![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বলার কিছু নাই,শুধু লেখার আছ গল্প বলতে ভয় পাই,যদি লোকে সমালোচনা করে পাছে তাই বলে কেউ কপি করবেন না লেখা,এটা একান্তই লেখকের আপত্তিকর হলে পোষ্ট বাতিলের ক্ষমতা আছে কর্তৃপক্ষের
পুরান ঢাকা- নামে,ঐতিহ্যে এবং প্রাচুর্যে পুরানো হলেও যেকোন মানুষের কাছে ইহা প্রতিদিন নতুনভাবে ধরা দেয়।ঢাকার ঐতিহ্য সম্পর্কে কখন যদি কিছু জানতে চান তাহলেপ্রথমেই চলে যান পুরান ঢাকায়।ওইখানকার হোটেল,রেস্তোরা থেকে শুরু করে প্রধান বাহন রিকশা,প্রধান পেশা ব্যবসা,প্রধান পোশাক সাদা লুঙ্গি-পাঞ্জাবি,আইকন খাবার রসালো পান-সব কিছুতেই খুজে পাওয়া যায় নিত্যনতুন সব অভিজ্ঞতা।গত এক মাস যাবত পুরান ঢাকায় চলাচল করে বেশ কিছু ব্যাপার এক দিকে যেমন জানছি তেমনি অন্যদিকে শিখছি এবং উপভোগ করার চেষ্টা করছি।আমার সাথে মিলিয়ে দেখুন ,দেখি আপনারাও আমার সাথে একমত কিনা।
প্রথমেই আসি পুরান ঢাকার প্রধান বাহন রিকশাকে নিয়ে,যারা আদি পুরান ঢাকাইয়া তারা হয়ত ভ্যাসপা নামক বাইক ব্যবহার করে যেটা কিনা বর্তমানে পালসার দ্বারা অপসারিত হয়ে যাচ্ছে কিন্তু পাশাপাশি ওইসব এলাকার আনাচে কানাচে রিকশা দেখা যাবেই।রিকশাওয়ালা এবং তাদের রিকশার মধ্যে আবার বেশ কিছু বৈশিষ্ট লক্ষ্য করা যায়।এই যেমনঃ
১/মতিঝিল থেকে মিটফোর্ডে বা অন্যকোন এলাকায় প্রায় ১২-১৪টি শাখাযুক্ত রাস্তা দিয়ে যাওয়া যায়।রিকশাওয়ালারা কেন জানি ১৩ টা রাস্তা অতিক্রম করার পর ১৪ নং রাস্তা ভুলে যায় তার কারন ১৪ নং রাস্তা আবার ৫-৬ তা প্রশাখাযুক্ত।
২/রিকশাওয়ালাদের মধ্যে ঐকতা বেশ ভাল ভাবেই দেখা যায়।তার কারন ভাড়া জিজ্ঞেস করতে গেলে এত জোড়ে চিল্লায়ে ভাড়া বলে যে আশেপাশের বাকিরা সচকিত হয়ে যায় এবং বুঝতে পারে যে ওই মূহুর্তে ভাড়া কত হবে।ভাড়া না মিললে বলে,"আজকে আর বাসায় যাইতে পারবেন না"।এই কথা শুনে অন্যরা যা খুশি হয় না!!!
৩/গত ৩০ দিনে যে কয়টি রিকশায় করে চলাচল করেছি তার মধ্যে প্রায় ৮০% সঠিক জানে না যে নয়াবাজার কোন রাস্তা দিয়ে যেতে হয়।কেন রে ভাই?এই কথাটা রিকশায় উঠার আগে বললে কি হয়?
৪/পুরান ঢাকায় যাওয়ার সময় খাওয়াদাওয়া করে বের না হওয়াই ভাল।খাওয়াদাওয়া করলেও আগে মনে করে প্রকৃতির ডাকে সাড়া দিয়ে নিবেন।রাস্তা ঘাটে কে জানে কখন কি হয় ঝাকুনির ঠেলায়
৫/পুরান ঢাকাগামী রিকশাওয়ালাদের উচিত তাদের বাহনে সীট বেল্ট ব্যবহার করা নাহলে কোন একদিন হয়ত দেখবে যে রিকশা ঠিকই লাফিয়ে লাফিয়ে চলছে কিন্তু পিছনে যাত্রী নেই
৬/গালাগালির দিক দিয়ে তারা কোন অংশে কম না।পিছন থেকে,সামনে থেকে,ডান থেকে,বাম থেকে যেখান থেকেই অন্য রিকশা অভারটেক করুক না কেন গালি তাকে শুনতেই হবে তা সে রাস্তায় যতই জ্যাম থাকুক না কেন।
৭/রিক্সাওয়ালারা নিজের রিক্সাকে ফেরারি গাড়ি মনে করে।চান্স পাইলেই এমন টান দেয় যেন মনে হয় তার স্বজনদের কেউ ইমার্জেন্সিতে আছে
এরপর আসি হোটেল রেস্তোরা গুলোর দিকে।হোটেলগুলো নিয়ে আমার অভিজ্ঞতা একটু অন্য রকম।এই যেমনঃ
১/হোটেলগুলাতে তিনজনের বেশি চা খেতে গেলে যে কোন একজনকে গ্লাসে করে খেতে হবে
২/খাবারের অর্ডার দেওয়ার জন্য ওয়েটার কে কমপক্ষে ১০-১২ বার "মামা " বলে ডাকা লাগে।নিজের আপন মামাকেও কেউ মনে হয় এতোবার মামা ডাকে নি।
৩/ওয়েটাররা টিপস নেওয়ার জন্য আর ওয়েট করে না।কত টাকা টিপস দরকার তা আগেই কেটে নেয়
৪/এক ওয়েটারের কাজ আরেক ওয়েটার কেন জানি করতে চায় না।কিছু আনতে বললে কথা না শুনার ভান করে চলে যায়।
পুরান ঢাকার রাস্তাগুলো যে আসলে কোথা থেকে শুরু আর কোথায় গিয়ে শেষ তা এখনও আমি বুঝে উঠতে পারি নাই।মতিঝিল থেকে নয়াবাজারে প্রায় ১৫ টার মত রাস্তা দিয়ে গিয়েছি।সব ক্ষেত্রেই রিকশাওয়ালাকে একবার করে থেমে দেখতে হয়েছে যে এরপর কোন রাস্তা দিয়ে যাবে।এমনও দিন গিয়েছে যেদিন আমি আর রিকশাওয়ালা দুইজনি মিলে ঠিক করেছি যে এরপর কোন রাস্তা দিয়ে যাবো।রাস্তা গুলো এমন চিপা যে দুটি রিকশা পাশাপাশি চলতে পারবে না কিন্তু তবুও চলছে।মাঝে মাঝে রিকশাওয়ালা আমাকে অপশন দিয়ে বলে যে আমি কোন রাস্তা দিয়ে যেতে চাই।রাস্তাঘাটের অবস্থা এখনও আমাদেরকে গ্রাম্য এলাকার কাচাপাকা রাস্তার কথা মনে করিয়ে দেয়।যাওয়ার সময় যে ঝাকুনি খেতে হয় তাতে পেটের খাবার অটো গিয়ারে হজম হয়ে যায়।জ্যাম যদিও সব জায়গারি একটা অনিবার্য অংশ তবুও সেখানে ছোট ছোট কারনে জ্যাম লাগে।এই যেমনঃ ছোট ছোট গলিগুলোতে জেনে হোক বা না জেনে হোক দুটি রিকশা ঢুকলেই জ্যাম লাগে।সেই জ্যাম আবার চলে যায় মেইন রাস্তা পর্যন্ত।
পুরান ঢাকার একেবারে গোড়ার বিষয় যেমন খাবার দাবার,মানুষের ব্যবহার,বাসস্থান এসব নিয়ে বলব না কেননা এগুলো আমাদের ভাললাগার একটা অংশ।কিছু কিছু অভিজ্ঞতা সবার সাথে প্রতিদিনই হয় আবার কিছু কিছু অভিজ্ঞতা মানুষের চাওয়া হয়ে দাড়ায়।আমি এখন সেটারই অপেক্ষায় আছি।পুরান ঢাকার ঐতিহ্য বেচে থাকুক হাজার বছর ধরে।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০৬
আশিক সীমান্ত বলেছেন: জলদি খাইয়া আসেন।না খাইলে পস্তাইবেন
২| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:১৬
রামন বলেছেন:
আমার কাছে পুরানো ঢাকাতে ঢোকা যত সহজ বের হওয়া তত সহজ মনে হয় না।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪২
আশিক সীমান্ত বলেছেন: আমারো একি সমস্যা
৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২০
এম এম কামাল ৭৭ বলেছেন: আরে! বহুত জবর হইছে। চালায় জান।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৩
আশিক সীমান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:২৩
কায়সার আহমেদ কায়েস বলেছেন: যাই হোক আপনার অভিজ্ঞতা টা ভালোই হয়েছে। কিন্তু শুধু মন্দ কথা বললেই তো হবে না ভালোদিক গুলো ও বলুন । আমি একজন ঢাকাইয়া এবং আমি পুরান ঢাকাতেই বাস করি তাই এখানকার এই দীক গুলো আমার জন্মগত ও অভ্যাসে পরিনত হয়েছে।
৫/পুরান ঢাকাগামী রিকশাওয়ালাদের উচিত তাদের বাহনে সীট বেল্ট ব্যবহার করা নাহলে কোন একদিন হয়ত দেখবে যে রিকশা ঠিকই লাফিয়ে লাফিয়ে চলছে কিন্তু পিছনে যাত্রী নেই
আমি আপনার সাথে একমত রাস্তাগুলো খুবই খারাব কিন্তু রাস্তা গুলো ঠিক করার সময় কই, কারন আপনি হয়তো দেখেছেন পরান ঢাকার প্রত্যেক রাস্তার অলি গলি তে বিভিন্ন ব্যবসা এর দোকান যে গুলো বন্ধ করে রাস্তা ঠিক করার সময় নেই আবার ঠিক করলেই তা যানবাহনের কারনে আবার নষ্ট হয়ে যাই যেমনঃ নয়াবাজার, চক বাজার, মওল্ভীবাজার ইত্যাদি।
২/খাবারের অর্ডার দেওয়ার জন্য ওয়েটার কে কমপক্ষে ১০-১২ বার "মামা " বলে ডাকা লাগে।নিজের আপন মামাকেও কেউ মনে হয় এতোবার মামা ডাকে নি।
হোটেল গুলো অনেক ভির থাকে বলে।
এছাড়াও আরও অনেক অভিজ্ঞতা হবে এবং কিছু সমস্যা ও হবে আশা করি সব বিষয় গুলো মানিয়ে উঠবেন।
ধন্যবাদ পুরান ঢাকার কিছু অভিজ্ঞতা তুলে ধরার জন্য,.।
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৬
আশিক সীমান্ত বলেছেন: আসলে আমার পুরো অভিজ্ঞতা হয়েছে মিটফোর্ড রোডে।ওইখানের হোটেলগুলোতে ভীড় তেমন একটা থাকে না।যদিও আমি কেবল সকালের দিকে গিয়েছি,দুপুরের দিকে খুব কম যাওয়া হয়েছে,রাতে মাত্র দুইবার গিয়েছি।তবে হ্যা, একদিন রাস্তা বন্ধ থাকা মানে পুরা জীবনটাই অচল হয়ে যাওয়া। আশা করি মানিয়ে নিব
৫| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৩৩
জালিস মাহমুদ বলেছেন: লিখতে থাকুন
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:৪৭
আশিক সীমান্ত বলেছেন:
৬| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৪৩
ক্ষুদ্র খাদেম বলেছেন:
ভালাইচে বাই, চালায় যান...
৭| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১১:৫৯
জিসসান বলেছেন: মিটফোর্ড এলাকার মানুষজনের কাছে এগুলো স্বাভাবিক। তবে শুধুমাত্র মিটফোর্ড এলাকা দিয়ে পুরান ঢাকাকে জাজ করা ঠিক না।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪১
আশিক সীমান্ত বলেছেন: ভাই,আমি জাজ করার কেউ না,শুধু আমার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম।বেশ কয়েকদিন একি ঘটনা ঘটেছে তো তাই ভাবলাম আপনাদেরকে জানাই আরকি।
৮| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:২৩
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইজানের কথা বার্তা শুনে মনে হচ্ছে , আপনি পুরান ঢাকায় প্রথম আসলেন এবং এর আগে প্যারিস বা LA এইরকম কোন শহরে ছিলেন। আর ঢাকা শহরের কোন গলির রাস্তায় গেলে আপনি এক একটু ঝাকি খাবেন না সেইটা বলেন?
কিছু বিল ,ধানক্ষেত ,বস্তি , নালা নর্দমা সরিয়ে কয়েকটা বিল্ডিং বানাইলেন আর ভাবছেন না জানি কি এমন একটা যায়গায় থাকেন । আর একটা কথা জানেন না আসল ঢাকা যেটা আপনার ভাষায় পুরান ঢাকার লোকজনই সত্যিকারের ঢাকাইয়া । আর অন্য যায়গায় যারা থাকে এদের বেশীর ভাগই গ্রাম থেকে জীবিকার সন্ধানে ঢাকায় এসেছিলো , এবং এদের বেশীর ভাগই কেরানী গোত্রের লোক ছিলো ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৪৬
আশিক সীমান্ত বলেছেন: জ্বি ভাই,আমি পুরান ঢাকায় প্রথম এসেছি এবং আগামি পাচ বছরের জন্য আসা যাওয়া চলবে।আর আমি ঢাকারি বাসিন্দা। পুরান ঢাকার এখন অনেক কিছুই আমার দেখার বাকি আছে। আমি কিন্তু আমার লেখার শেষ ভাগে বলেছি যে এখানকার বৈশিষ্ট সব থেকে আলাদা।আশা করি আপনি আমার লেখার অর্থটা বুঝতে পেরেছেন।
৯| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ সকাল ১১:২২
অািরফুররহমান বলেছেন: কায়সার আহমেদ কায়েস বলেছেন: যাই হোক আপনার অভিজ্ঞতা টা ভালোই হয়েছে। কিন্তু শুধু মন্দ কথা বললেই তো হবে না ভালোদিক গুলো ও বলুন ।
সহমত।
আমিও একজন ঢাকাইয়া এবং আমি পুরান ঢাকাতেই বাস করি। জেনে ভালো লাগলো আপনি পুরানো ঢাকার অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে চাচ্ছেন। কিন্তু কেন যেন সূক্ষ অপমান করার ফ্লেবার পাওয়া যাচ্ছে আপনার লেখা পড়ে। পুরান ঢাকার লোক শুধু সাদা লুঙ্গি আর পাঞ্জাবী পড়ে সেই ধারণা বোধকরি নাটক-সিনেমা থেকেই হয়েছে। আমি বাসা থেকে বের হয়ে এমনটা দেখি না। রাস্তা-ঘাটের দুরঃবস্হার কথা বলছেন, কোথাই নেই এমন। ইষ্ট-ওয়েষ্টে পড়াকালীন সময়ে ওই এলাকার ফুটপাথ দিয়ে হেটে যাওয়া জীবনের উপর ঝুঁকি মনে হতো।
যাই হোক না কেন, ঢাকাইয়া বলেন আর নন-ঢাকাইয়া বলেন, সবাই আমারা বাংলাদেশী ভাই ভাই। এই মিলন অটুট এবং অক্ষত থাক এটাই চাই। জাতীয় সমস্যার এমনিতে অন্ত নেই, এর উপর কালচারগত কোন দ্বন্ধ কাররই কাম্য নয়। আমি বিশ্বাস করি আপনি ভালো নিয়তে লিখেছেন, তবু আশা করবো এই অস্থির যুগে আমাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ বাড়ায় ঠিক তেমন শব্দগুলোই আপনার পরবতৃী লেখাই আমরা খুঁজে পাবো।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫২
আশিক সীমান্ত বলেছেন: বিশ্বাস করেন ভাই,অপমান করার কোন ইচ্ছাই আমার নাই।আসলে আমি ঢাকাই আছি প্রায় ২০ বছর ধরে কিন্তু এখনও অনেক কিছু দেখার বাকি আছে আমার।তাই ভাবলাম যে আমি যা দেখেছি তা আপনাদের সাথে শেয়ার করি,তাহলে হয়ত আপনাদের থেকে আরও অনেক কিছু জানতে পারবো।
আমি আপনাদের মতই বাঙ্গালী।কোন দ্বন্দ্ব করার উদ্দেশ্য আমার নেই।লেখালেখির দ্বারাই আপনারা আমাকে জেনেছেন আর আমি আপনাদেরকে জেনেছি আর আমার উদ্দেশ্যটা ঠিক এই জাইগাতে।তাই প্লীজ ভাই,আপনারা ভুল বুঝবেন না।আর কথা দিচ্ছি,পরবর্তি কোন লেখাতে হয়ত আমাকে আর ভালভাবে এবং ভালও কোন দিক দিয়ে জানতে পারবেন।
১০| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:১৪
স্বর্ণমৃগ বলেছেন: বেশ কিছু বিষয় অতি পরিচিত!
ভাল লাগলো।
+++++
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৮
আশিক সীমান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
১১| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ দুপুর ২:৩০
***হাফিজ*** বলেছেন: ভাল লাগল
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৯
আশিক সীমান্ত বলেছেন: ধন্যবাদ
১২| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৭
চিকন আলি বলেছেন: অনেক কিছু বাড়াইয়া বলছেন। এটা ঠিক করেন নাই।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ৯:৫৯
আশিক সীমান্ত বলেছেন: আপনার কাছে হয়ত তাই মনে হয়েছে।
১৩| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: নব্য পুরান ঢাকাইয়া
০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৫২
আশিক সীমান্ত বলেছেন: ভালো বলেছেন
১৪| ০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:০৭
বন পলাশের পদাবলী বলেছেন: ২/খাবারের অর্ডার দেওয়ার জন্য ওয়েটার কে কমপক্ষে ১০-১২ বার "মামা " বলে ডাকা লাগে।নিজের আপন মামাকেও কেউ মনে হয় এতোবার মামা ডাকে নি। -কথা সত্য নয়।
০৩ রা এপ্রিল, ২০১২ রাত ৮:৫১
আশিক সীমান্ত বলেছেন: ভাই এটা তো আমার অভিজ্ঞতা থেকে বলেছি।আপনাদের ক্ষেত্রে সত্য নাও হতে পারে।এখনো একি ঘটনা হচ্ছে
১৫| ২২ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:৩৪
নাওেয়দ বলেছেন: ভাই, আরেকটু চিনে তারপর মন্তব্য করা উচিৎ ছিল আপনার। বিয়ের প্রথম দিনেই শ্বশুর বাড়ি নিয়ে মন্তব্য করার মতই একটা বিশাল বাজে করলেন আপনি। কিছু মনে করবেন না ভাই, আপনার লেখাটা পড়ে বেশ দুঃখ পেলাম। আপনি ২০ বছর ধরে ঢাকায়?!! কোনও ফরেনারের ব্লগেও এইরকম আজাইরা মন্তব্য পড়ি নাই, পড়লেও দুঃখ পেতাম না...
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১২ রাত ১০:০০
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: পুরান ঢাকার খাবার খাওনের বেফুক শখ