নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাবনিক- সপ্তম পর্ব

৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৪৬


আগের পর্বের জন্যঃ Click This Link
মি তখন রেনেতার পুরো পরিবার নিয়ে মজে আছি। দুই বোন সারাক্ষনই সংগ দেয় আমাকে! রেনেতা খানিক পড়াশুনা খানিক ঘরকন্যার কাজে ব্যাস্ত থাকে। ফাঁক পেলেই সে এসে গাল ফোলা হাসি দিয়ে আমাদের সাথে গল্প জুড়ে দেয়।
উঝেন বা আবেদ( লাঞ্চ বা ডিনার) কখনো বাধ্য হয়ে সেখানেই সারি। রাত হলে কখনোবা রেনেতার বিছানেতেই শুয়ে ঘুমিয়ে পড়ি। রেনেতা পা টিপে টিপে আলগোছে এসে আমার পাশে শুয়ে পড়ে। গভীর রাতে ঘুম ভেঙ্গে হাত বাড়াতেই রেনেতার অতি কোমল শরিরের স্পর্শে তিড়িং করে মাথায় রক্ত জমে যায়।
রুমের দরজাখানে হাট করে খোলা। দুই বোন পাশের খাটে শুয়ে আছে- বাধ্য হয়ে নিরাভরণ শরিরের উষ্ণতা নেয়া হয় না। পোষাকের আবডালে আদর সোহাগ আর ওষ্ঠ- অধরের নিবিড় খেলায় শুধু সন্তুষ্ট থাকতে হয়।

জ্জলের নম্বরে রনি ভাইয়ের ফোন। ববি’কে না পেয়ে আমাকে পাকড়াও! গোয়েন্দা মারফৎ সে জেনে নিয়েছে আমাদের হাল হকিকত।
উক্রাইনে আসার সখ তাঁর বহুদিনের।
আমরাতো বুঝি কেন সে আসতে চায়- কৃষ্ণ সাগরের (ব্লাক সি) তীরে বসে একহাতে চিল বিয়ারের গ্লাস আর অন্যহাতে নীল নয়না উক্রাইনান ললনার উষ্ণ সান্নিধ্য পেতে চান।
তিনি এখন ওডেসাতে আসার জন্য মরিয়া। থাকা খাওয়ার কি ব্যবস্থা আছে সেটা জেনে নিচ্ছিলেন আদ্যপান্ত!
আমি মনে মনে ভীষণ শঙ্কা বোধ করি। আমার জন্য ববির জন্য-এই দন্ডে সব ছাড়তে হবে মনে হয়!
ববির কাছে একথা বলতেই সে তিড়িং বিড়িং করে লাফিয়ে উঠল। ওডেসাতে তাঁর জমে গেছে- নতুন এই তরুনীর বন্ধনমুক্ত হওয়া খানিক কষ্টকর হবে।
শেষমেষ কোন দিশা না পেয়ে ঘোষনা দিল সে; আসলে আসবে। এদ্দিন গোপনে গাপনে করছি- এইবার সামনেই করব।
তিনি অবশেষে আসলেন। সাথে এক সাঙ্গেত নিয়ে বিমানে চড়ে। আমাদের ডেরা পছন্দ হবেনা ভেবে- আগে থেকেই ওডেসার পুরনো বাঙ্গালী রাহাত ভাইয়ের বাসায় উঠলেন। আমরা সে কথা জেনে অতীব আনন্দে সারা রাত ধরে বাঙ্কার পর বাঙ্কা( জার ভর্তি) ভিন দা আকাসা পান করে ভয়াবহ চিৎকার চেঁচামেচি করলাম।

নি ভাই পরদিন দুপুর গড়াতেই আমাদের ডেরায় এসে হাজির। রাহার ভায়ের বাসা ব্লাক সি-র ধারে কাছে। ওখান থেকে আমাদের এখানে আসতে হলে আবতোবুশে( আবতো- অটো, বুশ-বাস) মিনিট পনেরোর জার্নি।
এতটুকু পথ জার্নি করে সুমুদ্রের ধারে যেতে আমাদের মাসখানেক লেগে যায়। কিন্তু রনি ভাই সুদুর মস্কো থেকে সোয়া একদিনেই চলে আসলেন।
সবে ঘুম ভেঙ্গেছে তখন। ঘর ভর্তি তখনো এলোমেলো বাসন-বোতল। উপায় নেই -সেগুলো ঠেলে সরিয়েই তাকে বসতে দিলাম। চারিদিকে নজর বুলিয়ে তিনি বেশ অমায়িক হাসি দিয়ে বললেন, বাঃ ভালইতো চলছে!
তা মৌজ মাস্তি করেই দুই বন্ধু দিন কাটাচ্ছ নাকি?
-উত্তরে আমরা আমতা আমতা করি।‘ ববি আগেই ভেড়া বনে গেছে। আগে যেটুকু লম্ফ-ঝম্ফ করেছে তার ছিটেফোঁটা এখন তাঁর মধ্যে অবশিষ্ঠ নেই। সে বিড়ালের মত মিঁউ মিঁউ করছে।
আমাদের আবাসটা তাঁর বেশ পছন্দ হয়েছে। এত উঁচুতে তাঁর থাকা হয়নি কখনো- তবে লিফট নিয়ে তাঁর অভযোগ বিস্তর!
রণি ভায়ের সাথে আসা সেই স্যাঙাতটার নাম সজল। পরিচয় হল। রনি ভাইয়ের এলাকার ছেলে। ববি আগে থেকেই চেনে তাকে। আমার সাথে পরিচয় প্রথম। রনি ভাইয়ের নেক্সট আদমের চালানের সর্দার হবে নাকি সে। রনি ভাই শেষমেশ কেন আদম ব্যাবসায় ঝুকলেন সেটা আমার বোধগম্য হচ্ছে না।

জলের সাথে সেই পরিচয়ের পর আর বিশেষ কথাবার্তা গল্প গুজব হয়নি আর।
রনি ভাই গল্পে গল্পে বিবিধ খবরদারী করলেন। বুদ্ধি পরামর্শ দিলেন- অল্প বিস্তর বকাঝকাও করলেন! এমন ভাব নিলেন যে দশ পনেরজন শার্লক হোমস তিনি হাতের মুঠোয় নিয়ে হাটেন। আমাদের গতিবিধি সব তাঁর নখদর্পনে। সবশষে এসে জুড়ে দিলেন; নতুন ব্যাবসার খাতিরে উনি বেশ কিছুদিন এখানে থাকবেন। তাছাড়া ববিকে ব্যাবসাটা হাতে কলমে বোঝাতে হবে যে।
তাঁর কথা শুনে ববি’র মুখ ফ্যাকাশে হয়ে গেল! কি মৌজ মাস্তিতেই না ছিল এতদিন বন্ধু আমার- হালে সব বিগড়ে যায় আর কি!

পরের পর্বের জন্যঃ Click This Link
প্রথম পর্বের জন্যঃ Click This Link

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০১

চাঁদগাজী বলেছেন:



আপনি রেনেতার বিছানায় ঘুমিয়ে পড়তেন, আপনারা বিয়ে করেছিলেন?

৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১২

শেরজা তপন বলেছেন: :) খুব সাধারন সহজ অথচ এমন একটা ধারাবাহিকের জন্য কঠিন প্রশ্ন - পরের কথা আগে জানিয়ে দিলেতো লেখার মজা চলে
যাবে।

আপনিতো আছেন সাথে-দেখবেন নাহয়।

২| ৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২০

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: রনি আসায় কি ববির লাম্পট্যে বাধা পড়লো?

৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৩১

শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। ব্যাস্ত নাকি?
এত ছোট মন্তব্যে বিস্মিত হলাম!!!

রনি আসাতে সবাই খানিকটা ঝামেলায় পড়বে- বড়সড় একটা প্যাচ লাগাবে সে!

বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
* দয়া করে লেখা নিয়ে যে কোন ধরনের সমালোচনা করবেন। আপনার মত অভিজ্ঞ লেখক ব্লগারদের কাছে কত কিছুই না শেখার আছে।

৩| ৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৪৬

জুন বলেছেন: প্রথম প্যারা পড়ে মনে হলো আমি হ্যারল্ড রবিন্সের কোন বই পড়ছি শেরজা তপন :-*
ববি ভাইয়ার স্বর্গে আসার জন্য রনি ভাইয়ার আকুলতা থাকতেই পারে। আমিও সহ ব্লগার চাদগাজীর মত চমকের অপেক্ষায় থাকলাম #:-S
+

৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: হায়রে আপু- কার সাথে কি মেলান- আপনিতো আমার মাথাটা বিগড়ে দিচ্ছেন :)

হ্যা তার ধান্দা এমন-ই! সৌম্য আর ববির গড়া স্বর্গকে সে নরক বানিয়ে ছাড়বে মনে হয়!
আপনি প্রথম থেকে সাথে আছেন দেখে আনন্দিত ভীষন- আমার আন্তরিক ধন্যবাদ নিবেন।
ভাল থাকুন

৪| ৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০

শোভন শামস বলেছেন: সুন্দর ভাবে এগিয়ে চলছে আপনার গল্প, ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম +++

৩১ শে মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: জ্বী ভ্রাতা- ফের অনেক ধন্যবাদ আপনাকে

ভাল থাকুন সবসময়।

৫| ৩১ শে মে, ২০২১ রাত ৮:১৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন: চমৎকারভাবে এগিয়ে চলছে লেখা। অপেক্ষায় থাকলাম

৩১ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: প্রিয় নেওয়াজ আলি ভাই,
ধন্যবাদ আপনাকে বরাবরের মত সাথে থাকার জন্য।

৬| ৩১ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৪৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: সময় নিয়ে আবার আসছি

৩১ শে মে, ২০২১ রাত ১০:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে বহুদিন পরে আমার ব্লগে পেয়ে শান্তি পেলাম ভ্রাতা।

অপক্ষায় রইলাম...

৭| ০১ লা জুন, ২০২১ রাত ১:০২

রাজীব নুর বলেছেন: বিয়ের আগে একটা মেয়ের সাথে একই বিছানায় ঘুমানোর আনন্দ বিষয়।
হ্যাঁ এবারও কিছু বানানে সমস্যা আছে। তবে আগের পর্ব গুলো থেকে কম। আশা করি এই সমস্যা আগামী পর্ব গুলোতে কমতেই থাকবে।

আমি একবার একটা মেয়ের সাথে ঘুমিয়ে ছিলাম। শুনবেন সেই গল্প?

০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০২

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা দু'জনের জন্যই বেশ উপভোগ্য :)

বলতে পারেন অবশ্যই কিন্তু সংসারে ঝামেলা শুরু নাহয় সেই দিকে নজর রাখবেন।

আমার বানানের দিকে খেয়াল রাখার জন্য অবশুই কৃতজ্ঞতা। বাংলায় আমার জ্ঞান অপ্রতুল- ভুলভাল হওয়াটাই স্বাভাবিক

৮| ০১ লা জুন, ২০২১ সকাল ১০:৫০

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: রেনেতার পা টিপে টিপে এসে আপনার কাছে শুয়ে পরতেই তো আমি ভাবা শুরু করলাম এই বুঝি আমাদের ছেলেটা উচ্ছন্নে গেল, না শেষ পর্যন্ত যখন জানতে পারলাম আমাদের ছেলে পুরোপুরি উচ্ছন্নে যায়নি তখন কিছুটা সম্বিত ফিরে পেলাম। হা হা হা :D । আপনি কি রেনেতাকে বিয়ে করেছিলেন? নাকি স্বভাবসুলভ বাংগালীদের মতো রেনেতাকে ফাঁকি দিয়েছেন তা জানার অপেক্ষায় থাকলাম।





চমৎকার বর্ণনাশৈলী ভালো লেগেছে।

০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১২:০৭

শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ লম্পটদের কাহিনী যেহেতু- উচ্ছন্নে যাবে ভ্রাতা অপেক্ষা করেন :)

প্রথম পর্ব পড়লে মনে বিয়ের বিষয়ে উত্তর খানিকটা পাবেন- কেননা সেটা পরের কাহিনী!
https://www.somewhereinblog.net/blog/sherzatapon/30318776

ধন্যবাদ আপনাকে সাথে থাকার জন্য-এমন সুন্দর মন্তব্যের জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।

৯| ০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১:১১

দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হা হা হা......... :D পড়েছিতো। ৩১ নম্বরে আছি।

০১ লা জুন, ২০২১ দুপুর ১:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক আগের কথা ভুলে যাওয়াই স্বাভাবিক! এখন বুঝলেন কিছু :) :)

১০| ০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:১৩

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: হ্যা দু'জনের জন্যই বেশ উপভোগ্য :)
বলতে পারেন অবশ্যই কিন্তু সংসারে ঝামেলা শুরু নাহয় সেই দিকে নজর রাখবেন।
আমার বানানের দিকে খেয়াল রাখার জন্য অবশুই কৃতজ্ঞতা। বাংলায় আমার জ্ঞান অপ্রতুল- ভুলভাল হওয়াটাই স্বাভাবিক

সুরভির কাছ থেকে সামু আমি দূরে রাখই। তাছাড়া সে সংসার নিয়ে ব্যস্ত। কাজেই আমি নিশ্চিন্ত।

০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৫:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: কতদিন আর দূরে রাখবেন। প্যাঁচ লাগতে সময় লাগে কিন্তু :)

১১| ০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:৫৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আচ্ছা আমি কিন্তু নিয়মিতই লেখায়। কেবল বলার কিছু খুঁজে পাই না :( জুন আপুর সাথে চমকের জন অপেক্ষা করি।

০১ লা জুন, ২০২১ বিকাল ৫:১১

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা - লাইকে খোঁচা মারেন দেখি :)
এখন লেখার গাঁথুনি চলছে- প্লাস্টার আর রংচঙ শুরু হয় নাই এখনো। একটু বেসুরে গতিহীন মনে হবে- ১০ম পর্বের পরে ফের গতি
আসবে আশা করি। বড় পরিসরে লেখা- আমারও এলোমেলো লাগছে- মুল কাহিনীতে আসার জন্য আমিও আকুল হয়ে আছি। কিন্তু
এটকু না বললেই নয়।

ফের অনেক ধন্যবাদ।
প্রথম পর্বেই এর উত্তর আছে। লম্পটদের কাছে কি আশা করেন????

১২| ০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:১২

করুণাধারা বলেছেন: রেনেতার মতিগতি বুঝতে পারছি না!! আচ্ছা, সাথে আছি। দেখি কী হয়!!

০১ লা জুন, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৯

শেরজা তপন বলেছেন: মেয়েদের মতিগতি বোঝাতো আসলেই মুশকিল :)
কি বলেন?
ধন্যবাদ ফের আসার জন্য। বাবনিকের সাথে থাকার আমন্ত্রন রইল

১৩| ০১ লা জুন, ২০২১ রাত ১০:১২

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: সবেমাত্র ববি মুভ অন করা শুরু করলো এর মধ্যেই রনি ভাইয়ের আসতে হলো। ববি লম্পট হলেও আদর্শ ছোট ভাই। বড় ভাইয়ের সামনে মিউ মিউ করে। পরের পর্বে কী হয় দেখা যাক।

০২ রা জুন, ২০২১ দুপুর ২:১৮

শেরজা তপন বলেছেন: ইদানিং ব্লগে দেখা যাচ্ছে কম-ব্যস্ত নাকি ভ্রাতা?

বড় ভাইতো বড় বড় প্যাচ লাগাবেন :) - ববি বিদ্রোহ ঘোষনা করতে পারে
সাথে থাকবার জন্য ধন্যবার ও কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকুন

১৪| ০২ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২১

মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: ইদানিং ব্লগে দেখা যাচ্ছে কম-ব্যস্ত নাকি ভ্রাতা?
ব্যাস্ততার সা্থে সাথে একটু মানসিক শান্তির মন্দা দেখা দিয়েছে।
লেখার সাথেই আছি। লেখা চলুক।

০২ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৩:২৩

শেরজা তপন বলেছেন: আপনাকে মিস করছিলাম-যাক দেখে শান্তি পেলাম! ভাল থাকুন

১৫| ০২ রা জুন, ২০২১ রাত ১১:২৫

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন:
রনির আগমনেই কেমন জানি একটু তাল কেটে গেছে বলে মনে হলো. ‌....
বড়ভাই রনি ববির বাড়াভাতে ছায় দিবে নাতো?

০৩ রা জুন, ২০২১ সকাল ৭:৫৮

শেরজা তপন বলেছেন: পরের উত্তরটা আগে দিয়েছি।
এমন বড় ক্যানভাসে ছবি আকার অভ্যেস নেই তো- তাই আমারও ধারাবাহিকতার তাল কাটবে মাঝে মধ্যে :)
সাথে থাকার জন্য কৃতজ্ঞতা। ভাল থাকুন।

১৬| ০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৪:৫৪

অশুভ বলেছেন: ৫-৬ দিনের বিরতী পরে গিয়েছিল। এসেই একসাথে দুই পর্ব পেলাম। আগে পড়ে নেই, তারপর কথা হবে।

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১০:২৬

শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা বেশ কয়েকদিন না দেখায় চিন্তিত ছিলাম ভ্রাতা!
দেখে শান্তি পেলা্ম- আনন্দিত হলাম। আমি আসলাম দেরিতে- এসে দেখি দুটো পর্ব পড়া হয়ে গেছে অলরেডি :)

১৭| ০৩ রা জুন, ২০২১ বিকাল ৫:০৩

অশুভ বলেছেন: সবার মত আমিও চমকের অপেক্ষায়। ববি ভাইয়ের তো বারটা বেজে গেল।

০৩ রা জুন, ২০২১ রাত ১০:২৮

শেরজা তপন বলেছেন: ববির মনে হয়না কোনকিছুতে তেমন কোন প্রভাব পড়ে- ববিরা খুব সহজেই সব কিছুর সাথে তাল মিলিয়ে ফেলে

পরের পর্বে দেখা হচ্ছে- ভাল থাকুন

১৮| ২৪ শে জুন, ২০২১ রাত ৯:৩০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: আহা
যৌবনের সেই সূখটুকুই বুঝী সবচে বেশি দামী!

পড়ন্ত বেলায় হাজারো অভিজ্ঞতার পর, সব যখন পানির মতো সহজ হয়ে যায়
তখনই অনুভবে আসে সেই বর্ণিল অনুভবের অমুল্যতা ;)

ববির কি হবি ;) দেখতে যাই

২৬ শে জুন, ২০২১ সকাল ৭:৫২

শেরজা তপন বলেছেন: ববির সার্বিক অবস্থাতো খুব বেশী ভাল মনি হতিছে না :)

ঠিক -ঠিক
একসময় এসে অনুভুতিসম্পন্ন মানুষ পুরনো সেই স্মৃতিগুলো নতুন করে মুল্যায়ন করে- অমুল্য সেই সৃতিগুলোকে ফের সাজায়।
কিন্তু যখন এই অনুভবের ভীষন প্রয়োজন ছিল তখন অবহেলা করেছে।
কেউ কারো থেকে শেখে না -সবাই ভুল করে :(

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.