![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রতিনিয়ত সৎ থাকার চেষ্টার যুদ্ধে লিপ্ত একসৈনিক
ভ্যাট বিরোধী আন্দোলন কি শুধু প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই করবে???
এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে, আপনি খুজে পাবেন অনেক কিছুই।
আপতত দৃষ্টিতে আন্দোলনটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে শুরু হলেও, তার সুফল বা কুফল বহন করবে, বর্তমান ও ভবিষ্যত প্রজন্ম। তথা সকল দলের, বর্ণের, গোত্রের মানুষকে।
ধরুন, আজকে ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনটি ব্যর্থ হলো, ফলে ৭.৫% ভ্যাট বর্তমান প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীরা দিল।
আপনি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র বলে খুশি হবার কিছুই নাই কারণ আপনি হয়তো ট্যাক্সের টাকায় পড়ারার সুযোগ পেয়েছেন, তাই বলে আপনার পরবর্তী প্রজন্মও যে সেই সুযোগ পাবে তার কি কোন নিশ্চিতা আছে?
এই যুক্তিটাই কিন্তু খাটে, সাধারন মানুষ, শিক্ষক, অভিভাবক থেকে সবর্সাধারনের জন্যও।
আর একটা জিনিস দেখতেছি, শুধু ঢাকাকেন্দ্রিক ভার্সিটিগুলোই আন্দোলন করতেছে, ঢাকার বাইরের বড় শহর (চট্রগ্রাম বা সিলেট) গুলোতে আন্দোলন হচ্ছে না। তাদের কাছে প্রশ্ন, ভ্যাট কি শুধু ঢাকার ছেলে মেয়েরাই দিবে?
সরকার আর একটা টোপ পেলেছে, ভ্যাট দিবে বিশ্ববিদ্যালনয়ের কর্তৃপক্ষ, ছাত্ররা নহে। কর্তৃপক্ষ এখন হয়তো সরকারের চাপে তা মেনে নিবে, কিন্তু পরবর্তীতে তা ঠিকই অভাভাবকদের কে বহন করতে হবে।
তাই সময় থাকতে, সকলকে সজাগ হয়ে আন্দোলনে একাত্না প্রকাশ করে, জোরালে আন্দোলনের মাধ্যমে, এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করা।
২| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৩৯
কালনী নদী বলেছেন: এই দেশ শেষ এখানে আর কেউ কারো জন্য না, তবে স্বার্থের টানে সবাই উলঙ্গ ।
৩| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:১৯
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন:
বক্তব্যে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে দৃশ্যত বিরক্তি প্রকাশ করেন প্রধানমন্ত্রী।
৪| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৯
চাঁদগাজী বলেছেন:
ভ্যাট বিরোধী থেকে মোটা ফি'এর বিপক্ষে আন্দোলন আগে দরকার।
১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৮
স্বপ্নবাজ তরী বলেছেন: hmm
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৪৩
ফাহাদ মুরতাযা বলেছেন:

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভ্যাট দিতেই হবে বলে জানিয়েছেন সজিব ওয়াজেদ জয়। উনি বলেছেন, "দেশের ৮৩টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৬৩ শতাংশ শিক্ষার্থী পড়া লেখা করে সরকার তাদের জন্য কোন ধরেন ভর্তুকি দিবে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তুকি দিলে এটা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শেয়ার হোল্ডারদের পকেটে চলে যাবে। শিক্ষার্থীদের কোনো লাভ হবে না।"
উনি তো দেখি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় সম্পর্কে কোন ধারণাই রাখেন না, অথবা না জেনে-শুনে সবাইকে বিভ্রান্ত করতে ভুল তথ্য দিয়েছেন। সঠিক তথ্য হচ্ছে, বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে সরকার কোন ভর্তুকি দেয় না। বরং শিক্ষার্থীদের বেতনের ওপর যে ভ্যাট আরোপ করা হয়েছে- তার পূর্ন নাম 'Value-Added Tax' বা 'মূল্য সংযোজন কর'। ২০টাকা কেজি আলু কিনে তা ১১০টাকা কেজি সয়াবিন তেলে ভেজে ফার্স্টফুডের দোকানে যখন সেই পটেটো চিপস ১২০০টাকা কেজি দরে বিক্রী করা হয় তখন এই সযোজিত মূল্যের ওপর ভ্যাট ধার্য করা হয়। শিক্ষা কী পটেটো চিপসের মত পন্য? বিশ্ববিদ্যালয়গুলো কী ফার্স্টফুডের দোকান? এখানে মিথ্যা ভর্তুকির দোহাই দিয়ে উনি কেমন করে ভ্যাট বসানোকে বাধ্যতামূলক করে দিচ্ছেন?
উনি না আমাদের তরুন প্রজন্মকে নিয়ে 'ইয়ং বাংলা' গড়েছেন? এই তার আসল চেহারা? যেহেতু বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন সরকারী ভর্তুকী দেয়া হয় না, তাই তার লাভের ভাগ তো কখনোই শিক্ষার্থীদের পকেটে আসার সম্ভাবনা ছিল না। কিন্তু উনার আরোপ করা এই ভ্যাটের টাকা তো আমাদের মত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পকেট থেকেই দিতে হবে। উনি আমাদের লাভ না দেখলেও লোকসানটা ঠিকই বাধ্যতামূলক করে দিয়েছেন। ৮৩টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৭৫টিই মধ্যবিত্ত আর নিম্ন মধ্যবিত্তদের উচ্চ শিক্ষার বিকল্প প্রতিষ্ঠান। এখানকার প্রায় ৭৫% শিক্ষার্থী প্রাইভেট ট্যুশনি করে বা খণ্ডকালীন চাকরী করে বিশ্ববিদ্যালয়ের খরচ জোগাড় করে। তাদের ওপর বছরে আরো ৩০/৪০ হাজার টাকার বোঝা চাপিয়ে দিয়ে উনি কেমন কাজ করলেন?
উনি কী তাহলে আমাদের পকেট কাটা জবরদস্তি ভ্যাটের টাকা দিয়ে উনার 'ইয়ং বাংলা' চালাবেন? সেইক্ষেত্রে উনার ইয়ং বাংলায় বাংলাদেশের ৯৫% তরুণের কোন অংশদারিত্ব থাকবে না।
-ড. সাকিল আল মামুন।
১. সরকার কোনদিনই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কিংবা এর শিক্ষার্থীদের জন্য ভর্তুকি দেবে না জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়।-বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আর এটা ভোরের কাগজের লিঙ্ক।
এতো গেল ‘রাজপুত্রের’ কথা, আর চেতনাবাদী মিডিয়া, তার অবস্থান কি?
শাহবাগে চিল্লাচিল্লি আর বিরিয়ানি খাওয়া টেলিকাস্ট করতে লাইন লেগে যায় চেতনা মাখা সকল মিডিয়ার! আর আজকে ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনরে " জন-দূর্ভোগ" হিসেবে দেখাচ্ছে। মনে হয় যেন জীবনে , রাস্তা অবরোধ করে আন্দোলন করে দাবী আদায় এই প্রথম দেখছে।
আজ দেশের ছাত্র সমাজের এই ভ্যাট বাতিলের জোয়ার কে কেন তারা টেলিকাস্ট করছে না?
দেখাচ্ছে " সড়ক অবরোধের কারনে যানজটে নগরবাসীর অবস্থা নাকাল " জাতীয় রিপোর্ট ।
কোথায় আজ মুন্নি সাহা?
কোথায় আজ রুপার সরাসরি সম্প্রচার?
কোথায় আজ নবনিতার টকশো?কোথায় ?
জাফর নামক ষাঁড় টা কই? তাঁর বিবেক কি বলে???
এই দেশের রন্ধে রন্ধে দালালে দালালে ভরে গেছে আর সব দালালের বড় দালাল হচ্ছে এই সাংবাদিক আর মিডিয়া । যাদের কাছে বিরিয়ানি খাওয়া মানেই আন্দোলন আর লক্ষ লক্ষ বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীর ভ্যাট বিরোধী আন্দোলনে পুলিশের লাঠি পেটা খাওয়ার নাম হচ্ছে সন্ত্রাসী দমন।
থু থু থু
বিশেষ দ্রষ্টব্যঃ ‘চেতনাবাদীদের’ কমেন্ট ........
চটি পিয়াল ও তাঁর অনুসারীদের কমেন্ট-
সংযোজনঃ
‘জয় বাংলা’ বলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা
নিজস্ব প্রতিবেদক | আপডেট: ২১:১০, সেপ্টেম্বর ১০, ২০১৫
টিউশন ফি থেকে মূল্য সংযোজন কর (ভ্যাট) প্রত্যাহারের দাবিতে ঢাকার ধানমন্ডি ২৭ নম্বরে আন্দোলনরত বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার রাতে সাড়ে আটটার দিকে ‘জয় বাংলা’ বলে কয়েকজন যুবক হামলা চালায়। এ সময় পুলিশকে নীররে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা গেছে।
‘ঐ ক্ষেপেছে পাগলী মায়ের দামাল ছেলে , মাল ভাই , অসুরপুরে শোর উঠেছে জোরসে সামাল সামাল তাই মাল, তুনে কামাল কিয়া ভাই।’