নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অনেক সুখের গল্প হল-এবার কিছু কষ্টের কথা শুনি...
গতকাল 'বদহজমকারী' এক পোস্ট দিয়ে সেটা ফের মিরোর আপুকে উৎসর্গ দায়ে এক মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি হবার হাত থেকে বাঁচার প্রয়াসে দ্রুত ড্রাফটে নিয়ে কোন মতে ব্লগ ছেড়ে পালাই!!
আমার পোস্ট দেখে ভীষন বিরক্ত হয়ে তিনি নিজেই 'স্মৃতি জাগানিয়া রান্না' নামে সিরিজের দ্বিতীয় কিস্তিখানা প্রকাশ করে ব্লগে সাড়া ফেলে দেন। ' দাগ থেকে যে মাঝে মধ্যে ভাল কিছু হয় এই তার হাতে-নাতে প্রমাণ।
****
ছাত্র অবস্থায় বিদেশে গিয়েছে কিন্তু রান্না করেনি এমন বাঙ্গালী ছেলে মেয়ে হাতে গোনা। আমার এক বন্ধুতো বিদেশে বসে নিজে নিজে রান্না শিখে এখন বাংলাদেশ দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। আমারও রান্না হাতেখড়িটা তেমনি বিদেশে হলেও এর সম্পর্কটা পুরনো।
ছোটয়বেলা থেকেই অন্য ভাইবোনের থেকে আমি একটু বেশী মা ন্যাওটা ছিলাম। মায়ের আশে পাশে বেশী ঘুর ঘুর করতাম- বিশেষ করে মা যখন রান্না করত তখন তার খুব কাছে থেকে লক্ষ্য করতাম আর ফুট ফরমায়েশ খাটতাম। রান্নায় কখনো হাত না লাগালেও তার প্রতি একটা বিশেষ টান বা ঝোঁক অনুভব করতাম। মার রান্নার পুরো স্টাইলটা আমি ফলো করতাম।
***
এবার আসি রাশিয়ার গল্পে; রাশিয়ার খাবারের গল্প নিয়ে আমার বেশ কয়েকটা লেখা আছে। কি এক মরার দেশে গিয়েছিলাম কিচ্ছু মুখে তুলতে পারি না। গন্ধ আর স্বাদ দুটোতেই বমি পায়। আমাদের মধ্যে একমাত্র হুজুর শাহারিয়ার গপাগপ করে খায়। বাকি সবার অবস্থা করুন! রুশ কাপুস্তা খাঁটি বাংলায় যাকে বলা যায় পাতাকপি সিদ্ধ দেখলেই গা গুলায়। ভাতের মাড়ের মধ্যে মাংসের ডেলা ( রাশিয়ান কাটলেট) আর আলু ছ্যানা (পট্যাটো ম্যাশ গুলাইশ) খাইতে গেলে মা মা করে চিৎকার করতে মন চায়- না আছে লবন মশলা না আছে ঝাল। যবের তৈরি কালো রুটিতে কেমন বোটকা গন্ধে নাকে ঝাপটা দেয় -খেতে গেলে টক টক লাগে। বাতন বা সাদা রুটি যদিও খাবার উপোযোগী মাখন আর চিনি মেখে- কিন্তু এই জিভতো ওই স্বাদ নিতে তখন অভ্যাস্ত নয়। সোক বা জুস মানে শুকনো ফল সিদ্ধ করে তার পানি; সে এক মাল মাইরি। চা বলতে যে জিনিস ভারত থেকে যায়; সে এক জিনিস হরি- কফি ও তথৈবচ!
মাইনাস ২৫/৩০ সে. এ কলিজা পর্যন্ত বরফ হয়ে যায়। কোনমতে ধড়াচুড়া পড়ে ক্যান্টিনের খাবারের দুর্গন্ধের ঝাপটা সয়ে ডিম পাউরুটি ওয়েফার আর সোক নিয়ে চলে আসতাম। সিদ্ধ ডিমগুলো সেন্ট্রাল ওয়াটার হিটারের উপরে রাখতাম গরম গরম খাবারের জন্য। সারাদিন ঘ্যাষ ঘ্যাষ করে ওই চাবাইতাম আর মায়ের হাতের হাজারো পদ খাবারের কথা স্মরণ করে রাশিয়ার চৌদ্দগুষ্টি উদ্ধার করে চোখের জল নাকের জলে এক করতাম।
আমার মায়ের হাতের অতি সুস্বাদু রসনা ভার্চুয়ালি আস্বাদনের লোভে চারপাশে ছোটখাট একটা ভীড় হরহামেশাই থাকত। তারা খুটিয়ে খুটিতে প্রতিটা রান্নার তরিকা জিজ্ঞেস করত আর মুল আকর্ষন ছিল স্বাদ কেমন? আমি বলতাম দশগুন বিশগুন বাড়িয়ে- এতে নিজের যেমন তৃপ্তির সাথে আকাঙ্খা বেড়ে যেত বহুগুন ওদের চোখ-মুখের মধ্যেও বিধ্বংসী এক লোভ দেখেতাম। মনে হোত এমন একটা দেশী পদের জন্য দু-দশটা খুন করা মামুলী ব্যাপার!
এভাবে কি চলে? কি করা যায়? এরপরে অংশটুকু আমি আমার আরেক লেখা রুশ কারতুসকা থেকে নিচ্ছি;
চারতলায় রুশ ছেলেমেয়েরা সন্ধে হলেই হল্লা করে রান্না করে আর আমরা উপরে ওঠার সিঁড়ির মুখের দরজা খান দিয়ে জিরাফের মত গলা বাড়িয়ে জুল জুল চোখে তাকিয়ে তাকিয়ে দেখি।আহারে আমরা যদি এমন করে রেঁধে খেতে পারতাম? কোথায় বাজার-কোথায় হাট?কিস্যু চিনিনা।এসেছি পনের দিনও হয়নি।হোস্টেল থেকে দু'শ কদম দুরে ভার্সিটি আর দেড়’শ কদম দুরে ক্যান্টিন।আমাদের দৌড় সর্বোচ্চ সামনের ওই রাস্তাখানা পেরিয়ে টেলিফোন একচেঞ্জ পর্যন্ত।মাইনাস তিরিশ ডিগ্রী সেলসিয়াসে এর থেকে বেশিদূর যাওয়াটা দুঃসাহসিক অভিযানের মত ছিল। অবশেষে কয়েকজন তরুণ একদিন পরিকল্পনা করলাম সেই দুঃসাহসিক অভিযানের।
এরপরে যদি চান রাশিয়ায় প্রথম আলু কেনার হৃদয় বিদারক গল্পটুকু পড়ে নিন এখান থেকে;
রুশ 'কারতুসকা'
আমরা বাজারে পেলাম শুধু আলু, মুরগী, বাতন বা সাদা পাউরুটি, মাসালা বা মাখন, লবন, গোল মরিচ আর পেয়াজ। এই দিয়ে রান্না হবে। সেই রান্নার প্রধান শেফ নির্বাচিত হলাম আমি। আমার অপরাধ ; সারাক্ষন সবাইকে দুনিয়ার যত স্বুসাদু বাঙ্গালীয়ানা খাবারের গল্প করে লোভ ধরানো। আমি যতই চিৎকার চেঁচামেচি করে না না করি হোস্টেলের প্রায় সবারই তত ধারনা বদ্ধমুল হচ্ছিল আমি পাঁকা রাধুনী- এমনিতেই বিনয় দেখাচ্ছি। সবার সেদিন সে কি উৎসাহ উদ্দীপনা রান্না নিয়ে- শ্রীলঙ্কান 'দিমিত' পর্যন্ত অকারনে খিল খিল করে হাসছে আর লাফাচ্ছে! আমকে বার বার হেসে হেসে বলছে ' আই নো ইউ আর গুড শেফ'।
সব সরঞ্জাম নিয়ে আমরা প্রায় জনা বিশেক আদম চার তলায় যাবার পরে পুরো হোস্টেলের রুশীয়, কাজাক, তা্জাক জর্জীয়, আজেরী ,আর্মেনীয়, বেলোরুশীয়, উক্রেনীয় ছেলেমেয়েদের মধ্যে হুলস্থুল শুরু হয়ে গেল! বিশাল রান্নাঘর যেন তখন কোন জাদুকরের আখড়া!
****
আজ এইটুকুন থাক- আমার স্মৃতি জাগানিয়া রান্নার বাকি অংশটুকু দিব কালকে। বড় লেখা ব্লগারেরা পড়তে চায় না তাই খন্ডে খন্ডে এভাবেই দিব ভাবছি।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: কি দেখবেন দাদা -সেইটাতো কইলেন না?
২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৩
বিজন রয় বলেছেন: আরে চলে যাচ্ছি তাই হাজিরা দিয়ে গেলাম। পরে কথা বলবো।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক আছে- আসেন ফের কথা হবে। আপনাকে নিয়মিত দেখে ভাল লাগছে।
৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৬
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
পৃথিবীতে এতো হাউকাউ এর একটা কারণ খাবার।
পেটের খাবার জোগাড় করা অনেক কঠিন একটা কাজ ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৮
শেরজা তপন বলেছেন: একদম ঠিক কথা - আর এটা নিয়ে হাউকাউ করতে বাঙ্গালীদের জুড়ি নেই। কোথাও গেলে প্রথমেই বাংলা খাবারের খোঁজ করে বাঙ্গালী। কেউ কোথাও থেকে বেড়িয়ে আসলে প্রথমেই জিজ্ঞেস করে কি খেলে?
৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৪৯
মিরোরডডল বলেছেন:
গতকাল 'বদহজমকারী' এক পোস্ট দিয়ে সেটা ফের মিরোর আপুকে উৎসর্গ দায়ে এক মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি হবার হাত থেকে বাঁচার প্রয়াসে দ্রুত ড্রাফটে নিয়ে কোন মতে ব্লগ ছেড়ে পালাই!!
হা হা হা হা
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৯
শেরজা তপন বলেছেন: আপনি যদি এমন মন্তব্য করেন তবে আমি আর পোস্ট দিব কার ভরসা করে
একজনই ছিল বলে ভেবেছিলাম এই ব্লগে- বড় দাগা খাইলাম
৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৭
মিরোরডডল বলেছেন:
গন্ধ আর স্বাদ দুটোতেই বমি পায়।
বাই এনি চ্যান্স, শেরজা তখন প্রেগন্যান্ট ছিলো
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: পার্থেনোজেসিস'
'কুমার বাবা' কেননা রুশ মেয়েদের সাথে তখনো মেশার সৌভাগ্য হয়নি।
৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৮
বাউন্ডেলে বলেছেন: সকালে উঠে লেখাটা পড়ে মন ভালো হয়ে গেলো। রস মেশানো কষ্টগাথা লেখার জন্য ধন্যবাদ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২১
শেরজা তপন বলেছেন: জেনে ভাল লাগল ভ্রাতা। আপনি নিজের ভাল পোস্ট রেডি করে ব্লগে দিয়ে মডুকে মেইল করুন আশা করি সমস্যা কেটে যাবে
৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:৫৯
মিরোরডডল বলেছেন:
রুশ কাপুস্তা খাঁটি বাংলায় যাকে বলা যায় পাতাকপি সিদ্ধ দেখলেই গা গুলায়। ভাতের মাড়ের মধ্যে মাংসের ডেলা ( রাশিয়ান কাটলেট) আর আলু ছ্যানা (পট্যাটো ম্যাশ গুলাইশ) খাইতে গেলে মা মা করে চিৎকার করতে মন চায়- না আছে লবন মশলা না আছে ঝাল। যবের তৈরি কালো রুটিতে কেমন বোটকা গন্ধে নাকে ঝাপটা দেয় -খেতে গেলে টক টক লাগে। বাতন বা সাদা রুটি যদিও খাবার উপোযোগী মাখন আর চিনি মেখে- কিন্তু এই জিভতো ওই স্বাদ নিতে তখন অভ্যাস্ত নয়। সোক বা জুস মানে শুকনো ফল সিদ্ধ করে তার পানি; সে এক মাল মাইরি। চা বলতে যে জিনিস ভারত থেকে যায়; সে এক জিনিস হরি- কফি ও তথৈবচ!
রাশান মেয়েদের সৌন্দর্যের রহস্য কি তাহলে এসব অখাদ্য?
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: হতে পারে - এইসব আজে বাজে খাবার খেয়ে ওদের সবার জিভ কালো হয়ে গেছে!! *রাশীয়ান প্রায় সবার জিভ কালচে।
৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১২
সৈয়দ মশিউর রহমান বলেছেন: জিরাফের মতো গলা বাড়িয়ে জুল জুল চোখে তাকিয়ে থাকার দৃশ্যটা যেন আমার কল্পনায় ধরা পড়ছে, আহারে কতই না করুণ ছিল সেই দৃশ্যটা!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: আহারে ভাইডি সেই দিনের কথা মনে পড়লে এখনো 'ডাক' ছেড়ে কাঁদতে ইচ্ছে করে।
সমব্যাথী হবার জন্য ধন্যবাদ
৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:১৯
মিরোরডডল বলেছেন:
মনে হোত এমন একটা দেশী পদের জন্য দু-দশটা খুন করা মামুলী ব্যাপার!
এতদিন শেরজার দুইটা টাইটেল ছিলো, বাবনিক আর গাঁজাখোর।
আজ একটি নতুন অ্যাড হলো, খুনি!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২৮
শেরজা তপন বলেছেন: আমার গায়ে যত দুঃখ সয়- বন্ধুয়ারে কর তোমার মনে যাহা লয়...
১০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১০:২৪
মিরোরডডল বলেছেন:
আজ এইটুকুন থাক- আমার স্মৃতি জাগানিয়া রান্নার বাকি অংশটুকু দিব কালকে। বড় লেখা ব্লগারেরা পড়তে চায় না তাই খন্ডে খন্ডে এভাবেই দিব ভাবছি।
বেশি ফাঁকিবাজি হয়ে যাচ্ছে, শুরু করার আগেই শেষ
আরেকটা কথা বলতে যাচ্ছিলাম, কিন্তু কন্ট্রোল করলাম
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৯
শেরজা তপন বলেছেন: সকালে এক ঘন্টা সময় পেয়েছিলাম লেখালেখি করার- বাকিটু লিখতে গেলে মহা ভারত হয়ে যাব। আমার প্রথম স্মৃতি জাগানিয়া রান্নার দুঃখগাথার হিস্টরি শুনে আপনি হাসতে হাসতে কেঁদে ফেলবেন। সেই হাসি- কান্নার বিষয়টা কালকের জন্য তোলা থাক। দেখি ফুসরত পেলে কালকে লিখব।
কি কথা বলে ফেলেন? আপনার তো মুখে আর্গল নেই আটকালেন কেন? এটা ভাল লক্ষন নয়
১১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০১
শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তোমার আসলে এক মাসের সাজা না আমি ভাবছিলাম নির্বাসন দেওয়া হবে কালকেই!!
যাইহোক আমি ভাত যে খুব পছন্দ করি তাহা নহে। কিন্তু জাপানিজ রেস্টুরেন্টে রাইসবল খেয়ে তো আমি অবাক!! এইভাবেই ভাত খাওয়ানো যায়!!!!
আর রাইস পাপর সেটাও মজার। একদম গ্রামে গঞ্জেও বানানো হয়। কি যে সুন্দর আর কি যে মজা!!!
আর রাইস ক্রেকার আহা সেও কি কম মজার!!!
ভাত যখন রাইস হয় তখন দেখি কত্ত কিছুই না হয় সেসব দিয়ে!!
আলী ভাইয়া মনে হয় এমন আরও সব রাইসফুডের নাম জানেন।
যাইহোক ভাত রান্না যত সহজ বলো না কেনো তত না আসলে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪২
শেরজা তপন বলেছেন: জাপানিজ রাইস ক্রেকার আমার সেইরকম ফেভারিট।
আপনি পড়েছিলেন নাকি কালকের লেখা?? ইজ্জত গেছে রে
আলী ভাই অভিজ্ঞ মানুষ কত কিছুই না জানেন। আপনার ঝুলিতেই বা কম কি আছে!!!
ভাত রান্না পৃথিবীর কঠিনতম কাজের একটা। সেটা নিয়ে গল্প হবে আরেকদিন
১২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:০৯
শাহ আজিজ বলেছেন: হাওয়া হয়ে যাওয়া পোস্টে আমি কমেন্ট করেছিলাম । পরে(হারিকেন দিয়ে) খুজতে গিয়ে বুঝলাম ওটা যে কারো ইচ্ছেতেই হোক ওয়া আল গায়েবুন হইয়া গেছে ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৪
শেরজা তপন বলেছেন: এক্কেবারে স্যরি ভাই
এইসব বিষয়াদি হজম করার মত ম্যাচ্যুরিটি ব্লগে সবার আসেনি মনে হয় এখনো। আরো অনেক হুমকি ধামকি সহ্য করার আগেই পোস্ট নিয়ে চম্পট দিয়েছি
১৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১১
আমি সাজিদ বলেছেন: বেশ মজা পেলাম।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৫
শেরজা তপন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই- আপনাকে ইদানিং মিস করছি। কম দেখা যাচ্ছে ব্লগে- ব্যস্ত নাকি খুব?
১৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:১৪
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: যে সব খাবারের নাম শুনলাম ইতা জীবনেও খাইনি । রান্না বান্না থেকে বহু বছর দূরে আছি। ইচ্ছে মতন রান্নার সুযোগ এখনো হয়নি। তা না হলে কত কত পরীক্ষা করতাম রান্না নিয়ে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: এত কাজ কাম ছবি তোলা কবিতা লেখা আর তাসিনের বাপের পেছনে গোয়ান্দাগিরি করলে রান্না বান্না করবেন কখন
১৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:২০
শাওন আহমাদ বলেছেন: বাকিটা পড়ার অপেক্ষায়
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: সে বড় কষ্টের কাহিনীরে ভাই- কইতে গেলেই বুক ফেটে চৌচির হয়ে যায়!
আপনার মত দরদী মানুষ সেই 'দর্দ ভরা কাহানী' শুনলে কাদতে কাদতে চোখের জল শুকিয়ে ফেলবেন
১৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৩৫
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: আমার গায়ে যত দুঃখ সয়- বন্ধুয়ারে কর তোমার মনে যাহা লয়...
সুরে সুরে শুনতে চাই শেরজা
পিয়ানোর সাথে, শেরজাতো পিয়ানো বাজায়।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৫৫
শেরজা তপন বলেছেন: আহাহা সেই দিনের কথা মনে করিয়ে দিলেন - পিয়ানোর রিডে টিপাটেপি করার ছলে চাপাকলির ( উদাহরণ ঠিক হইল?) মত সেই রাশিয়ান ললনা শিক্ষিকার আঙ্গুলগুলো এখনো আমার মানস পটে ভাসে। মাঝপথে তিনি হারিয়ে গেলেন আর আমার মিউজিশিয়ান হওয়ার সাধ আজীবনের জন্য কবর চাপা পড়ল।
গানের গলা থাকলে দুনিয়া আউলায় ফেলতাম- সেই কথা বলে আর কষ্টটা উগড়ায় দিয়েন না!
১৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪১
মিরোরডডল বলেছেন:
লেখক বলেছেন: রাশীয়ান প্রায় সবার জিভ কালচে।
আমি জানি রাশান মেয়েগুলো দেখতে সুন্দর হয়, ওই পর্যন্তই!
এর বেশি আমি কিইবা জানি!!!
জিভের লেনাদেনা শেরজার সাথে, সেই না ভালো জানবে কোন দেশি মেয়েদের জিভ কেমন
হায়রে শেরজা!!!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমার মত কালো বেটে আদমী ওদের দিকে জুল জুল চোখে জুলুদের মত তাকাইলেই জিভ বের করে ভেংচি কাটত
তখুনি দেখে ফেলেছি
১৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১০
ইসিয়াক বলেছেন: বড় লেখা ব্লগাররা পড়তে চায় না।শতভাগ সহমত।
তাই তো গল্প আর পোস্ট করি না।তাছাড়া আজকাল আমার নিজের পোস্টের প্রতি মন্তব্য করতেও ইচ্ছে করে না। কুঁড়ে হয়ে গেছি মনে হয়।
যাহোক
আপাতত মঞ্চ নাটক শেষ। আবৃত্তি ক্লাসের পরীক্ষা হয়ে গেছে। যদিও এখন স্কুলের পরীক্ষা আর টিউশনি নিয়ে ব্যস্ত আছি তবু কিছু টা চাপ মুক্ত আছি।
পরে আসছি। পোস্ট পড়ে মন্তব্য করবো নিশ্চয় । তবে গতকালের পোস্ট পড়েছিলাম কিন্তু কি মন্তব্য করবো বুঝতে পারিনি। সত্যি বলতে কি ভালো লাগেনি।
ভালো থাকুন প্রিয় ব্লগার। শুভেচ্ছা রইলো।
আবার আসছি....
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৪
শেরজা তপন বলেছেন: সত্য কথা অপ্রিয় হলে সেটা বলার জন্য ধন্যবাদ।
আমার যেটা ভাল লাগবে সেটা সবার লাগতে হবে এমন কোন কথা নেই।
আজকে আর থাক কালকে পুরো পোস্ট একবারে পড়ে মন্তব্য করবেন।
১৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:১৫
শায়মা বলেছেন: পড়িনি আবার!!
পড়েছি!! আর ভাবছিলাম ভাইয়া এটা কি করলো!!!
দিলো আবার মিররমনিকে উৎসর্গ!!!
হা হা জানিনা মিররমনি কি বলেছিলো তোমাকে কারণ আর ফিরে আসিনি এই পোস্টে কে কি মন্তব্য করলো দেখতে। হা হা
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৬
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যা আমি পোস্ট দিয়ে বুকের কাপন নিয়ে ওটা একটা এক্সপেরিমেন্টাল পোস্ট ছিল। দেখলাম আড্ডায় আমরা যে কথা বলি সেটা ব্লগে নিতে পারে কি না?
পারে না তাই আড্ডা নিয়ে আপাতত আসা হচ্ছে না!
আচ্ছা আমরা কি এখনো ম্যচিউরড হইনি- আর কতদিন ভন্ডামির মুখোশ পড়ে থাকব?
২০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৪৫
শাওন আহমাদ বলেছেন: আমি দরদী সে কথা আপনাকে কে বলল? পোড়া চোখের জল শুকায় না।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার নামে আমার এক দরদী প্রেমিকার নাম ছিল তাই ভাবলাম
২১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫১
হাসান জাকির ৭১৭১ বলেছেন: তবে বেশি ছোট হয়ে গেল ভাই, আসল রহস্যই তো বাকি রইল!!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৯
শেরজা তপন বলেছেন: পরেরটা অনেক খানিক- ব্যাপক ট্যুইস্ট আছে। অতবড় দিলে লেখার সাই দেখে অনেকেই পড়ত না। ব্লগে ত আসছিই নিয়মিত- ভাগে ভাগে দিই মিথিস্ক্রিয়া বাড়বে।
আপনাকে অনেকদিন বাদে দেখলাম ভাই- ভাল আছেন?
২২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:৫৩
জুন বলেছেন: শেরজা আপনার রান্নাঘরে
আমিও ছিলুম বটে,
মধু তুলেছি ঠোটে,
দেখেছি গোপে ( ) চেটে,
যায় নি কিছুই পেটে
দ্বিতীয় খন্ডের অপেক্ষায়
+
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
শেরজা তপন বলেছেন: এইটা যেন কার কবিতা? খুব চেনা চেনা লাগছে
দারুন মজার কিন্তু!
সামনের পর্বে অবশ্যই থাকবেন। না হলে আমারে আপনি আর আপনাকে আমি ভীষন মিস করব।
২৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: শেরজা এরকম পোষ্ট লিখে আপনি জাস্ট সময়ের অপচয় করছেন।
আপনার কাছ থেকে ভালো ভালো পোষ্ট আশা করি। অতীতে আপনি অনেক খাটাখাটনি করে ভালো ভালো পোষ্ট আমাদের উপহার দিয়েছেন।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: আমার লেখার কোন মা বাপ নাই। আমি সব ধরনের লেখা লেখি।
আপনার কাছে যেটা অপচয় সেটা হতো আমার কাছে অপচয় নয়।
আমি আমার জীবনের বাস্তব অভিজ্ঞতার কথা লিখছি। এটা নিশ্চিতভাবে ব্যতিক্রম কিছু- পরের পর্ব পড়লে বুঝবেন। এরকম অভজ্ঞতা একজীবনে একবারই হয়।
২৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:২৭
আফলাতুন হায়দার চৌধুরী বলেছেন: ভাত না খাইলে নাকি ঘুম আসেনা। কি জানি! আমি দিনের পর দিন ভাত না খেয়ে থেকেছি, ঘুমের সমস্যা হয় নি।
তবে ছাত্রাবস্থায় যা রাঁধতাম সেটাই মজা লাগতো, কিন্তু আগ্রহ করে কাউকে দাওয়াত করে খাওয়াতে গেলে বুঝতাম ওদের গিলতে কষ্ট হচ্ছে।
ক্লেব নিয়ে কিছু লিখলেন না? আমি কিন্তু ক্লেব খেয়ে ইমপ্রেস্ড ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৭
শেরজা তপন বলেছেন: ওই কালো রুটিটাই হোল খ্লেব বা ক্লেব যাই বলেন না কেন। প্রথমে মোটেও ভাল লাগেই আমাদের কাছে। এখন মজা লাগে।
আহারে বাঙ্গালী যে কি ভাতের কাঙ্গাল- সে আর কইয়েন না। রাশিয়ায় চার মাস ভাত না খেয়ে ছিলাম। এখন অবশ্য সমস্যা হয় না।
ছাত্রজীবনের রান্নার কথা ঠিক বলেছেন।
২৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আমিও সারারাত জেগেই কাটাই মনে হয়। হঠাৎ হঠাৎ ঘুম হয় অবশ্য ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: তার মানে আপনার অনিদ্রা রোগ আছে? যদি থাকে তবে শারিরিক অন্য অনেক সমস্যা হবার কথা!
২৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৩৮
দেয়ালিকা বিপাশা বলেছেন: পরে এসে পড়বো।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: এত্তোটুকুন লেখা শুরুর আগেই শেষ হয়ে যায়- তারপরেও পরে এসে !!!! যাউগ্গা আইসেন
২৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১:৪৮
ঢাবিয়ান বলেছেন: দারুন বর্ননা। পরের পর্বের অপেক্ষায় ।কেবল মাখন আর গোলমরিচ দিয়ে কেমন চিকেন রান্না হল তাই ভাবছি। ভাল হইলে রেসিপি দিতে ভুইলেন না
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার ও আমার পোস্ট একই সময়ে হয়ে গেছে!!!
পরের পর্বে মুল আলোচনা আছে ; এইখানেত প্যাচাল বেশী সাথে আরো কিছু উপাদান ছিল তবে মশলা ছিল না মোটেও।
রান্না হয়েছিল সেই রকম- সেটা বুঝবেন গিয়ে শেষাংষে
সাথে থাকবেন।
২৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:২৩
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
অপেক্ষায় রইলুম।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ২:৫৮
শেরজা তপন বলেছেন: হ্যাঁ হ্যাঁ আপনি তো থাকবেন- আপনি যে সেইরকম সব ভর্তার আবিস্কর্তা!!
রান্নার কোন পোস্টে আপনি না থাকলে জমে রে ভাই!
২৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১২
বাউন্ডেলে বলেছেন: লেখক বলেছেন: জেনে ভাল লাগল ভ্রাতা। আপনি নিজের ভাল পোস্ট রেডি করে ব্লগে দিয়ে মডুকে মেইল করুন আশা করি সমস্যা কেটে যাবে
ভাই, এটা করলে, মডুর অন্যায় সিদ্ধান্ত মেনে নেয়া হবে। কারন বস্তু উৎঃসরিত ঘটনার সংবাদ বা তথ্য কপি করা বেআইনী নয় । একীই সঙ্গে সর্বজন জ্ঞাতার্থে প্রচারিত করা তথ্যসমুহ প্রচার করার জন্য- দায়িত্বশীল মানুষের কপি-পেষ্ট করে জনারণ্যে ছড়িয়ে দেয়া অবশ্য কর্তব্য । সার্বিক বিবেচনায় মডু আমার ক্ষেত্রে একটি অপরিপক্ক,অবিবেচক ও অজ্ঞান প্রসুত সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছে। তার কাছে নিজের যোগ্যতা তুলে ধরার অর্থ তার অজ্ঞানতাকে প্রশ্রয় দেয়া।
আমি অত্যান্ত ধনাঢ্য পরিবারে জন্ম নিয়েও অতি কষ্টে সাধারন জীবন-যাপন করছি, মানব আচরনের অসংগতি সমুহকে মেনে না নেয়ার কারনে। আমার এভাবেই চলাটা ইনশাল্লাহ অব্যাহত থাকবে । আপনাকে আন্তরিক ধন্যবাদ।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: শুনেন বড় ভাই হিসেবে একটা উপদেশ দিই; আপনি গোস্যা করলে পুরাটাই আপনার লস। আপনি ব্লগে লিখলেই কি না লিখলেই কি মডুর কিছু আসেও না যায় ও না। নিজের ভাল পাগলেও বোঝে- ওইসব নীতি-ফিতির কথা ঝেড়ে ফেলে একটু নরম সুরে কথা বলে নিজের স্বার্থ হাসিল করে ফেলুন। নাইলে কেউ এসব নিয়ে মাথা ঘামাবে না। আপনার ঘানি আপনাকেই টানতে হবে- যেটুকু যখন হারাবেন সেটা আর শত মাথা কুটে ফিরে পাবেন না। নিজের পরিবারের ব্যাপারেও একই কথা- নিজেরটা জোর করা দাবি নিয়ে বুঝে নিন।
৩০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:১৬
শাওন আহমাদ বলেছেন: এইরে কাম সারছে!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫
শেরজা তপন বলেছেন: আহা নামেই তো একটু মিল- চেহারায় তো কই নাই
৩১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:২৬
নিবর্হণ নির্ঘোষ বলেছেন: পরে এসে পড়বো। (২)
এবং কসম চাইর আনা আর আইতাছি না । আফনেরে এহন থেইক্কা ফলো করুম !!
আরেকটা কথা বলতে যাচ্ছিলাম, কিন্তু কন্ট্রোল করলাম
বড় ভাই এইটা জানতে চাপাচাপি কৈরেন না । উনি এইসব কৃষ্ঞের লাগিয়া তুলিয়া রাখিয়াছেন । বেশি জানতে চাইলে কংসের দশা হৈবার ফারে !!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৬
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার প্রতি শতভাগ আস্থা ভরসা আছে - আসেন, না আসলেও মাইন্ড খাব না।
ঠিক আছে যা কইতে চান না কইয়েন না। সমস্যা নাই।
৩২| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৩:৫৮
আমি সাজিদ বলেছেন: কিছুটা ব্যস্ত বটে। পরের পর্বের অপেক্ষায় থাকলাম।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৩৮
শেরজা তপন বলেছেন: কাল সকালে দিমুনে আইসেন- ড্রাফট শেষ। পোস্ট দেখি না অনেক দিন। প্রতিদিনের গল্প-সল্প লিখুন
৩৩| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৪:৩৬
জুন বলেছেন: রুশ উপকথা যার শেষটা মিলনাত্নক যেমন "সিভকা বুর্কা, মাছের আজ্ঞায় মোর ইচ্ছায়" এমন ধারার বইগুলোর শেষটায় এই ছড়াটা থাকতো। এখন এটা অনুবাদক ননী ভৌমিকের নিজে বানানো নাকি অরিজিনাল বইতে ছিল তা জানি না বাপু, কারণ আমি তো রুশ ভাষা জানি না তবে নায়ক নায়িকার মিল হলে পরে যেইরকম ভোজ আর একের পর এক ভদকার পিপে শেষ হতো তাতে গোফ চাটতে চাটতে এমন একটা ছড়া লেখাই যায় শেরজা। এই ব্যাপারে আপনার কি মত!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৮
শেরজা তপন বলেছেন: একটা কথা বলি মন খারাপ কইরেন না, ননী ভৌমিকের অনুবাদ আমার কখনো পছন্দ হয় নাই। উনি অনেক গোজামিল দিয়ে অনুবাদ করেছেন। আরেকটা কথা রাশানরা কিন্তু পিপে বা বাঙ্কাতে করে ওয়াইন পান করে ভদকা নয়।
তবে এমন মিলের পরে এমন চমৎকার ছড়া আবৃতি করা যেতেই পারে
৩৪| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪০
গেঁয়ো ভূত বলেছেন: মনে হোত এমন একটা দেশী পদের জন্য দু-দশটা খুন করা মামুলী ব্যাপার!
খাওয়ার কষ্ট বড় কষ্ট রে ভাই!!
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৪৯
শেরজা তপন বলেছেন: এই কষ্ট রাশিয়াতে দুবার আমি টের পেয়েছি। আল্লা যেন এমনটা আর না দেয়! ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য
৩৫| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্টে আবার এলাম। কে কি মন্তব্য করেছেন সেটা জানতে।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫০
শেরজা তপন বলেছেন: এমন পোস্টে বারবার এসে আপনিওতো আপনার সময়ের অপচয় করছেন জনাব!
৩৬| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:১১
ইসিয়াক বলেছেন: পরবর্তী পোস্টে কিছু রেসিপি যোগ কইরেন।
এই প্রসঙ্গে একটা গোপন কথা কই তাইলে, আমি কিন্তু খুব ভালো রানবার পারি। সাপ্তাহিক বন্ধের দিন রান্না আমিই করি হুহ্ যাহোক এই পোস্ট আমার কাছে ফাঁকি জুকি মনে হইছে পরের পর্বে পুষাইয়া দিয়েন।
২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সন্ধ্যা ৬:৫২
শেরজা তপন বলেছেন: আরে তাই নাকি !!!
আমাদের ব্লগে দেখি মেয়েদের থেকে ছেলেরা ভাল রাঁধে। যাক দলে ভারি আমরা আছি।
হ্যাঁ ফাঁকি একটু দিয়েছি- সময় ছিল না তাই। কালকে পুষিয়ে দেব গ্যারান্টি ১০০%
৩৭| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:০২
সাড়ে চুয়াত্তর বলেছেন: আপনার বন্ধুরা হয়তো ভুল বলে নাই। আপনার মধ্যে ভালো শেফ হওয়ার গুণ তারা দেখেছি বলেই বলেছে। আপনি যে ভালো রাঁধতে পারেন এটা ব্লগাররাও জানে আপনার লেখার মাধ্যমে।
গতকালের পোস্টটার প্রতি একটা কৌতূহল থেকে গেল।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২১
শেরজা তপন বলেছেন: ও ভাই কৌতুহল কি গতকাল না আগামীকালের পোস্টে রইল??
আমি কি আমার রান্না বান্না নিয়ে তেমন কিছু ব্লগে লিখেছি? দু-ইয়েকটা লিখলেও সেগুলো সব বুজরুকি!
পরের পোস্ট পড়ে দেখেন তবেই বুঝবেন আমার কেরামতি
সাথে থাকবেন।
৩৮| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৫৪
বিজন রয় বলেছেন: এলুম, আবার এলুম বটে! পড়লাম বটে!!
আমি জীবনে প্রথম রান্না করেছিলাম পেঁপে ভাজি। মা ভাল হয়েছে বলেছিলেন। সেই থেকে আম পাকা রাধুনি। স্কুল জীবনে তো আমার রান্নার ইতিহাসসসসস!!!! আপনার রান্নার আর খাবারের সাতকাহন পড়ে আমার নিজের কথা মনে পড়ে গেল।
আপনার লেখায় আলাদা একটা আকর্ষন থাকে, যাই নিয়ে লেখেন না কেন? শায়মার মতো চাপিয়ে দিয়ে লেখেন না।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: দাদা, আপনার পোস্ট আকালকে পড়ে মনে-প্রানে দোয়া করেছিলাম শায়মা আপু যেন ভুলেও আর এই পোস্টে না আসে! আর বলতে বলতে তিনি এসে হাজির- উনার শ্যেনদৃষ্টি ফাঁকি দেয়া বড় কষ্টকর!
আপু যা লেখেন ভীষন মজা করে আর গুছিয়ে হুলস্থুল করে।
আপনার পেপে ভাজির গল্প করবেন -সাথে আম পাকা রাধুনির ও আপনার স্কুল জীবনের রান্নার ইতিহাস শুনতে চাচ্ছি?
অনেক অনেক ধন্যবাদ- ভালবাসা রইল।
৩৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১০
শায়মা বলেছেন: ঐ বিজনভাইয়া!!!!!!!!!!!!
আমার মেজাজ এমনিতেই খারাপ আছে!!!!!!!!!!!!
আমার সাথে লাগতে এসোনা বললাম!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
আজও কি চিনলে না আমাকে!!!!!!!!!!!!!
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:২৭
শেরজা তপন বলেছেন: আমি ভাবিনি আপনি এখানে ফের আসবেন।
ঘটনা কি আপনাদের এই খুটাখুটি কি আগে থেকেই?
মেজাজ খারাপ কেন আপু- ফের কি হোল? আপনার মেজাজ খারাপ এটা তো ভাল লক্ষন নয়- ভুমিকম্প হবে মনে হচ্ছে!
৪০| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:১১
রোকসানা লেইস বলেছেন: এইটা কিছু হইলো
ভুমিকা লিখে অপেক্ষায় রাখলেন।
পড়ার মজা শুরু হইতে না হইতে অপেক্ষা আবার পড়া হবে কি না কে জানে।
বাকিটা পড়ি না পড়ি দেশে আসলে আপনার রান্না খাওয়ার অপেক্ষায় থাকব
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩০
শেরজা তপন বলেছেন: এর আগে একটা লেখা দিলাম- প্রথম চারজন মন্তব্য করল লেখা না পড়েই- ভাবছি ব্লগেও ফেবুর রোগ ধরেছে।
তাই এই কুকীর্তি।
বাকিটা অবশ্যই পড়বেন- না পড়লে বুঝবেন কিভাবে যে আমি কি বিশাল রন্ধনশিল্পী!
দাওয়াত রইল শেরজার রসুইঘরে।
৪১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১১:২৬
সোনালি কাবিন বলেছেন: দেখা যাচ্ছে, এখানে একজন ব্লগার খেলাঘরের স্টাইলে অং বং করার কোশেশ করছে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩১
শেরজা তপন বলেছেন: এইটা অন্য কাহিনী- ওইটার সাথে এইটা মিলবে না ভাই।
৪২| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার এই পোষ্টের কথায় পরে আসছি , এখন শায়মাপুকে নিবেদন করা কিছু কথা বলছি।
@শায়মা
অমার ভাত রান্নার ইতিহাসো কম চমকপ্রদ নয় ।
ভাত রান্না নিয়ে আমার রয়েছে বিচিত্র অনেক দেশী বিদেশী অভিজ্ঞতা ।
আজকে বিকাল বেলায় একহাতে ফ্লো ভ্যকসিন অন্য হাতে কভিড ৫ নং বোষ্টার ইনজেকশন
দিয়ে এসেছি । দুহাতেই ব্থায় টন টন করছে । মনে হয় দিন দুয়েক হাত দুটি অচল হয়ে
থাকবে সাথে সামান্য জ্বরও হতে পারে । পেইন কিলার সেবন করেছি । লেখার মত
অবস্থা ফিল করলে লেখাতে আসব ফিরে ।
হরেক পদের ভাত রান্নার অভিজ্ঞতা শেয়ার করব বলে বাসনা রেখে গেলাম ।
বিবিধ পরিবেশে আপনার রান্নার অভিজ্ঞতা পাঠে বেশ বিনোদন অনুভব করছি ।
শুভেচ্ছা রইল
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: আপনার কোভিডের ভ্যাকসিন এখনো শেষ হয় নাই!!!!
হরেক পদের ভাত রান্নার অভিজ্ঞতা শেয়ার করব বলে বাসনা রেখে গেলাম ।
সে এক মহাকাব্য হবে অপেক্ষায় রইলাম...
বিবিধ পরিবেশে আপনার রান্নার অভিজ্ঞতা পাঠে বেশ বিনোদন অনুভব করছি ।
~ সবিশেষ ধন্যবাদ সহকারে আজকে পরেরটুকু পড়ার অনুরোধ রইল!
৪৩| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ১:০৩
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বড়ই বজ্জাতি হল ভাই! ভেবেছিলাম খাবার দাবারের কোন রেসিপি বের হবে, নতুন কিছু তথ্য মিলবে। যাইহোক পরের পর্বের অপেক্ষায় রইলাম।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৩৪
শেরজা তপন বলেছেন: এইতো দিচ্ছি একটু বাদে- না আসলে ঠ্যং খোড়া করে দিব।
হাসবেন না কিন্তু পড়ে- হাউ মাউ করে কাঁদতে হবে বলে দিলুম!!
৪৪| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৪৪
প্রথম সারির নিরাপদ ব্লগার বলেছেন: পরের পর্ব না আসা পর্যন্ত কোন মন্তব্য করব না
আমি ১০০% নিশ্চিত আপনি একটু পর পরের পর্ব পোস্ট দিবেন।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৬
শেরজা তপন বলেছেন: ঠিক বলেছেন- রেডি করছি। ঘন্টা খানেক পরে ব্যস্ত হয়ে পড়ব- তাই এখনই সময়। অনেকদিন লেখা নিয়ে এত থ্রিল অনুভব করি না! কেন সেটা লেখা পড়েই বুঝবেন। রাশিয়া্র বিশেষ কিছু স্মৃতিতে আমি খুব এক্সাইটেড হয়ে যাই।
৪৫| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৫
বিজন রয় বলেছেন: ....................!!!!!!!
শায়মামনি শায়মামনি তুমি ব্লগরানি
এতদিনে বুঝলে না,
আমি যে এক মস্ত মজার খনি।
শায়মা আপনাকে বলেছি চাপিয়ে দিয়ে লেখেন, মানে হলো আপনি আপনার পোস্ট সমূহ পড়তে বাধ্য করেন, কারণ সেগুলো অনেক ভাল হয় তাই পড়তে বাধ্য হই, মনে হয় পড়তে না চাইলেও কে যেন চাপ দিয়ে পড়াতে বাধ্য করে।
বুঝলেন তো!! শুধু শুধু আপনি !!
লেখক বলেছেন: ঘটনা কি আপনাদের এই খুটাখুটি কি আগে থেকেই?
হ্যাঁ, লেগে থাকে সেই অনেক আগে থেকে, ২০১০ থেকে! মাঝে কদিন বন্ধ ছিল, এখন আবার চলতে থাকবে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৮:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আমি বুঝেছি। এখানে সবাই গাজী না
@সোনালী কাবিন ভুল ধারনা নিয়ে আছেন।
৪৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ১১:৪৯
সোনালি কাবিন বলেছেন: লেখক বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ আমি বুঝেছি। এখানে সবাই গাজী না
@সোনালী কাবিন ভুল ধারনা নিয়ে আছেন।
## আমি কিন্তু বুঝাইতে চাইছিলাম যে, খেলাঘর/গাজীর জনৈক পাঁড় সাগ্রেদ গাজীর স্টাইলে আপনারে বাজায়ে দেখতে চাইতেসে।
২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ দুপুর ১২:০১
শেরজা তপন বলেছেন: আমারে বাজায় ভাইজান লাভ নাই। আমি নাচুম না।
৪৭| ২১ শে নভেম্বর, ২০২৩ রাত ৯:৪৫
শায়মা বলেছেন: ওওওওওওওওওওওওও তুমি মজা কলেতো বিজুভাইয়ু!!!!!!!!!
আত্তা আত্তা!!!! তাইলে ঠিক আছে।
আর আলী ভাইয়ার ভাত রন্ধনের গল্প শুনবো। কিন্তু ভাইয়া জাপানিজ সুশি!!!!!!!!!! সেও তো ভাত রেসিপি!!!!!!
©somewhere in net ltd.
১| ২০ শে নভেম্বর, ২০২৩ সকাল ৯:২৫
বিজন রয় বলেছেন: দেখি!!