![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একদিন আমি হব অস্তিত্বহীন। কিন্তু আমার মানসসন্তানেরা চুপটি করে ঘাপটি মেরে পড়ে থাকবে আমার লেখনীর মাঝে। হয়তো কেউ দেখবে না তাদের, হয়তোবা কেউ কৌতুহলী হয়ে দেখবে কখনো। আর আমার সন্তানেরা, হয়তো অপাংক্তেয়, হয়তো কুলাঙ্গার, তবে তারা ঠিকই চিরকাল তাদের শরীরে বহন করে চলবে তাদের পিতার নাম- একদা অস্তিত্ববান যার মস্তিষ্কে বিদ্যুত্ স্পন্দন খেলে খেলে জন্ম হয়েছিল তাদের।
কুম্ভীর যবে উঠে আসে এ ডাঙায়,
অসহায় হোয়ে পড়ে ব্যাঘ্রের থাবায়।
ব্যাঘ্রমামা যবে নাবে নদীরও জলে,
লৌড়ের 'পরে থাকে ভয় কুম্ভীরচোয়ালে।
মৌয়াল যবে হাত দেয় মৌচাকে,
মৌমাছি আসে তেড়ে লাখে লাখে ঝাঁকে।
মস্তানের মস্তানি খাটে গলির চিপায়,
নবাবজাদারও সেথা বুক ধড়ফড়ায়।
সাংবাদিক যাচ্ছেতাই লিখে পত্রিকায়,
অপরের ভাবমূর্তির ১২টা বাজায়।
হাসপাতালে ডাঃই ঘোরাবে ছড়ি,
এ যেন তার ঠিক নিজেরই বাড়ি।
মস্তান আর সাংবাদিক হেথা পাত্তাও পায় না,
ডাঃভীতিতে ওড়ে প্রাণপঙ্খী ময়না।
চলে না সেথা তাদের মস্তানি স্বেচ্ছাচার,
ধোপা হোয়ে ধোলাইও যে দিতে পারে ডাক্তার।
মস্তানি স্বেচ্ছাচার কোর নিজ ঘরে,
ছাল যাবে পড়লে গদাম পিঠেরও পরে।
©somewhere in net ltd.