নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

শেখ মিঠুন

সুস্থ সংস্কৃতির অনন্ত পথের যাত্রী

শেখ মিঠুন

সুস্থ সংস্কৃতির অনন্ত পথের যাত্রী

শেখ মিঠুন › বিস্তারিত পোস্টঃ

পবিত্র কোরআনে বিপরীত সংখ্যার শব্দাবলি

২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৮:৫৩

পবিত্র কোরআনে এমন কিছু শব্দের সন্ধান পাওয়া যায়, যার সমান সংখ্যক বিপরীত শব্দ রয়েছে।

যেমন:



১. পবিত্র কোরআনে‘দুনিয়া’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ১১৫বার। এর বিপরীতে‘আখিরাত’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ১১৫বার।

২. পবিত্র কোরআনে ‘মালায়িকা’(ফেরেশতা) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ৮৮বার। এর বিপরীতে ‘শায়াতিন’(শয়তান)শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ৮৮ বার।

৩. পবিত্র কোরআনে ‘রাজুলুন’(পুরুষলোক) ব্যবহৃত হয়েছে ২৪বার। এর বিপরীতে ‘ইম্রাআতুন’(স্ত্রীলোক) ব্যবহৃত হয়েছে ২৪ বার।

৪. পবিত্র কোরআনে ‘হায়াত’(জীবন) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ১৪৫বার। এর বিপরীতে ‘মাউত’(মৃত্যু) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ১৪৫বার।

৫. পবিত্র কোরআনে ‘মুসিবত’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ৭৫ বার। আর ‘শুক্রুন’(কৃতজ্ঞতা) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ৭৫ বার।

৬. পবিত্র কোরআনে ‘শাহরুন’(মাস) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ১২ জায়গায়, যা বছরের ১২ মাসের গণনার সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

৭. পবিত্র কোরআনে ‘ইয়াওমুন’(দিন) শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ৩৬৫ বার, যা এক বছরের গণনার পরিপূর্ণ দিনের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ।

৮. পবিত্র কোরআনে ‘ঈমান’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ২৫ বার। এর বিপরীতে ‘কুফরুন’ শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে ২৫ বার।

গ্রন্থনা: মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম।



মন্তব্য ৩৫ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৩৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:০৭

তন্দ্রাহারা বলেছেন: ভালো লাগলো।

২| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১১

ইয়ািসর অাহেমদ বলেছেন: Mithun vai thanx a lot. Khub valo laglo.

৩| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১৩

আতরআলী বলেছেন: সুস্থ সংস্কৃতির অনন্ত পথের যাত্রী

এটার অর্থ কি? আপনি কিভাবে অনন্ত পথের যাত্রী হবেন? স্বর্গলাভ ছাড়া অনন্ত পথের যাত্রী হওয়া যায় না, আপনার স্বর্গলাভের কনফার্মেশন মেইলের স্ক্রীনশট দেখান।

দেখাতে না পারলে প্রোফাইল এবং ব্লগের মাথার উপর থেকে এটা সরান। কুফরী করবেন না। মিথ্যাচার করবেন না।

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৩১

শেখ মিঠুন বলেছেন: 'স্বর্গলাভ ছাড়া অনন্ত পথের যাত্রী হওয়া যায় না', কথাটা ঠিক নয়। মানুষের মৃত্যুর পর সে অনন্ত পথের যাত্রী হয়। শেষ বিচার হওয়ার পর কেউ স্বর্গে যাবে কেউ বা নরকে। সেটাও অনন্ত পথ।

৪| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:১৪

পজিটিভ২৯ বলেছেন: good info. thnx.

৫| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:২৫

সবুজ১ বলেছেন: #:-S

৬| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:২৬

কাজলভোমোরা বলেছেন: মহামতি আইনস্টাইন: নিজের কাজ করেন, মানুষের বিশ্বাসকে কটাক্ষ করে আপনার লাভ কি? বিশ্বাস করা যেমন অধিকার, না করাও তাই।

৭| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৩৭

ইন্জিনিয়ার রুমান বলেছেন: ভালো লাগলো...

৮| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৩৯

মোজাম্মেল মাহমুদ বলেছেন: আল-কোরআন ইজ দ্যা বেষ্ট ।

৯| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৪২

সবুজ মানব বলেছেন: এত সুন্দর একটা পোষ্ট দিছে, তারপরেও সবার উনার পিছনে লাগতেছে কেন বুঝলাম না।
লেখক ভাই আপনি লেখা চালায়ে যান, আপনার এই লেখা একটু হলেও ইসলামের দিকে মানুযকে ফিরাবে।

১০| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৫৩

বুড়া শাহরীয়ার বলেছেন: আইনস্টাইন এর গু এর মত পাব্লিক দেশ রে নিয়া চিন্তা কইরা ...কইরাই দেশের এইরম অবস্থা করছে।

১১| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ৯:৫৭

জহির উদদীন বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ্,অনেক সুন্দর পোষ্ট দিয়েছেন।

১২| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১০:০৮

আমি তাসনিম বলেছেন: good post. Bookmarked

১৩| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৪২

bijon007 বলেছেন: ভাই একটা প্রশ্নের উত্তর দেনতো, আপনাদের এই মহান গ্রহন্ত থাকতে আপনারা অন্যদের বই পড়েন ক্যান...? আপনারা ঐ একটা বই নিয়ে থাকতে পারেন না...?

৩০ শে মে, ২০১১ রাত ৯:২১

শেখ মিঠুন বলেছেন: পৃথিবীর কোন জ্ঞান অর্জনে ইসলামে কোন বাধা তো নেই-ই বরং উতসাহ দেয়া হয়েছে। তবে জ্ঞান অর্জন করার আগে একটা দৃষ্টিভঙ্গি তৈরি করে নিতে হয়। জীবনটা কি! এর উদ্দেশ্য কি! গন্তব্য কোথায়! আপনার যুক্তিতে এর উত্তর যা পাবেন আপনার জ্ঞান অর্জন সেই দৃষ্টিভঙ্গিতেই হবে।

১৪| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:০২

ওসমান ঢালী তুষার বলেছেন: bijon007 বলেছেন: ভাই একটা প্রশ্নের উত্তর দেনতো, আপনাদের এই মহান গ্রহন্ত থাকতে আপনারা অন্যদের বই পড়েন ক্যান...? আপনারা ঐ একটা বই নিয়ে থাকতে পারেন না...?

নারে ভাই, ওই একটা গ্রন্থ নিয়া থাকতে পারি না। আপনাদের মত পাবলিকদের সৃষ্টি করা গদাম দিয়া আপ্নাদেরি গদাম দেওয়ার জন্য পরতে হয়!

১৫| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:১০

ভাবুক ০৯ বলেছেন: আপনি কি নিজে গুণে দেখেছেন, নাকি শুধুই বিশ্বাস করে বসে আছেন? আচ্ছা, আপনি যা বলেছেন তা কি প্রমাণ করতে পারবেন? নাকি আমাদেরও বিশ্বাস করতে বলবেন? যা শুনেন তার পেছনেই না ছুটে যাচাই-বাচাই করার অভ্যাস করুন। মানুষের কাছে হাসির পাত্র হবেন না।

১৬| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:১২

bijon007 বলেছেন: আসলে যে এটা দিযে কোন কাজ হয় না এটা শিকার করবেন না, একেই বলে খাটি মুসলমান =p~

১৭| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:২৫

সবুজ মানব বলেছেন: ভাবুক০৯> পৃথিবী কমলালেবুর মতো জানেন তো???
প্রমাণ করতে পারবেন না কি শুধুই বিশ্বাস করে বসে আছেন?

বিজন০০৭> আপনার যদি মনে হয় কোরআন শরীফ পড়ে কোন কাজ হয় না, তাহলে অন্যদেরকেও অবিশ্বাস করার জন্য প্রভাবিত করার চেষ্টা করছেন কেন বুঝলাম না! প্রবলেম কি ভাই??? কোথাও লেখা আছে কেউ তার নিজের ধর্মগ্রনথ ছাড়া অন্য কোন বই পড়তে পারবে না?

লেখক ভাই, পোষ্টের উপরে লিখে দিন নাস্তিকদের পোষ্টে ঢোকার দরকার নাই। এদের কাজ খালি পরিবেশ নষ্ট করা। লিজে বিশ্বাস করিস না মানলাম, আবার অন্যকেউ তোর মতো বানাবি!

১৮| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৪৯

ভাবুক ০৯ বলেছেন: অবুঝ মানব:
আপনার ছবিটা দেখে ভয় পেলাম। এটা কি খাঁটি মুসলমানের ছবি? যাক্ যে কিতাবকে সত্য বলা হয় এবং সম্মানিত বলা হয়, তার ব্যাপারে এতগুলো মিথ্যা কথা বলা হল। আপনি যদি মুসলমান হন, তাহলে আপনারও উচিত এ ধরণের ভিত্তিহীন তথ্যের বিরোধীতা করা। তা না করে আপনি লেখককে বাহবা দিচ্ছেন। মিথ্যাকে সমর্থন করে আপনি মুসলমান থাকতে পারবেন? যদি কোরান মানেন তাহলে কোরানকে নিয়ে লেখা এই মিথ্যা কথাগুলোর প্রতিবাদ করুন। ধন্যবাদ।

১৯| ২৯ শে মে, ২০১১ রাত ১১:৫৮

অচিনপাখি বলেছেন: @আতরআলী =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২০| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১২:০৩

ভাবুক ০৯ বলেছেন: আর হ্যাঁ, পৃথিবী যে বর্তুলাকার এটা প্রমাণিত। নতুন করে প্রমাণের কিছু নেই। আর এটা বিশ্বাসের ব্যাপার নয়, বৈজ্ঞানিক সত্য। তাছাড়া পৃথিবী যে কমলা লেবুর মত এ তথ্যটা আপনাকে আমি দেইনি। তাহলে মূল প্রসঙ্গ এড়িয়ে আমাকে এ প্রশ্ন করার মানে কী?

২১| ৩০ শে মে, ২০১১ রাত ১২:৪১

সবুজ মানব বলেছেন: ভাবুক> খালি নাম ভাবুক না নিয়ে একটু মাথাটার ব্যভার করুন।
পৃথিবী কমলালেবুর মতো এটা একটা উদাহরণ মাত্র। বুঝাতে চেয়েছি আপনি কিন্তু জানেন না কে প্রমাণ করেছে পৃথিবী কমলালেবুর মতো কিন্তু কোথাও পড়ে বিশ্বাস করেছেন। ঠিক তেমনি লেখকও কোথাও পড়েই বিশ্বাস করেছেন। তার জন্য তাকে কোরআন শরীফে গুনে দেখার দরকার নেই, ঠিক যেমন টি দরকার নেই পৃথিবী কমলালেবুর মতো কি না এটা প্রমাণ করার।
আর পৃথিবী কমলালেবুর মতো এই তথ্য আপনি আমাকে দিবেন কেন? আপনার 'গ্যান' হওয়ার অনেক আগে থেকেই আমি এই তথ্য জানি ও বিশ্বাস করি।

২২| ৩০ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:১৪

রাতুলবিডি বলেছেন: আমি নিজে শুনাশুনির উপর কিছু বিশ্বাস করি না।

কোরাণ শরীফের index বই আকারে পাওয়া যায়, আমি সেখানে বেশ কয়েকটা শব্ড গুনে দেখেছি - গননা ঠিক আছে। সবগুলো গুনিনি।

২৩| ৩০ শে মে, ২০১১ সকাল ৯:২২

রাতুলবিডি বলেছেন: ভাবুক ০৯ এর মত অন্যান্য নাস্টিকদের দেখেছি খুব দৃঢ় কন্ঠে মিথ্যা বলে থাকে। ধার্মিকদের দেখেছি সব সময় সত্য বলেন।

এটাও একটা প্রমাণ - যে ধর্ম সত্য।

২৪| ৩১ শে মে, ২০১১ রাত ১০:৫৬

ভাবুক ০৯ বলেছেন: @ সবুজ মানব:
আপনার বানানের অবস্থা দেখেই বুঝেতে পারছি আপনি কতটা 'গেয়ানি'। আর শুনলেই যদি বিশ্বাস করা যায় (গুণে দেখার দরকার না থাকে), তাহলে কেউ যদি বানিয়ে বানিয়ে তথ্য দেয় আপনিতো স্বভাব দোষে সেটাও বিশ্বাস করে বসে থাকবেন।

@ রাতুল:
ভাই 'নাস্টিক' জিনিসটা কী? আর আমি অনেক ধার্মিক দেখেছি, যারা সমানে মিথ্যা কথা বলে। বাংলাদেশে যারা চুরি-ডাকাতি করে তাদের ৯৯%ই মুসলমান। আদালতে যারা প্রতিদিন হাজার হাজার মিথ্যা কথা বলে তাদের ৯৯%ও মুসলমান। সুতরাং শুধু নাস্তিকরাই দৃঢ় কণ্ঠে মিথ্যা কথা বলে এ কথা ঠিক নয়।

২৫| ০১ লা জুন, ২০১১ রাত ৯:২৩

সবুজ মানব বলেছেন: ভাবুক ০৯ বলেছেন: অবুঝ মানব:
আপনার ছবিটা দেখে ভয় পেলাম। এটা কি খাঁটি মুসলমানের ছবি? যাক্ যে কিতাবকে সত্য বলা হয় এবং সম্মানিত বলা হয়, তার ব্যাপারে এতগুলো মিথ্যা কথা বলা হল।

ভাবুক > কোরআন শরীফ কে নিয়ে লেখকের লেখা গুলো যে মিথ্যা তা প্রমাণ করতে পারবেন?

নাস্তিক হলো তারা যারা ঈশ্বরে অবিশ্বাস করে, আর নাস্টিক হলো তারা যারা মনে করে 'আমি নাস্তিক এটা প্রচার করে বেড়ালে বোধ হয় আমি অনেকক বিশাল কিছু হয়ে যাবো।'
যে আমার নামটা ঠিক করে লিখতে পারে না তার সাথে না হয় আমার 'গ্যান' এর মাপ নাই বা দিলাম।

২৬| ০১ লা জুন, ২০১১ রাত ১০:১২

সহৃদয় বলেছেন:
বাৎসায়নের কামসুত্রে

নর আছে ৪২০ বার
নারী আছে ৪২০ বার

উচু আছে ৩০২ বার
নিচু আছে ৩০২ বার

সোজা আছে ৩৪৫ বার
বাকা আছে ৩৪৫ বার

পাহাড় আছে ৩৫৫ বার
সমুদ্র আছে ৩৫৫ বার

প্রবেশ আছে ৩০২ বার
বাহির আছে ৩০২ বার

কষ্ট আছে ৩৪৫ বার
তৃপ্তি আছে ৩৪৫ বার

বিসর্জন আছে ৩০২ বার
গ্রহন আছে ৩০২ বার

আসমানি পুস্তকগুলো তে এ ধরনের সংখ্যা তাত্ত্বিক মিল পাওয়া যায়।তাই এগুলোর উপর ঈমান আনতে হবে।

২৭| ০২ রা জুন, ২০১১ সকাল ৭:৩৮

ভাবুক ০৯ বলেছেন: আগুন আছে ৭৮ বার
পানি আছে ৭৮ বার

আলো আছে ২২৫ বার
অন্ধকার আছে ২২৫ বার

ভাল আছে ১১৪ বার
খারাপ আছে ১১৪ বার

লম্বা আছে ১০৭ বার
বেঁটে আছে ১০৭ বার

সাদা আছে ১৫০ বার
কালো আছে ১৫০ বার

পূর্ব আছে ৮৯ বার
পশ্চিম আছে ৮৯ বার

অনু আছে ৯৬ বার
পরমাণু আছে ৯৬ বার

যুবক আছে ২২ বার
যুবতী আছে ৮৮ বার (প্রত্যেকের জন্য ৪ জন করে)

সুবহানাল্লাহ..............

২৮| ০২ রা জুন, ২০১১ বিকাল ৩:৩০

সবুজ মানব বলেছেন: ভাবুক>
ভাই আপনার তো অনেক 'ন-লেজ', তা অণুর বিপরীত পরমাণু হল কি করে বলবেন কি?

২৯| ০২ রা জুন, ২০১১ রাত ৯:০৩

সহৃদয় বলেছেন:
সবুজ মানব দারুন ধরেছেন............।
তয় আমার সিরিয়াল টা খেয়াল কইরেন
নর ,নারী সোজা,বাকা, পাহা্‌ড়, সমুদ্র , প্রবেশ্‌ ,বাহির,কষ্ট , তৃপ্তি , বিসর্জন গ্রহন ,...এ হিসেবে কামসুত্র আরো ব্যাপক আলৌকিক।

৩০| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ ভোর ৬:৫৮

ভাবুক ০৯ বলেছেন: আপনারা বিশ্বাসী মানুষ তো! তাই নিজে থেকেই অনেক কিছু বিশ্বাস করে বসে থাকেন। আমি কি বলেছি, অনুর বিপরীত পরমাণু! আমি বলেছি, অনু যতবার আছে পরমাণুও ততবার আছে। এর কারণ হয়তো এই যে, মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামীন পরমাণু দিয়ে অনু সৃষ্টি করেছেন বলে এ দু'টোকে সম সংখ্যক বার ব্যবহার করেছেন। সুবহানাল্লাহ।
আমি জানি, আপনি আমার দেয়া তথ্যগুলো বিশ্বাস করেননি। আমার আপনার সাথে বিতর্ক না করে সরাসরি যদি এই তথ্যগুলো দিতাম, তাহলে আমি নিশ্চিত আপনি তা বিশ্বাস করতেন। যেভাবে শেখ মিঠুন এর তথ্যগুলো বিশ্বাস করেছেন। এবার বুঝুন, অন্ধ বিশ্বাস জিনিসটা কেমন!

৩১| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ সকাল ৭:১১

ভাবুক ০৯ বলেছেন: সবুজ মানব:
আপনি হয়তো জানেন, রাশাদ খলিফা নামে কোন একজন কোরানে ১৯ এর গাণিতিক একটা সম্পর্কের ব্যাখ্যা দিয়ে, সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে ফেলেছিলেন। পৃথিবীর কোটি কোটি মুসলমান বিনা দ্বিধায় তার কথাগুলো বিশ্বাস করে বসলো। তারপর গণনা করে দেখা গেল, তার দেয়া তথ্যের বেশীর ভাগই ভুঁয়া।
আপনার অবগতির জন্য বলছি, কোরানে অসংখ্য বিপরীত শব্দ ব্যবহার হয়েছে কিন্তু এর বেশীর ভাগই সমসংখ্যক নয়। অল্প কয়টা সমসংখ্যক হওয়াটা কাকতালীয়। অলৌকিক হলে সবগুলো বিপরীত শব্দের সংখ্যা সমান হতো। কোরানে ইয়াওমিন শব্দটি ৩৬৫ বার (১ বছরে যতদিন) এসেছে আপনি কি এটা প্রমাণ করতে পারবেন? পারবেন না। কারণ এটা একটা ভুঁয়া তথ্য। পবিত্র গন্থের নামে এ সব মিথ্যা তথ্য প্রচারকে অনুৎসাহিত করা দরকার, অথচ আপনারা উৎসাহ দিচ্ছেন। দুঃখজনক!

৩২| ০৪ ঠা জুন, ২০১১ সকাল ৭:১২

ভাবুক ০৯ বলেছেন: সবুজ মানব:
আপনি হয়তো জানেন, রাশাদ খলিফা নামে কোন একজন কোরানে ১৯ এর গাণিতিক একটা সম্পর্কের ব্যাখ্যা দিয়ে, সারা বিশ্বে আলোড়ন সৃষ্টি করে ফেলেছিলেন। পৃথিবীর কোটি কোটি মুসলমান বিনা দ্বিধায় তার কথাগুলো বিশ্বাস করে বসলো। তারপর গণনা করে দেখা গেল, তার দেয়া তথ্যের বেশীর ভাগই ভুঁয়া।
আপনার অবগতির জন্য বলছি, কোরানে অসংখ্য বিপরীত শব্দ ব্যবহার হয়েছে কিন্তু এর বেশীর ভাগই সমসংখ্যক নয়। অল্প কয়টা সমসংখ্যক হওয়াটা কাকতালীয়। অলৌকিক হলে সবগুলো বিপরীত শব্দের সংখ্যা সমান হতো। কোরানে ইয়াওমিন শব্দটি ৩৬৫ বার (১ বছরে যতদিন) এসেছে আপনি কি এটা প্রমাণ করতে পারবেন? পারবেন না। কারণ এটা একটা ভুঁয়া তথ্য। পবিত্র গন্থের নামে এ সব মিথ্যা তথ্য প্রচারকে অনুৎসাহিত করা দরকার, অথচ আপনারা উৎসাহ দিচ্ছেন। দুঃখজনক!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.