প্রদান করা হয়েছে, যেটার সপক্ষে বেশ কয়েকটি যুক্তি দেওয়া যায়। কিন্তু শুধুমাত্র একটি যুক্তি দিয়েই এই এডটিকে ভুল/মিথ্যা প্রমান করা যায়। সেটা হচ্ছে বাচ্চার লম্বা হওয়ার ক্ষেত্রে হরলিক্স খাওয়া বা না খাওয়া তেমন কোন প্রভাবই ফেলে না, যদি বাচ্চাটির বাবা মা দুজনই লম্বা হন তাহলে জেনেটিকভাবেই ছেলেটিও লম্বা হবে। আর যদি বাবা মা খাটো হন, তাহলে হাজার গ্লাস হরলিক্স গুলে খেলেও বাচ্চাটি বেশি লম্বা হবে না!!
তাই আসুন আমরা আর একটু সচেতন হই এসব অপ্রয়োজনীয় এবং ক্ষতিকর খাবারের বিরুদ্ধে এবং এসব Unethical এড এর বিরুদ্ধে।
৪| ২২ শে মে, ২০১২ বিকাল ৩:১০
মিন্ট বলেছেন: double standards
২২ শে মে, ২০১২ রাত ১০:২৬
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আসলেই। আসুন আমরা আরও একটু সচেতন হই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা ভেবে।
৫| ২২ শে মে, ২০১২ রাত ১১:০৫
রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: এক আটি কলমি বা পুই শাক খাইলে আপনি ৩ জার হরলিক্স এর শক্তি পাবেন, শাক খেয়েছন তো ?
বেড়ে ওঠার ডোজ
রোজ রোজ” !!!
২৩ শে মে, ২০১২ রাত ১২:০৬
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: জী ভাই আমি শাক খাই! আমার ছোটবেলা আমার মা আমাকে হরলিক্স নামক আশ্চর্য পানীয় দেননি, তবে আল্লাহ্র অসীম রহমতে আমার বেড়ে উঠতে কোন সমসসা হয় নি!!
৬| ২২ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২১
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: রাষ্ট্রপ্রধান বলেছেন: এক আটি কলমি বা পুই শাক খাইলে আপনি ৩ জার হরলিক্স এর শক্তি পাবেন, শাক খেয়েছন তো ?
বেড়ে ওঠার ডোজ
রোজ রোজ” !!!
সহমত।
আপনার লেখার সাথে একমত।
মায়েরা তো পাল্লা দিয়ে এইসব জিনিস সন্তানদের খাওয়ায় !!
২৩ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১০
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: হরলিক্স যে একেবারে খারাপ তা না, কিন্তু এটার বিপননের জন্য যেভাবে mis-information দিয়ে মানুষকে বোকা বানানো হয় সেটা আসলেই খারাপ।
৭| ২২ শে মে, ২০১২ রাত ১১:২৪
এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: এই পোষ্টের লিংক হরলিক্স কুম্পানী'র কাছে মেইল করলাম।
২৩ শে মে, ২০১২ রাত ১২:০৮
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: ধন্যবাদ! এখন হরলিক্স কোম্পানি কি বলে দেখা যাক.....
৮| ২২ শে মে, ২০১২ রাত ১১:৪৮
কালো হিমু বলেছেন: ধন্যবাদ সহকারে ++++++++++++++++++
২৩ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১০
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই!
৯| ২৩ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১৩
শিস্তালি বলেছেন: মজা পেলুম.. জিএসকে'র ব্র্যান্ড ম্যানেজার কে আপনার লেখা শেয়ার করলুম.... খুব ভালো হয়েছে লেখা... গ্রে এডর্ভাটাইজিংয়ের মাথাতেই এসব অদ্ভূত চিন্তা আসতে পারে :দ
২৩ শে মে, ২০১২ রাত ১২:২৭
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: সত্যি কথা বলতে কি লেখাটা আমার না, আমার ভার্সিটির এক পরিচিত ছোট ভাই এর। লেখাটা গুরুত্বপূর্ণ মনে হল বিধায় শেয়ার করলাম। আমি লেখার শেষে ওর নাম এবং লিঙ্ক দিয়ে দিয়েছি।
আমাকে স্বীকার করতেই হবে যে গ্রে এডগুলা ভালই বানিয়েছে, আমাদের মত অশিক্ষিত এবং অসচেতন জাতির জন্য এমন এড ই পারফেক্ট! তবে এগুলো ১০০% UNETHICAL and contains MIS-INFORMATIONS.
১০| ২৩ শে মে, ২০১২ ভোর ৪:৩০
নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী বলেছেন: দারুণ লেখা। ২০০৮ সনেও একবার এই বিষয়টা বৃটেনের আদালতে এসেছিল। বাংলাদেশের এ্যাড ভুল করে বৃটেনে দেখিয়ে ফেলে ধরা খেয়েছিল হরলিক্স এবং ম্যাগি[১]। বৃটেনের আদালতে এদের দেয়া বক্তব্য শুনে বিস্মিত না হয়ে পারি নি। তবে এখন আর তেমন একটা অবাক হই না।
[১] http://prothom-aloblog.com/users/base/niaz/14
২৩ শে মে, ২০১২ সকাল ৭:২০
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আপনার লেখাটির শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। আসলেই আমরা এখন আর কিছুতেই অবাক হইনা! এ দেশে সবই সম্ভব।
১১| ২৩ শে মে, ২০১২ সকাল ৯:০৩
বেঙ্গলেনসিস বলেছেন: গুরুত্বপুর্ণ লেখাটি লেখার জন্য অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাই। আমরা সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে এধরনের লেখা লিখে কিংবা অন্ততপক্ষে শেয়ার দিয়েও জনসচেতনতা বাড়াতে পারি।
২৩ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৩
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। আসুন আমরা আরও একটু সচেতন হই আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মের কথা ভেবে।
১২| ২৩ শে মে, ২০১২ সকাল ৯:১৫
অবয়ব বলেছেন: ধন্যবাদ লেখাটির জন্য।
আমাদের দেশীয় ফলমূল যেমন ডেউয়া, পেয়ারা, আমলকি, জাম এসব খেলে পরিমান ভিটানিজ আর খনিজ পাওয়া যায় তার কাছে এসব হরলিক্স বুষ্ট কিচ্ছু না। কিন্তু ফলগুলোর পক্ষে বিজ্ঞাপন দেয়ার কেউ নেই।
আরেকটা ধান্ধাবাজি হল মায়ের দুধের বিকল্প খাবার। বাচ্চাকে এসব কৌটার দুধ না খাওয়ালে যেন এরা বড়ই হবে না!
২৩ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। আমরা যদি নিয়মিত শাক-সবজি এবং ফলমূল সহ সুষম খাবার খাই তাহলে আমাদের আলাদা কোন SUPPLIMENT ই প্রয়োজন নেই।
আর আপনি আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের কথা বলেছেন। আসলে মায়ের দুধের কোন বিকল্প হয় না। কিন্তু বিভিন্ন এড এ এমনভাবে আমাদের ভুল তথ্য দেওয়া হয় যে আমরা মনে করি এসব কৌটার দুধের চেয়ে বাচ্চার জন্য ভালো আর কিছু নেই!!
১৩| ২৩ শে মে, ২০১২ দুপুর ১২:৫৭
ডোরা রহমান বলেছেন: আমাদেশের অভিজ্ঞ পুষ্টবিদরা কেন প্রতিবাদ করেন না যে বুঝি না! আরও কিছু খাবার দ্রব্যের বিজ্ঞাপন ভুল তথ্য ও মিথ্যার বাহার দেখলে মাথা ঠিক রাখতে পারি না।
এর সাথে যুক্ত হয়েছে কিছু রান্নার অনুষ্ঠানে পুষ্টি তথ্য দেয়া, উদ্যোগটা ভাল সন্দেহ নাই, কিন্তু বেশির ভাগ তথ্যই ভুল থাকে।
কিছুদিন আগে একটা রান্না অনুষ্ঠানে সেফ 'ডায়াবেটিক জুস' নামে একটা জুস তৈরী করে দেখালেন যাতে বেশ কিছু মিষ্টি ফল ও চিনি ব্যবহার করা হয়েছে।যেটা ডায়াবেটিক রোগীর জন্য নাকি উপকারী!!! অনুষ্ঠানের শেষে একজন ডাক্তারকে অতিথি হিসেবে আনা হয়েছে এসবের গুনাগুন বর্ণনা করার জন্য, ডাক্তার যখন বললেন এতে ব্যবহৃত কয়েকটি ফল ডায়েবেটিক রোগীর জন্য উপযোগী নয়, তখন সেফ বিভিন্ন ব্যাখ্যা দিতে লাগলেন এবং আরও যা বললেন তার সারমর্ম হল তিনি যা বলেছেন তাই ঠিক। ডাক্তারকে বেশ বিব্রত দেখাচ্ছিল।
এখন আমার প্রশ্ন হল একজন প্রতিষ্ঠিত সেফ কি ডায়াবেটিক সর্ম্পকে একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের চেয়ে বেশি জানেন??
২৩ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। তথ্য না দেওয়ার চেয়ে ভুল তথ্য দেওয়া অনেক বেশি ক্ষতিকর, তবে আমরা আশা করি আগামি দিনগুলোতে আমরা আরও বেশি সচেতন হব।
ডায়াবেটিক রোগীদের জন্য জুস তৈরি করলে এতে অবশই চিনি দেয়া যাবে না, এবং সব ধরনের ফলও ব্যবহার করা যাবে না। শেফ যাই বলুক না কেন, সেটা ভুল।
একজন অভিজ্ঞ ডাক্তার অবশই রোগ এবং রোগীর পথ্য সম্পর্কে একজন শেফ এর চেয়ে হাজারগুন ভালো জানেন। তাঁকে এভাবে বিব্রত করা মোটেই উচিত হয়নি।
১৪| ২৩ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬
গার্ডেড ট্যাবলেট বলেছেন: হোক তা টিভি বিজ্ঞাপন কিংবা প্রিন্ট মিডিয়া - যেকোনো মাধ্যমেই পণ্যদ্রব্যের প্রচারনায় প্রাবিধানিক মাপকাঠি বা আইনি কাঠামো ভোক্তা স্বার্থ সংরক্ষনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে যার অভাবে আমাদের প্রতিনিয়ত 'হরলিক্সের নামে' যা'ই পরিবেশন করা হচ্ছে তা'ই গিলতে হচ্ছে - বলা ভালো গিলতে বাধ্য হচ্ছি। আমাদের দেশের প্রেক্ষিতে সরকারী বা বেসরকারী উদ্যোগে এরকম একটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার বাস্তবতা অনস্বীকার্য যা বিজ্ঞাপন বা পণ্য প্রচারনায় মান সর্বোপরি ভোক্তা অধিকার সুনিশ্চিত করবে।
কেবল হরলিক্সই নয় ভোক্তা বিভ্রান্তির এই মহামারীতে ত্বক ফর্সাকারি ক্রিম থেকে শুরু করে সাবানের জীবানুমুক্তির কার্যকারিতা এমনকি জুস এবং পানীয়'র বিজ্ঞাপনগুলোও আক্রান্ত। আমাদের বিজ্ঞাপিত মানসিকতায় ফ্রুটিকার শুদ্ধতা প্রমানে মাছ বিক্রেতার চড় খাবার দৃশ্য হজম করি অবলীলায়!
উন্নত দেশগুলোতে কেবল স্বাস্থ্য বা খাদ্য সম্পর্কিত পণ্যের প্রচারের ক্ষেত্রেই আইনের কড়াকড়ি নয় কেবল। ভারতীয় চ্যানেলগুলোতে একটা পেইন্টের টিভিসিতে দেখা যায় তা নাকি ঘরকে জীবানু থেকেও সুরক্ষিত করে! আমি নিশ্চিত এই বিজ্ঞাপন আমেরিকা বা ইউরোপের দেশগুলোতে প্রচার ছাড়পত্র পাবে না আর পেলেও তা নিষেধাজ্ঞার শিকার হবে। যেমনটি হয়েছে Reebok এর EasyTone জুতোর বেলায়। Reebok এর প্রতিশ্রুতি ছিলো এই জুতো পায়ে দিলে নিতম্ব আর পা সুগঠিত হবে যা যুক্তরাজ্যের Advertising Standards Authority (ASA) মেনে নেয়নি বরং ক্রেতাদের বিভ্রান্ত করার অভিযোগে তাদের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ করে। আদালত এই মর্মে আদেশ দেয় যাতে কোনো ভোক্তা চাইলে জুতো ফেরত দিয়ে টাকা ফেরত নিতে পারে। খুব বেশিদিন আগের ণয় ২০১০ এর ডিসেম্বরের ঘটনা ছিল তা।
সবাই আইনের অনুপস্থিতির সুযোগ নেয়। বিজ্ঞাপন নির্মাতারা এই সুযোগ সদ্ব্যবহার করে মাত্র; সাথে পণ্যনির্মাতাদের ইচ্ছা আর অনৈতিক ইন্ধন। আসলে আমরা ভোক্তা অধিকার নিয়ে যতদিন উদাসীন থাকব ততদিন 'রোজ রোজ বেড়ে উঠতে' হরলিক্সই আমাদের ভরসা!
২৩ শে মে, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৫
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: ভাই আপনার সুচিন্তিত এবং সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি যে কথাগুল বলেছেন সেটা আমারও মনের কথা।
আমার মনে হয় আমাদের দেশে বিজ্ঞাপনের উপর কিছু শক্ত নীতিমালা করার সময় এসে গেছে। কেউ আইন অমান্য করলে সেটার জন্য কঠোর শাস্তিরও বিধান রাখা প্রয়োজন। কারন বাঙ্গালীকে ডাণ্ডা ছাড়া ঠাণ্ডা করা যায় না।
ভোক্তা অধিকার নিয়ে আমাদের সবারই সচেতন হতে হবে, আমার মনে হয় "This is High Time to DO it".
১৫| ২৩ শে মে, ২০১২ রাত ১১:১০
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: হরলিক্স কিন্তু পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে আছে এবং সবাই এটিকে একটি ভালো ফুড সাপ্লিমেন্ট হিসেবে গ্রহন করছে। এটিতে বিভিন্ন ভিটামিন এবং মিনেরালস আছে যেটা শরীরের জন্য উপকারি। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে ভিটামিন বা মিনেরালস এর পরিমান, হরলিক্স এ দুটোই আছে অতিরিক্ত পরিমানে (বাংলাদেশের Formulation এ)। অতিরিক্ত যেকোনো কিছুই আমাদের জন্য খারাপ হতে পারে।
তবে এটা ঠিক যে Water Soluble ভিটামিন গুলো সহজেই শরীর থেকে বের হয়ে যায়, তাই খুব বেশি সমস্যা হবে না। কিন্তু Oil Soluble ভিটামিন (A, D, E, K) সহজে শরীর থেকে বেরিয়ে যায় না এবং অতিরিক্ত পরিমানে শরীরে থাকলে নানান সমস্যা তৈরি হতে পারে। একটা ছোট বাচ্চার কি প্রতিদিন ৬৬৬গ্রাম ইলিশ মাছের সমান Iron দরকার??
কোন উন্নত দেশে কোন কিছু করলেই সেটা জায়েজ হয়ে যায় না, মেডিকেল Facts সব জায়গায়ই এক।
এই লেখাটির মূল উদ্দেশ্য হচ্ছে হরলিক্স এর Unethical এড গুলো সম্পর্কে সবাইকে সচেতন করা। হরলিক্স এর Quality এখানে মুখ্য ব্যাপার নয় (GSK is a well reputed Organization)।
হরলিক্স কোন বিষ নয়, তবে এর অতি আগ্রাসী এডগুলো অনেক ভুল তথ্যে ভরা। এসব ব্যাপারে আমাদের আরও অনেক বেশি সচেতন হতে হবে।
১৬| ২৪ শে মে, ২০১২ বিকাল ৫:০৪
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: +++++
২৪ শে মে, ২০১২ রাত ৮:৪৫
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: লেখাটি পড়ার জন্য এবং মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
১৭| ২৪ শে মে, ২০১২ রাত ৮:১৪
হাসান41554 বলেছেন: প্রথমে চিন্তা করসিলাম বহুত কিছু লিখব,কিন্তু আপনার লাস্ট কমেন্ট এর পর ইচ্ছা চলে গেসে, কথা হচ্ছে কোন দেশে কি পরিমান চাহিদা তার উপর নির্ভর করে কোন প্রোডাক্ট বানানো হয়, বাংলাদেশ এ বেশির ভাগ শিশুর মৃত্যুর কারন অপুষ্টি। আমাদের দেশের বাচ্চারা খাবারের সাথে ঠিক মত ভিটামিন ও মিনারেল নেয় না যার কারনে আমাদের দেশে এসব পন্নের প্রচার।আমাদের দেশে অপুষ্টির হার বেশি বলে আমাদের দেশে ভিটামিন ও মিনারেল এর পরিমান বাড়িয়ে দেয়া হয়।
তবে বাচ্চাদের ঠিক মত শাক সবজি খাওয়ালে আর এসবের দরকার হবে না।
তবে আমাদের দেশে এসব পন্নের মান নিয়ন্ত্রন আর ও কঠোর করা দরকার।
আমাদের সবার উচিত এসব বাইরের খাবার ( chemically prepared) খাবার না খাওয়ায়ে বেশি বেশি ফল- মূল খেতে দেয়া, কারন chemical কখন কার জন্য ভাল হয় না, এটার একটা side effect থাকেই।
আপনার লেখাটা অনেক ভাল হয়েছে।
২৪ শে মে, ২০১২ রাত ৯:০৩
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনি ঠিকই বলেছেন বাংলাদেশে অপুষ্টির হার অনেক বেশি। আমরা ছোট একটি গরীব দেশের বাসিন্দা। যেখানে মানুষ ঠিকমতো খেতেই পায়না সেখানে শুধুমাত্র দৈনিক খাবার থেকে প্রয়োজনীয় পুষ্টি নিশ্চিত করা বেশ কঠিন।তাছারা এখন তো সব ধরনের খাবারেই ভেজাল মেশানো হয়, শাকসবজি বা ফলমূল ও এর বাইরে নয়। সেক্ষেত্রে অনেক সময় ফুড সাপ্লিমেন্ট নেয়া যেতে পারে। তবে সেটাকে অবশই মান নিশ্চিত করতে হবে, এবং প্রয়োজনের অতিরিক্ত কোন কিছুই দেয়া যাবে না।
আর এমন কোন Claim ও করতে পারবে না যেটা বৈজ্ঞানিকভাবে অসত্য। আমার কাছে যেটা সবচেয়ে ভয়ানক মনে হয় সেটা হচ্ছে কিছু এড এ Artificial খাবারকে প্রাকৃতিক খাবারের বিকল্প হিসেবে দেখানো হয়। এটা সম্পূর্ণভাবে ভুল এবং এসব চটকদার বিজ্ঞাপন দেখে আমরাও ভুল পথে পা বাড়াই। আমাদের এখনই এসবের বিরুদ্ধে গণসচেতনতা গড়ে তুলতে হবে যাতে আমাদের পরবর্তী প্রজন্মের ভবিষ্যৎ বাধাগ্রস্থ না হয়।
শেষ কথা হচ্ছে যে, কোন কিছুর ভালো Effect থাকলে তার কিছু Side Effect ও থাকে!
১৮| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ১২:০০
মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সত্যি কইতেছি, এই এডটা দেখলেই আমার খালি ওগরে থাপড়াইতে ইচ্ছা করে !!
২৫ শে মে, ২০১২ রাত ১২:১৬
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ জহির ভাই, এই ধরনের এড দেখে মাঝে মাঝে আমারও মেজাজ খারাপ হয়ে যায়!
১৯| ২৫ শে মে, ২০১২ রাত ১০:০৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন: একটা আজাইরা অ্যাড!!
ইলিশ না খেয়ে নাকি হরলিক্স খেলেই চলবে!!
কি বুদ্ধি!!
২৫ শে মে, ২০১২ রাত ১০:৩৮
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার! Artificial খাবার কখনোই প্রাকৃতিক খাবারের বিকল্প হতে পারে না, একমাত্র বাংলাদেশ আছি বলেই এইসব আজাইরা এড আমাদের দেখতে হয়।
আপনি কিন্তু আমার খুবই পছন্দের একজন ব্লগার, আপনার "মুক্তির মন্দির সোপান তলে" লেখাটি আমার অসম্ভব ভালো লেগেছিল। ভালো থাকবেন।
২০| ২৪ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
নির্দোষ বলেছেন: মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: সত্যি কইতেছি, এই এডটা দেখলেই আমার খালি ওগরে থাপড়াইতে ইচ্ছা করে !!
২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪০
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: আমারও ভাই! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ!
২১| ২৮ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৪:১৮
ভাইরাস রেদওয়ান বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। সম্ভব হলে জাতীয় দৈনিকে প্রকাশের ব্যবস্থা করতে পারেন।
২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪১
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: ভাই পোস্টটা আমি লিখি নাই, আমার এক ছোট ভাইয়ের লেখা। এইটা অলরেডি ফেবুতে অনেক পেইজে শেয়ার করা হয়েছে।
২২| ২৮ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৩
তামীম বলছি বলেছেন: +++
২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪২
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: ধন্যবাদ!
২৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
তামীম বলছি বলেছেন: হরলিক্স খাওয়ার চেয়ে গ্রামের দিকে যে ভুট্টার গুরা, চালের গুরা বাচ্চাদের খাওয়ায়, সেটাই বেশী পুষ্টিকর। আমাদের শহুরে বাবা-মা'রা বাচ্চাদের বেশী যত্ন নিতে গিয়ে অজ্ঞাতে ক্ষতিই করে ফেলছেন।
২৮ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৩
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: ঠিক বলেছেন। না জেনে আমরা আসলেই এমন অনেক কিছু খাচ্ছি যেগুলো আসলে আমাদের ভালর চেয়ে খারাপই বেশী করছে। তাই গ্রামের একটা বাচ্চা শহরের একটা বাচ্চার চেয়ে অনেক কষ্টসহিষ্ণু হয়!
২৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:৫১
কিংশুক০০৭ বলেছেন: Say No to Horlicks......
০২ রা আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৫৮
নিস্প্রভ নীল বলেছেন:
২৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৩৯
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: গুড পোস্ট। মিডিয়া এথিক্সের ধার ধারেনা কেউ।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সকাল ১১:১৫
নিস্প্রভ নীল বলেছেন: কিন্তু মিডিয়া এথিকস সবারই মেনে চলা উচিৎ!
২৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৩০
সড়সড়সড় বলেছেন: তামীম বলছি বলেছেন: হরলিক্স খাওয়ার চেয়ে গ্রামের দিকে যে ভুট্টার গুরা, চালের গুরা বাচ্চাদের খাওয়ায়, সেটাই বেশী পুষ্টিকর। আমাদের শহুরে বাবা-মা'রা বাচ্চাদের বেশী যত্ন নিতে গিয়ে অজ্ঞাতে ক্ষতিই করে ফেলছেন।
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে মে, ২০১২ সকাল ১০:৪৯
দা লর্ড বলেছেন: কি ভয়াবহ কথা।
অনেক কিছু জানলাম। লেখক এবং পোষ্টে +++ এবং +++