নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আলকাশ-৪

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৩

মইন যেন প্রজাপ্রতির মত ফুড়ফুড় করে আকাশে উড়ছে। দু হাতে টাকা খরচ করছে দেদারসে! আমার মস্কো যাবার কথা শুনে সেতো কেঁদেই ফেলল, কি বলেন তাইলে আমার প্রেম? আপনি ছাড়া আমি কথা বলব কিভাবে? আজব কথা -এইটা কি বললেন?আমাদের বিয়ে না হওয়া পর্যন্ত আপনার এখান থেকে যাওয়া-যাওনি নাই!
-কি বলেন? আমাকে যেতেই হবে নতুন সেমিস্টার শুরু হবে গ্রীস্মের পরে আমাকে ভর্তি হতে হবে না?
-সেটা পরে দেখা যাবে- আগে দেখেন আপনার টাকা ফেরৎ পান কবে?
-সেটা অবশ্য ঠিক কথা, টাকাটা ফেরৎ না পেলে আমি ভর্তি হব কেমনে?
আমাকে নিয়ে তখন তার আদিখ্যেতার অন্ত নেই। ঘরের খাবার প্রায় ছেড়েই দিয়েছে বললে চলে। সারাদিন আমাকে নিয়ে বাইরে ঘুরে বেড়ায় আর বড় বড় রেস্টুরেন্টে চলে দামী খাদ্য আর পানীয়ের মহোৎসব।
তার বিজনেস সিক্রেট বলে আমার কাছে এখন আর কিছু নেই। সবখানেই আমার অবাধ গমন। মাঝে মধ্যে তার হয়ে কিছু কাজও করতে হয়। ফাঁকে চলে টুক টাক উপদেশ!
...দু সপ্তাহ বাদে মেয়ের বাড়িতেই আমাদের দাওয়াত। ওর বাবা মার সাথে সাক্ষাৎ পর্বটা সারতে হবে।
রুশ পরিবার মুলত মা দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মায়ের কথাই ওদের শেষ কথা। বাবা শুধুমাত্র অনুঘটক।
লারিসার পরিবারও এর ব্যাতিক্রম নয়। তুলনামুলক ওদের পরিবারটা একটু বড়। ভাইবোন তিনজন। ওরা দুইবোন আর সতের বছরের সদ্য যুবক ছোট ভাই আন্দ্রে। বেশ হাসি খুশি দিলখোলা সরল যুবক।এশিয়ানদের এর আগে সামনা সামনি দেখেনি কখনো। আমাদের গায়ের রঙ আর পোশাক দেখেই সে বিমোহিত। মেয়ের বড়বোনের স্বামী দারুন হ্যান্ডসাম! পেশায় পাইলট সেই স্বামীর পাশে ওর বোনকে একদম মানায় না। তার পরেও কেন জানিনা সে তার বউয়ের দুর্দান্ত প্রতাপ আর প্রভাবে সারাক্ষন খোলসের মধ্যে লুকিয়ে থাকে। এমনিতেই পেটে দু চার পেগ না পড়লে রাশিয়ান পুরুষেরা ভীষন রকমের সল্পবাক! তারপরেও তাকে বড় বেশী সল্পভাষী মনে হল। শ্যালিকার বিয়ে নিয়ে তার কোন মাথা ব্যাথা নেই। ভাবখানা তার এমন যে যাকে খুশি বিয়ে করুক তাতে তার কি! সে এসেছে শুধুমাত্র পারিবারিক পার্টিতে এটেন্ড করতে।

এবার আসি লারিসার বাবা মার কথায়। দুরন্ত ফিগারের সব রুশ মেয়েরা বয়সের সাথে সাথেই কেমন যেন মুটিয়ে যেতে থাকে। সাথে তাদের কমতে থাকে চুলের দৈঘ্য। এটা যেন ওদের ঐতিহ্য ট্রেন্ড বা ফ্যাশান।
পঞ্চাশোর্ধ সব মহিলাদের প্রায় একই আকার আকৃতি। তিন সাড়ে তিন মন ওজনের বিশাল দশাশই শরির-পরনে আজানু লম্বিত ফুল ফুল ছিটের ম্যাক্সি। পায়ে উচু হিল। কুঞ্চিত মাথার চুল,বাহারি রঙ মাখানো খাটো করে ছাটা। ঠোটে কড়া রঙ্গের লিপস্টিক না লাগালে সাজ যেন পূর্ন হয়না। তবুও এই ফ্যাশনে রাস্তা দিয়ে তারা যখন হেলে দুলে হাটে তখন চলনে বলনে একটা মা মা ভাব ফুটে ওঠে। এই বুড়িরা একাধারে জাদরেল কড়া মেজাজের আবার হৃদয়টা যেন দারুন মমতায় মাখানো। অপরিচিত বয়স্ক কোন রমনীর কাছে কিছু চেয়ে কখনো নিরাশ হতে হয়নি।
লারিসার মা কিন্তু এর ব্যাতিক্রম নয়। অবাক হলাম ওর বাপকে দেখে! ছোটখাট টিঙ টিঙে সাজগোজে ভীষন দুরস্ত নিপাট এক ভদ্রলোক। ওর মায়ের পাশে খুব বেশী বেমানান তিনি। এতবড় বিশাল বপুর এক মহিলার পাশে তাকে যেন স্বামী হিসেবে মেলাতেই পারছিলাম না! ভদ্রলোক কথা বলেন কম বেশ ভেবে চিন্তে বুদ্ধিমত্তার সাথে।
লারিসার মা চাকরি করেন মন্ত্রনালয়ে আর বাপও বেশ বড় সরকারি অফিসার। মোটামুটি অভিজাত ফ্যামিলি। আগে অবস্থা বেশ ভাল ছিল কিন্তু এখন মুদ্রাস্ফিতির ধাক্কায় নাকাল হয়ে অবার ও দৈন্যতা লুকাতে যেন ভীষন ব্যাস্ত সবাই। পোরোস্ত্রোইকা কিছু মানুষের জীবনে সাচ্ছন্দ্য এনে দিয়েছে সত্য কিন্তু বিগত সত্তুর বছর ধরে যে সমাজ ব্যাবস্থায় তারা অভ্যস্ত তার তার ঘোরটোপ থেকে বেরিয়ে আসতে পারছে না কোন মতেই।
দ্রব্যমুল্যের উর্ধ্বগতি আর তথাকতিথ পশ্চিমা আর ইউরোপের পুঁজিবাদী রাষ্ট্রের আধুনিকতার সাথে তাল মেলাতে তারা হিমসিম খাচ্ছে। কি করবে এই ভেবে তারা দিশেহারা? এই অবস্থা লারিসাদের পরিবারের মত আরো শত সহস্র পরিবারের।
এই এরা যেমন ভাবছে; বিদেশি এক ব্যাবসায়ির সাথে তার মেয়ের বিয়ে দিলেই হয়তো তাদের এই সমস্যার আশু সমাধান মিলবে। ক্যামনে কি উপায়ে মিটবে এইসব ভাবার মত বিচারবুদ্ধি হয়তো তাদের ছিলনা। ব্যাবসা বলতেই হয়তো তারা বুঝত নগদ কাড়ি কাড়ি টাকা।
বর্হিবিশ্ব আর ব্যাবসা সন্মন্ধে তাদের এত বেশী কম ধারনা ছিল যে সেইটেই আমাদের উৎসাহিত করেছিল-এমন চরম মিথ্যেবাদী হবার?
মইনের যে ব্যাবসার ধরন তা আমাদের দেশের লোকেরাই খুব বেশী সুদৃষ্টিতে দেখেনা। এই ব্যাবসায় নগদ টাকার ছড়াছড়ি যদিও কিন্তু পথে বসতেও সময় লাগেনা। তাছাড়া সে শুধু ভীনদেশীই নয় রুশ ভাষাটা পর্যন্ত জানেনা।এই ছেলের সাথে বিয়ে হলে কি করে তাদের মেয়ে সুখি হবে আর এই সমস্যার উত্তরন হবে তা আমি ভেবে পাইনি। এখনো ভাবি এইটে ছিল তাদের খুব বড় রকমের ভুল সিদ্ধান্ত!
এবারও আমি অনুঘটক আর সঞ্চালকের ভুমিকায় লারিসার মা! মইন ওই বাড়িতে গিয়েই প্রথম থেকে নতুন জামাইয়ের মত লাজুক লাজুক মুখে বসে আছে। বেশ বড় টেবিলে খাবার দাবারের প্রাচুর্য। কারো বাড়িতে গেলে আপ্যায়নের শুরুটাই হয় ঘরে বানানো সুস্বাদু লাল মদ দিয়ে। এটা ওদের ঐতিহ্য! আন্দ্রে এখনো পরিপূর্ন যুবক হয়নি তাই পরিবারের সবার সামনে তার মদ খাওয়া বারন। শুধু ওর হাতেই জুসের গ্লাস আর সবার হাতে রেড ওয়াইন।
প্রশ্ন করছে মুলত লারিসার মা।ওর বাবা মাঝে মধ্যে দু-য়েকটা। আর উত্তর দিচ্ছি আমি একা!
মাঝে মধ্যে অবশ্য মইনকেই ইঙ্গিত করে বলছেন, ওকে জিজ্ঞেস করতো ওর ভবিষ্যত পরিকল্পনা কি?
যদিও জানি ওর উত্তর কি হবে তবুও ভদ্রতার খাতিরে জিঞ্জেস করলাম, মইন ভাই উনি জিজ্ঞেস করছেন, আপনার ভবিষ্যত পরিকল্পনা?
সে একটু লাজুক চোখে আমার দিকে চেয়ে বলল, বলে দেন বিয়ে করে এই দেশে সেটেল হওয়া।‘
-ওকি আমার মেয়েকে নিজের দেশে নিয়ে যেতে চায়না?
- হ্যা আপনার মেয়ে চাইলে অবশ্যই যাবে। তবে ব্যাবসাটা আরেকটু জমলে তবে।
লারিসা বসে আছে গোমড়া মুখে। মাঝে মধ্যে আমার দিকে তাকাচ্ছে- অবশ্য কিন্তু সে চাহনীতে সেদিনকার মত তেমন আবেদন নেই। আমি মনে মনে একটু খুশী কিংবা একটু ব্যাথিত-ও তার এহেন পরিবর্তনে। ধারনা করছি, এই কদিনে তার বেশ মগজ ধোলাই করা হয়েছে!
কথার ফাকে মইন একটা অনুরোধ করে বসল,-আমি কি আপনাদের বাসায় সাবলেট হিসেবে আসতে পারি?তাহলে দু চার ছ’মাস দেখে আপনাদের যদি ভাল লাগে আমাকে- তবে না হয় পাত্র হিসেবে মেনে নিবেন?
মদ্য মাতাল একগুয়ে বেহিসেবি যদিও দারুন বন্ধু বৎসল এই লোকটা এখানে আসলে আমার ধারনা দুদিনেই ফয়সালা হয়ে যাবে। এই ভেবে আমি প্রমাদ গুনলাম। কিন্তু তখন বুঝিনি তার হিসেবটা অন্য খানে।
তবে মইন শর্ত দিল দুখানা- প্রথমত তার সাথে আমি মানে মিশু থাকব আর মাস শেষে ভাড়া নিতে হবে! সেই ভাড়ার অঙ্কটাও বেশ আকর্ষনীয়।‘সেই অঙ্কটা শুনে ওরাতো বটেই আমি নিজেও চমকে উঠলাম!'
প্রথমে একটু মুখ চাওয়া-চাওয়ি করে নিজেদের মধ্যে কিছুক্ষন ফুসুর-ফাসুর করে ওরা বেশ আন্তরিকতার সাথেই রাজি হল।
মইন আসতে চায় পরের সপ্তাহেই। তাদেরও কোন আপত্তি নেই! তবে আপত্তি মুলত লারিসার- তাকে রুম ছাড়তে হবে বলে।
ওদিকে আন্দ্রেরও মনটা খারাপ হল- তার রুম শেয়ার করতে হবে বলে। তবে মায়ের এক ধমকেই দুজন ঠান্ডা।
আমাদের পুরনো বাড়িতে ফিরে এসে মইন কি মন্ত্রে বুড়িকে বুঝিয়েছিল জানিনা তবে বুড়ির কোন ভাবান্তর টের পেলাম না। শুধু আলেক ভীষন বিমর্ষ হল। মইনতো এতদিন তার বন্ধুর মত ছিল। তাকে ছাড়তে ওর মন চাইছিল না।
এ বাড়ি ছেড়ে যাবার জন্য গোছগাছ চলছিল। যদিও সাবলেট বাড়িতে নিজের কাপড় চোপড় আর যৎ সামান্য লাগেজ ব্যাগেজ ছাড়া গোছানোর আর কিছুই নেই কেননা ওখানে বাড়ি ভাড়া নিলে বিছানার চাদরটা পর্যন্তি কিনতে হয়না।
এর মাঝেই আলেক আচমকা অফার করল, যাবার আগে শেষবারের মত চলনা আমাদের গ্রামের বাড়িটা ঘুরে আসি।
ওর এমন আমন্ত্রনে আমরা পুলকিত হলাম বলাই বাহুল্য। রাশিয়ায় এতদিন এসেছি কিন্তু গ্রামে কখনো যাইনি। সুযোগ যখন এসেছে না হয় দেখে আসি একবার এদের গ্রাম কেমন হয়।
গ্রীস্মের দারুন উজ্জল একদিনে ভাড়ার ট্যাক্সি নিয়ে গেলাম আলেক’দের গ্রামে।
শহর থেকে বেড়িয়ে হাজার হাজার হেক্টর আঙ্গুর ক্ষেত পেরিয়ে আলেক’দের কি দারুন ছিমছাম গ্রাম- আমরা কল্পনাই করতে পারিনা। ছবির মত যেন ঘরবাড়ি গুলো। বেশীর ভাগই কাঠের সুদৃশ্য রঙ করা বাড়ি। প্রত্যেকেরই বাড়ি লাগোয়া বেশ খানিকটা বাগান আর চাষ-বাষের জমি।ঝকঝকে রাস্তার দু ধারে সারি সারি পাইন,ইউক্যালিপটাস আর ক্রিসমাসট্রি। কচি দেবশিশুর মত বাচ্চারা একমনে খেলছে সেই রাস্তা জুড়ে। সেই দুশ্যগুলো আজো আমার মনে হয় সপ্নই ছিল।
সবকিছু মনে নেই তবে পড়ন্ত বিকেলে আলেকদের বাসায় জগভর্তি অতি বিশুদ্ধ রেড ওয়াইন সাথে ওদের বাগান থেকে সদ্য তুলে আনা কচি শশা আর টম্যাটো দিয়ে ঘরের পাশে চাষ করা মৌমাছির টাটকা মধু মিশিয়ে খেতে খেতে আমরা ভেবেছিলাম নিশ্চিত -পুরো জীবনটাই যদি এমন সপ্নের মত সুন্দর হত?
আগের পর্বের জন্য Click This Link

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +১৭/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৫

অদৃশ্য বলেছেন:



তপন ভাই......

এক নিঃশ্বাসে পড়ে শেষ করলাম যেন.... সত্য বলতে কি আপনার লিখাগুলো কেন জানিনা বেশ আকর্ষনীয় হয়....

শুরুতেই আমি ধরে নিয়েছিলাম এই গল্পগুলোও চমৎকার হবে.... আর হচ্ছেও তাই... কিছুটা অস্থিরতা কাজ করছে এতো ছোট হবার জন্য... অথবা বলতে পারেন পরেরটুকু খুব দ্রুত জানতে পারছিনা বলে...

আরামসে লিখুন.... তড়িঘড়ি করে গল্পটার স্বাদ যেন নষ্ট না হয় সেদিকে খেয়াল রাখবেন....

শুভকামনা ....

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১২

শেরজা তপন বলেছেন: এই চারটে পর্ব লিখে রেখেছিলাম বেশ কিছুদিন আগে-খানিকটা এডিট করে পোষ্ট করতেই একমাস চলে গেল।
এর পরেরগুলো ভাবছি আরামসেই লিখব।(খুব খেয়াল রাখতে হচ্ছে যাতে কারো ব্যক্তিগত গোপনীয়তা প্রকাশ না পায়) :) তবে মাসে কয়টা পর্ব লিখতে পারব সেই নিয়ে টেনসনে আছি :(
বড় লেখা ব্লগে দিলে অনেকেই বিরক্ত হয়(এটা আমারও নিজের স্বভাব)।তাই ছোট করেই দিই।
আপনার দীর্ঘ মন্তব্য ও পরামর্শের জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
ধন্যবাদ ফের -ভাল থাকুন সবসময়

২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১১

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: সুন্দর লেখা।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: ফের ধন্যবাদ 'উৎকৃষ্টতম বন্ধু' (নামটা আমার বেশ পছন্দের)।পরের পর্বগুলোতেও আপনার সঙ্গ পাবার প্রত্যাশায়...

৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: ভাইয়া গল্পটা কি শেষ হয়ে গেল ?

নাকি সামনে আরও পর্ব আছে?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: নাহ্ ভাইয়া- কাহিনীর'তো শুরু মাত্র আরো অনেকগুলো পর্ব বাকি আছে।
পরের পর্বগুলোও পড়বেন আশা রাখছি।

৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৩

অনীনদিতা বলেছেন: ধন্যবাদ নতুন পর্ব দেওয়ার জন্য।পড়ে চমেন্টস করছি।:)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ-বরাবরের মত সঙ্গ দেবার জন্য। অপেক্ষায় রইলাম কমেন্টসের।('চ' কে 'ক' ধরে পরের কমেন্টটা মুছে দিলাম।)

৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭

ঝটিকা বলেছেন: আপনার দেশ বিদেশের এতো এতো অভিজ্ঞতার ঝুলি দেখে আমি তো রিতিমত হিংসিত। সিরিয়াসলি বলছি আপনি বই লিখতে পারবেন। এত মজা পাচ্ছি মনে হচ্ছে কাহিনী একটুও এগোচ্ছে না।

এত কিছু ফেলে আবার বাংলাদেশে ফিরে এসে মানিয়ে নিতে আপনার একটুও কষ্ট হয়নি?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি- নারে ভাই কই আর তেমন অভিজ্ঞ। এই যৎসামান্য অভিজ্ঞতা না থাকলে - কি নিয়ে গলাবাজি করতাম :)
প্রথমতো কষ্ট হয়েইছে। সব কিছুই সময়ের সাথে ঠিকই মানিয়ে যায়।
ধন্যবাদ ফের-ভাল থাকুন।

'আমার হিংসে ও করুনা হয় তাদের জন্য যারা এর থেকে অনেক অনেক বেশী অভিজ্ঞতা নিয়ে আমার-ই চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে।এরা কখনোই কারো সাথে কিছু শেয়ার করলনা-তাদের সেইসব রোমাঞ্চকর কাহিনীগুলো অনুসন্ধিৎসু পাঠকদের অজানাই রয়ে যাবে চিরদিন।'

৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

তূর্য হাসান বলেছেন: রুশদের পারিবারিক জীবন কেমন জানার খুব আগ্রহ ছিল আমার। কিছুটা পূরণ হচ্ছে। এই প্রসঙ্গে আপনার কাছ থেকে আরও ডিটেইল আশা করছি। তবে এ প্রসঙ্গে অন্য একটা পোস্ট দিলেই ভাল হয়।
চার পর্ব এডিট করে পোস্ট করতেই একমাস!!!!!! তাহলে পরের পর্ব কবে পাবো??!!
ভালো থাকুন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমি ধারনা করেছিলাম তেমনটাই।
আমার রুস্কাইয়া ব্লুদাতে কিছু লেখা আছে-আরো অনেক কিছু পরেও আসতে পারে :)
পরের পর্ব মনে হয়না খুব বেশী দেরি হবে যদিও বছরের সবচেয়ে ব্যাস্ততার সময় নভ. থেকে জানুয়ারি। এর পরে হয়ত একটু সময় পাব।
আপনাদের আগ্রহই আমার লেখার অনুপ্রেরনা। সবসময়ের জন্য ভাল থাকুন।

৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯

অনীনদিতা বলেছেন: আপনার লিখাগুলো কেন জানিনা বেশ আকর্ষনীয়..........................
তাহলে পরের পর্ব কবে পাবো??!! :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:০১

শেরজা তপন বলেছেন: এই কাহিনীগুলো হয়তো রিয়েল লাইফে আরো বেশী আরো বেশী আকর্ষনীয় ছিল। আমিই লিখে হয়তো কিছুটা বিবর্ণ করে ফেলেছি :)
আসবে -সামনের সপ্তাহেই আশা রাখছি। :)
ভাল থাকুন।

৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:১৭

আমি ইহতিব বলেছেন: ২য় ভালো লাগা, পুরো ঘটনা জানার জন্য ব্যাকুল হয়ে থাকবো, আশা করি পরের পর্বটা খুব শীঘ্রই লিখবেন।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: :) ভাল লাগল জেনে। আশা রাখছি পুরো কাহিনীতেই আপনাকে পাশে পাব-আমারও আপনার শেষ অনুভুতি জানার আকাঙ্খাতো থাকছেই...

৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: অপেক্ষায় ছিলাম এই পর্বের জন্য এবং অপেক্ষার দৈর্ঘ কিছুটা বেশীই হয়েগেলো কিন্তু পড়ে তৃপ্ত হয়েছি।তিন নং প্লাস।


(সামুতে এখন ভাল লেখা/পোস্টের আকাল চলছে-যা সকল পাঠক ব্লগারগনই স্বীকার করবেন। সেখানে আপনার এই সিরিজ অসাধারন সুন্দর পরিচ্ছন্ন একটা সিরিজ-কিন্তু পাঠকদের সাড়া অত্যন্ত সীমিত! অথচ, ছাগু-ভাকু, 'আমি এখন জেনারেল/সেইফ' নিয়েও এক লাইনের একটা পোস্টে পাঠক হুমড়ী খেয়ে পড়ে! এমনটি চলতে থাকলেতো আপনারমত সুশীল ব্লগারগন বিলুপ্ত হয়ে যাবে!)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৮

শেরজা তপন বলেছেন: সামুকে অনেকে ফেসবুক মনে করে তাদের দৈনন্দিন কর্মকান্ডের আপডেট দেয় :)
'সমস্যা নেই এর মধ্য থেকেই আমি আপনি বা যারা ভাল লেখা পছন্দ করেন তারা ঠিকই তাদের মনেরমতটা বেছে নিবেন। অনেকেই এখানে মনটা হালকা করতে আসেন -হালকা চালের পোষ্ট দেন, হালকা রসিকতা কিংবা হালকা মন্তব্য করে তৃপ্ত হন, সেটাও তাদের দিক থেকে ঠিক আছে।'
সুশীল জাতীয় কোন লেবেল লাগানোর ইচ্ছে আমার নেই বা তেমন যোগ্যতা আমার নেই। লেখাটা আমার অবসরের বিনোদন-কেউ প্রশংসা করলে ভাল লাগে, এই যা। অন্য সবাই গেলেও আমি মনে হয় এত সহজে যাবনা :)
ধন্যবাদ আপনাকে ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

১০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫১

ফিরোজ-২ বলেছেন: পরের লিখার অপেক্ষায়............থাকলাম.......

ভালো থাকুন, শুভকামনা রইল..............।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৯

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব ফিরোজ'পরের পর্বে আপনাকে সাথে পাব এই প্রত্যাশায় রইলাম।

১১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫

অনীনদিতা বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম..........:)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে থাকুন- চাপে পড়ে যাচ্ছি... :)

১২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৬

অদৃশ্য বলেছেন:



একদম ঠিক বড় লিখা দেখলে অনেকেই বিরক্ত হয়.... আর সত্য বলতে কি ব্লগে আমি নিজেই তা পড়তে সমস্যাতে পড়ি.... এদিক থেকে ঠিকই আছে আপনার অংশগুলো.....

আশাকরবো সময় বের করে সামনের পর্বগুলো নিয়মিত বিরতিতে পোষ্ট করবেন...

শুভকামনা....

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: আমি নিজেকে দিয়েই অন্যের অনুভুতি বোঝার চেষ্টা করেছি। আপনিও ব্যাপরটা ভালই উপলব্ধি করেছেন। ধন্যবাদ
আশা রাখছি আসবে। শুভকামনা রইল

১৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২৬

রমিত বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন। আমিও এই বিষয়ে কিছু লিখছি।

বিষন্ন বিরিওজা - ১
Click This Link

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: পড়ে এসে মন্তব্য করলাম।অনেক ধন্যবাদ-ভাল থাকুন সবসময় এই প্রত্যাশায়...

১৪| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

লাবনী আক্তার বলেছেন: পরের পর্বের জন্য অপেক্ষায় থাকলাম।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৩

শেরজা তপন বলেছেন: এর পরের পর্ব মনে হয় একটু নিরস হবে-আশা করি হতাশ হবেননা। সঙ্গে থাকার জন্য ধন্যবাদ

১৫| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪২

সবুজ সাথী বলেছেন: ড্রামা জমছে ভাল। :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: আসল ড্রামাতো শুরুই হয় নাই...:)
ধন্যবাদ ফের আপনাকে। ভাল থাকুন-সুন্দর থাকুন।

১৬| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ড্রাম তাল নাই খালি সানাই
শুভেচ্ছা জানাই 8-|

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

শেরজা তপন বলেছেন: :) মন্তব্যে মজা পেলাম। ধন্যবাদ

১৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:২০

জেনো বলেছেন: ভাল লাগছে। পরের পর্বের অপেক্ষায়।
ধন্যবাদ।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। পরের পর্বে আপনারও মন্তব্যের অপেক্ষায় থাকলাম....

১৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৯

ব্লাক উড বলেছেন: চমতকার!!! প্লাস।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ-ভাল থাকুন সবসময়।
পরের পর্ব গুলোতে সঙ্গে থাকবেন এই প্রত্যাশায়...

১৯| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০১

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: একমনে পড়ে যাচ্ছিলাম। লেখার গুনের কারনে তন্ময় হয়েগিয়েছিলাম হয়তোবা.....

"ভেবেছিলাম নিশ্চিত -পুরো জীবনটাই যদি এমন সপ্নের মত সুন্দর হত?"

মনেই ছিলোনা এই লাইনেই পর্ব শেষ। তারপরই

"আগের পর্বের জন্য Click This Link"

দেখেই মেজাজটা খারাপ হয়ে গেল.........

নাহ্, তপন ভাই, এত ছোট পর্ব হলে খেলমু না কিন্তু বলে দিলাম........

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০

শেরজা তপন বলেছেন: কি আর করার, আপনি এখন থেকে পড়া বন্ধ করে দেন-সবগুলো পর্ব লেখা হলে আপনাকে পিডিএফ করে পাঠাব। তখন আর কোন আফসোস থাকবে না... :)
কিছু কিছু মন্তব্য মনটাকে ভাল করে দেয় -যেমন আপনার মন্তব্য এই মুহুর্তে আমার সব সমস্যার কথা ভুলিয়ে দিল। ভাল থাকবেন সব সময়ের জন্য

২০| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৬

একাকী বালক বলেছেন: তপন ভাই প্রত্যেক পর্বে একটা কইরা টুইস্ট দিবেন প্লীজ। এই পর্ব পড়ার শুরুতেই চরম একটা মজা ফিল করি।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২

শেরজা তপন বলেছেন: ট্যুইস্ট'টাতো বাস্তবিক জীবনে আসতে হবে নাকি?:) তবুও চেস্টা করি শেষ ভাগে এক আধটু ট্যুইস্ট আনতে- অনেক সময় হয়ে ওঠে না...

২১| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৫

ধানের চাষী বলেছেন: পড়া শেষ :)
পরের পর্ব ??? :D

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: এত অল্প কথায় মন্তব্য শেষ করলেতো চলবে না। আরেকটু কিছু বলুন-নাহলে পরের পর্ব পেতে দেরি হবে ... :)

২২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬

ঠোঁটকাটা বলেছেন: আরও ফ্রিকুয়েন্টলি আর লম্বা করে লিখুন।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: সময় পাইনা- সামনে সম্ভব হলে লিখব। ধন্যবাদ আপনাকে ফের।

২৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

গ্রাম্য২০১৭ বলেছেন: Bhi apni onek slow. Aro lekha chi, maje maje apnr blog e ase khali khali fire jai.

Bhi ami khokhono EKUSHEY BOIMELA theke boi kini nai. ( cuz ami dhaka thaktesi 2009 er ses theke.)
Apni jodi ekta boi lekhen taile seta dia start korbo. Expectation ta ki beshi hoie gelo? Taile onek lekha eksate porte partam.




০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: কি বলব? আমি একজন ব্যাবসায়ী-সেটা আমার রুটি রুজির প্রয়োজনে। লেখালেখিটা শুধুমাত্র আমার মনের খোরাক-এটাকে আমি বানিজ্যের মধ্যে ঢোকাতে চাইনি কখনো(আমি দ্বীধান্বিত আমি কি তেমন মান সম্পন্ন লেখা লিখি কিনা)। সে কারনেই চেষ্টা করিনি কখনো বই ছাপাতে। যখন কোন বই ছাপাব ইচ্ছাকৃত বা অনিচ্ছাকৃতভাবে যেরকমেই হোক তখন অর্থনৈতিক একটা ব্যাপার ঢুকে যাবে মনের মধ্যে-সেরকমটা আমি চাচ্ছিলাম না।
আপনার মন্তব্য পড়ে দারুনভাবে অভিভুত হলাম। এখন নতুন করে ভাবতে শুরু করলাম, দেখি না চেষ্টা করে। আর কিছু না হোক সেটা অন্তত স্মৃতি হিসেবে রয়ে যাবে আমি বা আমার পরবর্তী প্রজন্মের জন্য।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

২৪| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০১

গ্রাম্য২০১৭ বলেছেন: Topon bhi akta question korbo korbo kore kora hoi na. Apnr personal bepar nia question. Valo na lagle delete kore dien.
U studied business study in bd then computer science in russia now leather product industry in bd (jodi amar kono vul na hoi). Sobgulo kemon jeno same flow te nai? Abar apnr profile e liklen "maje maje mone hoi jibon ta onno rokom hote parto"

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: :) কঠিন প্রশ্ন! এর উত্তর দু-চার কথায় দেয়া সম্ভব নয়।
আমি বলেছি 'মাঝে মাঝে মনে হয়....' সব সময়ে নয় কিন্তু।
এই আফসোসটা অনেকের মধ্যেই থাকে-কেউ প্রকাশ করে কেউ করেনা।

সময় হলে সবিস্তারে ব্যাখ্যা করব। ধন্যবাদ।

২৫| ০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২১

সবুজ সাথী বলেছেন: পরের পর্ব কই। এত্ত সময় নিলে কেমনে হবে। :(

০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: এবারের পর্বটা দিতে একটু দেরি হবে যে ভাই!অপেক্ষায় রাখার জন্য আমি দুঃখিত। ধন্যবাদ

২৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আপনার অন্য গল্পগুলোর মতো সবগুলো আলকাশই আমার খুব ভালো লেগেছে। আমি তো দেখি আপনার লেখার অনেক ভক্ত হয়ে পড়লাম !

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: জেনে অভিভূত হলাম!এইরকম অনুপ্রেরনা পেলে লেখালেখির উৎসাহ বেড়ে যায় বহুগুন :)
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

২৭| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯

শিপু ভাই বলেছেন:
পর্বগুলো একসাথে পড়ে ভাল করছি। মন্ত্রমুগ্ধের মত পড়ছি!!!



প্লিজ লিখা থামাবেন না ভাই!!!

++++++++++++

১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১২

শেরজা তপন বলেছেন: আহা আমাকে তো ঋণী করে দিচ্ছেন শিপু ভাই! আমি জানিনা এতটা সুখপাঠ্য হয়েছে কিনা? তবে আপনার প্রশংসায় বিমলানন্দ অনুভব করছি।

২৮| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২০

আল ইফরান বলেছেন: ৪ নাম্বারটাও যথারীতি হিট। :-B :-B :-B
লেখার শেষ অংশটুকু পড়ে কেন যেন মন হঠাৎ করেই খুব বিষন্বতায় ছেয়ে গেলো।
ভালো থাকবেন। :)

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১১

শেরজা তপন বলেছেন: ভাই আল ইরফান,
সাত বছর পড়ে মন্তব্যের উত্তর দিচ্ছি- জানিনা আপনি এই উত্তরটা পড়বেন কিনা। আপনার ভালবাসা ও উৎসাহ আমাকে সবসময়
অনুপ্রাণিত করত।
আপনাকে আর এখন ব্লগে দেখিনা। যেখানেই থাকুন ভাল থাকুন সুস্থ্য থাকুন।

২৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০২০ দুপুর ১২:২০

শামছুল ইসলাম বলেছেন: মইনকে বেশ চালাক মনে হচ্ছে।

রাশিয়ার গ্রামগুলো খুব সুন্দর মনে হলো।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: ৮ মাস পড়ে উত্তর দিচ্ছি। বড্ড বেশী দেরী হয়ে গেল ভাই।
আপনাকে মিস করছি ইদানিং।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য

৩০| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ বিকাল ৫:৩৫

আমি সাজিদ বলেছেন: যা বুঝলাম সেসময় রাশিয়ার সামাজিক অবস্থা একটা পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছিলো। ওরা দুনিয়ায় কি হচ্ছে কিছুরই খবর রাখতো না, কি অদ্ভুত! রাশান না জেনে শুধুমাত্র বুদ্ধি আর মনের জোরে বাংলাদেশী মইন ওদিকে দিব্যি চালিয়ে যাচ্ছে, কি অদ্ভুতুড়ে চমৎকার মিশে আছে এরমধ্যে, টের পাচ্ছি। রাশান গ্রাম যেন চোখে ভাসছে।

২৯ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১১:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমি আপনার মন্তব্য পড়তে পড়তে সামনে থেকে পেছনের দিকে আসছি।
তাই উত্তরগুলো একটু এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে।
ঠিক বলেছেন,সে এক অদ্ভুতুড়ে সময় ছিল- এখন সপ্ন মনে হয়!!
রাশিয়ার গ্রামগুলো আমিও মিস করি ভীষণ।

৩১| ০১ লা মে, ২০২১ রাত ১:২৮

আল ইফরান বলেছেন: প্রতিমন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ, ভাইয়া।
খুজে পেতে এতদিন পরে মন্তব্যের উত্তর দেয়ার জন্য হলেও এক কাপ কফি আপনার পাওনা হয়ে গেলো।
তার সাথে আপনার লেখার গুণমুগ্ধ পাঠক হিসেবে পথ চলার পরিক্রমাটা তাহলে মোটামূটি দীর্ঘই বলা চলে :-B
বাবনিকের নতুন পর্বের অপেক্ষায় আছি :P

৩২| ২১ শে মে, ২০২১ দুপুর ২:৫৭

বিজন রয় বলেছেন: বহু ব্লগারের প্রথম পোস্টে আমার মন্তব্য পাওয়া যায়।

আপনারটায় ছিল না।

এখন থেকে থাকল।

হা হা হা

২১ শে মে, ২০২১ রাত ১১:০৮

শেরজা তপন বলেছেন: আমার প্রথম পোস্টতো আরো পেছনে- তবে এতদুর এসে মন্তব্য করেছেন সেজন্য কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ।

এর পরের ধারাবাহিকের প্রথম পোস্টে আপনার মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম...

৩৩| ২৩ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:৪১

খায়রুল আহসান বলেছেন: রুশ ভাষাটা একেবারে না জেনেও মঈন এতদিন ধরে সেখানে স্বাচ্ছন্দ্যের সাথে বসবাস করছিল কিভাবে, তা ভেবে অবাক হচ্ছি।
লারিসার পরিবার এবং পুরাতন বাড়ির বুড়াবুড়িকে ভাল লাগছে। তবে লারিসার ভাগ্যে অশনি'র সংকেত দেখতে পাচ্ছি।

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৫৯

শেরজা তপন বলেছেন: লারিসার সাথে দু সপ্তাহ আগেও আমার ফেসবুকে মেসেজ আদান প্রদান হয়েছে আমি কিছু কথা বলেছিলাম তাকে।
তার ছেলে কিছুই দিন আগে মঈনের সাথে দেখা করার জন্য বাংলাদেশের এসেছিল। লালসার ধারণা মইন এখনো তাকে ভালোবাসে আসলে ভাগ্যে তাদের দূরে সরিয়ে দিয়েছে যেটা নিতান্তই তার ভুল ধারণা সে এখনো একটা ঘোরের মধ্যে আছে।
সে আমাকে লিখেছে; Он мне не изменял, он женился через 20 лет после того как мы расстались.
' সে মোটেও পাল্টে যায়নি কেননা সে আমাদের বিচ্ছেদের ২০ বছর পরে ফের বিয়ে করেছে।'
রুশীয় মেয়েরা বড্ড সরল তারা বাঙ্গালীদের কে অনেক বেশি বিশ্বাস করে।
আমি তাকে লিখেছি;
Вы, русские девушки , еще очень простые. Ты даже не представляете, какие бенгальцы хитри ! Ваше несчастье, что ты познакомились с каким-то бенгальским мальчиком. он продолжает гипнотизировать тобою своей ложью – к сожалению, ты верите его любовным заблуждениям.
তোমরা রাশিয়ান মেয়েরা এখনও খুব সহজ সরল। তোমরা কল্পনাও করতে পারবেন না বাঙালিরা কতটা ধূর্ত! এটা তোমাদের দুর্ভাগ্য যে , তোমাদের সাথে কিছু বাঙালি ছেলেদের সখ্যতা হয়েছে। সে মিথ্যে বলে এখনো তোমাকে সম্মোহিত করে চলেছে - দুর্ভাগ্যবশত, তুমি তার প্রেমের প্রলাপ বিশ্বাস করছ।

* এই গল্পটুকু আপনার ও আমার আর কারো জন্য নয়।



৩৪| ২৩ শে জুন, ২০২৪ সকাল ১০:৪৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: আলকাশ-প্রথম পর্বে দেয়া আমার মন্তব্যটা দেখেছেন কি? দ্বিতীয় ও তৃ্তীয় পর্বে দেয়া মন্তব্যের উত্তর করেছেন, কিন্তু প্রথমটাতে করেন নি বলেই কথাটা জিজ্ঞেস করলাম।

২৫ শে জুন, ২০২৪ দুপুর ২:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: আলকাশ প্রথম পর্বে করা মন্তব্য আমি দেখেছি। ধন্যবাদ ফের মনে করিয়ে দেয়ার জন্য সময় করে আমি উত্তর দিব ঠিক

৩৫| ২৫ শে জুন, ২০২৪ রাত ১১:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমি কিছু লিখি নাই মন্তব্যে ?

২৬ শে জুন, ২০২৪ সকাল ৭:৫১

শেরজা তপন বলেছেন: আলকাশে আপনার মন্তব্য নাই এটা কেমনে কি!!!!!? :((

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.