![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“তারা তোমাকে নতুন চাঁদ সমূহ সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। তুমি বলো, (নতুন চাঁদ সমূহ) তা মানুষের জন্য সময় নির্ধারক এবং হাজ্বের সময়েরও (তারিখ) নির্ধারক ” ( সূরা বাকারাহ-২/১৮৯)
“তিনিই সে মহান সত্তা, যিনি বানিয়েছেন সুর্যকে উজ্জল আলোকময়, আর চন্দ্রকে স্নিগ্ধ আলো বিতরণকারীরূপে এবং অতঃপর নির্ধারিত করেছেন এর জন্য মনযিল সমূহ, যাতে করে তোমরা চিনতে পার বছরগুলোর সংখ্যা ও হিসাব। আল্লাহ এই সমস্ত কিছু এমনিতেই সৃষ্টি করেননি, কিন্তু যথার্থতার সাথে। তিনি প্রকাশ করেন লক্ষণসমূহ সে সমস্ত লোকের জন্য যাদের জ্ঞান আছে” ( সূরা ইউনুস, আয়াত- ৫)
“চন্দ্রের জন্যে আমি বিভিন্ন মনযিল নির্ধারিত করেছি। অবশেষে সে পুরাতন খর্জুর শাখার অনুরূপ হয়ে যায়” (সূরা ইয়াসীন, আয়াত- ৩৯)
ইবনে আব্বাস রাঃ থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ সাঃ বলেছেন,
"তোমরা চাঁদ দেখে রোজা পালন কর এবং চাঁদ দেখে ঈদ উদযাপন কর। যদি চাঁদ গোপন থাকে তবে ৩০ পূর্ণ কর। - নাসাঈ, সহীহ, আরবী মিশর ২১২৪, ২১২৫, ২১২৯, ২১৩০, ইসলামিক ফাউন্ডেশন কর্তৃক প্রকাশিত নাসাঈ হাদিস নং-২১২৮, তিরমিযী, সহীহ, আরবী রিয়াদ-হাদিস নং-৬৮৮, হুসাইন আল মাদানী প্রকাশনী, হাদিস নং-৬৮৮।
১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নভোচারীরা প্রথমবারের মতো পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদে অবতরণ করেননি বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। সে কারণে বিষয়টি নিয়ে তদন্ত করবে বলে ঘোষণা দিয়েছে রাশিয়া। কয়েক বছর আগে থেকেই বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট অভিযোগ করে আসছিল, মার্কিনিরা আসলে চাঁদে যায়নি। একটি স্টুডিওতে কৃত্রিম আলোর সাহায্যে চিত্রায়িত করা হয়েছে চাঁদে অবতরণের দৃশ্য। মার্কিনিদের বিরুদ্ধে চাঁদে অবতরণের ঘটনা সত্য নয় অভিযোগ করে যে কারণগুলো বলা হয়েছে, সেগুলো হচ্ছে- চিত্র ধারণে অনেক ধরনের আলোর উৎস ব্যবহার করা হয়েছে; নভোচারীর হেলমেটে অজানা বস্তুর প্রতিফলন ঘটেছে, যার কোনো ব্যাখ্যা দেওয়া হয়নি; গোপন তার (ক্যাবল) ব্যবহার করা হয়েছে; চাঁদে আগ্নেয়গিরি ও এর জ্বালামুখ এবং হৃদ আছে। কিন্তু ভিডিওতে কোনো ধরনের আগ্নেয়গিরি বা হৃদ দেখা যায়নি। এ ছাড়া আরো অভিযোগ করা হয়, নভোচারীর হাতে থাকা পতাকার মধ্যে অসামঞ্জস্য রয়েছে। দৃষ্টকোণগত অসঙ্গতি রয়েছে এতে। চাঁদ থেকে সংগ্রহ করা পাথরেরও খোঁজ নেই। এ বাদেও মার্কিনিদের বিরুদ্ধে আরো অনেক অভিযোগ উত্থাপন করা হচ্ছিল ১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই চাঁদে অবতরণ নিয়ে।এদিকে, মস্কো টাইমস বলছে, মার্কিনিদের চাঁদে অবতরণের মূল ভিডিও ফুটেজ উধাও হয়ে যাওয়ার বিষয়ে রাশিয়া তদন্ত করতে চায়। সে সময় (১৯৬৯) চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে যে পাথর সংগ্রহ করা হয়েছিল, সেগুলোরও আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। ফলে, মানবজাতি ও বৈজ্ঞানিক প্রমাণের যথার্থতার স্বার্থে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। এ বিষয়ে ওয়াশিংটন পোস্ট রাশিয়ার সরকারি তদন্ত কমিটির মুখপাত্র ভ্লাদিমির মার্কিনের বরাত দিয়ে উল্লেখ করে, আমরা এই ভেবে তৃপ্ত থাকতে চাই না যে, তারা (মার্কিন নভোচারী) চাঁদে যায়নি। আমরা ভাবতে চাই না যে, এটা শুধুমাত্র কৃত্রিমভাবে চিত্র ধারণ করা হয়েছে। মানবজাতির জন্য কিংবা বৈজ্ঞানিক ভিত্তির জন্য এ বিষয়ে তদন্ত হওয়া প্রয়োজন। অপরদিকে, বার্তাসংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ১৯৬৯ সালের ২০ জুলাই চাঁদে অবতরণের দুইলাখ টেপের মূল চিত্র ২০০৯ সালে নাসা চিরতরে মুছে ফেলে। এ সময় নাসা থেকে জানানো হয়, খরচ বাঁচানোর কারণে তারা এই মূল চিত্র মুছে ফেলেছে। তবে পরে নাসা সিবিএস নিউজের কাছে থাকা রেকর্ডিং থেকে চাঁদে অবতরণের দৃশ্য ফের সংগ্রহ করে। এ বিষয়ে সংস্থাটি জানায়, সংগ্রহ করা ভিডিওচিত্র মূল ভিডিও চিত্র থেকে অনেক উন্নতমানের। চাঁদের পৃষ্ঠ থেকে সংগ্রহ করা পাথর ও মাটিকে অতীতে নাসা দাবি করেছিল, এগুলো পৃথিবীর নয়। নাসার জনসন স্পেস সেন্টারের প্লানেটারি সায়েন্স অ্যান্ড এক্সপ্লোরেশনের প্রধান বিজ্ঞানী ডেভিড ম্যাককে ২০০১ সালে নাসার ওয়েবসাইটে এই দাবি করেছিলেন।
তথ্যসূত্র- আল-কোরআন এবং বাংলানিউজ।
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
সালিহ্ ইব্রাহিম বলেছেন: তা হইতে পারে, চাঁদগাজী ভাই।
২| ২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৬
আটলান্টিকের প্রবাল বলেছেন: হ য ব র ল
৩| ২০ শে জুন, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৬
কলাবাগান১ বলেছেন: নাসা বানান করতে পারেন???
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১২
সালিহ্ ইব্রাহিম বলেছেন: ভাই, বানানটি জানার প্রয়োজন হলে আপনার সঙ্গে যোগাযোগ করব।
৪| ২০ শে জুন, ২০১৫ রাত ১১:৩৩
নতুন বলেছেন: আপনার প্রথমে দেওয়া কোরআনের আয়াত আর হাদিসের সাথে মানুষের চাদে যাওয়ার কি সম্পক???
চাদে যাওয়া নিয়ে বিতক আছে কিন্তু আপনি হাদিস গুলি দিয়ে কি বুঝাইতে চাইলেন তা বুঝলাম না।
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১০
সালিহ্ ইব্রাহিম বলেছেন: এই লেখায় দুটি বিষয় স্থান পেয়েছে
১। কোরআন আর হাদীসে চাঁদ
২। আর মানুষের চাঁদে যাওয়া।
এখানে এ দুটি বিষয়ের মধ্যে কোন সম্পর্কের জন্য আমি লেখাটি লিখি নি। এখানে এটা বলতে চেয়েছি চাঁদের আলো, চাঁদে যাওয়া ইত্যাদি বিষয়ে আমাদের অনেক জ্ঞান। তবে এ চাঁদ সৃষ্টির যে রহস্য তা হল মাস বা দিনের হিসাব রেখে ইবাদত করা। আমরা এই ইবাদতের বিষয়ে অনেকেই উদাসীন। তাই আল্লাহ্ যে উদ্দেশ্যে চাঁদ সৃষ্টি করেছেন তা মানুষকে স্মরণ করানো চেষ্টা করেছি মাত্র।
আর চাঁদে মার্কিনিদের অবতরণ ভুয়া না সত্য তাতে আমার মাথা ব্যাথা নেই। এখানে শুধু বাংলানিউজের সংবাদটি শেয়ার করা হয়েছে। @নতুন
৫| ২১ শে জুন, ২০১৫ রাত ২:৪৬
কলাবাগান১ বলেছেন: কিন্তু চাদের মাঝখানে ভাগ হয়ে যাওয়া টা আমস্ট্রং নিজ চোখে দেখে মুসলমান হয়ে গিয়েছিলেন তা কিন্তু ১০০% সত্য!!!!!!!
২১ শে জুন, ২০১৫ দুপুর ১২:১১
সালিহ্ ইব্রাহিম বলেছেন: আর চাঁদে মার্কিনিদের অবতরণ ভুয়া না সত্য তাতে আমার মাথা ব্যাথা নেই। এখানে শুধু বাংলানিউজের সংবাদটি শেয়ার করা হয়েছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জুন, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনার মগজ গরুর মগজের থেকেও ভালো