নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
এমাসের টেলিফোন বিলটা বড্ড বেশী এসেছে । বিলটা হাতে পাবার পর দুশ্চিন্তায় অনেক্ষন ঝিম মেরে বসে ছিলাম।
গত মাসেরও বিলটা দেয়া হয়নি, দু’মাস মিলিয়ে প্রায় ন’শ ডলার । আমার রুমমেট বন্ধু ডিসিসান নিয়েছে বাসাটা এমাসেই ছেড়ে দিবে।
দুজনের জন্য এতবড় বাসার কোন প্রয়োজন নেই। আমিও তার সাথে একমত । সেহেতু বাসা ছাড়ার আগে বিল-টিল সব চুকিয়ে ফেলতে হবে । ইস এতগুলো টাকা হাত গলে বেরিয়ে যাবে ভাবতেই কস্ট হচ্ছে।
সামনের মাস থেকে হিসেব করে চলতে হবে। নিজের মনে শপথ করলাম মাসে চারবারের বেশী ওর সাথে কথা বলবনা।
কিন্তু মুশকিল হচ্ছে একবার ফোন ধরলে সে ছাড়তে চায়না।
অবশ্য কথা বলতে আমারও বেশ লাগে কিন্তু বিলের কথা ভাবলেই বুকের মধ্যে ধড়ফড় করে, চক্ষু লজ্জার মাথা খেয়ে বলতেও পারিনা যে টেলিফোন রাখি!’
-তাহলে ও কি ভাববে?
-আমি কৃপন কিংবা আমার ভালবাসা কমে যাচ্ছে? অসম্ভব এটা আমি বলতেই পারিনা!
...কাল বাসা ছেড়ে দিচ্ছি -। সব বাধাছাদা প্রায় শেষ। বিলটা এ’কদিন দিব দিব করে দেয়া হয়নি ।
কি আর করার কাল সকাল সকাল দিতে হবে কিংবা বাড়িওয়ালী বুড়ির কাছে বুঝিয়ে দিব। এ বাড়িতে শেষ দিনটা ইচ্ছে মত উপভোগ করার জন্য বন্ধুদের আসতে বলেছি। সারারাত জম্পেস আড্ডা হবে। বাজার সদাই থেকে শুরু করে রান্না বান্না ওরাই করবে। আমরা ঝাড়া হাত পা।
প্রবাসে ব্যাচেলারদের বাড়িতে সব বন্ধুরা একত্রিত হলে গেস্ট-হোস্ট বোঝার উপায় থাকেনা।
সন্ধ্যে থেকেই বন্ধুরা এক এক করে আসতে শুরু করল। সবাই আগে থেকে ফোন করে বলেছে যে কখন আসবে। ডোর বেলের আওয়াজ হলেই আমরা বুঝতে পারি কে এসেছে। তাছাড়া আমরা ডোরবেলের মাধ্যমে কিছু সংকেত ব্যাবহার করি। যেগুলো এই ভয়ঙ্কর শহরে আমাদের নিরাপত্তার জন্য জরুরী। একবার বেল বাজালে বুঝতে হবে সাথে পুলিশ আছে। দুইবারে হুলিগান কিংবা অবাঞ্চিত কেউ। তিনবারে নির্ঝঞ্জাট।
চারবারে আরো ভয়ঙ্কর কিছু । আগে থেকে সময় জানিয়ে রাখা, তার পরে তিনবার বেল বাজলেও আমরা নিশ্চিন্ত হইনা যে সেই এসেছে। পা টিপে টিপে দরজার কাছে গিয়ে আতি সর্ন্তপনে ... চোখ রেখে দেখি কে?
অনেক্ষন নিরিখ করি তার চেহারায় কোন চাপা উত্তেজনা আছে কি। আতি কস্টে এদিক ওদিক চোখ চোখ ঘুরিয়ে লক্ষ্য করি আশেপাশে কেউ লুকিয়ে আছে কিনা?
সেখানেই শেষ-নয় আরো বেশী নিশ্চিন্ত হওয়ার জন্য সে বন্ধুর সাংকেতিক নাম ধরে মৃদু স্বরে ডাকি? সে যদি বাংলা য়উত্তর দেয় তাহলে সমস্যা নেই কিন্তু রুশ ভাষা বললেই বুঝি 'ডালমে কুছ কালা হ্যায়।'
এরপর শুরু হয় দরজা খোলা পর্ব। প্রথমে ভারী লোহার দরজাখানা খান তিনেক চাবি দিয়ে ঘুরিয়ে পেচিয়ে খুলে সেফটি লক আটকানো অবস্থায় অপ্রসর ফাক দিয়ে হাত গলিয়ে বাইরের দরজা খুলি । বন্ধুর হাসিমুখ দেখে নিশ্চিন্ত হয়ে সেফটি লকে হাত দেই। ভিতরে ঢুকে সে যেন হাফ ছেড়ে বাচেঁ।তবে কেউ বিন্দুমাত্র রাগ করেনা । কেননা এমন সিস্টেমে সবাই অভ্যস্ত । অনেকের বাসায়তো কোন বহিরাগত, সে যত ঘনিষ্ঠ বন্ধুই হোকনা কেন প্রবেশ নিষিদ্ধ! আবার কেউ আগে থেকে ফোন করে সময় ও সংকেত না জেনে নিলে বন্ধ দরজার ওপাশে দাড়িয়ে সারাদিন মাথা কুটলেও সেটা খুলবে না। সে তুলনায় আমরা একটু কেয়ারলেস!
রাত আটটা বাজতেই রান্না বান্না খানা-পিনা তাস খেলা সরস গল্প ফোক গান হৈ-হুল্লোড় আর হাসি-ঠাট্টায় জমে উঠল আড্ডা । ফাকে ফাকে চলল স্মৃতি চারন । এর আগে কতবার এখানে আড্ডা হয়েছে কোনটা জমেছে সবচেয়ে বেশী তখন কে ছিল এখন কে নেই এসব নিয়ে । তবে সবাই একবাক্যে স্বীকার করছিল আজকেরটার মত নাকি কখনই জমেনি। ভাবলাম শেষবার বলেই হয়তো।
তখুনি বুকের মধ্যে একটা চিনচিনে ব্যাথা শুরু হয়ে গেল। রাতটা পোহালেই গাট্টি-বোচকা কাধে নিয়ে চলে যেতে হবে অন্য কোন নতুন আলয়ে। আবার কি জমবে মেলা সেই হাটখোলা বটতলাতে। মনের ভাবনার সাথে তাল মিলিয়ে সঙ্গে সঙ্গে শুরু হয়ে গেল কোরাশ সেই গান ‘আবার জমবে মেলা হাটখোলা বটতলা।’
কেউ কি জানবে কখনো কতগুলো বঙ সন্তান তাদের দেশে পোতা নাড়ীর বন্ধন কেটে এই ঘরটাতে বসে মেতে উঠেছিল হাসিঠাট্টা গানে গল্পে? কেউ কেদেছে নিঃশব্দে কেউ উচ্চস্বরে! কেউবা নতুন সপ্নের জাল বুনেছে-কেউ ভেঙ্গে যাওয়া সপ্নগুলোকে জোড়া লাগাতে ব্যাস্ত থেকেছে। কত দুরন্ত প্রেমের শুরু আর সমাপ্তি হয়েছে এখানেই!
ওই যে টেলিফোনটা হাজার হাজার মাইল দুর থেকে বয়ে এনেছে কত সুসংবাদ। কখনোবা প্রিয়জনের মৃত্যুর মত দুঃসংবাদ!
খবর পেয়ে তখুনি ছুটে যেতে পারিনি অন্ধ আক্রোশ আর তীক্ষ্ণ ক্রদন চার দেয়ালে প্রতিধ্বনি হয়ে নিজেকে আরো বেশী কস্ট দিয়েছে । প্রিয়তমার কন্ঠে কতরাত আপ্লুত হয়েছি কতনা সপ্ন দেখেছি কিংবা রঙ্গীন সপ্নের জাল বুনেছি।
‘আর মাত্র কটা মাস অপেক্ষা কর তারপরই ব্যাস...... ।’সেই কটা মাস আর শেষ হয়না। মাস গড়িয়ে বছর গেল কত।
কখনো ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সাথে ঝগড়া , আবার পরক্ষনেই গলা জড়িয়ে ধরে উচ্চ স্বরে গান গাওয়া । কিংবা ঘনিস্ট জনের কথা মনে করে কারো কান্না তাকে সান্তনা দিয়েছি নিজের দুঃখ বুকে চেপে । কেউ জানবেনা বা জানতে চাইবেনা আমাদের স্মৃতির ভারে নুয়ে পড়া সেই দিনগুলোর কথা।
রাত প্রায় দুটো বাজে কিন্তু কারো ক্লান্তি নেই! রাত্রি যেন সবে তার যৌবনে পদার্পন করল। সবাই চাইছে গানে গল্পে কেটে যাক সারাটা রাত। আমরাও এর ব্যাতিক্রম নই । ..আচমকা তারস্বরে ডোরবেল চেচিয়ে উঠল । যেন বিদ্যুত বয়ে গেল আমাদের দেহে , এক লহমায় সবাই চুপ। প্রথমে ভেবেছিলাম শোনার ভুল কিংবা কেউ ভুল করে বাজিয়েছে। কিন্তু পরক্ষনেই আবার ঘন ঘন দুবার বেজে উঠতেই সবার মুখ শুকিয়ে গেল । ভয়ার্ত চোখে নিঃশব্দে এ ওর দিকে তাকাচ্ছে। পরক্ষনেই সাহসী দুয়েকজন নিজেদের সামলে নিয়ে শর্ট মিটিংয়ে বসল ‘কি করা যায় ?
গুরুত্বপূর্ন মিটিং শেষে সিদ্ধান্ত হল দুজন গিয়ে প্যাসেজের লাইট অফ করে প্রথমে দেখবে কে এসছে । আমাদের অন্য কোন বন্ধু যদি গভীর রাতে আমাদের ঘাবড়ে দেয়ার জন্য ফাজলামী করে তাহলে এককথা- আর যদি অপরিচিত কেউ হয় তাহলে কোন মতেই দরজা খোলা হবেনা । পারলে দরজা ভেঙ্গে ঢুকবে।
দুজনে এগিয়ে প্যাসেজ ধরে দরজা অভিমুখে । সামান্য ক্ষন পরে তারা ফিরে এসে ফিসফিস করে আতংকিত কন্ঠে বলল ‘মিলিশিয়া'(পুলিশ)
‘অ্যা ক‘জন ?
ভালভাবে দেখা যাচ্ছে না মনে হয় ‘দু’জন।
...১ম পর্ব শেষ
পরের পর্বের জন্য;
কাগদা তো-ভ রাশিয়া ২য় পর্ব
ফুটনোটঃ 'কাগদা তো-ভ রাশিয়া'র ইংরেজী অনুবাদ 'Once upon a time in Russia' আর সহজ বাংলায় হবে হয়তো 'কোন একদিন রাশিয়ায়।
অফটপিকঃ'আলকাশ' গল্পের আপাতত বিরতি। পরে কোন একসময় বাকি গল্পটুকু বলব।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: এই লেখাটা শেষ করেই- রুস্কাইয়া ব্লুদা নিয়ে আর খানিকটা গল্প করে তবেই 'আলকাশে' ফিরব। আলকাশের পুরো প্লটটাই(সম্পূর্ন ঘটনাইতো আমার জানা ) মাথার ভিতরে ঘুরছে -কিন্তু এক কলমও লিখতে পারছি না যে ভাই?
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। এই লেখাটা কেমন লাগছে জানালে খুশি হতাম।
ভাল থাকুন সবসময়।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৫
সবুজ সাথী বলেছেন: আরেকটা সিরিজের জন্য একবস্তা ধন্যাপাতা।
কিন্তু আলকাশের কি হইল।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: আলকাশ' নিয়ে চরম বেকায়দায় আছিরে ভাই
আশা রাখছি খুব শিঘ্রী শুরু করতে পারব।ততক্ষনের জন্য একটু অপেক্ষায় রাখার জন্য আমি দুঃখিত।
লেখাটা পড়ে মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভাল থাকবেন
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৩
মেহেদী হাসান ভূঁঞা বলেছেন: "আলকাশ"গল্পটাই আগে শেষ করুন না।
লেখা ভাল হইছে।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: ভাই মেহেদী হাসান, আলকাশের শেষ পর্বে কেন আর এই লেখাটা এগুতে পারলাম সেটা বিস্তারিত বর্ণনা করেছি। খষ্ট করে সেটা পড়লে মনের ক্ষোভটা যাবে
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২১
রবিউল ৮১ বলেছেন: ভাইয়া আপনার লেখার মাধ্যমে রাশিয়া সম্পর্কে অনেক জানতে পেরেছি।বরাররের মতোই এই গল্পটাও আকষনীয়ই মনে হচ্ছে।ব্লগে রাজনীতি নিয়ে পড়তে পড়তে এক বারেই ক্লান্ত হয়ে পড়েছি।ব্লগেই আর বসতে মন চাচ্ছিলো না।আর এই মূহুর্তে রাশিয়াকে নিয়ে আপনার জীবনের মজার আর একটা গল্প শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: ফের অনেক ধন্যবাদ বরাবরের মত আমার সঙ্গে থাকবার জন্য। আপনার পাশাপাশি আমি ক্লান্ত!
'কাগদা তো-ভি রাশিয়া' রাশিয়ায় আমার জীবনের সবচেয়ে কষ্টকর দিনগুলো নিয়ে রচিত একটা কষ্টের উপখ্যান।এই কাহিনীর সবগুলো ঘটনা শতভাগ সত্য। এতদিন শুধু রাশিয়া নিয়ে আমার ভাললাগার গল্পগুলো করেছি-এখন কয়েকটা পর্বে কিছু নিদারুন কষ্টকর অনুভুতির কথা শুনুন।
আশা করি সবসময়েই আপনাদের সঙ্গ পাব।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৮
একাকী বালক বলেছেন: তপন ভাই অনেক দিন পর যে। "আলকাশ" নিয়ে আর কিছু কইলাম না। চলুক এই সিরিজ।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
শেরজা তপন বলেছেন: ওই ব্যাপারে আর কিছু না বলাই ভাল। আমি কিঞ্চিৎ বিব্রত!
মন্তব্যের জন্য বরারবরের মত ধন্যবাদ আপনাকে।আপনার সুসাস্থ্য কামনায়..
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২
তূর্য হাসান বলেছেন: তপন ভাই কেমন আছেন। অনেক দিন পর লগইন করলাম। গত প্রায় দুই মাস আমার জীবনে যেন হরর ফিল্মের শুটিং হয়ে গেল। তাই নেট থেকে দূরে ছিলাম। আপনার আলকাশ-৪ মনে হয় শেষ পড়া ছিল। আলকাশ কতদূর লিখেছেন জানি না। কাল আপনার ব্লগে ঢুকব ইনশাল্লাহ। ভালো থাকুন।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: ভাই তূর্য, আপনাকে দেখে বড় ভাল লাগল!
মন্তব্যের অপেক্ষায় রইলাম। ভাল থাকুন সর্বক্ষন।
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৩০
ঘাসফুল বলেছেন: অনেক কিছু জানতে পারি আপনার লেখা থেকে..
ঋনভারে জর্জরিত করে ফেলছেন দিন কে দিন...
পোষ্টে প্লাস দিয়ে লাভ কি... শেরজা তপনকেই ভালো লাগা দিলাম
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪০
শেরজা তপন বলেছেন: কি যে বলেন! বিমোহিত ও আপ্লুত হলাম আপনার মন্তব্যে-
পেলাস মাইনাসের কোন দরকার নেই- আমার লেখা পড়ে শুধু উপস্থিতিটা জানিয়ে গেলেই চলবে।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: আমি আপনার লেখা আজকেই প্রথম পড়লাম। এবং মু্গ্ধতার সাথে আপনাকে অনুসরণে নিলাম।
পরের পর্ব কবে আসবে?
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:১১
শেরজা তপন বলেছেন: জেনে দারুন প্রীত হলাম
আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম। অপেক্ষায় রইলাম পরের পর্বে আপনার মন্তব্যের..,
আসবে খুব শীঘ্রি। ভাল থাকুন এই প্রত্যাশা।
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আগ্রহ বজায় রইলো।
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০০
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ফের লেখার প্রতি আগ্রহ ও মন্তব্যের জন্য।
আপনার মত জনপ্রিয় ব্লগারদের আগ্রহ ও অন্রপ্রেরনা আমাকে সবসময়েই উদ্বুদ্ধ করে ভালো কি লেখার জন্য।
ভাল থাকবেন।
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
অনীনদিতা বলেছেন: হুমআপনার লেখাতো সবসময়ই খুবই ভালো হয়
এটাও খুব ভালো লাগলো
ধন্যবাদ আপনাকে এত ভালো ভালো লেখা আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য
"আলকাশ" কে মিস করছি খুব বেশি
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০১
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
আলকাশের পরের পর্বগুলো সময়মতো না দিতে পারার জন্য আমি ভীষন লজ্জিত ও বিব্রত।ধন্যবাদ ফের বরারবরের মত সাথে থাকবার জন্য।
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:০৮
jotejoy বলেছেন: আমি আপনার লেখা আজকেই প্রথম পড়লাম। এবং মু্গ্ধতার সাথে আপনাকে অনুসরণে নিলাম।
পরের পর্ব কবে আসবে?
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৩
শেরজা তপন বলেছেন: তাই? জেনে ভাল লাগল। আপনাকে আমার ব্লগে স্বাগতম।
পেরর পর্বগুলোতেও আপনার সঙ্গ পাবার প্রত্যাশা রইল।
১২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৮
ধানের চাষী বলেছেন: আলকাশ শেষ করলেই ভালো হতো।
যাক, নতুন লেখাও ভালোই, তাড়াতাড়ি লিখবেন
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন। আমিও তেমনটাই এতদিন ভাবছিলাম- তাই নতুন পর্বটা পোষ্ট করতে দেরি হয়ে গেল।
আলকাশ ছাড়াও 'রুস্কাইয়া ব্লুদা' আর গ্রামীন ফোনের সেকাল একাল' নামে দুটো ধারাবাহিক মাঝ পথে আটকে গেছে।
তবে এটা এটা সময়মতো শেষ করবার আশা রাখছি।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য...
১৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:১৯
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: কে এসছিল ?? কেন এসেছিল ?? জানতে মনচায় !!
১০ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: হুম বড় ভয়ঙ্কর সে ঘটনা! শুনলে একটুখানি বুক কাঁপবে বলে ধারনা করছি।
পরের পর্বগুলোতে আপনার মন্তব্যের প্রত্যাশায় রইলাম।
১৪| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: একটু একটু ভয় পেলাম :-&
দারুন লেখা
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: হুম ভয় পাওয়অর মতই ঘটনা! আমার ব্লগে আপনাকে প্রথমবার দেখলাম মনে হচ্ছে? স্বাগতম।
আপনার বাকি মন্তব্যগুলোর উত্তর পরে দিচ্ছি।
ভাল থাকুন।
১৫| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৩১
জেনো বলেছেন: ভাল লাগল। অপেক্ষায়...।
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: অপেক্ষায় থাকার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে 'জোনো'। আপনার সার্বক্ষনিক মঙ্গল কামনায়...
১৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
অ্যানোনিমাস বলেছেন: ভালো লাগা রইলো ভাইয়া
১১ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: বরাবরের মত সঙ্গে থাকবার জন্য ধন্যবাদ ভাই 'ইশতিয়াক চয়ন'।
ভাল থাকুন সুস্থ্য থাকুন।
১৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
এক্সপেরিয়া বলেছেন: কি করিলে আলকাশের প্রতি আবার লেখার আগ্রহ হবে যদি একটু বলতেন ভাই ।
১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম...আমিও সেইটাই ভাবছি।আসলে পুরো ঘটনাটা বেশ খানিকটা জটিল আর ব্যপক! তই লিখতে গিয়ে এলোমেলো হয়ে যাচ্ছে। ই নিয়ে মেজাজ খিচড়ে গেছে তাই আর লেখা এগুচ্ছে না।মনের মধ্যেএকটু সাজিয়ে নেই- তারপরে লেখাটা এমনিতেই এসে যাবে।
আলকাশের প্রতিআপনার ভালবাসায় আমি কৃতজ্ঞ।
১৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০২
লাবনী আক্তার বলেছেন: এই লেখাটা দেখিনি ভাইয়া। । এখন পড়ে ফেলেছি।
একটা প্রশ্ন ছিল। এ গল্পটা কি সত্যি আপনার নিজের কথা নাকি শুধুই গল্প?
১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১০
শেরজা তপন বলেছেন: লেখককে প্রশ্ন করা কি ঠিক?
তবুও বলছি হ্যা সম্পূর্ন সত্যি এবং আমার নিজের কথা!
ধন্যবাদ ফের
১৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০০
অদৃশ্য বলেছেন:
তপন ভাই...
প্রথমেই আগের রাগটা ঝেড়ে নিই.... কাজটা ঠিক করলেন না কিন্তু আলকাশ টা হঠাৎ বন্ধ করে... আপনি জানেন একটি গল্প পড়া শুরু করলে যখন ভালো লাগে তখন তা হুট করে কেউ নিয়ে গেলে বা পরের অংশটুকু না পাওয়া গেলে খুবই খারাপ লাগে... সো এটা ঠিক কাজ করেননি..
এখন একদা রাশিয়ার কথা...
শুরুতো করলাম... শুরুতেই স্বাদ পেয়ে গেছি... আশাকরছি এটিও ভালো লাগবার মতোই একটি লিখা হবে আপনার... এখন সামনের দিকে যাচ্ছি..
শুভকামনা...
১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: আরেকটু বকাঝকা দেনরে ভাই- মাঝে মধ্যে মাথার মধ্য কিছু পোকা কিট কিট করে কামড়ায় আর আলতু ফালতু পরামর্শ দেয়।
তখন সবকিছুতে আগ্রহ হারিয়ে ফেলি--চরম হতাশা এসে ভর করে।
আলকাশ লেখাটা নিয়ে অনেকগুলো সমস্যার মুখোমুখি হচ্ছি।আমি এমন বড় ক্যানভাসের লেখা লিখতে অভ্যস্ত নই। ঘটনার সব পাত্র-পাত্রীর নাম- স্থান কাল এর বিবরন কাল্পনিক দিতে হচ্ছে দেখে-মাঝে মধ্যেই বড় ধরনের ভুল হয়ে যাচ্ছিল। শারিরিক ব্যাপার নিয়ে আমি খোলামেলা লিখতে অভ্যস্ত নই। এইটার রি-অ্যাকশন কেমন হবে সেই ভেবে আমি অস্বস্তিতে আছি! এছাড়া আরো অনেক সমস্যা...তবে লিখব ভবিষ্যতে অবশ্যই লিখব।
এই লেখাটা গতানুগতিক অন্যান্য রুশ বিষয়ক লেখা থেকে একটু ভিন্নতর হবে।আশা করি বরাবরের মতই সাথে পাব।
ভাল থাকবেন।
২০| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩
উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: অনেক দিল পর নতুন লেখা পেলাম আপনার কাছ থেকে। কেমন আছেন?
১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: তাইতো, অনেকদিন পর আপনাকে দেখতে পেলাম।একদিন আপনাদের সবাইকে খুব মিস করছিলাম। স্বেচ্ছা নির্বাসন থেকে ফিরে এসে এখন খুব আরামবোধ করছি। ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
২১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৪৪
বইয়ের পোকা বলেছেন: খুবই ভালো লাগলো যতটুকু পড়লাম। এখন পরের পর্ব পরতে যাচ্ছি। আলকাশ পড়ি নাই। সবাই যেভাবে প্রশংসা করছে। পড়তেই হবে। এখনই যাচ্ছি।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৩
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম সেইজন্যইতো আলকাশে'র সাথে আপনাকে দেখতে পাইনি।
আমার ব্লগে স্বাগতম আপনাকে! ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
২২| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪২
শিপু ভাই বলেছেন:
আলকাশ স্থগিত করায় তিব্র প্রতিবাদ সহ মাইনাস!!!!
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমিও উদার আতিথিয়েতার সহিত মাথা পেতে নিলাম...
২৩| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৪
শিপু ভাই বলেছেন:
এই সিরিজ শুরু করলাম!!!++++++++
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ- অবশেষে ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়ল
২৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:০৯
আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আপনার লেখা সবসময়ই ভালো লাগে। এইটাও অনেক ভালো লাগলো। তিনটা পর্ব একসাথে পড়বো।
আলকাশ পড়তে না পারার দু:খ কিন্তু ঠিকই মনের মধ্যে লুকিয়ে রাখলাম।
১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১১
শেরজা তপন বলেছেন: আলকাশ এর বাকি পর্বগুলো এই মুহুর্তে ব্লগে দিতে না পারার জন্য আমারও কষ্ট লাগছে।
অনেক ধন্যবাদ ভাই। আপনার প্রতি রইল আমার কৃতজ্ঞতা।
২৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: অনেক দিন পর আমি পরিপুর্নভাবে ব্লগে বসেছি। একটা জটিল, আনন্দময় ও টেনশনময় সময় পার করে এসেছি গত দুমাসে।
আলকাশ আপাতত বন্ধ করে নতুন সিরিজ শুরু করেছেন। অবশ্যই আছি আপনার সাবলীল লেখার সাথে........তিনটা পর্ব একসাথেই পড়ছি এ কমেন্ট শেষ করেই..........
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৩
শেরজা তপন বলেছেন: তাইতো দেখছি-আমার সাথে আপনিও ডুব দিয়েছিলেন!
এখন সব ঠিকতো?
আলকাশ' ফের লিখব কিছুদিন বাদে!নতুন করে লেখার প্রাকটিস করছি
অনেক অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
২৬| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২০
হািসব্ের্ জা বলেছেন: অন্যান্য সব গল্পের মতই চমৎকার এবং উপভোগ্য। লিখতে থাকুন।
১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই হাসিব রেজা( পড়তে কষ্ট হয়- লিখতে গিয়ে মনে হয় ভুল হল! )
জেনে দারুন প্রীত হলাম।আপনার সার্বক্ষনিক মঙ্গল কামনা করছি।
ভাল থাকুন
২৭| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৮
হািসব্ের্ জা বলেছেন: না। আপনি ঠিকই লিখেছেন। টাইপিং স্কিল কম হওয়ার কারনে নামের বানান ভুল হয়েছিল। লিখতে থাকুন।
১৯ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৬
শেরজা তপন বলেছেন: ভাল করে লক্ষ্য করলে দেখবেন ব্লগের অর্ধেকের কাছাকাছি ব্লগার তাদের নামের বানান ভুল করেছে!
এখন নিশ্চয়ই টাইপিং স্কিল আগের থেকে অনেক ভাল!
ধন্যবাদ ফের।
২৮| ২৪ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:৫৪
বিতর্কিত বিতার্কিক বলেছেন: "'কাগদা তো-ভি রাশিয়া' রাশিয়ায় আমার জীবনের সবচেয়ে কষ্টকর দিনগুলো নিয়ে রচিত একটা কষ্টের উপখ্যান।এই কাহিনীর সবগুলো ঘটনা শতভাগ সত্য। এতদিন শুধু রাশিয়া নিয়ে আমার ভাললাগার গল্পগুলো করেছি-এখন কয়েকটা পর্বে কিছু নিদারুন কষ্টকর অনুভুতির কথা শুনুন"
আপনার লেখা পড়ে অনেক তৃপ্তি পাই। এবার নাহয় জানলাম যে কত ঘটনা-দুর্ঘটনা বয়ে বেড়িয়ে হাসিমুখে আমাদের আনন্দ দিয়ে যাচ্ছেন আপনি।
আমি আপনার নিয়মিত পাঠক, তবে ভয়ঙ্কর অনিয়মিত মন্তব্যকারি। ইদানীং ব্লগে আসা হয় খুব কম। কালে ভদ্রে। তবে আপনার ব্লগে ঢুঁ মারে যখন দেখলাম নতুন সিরিজ, তখন প্রথম থেকেই শুরু করলাম।
ভাল থাকবেন। শুভেচ্ছা নিরন্তর।
২৪ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০০
শেরজা তপন বলেছেন: হুমম... আপনাকে দেখে মনে পড়ল যে আপনাকে অনেকদিন দেখিনা!
জেনে দারুন প্রীত হলাম।
আপনি যদি ভয়ঙ্কর হন তাহলে আমিতো মহা-ভয়ঙ্কর অনিয়মিত মন্তব্যকারী!
আপনার প্রচন্ড ব্যস্ততার মধ্যে এতটুকু সময় দেবার জন্য আমি কৃতজ্ঞ।
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।
২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৪
জুন বলেছেন: প্রবাসের নিঃস্বংগ জীবনের সুখ দুঃখের কাহিনী অনেক সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলছেন তপন। মনে হয় অনেক মনযোগ দিয়ে খুটিয়ে লিখেছেন এবার।অনেক পরিনত লেখা । বাকি পর্বগুলো পড়ি.....
+
২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: তাই নাকি? কি জানি হয়তোবা-বয়সের বাড়ার সাথে সাথে লেখাগুলোও মনে হয় ম্যাচিউর হচ্ছে
মন্তব্য পড়েতো অভিভুত হয়ে গেলাম!
বরাবরের মতো ধন্যবাদ তবে খানিকটা কৃতজ্ঞতা মেশানো...
৩০| ২২ শে মে, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৫
রুচি বলেছেন: এত সিকিউরিটির মানে কি? ওখানে কি প্রতিনিয়ত ডাকাতি হয়??
২২ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: মানে যে কি পুরা লেখাতা পড়লে বুঝবেন?
আমার সাথে কষ্ট করে বাকি সময়টুকু থাকেন- সবকিছু পানির মত পরিস্কার হয়ে যাবে...
৩১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:০৬
চিমা মস্তকে হুল হুল বলেছেন: রিভাইস দিলাম
০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: কেন ভুলে গিয়ে ছিলেন?
দ্বীতিয়বার পড়ার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ।
৩২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: আজকে সিরিজটা পুরোটা পড়তে বসলাম.....
০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
শেরজা তপন বলেছেন: জেনে দারুন ভাল লাগল। এতটুকু কষ্ট করার জন্য আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল।
৩৩| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:১৮
লিখেছেন বলেছেন: আজকে সিরিজটা পুরোটা পড়তে বসলাম.....
ভাই - আপনি কোন শহরে থাকতেন -- এত ভনঙ্কর ও বিপদ সঙ্কুল ?
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আমি তাম্বোভ, মস্কো, কিয়েভ আর কিষিনেভে ছিলাম। তখন পুরো রাশিয়াটাই এমন বিপদ সঙ্কুল ছিল।
৩৪| ২৬ শে জুন, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৬
আসাফ উদ দৌলা বলেছেন: কাগদা তো-ভ রাশিয়া-২
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29842081
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৩
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29797546
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৪
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29798997
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৫( প্রথম খন্ড- শেষ পর্ব)
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29803016
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৬(দ্বীতিয় খন্ড প্রথম পর্ব)
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29805620
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৭
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29808532
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৮
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29818650
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-৯
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29828832
কাগদা তো-ভ রাশিয়া ১০
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29831864
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-১১
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29833665
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-১২
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29840471
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-১৩(দ্বীতিয় খন্ড শেষ পর্ব)
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29842081
২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:০১
শেরজা তপন বলেছেন: আরে ভাই আসাফ উদ দৌলা আপনি এতটা কষ্ট করেছেন!!!
নিজেকে খুব সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে। আমার আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইল। ভাল থাকুন নিরন্তর।
* গত চার বছরে ব্লগে আপনি একটাও পোস্ট করেননি- বিষয়টা মানতে কষ্ট হচ্ছে। লিখুন।
৩৫| ২৬ শে জুন, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১২
আসাফ উদ দৌলা বলেছেন: বাকি পর্ব-
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-১৪( তৃতিয় খন্ড প্রথম পর্ব) - পড়ুুুন
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-১৫-পড়ুুুন
কাগদা তো-ভ রাশিয়া-১৬ -পড়ুুুন
কাগদা তো-ভ রাশিয়া- শেষ পর্ব - পড়ুুুন
৩৬| ২৬ শে জুন, ২০২৩ রাত ৮:৫৬
আসাফ উদ দৌলা বলেছেন: আপনি হচ্ছেন আমার সব চাইতে পছন্দের, প্রিয় ব্লগারদ্বের একজন। অনেকদিন আমি সামুতে ঢুকেছি শুধুমাত্র আপনার নতুন কোন লেখা এসেছে কিনা দেখার জন্য। এমন প্রিয় একজনের জন্য এই সামান্য প্রচেষ্টা কে "কষ্ট" বলে লজ্জা দিবেন না
আর আমি মুলত পাঠক, লেখক না। আমি পড়তে ভালবাসি। লেখালেখি আমার দ্বারা হয় না। এইজন্যই আমার কোন পোষ্ট নেই।অহেতুক বিতর্ক এড়িয়ে চলি, আর যুক্তিবোধ অত প্রখর না আমার, তাই কমেন্ট ও নাই বললেই চলে।
ভাল থাকুন, সুস্থ থাকুন, আর দারুন সব লেখা উপহার দিন আমাদেরকে।
২৭ শে জুন, ২০২৩ সকাল ৯:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: এমন মন্তব্যে নিজেকে পরম ভাগ্যবান বলে মনে হয়।
লেখালেখিতে যেটুকু সময় দেই, খ্যাতি যশের জন্য নয়- আপনার মত কিছি ব্লগারের ভালবাসার জন্যই।
নিজের যৎসামান্য কষ্টটাকে ভীষণ স্বার্থক মনে হয়।
ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন। আর সব দ্বীধা ঝেড়ে ফেলে লিখুন মনে যা আসে। আমার শুরুটাও এমনেই হয়েছিল।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩২
রবিউল ৮১ বলেছেন: 'আলকাশ' গল্পের আপাতত বিরতি। পরে কোন একসময় বাকি গল্পটুকু বলব।