নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কে হায় . হৃদয় খুঁড়ে বেদনা জাগাতে চায়
খবরের কাগজ কেনা হয়না অনেকদিন। বাসে কিংবা ফুটপাথে শিশু-নারী-যুবক-মাঝবয়সী-বৃদ্ধ হকার বিক্রয় বাসনা নিয়ে আসে পাশে ঘুর ঘুর করলেও স্বেচ্ছায় স্বজ্ঞানে তাদের কে নিরাশ করি। পকেটের টাকা দিয়ে এসব খুন-খারাবির খবর কিনে পড়ার কোন মানে আমার কাছে নেই।
কিন্তু আজ আমার একটা পত্রিকা খুব দরকার। বহুদিন পরে হৃদয়ের খুব গভীরে লুকিয়ে থাকা নিউজপ্রিন্টের চেনা গন্ধ আমাকে উতলা করে দিচ্ছে। সাইন্স ল্যাব থেকে নিউ মার্কেট পর্যন্ত হাঁটলাম। চর্ম চক্ষু এদিক -ওদিক সমানে চালনা করেও কোথাও একটা পত্রিকার দোকান পেলাম না। ব্যাপার কি? পত্রিকাওয়ালারা আবার হরতাল করে বসেনিতো?
আমার একটা সিরিয়াস সমস্যা আছে। যখনই কোন জিনিস মন থেকে চাই বা দরকার হয় তখন সেটা কোন এক অজ্ঞাত কারণে গায়েব হয়ে যায়। অথচ অন্য সময় সেটা আমার চোখের সামনে হাজার বার পড়বে। জুতা রং করা খুব দারকার পড়ছে ব্যাস অমনি মুচির বংশ গায়েব। একবার তো কাকলী থেকে বনানী দুই চক্কর মেরেও মুচি বেটার দেখা পাইনি। অথচ অন্য সময় মামা মামা করে আমাকে চরম কুঞ্জুস প্রমাণ করতে আধা জল খেয়ে নামে এরা।
যাই হোক অবশেষে নিউ মার্কেটেটের ঠিক আগে পেয়ে গেলাম চার পায়ার উপর সুন্দর করে সাজিয়ে রাখা পত্রিকার দোকান। বুড়ো করে একটা লোক বসে আছে। আমাদের বাজারের সিরাজ হকারের কথা মনে পড়ল। সিরাজ মিয়া আমাকে চিনতো। আমি কি পত্রিকা পড়ি সেটাও জানতো। তিনি আমার জন্য পত্রিকা লুকিয়ে রাখতেন। আমাদের গ্রামে তখন এই পত্রিকাটির স্টক চট জলদি শেষ হয়ে যেত।
-চাচা একটা ভোরের কাগজ দেন !
চাচা মিয়া ভোরের কাগজ বের করে দিলেন। উনার হাতে দশ টাকার নোট ধরিয়ে দিয়ে সেখানে দাঁড়িয়ে ভিতরের পাতা থেকে পড়া শুরু করলাম। অন্তরবাদ্যি, অনুগল্প, কবিতা আর আড্ডার সচিত্র খবর। আহ ! পাঠক ফোরাম। কতদিন পর সে পুরণো গন্ধে বিমোহিত হলাম। এতক্ষন দীর্ঘ পথ হেঁটে আসার ক্লান্তি যেন আনন্দের পায়রা হয়ে ডানা মেলে দিল দুরের নিলয়।
বন্ধু সরফরাজের হাত ধরে পাঠক ফোরামের জগতে পা রেখেছিলাম। তারপর প্রাণের আয়োজনে ডুবে ছিলাম হলুদ কাকাতুয়ার গল্পে। নিজে তেমন কিছুই লিখতাম না। ছিলাম মুগ্ধ পাঠক। সরফরাজ, বোরহান, সালাম ফারুক, ভোলানাথ পোদ্দার,অরুনাভ শিমুল,রশিদা আফরোজ, মরিযাদ হারুণ, মর্জিনা মতিন কবিতা, আরিফ জেবতিক, আতিক দর্জি, ইন্দ্রনীল তাঁতী কত শত শব্দ কারিগরের নাম। দিনের পর দিন এদের বুনে রাখা আসবাবে ঘুনপোকা হয়ে বিচরণ করেছি আর খেয়েছি শব্দের শাস। হঠাৎ সময় দুষ্ট বালক হয়ে ঢিল ছুঁড়ে আমাদের তাড়িয়ে দিয়েছিল বিশাল বটবৃক্ষের হৃদয় থেকে। আমরাও অনিবার্য শুন্যতায় ডুবে ছিলাম কিছুটা বেলা।
কিন্তু বটবৃক্ষ বলে কথা। পাখিরা আবার ফিরে এসেছে। হাতে হাতে রেখে পণ করেছে আবার গাইবে গান, ভাসিয়ে দিবে শব্দ ডিঙা উত্তংগ জোয়ারে। আবার জমবে মেলা....। বিদগ্ধ মাঝি রিপন ইমরান হাল ধরেছে শক্ত করে। এবার ছলাৎ ছলাৎ করে ছুটে যাবে মন পবনের আদম্য নৌকা।
তাইতো আজ থেকে আবারো কেনা শুরু করলাম ভোরের কাগজ। পড়তে শুরু করলাম পাঠক ফোরাম। ফিরে যদি আসে আমাদের সোনালী দিনগুলো, মস্তিস্কের পাললিক নিউরন যদি কলমে ঝর্ণা হয়ে নেমে ভিজিয়ে দিয়ে যায় যাপিত জীবনের শুকিয়ে যাওয়া সময়গুলো তবে মন্দ কি বলো?
পড়তে পড়তে উল্টো দিকে চলে এলাম অনেক দুর। হকার চাচার কাছে আমার যে পাঁচ টাকা পাওনা আছে সে কথা ভুলেই গিয়েছিলাম। মনে পড়তেই ঠোঁটের কোনে এক চিলতে মিষ্টি হাসি এসে মিশে গেল হেমন্তের নরম রোদে।
মেলা মেলা দিন পর হৃদয়ের বন্ধ দুয়ারে এলেমেলো আলোর প্রক্ষেপণ। লিখলাম প্রিন্ট মিডিয়ায়। আজকের ভোরের কাগজে আমার হিজিবিজি লিখা। নষ্টালজিক। চোখ বন্ধ করে ফিরে যাওয়া চৌদ্দ পনের বছর আগে......।
ভাবছি নিয়মিত লিখবো। দেখা যাক কি হয় ....
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:০১
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। দেখি কি হয়।
২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
কিরমানী লিটন বলেছেন: মেলা মেলা দিন পর হৃদয়ের বন্ধ দুয়ারে এলেমেলো আলোর প্রক্ষেপণ। লিখলাম প্রিন্ট মিডিয়ায়। আজকের ভোরের কাগজে আমার হিজিবিজি লিখা। নষ্টালজিক। চোখ বন্ধ করে ফিরে যাওয়া চৌদ্দ পনের বছর আগে......।
ভাবছি নিয়মিত লিখবো। দেখা যাক কি হয় ....
পাশেই আছি, হে সুন্দর!!! অনেক শুভকামনা...
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৫
নেক্সাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ লিটন ভাই
৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৬
রুদ্র জাহেদ বলেছেন: ঝরনা হয়ে নামুক মস্তিষ্কের পাললিক নিউরন।
শিরোনামটাই দারুন সুন্দর।
লিখতে থাকুন...আমরা চাই চমৎকার-অনবদ্য সব সৃষ্টি
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
নেক্সাস বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ জাহেদ ভাই
৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২
সুলতানা রহমান বলেছেন: বাহ্! এ তো ভাল সংবাদ। শিরোনাম ও সুন্দর!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৩
নেক্সাস বলেছেন: ভালো সংবাদ বলেই ব্লগ বন্ধুদের সাথে শেয়ার করলাম। ধন্যবাদ আপনাকে
৫| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬
মায়াবী রূপকথা বলেছেন: সুন্দর লেখা। ভাল লেগেছে
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯
নেক্সাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৭
ফিরোজ সরদার বলেছেন: আপনার জন্য অনেক শুভ কামনা এবং আমাদের মাঝে ফিরে আসার জন্য ধন্যবাদ । আর হ্যাঁ লেখাটি দারুণ ছিল
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩০
নেক্সাস বলেছেন: ফিরোজ ভাই আপনি কি পাঠক ফোরামের সাথে আছেন? ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
নীলসাধু বলেছেন: শুভেচ্ছা জানবেন।
প্রাঞ্জল লেখাটি ভাল লেগেছে।
ধন্যবাদ । শুভকামনা নিরন্তর।
২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৫৫
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে নীল ভাই
৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: শিরোনামটাই লেখাটা পড়ার আগ্রহ যোগালো।
ষুভকামনা।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৩
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৯
অগ্নি সারথি বলেছেন: লিখতে থাকুন নেক্সাস। ঝরনা হয়ে নামুক মস্তিষ্কের পাললিক নিউরন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ সারথি।
১০| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫২
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: লেখাটা বেশ ভালো নেক্সাস ভাই। ভালোলাগা রইলো।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩
নেক্সাস বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভাই
১১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৯
রেজওয়ানা আলী তনিমা বলেছেন: খুব চমৎকার গদ্য কাব্য। লেখায় জায়গায় জায়গায় কবিতার ঝঙ্কার আছে তা যে নামেই ডাকা হোক, মুখরিত সুন্দর ছন্দ। নিয়মিত লিখুন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
নেক্সাস বলেছেন: অনেক সুন্দর করে সাজিয়ে মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১২| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৬
বিদ্রোহী সিপাহী বলেছেন: ভাষার গাঁথুনি সাবলীল। নষ্টালজিক হইয়া যাই ভাই...
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:১৪
নেক্সাস বলেছেন: আমিও নষ্টালজিক। নষ্টালজিয়া এক ধরণের সম্পদ। ধন্যবাদ পাশে থাকার জন্য
১৩| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: মেলা মেলা দিন পর হৃদয়ের বন্ধ দুয়ারে এলেমেলো আলোর প্রক্ষেপণ। লিখলাম প্রিন্ট মিডিয়ায়। আজকের ভোরের কাগজে আমার হিজিবিজি লিখা। নষ্টালজিক। চোখ বন্ধ করে ফিরে যাওয়া চৌদ্দ পনের বছর আগে......।
ভাবছি নিয়মিত লিখবো। দেখা যাক কি হয় ....
লিখতে থাকুন নিয়মিত।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৬
নেক্সাস বলেছেন: আমার ব্লগে প্রথমবারের মত আপনাকে স্বাগতম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
১৪| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৪৫
আরণ্যক রাখাল বলেছেন: কত সুন্দরভাবে তুলে ধরলেন অনুভুতিগুলো!
আমার কোন লেখাই ছাপা হরফে দেখতে পালাম না আফসোচ! অবশ্য সে মানের কিছুই লিখিনি। সামু এলেবেলে সবার লেখা প্রকাশ করতে দেয় বলেই টাইপরাইটার চলছে, নয়তো কবেই সে পাট চুকাতাম!
আপনাকে অভিনন্দন। গদ্য পদ্যে উন্নত হোক আমাদের সাহিত্য।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০৭
নেক্সাস বলেছেন: আপনি অনেক ভাল লিখেন। পাঠক ফোরাম - ভোরের কাগজে লিখা পাঠাতে পারেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ রাখাল বন্ধু
১৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:২০
অন্ধবিন্দু বলেছেন:
আমি বলি লিখে অতো কাজ নেই। বরং নিয়মিত বই পড়ুন ... হাহ হা। নস্টালজিক করলেন।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:১৪
নেক্সাস বলেছেন: প্রিয় বিন্ধু আপনাকে পেয়ে ভাল লাগলো। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভোরের কাগজে ছিলেন নাকি আপনি?
১৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৭
আরজু পনি বলেছেন:
প্রথমেই অভিনন্দন রইল।
তারপর দিলেনতো নস্টালজিক করে...
আমার জবিনের প্রথম খবরের কাগজ হল ওই ভোরের কাগজ ।
আর কোন দৈনিকে লেখা ছাপা হওয়া বলতেও ভোরের কাগজ। তখন সঞ্জীব দা বেঁচে ছিলেন ।
সরাসরি দেখাও হয়েছিল।
পাঠক ফোরামের প্রথম দিককার একনিষ্ঠ সদস্য ছিলাম ।
অনেকবছর পর ইমরানের সাথে পরচিয় হলো...ভোরের কাগজ অফিসে...সঞ্জীব দাকে নিয়ে আমার স্মৃতিচারণমূলক লেখা ছেপেছিল কয়েক বছর আগে ।
লিখুন নিয়মিত...আর অবশ্যই এখানে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেনো ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২
নেক্সাস বলেছেন: এটা আমি কি শুনলাম ! পনিপা আপনি পাফো-তে ছিলেন? কন কি?
হুম সঞ্জীব দাদার উর্বর মস্তিস্কের আবিস্কার পাঠক ফোরাম। আমি জয়েন করেছিলম কিছুদিন পরে। সেজন্য সঞ্জীব দাদার সাথে তেমন একটা সখ্যতা হয়নি। তবে আমি বায়োস্কোপ রিলিজ হওয়ার পর আমার বন্ধু সরফরাজ সহ উনাকে ভোরের কাগজ বাংলা মটর অফিসে দেখেছি। অসাধারণ এক মানুষ।
আপনি ভোরের কাগোজ অফিসে নিয়মিত আসতে পারেন। সেদিন ম্যারাথন আড্ডা হল। সবাই পণ করেছে পাঠ ফোরাম কে আগের জায়গায় নিয়ে যাওয়ার জন্য। রিপন ভাই খুব আশাবাদী। আপনি আবার নিয়মিত হল ভাল লাগবে। নেক্সট আড্ডায় চলে আসুন ভোকা অফিসে।
পনি আপা পাফোস জেনে ভাল লাগলো।
ধন্যবাদ আপনাকে
১৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন রইলো।
২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
নেক্সাস বলেছেন: ধইন্যা পাতা ভাই
১৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: নেক্সাস ,
বটবৃক্ষে পাখিরা যেমন আবার ফিরে আসে তেমনি একটি ফিরে আসার ছলাৎ ছলাৎ শব্দ, ফেলে আসা চৌদ্দটি বছর ছুঁয়ে এলো যেন ।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪০
নেক্সাস বলেছেন: আহমেদ জী এস ভাই আপনার মন্তব্য মানে এক প্রাশান্তিময় অনুপ্রেরণা। যে গুটি কয়েক পাঠক কোন একটা লিখা যত্ন সহকারে পড়ে, আপনি তাদেরই একজন। সবসময় পাশে থাকর জন্য ধন্যবাদ
১৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০০
মাহবুবুল আজাদ বলেছেন: জীবনের সোনালী পথ সদা বহমান থাকুক।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:১৩
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ সুহৃদ আজাদ ভাই
২০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৪২
অলৌকিক আগন্তুক বলেছেন: ভাললাগা রেখে গেলাম। সুপাঠক হতে চাই, লিখতে থাকেন।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২৬
নেক্সাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
২১| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২১
সায়েম মুন বলেছেন: অভিনন্দন ও শুভকামনা রইলো।
সম্ভবত আপনাকে দুই দিন বাসে দেখেছি। মিরপুরের দিকে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০১
নেক্সাস বলেছেন: মিরপুর যখন বাড়ি দেখা হতেই পারে।
কিন্তু কথা হল নেক্সাস ভাই বলে ডাক দিলেন না কেন ভাই?
ডাকলে ভাল লাগতো।
ভাল থাকবেন। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
২২| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৩
মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
ভালো লাগলো সবকিছু!
শুভেচ্ছা অভিনন্দন............. কবি নেক্সাস
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৫৬
নেক্সাস বলেছেন: মইনুল ভাই আপনার মন্তব্য পেলে ভাল লাগে। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে উৎসাহ দেওয়ার জন্য
২৩| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: আমি যখন মন্তব্য করি তখন খবরের কাগজের লেখাটা পড়তে চেষ্টা করেছিলাম । কিন্তু কিছু কিছু শব্দ পড়তে পারলাম । এখন দেখি আপনি লেখাটা ব্লগ পেজে লিখে দিলেন । পড়ে খুব ভাল লাগলো । লেখায় পুরোনো স্মৃতি ফিরে আসার প্রকাশ । এসেছে কী ?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২১
নেক্সাস বলেছেন: হুম আপনার পড়ার জন্যই দিলাম।
দু দুবার ভাল লাগা জানিয়ে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ কথা বন্ধু
২৪| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ছাপার হরফে প্রথম লেখা দেখার আনন্দের কাছে ষোড়শির আবেদনও যেন ম্লান!
দারুন প্রকাশ!
++++
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২২
নেক্সাস বলেছেন: হুম.. এমন আনন্দ হয়েছিল ১৫/১৬ বাছর আগে। যে আনন্দ যে কি বলে বুঝানো যায়না।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ ভৃগু ভাই
২৫| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভোরের কাগজ! এক সময় কী বিপুল জনপ্রিয় ছিলো কাগজটি! কালে কালে কত কিছু হারিয়ে যায়। আমারও মনে পড়লো ছাপার অক্ষরে নিজের নাম দেখার অনির্বচনীয় আনন্দের কথা! ভালো লেগেছে লেখাটি।
আধা জল-আদাজল হবে না?
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:২৩
নেক্সাস বলেছেন: হামা ভাই সেদিন ভোকা অফিসে আড্ডায় আপনার প্রসংগ আসলো। আমার বন্ধু জানালো আপনিও নাকি লিখতেন। জেনে খুব ভালো লাগলো।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
২৬| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৭
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: বছর দুই হল মাগনা পেলেও পত্রিকা পড়িনা ।
ভো কা'য় লিখুন ভাল কথা , সামুতে যেন আপনাকে মিস না করি !!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৮
নেক্সাস বলেছেন: লিটন ভাই সামু ছেড়ে, আপনাদের ছেড়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।পত্রিকা আমিও পড়িনা। ধন্যবাদ আপনাকে
২৭| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৫
গেম চেঞ্জার বলেছেন: বেশ আয়েশ করে পড়তে বসেছিলাম। তৃপ্তির মান মোটামুটি ৮০%। ভেবেছিলাম জীবনের কোনও অংশের স্মৃতিচারণ হবে। হয়েছেও বটে। তবে এটা ছাপার অক্ষরে লেখা আনন্দের। আমারও একসময় এইরকম অনুভূতি হয়েছিলো।
তবে বেদনার্ত হই নি, কারণ অতোটা জড়িত হতে পারিনি বলেই হয়তো। শব্দচয়নে ভাললাগা জানিয়ে গেলাম ভাই।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
নেক্সাস বলেছেন: যেদিন প্রথম ছাপার অক্ষরে নিজের লিখা দেখেছিলাম সে যে কি আনন্দ বলে বুঝানো যাবেনা। এখন তেমন আনন্দ পাইনা।
আপনাকে ধন্যবাদ ভাই
২৮| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:১৬
বাংলার ফেসবুক বলেছেন: কিন্তু বটবৃক্ষ বলে কথা। পাখিরা আবার ফিরে এসেছে। হাতে হাতে রেখে পণ করেছে আবার গাইবে গান, ভাসিয়ে দিবে শব্দ ডিঙা উত্তংগ জোয়ারে।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ বাংলার বন্ধ ফেইসবুক
২৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৭
সুমন কর বলেছেন: লেখাটি ভাল লেগেছে।
শুভকামনা রইলো।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২০
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সুমন ভাই
৩০| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৪
কাবিল বলেছেন: @আরজুপনি আপুর কথাই বলি
লিখুন নিয়মিত...আর অবশ্যই এখানে শেয়ার করতে ভুলবেন না যেনো ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:২৯
নেক্সাস বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ কাবিল ভাই। সামুতে সব কিছুই শেয়ার করি।
৩১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৪৮
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ভোরের কাগজে পাঠক ফোরামে আমিও লিখতাম তবে অনিয়মিত ভাবে, অন্য নামে। তিন তিনবার পুরস্কার হিসেবে প্রাইজবন্ড পাবার কথা থাকলেও সেটা কখনো পাইনি। তবে ছাপার অক্ষরে নিজের নাম আর লেখা দেখার আনন্দ অপরিসীম।
আপনার লেখালেখি নিয়মিত চলুক। শুভেচ্ছা রইলো
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৩২
নেক্সাস বলেছেন: আপর্ণা দি আপনি পাঠক ফোরামে লিখতেন জেনে ভাল লাগলো। আপনার পুরস্কারের প্রাইজ বন্ড কে খেয়েছি সেটা বি.স কে জিজ্ঞেস করা হবে। আবার পাফোতে লিখুন।
ভালো থাকুন। মন্তব্যের জন্য ধন্যাবাদ
৩২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৭
জনম দাসী বলেছেন: ভোরের পাখীদের মতই বার বার ফিরে আসুক প্রতিটি ভোরের কাগজে আপনার অক্ষয়, আমৃত্যু লেখা। সাথে আমরাও সকলে জাগি ভোরের পাখীদের মত আঁধারের বেদনা ঝেড়ে মুখরিত আনন্দ কলরবে।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০০
নেক্সাস বলেছেন: সুন্দর কাব্যিক মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন
৩৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শিরোনাম দেখেই ভাল্লাগলো । নামেই কী অদ্ভুত কাব্যিকতা! তাছাড়া স্মৃতিচারণামূলক লেখায় অামার খুব দুর্বলতা অাছে । লেখাটা ভালো লেগেছে ।
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
৩৪| ০২ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২১
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর লেখা ভাল লাগল। ধন্যবাদ
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৬
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ প্রামানিক ভাই
৩৫| ০৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:০৮
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: মাখনমিহিন শিরোনাম। লেখাটাও তাই। একটা সশ্রদ্ধ ধন্যবাদ।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৫
নেক্সাস বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় সুরাহী।
৩৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১০
ঈশান আহম্মেদ বলেছেন: শিরোনামটা একাই সম্পূর্ন গল্পটাকে এক সুতোই বেধে রেখেছে।শিরোনাম দেখেই যে কেউ বুঝে ফেলতে পারবে এর মাঝে কিছু আছে।অসাধারন কিছু।
সত্যিই অসাধারন লেখা।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:০৯
নেক্সাস বলেছেন: ঈশান ভাই এত সুন্দর মন্তব্য পুরো লিখাটিকে স্বার্থক করে তুলেছে। অনেক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা।
৩৭| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৫
নান্দনিক নন্দিনী বলেছেন: বাহ! বেশ ভালো লাগলো
১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩৩
নেক্সাস বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে
৩৮| ১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৫০
সায়েদা সোহেলী বলেছেন: ঝর্ণা হয়ে নামুক মস্তিস্কের পাললিক নিউরণ। শিরোনামটাই যে একটা মন ছুঁয়ে যাওয়া গল্প !!! বাকিটা নাহয় বাদ দিলাম .।
অভিনন্দন
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
নেক্সাস বলেছেন: মেলা মেলা দিন পরে আপনাকে আমার ব্লগে দেখলাম। সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। আপনার ভাল লেগেছে জেনে আমারও ভাল লাগছে
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৫ দুপুর ২:১৩
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন: নষ্টালজিকে কাতর হয়ে লিখে চলুন । আমরা ভাল ভাল লেখা পাবো ।