![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অত্যন্ত দুঃখের সাথে আমাকে বলতে হচ্ছে আজ আমি এমন কিছু বলব যা পড়ে আপনারা আমার লেখার উপর বিরক্ত হবেন। আপনাদের বিরক্ত করতে নয়, বরং মানবতার মুক্তির তাগিদ থেকেই লেখা শুরু করার অনুপ্রেরনা পেয়েছি মাত্র। শিরোনামে লিখেছি যাদের হার্ট দূর্বল, বিভৎসতা সহ্য করতে পারেন না, আবেগপ্রবন তারা লেখাটি থেকে দূরে থাকবেন। লেখাটিতে অনেক বিভৎসতা ধরন করছে। কথাটি আবারও স্মরন করে দিলাম। অনেকেই শিরোনাম দেখে কৌতুহলবশত পড়তে পারেন।
গর্ভপাত, মেডিকেল ভাষায় যাকে এ্যাবরসন বলে, সেটা বিভিন্ন কারনেই হতে পারে। কেউ অসাবধানতায় গর্ভধারন করলে, তৎক্ষনাত এ্যাবর্ট করতে চাইতে পারে, প্রিম্যাচিউরড বেবি কিংবা অনেক সময় কাংখিত সন্তান যেমন- প্রত্যাশা অনুযায়ী ছেলে সন্তান না আসায় মেয়ে সন্তানকে এ্যাবর্ট করা হয়। আবার প্রেমিক-প্রেমিকার অবৈধ সম্পর্কের জন্য অনাকাংখিত সন্তানকে এ্যাবর্ট করতে হাসপাতালের শরনাপন্ন হতে হচ্ছে। পৃথিবীর সব দেশের গাইনোলজি বিভাগ বেবি এ্যাবর্ট করতে অনেক ব্যস্ত। মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে প্রশ্ন থেকে যায়, মানবিক দিক থেকে আমরা কতটা নিচে নেমে যাচ্ছি?
অনেকেই ভ্রু কুচকে গবেষনা করতে বসে গেছেন, আমার লেখার শিরোনামের সাথে উদ্ভুৎ পরিস্থিতির সাদৃশ্য কোথায়? লেখাটি যখন পড়া শুরুই করেছেন আপনাদের অনুভূতিকে এখুনি আঘাত করব। এতক্ষন চলেছে প্রস্তুতি পর্ব। দি সিউল টাইম দৈনিক পত্রিকার প্রতিবেদন থেকে প্রতিফলিত হয়েছে যে চীনের ক্যানটন প্রদেশের গুয়াংডং শহরে এসব এ্যাবর্ট শিশুদের সিদ্ধ করে তৈরী করা হচ্ছে সু্যপ। এই সু্যপের চাহিদা অনেক বেশী। এই জন্য রেস্টুরেণ্টগুলোতে আগে থেকে বুকিং দিয়ে রাখতে হয়। এই সু্যপের জন্য তাদের ৬০০ থেকে ৭০০ মার্কিন ডলার খরচ করতে হচ্ছে। কেন তারা মানব শিশুর সু্যপ খাচ্ছে?
চাইনিজদের ধারনা এই প্রিম্যাচিউরড বেবী সু্যপ অনেক পুষ্টিকর এবং তাদের শক্তশালী করে তোলে। এর পাশাপাশি যৌন-মিলনে তাদের আরও দৃঢ় করে তোলে। কতটা নির্বোধ হলে এমন ধারনাকে তারা প্রতিষ্ঠিত করছে তা বোধগোম্য নয়। এমনকি অনেক হাসপাতালেও এসব এ্যাবর্ট বেবীকে ক্যান ফুড করে তাদের ক্যাফেটারিয়াতে বিক্রি করা হচ্ছে।
কপাল কুচকানোর মতই ঘটনা এবং অনেকেই ভাবতেই শিউরে উঠছেন। মানবতা কি সতি্যই বিলুপ্তির পথে? বাংলাদেশের অশিক্ষিত সমাজের মতও চায়নাতেও কন্যা সন্তান জন্মদানের ব্যাপারেও তাদের অনীহা রয়েছে। এই শিশুগুলি জন্ম নেয়ার আগেই বিক্রি হয়ে যাচ্ছে এই বিকৃত মানুষগুলির ভোজন বিলাসিতার জন্য। আমাদের সামাজিক দায়বদ্ধতা কি তৈরী হবে না এই ঘটনা থেকেও? এটা মানব জাতির জন্য একটি কলংকিত অধ্যায়। বিস্তারিত জানতে লিংকটি দেখুন:http://theseoultimes.com/ST/?url=/ST/db/read.php?idx=7333
২| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৩
টানিম বলেছেন: পুরাই ফাউল নিউজ । পেপার কোরিয়ান , লিখেছেন চাইনিজ নিয়া । আ্যলেক্সা থেকে দেখে আসুন এই পেপার এর ডিটেইলস । যতসব চাইপাস । Click This Link
৩| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৪
টানিম বলেছেন: হিট বাড়াতে হলে একটা ২এক্স জোকস দিন । সেটা জমবে । এই সব ছাড়ুন ।
৪| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২৯
সকাল আহমেদ বলেছেন: হিট বাড়াতে নয়। গত ৭ দিন এই বিষয় নিয়ে অনেক পড়েছি। সব কয়টা লিংক আপনাকে দিতে পারব। ইউটিউবে এর উপর একটা প্রতিবেদন আছে। দেখে নেবেন। আপনি ২এক্স পড়তে চান, সেটাই পড়েন। আমার লেখার শিরোনামে ২ এক্স'র কোন সম্পৃক্তা নেই। কেন পড়েছেন? @টানিম
৫| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৩২
নূর আদনান বলেছেন: এইটা কি পড়লাম...........
মানুষ এমন কাজ করতে পারে ?????????!!!!!!
আমার সব ভাষা হারিয়ে গেছে, আমার গা শিউরে উঠতেছে.........
উফহহ.....কিভাবে পারে মানুষ........!!!!???
না...না...না... এটা কিভাবে হয়.........
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৩৬
সকাল আহমেদ বলেছেন: আপনি আবেগপ্রবন মানুষ। নিষেধ অমান্য করেছেন।
৬| ৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:১৭
বাংলার হাসান বলেছেন: এটা মানব জাতির জন্য একটি কলংকিত অধ্যায়।
৭| ৩০ শে মে, ২০১৩ সকাল ১০:১২
মোমের মানুষ বলেছেন: এরা মানুষ নাকি মানুষখেকো কোন প্রানী যারা মানব সন্তানকে খেতে পারে?
"যে কারনে আমি একজন বাবুর্চি- ২" এ শিরোনামের সাথে মুল লেখার কোন কানেক্ট পাচ্ছি না। আপনি কি ঘটনার ভুক্তভোগী?
৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:৫২
সকাল আহমেদ বলেছেন: আমি একজন বাবুর্চি। রন্ধনসশিল্প নিয়ে আমাকে অনেক স্টাডি করতে হয়। এটা স্টাডির একটা অংশ। আমি বাবুর্চি বলেই আমাকে বেবী সু্যপ সম্পর্কে পড়তে হয়েছে। মানবতার চরম লংঘন বলেই সুশীল সমাজে তুলে ধরতে হয়েছে।
৮| ৩০ শে মে, ২০১৩ দুপুর ২:০৪
লাবনী আক্তার বলেছেন: এরকম ঘটনা আমি আগেই জানি। শুধু জানি বললে ভুল হবে আমি ছবিও দেখছি যে ছোট শিশু প্লেটে নিয়ে যাচ্ছে খাওয়ার জন্য এবং ফ্রাই করে খাচ্ছেনও। উফ, কি বিভৎস সেই দৃশ্য ! ঘেন্না লেগেছিল ছবি দেখে।
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মে, ২০১৩ রাত ২:২২
নাজমুল হাসান মজুমদার বলেছেন: আমরা কোন কালেই মানুষ হইনা । একটা কথা মনে পড়ল ঃ " আবার তোরা মানুষ হ " ।