![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ব্রাক্ষণবাড়িয়া আখাউরা মোগরা বাজারে সোমবার গভীর রাতে বিদ্যুতের শর্ট সার্কিট থেকে ভয়াবহ আগুনের ঘটনা ঘটেছে । আগুনে ১২ টি দোকান ও ২টি বসত বাড়ী পুড়ে ছাই হয়ে যায় । আখাউড়া ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট প্রায় ৩ ঘন্টা চেষ্টা করে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে । এই সময় দোকান ও বসত ঘর গুলোর সকল মালামাল পুড়ে ছাই হয়ে যায় । কিন্তু অলৈাকিকভাবে বাজারের ব্যবসায়ী সিদ্দিকুরের রহমানের বসত ঘরের আলমারির উপরে থাকা একটি কুরআন শরীফ পুড়েনি । কুরআন শরীফ ছাড়া ওই ঘরের সকল মালামাল ছাই হয়ে গেছে । কুরআন শরীফটি এক নজর দেখার জন্য শত শত মানুষ ওই ব্যবসায়ীর বাড়ীতে ভীড় করছে ।
সূত্রঃ দৈনিক ইনকিলাব । ২৫ / ০১ / ২০১২
=======================================
এখন কথা হলো এই ঘটনা নিয়ে অবিশ্বাসীদের অনেকেই বিরূপ মন্তব্য করবে । বলতে চাইবেন যে এটা অনেকটা ঝড়ে বক পড়ে ফকিরের কেরামতি বাড়ে এর মতন অবস্হা । এখন এই সব লোকদের নিকট আমার প্রশ্ন কুরআন শরীফ যে এই রকম আগুনে পুড়ে না এটা কোন নতুন ঘটনা নয়, বার বার কেন ঘটে ? আমরা অনেকেই প্রায়-ই শুনতে পাই । কিন্তু আমরা সেগুলো মনে রাখিনা বা সংগ্রহে রাখিনা । রাখলে বুঝতে পারতাম এটা প্রায়ই ঘটে । আর যেটা প্রায়-ই ঘটে সেটার পিছনে কোন কারণ থাকে । যেমন, আমার মনে আছে বসুন্ধরা সিটি তে গত কয়েক বছর আগে এরকম আগুন লেগে ছিলো , সেখান থেকেও অক্ষত কুরআন শরীফ উদ্বার করা হয়েছিলো । আমাদের সময়ে তখন সেটার ছবি ও খবর প্রকাশিত হয়েছিলো । তারপর পাকিস্তানের সাবেক প্রেসিডেন্ট জিয়াউল হক যখন বিমান ক্রাশ করে মারা যান তখনও বিমানের পোড়া অংশ থেকে তার ব্যবহৃত অক্ষত কুরআন শরীফ উদ্ধার করা হয়েছে । এরকম অলৈাকিক ঘটনা অনেকের ব্যাক্তিগত জীবনেও আছে ।
ইসরাঈলের ড্রোনের আক্রমণ এর ধ্বংস স্তুপ থেকে রক্ষা পাওয়া কুরআন ।
এটা তো হলো কুরআনের বাহির দিককার মোজেজা । কুরআনের প্রকৃত মোজেজা কিন্তু তার বিষয়বস্তু এবং রচনার উৎস । কুরআন মানব জাতিকে সহজ সরল জীবন বিধান এর নির্দেশনা দেয় । এতে যেমন অতীত এর মানুষের জীবন কাহিনী আছে, তেমনি আছে ভবিষ্যত বাণী । যখন নাযিল হয়েছিলো তখনকার সময়ের প্রেক্ষাপটে রোমান ও পারসিয়ানদের মধ্যকার যুদ্ধের যে ভবিষ্যত বাণী করা হয়েছিলো তা যেমন সত্য হয়ে দেখা দিয়েছে তেমনি সামনের দিনের যে ভবিষ্যত বাণী আছে হযরত ঈসা (আঃ) এর আগমণ কে কেন্দ্র করে তাও যে সত্য হবে এ বিষয়ে কোন সন্দেহ নাই । তারপর এই পবিত্র গ্রন্হে মক্কা শরীফে অবস্হিত কাবা শরীফের অবস্হান ও গোল্ডেন রেসিও নিয়ে যে অলৈাকিকতা যেমন আছে তেমনি আছে কুরআনে বর্ণিত বিভিন্ন শব্দের মোট গাণিতিক সংখ্যার অলৈাকিকতা । Click This Link আল-কুরআনেরর পরিসংখ্যান সংক্রান্ত মোজেজা
কাবা শরীফের অবস্হান ও গোল্ডেন রেসিও
Quran Miracle:Iron sent down from space (Discovery Channel)
কুরআনে আরো আছে প্রাচীন এমন শহরের নাম যা কুরআনের পূর্বে অন্য কোথাও পাওয়া যায়নি ।
Click This Link সাড়ে ৪ হাজার বছর আগের উদ্ধারকৃত শিলালিপিতে রয়েছে নবী-রাসূলদের নাম !! সত্যের একটি জ্বলন্ত নিদর্শন !
" ইরামের প্রতি যাদের ছিল উচু গঠন, যাদের ক্ষেত্রে ওগুলোর সমতুল্য অন্য কোন শহর তৈরী হয়নি " (৮৯-৭-৮)
ফেরআউনের সংরক্ষিত দেহ
69- Then eat from all the fruits and flit about the spacious paths of your Lord. There issues from within her abdomens a drink of varying colors, wherein is healing for the people. Verily in this is a sign for those who understand. [016 SURE AN-NAHAL, V69]
The honeybee has a body that varies in length between 1cm and 3cm, and that is divided into three parts: head, thorax and abdomen. The verse quoted above stresses that in the individual female bee there are "abdomens," which in Arabic is "butuniha," the "ha" referring to a singular female bee.
Click This Link মৌমাছি—বিস্ময়কর এক ভেক্টর গণিতবিদ !
এখন কুরআনের এমন অলৈাকিকতার বর্ণনা দিতে থাকলে কিন্তু পোষ্ট অনেক বড় হয়ে যাবে ।
এখন এই কুরআন যার মাধমে মানব জাতির নিকট প্রকাশ পায় তিনি কি খুবই উচ্চ শিক্ষিত মানুষ ছিলেন ? কারণ যে গ্রন্হে আধ্যাত্নিক, সামাজিক, পারিবারিক, বিজ্ঞান, ভবিষ্যত নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে তার রচয়িতার তো অনেক পড়াশোনা ও বই লেখার পিছনে অনেক সময় ব্যয় করার কথা ।মহানবী (সাঃ) কি সেরকম ছিলেন ? না, তিনি বরং লিখতে ও পড়তে-ই জানতেন না ।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) নিরক্ষর ছিলেন । যদি তিনি উচ্চশ্রেণীর শিক্ষক হতেন অথবা কোন উচ্চ বিদ্যালয়, মহাবিদ্যালয় বা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা গ্রহণ করতেন তাহলে অনেকে ভাবতেন এত ভাষা, ভাব ও অলংকার সংবলিত কুরআন তাঁরই রচনা । তাছাড়া পন্ডিত পিতা হতেও পুত্রের পান্ডিত্য অর্জন সম্ভব, কিন্তু উনার ভূমিষ্ঠ হওয়ার পূর্বেই উনার পিতা আবদুল্লাহ পরলোক গমন করেছিলেন । আর বিদুষী মা হতেও শিক্ষা নেওয়া যায়, কিন্তু সেখানেও মহানবী (সাঃ) বন্চিত ছিলেন । কারণ মক্কার বিষাক্ত লু হাওয়া এবং অস্বাস্হ্যকর আবহাওয়ার জন্য কচি বেলাতেই উনার মা উনাকে অনেক দূরে হালিমা নামের এক ধাত্রীর নিকট পাঠিয়েছিলেন লালন পালন করার জন্য । আর হালিমার ছেলেরা ছিল মেষের রাখাল । পরবর্তী জীবনেও ব্যবসা, ধ্যান ও নবুয়তের কাজে ব্যাস্ত ছিলেন , পড়ালেখার ধারে কাছে যাবারও সুযোগ পান নি ।
এই মহিমাময় কুরআন ও মহানবী (সাঃ) এর শিক্ষায় বর্বর ও মূর্খ আরবগণ ইসলাম গ্রহণ করার পর কিভাবে অন্ধকার থেকে উদ্ভাসিত আলোয় উঠে আসে তা ঐতিহাসিকদের নিকট এখনও এক বিম্ময় । টমাস কার্লাইল আরবদের এই পরিবর্তন সম্পর্কে লিখেছেনঃ
"অর্থাৎ পৃথিবীর সৃষ্টিলগ্ন হতে মরুভূমির অখ্যাত যাযাবর একটি জাতির নিকট বিশ্বাসযোগ্য একটি বাণী দিয়ে একজন বীর নবীকে প্রেরণ করা হলো, অখ্যাত জাতি হলো পৃথিবী বিখ্যাত , একটি ক্ষুদ্র জাতি বিরাট হয়ে উঠলো, এক শতাব্দীর মধ্যে আরবরা তাদের সাম্রাজ্য গ্রানাডা হতে দিল্লি পর্যন্ত বিস্তৃত করল । তাদের সাহস, ঐশ্বর্য্য এবং জ্ঞানের আলো বহু যুগ ধরে পৃথিবীর একটি অংশকে আলোকিত করেছিলো । এই আরব জাতি, এই নবী মোহাম্মদ এবং এই একটি শতাব্দী - এই গুলো কি আলোর বিচ্ছুরণ নয় ? অখ্যাত বালুকাময় মরুভূমিকে এই আলোর স্পর্শ একটি বিস্ফোরণে পরিণত হলো । দিল্লী হতে গ্রানাডা পর্যন্ত আকাশ বাতাস আলোকিত করে তুলল ।"
কুরআনের অন্যতম মিরাকল হলো তার বিজ্ঞানময়তা । এই সাইট টিতে কুরআনের প্রচুর মিরাকলের কথা বলা আছে । আগ্রহীরা পড়ে দেখতে পরেন ।
Click This Link miracles of the quran
এখন এত কিছুর পরও কি এটা বলা যায় না যে , কুরআনের সৃষ্টি নিপূণতায় মহানবী (সাঃ) এর কোন হাত ছিল না বরং তা আল্লাহ কর্তৃক প্রেরিত একটি ঐশী গ্রন্হ ?
সবশেষে কুরআনে প্রদ্ত্ত আল্লাহর সতর্কবাণী, যার ইচ্ছা সতর্ক হবে আর যার ইচ্ছা অবহেলা করে নিজের ধ্বংস ডেকে আনবে ।
" আমি (ধ্বংস প্রাপ্ত জাতির) প্রত্যেককেই তার অপরাধের কারণে পাকড়াও করেছি । তাদের কারও প্রতি প্রেরণ করেছি প্রস্তরসহ প্রচন্ড বাতাস, কাউকে পেয়েছে বজ্রপাত, কাউকে আমি বিলীন করেছি ভূগর্ভে এবং কাউকে করেছি নিমজ্জিত । আল্লাহ তাদের প্রতি যুলুম করেন নি ; কিন্তু তারা নিজেরাই নিজেদের প্রতি যুলুম করেছে । (সূরাঃ আন-কাবুতঃ৪০)
"যেদিন আল্লাহতায়ালা তাদের সবাইকে পুনরুজ্জীবিত করবেন, সেদিন তিনি তাদের পার্থিব ক্রিয়াকর্মগুলো তাদেরকে অবহিত করবেন । আল্লাহ তায়ালা তা সবই সংরক্ষণ করে রেখেছেন , কিন্তু তারা তা ভুলে গেছে । (সূরা- মুজাদিলা)
আসুন, আমরা কুরআন কে জানি ও কুরআন অনুসারে নিজেদের জীবন গড়ি । পরস্পর বিচ্ছিন্ন না হয়ে একে অপরকে ভালো কাজে সহায়তা করি এবং খারাপ কাজে বাধা দেই । তাহলেই কেবলমাত্র আমরা আল্লাহর সাহায্য পাব এবং দুনিয়া ও আখেরাতে সফলকাম হবো ।
"আর যারা ঈমান এনেছে এবং সৎকর্ম করেছে , অবশ্যই আমি প্রবিষ্ট করাব তাদেরকে Click This Link , যার তলদেশে প্রবাহিত রয়েছে নহর সমূহ । সেখানে তারা থাকবে অনন্তকাল ।সেখানে তাদের জন্য থাকবে পরিস্কার পরিচ্ছন্ন স্ত্রীগণ । তাদেরকে আমি প্রবেশ করাব ঘন ছায়া নীড়ে । (সূরা নিসাঃ৫৭)
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:০২
েশখসাদী বলেছেন: পরে উত্তর দিব ।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
েশখসাদী বলেছেন:
কুরআনে আল্লাহপাক উল্লেখ করেছেন, প্রত্যেকটি জাতি এবং ভূ-খন্ডের জন্য নবী এসেছেন । যেমন,
'প্রত্যেক জাতির জন্য একজন পথ প্রদর্শক ' (১৩ৎ৭) ।
'এমন কোন সম্রপ্রদায় নেই যাদের মধ্যে একজন সতর্ককারী না গেছেন ' (৩৫ঃ২৪)
We sent not an apostle except (to teach) in the language of his (own) people, in order to make (things) clear to them. (14:4)
...For each period is a book (revealed). (13:38)
কুরআনে নির্দিষ্ট কোন সভ্যতা আলোচনায় আসেনি । এসেছে বড় বড় নবী-রাসূলদের দাওয়াতের কথা । যদিও আল্লাহপাক ১ লক্ষ মতান্তরে ২ লক্ষ নবী পাঠিয়েছেন পৃথিবীতে ।
২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯
রোজেল০০৭ বলেছেন: সুবহানাল্লাহ ।
৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
ৃজুয়েল১২ বলেছেন: ফেবারিটে রাখলাম ।
৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বীরেনদ্র বলেছেন: ১৯৭১ সালে পাকিস্তানীদের আগুনে পোড়া কুরানের কপি দেখেছি জাতিয় জাদুঘরে- এটাও নিশ্চয় আল্লাহ পাকের এরশাদ ছিল।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
েশখসাদী বলেছেন:
আপনি কি দিল খোলা মানুষ ? আপনি নিজেই উত্তর দেন আপনার প্রশ্নের । পাকিস্তানীরা কি এখন ভালো আছে ? তারা কি তাদের কাজের শাস্তি পাচ্ছে না ?
৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: হায় মোজেজা! ধর্মগ্রন্থ পোড়ে না, মানুষ ঠিকই পোড়ে বারেবার। বসুন্ধরা সিটির আগুনে কুরান অক্ষত থাক্লো মাগার মানুষ মর্ল এইডা ক্যামুন বিচার?
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
েশখসাদী বলেছেন:
মাহবুব ভাই,
সবাইকে মৃত্যু বরণ করতে হবে । কেউ পালাতে পারবেনা । তা আজকে হউক আর অস্বাভাবিকভাবেই হউক ।
৬| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
সািকল খান বলেছেন: ভালো লাগল।
৭| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০
উম্মে মারিয়াম বলেছেন: সুবহান আল্লাহ।
৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:১৫
ঈষাম বলেছেন: আল্লাহ সকলকে সত্ পথ দান করুন..আমিন
৩০ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:১৯
েশখসাদী বলেছেন:
আমিন ।
৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৩১
poloy বলেছেন: ভাল লেগেছে +++++++++++++++++++
১০| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৮:৫৬
Masum Rana বলেছেন: প্রিয়তে
১১| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:০৩
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আল কোরানে কি বলা আছে কোরান পুড়বে না ?
আর কোরান পুড়েগেলেই কি এইটা মিছা হয়ে গেল?
মানুষ কেন যে এইসব নিয়ে বাড়াবাড়ি করে ...
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৩
েশখসাদী বলেছেন:
বাড়াবাড়ি করলাম তো আল-কুরআনের কথা নিয়ে ..বই তো পুড়বেই -যেহেতু তা কাগজের । তারপরও মাঝে মাঝে আল্লাহপাক নিদর্শন হিসেবে মাঝে মাঝে কিছু দৃষ্টান্ত দেখান ।
১২| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৩৭
দ্বীনু বলেছেন: অনেক ভাল লাগল। আপনাকে ধন্যবাদ
১৩| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৮
ওঙ্কার বলেছেন: বলদের ভর্তি দেশে এ ধরনের পোস্ট পাত্তা পাবে, সন্দেহ নেই।
কোরান যে ধরনের কাগজ ও নির্মানশৈলিতে মুদ্রিত হয়, তার ফলে আগুন লাগার জন্য অক্সিজেন প্রবেশ করতে পারে না, ফলে কোরান বইয়ের আচরন অনেকটা ইটের মতো হয়।
অন্য অনেক বইই হয়তো পোড়ে নাই, কিন্তু কোরান নিয়ে ফালাফালি চলতে থাকে।
অক্সিজেন কি জিনিস না জানা থাকলে চিন্তার কিছু নেই, এটা জেনে কোনো জান্নাত হাসিল হবে না, সো চিন্তা করে ধর্ম খোয়ানোর দরকার নাই।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০০
েশখসাদী বলেছেন: ভাই জান কি আমার পোষ্টের মূল বক্তব্য ধরতে পারেন নাই ? টাইটেল যে বেশী প্রাধান্য দেই নাই সেটা কি বুঝতে পারেন নাই ।
সবাইকে বলদ মনে করা কিন্তু বুদ্ধিমানের লক্ষণ নয় । কি বলেন ?
১৪| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৬
বীরেনদ্র বলেছেন: ভাল থাকা বা মন্দ থাকা কোন প্রশ্ন নয়। আমার বক্তব্য হচ্ছে কোরানে আগুন দিলে তা পুড়বে। পুড়বে না তা আপনি বলতে পারেন না সেই জন্যেই ঐ উদাহরন টা দেওয়া।
এখন বলবেন অলৌকিকত্ব? বা আল্লাহ তার পূস্তক রক্ষা করেছেন ইত্যাদি। ঘরে আগুন লেগে সমস্ত কিছু পুড়ে গেলে কোরান ও পূড়বে ৯৯% ক্ষেত্রে। যে এক ভাগ ক্ষেত্রে পূড়বে না তার অসারত্ব হচ্ছে এই যে- আপনি অন্য যে কোন জিনিস ঘরে রেখে একইভাবে আগুনে পোড়ান সে ক্ষেত্রে ও দেখবেন ঐ একই ফলাফল।
সুতরাং আপনার বিশ্বাসের মধ্যে কিছুই নেই।
আপনি বিশ্বাস করবেন ১% আর ৯৯ % কে উপেক্ষা করবেন তা কতটুকু যুক্তিসিঙ্গত?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫৬
েশখসাদী বলেছেন:
আমি কিন্তু কুরআনের এই মোজেজাকে আমার পোষ্টে প্রাধান্য দেই নাই । দিয়েছি কুরআনের বক্তব্য বিষয়ক মোজেজা এবং যার মাধ্যমে মানবজাতি পেয়েছে ওনার যে কোন শিক্ষা-ই ছিলো না --সেই কথাটাই বেশী হাইলাইট করেছি ।
এখন আপনাদের ইচ্ছা আপনারা বুঝবেন নাকি এড়িয়ে যাবেন ।
ধন্যবাদ ।
১৫| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫০
লুমেন হোসেন বলেছেন: @েশখসাদী ভাই অনেক খেটে পোষ্ট টি দিয়েছেন আপনাকে ধন্যবাদ।
@হাসান কালবৈশাখী প্রশ্ন করলেন কোরআন আগুনে পুড়বেনা এটা আল্লাহ তালা বলেছেন কিনা? পোড়ার কথা না বললেও তিনি এটা কে রক্ষা করার কথা বলেছেন যার কারনে একটু খেয়াল করলেই দেখতে পাবেন কোরআনের কোন বিকৃতি বা এডিসন নাই, নাজিলের পর থেকে এখন কোরআন অবিকৃত। এবং এটাও কোরআনের অলৌকিকত্বের একটি মোজেজা। দুনিয়াতে কোরআন ছাড়া অন্য আর একটি বইয়ের খেত্রে এমন কোন ঘটনা জানা থাকলে জানাবেন।
দাদা পবিত্র কোরআনে আছে, সত্যে এসে যখন মিথ্যার সামনে দ্বাড়ায় মিথ্যা বিলুপ্ত হয়।
@ওঙ্কার দাদা আপনি বললেন "কোরান যে ধরনের কাগজ ও নির্মানশৈলিতে মুদ্রিত হয়, তার ফলে আগুন লাগার জন্য অক্সিজেন প্রবেশ করতে পারে না, ফলে কোরান বইয়ের আচরন অনেকটা ইটের মতো হয়।
অন্য অনেক বইই হয়তো পোড়ে নাই, কিন্তু কোরান নিয়ে ফালাফালি চলতে থাকে।"
দাদা কোরআন সব সময় এক ধরনের কাগজ দিয়ে বানানো হয়না বিভিন্ন মানের কাগজ দিয়ে বানানো হয় তাই কাগজের যুক্তিটা খাটেনা। আর অন্য বইয়ের কথা বললেন সেটা একটা সম্ভাবনার কথা আপনি জানেন না যে অন্য বই ছিলো কিনা বা তা পুড়েছে কিনা? সম্ভাবনা দিয়ে বাস্তবতাকে খন্ডানো যায় কি?
@ বীরেনদ্র দাদা ঐ একভাগের মধ্যে কেনো প্রায়ই কোরআনের নামটা আসছে।
সব শেষে পবিত্র কোরআন থেকে একটা একটা কথা বলি, কে ইসলামের পক্ষে আসলো বা আল্লাহ তালার মোজেজা বুঝল বা বুঝলনা তাতে ইসলমের বা আল্লাহ তালার কিছু যাবে আসবেনা কেনোনা আল্লাহ তালা বান্দের মুখাপেক্ষি নন।
-উদৃত অংশ টুকু আমি নিজের ভাষায় লিখেছি, কোরআনের আয়াত ক্রমে নয়। ধন্যবাদ সবাইকে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ বিকাল ৫:৫১
েশখসাদী বলেছেন:
আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । ঈমানদার বান্দা আল্লাহর সৃষ্টি ও ক্ষমতা বিশ্বাসের দৃষ্টিতে দেখে আর অবিশ্বাসীরা যুক্তি খোজে । আল্লাহ নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন যেহেতু দুনিয়া হলো একটা পরীক্ষা ক্ষেত্র । তিনি প্রকাশ করে দিলে কিন্তু পরীক্ষার সমাপ্তি ।
তবে কুরআনের মূল মোজেজা কিন্তু তার বক্তব্য এবং বিজ্ঞানময়তা । এই আধুনিক বিজ্ঞানের যুগেও কেউ বলতে পারবেনা যে ১৪০০ বছর আগের নাযিলকৃত বলে দাবীদার এই বই একটা গাজা-খুরী বই । এখনও এটা স্বমহিমায় উজ্জ্বল ।
১৬| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৭
মহসিন আহমেদ বলেছেন: সুন্দর পোষ্ট
২৭ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ২:০২
েশখসাদী বলেছেন:
আপনার ছবিটাও তো খুব সুন্দর । ধন্যবাদ ।
১৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:১৭
মেংগো পিপোল বলেছেন: চালিয়ে যান আছি আপনার সাথে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৬:৪৮
েশখসাদী বলেছেন: ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য । ভালো লাগলো জেনে ।
১৮| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২০
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: +++++
১৯| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
মুক্তকণ্ঠ বলেছেন: +++
২০| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১০
বিষন্ন একা বলেছেন: +++
২১| ২৮ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৫৪
বাল্যবন্ধু বলেছেন: সুবহানআল্লাহ।
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১২ সকাল ৯:০৩
েশখসাদী বলেছেন:
আল-হামদুলিল্লাহ ।
২২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৫
আকাশ_১৪৩ বলেছেন: সুবহানআল্লাহ। ++++++
২৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪১
পিদিম বলেছেন: সুবহানাল্লাহ
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ১:২৯
েশখসাদী বলেছেন: ধন্যবাদ ...মন্তব্যের জন্য ।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯
রিফাত হোসেন বলেছেন: +++++++++++

আমার একটা প্রশ্ন মায়া ও ইনকা সভ্যতা কোরআনে কেন ওভারলুক করা হল ? বা সেখানে কোন নবী গিয়েছিলেন কিনা ? বা পাঠানো হয়েছিল কিনা ? বিশেষ করে মায়ান সভ্যতা ।
একটু জানালে উপকৃত হব ।
বেপারটা বিরাট বড় কেচাল জানি, নাস্তিকরা এটাকে পূজি করে অনেক কিছু বানিয়ে ফেলে