নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিজের মত যেমনই হোক সত্যতো সত্যই।

বিশ্বাসকে সত্য ভাবা আর, সত্যকে বিশ্বাস করা এক নয়। কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক সত্য সত্যই।

সাত্ত্বিক

আমি বিশ্বাস করি সত্য যতই অপ্রিয় হোক তা আলোই। আধার দিয়ে যেমন আলোকে ঢাকা যায় না তেমনি মিথ্যা যতই দাপটের সাথে প্রভাব দেখাক সত্যের কাছে তা একদিন পরাভূত হবেই। আধার যত গাঢ় হয় আলো ততই প্রদীপ্ত হয়। বিশ্বাসকে সত্য ভাবা আর, সত্যকে বিশ্বাস করা এক নয়। কেউ বিশ্বাস করুক বা না করুক সত্য সত্যই। বিশ্বাস মিথ্যাকে সত্য করতে পারেনা। মিথ্যা সব সময়ই লেজকাঁটা।।

সাত্ত্বিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

“মধ্যযুগ” একটি ব্যঙ্গাত্বক শব্দ ;)

০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:১৯

আলহামদুলিল্লাহ!

আজ আমি আপনাদের টেনস্ পড়াতে এসেছি ভাবলে ভুল হবেনা।

আবার এটাও ভাবতে পারেন বাংলার সেই শব্দার্থের ক্লাস।

একটু আকটু ইসলাম শিক্ষা ক্লাস যদি কেউ মনে করেন তবে তাকে আর যাই হউক বেকুব বলা যায় না। আজব ব্যাপার বিষয়টিতে সামাজিক বিজ্ঞানেরও ব্যাপক উপাদান রয়েছে। এর সবকিছুর পিছনে আসলে মূল কাজ করবে আজকের মধ্যযুগ শব্দটির ক্যালকুলেশান।

যাই হোক! প্রফেসর টাইপের লেকচার জাতীয় কিছুই না যে আমাকে অজ্ঞ-মূর্খ্য বলে গালিগালাজ করতে হবে।



আজকাল “মধ্যযুগ” শব্দটির ব্যাপক প্রয়োগ + অপ প্রয়োগ, যেটাই হোক ব্যাপক আকার ধারণ করেছে।



আসুন দেখি কাল আমাদের বর্তমান নিয়ে কি আচরণ করে।

বর্তমান হল অতীতের আলটিমেট ঘটনা যেমন গতকালের বিবিসির সাক্ষাতকার আজ অতীত কিন্তু গতকাল এটা টাটকাই ছিল বৈ কি! আজ থেকে ৫০০ বৎসর পর যদি পৃথিবী ঠিকঠাক থাকে, তাহলে যা দাড়াতে পারে তা হলো আমাদের আজ আগামির মধ্যযুগ। আজকের শাহারিয়ার কবীররা আগামীর কাছে মধ্যযুগিও বরর্বর মানুষ এবং তাদের মতাদর্শও তাই। মধ্যযুগীও চিন্তাভাবনা! আর না হয় একটু সম্যান নিয়ে প্রাক আল্ট্রা মর্ডান দুনিয়ার মানুষ।



X( ভাই অতীত অতীতই এত ভনিতা করেন কেন? আসল প্যাচাল পারেন।



সরি! ভাই আসল প্যাচালে আসি। হ্যা! মধ্যযুগ এমন একটি শব্দ যার অর্থ সেই ......... পারিভাষিক অর্থ বলি?

X( ঠিক আছে, বলেন।



জি! ঠিক আছে। বর্তমানে যারা এই শব্দটি অবাধভাবে ব্যবহার করছেন তাদের পরিভাষায়, (যদি তারা তা প্রকাশ করতে চায় না) মধ্যযুগ বলতে তারা ইসলামী শাসন ব্যবস্থাকে বুঝান।



X( কি বলতে চান আপনি????? এত বড় কথা। আপনি ধর্মের অবমাননা করছেন। তারাকি কখনও বলেছেন, এ কথা?



ভাই তারা ইসলামের যে কোন অনুশাষনকেই মধ্যযুগীয় অনুশাষন বলেন। তের দফার কি এমন ছিল যে তারা মধ্যযুগ মধ্যযুগ আওরাতে শুরু করলেন!!!!



তবে এটা সত্য যে কেউ সরাসরি ইসলামের কোন বিধান কে হেয় করুক আর এ রকম কিছু শব্দ প্রয়োগ করে বিষয়টা একই। আর তা হলো ইসলাম বিদ্বেষী মনভাব তাদের আছে, যতই তারা নিজেদের পরমত সহিষ্ণু বলুক না কেন। অবাক লাগে যে বা যারা এগুলো বলছে তারাও সেই স্রষ্ঠাকেই সৃষ্টিকর্তা মানেন ‍যিনি এসব বিধি-বিধান দিয়েছেন। ‍যিনি সকল কিছুর বিধানই দিয়েছেন। তা হোক রাষ্ট্রের আর তা হোক ব্যক্তিগত।



অথচ এরাই আবার নামাজ পরে আর গদগদ করে বলেন, আমরা তোমারই দাসত্ব করি এবং তোমার কাছেই সাহায্য চাই। তুমি আমাদের সরল-সঠিক পথ দেখাও।



আর সালাম ফিরিয়েই তার বিধানকেই তুচ্ছজ্ঞান করেন।

আল্লাহ যাদের হিদায়াত দেন না, তারা কখনও হিদায়াত পেতে পারেন না।

নিশ্চয়েই আল্লাহ যারা সীমালঙ্ঘন করে তাদের হিদায়াত দেন না।

আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন। কেননা, আমরা আজ তার অধিকার নিয়েই টানাটানি করছি।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩৭

মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: আল্লাহ যাদের হিদায়াত দেন না, তারা কখনও হিদায়াত পেতে পারেন না।
নিশ্চয়েই আল্লাহ যারা সীমালঙ্ঘন করে তাদের হিদায়াত দেন না।

আল্লাহ সবাইকে ক্ষমা করুন। কেননা, আমরা আজ তার অধিকার নিয়েই টানাটানি করছি।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.