![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
রুশরা এমনিতেই শারিরিক ব্যাপারে একটু (একটু নয় অনেক খানিকটা)উদার (কাজাক¯থান, আজারবাইজান, উজবেকস্থান সহ কিছু প্রদেশ বাদে)। যুদ্ধ-বিগ্রহ বিদ্রোহ কিংবা অন্যান্য বিবিধ কারনে পুরুষের সংখ্যা আনুপাতিক হারে কমে গেছে।আর কিছু অংশ সহজলভ্য বিখ্যাত রুশ ভদকার অপার মহিমায় শৈর্য বির্যহীন হয়ে প্রায় ক্লিবের পর্যায়ে চলে গেছে। মেয়েদের উপর জুলুম অত্যাচার করবে যে পুরুষ তাদেরকেই যেন হারিকেন দিয়ে খুজতে হয়। সেখানে অবস্থাটা সহজেই অনুমেয় ।
গ্রীস্মে ওদেশে দেখেছি বাজারের সবচেয়ে মুল্যবান আধুনিক ফ্যাশনের (চারিদিক দিয়ে উদার হস্তে ছেটে কেটে যথাস্মভব ছোট করা হয়েছে) পোষাক পরে যথাসম্ভব সাজগোজ করে দুর্দান্ত কোন রুপসী সুবাস ছড়িয়ে হেলেদুলে রাস্তা দিয়ে হেটে যাচ্ছে আর পুরুষরা যেন সব সাধু যোগী সেদিকে একবার তাকালেই যেন তার ধ্যান ভেঙ্গে যাবে। ভুল বললাম তাদের উদাসীন চোখের এ সৌন্দর্য উপভোগ করার মত ক্ষমতা ছিলনা।
আমরা কোন সুবেশী সূদর্শন পুরুষকেও রাস্তা দিয়ে হাটলে দু’একবার ঠারে ঠুরে দেখি। আর এমন অস্পরীর মত রুপসী! হায় আল্লাহ! বাঙ্গালী ললনাদের যেন এদিন কোনদিন না আসে।
তখন সমস্ত রাশিয়ায় ‘ধর্ষনের’ ঘটনা প্রায় ঘটতনা বললেই চলে। এটার পিছনে অবশ্য নারিদের আধিক্য পুরুষদের নিস্পৃহতাই মুল কারন নয় আরেকটা ব্যাপার হচ্ছে কম্যুনিজমের কড়া শাসন (সেটা অবশ্য সাধারনদের জন্য ‘যারা সমাজের উচুপদে আসীন তাদের ব্যাপার আলাদা। তাদের আরেকটা সুবিধা হোল তারা না চাইতেই অনেক বেশী পেয়ে যায় - অতএব ...প্রয়োজন পরেনা!)
রুশরা নিজেদেরকেই ব্যাঙ্গ করে বলে,’ আছে কি তেমন নারী যে তার স্বামী যুদ্ধে গেলে পর পুরুষের সাথে ঘুমায়নি?!’
এক রুশ সুন্দরী তার জীবনের সবচেয়ে রোমাঞ্চকর ঘটনার বর্ননা করেছিল এইভাবে;
এক গ্রীস্মের ছুটিতে মস্কো থেকে কয়েকশ কিলোমিটার দুরে মফস্বলে খালার বাসায় বেড়াতে গেল। ছোট্ট ছিমছাম মফস্বল শহর। কিন্তু বেশীদিন থাকলে একঘেয়ে ও বিরক্তি লাগা স্বাভাবিক। সে গেলে আশেপাশের ছেলে মেয়েরা যেন একটু নতুনত্বের সন্ধান পেত।
একেতো সুন্দরী তারপরে শহুরের মেয়ে সেজন্য সবাই তাকে একটু অন্যভাবে মুল্যায়ন করত। তার বয়েসীরা গভীর মনোযোগে লক্ষ্য করত তার হাটাচলা, পোষাক আশাক, কথাবার্তা ।
দুচারটে বখাটে ছেলে(বয়সে তার থেকে একটু বড়) বাড়ির আশপাশ দিয়ে ঘুর ঘুর করত তার তীর্যক চাহনী আর বক্র হাসির লোভে।
কেমনে যেন তাদের সাথে ভাব হয়ে গেল একদিন। বন্ধুত্বের সুত্র ধরে একদিন তাকে জোর করে(তার ভাষ্যমত-আমার বিশ্বাস হয়না)একটা পোড়োবাড়িতে নিয়ে গেল। সেখানে গিয়ে ওদের খায়েস হোল মেয়েটাকে ধর্ষন করবে। কিন্তু সমস্যা হোল এসব ব্যাপারে তাদের কোন পূর্ব অভিজ্ঞতা নেই! তাছাড়া শহুরে স্মার্ট মেয়ে পুলিশের কাছে গিয়ে বলে দিলে বিপদ! আবার নাবালিকা হওয়ার একটা সম্ভবনা থেকে যায়।
সে-তো আর আমাদের দেশের মত তো নয় যে স’মবয়সী দুজন পালিয়ে গিয়ে কোর্ট ম্যারেজ করল। পরবর্তীতে বাদী পক্ষের (মেয়েপক্ষ) উকিল দলিলপত্র ঘেটে প্রমান করল মেয়ের বয়স চৌদ্দ আর ছেলের বত্রিশ।
ক’বোতল ভদকা পেটে চালান করে দীর্ঘক্ষন গভীর আলোচনা শেষে তন্মধ্যে ষন্ডা টাইপের একজন ক্রুর ভীষন চক্ষে(!) সবিনয়ে নিবেদন করল ,
‘ম্যাডাম আপনার সদয় অনুমতি নিয়ে আমরা কি আপনাকে ধর্ষন করতে পারি?’
সঙে সঙ্গে সে আঁতকে উঠে ছিটকে দাড়াল,’আ বলে কি? অসম্ভব!ছেড়ে দাও এক্ষুনি আমি পুলিশের কাছে যাব।’
তার হম্বিতম্বিতে শেষমেষ ওই নব্যধর্ষনকারী(সবে আগ্রহী)রা চোখের জলে নাকের জলে পালানোর পথ দেখে না।
এটুকু বলেই গর্বিত ভঙ্গীতে আমার দিকে তাকিয়ে হেসে ফেলল।
আমি জিজ্ঞেস করলাম ,’তারপর।’
প্রতিউত্তরে সে মুখমন্ডলে রক্তের গোলাপী আভাছড়িয়ে লাজুক হাসি হেসে মুখ নিচু করে বলল,’তারপর আর কি?ছেলেদের এমন বিপর্যস্ত অবস্থা দেখে মায়া হোল ! আর কাতর নয়নের আকুতি আমি উপেক্ষা করতে পারলাম না! শেষমেষ...
(লেখাটা আমি প্রথমে প্রকাশ করতে চাইনি। মনে হচ্ছিল ধর্ষন-এর মত একটা ন্যক্কার জনক ব্যাপার তা সে যেমনই হোক, রসিয়ে উপস্থাপন করার কোন উপকরন হতে পারেনা। ঘটনাটা সত্যি-কাহিনীটা মজার ছিল, তাই একটু শেয়ার করতে চাইলাম। ব্লগারদের খারাপ লাগলে পোস্টটি মুছে ফেলব)
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম! ছিলাম একসময়। এখন আর সেই দিন নাইরে ভাই!
২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৩১
শুভ৭৭ বলেছেন: সেই জন্যেই অনেকে রাশিয়াতে যায়? !
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি? গত সহস্রাব্দে নাকি একবিংশতেও?খেলা শেষে এখন আবার সবাই যার যার প্যাভিলিয়নে ফিরে যাচ্ছে! মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৩৬
একরামুল হক শামীম বলেছেন: খিক খিক
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: ভাই শামীম বেশ মজা পাইছেন মনে হয়...
৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৫৪
ঘনাদা বলেছেন: চমৎকার!
প্রেজেন্টেশনের গুনে এমন 'আপত্তিকর' বিষয়েও আমোদিত হলাম।
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।শুভেচ্ছা রইল
৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২১
লংকার রাজা বলেছেন: ও বজ্বা মোই!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: স্পাসিভা বালসোই!
৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৩
প্রলয় হাসান বলেছেন: হায়রে রুশ রমনী!!! নিজের সবচে অমূল্য সম্পদটাই এরা অকাতরে বিলিয়ে বেড়ায়!!!
ইদানিং গেয়ার লেবসোর সংখ্যাও নাকি বাড়ছে সত্যি নাকি!
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: হালের খবর জানিনা-তবে ঐরকমটা হওয়াই স্বাভাবিক!দেখি খবর নিয়ে-কাল জানাব
৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫২
শিট সুজি বলেছেন: রুশকিয়ে শুতকি ছাড়েন আরো কিছু । +
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: শোনা শুতকি ছাড়ব না হয় একটু পরেক্ষন- আপাতত নিজের স্টকের কয়েকটা ছাড়ি।
ধন্যবাদ-পাবেন সামনে আরো কিছু
৮| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:০৩
একরামুল হক শামীম বলেছেন: আপনার লেখার উপস্থাপনা গুনেই ভালো লাগছে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:২১
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ। এমন মন্তব্য পেলে আরো লিখতে মন চায়...
৯| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১১:২৪
ভেংচুক বলেছেন: খাইচে
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম! ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য
১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১২:৫২
লুকার বলেছেন:
-এই শোন, ছেলেদের সাথে বেশী মিশবি না।
-কেন বাবা?
-এখন বড় হয়েছিস, তাই।
-তাতে কি হয়েছে বাবা?
-ছেলেরা সুযোগ পেলেই তোর ইজ্জ্বতের ওপর হামলা করতে পারে!
-বাবা জান, আজ একটা ছেলে আমার সাথে আলাপ করতে এল।
-বলিস কি?
-আমি তো বুঝলাম, সে আমার ইজ্জ্বতের ওপর হামলা করতে চায়!
-সাবাশ বেটি!
-আমি কি আর অতই বোকা? সে হামলা করার আগে আমিই তার ইজ্জ্বত লুটে নিলাম!
১১| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ মজাক পাইলাম
১২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:৪১
মুক্ত বয়ান বলেছেন: লুকার -এর টা বেশি মজার হইছে!!!!
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: সেজন্য ধন্যবাদ লুকারকে
১৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৩
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
মজাক পাইলাম।
লুকার এর টায় আরো মজাক পাইলাম।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম! তাইলে লুকারেরটা আমার লেখার সাথে এ্যাড কইরা দেই
১৪| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:৩২
চাঙ্কু বলেছেন: ছিঃ ছিঃ রাশিয়া @ তুমি এত খারাপ (ভাবের কুমেন্ট)
তপন ভাই @ এখনও রাশিয়া থাকেন নাকি ??
১৫| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:২১
শেরজা তপন বলেছেন: নারে ভাই- সোনার সে দেশখানা ছেড়ে এসেছি অনেক আগে
১৬| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:১২
অক্ষর বলেছেন: হা হা হে দি
১৭| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম! ...মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
১৮| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৫
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: কি অদ্ভুত !
১৯| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:২১
শেরজা তপন বলেছেন: সোহায়লা ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য। আপনাকে দেখে মনে হল পুরোনো এক বন্ধুকে পেলাম
২০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ২:১৮
সোহায়লা রিদওয়ান বলেছেন: :-)
ছবিটাতে আপনি ?
২১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১০:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: সেইরকমইতো মনে হচ্ছে। সন্দেহ হচ্ছে নাকি? তবে বছর তিনেক আগের।
এখন অবশ্য সেই লম্বা চুল কেটে ছেটে সুবোধ বালক সেজেছি:-)
২২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সকাল ১১:৩৭
পাপী বলেছেন: রাশিয়া যামু! সিস্টেম কি??
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৬
শেরজা তপন বলেছেন: খুব সহজ কড়া একটা ইনভাইটেশন জোগাড় করে ভিসা নিয়ে বিমানে চেপে চলে যান। তারপর মজা ই মজা!!!
২৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৬
মাইনাস বলেছেন: আমি তুই রাজাকার। বুজলাম নাআমার পুস্টটা মুইছা দিল। পুরা ব্যান করল।
আর এই মাইনাস নিকে একটা পোস্ট দিসিলাম নিকটাই ডিলিট কইরা দিল। মডুগ যে কি হইসে আল্লাই জানে। লগ আউট হইলে আমার কমেন্ট দিতে পারুম না। আমিত বুইঝা পাইলাম না আমি কি দোষ করছি।
আপনেরে পোস্টটা দিয়া গেলাম। শেষেরটা।
..........................
হঠাৎ থমকে গেলাম, নেই, যেখানে থাকার কথা ছিল সেখানে এখন শূন্য। শূন্যতার তীব্র আহাকার কামরে ধরে বুকের পাজর, চোখে অন্ধকার লাগে, আবারও দেখি, নাহ পোস্টটি নেই। পোস্টটি ডিলিট হয়েছে। অবাক হয়ে খুজি কি কারন থাকতে এর পেছনে। নাস্তিক, আস্তিক, প্রলয়, কোন জায়গা থেকে ডিলিট হল পোস্টটি ? আমি নাস্তিকতা ও আস্তিকতার মৌলবাদিদের সাপোর্টার নই, আমি প্রলয়েরও সাপোর্টার নই। আমি আমার দেশের সাপোর্টার। আমার দেশের জন্য যেটা ভাল হবে আমি তাই করব। সেটাকে কেও জাতীয় করন বলুক আর সব দোষ নিজের ঘাড়ে নেয়ায় বলুক আমি থোড়াই কেয়ার করি! একজন বাঙালী হিসেবে যদি আমার লজ্জা হয় প্রলয়ের অপকর্মে, তাহলে সেটা কি আমার দোষ, নাকি, সময়ের অযাচিত হস্তক্ষেপ ? আমি যদি আমার ছোট মেয়েটার জন্য ভয়ে কুকড়ে উঠি, ওর ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন হই, সেটাও কি আমার দোষ ? আমার বুকে আচড়ে পড়া মেয়ে যখন বিষের যন্ত্রনায় নীল হয়ে যায়, মুখ দিয়ে অনবরত ফেনা পড়তে থাকে, সেটাতে কষ্ট পাওয়াও কি আমার দোষ ? হ্যা, সেটা আমার দোষই হবে, নইলে আমার মেয়ের ভবিষ্যৎ নিয়ে দুঃশ্চিন্তাগ্রস্থ পিতার মেয়ের কাছে ক্ষমার চাওয়ার পোস্টটি কেন ডিলিট করবে মহাশয় দেবরা ? দেবরা ভাই নাকি এই ব্লগের মডারেটর। উনার মানুষের ফিলিংস নিয়ে কিছু যায় আসে না। চোখে ঠুলি পড়ে সামনে যা আসে সব কিছু ডিলিট করে দিয়ে তার কর্মের দক্ষতা প্রমান করে থাকেন। কোন মেয়ের নিরব আকুতি লেখার অক্ষর ভেদ করে তার কাছে পৌছায় না। কে মরল, কে বাচল, কিসে যায় আসে!
মহাশয় দেবরা, হাত জোর করে বলি, আমার লেখার প্রলয় একটা চিহ্ন ছিল মাত্র। ওখানে কোনভাবেই প্রলয়কে নিয়ে কিছু বলা হয় নি যেটা নিয়মের লংঘন হয়। লংঘন যদি খুজতে চান তবে চোখ খুলে দেখুন সারাদিন আস্তিক আর নাস্তিক দিয়ে দুই মৌলবাদি গ্রুপের মারামারি। তাদের শব্দচয়ন হয়ত আপনার কাছে অতিশয় মধুর লাগে বিধায় তাদেরকে অনায়াশে দেখা যায় ব্লগের ময়দানে। আপনি কি তাদের পোস্টগুলো পড়ে দেখেন, নাকি চোখ বুলান ? কোন অসামঞ্জস্য কি আপনার চোখে পড়ে না?
মহাশয় দেবরা , আমি অতিশয় দুঃখিত এইভাবে কথা বলার জন্য। আমার গোস্তাকি মাফ করবেন। আমি মিনতি করি, আপনার যেন কোন মেয়ে না হয়, সেই এলোচুলে যেন আপনার বুকে কোনদিন আছড়ে না পড়ে। কোনদিন যেন না বলে, "বাবা, আমাকে পুতুল কিনে দিবে, ঐ যে লাল রংএর পুতুলটা?" আপনিও মায়াময় চোখে যেন ওর দিকে তাকিয়ে না বলেন," মা। চল বাইরে যাই, তোমার জন্য পুতুলের রাজ্য কিনে দেব।"আমি মিনতি করি, স্বপ্নভংগের ব্যথায় যেন আপনাকে নীল না হয়ে উঠতে হয়!" দুলছে হাওয়ায়, না না কোন ফুল নয়......নীলাঞ্জনা গানটার কথা খুব মনে পড়ছে। জানি না এই সময় মনে পড়ে ভুল করলাম কিনা! তাও মনে পড়ছে। এ যে বাবার মন! বাবাতো কখনো পারে না তার সন্তানের ক্ষতি চাইতে? সেতো চাইতে পারে না, তার সোনামনি মেয়ে লম্পট কাপুরুষের হাতে পড়ে নিঃশ্বেষ হোক! আমি আবারও মিনতি করি, আপনার যেন এই অবস্থা দেখতে না হয়।
মহাশয় দেবরা, আমাকে যদি চিনতে না পারেন তবে আমি বলি আমি কে? আমি অন্য আরেক নিকের অধিকারী এক মানুষ , যে ছদ্মবেশে সবসময় আপনাদের পাশে পাশে ঠাকে কিন্তু মুখ দেখানোর সাহস হয় না। লজ্জায়, ঘৃনায়, পুরুষ হবার যাতনায়। হ্যা, আমি তুই রাজাকার নিক। যেই নিকের পোস্ট আপনি আজকে ডিলিট করেছেন। কি ছিল তাতে, ছিল এক পিতার ঐ স্বপ্নগুলোর কথা ও স্বপ্নভংগের হতাশায় মেয়ের কাছে অক্ষম পিতার ক্ষমা চাওয়ার কথা। হয়ত সেই অক্ষম পিতার ক্ষমা আপনের ভাল লাগে নি। হয়ত সেই মেয়ের বিবর্ণ ছবিও আপনার মনকে নাড়া দিতে পারে নি। কিন্তু কি বলব মহাশয়, ওটাই যে আমার নিয়তি। ওর থেকে ভালভাবে যে আমি মনের কষ্ট প্রকাশ করতে পারি না। আমি তো সিনেমার ডায়লগের চিৎকার করে বলতে পারি না, হে পৃথিবী আমার বুকটা চিড়ে দেখ এই কষ্ট সত্য কিনা, মৃত মেয়ে কান্নায় এই বুকটা ভারাক্রান্ত কিনা। মহাশয় মাফ করবেন, আমি সিনেমা ও ভান্ডামী শিখিনি, আজও শিখতে পারলাম না।
দোয়া করি আপনার মেয়ে হলেও যেন সে সুখি হোক!
২৪| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ বিকাল ৫:৫০
সাদা কাগজ বলেছেন: free hit,RUSSIA
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:১৫
শেরজা তপন বলেছেন: Ok Thanks
২৫| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১২:৩০
ভেংচুক বলেছেন: পহেলা ফাল্গুনের শুভেচ্ছা
২৬| ১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ২:৩২
শেরজা তপন বলেছেন:
২৭| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ দুপুর ১:০১
মুহিব বলেছেন: রাশিয়া যাওয়ার কোন ব্যবস্থা কি আপনার জানা আছে?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: যাবেন নাকি? কি ধান্দায়-ঝেড়ে কাশুন?
২৮| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪১
সব যদি আজ বদলে যেত বলেছেন: অবস্থা তো খুবই খারাপ।
মেয়েরা যদি এমন হয়, তাহলে সমাজ টিকবো কেমনে?
১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ১০:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: তারপরেওতো টিকে আছে সবকিছু আগেরই মত। এইরকমতো আর সবাই না। অনেকে আছে একদম অন্যরকম। তাদের কথাও বলব পরে
ধন্যবাদ
২৯| ০৮ ই এপ্রিল, ২০০৯ রাত ২:৩৪
জাতেমাতাল বলেছেন: আপনার বর্ননার ভাষা চমৎকার। খুব মজা পেলাম। ভাল থাকবেন।
০৩ রা মে, ২০০৯ দুপুর ২:১০
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে দারুন মন্তব্যের জন্য। আপনিও ভাল থাকবেন
৩০| ০৩ রা মে, ২০০৯ রাত ১:৪০
রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: ব্লিন। প্রস্তা ক্রুতা।
১১ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:১০
শেরজা তপন বলেছেন: স্পাসিভা জা কমেন্টা
৩১| ১০ ই জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২৬
ব্ল্যাক মামবা বলেছেন:
১১ ই জুলাই, ২০০৯ সকাল ১১:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:২৮
ফয়সাল রকি বলেছেন: রাশানদের উচিত বাংলাদেশ থেকে শ্রমশক্তি হিসেবে পুরুষদের নিয়ে যাওয়া... কয়েক সপ্তাহ আগে রাশান জনসংখ্যার উপর একটা পরিসংখ্যানমূলক ফিচার পড়েছিলাম... জানলাম, "রাশিয়ায় এ মুহূর্তে নারীদের তুলনায় পুরুষের হার অনেক কম..." আপনার লেখাটা পড়ে বাঙ্গালীদের জন্য নতুন বৈদেশিক মুদ্রা আয়ের পথ উন্মোচন হতে পারে!
০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন:
সেই রকম হলে খারাপ হয়না!
৩৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০০৯ বিকাল ৫:৩৩
শাওন৩৫০৪ বলেছেন: হা হা....কাহিনী আসলেও মজাদার...একটু আদি রসাত্নক...এই আর কি...
০৬ ই আগস্ট, ২০০৯ রাত ৯:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ-তা একটু বটে!
৩৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৯ সন্ধ্যা ৬:২০
নীরো ইমাম বলেছেন: ভুল জায়গায় জন্মাইছি বলে আফসোস হচ্ছে!!!!!!!
৩৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০০৯ বিকাল ৪:১৮
জু্লকার বলেছেন: Ha. Ha. Ha. Very funny, onek moja pailam...
০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: একটু দেরিতে ধন্যবাদ
৩৬| ০৭ ই জুন, ২০১০ সকাল ১০:১০
নগর-বাউল বলেছেন: মজা পাইলাম।
০৭ ই জুন, ২০১০ রাত ১০:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ জনার নগর বাউল- ভাল থাকবেন
৩৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৩:২৪
গুল্লা বলেছেন: ai ata ne pravda ya tak ne beru my dear, ludi kak dumaot ne tak ti xaraso znaes ne nada tak gadosti gavarit , ya eso znao zapadni europe tam eso xuze ,,,, ruski lusse chem ...............
৩৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩২
আমি তুমি আমরা বলেছেন: হুমম।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ রাত ৯:২৭
স্বজন বলেছেন: রাশানরা দারুন। আপনি খুব মজায় আছেন মনে হচ্ছে