নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
সেদিন বাসায় ফেরার সময়ে এফ এম রেডিওতে শুনছিলাম কবিতাটা। সুনীলের একটা বিখ্যাত কবিতা। আগেও একটু আধটু শুনেছি কিন্তু সেভাবে মন দিয়ে শোনা হয়নি কখনো। নিঃসন্দেহে চমৎকার ব্যতিক্রমী আধুনিক ধারার কবিতা। সুনীলের হাতের ছোঁয়ায় যে কোন পাথর সোনা হয়ে যায়। গার্গী নামক এক আবৃতি-কারিকা তার সবটুকু আবেগ ঢেলে দিয়ে আবৃতি করছিল। তবে আমার কিন্তু কবিতাটা ভাল লাগছিল না- শেষ দিকে এসে রাগে শরীর জ্বলছিল। কেন? বলি তবে;
~ কবিতার যুবক সারাদিন কাজ করে ভিড় জ্যাম ঠেলে ঘেমে নেয়ে একাকার হয়ে বাসায় ফিরেছে। ভীষণ ক্ষুধার্ত ক্লান্ত- কিন্তু বউ তার রান্না করেনি। সে এসে ন্যাকামি শুরু করল সে সময়ে; জামাই তাকে ভালবাসে কি না?
রাতে ঘুম আসছে না, দুঃস্বপ্ন দেখছে, গাড়ি ছেড়ে দিচ্ছে, তপ্ত রোদে প্রচণ্ড ভিড়ে রাস্তা ক্রসিং করার সময়, গাল কেটে রক্ত পড়ছে, অসুস্থতায় মর মর অবস্থা, এমনকি যুদ্ধ লেগেছে- সবাই দিক্বিদিক ছুটে পালাচ্ছে বা প্রচণ্ড ঝড় উড়ে গেছে ঘরবাড়ি,আশ্রয় নেই - সেদিকে মেয়েটার কোন হুশ নেই 'সে আছে তার ভালবাসা নিয়ে'।
চরম কঠিন কঠিন সমস্যার মধ্যে সে পরীক্ষা নিচ্ছে যেন, পৃথিবীর তাবৎ পুরুষের; ভালবাসে কিনা?
আমার বিরক্তি চরমে উঠল; একেবারে শেষে এসে;
ধরো সব ছেড়ে চলে গেছ কত দুরে,
আড়াই হাত মাটির নিচে শুয়ে আছ
হতভম্ব আমি যদি চিৎকার করে বলি-ভালবাস?
চুপ করে থাকবে?নাকি সেখান থেকেই
আমাকে বলবে ভালবাসি, ভালবাসি..
- আরে তাজ্জব ব্যাপার!! এত শত পরিক্ষা দিয়ে অবশেষে পুরুষকেই কেন মরতে হবে- মরেও বেচারার শান্তি নেই। কবরের নীচ থেকেও ধ্বনি তুলে বলতে হবে ভালবাসি, ভালবাসি।
আমি জানিনা সবসময় পুরুষরাই কেন মরে? পুরুষদের-ই কেন মরতে হয়- কিংবা পুরুষরাই কেন কিংবা কিসের আশায় নিজেদের মারে????
~একজন পুরুষের লেখা এমন কবিতা মেয়েরা লুফে নিয়েছে ভীষণভাবে! এ কবিতা শুধু নারীদের আবেগের কথা বলে। আপনার কি জানা আছে পৃথিবীতে কোন নারী কবি এমন একটা কবিতা লিখেছে-যা একান্ত শুধু পুরুষদের জন্য,তাদের আবেগকেই ধারণ করে?
ভালবাসি, ভালবাসি: সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়
ধরো কাল তোমার পরীক্ষা,রাত জেগে পড়ার
টেবিলে বসে আছ,
ঘুম আসছে না তোমার
হঠাত করে ভয়ার্ত কন্ঠে উঠে আমি বললাম-
ভালবাস? তুমি কি রাগ করবে?
নাকি উঠে এসে জড়িয়ে ধরে বলবে,
ভালবাসি, ভালবাসি..
ধরো ক্লান্ত তুমি, অফিস থেকে সবে ফিরেছ,
ক্ষুধার্ত তৃষ্ণার্ত পীড়িত..
খাওয়ার টেবিলে কিছুই তৈরি নেই,
রান্নাঘর থেকে বেরিয়ে ঘর্মাক্ত আমি তোমার
হাত ধরে যদি বলি- ভালবাস?
তুমি কি বিরক্ত হবে?
নাকি আমার হাতে আরেকটু
চাপ দিয়ে বলবে
ভালবাসি, ভালবাসি.. অসমাপ্ত
‘নজরুলের বিখ্যাত ‘অভিশাপ’ কবিতা।
আমার ছোট চাচা বিয়ে করেছিল আশির দশকের শুরুতে। আমরা তখন নেহায়েত পোলাপান। আকদ হবার পরে আমার চাচী চাচাকে কিছু উপহারের সাথে একটা TDK অডিও ক্যাসেট পাঠাল।
সেই ক্যাসেটে একখানা মাত্র কবিতা ছিল ‘চাচী’র কণ্ঠে। একেবারে আনাড়ি আবৃতি-কারিকা। আবৃতি করতে করতে মাঝখানে বেশ কয়েকবার আটকে গেছেন। এসব তখন অবশ্য ভাল করে বুঝতাম না।
তবে চাচা আমার সে কবিতা শুনে যেন কেঁদে ফেলেন- চরম আবেগে থর থর করে কাঁপেন।
সুযোগ পেলেই সে কবিতা শোনে। তার ব্যাপক বড় মনের আবেগ আমাদেরো ছুঁয়ে যায় -আমরাও ‘ছোট মনে’র আবেগ নিয়ে উদাস হয়ে ইতিউতি ঘুরে বেড়াই!
তবে এ কবিতা মেয়েদের কণ্ঠে মানানসই নয়, পুরুষদের-ই আবৃতি করার কথা। তবে আমার প্রশ্ন- উপমহাদেশের পুরুষরাই কেন ভালবাসার খাতিরে মরে, পুরুষদেরই কেন মরে যেতে হয়।
(অফটপিকঃ সেই চাচী আমার অল্প বয়সেই চলে গিয়েছিলেন। এই কবিতাটার বেশ ক’টা লাইনের সাথে চাচার জীবন মিলে গিয়েছিল অক্ষরে অক্ষরে। সে কথা অন্যদিন হবে।)
অভিশাপ
কাজী নজরুল ইসলাম
যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে
অস্তপারের সন্ধ্যাতারায় আমার খবর পুঁছবে
বুঝবে সেদিন বুঝবে।
ছবি আমার বুকে বেধে
পাগল হয়ে কেঁদে কেঁদে
ফিরবে মরু কানন গিরি
সাগর আকাশ বাতাশ চিরি
সেদিন আমায় খুজবে
বুঝবে সেদিন বুঝবে।
স্বপন ভেঙ্গে নিশুত রাতে, জাগবে হঠাৎ চমকে
কাহার যেন চেনা ছোয়ায় উঠবে ও-বুক ছমকে-
জাগবে হঠাৎ ছমকে,
ভাববে বুঝি আমিই এসে
বসনু বুকের কোলটি ঘেষে
ধরতে গিয়ে দেখবে যখন
শুন্য শয্যা মিথ্যা স্বপন
বেদনাতে চোখ বুজবে-
বুঝবে সেদিন বুঝবে
গাইতে গিয়ে কন্ঠ ছিড়ে আসবে যখন কান্না
বলবে সবাই- সেই যে পথিক তার শোনানো গান না?- অসম্পুর্ন
এপার ওপার বাংলা থেকে শুরু করে পুরো এই উপমহাদেশ জুড়ে, উর্দু, হিন্দি, মারাঠি, তামিল বা গোর্খা ভাষায় প্রচুর গান আছে;
‘তোমার বাড়ির সামনে দিয়ে আমার মরণ যাত্রা যেদিন যাবে’ ‘আমি যদি যাই হারিয়ে কখনো’- এই একই ধাঁচের কাছাকাছি সুরের!
মেয়েরা কখনোই এমন গীত রচনা করেনি, সুরও দেয়নি বলে আমি যতদূর জানি( যদি আপনারা কেউ জানেন, তবে আমাকে জানাবেন)। তবে গেয়েছে ঢের; পুরুষদের আবেগ পুঁজি করে তারা সুর তাল লয় নিয়ে খেলেছে।
ওরা আবেগ নিয়ে প্রায় কান্নার স্বরে জানতে চাইবে,ওগো তুমি কি আমাকে ভালবা-স, ভালবা-স? আর আমরা পুরুষেরা মরে ভুত হয়ে পচে গলে গিয়ে কয়েক হাত মাটির গভীর থেকে বলব, ‘হ ভালবাসি’।– আহা আহা কি আহ্লাদ!!
-----------------------------------------
বিয়ের পরে এটা ছিল আদুরে আবদার! তোমাদের এটা-তো ভাড়া বাড়ি?
-হ্যাঁ- কেন তুমি জান না?
হেসে বলে'
-জানি-গো, আচ্ছা শুনেছি এত বছর ধরে তোমরা ঢাকা আছে- একটা বাড়ি তো দুরের কথা,ফ্লাট-ও তো কিনতে পারতে না কি?
-তা হয়তো কিনতে পারতাম। আমাদের পরিবারের কেউ বৈষয়িক না। সেভাবে কেউ ভাবিবি।
-ভাড়া বাসায় থাকতে আমার একদম মন চায় না। নিজের বাড়ি, হোক সে ছোট্ট কুটির কিং বা দো-চালা বাড়ি। তবুও নিজের তো।
এইভাবে শুরু...
বাচ্চা কাচ্চা হবার পরে সেই আবদার অনুরোধ হুমকি ধামকির পর্যায়ে চলে যায়। আমার কথা না হয় না ভাবলে- তুমি না থাকলে ওদের কি হবে একবার ভাব-তো। নিজেদের একটা মাথা গোঁজার ঠাই পর্যন্ত নাই। ওদের ভবিষ্যতের জন্য ক'টা টাকা তুমি ফিক্সড করে রাখোনি। আমি না থাকলে( বেশ হালকা চালে) তুমি তো টপ করে আরেকখানা বিয়ে করবে। আর যদি আল্লা না করুক তোমার কিছু হয়ে যায়( এটা নিশ্চিত হচ্ছে) তবে ওদের কি হবে?
আমরা কয় বন্ধু একজন আরেকজনের মুখ চাওয়া-চাওয়ি করছি। যার একখানা আছে তার দু’খানা ফ্লাট দরকার, যার দেশে আছে তার বিদেশে দরকার। যার কোটি টাকা ডিপোজিট আছে তার আরো কয়েক কোটি টাকা প্রয়োজন- সবার গিন্নীরা একই আলোচনা করে, ‘তুমি না থাকলে ওদের কি হবে’?
বুঝি; পুরাদস্তুর গৃহিণীদের স্বামীরা যদি হুট করে মারা যায় তবে তারা অকুল পাথারে পড়ে। শ্বশুর বাড়িতে সে তখন উটকো ঝামেলা, বাপের বাড়িতে সে আশ্রিতা। চাকুরীজীবী মেয়েদেরও ভয়াবহ চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়- সন্তানদের নিয়ে একাকী ভয়ঙ্কর এক জীবন সংগ্রামে লিপ্ত হতে হয়।
সবই বুঝলাম –সবই বুঝি! তবু তাবৎ স্ত্রীরা কেন ভাবে তার স্বামী বা পুরুষেরাই আগে মরে যাবে? কেন পুরুষদেরকে প্রতি পদে পদে ভয় দেখানো হয়? কেন শুধু পুরুষদেরই মরে যেতে হয়- পুরুষরা-ই কেন মরে যাবে বলে ভাবা হয়?
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫১
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা সেটা আমাদের উপমহাদেশের ব্যাপারে ঠিক- আমিও লিখেছি এই উপমহাদেশের( পুরো প্রাচ্য ও বলতে পারেন) পুরুষদের উপখ্যান!
একটা কথা জন আব্রাহাম কি আপনার প্রিয় নায়ক? ওর প্রথম ছবি 'জিসম' এ 'আওয়ারা পান বাঞ্জারা পান' গানটার সাথে এত চমৎকার এক্টো করেছিল এখনো ভুলতে পারিনা সেদৃশ্য! পরে আরো কিছু ভাল ছবি করেছে তবে মোস্ট ফিল্মে ফিগার দেখাতেই বেশী সচেতন ছিল অভিনয়ের চেয়ে।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য- প্রথম পাতায় আসতে কি আরো দেরি হবে মনে হচ্ছে?
২| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৫৯
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই কারণেই অনেক সময় প্রেমিক বা স্বামীরা মনের দুঃখে ঘর ছেড়ে পালায়।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: ~ তা গুরু আপনার কি হাল???
গরে বহুত পিয়ার মোহাব্বত আছে মনে হয়! আপনি যাবেন না নিশ্চিত
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এই গানটা শুনলে আপনার বুকের চাপা কষ্ট একটু কমবে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
ভাল গান- তবে পার্থের গানের থেকে আমার অভিনয় ভাল লাগে বেশী।
এইবার আপনাকে একটা গান শোনাই। না শুনে থাকলে কয়েকবার শুনবেন;
কিস্যু চাইনি আমি আজীবন ভালবাসা ছাড়া....
৪| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:১৬
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: এইবার শোনেন বউদের প্রিয় গান।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: ভাবি-সাব রেশমী চুড়ির আর শাড়ির জন্য এমন হুমকি ধামকি দেয় নাকি?
৫| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৭
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হা হা হা
বহুত দিন পর সামুর পুরানা ডায়ালগ ঈয়াদ হইলো : আয় বাভুল বুকে আয়
আহা কত্ত কত্ত কত্ত বছর পরে কেউ একজন পুরুষ নিয়া ভাবলো! তায় এত্ত গভীর ভাবে।
মোগাম্বু খুশ হুয়া
কথাতো হাচাই- ফাইজলামি নিকি! আড়াই হাত নীচ থেইক্যাও কইতে হইবো ভা-লোবাসি
দুদিন আগেই মনে হয়- ফেসবুকে একটা ভিডিও এলো। ইন্টারভিউতে -মৃত্যুর এঞ্জেল আসলে তুমি কি করবে টাইপ প্রশ্নে নারীরা সবাই স্বামীর মৃত্যু চাইলো! আর বোকা স্বামী গুলো একই প্রশ্নের উত্তরে - নিজে মরে স্ত্রীকে বাঁচাতে চাইলো!
বুঝেন ঠেলা
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০১
শেরজা তপন বলেছেন: আহারে ভাই এই আদুরে আহ্বান কতদিন পাইনা! সাড়া না দিয়ে উপায় কি- আইতাছি ( বউ যদি ছাড়ে )
আহা কত্ত কত্ত কত্ত বছর পরে কেউ একজন পুরুষ নিয়া ভাবলো!
মেয়েদের ভাবনায় বিশ্বজুড়ে শূধু নচ্ছার আর হতচ্ছাড়া পুরুষে ভর্তি কিন্তু সবাই শুধু তাগো কথাই কয়! নিজেদের দুঃখের কথা শরমে কেউ কইতে চায় না। কইলে সেইটা বেদম হাসির কৌতুক হয়
বলেন দেখি কত সখ। পুরুষরাই পুরুষদের ইমোশনের মাইরে বাপ করতেছে!!!
হাঃ হাঃ চমৎকার মন্তব্যে 'মুগাম্বো ইধার ভি খুশ হুয়া'
( তবে আফারা আমারে বয়কট করে কি না সেই ভয়ে আছি)
৬| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:২৮
জুল ভার্ন বলেছেন: খুব পরিশ্রমী এবং সুলিখিত পোস্ট। মুগ্ধতা প্রতি পরতে পরতে। +
পুরুষ মানুষের দায়িত্বের যেমন শেষ নাই, তেমনি জীবদ্দশায় পুরুষের অবসর বলেও কিছু নাই । প্রকৃত ভালোবাসা যেমন বিপন্ন, জনজীবনও বিপর্যস্ত । পুরুষ মানুষ যাবে কোথায়‚ বিশ্বাস করবে কাকে। পুরুষের প্রেম-ভালোবাসা, নির্ভরতা সম্পর্কে মেয়েদের ভুল ধারনাগুলো কবে পরিবর্তন হবে। মেয়েরা কবে মানুষ বুঝবে যে ‘বিয়ে’ হওয়া মানেই ভালোবাসার বন্ধন দৃঢ় হওয়া। কবে জানবে যে বুকে জড়িয়ে ধরার যে প্রশান্তি তা অন্যকিছুতে নেই। পারস্পরিক সংঘাত নয়, ভালোবাসা দরকার। কবে থামবে এই অদ্ভুত সন্দেহের ক্রাইটেরিয়া!
পুরুষ-নারী দু’জনেরই নিখাদ ভালোবাসার দরকার। প্রেম-ভালোবাসা-সংসারে ব্যর্থতা নয় বরং পূর্ণতা দিয়ে গড়ে উঠুক এই সমাজ এটাই কামনা। অবিশ্বাস, সন্দেহ, বিচ্ছেদ নয় বরং প্রেম-ভালোবাসাই পারে একটি সুন্দর পৃথিবী উপহার দিতে।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৮
শেরজা তপন বলেছেন: আহা কতদিন পরে আপনার কাছ থেকে আপনার মতন মন্তব্য পেলাম। পেয়ে জান দিল খুশ হয়ে গেল!
~পুরুষ মানুষের দায়িত্বের যেমন শেষ নাই, তেমনি জীবদ্দশায় পুরুষের অবসর বলেও কিছু নাই । প্রকৃত ভালোবাসা যেমন বিপন্ন, জনজীবনও বিপর্যস্ত । পুরুষ মানুষ যাবে কোথায়‚ বিশ্বাস করবে কাকে। পুরুষের প্রেম-ভালোবাসা, নির্ভরতা সম্পর্কে মেয়েদের ভুল ধারনাগুলো কবে পরিবর্তন হবে।
এটা পুরুষেরা বোঝে বড্ড দেরিতে- ততদিনে যা দেবার দেয়া হয়ে গেছে! বাকি জীবন অস্থি মজ্জা ছাড়া 'খোলস' নিয়ে দৌড়াদৌড়ি।
মেয়েদের কিছু ভুল ধারনার জন্য পুরুষেরাই দায়ী। তারা দেবার সময়ে পার উজাড় করে দেয়। ভিতরের সব ফিলিংস টপা টপ বলে ফেলে, এক রত্তি অবশিষ্ঠ রাখে না। মেয়েরা বোঝে 'মদন পাইছি- এরে ভাঙ্গা'!
শেষ কথাগুলো সবার জন্য প্রযোজ্য।একে অপরের পরিপুরক- প্রতিদ্বন্দ্বিতা নয় প্রয়োজন হাতে হাত রেখে একসাথে এগিয়ে যাওয়া।
দারুন মন্তব্যেএকরাশ ভালবাসা।
৭| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৬
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
চমৎকার লেখনি।
ধরো কাল তোমার পরীক্ষা,রাত জেগে পড়ার টেবিলে বসে আছ
সেই কতকাল আগে এর আবৃত্তি শুনেছি ক্যাসেট প্লেয়ারে!!
পোস্টে +
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১২
শেরজা তপন বলেছেন: কি দিনকাল আসল আমাদের কষ্টের কথা আমাদেরই বলতে হয়
কবিতাটা এর আগেও শুনেছি তবে এত মনযোগ দিয়ে শোনা হয়নি। মেজাজ খানিকটা খারাপ ছিল সম্ভবত আর আবৃতিকারিকার অতি আদুরে ন্যাকা কন্ঠে রাগ উঠল চরমে!
অনুপ্রাণিত করার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় জলদস্যু। ভাল থাকুন।
৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:০২
মোহাম্মদ গোফরান বলেছেন: এখন তো বিপরীত ব্রাদার। ছেলেরা মেয়েদের এতো সন্দেহ করে যে, এতোই নিজের করে রাখতে চায় যে, মেয়েদের উপর প্রহসন হয়ে যায়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১১
শেরজা তপন বলেছেন: সময় সুযোগ পেলে লেখাটায় আরেকবার চোখ বুলিয়ে নিবেন? লেখাটা পুরুষদের মানসিক যন্ত্রনার বিষয়াদি নিয়ে-যার জন্য মুলত পুরুষরাই দায়ী, নারীরা অনুঘটক মাত্র!
৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:১৭
ঘুটুরি বলেছেন: ভালো লেগেছে পোস্ট টি
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৪
শেরজা তপন বলেছেন: পুরুষ হয়ে পুরুষ হবার যন্ত্রনা উপলব্ধি করা উচিৎ- যেটা আমরা হাসি ঠাট্টা করে উড়িয়ে দেই কিংবা ইগনোর করি।
ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য। ভাল থাকুন-শুভ কামনা।
১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৪
নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
পুরুষেরা সংসারের ঘানি টানতে টানতে
এবং তুমি মরলে আমার কী হবে শুনতে শুনতে
নিশ্চিত হয়ে যায় তাকেই আগে মরতে হবে এই
ভাবনা ভাবতে ভাবতে একসময় মরে যায়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ দারুন বলেছেন নুরু ভাই।
খাটি কথা। আমরা মরার আগে মরে যাই বহুবার
তবে সংসারের পেছনে মেয়েদের পরিশ্রমটাও হালকা করে দেখা উচিৎ না!
১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১২:৩৬
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নাহ বস, জন আব্রাহাম আমার প্রিয় নায়ক নন, তবে ওকে ভালো লাগে। ২০১৮ সালের ২০ শে এপ্রিল আমার একটা দুঃখ হইছিল, উক্ত দুঃখের কথা জানিয়ে এক জনকে মেসেজ পাঠিয়েছিলাম এই ছবিটা সহকারে। তারপর থেকে মাঝে মাঝেই ফেবুতে ছবিটি প্রোপিক হিসেবে ব্যবহার করতাম, এভাবেই এই ছবিটির প্রতি ভালো লাগা তৈরী হয়েছে। এটাই হচ্ছে এই ছবির হিস্ট্রি।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আহা এখনো সেই দুঃখ যায় নাই???
নিকে কান্নার ছবি পুরুষের ব্যক্তিত্ত্বকে খাটো করে- এইটাও পুরুষ হবার যন্ত্রণা!
১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৩:১৬
কামাল৮০ বলেছেন: পৃথীবির সকল নারীরা মারখেয়ে চিড়ে চ্যাপ্টা হয়ে যায়,আর আপনি বলছেন পুরুষ কেনো মরে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৮:২১
শেরজা তপন বলেছেন: কমরেড কামাল ভাই, পড়ছেন নাকি পুরাটা? আমিতো শারিরিক অত্যাচারের ধারে-কাছ দিয়েও যাই নাই।
শেষের স্যাটায়ারটুকু বাদে বাকি সব কিছু আমাদের পুরুষদেরই সৃষ্টি- নারীদের এখানে হাত নেই কোন।
১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৪৮
কালো যাদুকর বলেছেন: কষ্ট করে অনেক রেফারেন্স দিয়ে পুরুষের পক্ষে সাফাই গাওয়ার জন্য থ্যাংক ইউ ভাই ৷
পুরুষের মরা ছাড়া আর কিই বা করার আছে ৷
প্রেম
বিয়ে
সন্তান
বাড়ি
গাড়ী
ইত্যাদি হয়ে গেলেও পুরুষের কাছে আব্দারের শেষ হয় না ৷ এজন্যই কবিরা বলেছেন যেটা উদাহরন সহ বলেছেন ৷
তবে বিদেশে এসব একটু অন্যরকম - আপনি সেটা নিশ্চয়ই জানেন ৷ যেহেতু যার যার ফাইনান্স তার তার হাতে- ঐসব কিছুই পুরুষের একাই পারতে হয় না ৷ একটু রিলিফ পুরুষের জন্য ৷
ধন্যবাদ ৷
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: এই পোষ্টে ব্লগের অন্য কোন নারী না আসুক আপনি আসবেন ( কেননা আপনি সাম্যবাদী) সেটা একজন বলেছিল আগেভাবে।
কথাটা শতভাগ সত্য ছিল তার প্রমাণ পেলাম।
আমি মুলত এই উপমহাদেশের পুরুষদের যন্ত্রনার কথা বোঝাতে চেয়েছি এখানে।
হ্যা তাতো বটেই পুরুষ জন্মেই মরার জন্য- এ ছাড়া আর গতান্ত্যর কি
১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২০
মিরোরডডল বলেছেন:
পোষ্টে উল্লেখিত যত কবিতা, যত গান সব পুরুষদের রচনা ।
পুরুষরাই বলছে এ কবিতার কথা, গানের লিরিক, আবার গাইছেও তারাই।
সবই যখন পুরুষরাই বলছে বা করছে, তাহলে শেরজার করা এই প্রশ্নের উত্তরটাও পুরুষরাই দিক ।
আমরা নারীরা না হয় দর্শক হয়ে উপভোগ করি
এখন ভীষণ ব্যস্ত শেরজা, পরে ফ্রি হয়ে আবার আসবো ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা পুরুষেরা এসব যাদের জন্য করল- যাদের জন্য বলল, তারা এখন এভাবেই কেটে পড়বে
দেখি ক'জন এভাবে পাশ কাটিয়ে যায়।
~কিস্যু চাইনি আমি আজীবন ভালবাসা ছাড়া- আমিও তাদের দলে বার বার মরে যায় যারা।-সব পুরুষের সেম ডায়লগ
ফের আসবেন দেখে যাবেন আমাদের হাল হকিকত।
১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৬
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: মনে হয় পুরুষরা গিনিপিগ; সেজন্যই হয়তো বারবার তাদেরকেই ভালোবাসা নামক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হয়।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:০৯
শেরজা তপন বলেছেন: পুরুষরা গিনিপিগ নয় নিজেরাই হাউস করে গিনিপি সেজে মেয়েদের ল্যাবরেটরীর ছুরির কাচির নিচে শুয়ে হাস ফাঁস করে!
আফসোস হয় নিজেদের জন্যই কার দোষ দেবো...
মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ টেনশন না করে বিন্দাস লাইফ লিড করুন
১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:২৭
হাসান জামাল গোলাপ বলেছেন: কারণ বানভাসি ভালোবাসা শুধু (সু)পুরুষরাই দিতে পারে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:১৩
শেরজা তপন বলেছেন: সেইখানেই তো যত্ত ঝামেলা সেই বানে নিজেরাও ভেসে যায়...
আমার ব্লগ বাড়িতে আপনাকে প্রথমবার দেখলাম মনে হচ্ছে? পুরুষ হবার যন্ত্রণায় শামিল হওয়ার জন্য স্বাগতম ভালো থাকুন
১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৩৩
কামাল৮০ বলেছেন: পুরুষরা আগে মরে তার প্রথান কারন ৫০ বছর বয়সে ১৬ বছরের মেয়েকে বিয়ে করে।প্রতিটা পুরুষের স্ত্রী তার থেকে বয়সে ছোট।আবার গড় আয়ু পুরুষের থেকে নারীর বেশি।তা হলে পুরুষ আগে মরবেনা তো কি নারী মরবে?
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৭
শেরজা তপন বলেছেন: ফের মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন কামাল ভাই
১৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১০:৫১
অপু তানভীর বলেছেন: বেচারা পুরুষের মরেও শান্তি নেই । মরার সময়েও তাকে চিন্তা করতে হয় তার ছেলে মেয়েদের ঠিকমত বেঁচে থাকবে তো ! তারা টাকা পয়সা কিভাবে পাবে !
এই জীবনে একজন পুরুষকে কেউ কখনও নিঃস্বার্থ ভাবে ভালবাসে না ! কেউ না, এমন কি তার নিজের বাবা মাও না ! পুরুষের ভালোবাসা কেবল মাত্র বিনিময়ে । টাকা পসয়া দিয়ে ঠিকমত কেয়ার কর তবেই তুমি ভালোবাসা পাবে । এই ভালোবাসা পাওয়ার জন্য পুরুষ মানুষকে সেই জীবনের শেষ জীবন পর্যন্ত খেটে যেতে হয় !
আমার এই ভালোবাসার দরকার নেই । সত্যিই নেই !
কামাল সাহেব তার ওস্তাদের মতই । শিরোনাম পড়ে, পুরো না পড়েই নিজের মত মন্তব্য করে চলে !
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১০:৫৪
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার মন্তব্যটা একটু দেরিতে দিলাম বলে দুঃখিত!
~এই জীবনে একজন পুরুষকে কেউ কখনও নিঃস্বার্থ ভাবে ভালবাসে না ! কেউ না, এমন কি তার নিজের বাবা মাও না ! পুরুষের ভালোবাসা কেবল মাত্র বিনিময়ে । টাকা পসয়া দিয়ে ঠিকমত কেয়ার কর তবেই তুমি ভালোবাসা পাবে । এই ভালোবাসা পাওয়ার জন্য পুরুষ মানুষকে সেই জীবনের শেষ জীবন পর্যন্ত খেটে যেতে হয় !
- আপনার মন্তব্যের সাথে প্রায় একমত। এমনটাই দেখেছি বেশীরভাগ ক্ষেত্রে। শতভাগ ক্ষেত্রে না হলেও নব্বুইভাগ সত্য।
তবে এতটা হতাশ হবেননা। বিয়ে করেন- খানিকটা পালটে যাবে জীবনের ভিশন মিশন। সব পজিটিভ হবার দরকার নেই- ঋণাত্মক অনেক বাস্তবিক অভিজ্ঞতা থেকেও সুখ আর অভিজ্ঞতা লব্ধ হয়।
ভাল থাকুন। চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
১৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: নিকে কান্নার ছবি পুরুষের ব্যক্তিত্ত্বকে খাটো করে
হতে পরে, তবে নিকে কান্নার ছবি থাকলেও, বাস্তবে আমি কান্না চরমভাবে ঘৃণা করি।
নিকের ছবির কারণে হোকনা একটু ব্যক্তিত্ব খাটো।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ বিকাল ৪:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ব্যক্তিত্ব খাটো হয়েছে এ কথা আমি বলিনি আমি বলেছি যে মানুষ ভাবে যে পুরুষ মানুষের কান্নায় তার ব্যক্তিত্ব খাটো করে আমি লিখেছি আসলে এইভাবে;
নিকে কান্নার ছবি পুরুষের ব্যক্তিত্ত্বকে খাটো করে- এইটাও পুরুষ হবার যন্ত্রণা!
২০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১২:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: হ্যা পুরুষেরা এসব যাদের জন্য করল- যাদের জন্য বলল, তারা এখন এভাবেই কেটে পড়বে
দেখি ক'জন এভাবে পাশ কাটিয়ে যায়।
~কিস্যু চাইনি আমি আজীবন ভালবাসা ছাড়া- আমিও তাদের দলে বার বার মরে যায় যারা।-সব পুরুষের সেম ডায়লগ
ফের আসবেন দেখে যাবেন আমাদের হাল হকিকত।
হা হা হা…… শেরজা
অফিস করতে দিবে না দেখছি ।
কেটে পড়া না, ব্যস্ত ছিলাম এখনও আছি, তাই বললাম আবার আসবো ।
ওয়েল, ঘটনা হচ্ছে প্রেম করার সময় অথবা বিয়ের প্রথম প্রথম কিছু নারী এবং পরুষ মাত্রা ছাড়ানো ন্যাকামি করে ।
অল্প সল্প প্রেমের গল্পের মতো একটু আধটু আহ্লাদ আবদার করা খারাপ কিছুনা কিন্তু অবাস্তব কথা যেটা পুরুষগুলোও বলে তোমার জন্য মরতে পারি হেন তেন, আবার ন্যাকা মেয়েগুলো কবরের ভেতর থেকে ভালোবাসি বলা প্রত্যাশা করে ।
পরে যখন প্রেম কেটে যায় আর বাস্তবতা ফেইস করে তখন দুপক্ষই মানিয়ে নিতে হিমশিম খায় ।
কারন জীবনে প্রেম অবশ্যই বড় ভুমিকা রাখলেও এর বাইরেও জীবনে আরও অনেক কিছু মানিয়ে চলতে হয় ।
আবেগ ভালো, অতি আবেগ ভালো না । সকল প্রেমিক প্রেমিকা বা কাপলের জন্যই বলবো, প্রেম করবে, ঢং করবে সবই ঠিক আছে কিন্তু অতিমাত্রায় না ।
কারো জন্য কারো মরে যাবারও দরকার নাই, আবার কবর থেকে ভালোবাসি বলারও দরকার নাই ।
সত্যিকার ভালোবাসলে প্রিয় মানুষটার সুখ দুঃখ সবকিছুই বুঝে পাশে থাকতে হয়,
অপারগতাও বুঝতে হবে এবং মানিয়ে নিতে হবে ।
দুঃখজনক হলেও বাস্তবতা হচ্ছে, সত্যিকার ভালোবাসার আকাল এখন ।
কোনটা যে ভালোবাসা আর কোনটা যে অভিনয় আর স্বার্থপরতা, সেটা বোঝাই মুশকিল ।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০২
শেরজা তপন বলেছেন: আমার কাজে তাল কেটে গেছে বার বার আর আপনার অফিসে গোলমাল। দুঃখিত সুপ্রিয় আপু আপনার কাজের সময়ে বিরক্ত করার জন্য। সারাদিনে এই একটুখানি অবসর পেয়ে ঘড়ি ধরে বিশ মিনিটের জন্য বসলাম।
ব্লগে রথী মহা-রথীদের অকৃত্রিম ভালবাসাপূর্ন ও অতি আন্তরিক মন্তব্যের উত্তর দেয়া ফরজ কাজ মনে করে বসতে বাধ্য হয়েছি
আপনার এই কথা থেকে আধুনিক পুচকে পুলাপান কি কিছু শিখবে মনে হয় না। ওরাও ভুল করবে ধরা খাবে- হতাশায় পুড়বে তারপর বুঝবে। তবে অতি মুল্যবান কথা বলেছেন- আমরা এই বন্ধুর পথ যারা বহুদিন আগে পাড়ি দিয়ে এসেছি তারাই এর গুরুত্ব উপলব্ধি করবে সম্ভবত। নীচের মন্তব্যে দেখলাম এখন আপনি ঘুমের রাজ্যে বিচরন করছেন। বেশী কথা বলে লাভ কি
ও ফের মন্তব্যে আসার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।
২১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪১
জুন বলেছেন: মাঝে মাঝে আমি যখন দুপুরে ঘুমানোর চেষ্টা করি মানে আড়াই হাত মাটির নীচে যাওয়ার বাসনা প্রকাশ করি তখন স্বামী বেচারার উপর নির্দেশ থাকে শোনো আমি এখন ঘুমানোর চেষ্টা করছি এর মাঝে যদি দুনিয়া উল্টায়ও যায়, কেয়ামত আইসা ঘরের দরজায় নক করে তাও আমারে ডাকবা না, একমাত্র ছেলের ফোন আসলে ডাকবা আর সে যখন নাক ডাকিয়ে দিবানিদ্রার অতল তলে তখন আমি একটা ঠেলা দিয়ে হুদাই একটা প্রশ্ন করি "এই তুমি কি ঘুমাইছো"
মেয়েদের আবদার আর নির্যাতনের কোন শেষ নাই শেরজা
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার সত্য ভাষনে ব্যাপক বিনুদিত হইলেও বেচারা ভাই এর জন্য চ্রম দুক্ষু পাইলাম!
আহা সত্যিই বেচারা উনি- সারা বিশ্বের শোষিত পুরুষদের প্রতিনিধিত্ব করছেন তিনি!
ঘর ঘর মেই এহী কাহাণি- কান পাতলেই শোনা যায় পুরুষদের নিঃশব্দ কান্না!
আপনি এখানে এসেছেন বলে আমি চরম কৃতার্থ। হাসলাম বেশ খানিক্ষন
ভাল থাকুন
২২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:৪৬
আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,
হা...হা...হা...
অমন সুন্দর কবিতার আবৃতির শেষ দিকে এসে মেজাজ গরমের যে গীত গাইলেন তা-ই সত্যি নাকি হোম মিনিষ্টারের গলা ধাক্কায় মেজাজ গরম হয়েছিলো ? "শের" এর মতো বিক্রমে জবাব দেবেন, ঠিক কিনা!
পুরুষদের তো আগেই মরার কথা! বিবাহগৃহে প্রবেশের সময়ই তো ভরন পোষনের দাসখত দিয়ে জগদ্দল বোঝাটা ঘাড়ে নিতে হয়। তারপরে বোঝাটা দিনে দিনে বেড়ে ঘাড়টাকে নুইয়ে মেরুদন্ডটাকে বেঁকিয়ে, হাটু দু'টোতে ভাজ ফেলে "ত্রিভঙ্গ মুরারী" করে ফেলে। পুরুষের হাল এমন হলে পুরুষ আগে মরবে নাতো কি স্ত্রীরা মরবে ?????
অবশ্য স্ত্রীদের হ্যাপাও কিন্তু কম নয়। লিংক --- ছোটনের একটি দিন
স্ত্রীরা আগে মরেনা কারন বউ মরলে তো আর একটা বিয়ে করতে হবে। মানে আর একটা নতুন বোঝা আবার ঘাড়ে নেয়া। এই ভয়েই পুরুষেরা তাদের মরনকে "ঠেকনা" দিয়ে রাখে।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: এই কবিতা অমন সুললিত কিংবা কিন্নরী কণ্ঠী কোন রমণীর কন্ঠে দশ পনের বছর আগে শূনলে হয়তো আবেগ এসে গলার কাছে দলা পাকিয়ে ফিলিংস এর চুড়ায় গিয়ে পৌছুতাম!
হায় দিনে দিনে মানুষ মনে হয় এমনি কাঠ খোট্টা হয়ে যায়!
উত্তর হলঃ তিনি সেখানে ছিলেন- গাড়িটাতে আমি একাই উপবিষ্ঠ ছিলাম। সিংহ তার দাঁত নখ কেশর হারিয়েছে বহুত আগেই- ইঁনাকে অযথা আর লাত্থি গুঁতা দিয়ে জাগানোর বৃথা চেষ্টা করবেন না।
~পুরুষদের তো আগেই মরার কথা! বিবাহগৃহে প্রবেশের সময়ই তো ভরন পোষনের দাসখত দিয়ে জগদ্দল বোঝাটা ঘাড়ে নিতে হয়। তারপরে বোঝাটা দিনে দিনে বেড়ে ঘাড়টাকে নুইয়ে মেরুদন্ডটাকে বেঁকিয়ে, হাটু দু'টোতে ভাজ ফেলে "ত্রিভঙ্গ মুরারী" করে ফেলে। পুরুষের হাল এমন হলে পুরুষ আগে মরবে নাতো কি স্ত্রীরা মরবে ?????
একদম খাঁটি কথা গো দাদা। এমন মরায় আফসোস নেই- এটাতো পরমাত্মা লাভ করা। কিন্তু কথায় কথায় ভয় দ্যাখায় ক্যান?
শেষের কত্থায় ও যুক্তি আছে। আপনি গুরু মানুষ- এসবে পি এইচ ডি আপনার দখলে! আমরা কেবল কলেজে ঢুকলাম
লিঙ্ক দেবার জন্য ফের ধন্যবাদ। কালকে পড়ব নিশ্চিত। তাবৎ পুরুষের যন্ত্রনা নিয়ে ভাল থাকুন-সুন্দর থাকুন
২৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০৫
মিরোরডডল বলেছেন:
I'm about to sleep now but again signed in from mobile.
Juna'pu you're super duper naughty
G. S. Man!! you're hilarious!!
Laughed a lot ....
Now I can have a good sleep
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২২
শেরজা তপন বলেছেন: গুড্ডু নাইট। কালকে বাকি কথা হবে- আপনিও ফ্রেশ হয়ে নিন।
টাইম আউট
২৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:০৮
কালো যাদুকর বলেছেন: স্ত্রীরা আগে মরেনা কারন বউ মরলে তো আর একটা বিয়ে করতে হবে। মানে আর একটা নতুন বোঝা আবার ঘাড়ে নেয়া। এই ভয়েই পুরুষেরা তাদের মরনকে "ঠেকনা" দিয়ে রাখে। - সুপার লাইক।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২১
শেরজা তপন বলেছেন: @ আহমেদ জি এস ভাই গুরু। বাংলাদেশের একটা কৌতুকের চায়নিজ ভার্সান আছে আরেক গুরু মুজতবা আলী বলেছিলেন;
কালকে বলবখন।
জ্বী ভ্রাতা -সুপার লাইক। শুভরাত্রি।
২৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৪
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বউরা আগে মরলে আরও সমস্যা হবে। মরার পর পেত্নি হয়ে জামাইয়ের ঘাড়ে সওয়ার হতে পারে।
আমার বউ খুব ভালো। আমাকে গভীর ঘুম থেকে তুলে বলে তোমার জন্য চা এনেছি। আমি বলি ঘুমে আমি চোখ খুলতে পাড়ছি না। বউ বলে চা ঠাণ্ডা হয়ে যাবে, আগে চা খাও তারপর ঘুমাও।
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: ~বউরা আগে মরলে আরও সমস্যা হবে। মরার পর পেত্নি হয়ে জামাইয়ের ঘাড়ে সওয়ার হতে পারে।
মিসেস সাড়ে চুয়াত্তর এর উত্তর এর অপেক্ষায় রই্লাম...
বাঃ জুন আপুর থেকে কম যায় না
২৬| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৪
সোহানী বলেছেন: ব্রাদার আপনার লিখা পইড়া আমি ভাষাহারা । কি কমু বা কোনদিক দিয়া শুরু করুম বুঝবার পারতাছি না। দাঁড়ান, একটু ভাইবা লই তারপর আহুমনে
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:২১
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে সোহানি আপু কথা-টথা গুছিয়ে আসেন আমি অপেক্ষায় রইলাম...
২৭| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:১৩
আখেনাটেন বলেছেন: ফাটিয়ে দিয়েছেন মশাই..........হা হা হা....
শীর্ষেন্দুর 'যাও পাখি' উপন্যাসে মনে হয় সোমেনের বাবা ভাবুক হয়ে যায় এ কারণে.....সোমেনও পালিয়ে পালিয়ে বেড়ায়...সংসার ধর্মে এই মরে যাওয়ার ভয়ে....রিখিয়াকে বিয়ে করেও সে রোগ সারে না....তবে ঐ যে পালিয়ে আর কতদিন....রিখিয়া ঠিকই একদিন বান্ধে আনে....এখন শুধু মরার অপেক্ষা....হা হা হা....পুরুষ তো মরার জন্যই....
ইদানিং ভাবীজান কী আফনারে খুব প্যারার মধ্যে রাখচেন নি?
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: আহা আপনাকে পেয়ে মনে বড় প্রশান্তি আসল ভ্রাতা!
ভাবীজানের কথা যদি বলতে হয়; তবে শেষের ছত্রগুলোতে আরেকবার চোখ বোলালেই মানষচক্ষে দৃশ্যমান হবে- উটার কাছাকাছি।
'যাও পাখি' পড়েছিলাম- কিন্তু এসব কথা ভুলে গেছিলাম, নতুন করে স্মরণ করাইলেন!
আপনি প্যারা'তে নাই ভেবে( আসলে সত্য জানি না-ধারনা মাত্র) ইর্ষা বোধ করছি।
ভাল থাকবেন- শুভ রাত্রি।
২৮| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ১১:২৯
আখেনাটেন বলেছেন: আপনি প্যারা'তে নাই ভেবে( আসলে সত্য জানি না-ধারনা মাত্র) ইর্ষা বোধ করছি। --- পুরষতো মরার জন্যই হা হা হা...বুঝলে বুঝপাতা..... .....সোমেনের মতো পালিয়েই সুখ......থাকুক রিখিয়ারা সুখে.....
১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: অর্ধশত বছরের অধিককাল এই গ্রহে বাস করে -বুঝপাতা না হইলে ক্যামনে আর কি!
আমার ইর্ষা আপনার কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা! পুরুষ হবার যন্ত্রনায় স্বাগতম
২৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৩:৪২
শ্রাবণধারা বলেছেন: অনন্যসাধারন একটা পোস্ট। পোস্টের মন্তব্য এবং আলোচনাটাও বেশ উপোভোগ্য।
আপনার পোস্টের শিরোনামের বা শেষের যে প্রশ্নগুলো, আমার ধারণা এই যে এটা পুরুষদেরই আগে মরে যেতে হবে এ সম্পর্কে নয়। মেয়েদের এই উদ্বেগটা আসলে বংশধারা কেন্দ্রিক। প্রকৃতি বোধহয়, মোটের উপর নারীদেরকে এই দায়িত্বটা দিয়েছে। তাই দেখি পুরুষ বাঘ যখন শিশু ব্রাঘ্যকে খেতে আসে, স্ত্রী বাঘ তখন বাধা দেয়।
রবীন্দ্রনাথের চতুরঙ্গ উপন্যাসে নারী-পুরুষের এই বিভেদ এবং ঐক্যের চমৎকার বর্ণনা আছে।
"শ্রীবিলাস বলিল, শচীশের শরীরের জন্য তুমি এত ভাব কেন?
দামিনী বলিল, আর কিসের জন্য আমি ভাবিতে পারি বলো। আর-সব ভাবনা তো উনি আপনিই ভাবিতেছেন। আমি কি তার কিছু বুঝি, না আমি তার কিছু করিতে পারি? আমি যে স্ত্রীজাত-- ঐ শরীরটাকেই তো দেহ দিয়া প্রাণ দিয়া গড়িয়া তোলা আমাদের স্বধর্ম। ও যে একেবারে মেয়েদের নিজের কীর্তি। তাই যখন দেখি শরীরটা কষ্ট পাইতেছে তখন এত সহজে আমাদের মন কাঁদিয়া উঠে।"
বংশধারাকে যদি শরীরের সাথে তুলনা করি তাহলে বোধহয়, আপনার পোস্টের সাথে উপরের লাইনগুলো প্রাসঙ্গিক হয়!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: ( শ্রাবণধারা ও করুনাধারা(আপু) আমি মাঝে মধ্যে গুলিয়ে ফেলি-দুঃখিত)
আমার মন্তব্য আমাকে দারুনভাবে উজ্জীবিত করল এধরনের নিবন্ধ লেখার জন্য। এ পোষ্টে মন্তব্যে বোঝা যাচ্ছে; পুরুষদের পক্ষে আসলে কথা বলার সময় এসেছে এবং কাউকে না কাউকে সে দায়িত্ত্ব নিতে হবে
চতুরঙ্গের চমৎকার একটা অংশ তুলে ধরেছেন। আসলে তখন নারীরা ভীষন অবলা ও নিরুপায় ছিল; স্বামী ব্যতিত তাদের আর কোন ভরসার স্থল ছিল না। সময় যে ব্যাপক পালটে গেছে তা নয়- তবে অনেক মেয়েরাই স্বনির্ভর নয়তো চেষ্টা করলে স্বাবলম্বী হতে পারে। তবুও তারা সবাই স্বমীদের মরে যাবার আতংকে ভোগেন সর্বক্ষন! আর সেটা প্যান প্যান করে সকাল বিকাল স্বামীধনকে স্মরণ করিয়ে দেন; তোমার কিছু হয়ে গেলে তবে...? এই কিছু একটা হয়ে যাওয়া যে কত ভয়ঙ্কর শব্দ সে কথা এই রমণীকুল আর বুঝবে কবে??
মন্তব্যে ভাললাগা। ভাল থাকুন নিরন্তর। শুভকামনা রইল
৩০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ দুপুর ১:৫৮
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
কারণ পুরুষ সবই করতে পারে, তাহলে নারীর জন্য কেন মরতে পারবেনা.................
পুরুষ গড়েছে বিশ্ব নারী দিয়েছে প্রেরণা
পুরুষ তুমি এই ইতিহাস তবু ছেড়না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি তাহলে পুরুষ হবার কোন যন্ত্রনা ওনুভব করেন না? ব্রাভো
আপনাক এ দিয়ে হবে মাইদুল ভাই 'তুসি গ্রেট হো'
৩১| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:০১
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: মরতে হয় সেই পুরুষকেই অথচ আবার সব দোষ গিয়ে পড়ে সেই পুরুষের ওপর । নারীরা তো পারে না এই বিশ্ব জগতের সমস্ত ভুল পুরুষের মাথায় চড়িয়ে দিতে ।
মাঝে মাঝে আমার জানতে খুব ইচ্ছে করে চেঙ্গিস খানেরও কী তার বউয়ের কাছ থেকে শুনতে হয়েছে , " এই তোমাকে বিয়ে করটাই আমার ভুল ছিল । তোমার কারণেই আমার জীবনটা শেষ হয়ে গেল ! "
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:৫৯
শেরজা তপন বলেছেন: দেরিতে মন্তব্যের উত্তর দেবার জন্য আমি আন্তরিক দুঃখ প্রকাশ করছি।
~তা ঠিক বলেছেন!
আর চেঙ্গিস খানের ব্যপারটা অসম্ভব নয়! হইতে পারে
৩২| ১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৮:০৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: রীতিমতো উপভোগ্যকর পোস্ট।++
১০ ই অক্টোবর, ২০২২ রাত ৯:০১
শেরজা তপন বলেছেন: বিনোদিত করতে পেরেছি বলে আমোদিত হচ্ছি (I'm thrilled that I've been able to entertain)
এতদিন পরে অবশেষে আসার জন্য ধন্যবাদ প্রিয় ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪৭
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: কারণ পুরুষরা স্ত্রীদের চাইতে বয়সে বড় হয়, তাছাড়া পুরুষরা সংসারিক নানা ঝামেলার চাপে চ্যাপ্টা হয়ে যায়, তাই এরা বেশিদিন বাঁচে না। ওদিন একজন বললো- পুরুষদের জন্মই হয়েছি নাকি গোলামি করার জন্য।
পোস্ট ভালো লগেছে।