নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা অন্যরকম হবার কথা ছিল!

শেরজা তপন

অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...

শেরজা তপন › বিস্তারিত পোস্টঃ

গর্ভধারিনী বাবা

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১০


বেশ খানিকটা দুঃখবোধ নিয়ে একটু ব্যতিক্রমী বা ভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে আলোচনা করব। ঈশ্বর বা প্রকৃতি পুরুষ ম্যামেলসদের মা হবার ক্ষমতা দেয়নি। কেন শুধু ম্যামেলসদের কথা লিখলাম -তবে অন্য কোন প্রজাতির সে সক্ষমতা আছে?
এ আলোচনায় পরে আসছি, তার আগে একটা বিশেষ একটা তথ্য জানিয়ে রাখি; মা হবার বিশেষ ক্ষমতা দানের পাশাপাশি হোমো-সেপিয়েন্স নারীরা প্রকৃতি থেকে আরেকটি বিশেষ ‘বর’ পেয়েছে। সেই আশীর্বাদ বা বিশেষ বর’টা না পেলে ক’জন নারী নারী হয়ে জন্মানোর ইচ্ছে প্রকাশ করত সেটা নিয়ে বিস্তর তর্ক হতে পারে। তবে কি সেটা?
এই গ্রহের অন্য সব প্রাণী বিশেষ করে যারা সন্তান জন্মদান করে তারা আমৃত্যু বংশ বিস্তার করে যায়। বংশবিস্তারের ক্ষমতা পুরোপুরি রোহিত হবার প্রাক্কালে সে মৃত্যুবরণ করে। মানুষের কাছাকাছি অন্যান্য নারী প্রাইমেটদের আয়ু হয় ৩৫-৪০ বছর বা তার থেকেও কম। সেই হিসেবে হোমো-সেপিয়েন্স নারীদের ৪৫-৫০ এর বেশী বেঁচে থাকার কথা নয়। কিন্তু অলৌকিকভাবে তাদের গড় আয়ু হোমো-সেপিয়েন্স পুরুষদের থেকেও বেশী। এ বিষয়টা জটিল বিবর্তনবাদীদের কপালে ভাঁজ ফেলে। তারা অবশ্য গড়পড়তা কয়েকখানা যুক্তি দাড় করিয়েছেন। যাক সে কথা- ফিরে আসি সেখানেই;
পৃথিবীর সব কঠিন, দুঃসাহসিক, ঝুঁকিপূর্ণ ( যুদ্ধ, দাঙ্গা সহ অন্য কাজ যেখানে জীবন হারানোর শঙ্কা থাকে) ছেলেদের ঠেলে দিয়ে নারীকুল প্রকৃতির দেয়া ওই একখানা উপহারের গল্প করে লক্ষ লক্ষ গল্প উপন্যাস কবিতা আর অঙ্কন শিল্পে ম্যাসাকার করে ফেলেছে। প্রকৃতি নারীদের সুযোগ দিয়েছে পুরুষদের দেয়নি- তো এখানে পুরুষের কি অপরাধ?? তাকে সবসময়ই খোঁচা দিয়ে, ঠোনা দিয়ে মগজ ধোলাই করে কানের কাছে তাদের সেই ভয়ানক কষ্টের কথা বারংবার লক্ষ কোটি বার চেঁচিয়ে বলার মানে কি?
অথচ 'গর্ভধারিণী' কিংবা 'মা' নামে কোন উপন্যাসই নারীরা লেখেনি। পৃথিবীতে মা’ও গর্ভধারিণীকে নিয়ে যত স্মৃতিকথা আবেগ-মথিত গান কবিতা সাহিত্য রচনা হয়েছে তার নিরানব্বুই-ভাগের দাবীদার অধম পুরুষজাতি।
ধর্ম রাজনীতি সমাজনীতি থেকে শুরু করে সবখানেই মায়ের জয়গান। বাবা অন্য পক্ষ শুধু নেপথ্যের সারিন্দা। আমার কাছে ভুরি ভুরি কণ্যা-পাগল বাবার চাক্ষুষ উদাহরণ আছে! কিন্তু সেই মেয়েদের সাহিত্য গল্প শিল্পে বাবারা কোথায়? যদিও ফেসবুক বিস্তারের পরে কিছু মেয়েরা বাবাকে নিয়ে ইনিয়ে বিনিয়ে দু-চারটে স্মৃতিকথা লিখছে বটে কিন্তু সেগুলো নোটিশ করার মত নয়। পুত্রের কাছে বাবার পত্র’ নামে একটা বেশ জনপ্রিয় পুস্তক আছে বটে- কিন্তু মেয়েদের কাছে পূজনীয় বাবার বেদীতে কোন অর্ঘ্য নেই!!
ভাবে মনে হয় মায়েরা শুধু ‘পুরুষ বাচ্চা’দের জন্ম দেয়!! বেশ বেশ।
এবার প্রথম থেকে শুরু করি; কেন আমি ম্যামলস বা স্তন্যপায়ী প্রাণীদের কথা বললাম?

ভেবে দেখুন কেউ দুখানা মাত্র পা নিয়ে দাবড়ে বেড়াচ্ছে সারা বিশ্ব কারো ফের শ’খানেক পা লাগে চলাফেরা করতে। এক জোড়া চোখেই যেখানে মহাবিশ্বের শুরুর রশ্মি দেখতে চাইছি আমরা সেখানে কেউ কেউ ঘুরে বেড়াচ্ছে হাজার খানেক চক্ষু নিয়ে। কেউ নিজেকে শক্ত খোলসে পুরেছে কেউবা পশমের কোট পরে আছে আবার কেউ একেবারে ন্যাংটো। প্রাণ ও প্রাণী সন্ম্নধে বিজ্ঞানীরা যত জানছে তত বেশী অবাক হচ্ছে; তেমন একটা অবাক করা তথ্য পুরুষ হয়ে গর্ভে সন্তান ধারন- তাও একটা দুটো নয় এক দেড় হাজারের উপরে বাচ্চা কাচ্চা একবারে জন্মদান। আসুন পরিচিত হই সেই প্রকৃতির ভীষণ ব্যতিক্রমী উপহার পাওয়া সেই পুরুষ মায়ের সাথে।
গ্রহ জুড়ে বিস্তৃত সমস্ত বৃহৎ প্রাণী রাজ্যের মধ্যে সমুদ্রের ঘোড়া (পাইপফিশ ও সমুদ্র ড্রাগন) একমাত্র প্রজাতি যার পুরুষ সদস্যরা বাচ্চাদের জন্ম দেয়। দীর্ঘ এক প্রেমের "নৃত্য" নাটক (!) করার পরে, মহিলারা তাদের ডিমগুলি পুরুষের বাচ্চা-দানীতে জমা করে, যেখানে সেই থলেতেই পুরুষেরা তাদের নিষিক্ত করে।
~ বাবাকে গর্ভধারণ করার নিমিত্তে ঘোড়ামাছের নৃত্য

র্ভাবস্থায়, পুরুষ ডিমকে পুষ্টি, হরমোন এবং বিকাশের জন্য একটি সামগ্রিক নিরাপদ পরিবেশ প্রদান করে। এই সময়কাল ৯-৪৫ দিনের মধ্যে যে কোনও জায়গায় স্থায়ী হতে পারে। ভ্রূণ বড় হওয়ার সাথে সাথে পুরুষের পেট বেঢপ ফুলে যায়, ঠিক যেমন একটি মানব গর্ভ। যখন সে জন্ম দেওয়ার জন্য প্রস্তুত হয়, তখন পেট উন্মোচন ও সংকোচন করে শিশু সামুদ্রিক ঘোড়াগুলিকে বের করে দেয়।
কিছু নবজাতক প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষুদ্রাকৃতির সংস্করণের সাথে সাদৃশ্যপূর্ণ, কিছু তখনও তাদের ডিমের ঝিল্লির অংশ দ্বারা কুঁচকানো এবং ঢেকে থাকে মানে আধা ফুটন্ত অবস্থায় বের হয়। একটি পুরুষ এবং মহিলা সামুদ্রিক ঘোড়া জোড়ার বেশ কয়েক’শ থেকে হাজারের উপরে সন্তান থাকতে পারে। এটা অজানা কেন সামুদ্রিক ঘোড়া প্রজননের ক্ষেত্রে এই লিঙ্গ পরিবর্তন করে, তবে একটি ধারণা হল যে, মা ঘোড়া মাছ দ্রুত দ্বিতীয় ব্যাচ ডিম ধারণ করার জন্য বাবা ঘোড়া মাছের ঘাড়ে গুরুভার চাপিয়ে দেয় কেননা প্রাপ্ত বয়স পর্যন্ত ১ ভাগেরও কম ঘোড়া মাছ টিকে থাকতে পারে। যুক্তিখন্ডনঃ সামুদ্রিক কচ্ছপের মত আরো অনেক প্রাণীই আছে যাদের এক ভাগেরও কম পরিণত বয়স পর্যন্ত টিকে থাকতে পারে- প্রকৃতি কিন্তু তাদের সে সুযোগ দেয় নি।
~ গর্ভধারিণী বাবাদের কিট্টি পার্টি।

সামুদ্রিক ঘোড়া, পাইপ-ফিশ ও সি-ড্রাগনের সব পুরুষই গর্ভধারণ করে এবং সন্তান জন্ম দেয়। সামুদ্রিক ঘোড়ার গর্ভধারিণী পিতারা তাদের বিকাশমান ভ্রূণগুলিকে তাদের লেজের উপর অবস্থিত পেটের কাছের একটি থলিতে সঞ্চয় করে।এই থলেটা শুধু ডিমে তা দেবার জন্য নয়- মহিলা স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মত এই থলিটিও জরায়ুর সমতুল্য। এটিতে একটি প্ল্যাসেন্টা রয়েছে, যা সমুদ্রের ঘোড়া শিশুর বৃদ্ধি এবং বিকাশে সাহায্য করে। সামুদ্রিক ঘোড়ার বাবারা গর্ভাবস্থায় তাদের বাচ্চাদের পুষ্টি এবং অক্সিজেন সরবরাহ করে, স্তন্যপায়ী প্রাণীদের গর্ভাবস্থার মতো একই জেনেটিক নির্দেশাবলী ব্যবহার করে।

আরো অদ্ভুত ব্যাপার কি জানেন; Syngnathidae পরিবারের মাছগুলি(পাইপফিশ এবং সিড্রাগন) লম্বা, টিউব-সদৃশ স্নাউট এবং হাড়ের প্লেট অংশে আবৃত শক্ত খোলস দ্বারা চিহ্নিত করা হয়। এরা অন্যান্য মাছের থেকে ভিন্ন, এদের পেটে কোন পাখনা থাকে না – এরা ঘুরে বেড়ানোর জন্য শুধু তাদের পিঠের পাখনার উপর নির্ভর করে সেজন্য এদের চলার গতি বেশ ধীর। শুধু তাই নয় এরা নির্দিষ্ট কোন দিকে চলতে পারে না অনেক সময় সামনে পেছনে এগোতে গিয়ে নিজের অক্ষের উপরেই ঘুর পাক খায়। সার্ভাইভাল অফ দ্যা ফিটেস্ট- এর এই গ্রহে অতীব নাজুক এই প্রাণীটি লড়াই করে এখনো বেশ ভালভাবেই পৃথিবীতে টিকে আছে।
এইতো সেদিন মাত্র বুলেট ট্রেনের টানেলে ঢোকার সময়ে বোম ফাটানোর মত যে বুম শব্দ হয় সেটা থেকে উদ্ধার পেতে জাপানের বিজ্ঞানীরা মাছরাঙ্গা পাখির শরণাপন্ন হয়েছে- তার ঠোঁট আর মাথার আকৃতি দিয়ে বুলেট ট্রেনের গতির শব্দের ৪০ ভাগ কমিয়ে আনতে সমর্থ হয়েছে।
সেই দিন বেশী দূরে নাই সামুদ্রিক ঘোড়া মাছকে ফলো করে হোমো-সেপিয়েন্স পুরুষজাতি হয়তো একসময় গর্ভধারণ করে গর্ভধারিণী বাবা হয়ে যাবে। অতএব এককভাবে জন্মের অধিকার নিয়ে নারীদের আনন্দিত হবার তেমন কিছু নেই। দোয়া করেন যেন এইদিন আপনাদের দেখে যেতে না হয়।
জয়তু ঘোড়া মাছ- তুমি পুরুষদের ইজ্জত বাঁচাইছ।

লেখা সুত্রঃ

Seahorse fathers give birth in a unique way, new research shows (theconversation.com)
See a Male Seahorse Give Birth - Scientific American
3 Types of Male Animals That Give Birth (With Pictures) - Wildlife Informer

মন্তব্য ৬৮ টি রেটিং +১৬/-০

মন্তব্য (৬৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:২৪

রানার ব্লগ বলেছেন: যাক পুরুষের ইজ্জতের ভাড় ঘোড়া মাছের উপর রেখে নিশ্চিন্ত হলাম । এখন কেউ যদি প্রতিহিংসা মুলক বাক্য বানে আহাতো করার চেষ্টা করে সাথে সাথে ঘোড়া মাছের উদাহারন দিয়ে দেব । হুহ !!!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৪

শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ নারীদের আর এককভাবে বলার উপায় রইল না যে এই গ্রহে নতুন প্রজন্মের তাবৎ সৃষ্টি তাদের গর্ভেই হচ্ছে। আমরাও ভাগ নিলুম খানিকটা। দেখি এখন কে কি বলে!

২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৩৩

গেঁয়ো ভূত বলেছেন: যাক বাবা! মানবকুলে না হোক সামুদ্রিক প্রাণীকুলের মধ্যে অন্তত সোহানি আপুর জন্য একটা যুৎসই উদাহরণ পেলাম। এখন থেকে সোহানি আপু পোস্ট করলে সোজা কমেন্ট এ গিয়ে এই পোস্ট এর লিংক দিয়া আসবো। হে হে। =p~

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: তা বাবা যাবে কেন? (যাক বাবা)
হুম ফের যদি তিনি অমন লিখেন তবে না হয়- আমার ধারণা সোহানী আপু ও পথ আর মাড়াবেন না ( বাবা বিদ্বেষী)

অনেক ধন্যবাদ প্রিয় গেঁয়ো ভুত।

৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫

বিটপি বলেছেন: লিঙ্গ নির্ধারণে কন ভুল হচ্ছেনা তো? আমার মনে হয় যেগুলোকে আমরা পুরুষ ভাবছি, সেগুলো আসলে স্ত্রী। ছবিতে পরিষ্কার বুঝা যাচ্ছে স্ত্রী মাছ একটি বিশেষ অঙ্গ পুরুষ মাছের একটি বিশেষ অঙ্গে ঢুকিয়ে দিচ্ছে, তাতে পুরুষ মাছগুলো গর্ভধারণ করছে। তাহলে কি বলতে পারিনা যে যেগুলোকে আমরা আমরা স্ত্রী মাছ ভাবছি, সেগুলোই আসলে পুরুষ?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪২

শেরজা তপন বলেছেন: না তা নয় সেটা নিশ্চিত। ডিমটাতো স্ত্রীরা'ই তৈরি করে।
(ওটা বিশেষ অঙ্গ নয় -ওভাবে ডিম দিচ্ছে)
সেটার গর্ভে রেখে স্তন্যপায়ী প্রাণীদের মত করে পুর্নাঙ্গ বাচ্চার রূপদান করে পুরুষেরাই সত্যিকারে।
বিশ্বাস না হলে তথ্যসুত্র দেয়া আছে; ওখানে ক্লিক করে দেখেন।
আপনার প্রশ্নটার ভেতরে ভাবনার মত বিষয় ছিল কিন্তু এটা প্রমাণিত সত্য।

৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৫

সোনাগাজী বলেছেন:



লেখার মতো কিছু নেই ঢাকায়?

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৩২

শেরজা তপন বলেছেন: অবশ্যই আছে ঢাকায় লেখার মত অনেক কনটেন্ট। ফেসবুকে একটু উঁকি দিয়ে দেখেন; বিষয়বস্তুর অভাব নেই। পড়ছেও মানুষ দেদারছে হাসি, দুঃখ, ভালবাসা আর পছন্দের ইমোতে ভাসিয়ে দিচ্ছে সেসব লেখা।

৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ওয়াও! অসাধারণ পোস্ট। জেনে আকুলিত ও চমকিত এবং সেই সাথে চমৎকৃতও হলাম। আরো একটা বিষয়ে বিস্মিত হচ্ছি, আপনার প্রতিটা পোস্টই বিষয় বৈচিত্র্যে অনন্য এবং একটা থেকে আরেকটা ভিন্নতর

একটা মুভি দেখেছিলাম, যেখানে সোয়ার্জনেগার গর্ভধারণ করে। আপনি দেখে থাকলে হয়ত নামটা মনে করতে পারবেন, আমি ভুলে গেছি। পুরুষের গর্ভে জরায়ু ট্রান্সপ্ল্যান্ট করে হয়ত পুরুষকেও 'গর্ভবান' করা যেতে পারে, কিন্তু সেই ট্রান্সপ্লান্টেশন সম্ভব কিনা জানি না :(

তেলাপিয়া মাছও বাবা হিসাবে কম কষ্ট করে না।

হাইপফিশ গর্ভ ধারণ করে, বুঝলাম, কিন্তু ডিম ফুটবার জন্য 'তা'-ছাড়া রক্ত, হরমোন, শ্বাস-প্রশ্বাস-অক্সিজেন, ইত্যাদিও সরবরাহ করে থাকলে গর্ভ-ধারণটা মায়ের মতোই হয় বলে ধরা যায়। অন্যথায়, এটা পাখির বাসায় ডিম পাড়া কিংবা বাবা-তেলাপিয়ার মুখে ডিম ধারণের তুল্য হবে বলে মনে হচ্ছে। বিটপির কথাটাও কিন্তু ধর্তব্যের মধ্যে আনতে হবে।

বাচ্চাকে নিজের গর্ভে ধারণ না করলে গর্ভ ধারণের অনুভূতি পুরুষের পক্ষে পাওয়া সম্ভব নয়। বিজ্ঞানের কাছে আমার আকুল আবেদন রহিল, বিজ্ঞান অতি সত্বর সে কম্মটি সমাধা করে দিক :)

সুন্দর পোস্ট, তবে, সবার মাথায় ঢুকবে না। শুভেচ্ছা।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:০৪

শেরজা তপন বলেছেন: ওয়াও! অসাধারণ পোস্ট। জেনে আকুলিত ও চমকিত এবং সেই সাথে চমৎকৃতও হলাম। আরো একটা বিষয়ে বিস্মিত হচ্ছি, আপনার প্রতিটা পোস্টই বিষয় বৈচিত্র্যে অনন্য এবং একটা থেকে আরেকটা ভিন্নতর
~ এমন মন্তব্যে আমি আনন্দিত বিগলিত ও দারুন আপ্লুত হয়ে আকাশে উড়ছি যেন। তবে খানিকটা শরমও লাগছে- বেশী বলে ফেলেছেন বলে ভাই। :)

ছবিটার নাম ;'জুনিয়র' প্যাটার্নিটি লিভ, দি প্রেগ্নেন্ট ম্যান নামেও এমন ছবি আছে। রুশ ভাষায় আছে 'ভ্রেমেন্নি' Беременный ( গর্ভধারিণ)- দারুন ছবি।
হ্যা বিটপি ভাল প্রশ্ন করেছে। তবে বিজ্ঞান অনেক পরিক্ষা-নিরিক্ষা করে এটা নিশ্চিত হয়েছে। কিভাবে কোন উপায়ে গর্ভধারণ হয় - কেমনে রক্ত অক্সইজেন সরবরাহ হয় সব নিয়ে ল্যাবরেটরিতে বেশ কিছু পরিক্ষা হয়েছে। তার রিপোর্টও আমার কাছে আছে। বিষয়টা জটিল হয়ে যাবে দেখে সেগুলো বাদ দিয়েছি।

৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০১

রাজীব নুর বলেছেন: ওরিয়ানা ফ্লাচির 'হাত বাড়িয়ে দাও' বইটা পড়ুন। চিকন বই পড়তে বেশি সময় লাগবে না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৩

শেরজা তপন বলেছেন: বইটা কি বিষয়ের উপরে যদি একটু হিন্টস দিতেন। আর লিঙ্কটা থাকলে দিবেন দয়া করে।

৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৫

সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: সুন্দর একটা পোষ্ট

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৪

শেরজা তপন বলেছেন: অনুপ্রাণিত করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রিয় সামিউল ইসলাম বাবু । ভাল থাকুন নিরন্তর

৮| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:০৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: যদিও পুরুষ ঘোড়া মাছ বাচ্চা জন্ম দেয় তা জানা ছিল কিন্তু এতটা বিস্তারিত জানা ছিলনা। ধন্যবাদ। +++++

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:৪৬

শেরজা তপন বলেছেন: এ বিষয়টা অল্প-সল্প অনেকেই জানে, বিস্তারিতভাবে জানার আগ্রহ বা সময় মানুষের নেই তেমন।
আমিওতো একজনের উপর গোস্যা করে জেনেছি। :)

৯| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:১৩

সোনাগাজী বলেছেন:



আপনি পোষ্ট লেখার আগে, যথাসম্ভব, কবি ইসিয়াকের কপিরাইটিং পোষ্ট পড়েছেন! না'হয় এসব নিয়ে এত বড় পোষ্ট লেখা সম্ভব হতো না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:২১

শেরজা তপন বলেছেন: কবি ইসিয়াকতো খানিক আগে পোস্ট দিয়েছেন দেখলাম! আমি সেই সকালে পোস্ট দিয়ে মিটিং এ ছিলাম দুপুর সাড়ে তিনটে পর্যন্ত। পড়লাম কখন তবে!
মন্তব্যে কঠিন 'রসবোধ' আছে। মুল পোস্ট ছিল এর তিনগুন- আজ কেঁটে ছেটে এতটুকু দিলাম বাকিটুকু পরেরবার দিব, সাথে থাকবেন।

১০| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৩

সোনাগাজী বলেছেন:



ওহ, ভোরে উঠে, সামুর ১ম পাতার শেষ পোষ্ঠ থেকে শুরু করে, ক্রমেই উপরের দিকে গিয়েছিলাম, ভুলেই গেছি।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

শেরজা তপন বলেছেন: :) এরকম হয় মাঝে মধ্যে। আর আমি ভাবলাম আপনি ফজরের নামাজ পড়তে উঠেছেন কি না

১১| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২০

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। সেজন্যিই আপনাকে আমার একজন চমৎকার ব্লগার মনে হয়। আপনাকে নিয়ে একখানা পোষ্টও লিখে ছিলাম। কিন্তু পোষ্ট দেওয়ার সাহস পেলাম না। কারণ ব্যক্তি কেন্দ্রীক পোষ্ট দেখলে অনেকের আবার মগজে আগন ধরে যায়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪১

শেরজা তপন বলেছেন: আন্তরিক ভালবাসা ও শুভকামনা রইল আপনার প্রতি।
ভালবাসা মনের মধ্যেই থাকুক- কিছু বিষয়ের উন্মুক্ত প্রকাশ আমাকে বিব্রত করে। ঠিক তেমনি অনেকে ভালভাবে নেয় না।

১২| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:২৮

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সন্তানের উপর মায়ের হক বেশি। কারণ সন্তান জন্মদান কষ্টদায়ক এবং ছোট শিশুর যত্নের ক্ষেত্রে মা অগ্রগামী। কিন্তু সন্তান বড় হওয়ার পর বাবাদেরও অনেক কষ্ট করতে হয় জীবিকার তাগিদে । কিন্তু শিল্প সাহিত্যে বাবার ভুমিকাকে কম গুরুত্বপূর্ণ হিসাবে দেখানো হয়ে থাকে। মায়ের দোয়া নামে কত হাজার দোকান, পরিবহন আছে তার হিসাব নাই। বাবার দোয়া হয় না। কারণ বাবারা মনে হয় সন্তানের ভালো চায় না তাই দোয়া তাদের কাছে থেকে কেউ আশা করে না।
অনেক খারাপ বাবার কারণে ভালো বাবাদেরও ভিলেন বানিয়ে দেয়া হয়। বিচ্ছেদের ক্ষেত্রে সন্তানের প্রতি বাবার ভালবাসাকে দেখা হয় স্ত্রীর উপর প্রতিশোধ নেয়ার হাতিয়ার হিসাবে। বাবারা ঘরে বাচ্চার জন্য সময় দিতে না পারলেও বাইরে পরিবারের জন্য অনেক কষ্ট এবং যন্ত্রনা পোহাতে হয়। অনেকে বলবে মা ও তো চাকরি করে। ব্যতিক্রম ছাড়া মায়ের চাকরি ঐচ্ছিক ব্যাপার। পরিবারের অর্থনৈতিক দায়িত্ব বাবার ঘাড়ে। পুরুষদের আবেগের প্রকাশ মেয়েদের মত হয় না। তার মানে এই না যে সন্তানের প্রতি মায়া শুধু মাদের ই থাকে।
আসলে কোন কিছু কে-ই জেনারালাইজ করা ভুল। দুনিয়াতে পুরুষ এবং নারীকে একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসাবে যারা দাড়া করায় তারা সমাজের ক্ষতি করছে। এরা প্রতিহিংসা পরায়ন। নারী বিদ্দেয বা পুরুষ বিদ্দেশ কোনটাই ভালো না।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: আসলে কোন কিছু কে-ই জেনারালাইজ করা ভুল। দুনিয়াতে পুরুষ এবং নারীকে একে অন্যের প্রতিপক্ষ হিসাবে যারা দাড়া করায় তারা সমাজের ক্ষতি করছে। এরা প্রতিহিংসা পরায়ন। নারী বিদ্বেষ বা পুরুষ বিদ্বেষ কোনটাই ভালো না
~ এটাইতো মোদ্দা কথা , আসলে সবার এমন উপলব্ধিবোধ কবে হবে কে জানে।

নারীদের থেকে পুরুষেরা অনেক বেশী আবেগপ্রবণ ও অনুভূতিশীল সেটা জানবেন নিশ্চিত- কোন এক পর্বে আমি সেটা নিয়ে লিখব।
ছেলেরাও সন্তানের দায়িত্ব ভালভাবেই সামলাতে পারে। তার ভূরি ভূরি উদাহরণ আছে। গর্ভধারন ছেলেরা করলে- পুরো সভ্যতার অগ্র যাত্রায় কি পরিমান প্রভাব পড়ত, সে বিষয় নিয়েও লিখার ইচ্ছে আছে।
ধন্যবাদ বড় পরিসরে চমৎকার মন্তব্যের জন্য।

১৩| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৪৮

নজসু বলেছেন:


মানুষের সমাজে নারীরা সম অধিকার আদায়ের জন্য পুরুষের মতো কাজ এবং চলাফেরা করছেন। পুরুষেরা যা পারে, নারীরাও তা এখন করে। ঘোড়া মাছের সমাজে পুরুষ মাছেরা সম্ভবতঃ তাদের অধিকার থেকে বঞ্চিত। তারা হয়তো নারী মাছের মতো সম অধিকার চায়। হতে পারে সম অধিকার আদায়ের জন্য পুরুষ ঘোড়া মাছ গর্ভবতী হচ্ছে। :)
........................................................................................................................................
আপনার চমৎকার লেখাটি পাঠ করার পর মন্তব্যগুলিও (প্রতিমন্তব্যসহ) চোখ বুলিয়ে গেলাম। গুরুগম্ভীর কিছু মন্তব্যও দেখলাম। তাই আমি কিছুটা হালকা মন্তব্য করলাম। :-B

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৪৫

শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ চমৎকার বলেছেন। হালকা চালে বা মজার ছলে বললেও বক্তব্যের গভীরতা আছে।
বঞ্চিতরাই অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করে।
প্রকৃতি কোথায় কোন বিস্ময়কর ব্যাপার লুকিয়ে রেখেছে সেটা পুরোপুরি জানা অসম্ভব। যতটুকু জানতে পারছি( অবশ্যই বিজ্ঞানের অগ্রগতির কল্যাণে) তাতেই অভিভুত হয়ে যাচ্ছে মানুষ।
ধন্যবাদ চমৎকার রসালো মন্তব্যের জন্য।

১৪| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫৭

কামাল১৮ বলেছেন: সব কিছুই হয় প্রয়োজন থেকে।নারীরা যদি বাচ্চা নিতে না চায় ব্যবস্থা একটা হয়ে যাবে।এজন্য চিন্তার কিছু নাই।অনেক নারীই এখন বাচ্চা নিতে চায় না।অনেকেতো বিয়েই করতে চায় না।বাচ্চার প্রয়োজন হলে আফগানে অনেক বাচ্চা পাওয়া যায়।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৫

শেরজা তপন বলেছেন: আমাদের এখানেও কমতি নেই- ভারত পাকিস্তানেও বহু বাচ্চা পরিবারের বোঝা।
সন্তান ধারন ও লালন পালন কঠিন ধৈর্য ও কষ্ট একটা বিষয়। তবে আমি মনে করি, সেই কষ্টটা ছেলেরাও সমানভাবে বহন করতে পারে এবং সে সক্ষমতা ছেলেদের আছে। ছেলেদের সক্ষমতাকে ছোট করে দেখার কোন মানে নেই।

১৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৪৯

JobMatchingBD বলেছেন: আপনি কি পছন্দের চাকুরি খুঁজছেন??? বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করে ও মনের মত চাকুরি খুঁজে পাচ্ছেন না? আপনাদের চাহিদা বিবেচনা করেই আমরা সকল ক্যাটেগরির চাকুরির সমাহার নিয়ে সাজিয়েছি আমাদের ওয়েব সাইট, এখনই ভিজিট করুন এই লিংকে-
https://jobmatchingbd.com/

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

শেরজা তপন বলেছেন: কি কি চাকুরি আছে আপনার কাছে একটা লিস্টি দেন ভাই?

১৬| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:৫০

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: এই সম্পর্কে আমি বালেগপ্রাপ্ত হইবার কিছুকাল পর জানিতে পারিয়াছিলাম , তবে এত বিস্তারিত জানিতাম না । জানিয়া সত্যই প্রীত হলাম !

আপনার একটি মন্তব্যের সহিত আমি একমত এবং এই মন্তব্য আমাকে ভীষণভাবে ভাবাইতেছে । আসলেই পিতাকে লইয়া কন্যাদিগকের তেমন মাতামাতি নেই, সাহিত্যে এই "নেই" এর প্রভাব সব চাইতেই বেশি । আচ্ছা একখানা ব্যাপার লক্ষ্য করিয়াছেন ? পুরুষতান্ত্রিক সমাজে সাহিত্যে কিন্তু নারীদের চিত্রায়ন হইয়াছে অধিক পুরুষ সেখানে কেবল প্রকাশ পাইয়াছে নারীকে চিত্রিত করবার চিত্রক হিসেবে ! কী অদ্ভুত পুরুষতান্ত্রিকতা !!!

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০৫

শেরজা তপন বলেছেন: বেশ বেশ তা ভাই সেই বালেগপ্রাপ্তিটা কখন হয়েছিল??

এই নেই আর বিদ্বেষ বিষয়টা নিয়ে বেশ বড় সড় একটা নিবন্ধ লিখেছিলাম। কিন্তু আমাদের নারী ব্লগারেরা নাখোশ হন আর কেউ কেউ আমাকে চরম পুরুষবাদী বলে তীর্যক মন্তব্য জর্জরিত না করেন সেই ভয়ে কাট-ছাট করে দিলাম। হ্যাঁ আমি চরম পুরুষবাদী তবে নারী বিদ্বেষী নই মোটেও। যেটা সত্য সেটা বলতে দোষ কোথায়!!

সত্যিই কী অদ্ভুত পুরুষতান্ত্রিকতা !!!

১৭| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:২৩

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: বিজ্ঞান যেভাবে আগাচ্ছে সামনের দিনগুলিতে মায়েদের কষ্ট আরও কমে যাবে। স্থানান্তরযোগ্য কৃত্রিম জরায়ু পাওয়া যাবে বাজারে। এই জরায়ু প্রয়োজনে পুরুষেরাও পেটে বেঁধে মাঝে মাঝে মায়ের কষ্ট লাঘব করতে পারবে। সময় সুযোগ মত কখনও মায়ের পেটে আবার কখনও বাবার পেটে এই যন্ত্র ঝুলিয়ে দেয়া হবে যার ভিতর মানব শিশু থাকবে। আবার নয় মাসের বদলে ২ বা ৩ মাসেও হয়তো মানব শিশুর পুরনাঙ্গ বিকাশ ঘটানো সম্ভব হবে। সম্পূর্ণ ল্যাবরেটরি ভিত্তিক বাচ্চাও হয়তো এক সময় জন্ম হবে। রেডিমেড থাকবে অর্ডার দেয়ার পরে বাবা মার চাহিদা অনুযায়ী কিছুটা কাস্টমাইজ করে বাচ্চা ডেলিভারী দেয়া হবে কয়েকদিনের মধ্যে। এগুলি শুনতে একটু হাস্যকর মনে হলেও এরকম হতে পারে ভবিষ্যতে। তাই মায়েদের মনে হয় এই কষ্ট আর বেশীদিন ভোগ করতে হবে না। বিজ্ঞানের উন্নতির কারণে প্রসবের সময় প্রসুতির মৃত্যু এখন আগের চেয়ে অনেক কমে গেছে।

আসলে বিজ্ঞানের পক্ষে এখন অনেক কিছুই আবিষ্কার করা সম্ভব।

০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:০০

শেরজা তপন বলেছেন: যাক বিজ্ঞানের প্রতি আস্থা রেখে আপনি দারুন উদারনৈতিক মন্তব্য করেছেন দেখে ভাল লাগল।
এমনটা হওয়া মোটেও অসম্ভব নয়। গ্রীন হাউসের( রিপ্লেসেবল মোবাইল জরায়ু) হাইব্রিড বাচ্চা আসতে আর বেশী দেরি নাই মনে হয় :)

১৮| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৭:৫৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: শেরজা তপন,




এই জন্যেই তো লোকে বলে " ঘোড়ার ডিম"। দেখা যাচ্ছে, নারী- পুরুষের দৌঁড়ে পুরুষেরাই ঘোড়ার মতো দ্রুত দৌঁড়ে এগিয়ে আছে। :P :#)

এ লেখাটিও আপনার আর একটি শ্রেষ্ট লেখা যেমন আপনার সব কয়টি পোস্টই তথ্যবহুল এবং ভাবনার খোরাক যোগানীয়া।

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৩

শেরজা তপন বলেছেন: জ্বী হা আহমেদ জী এস ভাই, ঠিক কথা বলেছেন। তবে ঘোড়া নয় ঘোটকীর ডিম হওয়া উচিৎ ছিল কেননা নারী সুমুদ্রঘোড়ারা ডিম উৎপাদন করে কিন্তু বাচ্চা ফোটাতে পারে না!
আহা কি কথা শোনালেন। আপনার মুখে একথা শুনলে নিজেকে কেউকেটা ভাবতে মন চায় :)

১৯| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:৪৯

নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: বেশ বেশ তা ভাই সেই বালেগপ্রাপ্তিটা কখন হয়েছিল??[/sb

বয়ঃসন্ধির কিছূকাল পরে !!

আর একটা কথা বলে রাখি বর্তমানে পুরুষবাদী হওয়া মানেই নারী বিদ্বেষী !! আমাদের প্রগতিশীল ও নারীবাদী লেখিকারা এমন এক অর্থ দাঁড় করিয়েছে আজকাল !!

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: বয়ঃসন্ধির কিছূকাল পরে !!
হাঃ হাঃ সেটা বুঝতে পেরেছি। আমার প্রশ্নটা অন্য কিছু মিন করে করা ছিল। থাক সেটা

আর একটা কথা বলে রাখি বর্তমানে পুরুষবাদী হওয়া মানেই নারী বিদ্বেষী !!
~ একেবারে খাটি কথা।

২০| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১১:১৬

কবিতা ক্থ্য বলেছেন: কেনো জানি বাবা বাবা লাগতাসে...

১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: :) শুধু বাবা নাকি গর্ভধারিণী বাবা???

২১| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫১

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: বইটা কি বিষয়ের উপরে যদি একটু হিন্টস দিতেন। আর লিঙ্কটা থাকলে দিবেন দয়া করে।

বইটার বিষয় হলো- আপনার পোষ্টটির বিরুদ্ধে।
আপনার এই পোষ্ট। এবং বইটি বেশ সামঞ্জস্য আছে। না কোনো লিংক নেই। তবে 'হাত বাড়িয়ে দাও' বইয়ের লেখক সম্পর্কে ইন্টারনেটে অনেক কিছু আছে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রেফারেন্সের জন্য সময় করে পড়ব নিশ্চিত।

২২| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:১৩

সোহানী বলেছেন: হাহাহাহাহাহা =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

পুরুষ প্রজাতী (হোক সে মৎস বংশভুত) গর্ভধারন এর সংবাদে প্রীত হলাম। B-)) B-)) B-))

আপনাদের সাথে আড্ডা খুব জমবে। অনলাইনে আড্ডার ব্যবস্থা করেন। সাথে অবশ্যই গেঁয়ো ভূত , রানার ব্লগার, সাড়ে চুয়াত্তর থাকতেই হবে........... ;)

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৭

শেরজা তপন বলেছেন: যাক অবশেষে আপনাকে পেলাম!! :) আপনাকে পেয়ে অনেক ভালো লাগলো আপু- তবে সামনাসামনি বা সরাসরি কথা বলা এসব বিষয় নিয়ে বেশ বিব্রতকর!
আমরা লেখালেখি নিয়ে থাকি। আপনি কিছু লিখুন আমরা কিছু লিখি- মন্তব্য প্রতিমন্তব্যে দারুণ জমে উঠবে আশাকরি।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ভালো থাকুন।

২৩| ১০ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১১:৩০

নিমো বলেছেন: পৃথিবীর সব কঠিন, দুঃসাহসিক, ঝুঁকিপূর্ণ ( যুদ্ধ, দাঙ্গা সহ অন্য কাজ যেখানে জীবন হারানোর শঙ্কা থাকে) ছেলেদের ঠেলে দিয়ে
খুবই ছেলেমানুষী একটা বক্তব্য হয়ে গেল! আগামীতে নারী-পরুষ কারই গর্ভধারণ করতে হবে না। তো...

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৬

শেরজা তপন বলেছেন: আমরা ছেলেমানুষ দেখেই তো ছেলে-মানুষের মতো লেখা লিখেছি :)
মেয়ে মানুষ হলে মেয়ে মানুষী লেখা দিতাম। ঠিক কিনা কন?
আমার দৃষ্টিতে ছেলেরা অনেক বেশি আবেগপ্রবণ স্পর্শকাতর রোমান্টিক ও বেকুব!!
ঠিকই বলেছেন অযথা প্যারা নিতে ছেলে মেয়েরা কেউ গর্ভধারণ করতে রাজি হবে না। সামনে পুরো গর্ভধারণের বিষয়টার প্রসেস হয়তো হয়ে যাবে বাইরে।

২৪| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১:০১

সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: সোহানী আপাকে খুব আবেগ প্রবণ মনে হয় আমার কাছে। ওনার অনেক কথার প্রতিবাদ করি বা বিপক্ষে লিখি কিন্তু পরে আবার খারাপ লাগে।

১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৪:১৭

শেরজা তপন বলেছেন: :) :)

২৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মিরোরডডল বলেছেন:



পোষ্টের বিষয়ে কি আর বলবো, পড়লাম, জানলাম।
কতকিছু যে জানার আছে!
গেঁয়ো ভূত, কবিতা কথ্য ওদের কমেন্টগুলো মজার ছিলো :)

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০১

শেরজা তপন বলেছেন: আপনি কিছু না কইলে আর কে কি কইত!!!! আমি বড়ই হতাশ হলাম :(
মজার একখান মন্তব্য আপনার কাছ থেকেও আশা করেছিলাম

২৬| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:৫৬

শার্দূল ২২ বলেছেন: আপনার লেখাটা অনেক তথ্য সমৃদ্ধ । জানা ছিলোনা অনেক কিছু, তবে মুল বক্তব্যে একটু হতাশ হলাম। বাবা হয়েছেন কিনা জানিনা হলেও আপনি গর্ববোধ করছেননা বলে মনে হচ্ছে হাহাহা। একটা পুরুষ এর অনেক গুলো চরিত্র থাকে দায়িত্বের সাথে তার মধ্যে বাবা অন্যতম। আমি প্রায় বলে থাকি পৃথিবীতে সবচেয়ে কঠিন কাজ হলো বাবা হওয়া, এই পৃথিবীতে ঐ ব্যক্তির বাবা হবার কোন অধিকার নেই যার সন্তান অন্যের মুখাপেক্ষি হয়ে বেঁচে থাকে। আমি আমার সব গুলোর চরিত্রের মধ্যে সব চেয়ে বেশি অহংকার করি বাবা হয়ে।
আমার ছেলেকে স্কুলে টিচার প্রশ্ন করলো তুমি বড় হয়ে কি হতে চাও, তার সোজা জবাব -আমি বড় হয়ে আমার বাবার মত বাবা হবো। তাকে আবার প্রশ্ন করলো তুমি যদি মেয়ে হতে তাহলে কি হতে , তার আবারও একি জবাব আমি আমার বাবার মত বাবা হতে চাই। হাহাহাহাহ সেই টিচার আমাকে ইমেল করে বললো আমি কেমন বাবা সেটা সে একটু সামনা সামনি দেখতে চায়।

টিচার আমাকে বললো, বাবার স্বপক্ষে একটা কিছু বলেন, আমার জবাব- একটা মা চিন্তা করে আমার ছেলে বা মেয়ে আজকে কি খাবে, আর একটা বাবা চিন্তা করে আমার সন্তান সারা জীবন কি খাবেন। মায়ের অবদান প্রশ্নবিদ্ধ হলো কিনা সেটার জবাবে বল্লাম- মা তো আল্লাহর এক কঠিন সৃষ্টি, সরাসরি একটা সফ্টওয়ার বসিয়ে দিয়েছে,তা না হলে এমন কঠিন কাজ কোন মায়ের পক্ষে পসিবল না। একটা চুড়ুই পাখি দিনে কয়েকশ বার খাবার এনেদেয় তার সন্তানকে। এক চিতা বাঘ ৫৬ ঘন্টা শিকারের পিছে ঘুরেছে আর হতাশ হয়ে বাচ্চাদের কাছে ফিরে এসেছে। ক্যমেরাম্যান টানা ভিডিও করেছে। ৫৬ ঘন্টার পর একটা খরগোশ মিললো, মা চিতা একটু ও মুখে দেয়নি তার বাচ্চাদের দিয়েছে। এই চরিত্র কোন মায়ের পক্ষে চর্চা করে প্রতিষ্ঠা করা কোন কালেই সম্ভব নয়,এটা শুধুই আল্লাহ প্রদত্ত।আর বাবারা তা করেন শুধু চর্চা থেকে।

আমি বাবা হওয়াতে গর্বিত। কোন মাছ থেকে গর্ব ধার করে আমার চরিত্র খর্ব করবোনা, হাহাহা

শুভ কামনা সব সময়

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৬

শেরজা তপন বলেছেন: চমতকার সুদীর্ঘ মন্তব্যের জন্য।
আমিও ডিসকভারিতে একটা ফিচার দেখেছিলাম; এক মা শিম্পাঞ্জি তার অসুস্থ রুগ্ন শিশুর মৃত্যুতে কষ্ট ও শোকে দীর্ঘদিন অনাহারে থেকে মারা যায়!!
আহ মা-তো মা-ই। সমস্যাতো ওখানেই, মা-কে ছেলে মেয়ে কেউ ক্ষনো অবমুল্যায়ন করে না কিন্তু বাবা তার নুন্যতম মূল্যায়নটুকু পান না।
মুল বক্তব্যে হতাশ করার জন্য আমি দুঃখিত।
ভাল থাকুন।

২৭| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১২:২৫

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: প্রকৃতি, সে তো এক বিচিত্র খেলা আর কতকিছু যে আমরা জানিনা তার হদিস নেই। সময়ের সাথে সাথে মানুষ প্রকৃতিকে আরও অনেক বেশি বুঝতে পারবে। অসাধারণ একটি পোস্ট, আপনার প্রতিটি পোস্ট'ই অসধারণ হয় এবং অনেক শ্রম ব্যয় করে প্রতিটি পোস্ট করেন, এমন ব্লগিং বর্তমান সময়ে খুব কমই দেখা যায়।

১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ১০:০৯

শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ভালবাসা ও অনুপ্রেরণায় ফের মুগ্ধ হলাম!

আসলে আমরা তেমন কিছুই জানি না, তবে জাহির করি সব কিছু জেনে গেছি। সবচেয়ে বিরক্ত লাগে সৃষ্টি রহস্য নিয়ে শতভাগ নিশ্চিত মতবাদ দেয় যখন কিছু মানুষ।
কত যে লক্ষ জটিল রহস্যময় ব্যাপার প্রকৃতি লুকিয়ে রেখেছে কে জানে!!

২৮| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৩

জ্যাক স্মিথ বলেছেন: সবচেয়ে বিরক্ত লাগে সৃষ্টি রহস্য নিয়ে শতভাগ নিশ্চিত মতবাদ দেয় যখন কিছু মানুষ।

এদের নিয়ে সমস্যা, এদের কাছে সবকিছুর উত্তর আছে এবং প্রতিটি উত্তরই শাতভাগ সঠিক। =p~

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৪

শেরজা তপন বলেছেন: :) অনেক ধন্যবাদ সহমত প্রকাশ ও ফের মন্তব্যে আসার জন্য।
ভাল থাকুন

২৯| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ১০:০৫

জুল ভার্ন বলেছেন: এনিমেল প্ল্যানেট এবং ডিসকভারি চ্যানেলে দেখেছিলাম। আপনি খুব সুন্দর করে উপস্থাপন করেছেন। প্লাস।

১৩ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সকাল ৯:১৫

শেরজা তপন বলেছেন: বরাবরের মত অনুপ্রারনার জন্য আন্তরিক কৃতজ্ঞতা ও শুভকামনা প্রিয় ভাই।

৩০| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:২৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: পুরুষদের ইজ্জত রক্ষা তো হয়েছে। মেয়েদের ইজ্জতে পুরুষদের কেন ভাগ বসানো লাগবে বুঝে আসছেনা । এটা তো প্রতিদন্ডিতার বিষয় নহে ।

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ সন্ধ্যা ৭:০০

শেরজা তপন বলেছেন: ভাগ বসাবার বিষয় না ভাই-কোন এক পরিপ্রেক্ষিতে সোহানী আপু আমাদের বাঙ্গালী বাবাদের ধুয়ে দিয়েছিলেন, তার প্রতিবাদস্বরূপ এ লেখা। খুব সিরিয়াস কিছু নয়।

৩১| ১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:১৮

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অভিনন্দন !

১৪ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৮:৫৪

শেরজা তপন বলেছেন: থ্যাঙ্কু থ্যাঙ্কু :)

৩২| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৯

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:



"মাতাপিতা বা নারী পুরুষ এক ও অভিন্ন। পুরুষ ছাড়া নারী ভগ্নাংশ। নারী ছাড়াও পুরুষ ভগ্নাংশ। একে আলাদা আলাদা করতে হলে বিশ্ব জীব বৈচিত্র সংকটে পড়ে যাবে। প্রকৃতি তা হতে দিবে না।" - ঠাকুরমাহমুদ

১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৩:২৯

শেরজা তপন বলেছেন: দারুন কথা বলেছেন। সবই শেষ ধন্যবাদ ও আন্তরিক কৃতজ্ঞতা মন্তব্য করার জন্য।

৩৩| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ বিকাল ৫:৫০

মিরোরডডল বলেছেন:



লেখক বলেছেন: আপনি কিছু না কইলে আর কে কি কইত!!!! আমি বড়ই হতাশ হলাম :(

আসলে এটা এমন বিষয় কিভাবে বলি, আমার মনে হয় সৃষ্টি যেটা যেভাবে হবার তাই হয়েছে, যা কে যেটা মানায়।
আর যাই হোক কোন পুরুষকে ওই অবস্থায় দেখতে চাইনা ফর শিওর :)
then I'll lost all my interest to men #:-S
বিষয়টা সুখকর হবে না :((

১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ২:৫০

শেরজা তপন বলেছেন: =p~ আমি হাসতে হাসতে গড়াগড়ি খাচ্ছি!!!
আমার আর বলার কিছু নেই।

৩৪| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ রাত ৯:০৯

শায়মা বলেছেন:
পোস্ট পড়ে হৃদয়াকাশে ভেসে উঠেছিলো একটি কথাই- কত অজানারে!

কিন্তু তারপর এই মন্তব্য দেখে-

এই জন্যেই তো লোকে বলে " ঘোড়ার ডিম"।


একদম সত্যিই তো!!!

এত দিনে বুঝলাম ঘোড়ার ডিম কথাটা কই থেকে এসেছে!




২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ দুপুর ১২:৩৭

শেরজা তপন বলেছেন: ব্লগে ইদানিং আপনাকে খুঁজে পেতে শক্তিশালী টেলিস্কোপ নিয়ে আসতে হয়।
আপনি তো দূর আকাশের নক্ষত্র হয়ে গেছেন আপু :)
মজার মন্তব্যে আপনার জুড়ি নেই এবার আপনার রসালো মন্তব্য করে দারুন প্রীত হলাম :D

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.