১| ১৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১২:৪১

উপদেশ গুরু বলেছেন: The Authorised Capital is the amount of capital which a limited company COULD issue.(10,000 shares of ৳1 each)
Paid up capital is the amount actually issued.(2842 shares of ৳1 each fully paid)

২| ১৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ১:০৩

ফালাক বলেছেন: অ

৩| ১৯ শে জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৭

ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: Authorized Capital (অনুমুদিত মূলধন) বলতে বুঝায় কোম্পানীর মুলধনের সীমা যে পর্যন্ত কোম্পানী মুলধন বাড়াতে পারে।কোম্পানী নিবন্ধনের সময় তার Authorized Capital (অনুমুদিত মূলধন) এর পরিমাণ নির্ধারন করে নিতে হয়। সময়ে সময়ে নির্ধারিত ফি প্রদান সাপেক্ষেAuthorized Capital (অনুমুদিত মূলধন) বড়ানো যায়। আর Paid-up Capital(পরিশোধিত মূলধন) বলতে বুজায় ইসুকৃত মুলধনের পরিমান যা কখনই Authorized Capital (অনুমুদিত মূলধন) এর বেশী হতে পারবে না। যেমন, একটি কোম্পানীর Authorized Capital (অনুমুদিত মূলধন) ১০০ টাকা হলে তার Paid-up Capital(পরিশোধিত মূলধন) ১০০ টাকার বেশী হতে পারবে না, যদি Paid-up Capital(পরিশোধিত মূলধন) ১০০ টাকার বেশী করতে হয় তাহলে প্রথমে Authorized Capital (অনুমুদিত মূলধন) ১০০ টাকা থেকে বাড়িয়ে নিতে হবে। সাধারনত কোম্পানীর মেমোরেন্ডাম এর ৫নং ক্লজে Authorized Capital এর পরিমান উল্লেখ করা থাকে । আর্টকেলের ও লিখা থকে। আর সময়ে সময়ে পরিশোধিত মুলধনের পরিমান কোম্পানীর অডিটেড হিসাব বিবরনী ও schedule X এ উল্লেখ করা থাকে।

৪| ২১ শে জুন, ২০১০ সকাল ১০:০৪

ব্লগ ৪১৬ বলেছেন: Paid-up থেকে Authorized Capital করার জন্য কোন সময়ের সীমা নেই। ব্যবধান কামানো বলে কোন কথা নেই। কোম্পানীর মুলধনের প্রয়োজনীয়তা থেকেই রাইট বা বোনাস শেয়ার ইস্যু করা হ্য়। ব্যবধান থাকলেই রাইট বা বোনাস শেয়ার ইস্যু হবে সেটা মোটেও ঠিক না।