নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

কাগদা তো-ভ রাশিয়া-২

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

পুলিশ কিনা নিশ্চিত হবার জন্য এবার আমি সচক্ষে দেখতে গেলাম-করিডোরের আবছা আলোয় বোঝা যাচ্ছেনা ঠিকমতো,তবে ওদের পরনে পুলিশের ইউনিফর্ম যে এটা নিশ্চিত হলাম। মনে হয় দুজনই হবে? একজন খাটো-মত গোলগাল। আরেকজন যথেষ্ট লম্বা সুস্বাস্থ্যের অধিকারী বলেই মনে হচ্ছে।
এরমাঝে ওরা আরো কবার বেল বেজেছে। ফিরে এসে আমরা আবার মিটিংয়ে বসলাম। ওদের ঢুকতে দেয়া কি ঠিক হবে? পুলিশের ছদ্মবেশে যদি ডাকাত আসে ? হয়তো ওদের আশেপাশেই আরো ক‘জন লুকিয়ে আছে?
সিদ্ধান্ত নিলাম দরজা না খোলার। যতটুকু জানি, রুশীয় পুলিশের অধিকার নাই এত রাতে রুম তল্লাশি করার বা বাসায় ঢুকে অপরাধী ধরার।
-যেহেতু আমরা বিদেশী সেহেতু এ আইনটা আমাদের বেলায় বেশী খাটে । ওদিকে বেল বেজেই চলছে। আর আমাদের বুকের ভিতর কাঁপছে! আমরা সবাই প্রতিজ্ঞা বদ্ধ দরজা না খোলার পক্ষে ।
মিনিট দশেক বাদে কর্লিং বেল বাজানো বন্ধ হল। ভাবলাম ওরা চলে গেছে আমাদের যেন ঘাম দিয়ে জ্বর ছাড়ল!
তবুও নিশ্চিন্ত হওয়ার জন্য আবার গিয়ে দেখে আসলাম।
নাঃ নেই ! ওফ্‌ কি টেনশনেই না ছিল সবাই!
আড্ডার আমেজ নষ্ট হয়ে গেছে। জমানোর চেষ্টা বৃথা! ঘণ্টা খানেক গল্পগুজব করে ঘুমিয়ে পড়লাম। শরীরে ক্লান্তি আসলেও কান দুটো উৎকর্ণ হয়েছিল -মাথার মধ্যে দুশ্চিন্তা ঘুরপাক খাচ্ছে। ঘুম কি আর আসে!
বন্ধুদের ডাকাডাকিতে হুড়মুড় করে উঠে বসলাম। চোখ মেলতে কষ্ট হচ্ছিল মাথার মধ্যে চিনচিনে ব্যথা । কণ্ঠে উষ্মা এনে বললাম,
-কি ব্যাপার এত চেঁচাচ্ছিস কেন কি হয়েছে?
আমরা চলে যাচ্ছি দরজা আটকে দে। এক চোখ চেপে রেখে অন্যটা দিয়ে পিট পিট করে অতিকষ্টে চাইলাম দেয়াল ঘড়ির দিকে । বাপরে দশটা বাজে। এলোমেলো পায়ে হেটে গেলাম ওদের পিছু পিছু ।শেষ-জন বের হওয়ার পরে ভাল করে দরজা আটকে আবার ফিরে এলাম আমার বিছানায়।
এখন এ ডিভানে আমি একা। ই বাড়িতে শেষদিনটা আমি ইচ্ছেমত হাত পা ছড়িয়ে ঘুমাতে পারব। ভাবতেই ঘুমটা আরো শক্ত করে জেঁকে ধরল আমাকে।
আবার সশব্দে ডোর বেলের আওয়াজ। ‘ওরা কি আবার ফিরে এলো ? কিছু কি ফেলে গেছে?’
ভাবতে ভাবতে রাজ্যের বিরক্তি নিয়ে আবার উঠে প্রথমে দেয়াল ঘড়িতে নজর দিলাম। এগারোটা বাজে।
খটকা লাগল। ওরা-তো গেছে ঘণ্টা খানেক আগে । কিছু ফেলে গেলে তো ফোন করে জানাত। এতক্ষণ পরে-তো এভাবে আসার কথা না!
ভাবতে ভাবতে এগিয়ে গেলাম মুল ফটকের দিকে। পিপ্‌-হোলে চোখ রাখতেই শিউড়ে উঠলাম। দরজার ওপাশে দুজন পুলিশ দাড়িয়ে আছে। দেহের আকৃতি দেখে মনে হল কালকের দু’জনই।
কোন শব্দ না করে পা টিপে টিপে আমার রুমমেটের বিছানার কাছে গেলাম। ভেবেছিলাম সে সহজে জাগবে না। কিন্তু গায়ের উপর হাত রাখতেই সে চোখ মেলে তাকাল। আমি বাইরের দিকে ইশারা করে বললাম,- পুলিশ।
শোনার সঙ্গে সঙ্গে স্বভাবতই: তার মুখ ফ্যাকাসে হয়ে গেল!
আমি তাকে জিজ্ঞেস করলাম, 'এখন আমাদের করনীয় সম্পর্কে।' প্রতি উত্তরে সে বলল; তার নাকি সব আউলা ঝাউলা হয়ে গেছে মাথা কাজ করছে না! আমি যা ভাল বুঝি তাই যেন করি।
উল্লেখ্য যে তার রুশ ভাষায় দক্ষতা বেশ খানিকটা কম। সেই সুবাদেই সে এই বিপদে সে আমাকেই এগিয়ে দিল।
আমি আবার ফিরে দরজার কাছে গিয়ে বললাম,-কে?’
-দরজা খোল। আমরা মিলিশিয়া।
- কোন থানা থেকে এসেছেন?
প্রতিউত্তরে তারা স্থানীয় থানার নাম বলল।
-কি ব্যাপার?
‘আমাদের কাছে তোমাদের নামে অভিযোগ আছে । নীচতলা থেকে তোমাদের প্রতিবেশী থানায় অভিযোগ করেছে যে,
'তোমাদের বাথরুম চুইয়ে নাকি নিচে পানি পড়ছে ।' তাই আমরা তদন্ত করতে এসেছি।’
-কি বলছেন ? ঠিক আছে আমি দেখছি...
বাথরুমে গিয়ে বাথটাবের চারপাশে উকি ঝুঁকি মেরে পানির পাইপগুলো পরীক্ষা করে দেখলাম। নাহ্‌ ঠিক আছে। ওরা মনে হয় ভুল ইনফরমেশন পেয়েছে। ফিরে গিয়ে বলতেই ওরা বলল,'তারা নাকি ঠিক জায়গাতেই এসেছে। আমাদের কথা নাকি ওদের বিশ্বাস হচ্ছেনা। নিজেরা সচক্ষে দেখতে চায়।'
মহা ফ্যাসাদ । বন্ধুকে শুধালাম,-কি করব ?
ও বলল দরজা খুলতে । অগত্যা দরজা খুলতেই হল।
দুজনে একসঙ্গে হুড়মুড় করে ঢুকে হাসি মুখে বলল,-
‘শুভ সকাল।’ কি ভয় পেয়েছিলে নাকি ।’
সহজ হবার চেষ্টা করে আমতা আমতা করে বললাম,- ন-না ...।
-দেখি তোমাদের বাথরুম?
আমি সাথে করে তাদের বাথরুমে নিয়ে গেলাম। তারা গিয়ে অনেক্ষণ ধরে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে পরীক্ষা করল। স্বাস্থ্যবান লম্বা লোকটি আমার দিকে তাকিয়ে অমায়িক হেসে বলল ,
-না সব ঠিক আছে।
আমিও হাসলাম স্বস্তির হাসি । যাক এবার আপদ বিদেয় হলে বাঁচি!
এবার সে দু'কদম এগিয়ে চারিদিকে ভাল করে চোখ বুলিয়ে গম্ভীর কণ্ঠে বেশ একটা ভাব নিয়ে বলল,
-কিন্তু আমার কাছে আরেকটা ইনফরমেশন আছে।
আমি কপাল কুচকে জিজ্ঞেস করলাম - কি ইনফরমেশন?
কঠিন মুখে ভয়ঙ্কর চাপা হাসি হেসে বলল- তোমাদের কাছে নাকি -'নারকোতিক’ আছে!
আমার অন্তরাত্মা ভীষণ ভাবে কেঁপে উঠল,
-'নারকোতিক' মানে ড্রাগ ;তাহলে কি এরা ঠাউরেছে আমরা ড্রাগ বিজনেস করি?
২য় পর্ব শেষ
আগের পর্বের লিঙ্ক;
http://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/29793529


মন্তব্য ৫৩ টি রেটিং +১৪/-০

মন্তব্য (৫৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩০

রবিউল ৮১ বলেছেন: টেনশনে রেখে খুব মজা পান বুঝি?

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: তাহলে আমার তখনকার টেনশনটা একটু অনুভব করুন? :)
ধন্যবাদ ফের । প্রথম মন্তব্যটাই আরেকবার আপনার পেয়ে ভাল লাগল।
ভাল থাকুন।

২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩১

লাবনী আক্তার বলেছেন: প্রথম ভালোলাগা রইল ভাইয়া।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: গত পর্ব আপনাকে পেলাম না যে? জেনে দারুন প্রীত হলাম।
পরের পর্বগুলোতেও আপনার সঙ্গের প্রত্যাশায় রইলাম...

৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৮

তূর্য হাসান বলেছেন: ভাললাগা এবং অপেক্ষা।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ বারবার ফের আপনাকে :)
ভাল থাকুন

৪| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

তূর্য হাসান বলেছেন: ও হ্যাঁ, ছবিটার অর্থ বুঝলাম না।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩

শেরজা তপন বলেছেন: লেখার শেষ দিকে আশা করি বুঝবেন। এটা মুলত রুশীয় ফ্যাসিস্ট গ্রুপের ছবি। পুরো লেখাটাই রাশিয়ায় সন্ত্রাস ছিনতাই মাফিয়া ফ্যাসিস্ট দের নিয়ে।আর :)এই লেখার ভিকটিম মুলত আমার মত অতিদূর্বল দক্ষিন এশীয়রা।সবকিছু একবারে বোঝাতে গিয়ে একটাই ছবি বেছে নিলাম।

৫| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:০৩

লাবনী আক্তার বলেছেন: গত পর্বটা চোখে পরেনি ভাইয়া। :P :P এখন পড়ে ফেলেছি।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: কোন সমস্যা নাই -এবারতো অন্তত চোখে পড়ল! :)
ভাল থাকুন সবসময়।

৬| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২১

অনীনদিতা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে:)
২য় পর্বটা তারাতারি দেওয়ার জন্য:)
টেনশনে বেশি দিন রাখবেননা প্লিজ:)
পরের পর্বটাও যেন তারাতারি পাই:)
এইটুকু আবদার মনে হয় করতেই পারি:)

১২ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: মনে হচ্ছে কবিতা লিখেছেন-ছন্দটা হাসি দিয়ে শেষ হয়েছে :)
অবশ্যই এর পরের পর্ব দু-তিন দিনের মধ্যে পাবেন আশা রাখছি।
ততক্ষন পর্যন্ত ভাল থাকুন।

৭| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১১

অদৃশ্য বলেছেন:




তপন ভাই

পড়ে ফেললাম এই পর্বটিও.... বুঝতে পারছি যে বাইরের কঠিন জীবনেরই কিছু ঘটনা আপনার এই ধারাবাহিকের বিষয়বস্তু হবে... আর আপনার গোছানো লিখায় তা আমরা দারুন ভাবেই উপভোগ করবো....

এই পার্টও প্রথমটির মতো আমাকে আটকে রাখলো... সামনের অপেক্ষায় থাকলাম...

শুভকামনা...

১২ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন! রাশিয়া নিয়ে সব সময় ভাল ভাল কথা বলেছি।
সবাই ভেবেছে ইস্! কি দারুন দিনগুলিই না কাটিয়েছি সেখানে।

আমার জীবনের সুন্দরতম কিছু সময়ের পাশাপাশি ভয়ঙ্কর কিছু সময় গেছে -মৃত্যুর খুব কাছাকাছু থেকে ফিরে এসেছি।
তার কিছু বিষয় নিয়ে আমার এই লেখাটা।বেশ বড় লেখা আশা করি বরাবরের মত আপনাকে সাথে পাব।
ভাল থাকুন।

৮| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:২০

হাসান মাহবুব বলেছেন: টানটান লেখা। দ্রুত পরের পর্ব দেন।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: এই পর্বেও সাথে থাকবার জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন।

৯| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮

জেনো বলেছেন: দারুন।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: ফের অনেক ধন্যবাদ। ভাল থাকুন সবসময়।

১০| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৯

উৎকৃষ্টতম বন্ধু বলেছেন: খাইসেরে, একেবারে ক্লাইম্যাক্সের চরম সীমায় এসে পর্ব শেষ করলেন। তাড়াতাড়ি দেন পরেরটা।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪০

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে ফের দেখতে পেয়ে ভাল লাগল! পেরর পর্বগুলো দিতে এখন আর ঝামেলা হবে না। প্রায় সবটুকু লেখা হয়ে গেছে।
তবুও একটু অপেক্ষা যে করতেই হয় ..:)
ধন্যবাদ অনেক।

১১| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১০

রমিত বলেছেন: সুন্দর লেখা।

রুশ পুলিশকে আমি সবসময়ই অপছন্দ করতাম। দু-একবার ওদের সাথে আমার তর্ক-বিতর্কও হয়েছে, একবার তো মস্কোর একটি নির্জন রাস্তায় রাত প্রায় দশটার দিকে আমি একা চলছিলাম, এসময় হঠাৎ চার-পাঁচজন পুলিশ ভর্তি একটা জীপ এসে আমার সামনে থামলো। বেশ ঘাবড়েই গিয়েছিলাম। কিন্তু তারা আমার সাবলীল রুশ ভাষা শুনে ও দৃঢ়তা দেখে দ্রুতই আবার জীপে উঠে গেল। সমস্যায় পরিনি কখনো।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: আমার ধারনা কমিউনিষ্ট দেশের পুলিশ বলতেই ভয়ংকর কিছু(যদিও ততদিনে ওরা কমিউনিজমের খোলস ছেড়ে বেরিয়ে গেছে-তবুও রুপ পাল্টায়নি তখনো)
মাঝে একদমই ব্লগে বসিনি তাই আপনার লেখাগুলোও পড়া হয়নি।এখন একটু থিতু হলাম-অবসরে পড়ে নেব।
ধন্যবাদ ভাই রমিত-আপনার কাছ থেকেও অনেক কিছু জানছি। ভাল থাকুন

১২| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৭

মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: ভালো লাগলো ভাইয়া। পরের পর্বের অপেক্ষায়।

১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: একটু দেরিতে দেখা পেলাম এবার! :)
আপনাকেও ধন্যবাদ।আর সবগুলো মন্তব্য মিলিয়ে কৃতজ্ঞতা মোশানো আরোকখানা ধন্যবাদ।
আপনার সুসাস্থ্য ও সার্বক্ষনিক মঙ্গল কামনা করছি।

১৩| ১২ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৩

বইয়ের পোকা বলেছেন: হায় হায়!!! এরপরে কি হইল??? হাজতবাস ( :P ) নাকি মুক্তি? জলদিই পরের পর্ব চাই।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: হাজতবাস হইলেতো ভালই হইত ভাই :( -বিরাট ক্যাচাল ছিল।
ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।পরের পর্বগুলোতে আপনার সঙ্গের প্রত্যাশা রইল।

১৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

টেকনিসিয়ান বলেছেন: আপনি আমার অনুসারিত ব্লগার, আপনার লেখার অপেক্ষায় থাকি সব সময় এ পর্বটি গত পর্বের চেয়ে ভালো লাগলো।

পরবর্তী পর্বের অপেক্ষায় আছি।

পরবর্তী পর্ব কি ১৬ মার্চ শনিবার প্রকাশ করবেন ?

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: কি করে বুঝলেন ? :) হ্যা সেরকমটাই ইচ্ছে আছে। সম্ভব হলে ১৫ মার্চ ও করতে পারি।
জেনে দারুন ভাল লাগল।ধন্যবাদ আপনাকে আমার ব্লগে নিয়মিত ঢুঁ দেবার জন্য।
ভাল থাকুন সবসময়।

১৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: পানি পর্ব তো পার করলেন, দেখি -'নারকোতিক' আপনাদের কে কোথাকার ভাত থুক্কু মনে হয় রুটি হবে ;) খাওয়ায় :)



ভাললাগা আর +++++ বাই ডিফল্ট B-))

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০০

শেরজা তপন বলেছেন: +++ বাই ডিফল্ট! :) মজা পেলাম এমন মন্তব্যে
সামনে আরো ভয়ঙ্কর কিছু হয়তো আছে- অপেক্ষা করুন....

মন্তব্যের জন্য বাই ডিফল্ট ধন্যবাদ :)

১৬| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৬

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: রবিউল ৮১ বলেছেন: টেনশনে রেখে খুব মজা পান বুঝি?

কখন পরের পর্ব ? /:)

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০২

শেরজা তপন বলেছেন: আমার টেনশনটা একটুখানি ভাগাভাগি করে নেবার জন্য এই ফন্দি!!!:)
মনটা খারাপ করলেন যে?
ভাল থাকুন সবসময়ের জন্য।

১৭| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫৪

শিপু ভাই বলেছেন:
বেশ থ্রীল অনুভব করছি।


কিন্তু আপনাদের এত আতংকিত হওয়ার কারন বুঝলাম না।

১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে খুব মিস করছিলাম 'শিপু ভাই' কালকে একবার ঘুরে গেছেন তারপরেও মন্তব্য নাই-ভাবলাম মনে হয় একজন সহমর্মী হারালাম।
এখন আবার নিশ্চিন্ত হলাম।
আমরাতো তখনো কনফিউজড ওরা সত্যিই পুলিশ নাকি পুলিশের পোষাকে ডাকাত? মস্কোর পুলিশের পাল্লায় কখনো পড়লে বুঝতেন :)

পরের পর্বগুলো পড়লো খোলসা হবে-কেন ভয় পেয়েছিলাম ভাই...

১৮| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪১

দূর্যোধন বলেছেন: বুকমার্ক । অনেকদিন লেখায় কমেন্ট করা হয় না । :)

১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: হুম- শুধু মন্তব্য করা হয়না নাকি আমার ব্লগেই আসেনা?
অনেকদিন পরে আপনাকে পেলাম। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

১৯| ১৪ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২১

এক্সপেরিয়া বলেছেন: ভাই পরের পর্বটা দেন তাড়াতাড়ি । টেনশনে আছি ।

১৫ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯

শেরজা তপন বলেছেন: অপেক্ষার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা। দিচ্ছি অল্প সময়ের মধ্যেই...

২০| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:১৪

আমি ব্লগার হইছি! বলেছেন: আপনার লেখা সবসময়ই ভালো লাগে। এই গল্পটাও ভালো লাগলো।

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১২

শেরজা তপন বলেছেন: :)দারুন আপ্লুত হলাম! ভাল থাকুন সুন্দর থাকুন।

২১| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:৫০

মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: না, এতা থিক না, ২য় পর্ব খুব ছোত্ত ........

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: :)

২২| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:০৮

জুন বলেছেন: সাসপেন্স সাথে থ্রীল :|
বেশ টেনশনে আছি, সত্যি কি ড্রাগ বিজনেসে জড়িত ছিলেন কি :-&
অসাধারন এক সিরিজ লেখায়
+

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: :)
হইতে পারে?
একজন লেখকের এই রকম অভিজ্ঞতা খারাপ না! বিজনেসটা করতে পারলে খারাপ হতনা :)
অনেক অনেক ধন্যবাদ। বরাবরই আপনার মন্তব্যে দারুন ভাবে উদ্দীপ্ত হই।

২৩| ২৬ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৯

ড. জেকিল বলেছেন: ফিনিশিং সুন্দর হয়েছে ............সত্যি টেনশনে পড়ে গেলাম ।

২৭ শে মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: শুনে ভাল লাগল। আমার ব্লগে আপনি প্রথমবার কি?
বাকি পর্বগুলো দিয়েই দিয়েছি-টেনশন কেটে গেছে নিশ্চয়ই?
ধন্যবাদ-ভাল থাকুন।

২৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৫

মোতাব্বির কাগু বলেছেন: নেটের সমস্যা (টাকা পয়সার টানাটনি) এর জন্য রেগুলার ব্লগে আসি না
আপনি আবার লিখছেন জানতামই না
পরপর দুইতই সিরিজ মিস :(

তবে আপনি বললেন কেন জমবে মেলা বটতলায়???
এখন যেমন বন্ধুরা আসছে তখন কি আসবে না??
কেন আসবে না ??
অনেক দুরের স্টেটে যাবেন নাকি ??

আর সব বন্ধু কি দেশের নাকি ওখানে গিয়ে পরিচয়??
নাকি বন্ধুর বন্ধু তার বন্ধু

আপনার সেই কুকুরের উপর লেখা পড়ে কেঁদেছিলাম ( সবাকা জো )

ভালো লেখনী ও দেশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতার জন্য হিংসা ও শুভ কামনা


০৪ ঠা জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: প্রিয়, 'মোতাব্বির কাগু' বহুদিন বাদে আপনাকে পেয়ে ভাল লাগল।
কেননা তার কিছুদিন পরেই দেশে চলে এসেছি একদম পাকাপোক্তভাবে।
সেই সব বন্ধুরা এক এক করে একরকম সবাই হারিয়েই গেছে!
রাশিয়ার প্রায় সব বন্ধুর সাথেই ওখানে গিয়ে পরিচয়। তবে তবে এলাকা মহল্লা স্কুল কলেজ দুর সম্পর্কের আত্মীয় এসব পরিচয় মেলার সাথে সাথে ঘনিষ্ঠতা বেড়ে যেত !
তাই নাকি কেঁদেছিলেন?!! এর আগে বলেননিতো?

সময় পেলে নেটের সমস্যা অর্থাভাব কিছুটা ঘুচলে যদি ইচ্ছে করে,আমার লেখাগুলো পড়ে মন্তব্য করলে দারুন প্রীত হব। অর্থাভাব অর্থ আগমনের পথ সুগম করে :)
ভাল থাকুন নিরন্তর।

২৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:২৪

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: টেনশান .....টেনশান

০৫ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: :) তা আর বলতে -বিরাট টেনশন!! সমস্যা নেই এখনো বেঁচে বর্তে আছি।

২৬| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ২:২৮

লিখেছেন বলেছেন: এটাও পরে নিলাম।। আপনি কোন সময়ের কথা বলছেন? Yeltsin / Gorbachev?

২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:২০

শেরজা তপন বলেছেন: গর্ভাচেভ থেকে শুরু -ইয়েলিৎসিনে শেষ...

২৭| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:৩৯

লিখেছেন বলেছেন: সব পড়া শেষ, আপনি আসলেই বস পাবলিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.