নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ফরহাদের খেরো খাতা \n.........\n(লেখকের অনুমতি ব্যাথিত এই ব্লগের কোন লিখা কপি ও অন্য কোন মাধ্যমে প্রকাশ করা দন্ডনীয় অপরাধ।)

নেক্সাস

কে হায় . হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে চায়

নেক্সাস › বিস্তারিত পোস্টঃ

অসামাজিক ক্ষুধা ( অনুগল্প)

১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫



কাছরাপট্টি বেশ্যাপাড়া ! সরকারি খাস জমি। শহরের বুকে কম করে হলেও বিঘে দুই জায়গা। দিনের বেলায় সাধারণ মানুষ এই দিকটাই আসলে নাক উঁচা করে। বিবমিষা উগরে আসে। পবিত্র পোশাক অপিবত্র হয়। কিন্তু তাদের অনেকে রাতের অন্ধকারে এই দিকটায় কুঁই কুঁই করে কি যেন খুঁজতে আসে। ইমাম সাহেব নালতের বয়ান করেন, ঠাকুর মহাশয় ভৎসনা করেন- না সমাজটাকে বাঁচানো গেলনা। উচ্ছনে গেল সব। কিন্তু মেয়র সাহেব কিছুই বলেন না। তিনি শুধু দেখেন। দিন আর রাত, তার দৃষ্টি একি রকম। সে দৃষ্টিতে কাছরাপট্টির প্রতি কোন ঘৃণা নেই। আছে কেবলি ভালবাসা। কাছরাপট্টির দিকে তাকালে তার চোখ জ্বল জ্বল করে।

মোমেনা নাছোড় বান্দা। লুলা জব্বার যতই ধমকায় ততই সে বলে মন্ডলের বড় পোলা জগলু তার পেটের সন্তানের বাবা। মায়ের সাথে মন্ডল বাড়ি কাম করতে গেলে জগলু মোমেনারে তার ঘরে নিয়ে যায়, তারপর.......। কিন্তু মন্ডল পরিবারের অনুগত গ্রাম্য সালিশ সে কথা মানবে কেন? গরিবের নালিশ মানতে তারা বাধ্য নয়। "ফকিন্নির বাচ্চারা বড় লোকের সর্বনাশ করতে সব কিছুই পারে। মোমেনা একটা নষ্টা মেয়ে। ওরে গ্রাম থেইক্কা বের কইর‌্যা দেও জব্বার" বুড়ো আসির উদ্দিন রায় দেয়। এভাবে হাঁসুয়াকান্দি গ্রামের মন্ডল বাড়ির বড় ছেলে জগলু মন্ডল কে নিজের পেটের সন্তানের পিতা দাবি করে নষ্টা মেয়ের তকমা নিয়ে ঘরছাড়া হয়েছিল মোমেনা। এটা ১৫ বছর আগের কথা।
১৫ বছরে পদ্মা মেঘনার বুক চিরে বহু জল গত হয়েছে। মোমেনার গরিব মা বাপ দু'জনে পটল তুলেছে। হাঁসুয়া কান্দির মানুষ মোমেনার কথা ভুলিয়া গিয়াছে। মন্ডল পরিবার শহরের বিশাল আলিশান বাড়িতে জা্যগা করে নিয়েছে।


রাত দিপ্রহর । মেয়র জগলুল হোসেন মন্ডল তার বিশেষ কামরায় বসে ঘামছেন। মোমেনা বেঁচে আছে। বিকেলের দিকে লুলা জব্বার কানের কাছে মুখ নামিয়ে ফিস ফিস করে বলে গেল " মোমেনা এই শহরে আছে। কাছরাপট্টিতে গতর বেইচ্চা খায়। সে নিজের চোখে দেইখ্যা আসছে " রাতের সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে মন্ডল অস্থিরতা। সুন্দরী রক্ষীতা আর মদের বোতল আজ রাতে তাকে টানছেনা। তার মাথায় শুধু ঘোরপাক খাচ্ছে একটা ভয় - একটা পরিকল্পনা-মহা পরিকল্পনা। এক ডিলে দুই পাখি ! শুধু ভোরের প্রতিক্ষা। রাত পোহাবার কত দেরী??


ভোর হতে না হতেই প্রবল সামাজিক জোয়ার তেড়ে আসে কাছরাপট্টির জমিনে। ভেসে যায় বেশ্যামাগি-দের খুপড়ি ঘরগুলো । জোয়ারের পানিতে ভেসে উঠে কতগুলো মৌসুমি টুপি। একটা ব্যানার ভেসে উঠে "অসামাজিক কার্যকলাপ প্রতিরোধ কমিটি'' মেয়র সাহেব, মসজিদের ইমাম সাহেব, মন্দিরের ঠাকুর মশায়, গির্জার ফাদার সবাই আছেন জোয়ারের সন্মুখ ভাগে। আহা বেশ!বেশ!! এই না হলে জনপ্রতিনিধি!! এই না হলে সভ্য সমাজ !! ।
তারপর অপার্থিব পবিত্রতায় খাঁ খাঁ করে জেগে উঠে কাছরাপট্টির জমিন।যেন পদ্মার বুকে জেগে উঠা সোনালী চর।

আহা পবিত্র নগরী। জগলু মন্ডলের আলো জ্বলমলে রেষ্ট হাউজ। মুর্খ লোকেরা বলে কাছরাপট্টি হোটেল।তাকালে চোখ জুড়িয়ে যায়। কারও বিবমিষা হয়না। মাওলান সাহেব- ঠাকুর মশাই আর কথা বলেন না। রাত গভীর হলে হাই হিলে হিপ দুলিয়ে সুন্দরী ললনরা আসে। টুপি- ধুতি লুকিয়ে সেদিনের অনেক সমাজ বিপ্লবীও আসে। সাংবাদিক- উকিল মোক্তার সবাই আসে। তারপর হুইস্কির চনমনে গন্ধে আদিম উল্লাসে জেগে থাকে পবিত্র নগরীর প্রতিটি নেশাতুর রাত।

কেবল অলিতে গলিতে তখনো গুমোট অন্ধকারে গুমরে কাঁদে কতগুলো ভাসমান পেটের অসামাজিক ক্ষুধা।

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: চমৎকার গল্প!!
শেষ হয়েও হইলো না শেষ
রয়ে গেলো একটা মধুর আবেশ!!
ধন্যবাদ লেখক!

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৬

নেক্সাস বলেছেন: এটা অনুগল্প ভাইয়া। তাই আক্ষেপ টা থেকে যাবে। খুব ছোট করে ক্ষুধা কেন্দ্রিক সমাজের অসংগতি কে খোঁচা দেওয়ার চেষ্টা করেচি। ধন্যবাদ

২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬

থিওরি বলেছেন: চমৎকার লেখনি।
"কেবল অলিতে গলিতে তখনো গুমোট অন্ধকারে গুমরে কাঁদে কতগুলো ভাসমান পেটের অসামাজিক ক্ষুধা।"

ধন্যবাদ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০১

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনার মন্তব্যের জন্য

৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৯

সুমন কর বলেছেন: আপনার কবিতাই বেশী ভালো লাগে। !:#P

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:০২

নেক্সাস বলেছেন: হাহাহাহা সুমন। কবিতা তো সবসময় লিখি। একটু ভিন্ন চেষ্টা করলাম এই আরকি। ধন্যবাদ

৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কেবল অলিতে গলিতে তখনো গুমোট অন্ধকারে গুমরে কাঁদে মোমেনারা !

নতুন কোন পট্টিতে ঠাই হয় - নতুন নতুন মোমেনাদের, মন্ডলদের অসামাজিক ক্ষুধার পাপের ভার বইতে বইতে।

এইরাম লিখতে মনে হইল; এইডা কি ঠিক অইলে ;) :):)

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

নেক্সাস বলেছেন: ইয়েস মন্ডলদের ক্ষুধাই কিন্তু বদলে দেয় আমাদের সমাজের চিত্র। আজ যে মোমেনা কাল সে পতিতা। আজ যে ছাত্র কাল সে সন্ত্রাসী। আজ যে জায়গা খাস জনি কাল সে জায়গা মন্ডলের ব্যক্তিগত সম্পত্তি। কিন্তু মন্ডলদের এইসব ক্ষুধার বিচার হয়না। মন্ডলের আত্ম সৃষ্ট ক্ষুধা সামাজিক হয়ে গেছে। কিন্তু যেসব মোমেনারা পেটের দায়ে নিজের সর্বস বিলিয়ে দেয় সমাজ টাদের ঘৃনা করে, বিচার করে, বাড়ি ছাড়া করে। মোমেনাদের ঈশ্বর প্রদত্ত ক্ষুধা সমাজের চোখে অসামাজিক।

অনুগল্পে সল্প বর্নণ সুজে আমি সমাজের এই দ্বিমুখি চরিত্র কে খোঁচা দিতে ছেয়েছি

৫| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চলন বিল বলেছেন: গড ব্লেস ইউ

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

নেক্সাস বলেছেন: গড ব্লেস ইউ টুউ। ধন্যাবদ

৬| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ৮:৪২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: নির্মম সামাজিক বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলেছেন । তবে অার একটু গুছিয়ে লিখলে অারো ভালো হতো ।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:১৮

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ সাধু। অনুগল্প তাই গুছিয়ে লিখার ইচ্ছা থাকলেও সম্ভব হয়নি।

৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:২৬

বিপরীত বাক বলেছেন: কিন্তু তাদের অনেকে রাতের অন্ধকারে এই দিকটায় কুঁই কুঁই করে কি যেন খুঁজতে আসে।.........

কাছরাপট্টির দিকে তাকালে তার চোখ জ্বল জ্বল করে।........

ভোর হতে না হতেই প্রবল সামাজিক জোয়ার তেড়ে আসে কাছরাপট্টির জমিনে। ভেসে যায় বেশ্যামাগি- দের খুপড়ি ঘরগুলো । জোয়ারের পানিতে ভেসে উঠে কতগুলো মৌসুমি টুপি।...!........


তারপর অপার্থিব পবিত্রতায় খাঁ খাঁ করে জেগে উঠে কাছরাপট্টির জমিন।.......




কেবল অলিতে গলিতে তখনো গুমোট অন্ধকারে গুমরে কাঁদে কতগুলো ভাসমান পেটের অসামাজিক ক্ষুধা।......


এধরনের কাহিনীগুলো সবসময় এরকম অব্যক্ত কষ্টের হয় কেন বলতে পারেন??

" "" পতিতালয় হচ্ছে বাড়ির ড্রেন। বাড়ির ময়লা পানি এখান দিয়ে বেরিয়ে যায় ""'"''+---- ফজলুল কাদের চৌধুরী

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৩

নেক্সাস বলেছেন: অনুগল্প হচ্ছে অল্প কথার ফ্রেমে সমাজের কোন একটা ঘটনা বা অসংগতি কে মেটাফোর বা কৌশলে খোঁচা দেওয়া। যে যত ভাল লিখক এই ক্ষেত্রে তার মুন্সিয়ানা তত বেশী। প্রসংগত আমাদের চেনা গল্পকার হাসান মাহবুব ভাইয়ের এই ব্যাপারে মুন্সিয়ানা অসাধারণ।
আমি অত ভাল গল্পকার ন্ই। তাই যা চেয়েছি হয়তো তা আরো হৃদয়গ্রাহী হিসেবে তুলতে পারেনি। তবুও আপনি যে লাইন গুলো কোট করেছেন সেগুলো এই গল্পের মূল জায়গা। এই জন্য একজন যথার্থ পাঠক হিসেবে আপনাকে ধন্যবাদ।

৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ২:৩৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: তারপর অপার্থিব পবিত্রতায় খাঁ খাঁ করে জেগে উঠে কাছরাপট্টির জমিন।যেন পদ্মার বুকে জেগে উঠা সোনালী চর।

চমৎকার প্রকাশ।

মানুষের রিপুর তাড়না ধর্ম,সমাজ সব বিভেদ ভুলে ভণ্ডামির মোহনায় মিশে যায় একসাথে।

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

নেক্সাস বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর দেওয়া সেটাও দুঃসাহস হামা ভাই।

যুগে যুগে ভন্ডামীই হচ্ছে মানুষের আসল ও নিজস্ব ধর্ম । ভন্ডামী ধর্মের অনুসারীরা প্রকৃত ধর্ম তাদের নিজস্ব ধর্মের পোশাক হিসেবে ব্যবহার করে। সমাজে প্রকৃত ধর্মানুসারীর চাইতে পোশাকী ধার্মিকদের অবস্থান শক্তিশালী। সে যে ধর্মই হোক।
সে বহুদিন আগে সাহসী উচ্চারণ করে গিয়েছিলেন সৈয়দ ওয়ালি উল্ল্যাহ কিংবা মানিক বন্দোপাধ্যায়

" শষ্যের চাইতে আগাছা বেশী , ধর্মের চাইতে টুপি বেশী"
ঈশ্বর থাকেন ঐ ভদ্র পল্লীতে"

এখানে আমি সকল ধর্মের প্রতিনিধিদের টেনে এনেছি। কেননা আমার সমাজ অভজার্ভেশন হচ্ছে সকল ধর্মই মূলত আদিপত্যবাদীদের তোষন করেছে । আধিপত্যবাদীরা ধর্ম কে ব্যাবহার করেছে সুচারু ভাবে।

প্রকৃত ধর্ম যে সব বিষয় কে ভৎসনা করেছে এই পোশাকী ধর্ম তার সাথেই সহবাস করেছে। আর আম জনতা কে বুঝিয়ে দিয়েছে সেটাই ধর্ম। কেননা ধর্ম বিষয়ে বিশ্বাসী আর অবিশ্বাসী কেউ ডিটেইল আলোচনায় যেতে ইচ্ছুক নয়।

তারপর অপার্থিব পবিত্রতায় খাঁ খাঁ করে জেগে উঠে কাছরাপট্টির জমিন।-- এখানে আমার অভিব্যক্তি রিভার্স। বলা অর্থাৎ ব্যাঙ্গাত্মক। পবিত্রতার নামে শত শত খুধার্ত অসহায় মানুষ কে বাস্তুহারা করে সমাজ কিভাবে পবিত্র হয় তা আমার জানা নেই।তাই এখানে পবিত্রতার সাথে খাঁ খাঁ শব্দের বেমানান যোজন।

যেন পদ্মার বুকে জেগে উঠা সোনালী চর। -- এখানেও ইংগিত। ভুমিদস্যু মেয়রের প্রতি আঙ্গুলি নির্দেশ। পদ্মার বুকে চর জেগে উঠা মানে চোখের সামনে ভেসে উঠে দখলের চিরাচরিত ইতিহাস। লাঠিয়ালের হুংকার। কাছরাপট্টিতো মূলত খালি হয়েছে মেয়রের দখল লালসার পরিণতি হিসেবে।

ধন্যবাদ হামা ভাই পাশে থাকার জন্য

৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৭

কাজী শাহ এমরান বলেছেন: চমৎকার

১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৫

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে

১০| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪২

জাদিদ বলেছেন: আমাদের চিরচেনা সমাজের ময়নাতদন্ত।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩০

নেক্সাস বলেছেন: এটা আবার কবে থেকে? ধন্যবাদ মডু

১১| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৯

কাবিল বলেছেন:



কৃষ্ণ করলে লীলা, আমরা-------

অন্য ভাবে বলা যায়-
বড় লোকের মেয়ে চলে গেছে,
গরিবের মেয়ে পালিয়ে গেছে।


ভাসমান পেটের অসামাজিকদের সব সময় চোখে পরে, কিন্তু রাত গভীর হলে হাই হিলে হিপ দুলিয়ে সুন্দরী ললনাদের আনাগনা। তারপর হুইস্কির চনমনে গন্ধে আদিম উল্লাসে জেগে থাকে পবিত্র নগরীর প্রতিটি নেশাতুর রাত। যা সাধারণের দৃষ্টির অগোচরে থেকে যায়।
দ্বিপাক্ষিক অসামাজিক ক্ষুধা আপনার ছোট গল্পে দারুন ফুটে উঠেছে।
অনেক অনেক ভালো লাগা রইল।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৩৩

নেক্সাস বলেছেন: দ্বিপাক্ষিক অসামাজিক ক্ষুধা দারুন বলেছেন ভাই।

আপনি অনেকটাি গল্পের মূল জায়গ ধরে ফেলেছেন। মূলত সমাজের বহুমাত্রিক ক্ষুধা এবং সেগুলোর বিপরীত ট্রিটমেন্ট, সমাজের দ্বিমুখী অবস্থান। এই বিষয়গুলো অল্প কথায় থুলে ধরতে চে্যেছি

ধন্যবাদ আপনাকে

১২| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩

সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন:



সত্যিই চমৎকার একটি লেখা। ধন্যবাদ।




ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৫

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আপনাকে

১৩| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:১১

ঘুম হ্যাপি বলেছেন: ভাল লাগল।চমৎকার

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৫১

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ ঘুম

১৪| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:২১

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: চমৎকার অনুগল্প ! চমৎকার !!

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

নেক্সাস বলেছেন: গিয়াস লিটন ভাই মেলাদিন পর আমার পোষ্টে। আপনাকে ধন্যবাদ

১৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

চলন বিল বলেছেন: ওই মিয়া অশ্লীল কথা লেখছেন তো

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২০

নেক্সাস বলেছেন: হতে পারে...কিন্তু আমাদের সামাজিক নীতি গুলও তার চাইতে বেশী অশ্লীল। ধন্যবাদ

১৬| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:৪৪

জেন রসি বলেছেন: অনুগল্পে অনেক বাস্তবতা তুলে ধরেছেন।আসলেই সমাজের অধিপতিরা বিপদে পড়লে সবাই এক হয়ে যায়। আর তাদের কাজই হচ্ছে হাতে হাত মিলিয়ে শোষণ করা।চমৎকার গল্প।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

নেক্সাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে মন দিয়ে পড়ার জন্য

১৭| ১২ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৯

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: সত্যিই চমৎকার একটি অনুগল্প। ধন্যবাদ।




ভালো থাকবেন নিরন্তর।

১৩ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৯

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ভাই

১৮| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১:২৫

প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার গল্প। ধন্যবাদ

১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৮

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই

১৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০০

আহমেদ জী এস বলেছেন: নেক্সাস ,



সমাজের এমন চিত্র নিয়ে বলার কিছু নেই । কেবল "অসামাজিক ক্ষুধা" কথাটি চোখে লেগে রইলো ।

এমন সর্বভূক ক্ষুধা নিয়ে আমার লেখা একটি কবিতার কয়েকটি চরনই মনে হয় কাছরাপট্টির মানুষদের নিয়তি ---------

" একদিন চোখের রং ও ধুঁয়ে যাবে
বাকসে্র নীচে রাখা নীলপত্র প্রেমের,
ধীরে ধীরে খোয়াবে যৌবন
চায়ের কাপে নিত্য তোলা ঝড়
তাও মনে হবে পুরাতন-পুরাতন
যেন কতোদিন ব্যবহারে মলিন।
কেবল ক্ষুধা, একমাত্র ক্ষুধাই তার
নিত্যকার সহবাস শেষে আবার
নতুন মনে হবে। "


শুভেচ্ছান্তে ।

১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:২৮

নেক্সাস বলেছেন: দারুন ভাইয়া। আপনার মন্তব্যাটা পেয়ে ভাল লাগছে। এখানে ক্ষুধাটাই প্রতিকী।

আপনার কবিতায় প্লাস

২০| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৫ রাত ১২:০৫

দর্পণ বলেছেন: দারুন নেক্সাসভাই

১৭ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:০১

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া

২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১১:৪৪

জুন বলেছেন: সমাজেরএকটি বাস্তব চিত্র তুলে ধরেছেন নেক্সাস অত্যন্ত দক্ষতার সাথে । সুলেখনীতে প্লাস ।
+

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় জুনাপা।

২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

নতুন বলেছেন: চমতকার লেখুনী ভাই। ++

১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫

নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ মোষ্ট সিনিয়র ব্লগার নতুন ভাই

২৩| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৩

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: দারুন লাগলো। শুভকামনা রইলো। :)

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ সকাল ১০:১৭

নেক্সাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নদী

২৪| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৭

উধাও ভাবুক বলেছেন: হুইস্কির চনমনে গন্ধে আদিম উল্লাসে জেগে থাকে পবিত্র নগরীর প্রতিটি নেশাতুর রাত। কেবল অলিতে গলিতে তখনো গুমোট অন্ধকারে গুমরে কাঁদে কতগুলো ভাসমান পেটের অসামাজিক ক্ষুধা।

দারুন।
শুভকামনা রইল।

১৯ শে অক্টোবর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১

নেক্সাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

২৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:১৭

ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: ভালো লাগলো। প্লাসেড।

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭

নেক্সাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার

২৬| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০০

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: দেহপসারিণী বলে ঘেন্না করি যাদের, তাদের পুনর্বাসনের চিন্তা না করেই সুযোগ খুঁজি, মজা লুটি আমরা। এটাই সমাজ। সভ্যতা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.