![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
...
কাল রাত আর আজ সকাল মিলিয়ে পড়লাম অমিত আহমেদের 'গন্দম'। একটা রিভিউ লিখব নিজের মত করে। কিন্তু পড়ার পর থেকে মাথায় গিজবিজ করছে ঢাকা, ঢাকার সন্তানেরা। ইংলিশ মিডিয়ামে পড়া অর্ধ ইংলিশ অর্ধ বাংলা বলিয়ে, ইয়াবা খাওয়া, ডিজে-পিলস-মীটসালো পার্টি করা বাংলার সন্তানেরা। ওরা কি বাংলাদেশের ভবিষ্যত?
শিপু আপু দেশ থেকে ফিরার পরে অধীর আগ্রহে দেশের কথা জিজ্ঞাসা করলাম। ও দেশের বাইরেই বড় হয়েছে। তাই ওর দৃষ্টিকে মোটামোটি একজন বিদেশির দৃষ্টি বলা যায়। ও ৭ বছর পরে দেশে গিয়ে এরকম একটা লিস্ট দিল--
১. ঢাকায় এখন এত্ত গাড়ি! আগে কখনও এত গাড়ি ছিল না!
২. ইশশ এত্ত সুন্দর সুন্দর স্যালওয়ার কামিজ। চারুকলার পাশে একটা নতুন দোকান করসে, ওখানে আর্টকলেজের ছেলেমেয়েরা সব ডিজাইন করে, খুব চীপ। ৭০০ টাকায় অনেক সুন্দর সুন্দর।
৩. ভ্যালেন্টাইন্স ডে'র দিন ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে গেলাম। সবাই ফুল টুল নিয়ে অবস্থা শেষ। খালি কাপল আর কাপল।
৪. জ্যাম... জ্যামের কথা আর বলো না। কোথাও যাওয়ার মুডটাই থাকে না।
৫. তাও ভালো সময়ে গেসি। আব্বু দুই বছর আগে গেসে, তখন তো সারা সপ্তাহেই হরতাল। এখানে গাড়ি পুড়ে, ওখানে গাড়ি পুড়ে।
মোটামোটি ঢাকা কেন্দ্রিক আলোচনা।
আমি দেশ থেকে এসেছি সেই ২ বছর আগে। ল্যান্ড করার পরের দিন থেকে আমার ভয়াবহ ডিপ্রেশন শুরু হয়েছিল। ইচ্ছা করছিল ছুটে কোথাও চলে যাই, আমার বাড়ির বাতাস এতটা গুমোট হতে পারে না। তখন চারিদিকে জেএমবি'র বোমাবাজি চলছে। টিভি ছাড়তেই শুনি বোমায় মারা যাওয়া এক লোকের ছোট্ট ছেলে খুব কাঁদতে কাঁদতে বলছে, 'আমার বাবা কোথায়? আমার বাবা কোথায়?'
গ্রামে যাওয়ার পরে দু'টো পরিবর্তন দেখলাম--
দাদুবাড়ি নানুবাড়ি, দুই জায়গারই নদীর তীর ঘেষে বড় বড় ইন্ডাস্ট্রী হচ্ছে। সেই নিয়ে গ্রামের মানুষদের চাপা অসন্তোষ। বাইরে থেকে শ্রমিক এসেছে। ওরা কাজ করে, সারা রাত লাইট জালিয়ে তাস পেটায়। গ্রামের মেয়েরা আগে সন্ধ্যার আগে নদীর দিকে যেত, ঘুরতে। এখন নদীর তীরে পরিবেশ ভালো না। রাতের বেলা কারেন্ট চলে গেলে সবাই মিলে নদীর তীরের রাস্তা ধরে হাঁটতাম। মাথার উপর শুধু এক থালা চাঁদ। চারিদিক নিস্থবদ্ধ। এবার কারেন্ট গেলেও সেরকম সুযোগ আসলো না। জেনারেটরের দুষিত আলো আর কারখানা থেকে চিল্লাচিল্লি।
বাসে চড়ে যেবার যাচ্ছিলাম, সেবার মাঝ পথে গিয়ে বাস আর যাবে না। সামনে ভাংচুড় হচ্ছে। নেমে, অনেক ঝামেলা করে গিয়েছিলাম তবে।
গ্রামে গিয়ে আরেকটা ব্যাপার জেনে হতভম্ব হয়েছিলাম। এখনও সম্পত্তি শুধু ছেলেরাই পায়। শরীয়ার আইন অনুযায়ী সম্পত্তি ভাগ হলেও মেয়েরা বাবার বাড়ির সব সম্পত্তির দাবী ছেড়ে দিবে, সেটাই সবাই আশা করে। বাপের বাড়ি থেকে সম্পত্তি নিল তো সে মেয়ে বাপের বাড়ির সাথে সব সম্পর্ক শেষ করে দিয়ে এলো। কি উদ্ভট! 'কোন দাবি নেই' বলার পরেও মেয়ের জামাইয়ের কাছে মুখ রক্ষার জন্য ঘর বোঝাই করে ফার্নিচার দিতে হয়।
বড় হচ্ছি আমি, সাথে সাথে আমার চেনা বাংলাদেশ বদলে যাচ্ছে। যখন ব্লগ পড়ি, পত্রিকা পড়ি, বড় আলোচনা পড়ি, তখন মাঝে মাঝে মনে হয় বোধ হয় বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক, মানসিক আর সামাজিক মুক্তির আর দেরি নেই মোটেই।
কিন্তু পরক্ষনেই এমন কিছু দেখি, যার জন্য দুম করে মন খারাপ হয়ে যায়। এই আমার বাংলাদেশ?
স্বাধীনতা দিবসের আড্ডা পোস্টে আপনাকে আমন্ত্রন জানাচ্ছি। বাংলাদেশ নিয়ে আপনার বিচ্ছিন্ন কিংবা একীভূত আশা আকাঙ্খা, ভালোবাসা, নিরব কান্না, স্বপ্ন, উদ্বেগ, সংগ্রাম, সব কিছু নিয়ে আড্ডায় আসুন। জানান আমাদের। স্বাধীনতা দিবসে স্বাধীন বাংলাদেশের গর্বিত প্রতিনিধি হিসেবে পৃথিবীর প্রতিটা প্রান্ত থেকে এক আড্ডায় এক করি আমাদের কণ্ঠস্বর।
২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৩৫
রন্টি চৌধুরী বলেছেন: আছে....ক্রমানুসারে পোষ্ট এ ক্লিক করতে হবে।
বাংলাদেশ নেতিবাচক ভাবে খুব বেশী পরিবর্তিত হচ্ছে না, আমি কালচারের কথা বলছি। তবে ইদানিং রেস্টুরেস্টগুলোতে ছেলেমেয়েরা সীসাও টানছে সমানে...এখানে মেয়েদের অংশগুহন অনেক বেশী। এই ধরনের আলগা স্মার্টনেস একটু হাস্যকর। তবে সত্যি ঢাকা অনেক ডেভলপ্ড হচ্ছে এবং সেটা ইতিবাচক দিকেই।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫০
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হ্যা, মাত্র পেলাম। সীসা কি? ডেভেলপ্ড হচ্ছে বিল্ডিং, শপিং সেন্টার, গানের সিডি, হাতে হাতে মোবাইল এসমস্ত ক্ষেত্রে। অন্য কথায় বলতে গেলে লাইফ স্টাইল পশ্চিমা লাইফ স্টাইলের কাছাকাছি যাচ্ছে। কিন্তু ঢাকার কত শতাংশের এমনটা হচ্ছে? বেকার সংখ্যা কি কমছে? শিক্ষা কি বাড়ছে? রিকশাওয়ালারা কি আগের চেয়ে সুখে আছে? বস্তির মানুষগুলো? সামগ্রিক ডেভেলপমেন্ট কেমন হচ্ছে? স্বপ্ন দেখার মত?
৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪
রামন বলেছেন: সাইত্রিশ বছর পূর্বে এই দিনে এই সময় চলছে কাপূরুষতা ও বর্বরতার এক বিশাল পটভূমির সৃষ্টির মহড়া । সারা শহরে কর্রফিউ জারী করে হায়েনার দল জগন্নাথ হল এস এম হলে চালাচ্ছে হত্যাযোগ্য। নারী, পুরুষ,বৃদ্ধ সবাইকে নির্বিচারে গুলিকরা হচ্ছে ।আসুন স্মরণ করি সেই ভয়াবহ কালো দিনটির কথা।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৭
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: স্মরন করে নি:শ্বাস বন্ধ হয়ে আসতে চাইলো। শহীদদের প্রতি আমার সশ্রদ্ধ সালাম।
শহীদেরা কি জানি, ওদের রক্তের বিনিময়ে গড়া দেশটার কথা উঠলে মানুষ এখনও বুঝে পায় না, স্বপ্ন দেখা কি বেশি বোকামি হয়ে যাবে!
৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৪৬
নাবিক বলেছেন: গাজীপুরের অজপাড়া গাঁয়ে গেলাম। ধানি জমির ভেতরে বিলের একদম মাঝে দেখি গার্মেন্টস। মেয়েরা কাজে যাচ্ছে। জমি গুলো সব কিনে নিচ্ছে হাতে গোনা কিছু বড়লোক।
বাসা-বাড়ীর সকলের হাতে মোবাইল। ধুমসে কথা বলছে। পড়ালেখা, ঘুম নস্ট হচ্ছে। দুই নম্বরে সেট এ বাজার ভর্তি। ব্রেন ক্যানসার হবেনাতো আগামী প্রজন্মের?
ঢাকায় দেখলাম রিকসা বা সিএনজি পাওয়া দায়। বাসেও জায়গা নেই। মানুষ আর মানুষ। হাঁটতে শিখো। ক্ষয়ে যাচ্ছে কর্মঘন্টা।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৩
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: মানুষ আর মানুষ। অস্ট্রেলিয়ায় প্রতিটা নতুন সন্তানের জন্য মা পুরষ্কার হিসেবে পাচ্ছে ৩ হাজার ডলার। মানুষ=অনেক আকাঙ্খিত সম্পদ এদেশে। বাংলাদেশে কি সেরকম করা সম্ভব না?
৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৪৩
মুনিয়া বলেছেন:
নতুন সিস্টেমের জন্য ঝামেলা হচ্ছে পোস্ট পেতে....
অনেক কথা লিখেছ...
কেমন আছ? স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হ্যা, আমি এখনও বুঝে উঠতে পারি নি।
আছি আমার মতই ।
শুভেচ্ছা।
তোমার চিন্তা বলো, মিস আর্কিটেক্ট।
৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৩
মাহমুদ রহমান বলেছেন: ঢাকা আর বাংলাদেশ কিন্তু এক না...........
ঢাকার রুপ আর ঢাকা ছাড়া বাংলাদেশের রুপের মধ্যে পার্থক্য আছে। এইটা ঢাকায় এসে বুঝেছি.........
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৪
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হ্যা, ভিন্ন। কিন্তু এক ঢাকাতে অনেকগুলো ধাপে মানুষের রং দেখা যায়।
৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:৫৭
মাহমুদ রহমান বলেছেন: ঢাকার বাইরে সহজেই একজন অভাবী মানুষকে চেনা যায়, দাওয়াত করে খাওয়ানো যায়.......ভালো দোয়া পাওয়া যায়।
পত্রপত্রিকাতে কেবল ঢাকার মানুষের চিন্তা চেতনায় বেশি প্রতিফলিত হয়।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:০৪
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: বুঝেছি।
আচ্ছা রাহেলার ঘটনাটা কি গ্রামে হয় নি?
ঢাকার মানুষেরই শুধু দোষ?
৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:০০
কাঙাল বলেছেন: লেখক বলেছেন: মানুষ আর মানুষ। অস্ট্রেলিয়ায় প্রতিটা নতুন সন্তানের জন্য মা পুরষ্কার হিসেবে পাচ্ছে ৩ হাজার ডলার। মানুষ=অনেক আকাঙ্খিত সম্পদ এদেশে। বাংলাদেশে কি সেরকম করা সম্ভব না
রসিকতা ভাল, তবে তার মাত্রা থাকা উচিত
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:০৫
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: বুঝলাম না!
৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:১১
মেহরাব শাহরিয়ার বলেছেন: ইতিবাচক দু'একটা বলি :
জিনিসপত্রের দাম বাড়ছে এক্সপোনেনশিয়াল রেইটে , মধ্যবিত্ত পরিবারগুলোতে কষ্ট বেড়েছে অনেক , কিন্তু টিকে আছে ভালোভাবেই । অনেক দিন ধরেই প্রশ্নটা মনে ঘুরপাক খাচ্ছিল .........
এখন অনেকটা বুঝতে পারি । সিচুয়েশনের সাথে মানুষ এখন খুব তাড়াতাড়ি খাপ খাইয়ে নেয় , সরকারী চাকরি , বিসিএস নিয়ে আগে রীতিমত কাড়াকাড়ি , মারামারি , স্বপ্ন চুরমার হওয়ার ঘটনা ঘটতো । এখন অনেকে বিসিএস পরীক্ষার দিকে তাকায়ই না , আত্মকর্মসংস্থানের সুযোগ বেড়েছে । বেসরকারী চাকরির পাশাপাশি অধিকাংশ মানুষ ব্যবসায় বা শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ করছে ।বেকারত্ব কমেছে অনেকটা , হয়তো খুব ভালো চাকরি হচ্ছে না , তবুও একদম বছরের পর বছর বসে থাকতে হচ্ছে না ।
৭/৮ বছর আগে সিএসই পড়ার একটা বিশাল জোয়ার ছিল , সেটা এখন ভাটা পড়েছে । চারদিকে এখন এমবিএ আর এমবিএ । তবে অতি এমবিএ তে অরুচি ধরেনি কারও । এমবিএ করার পর আরও ভালো কোথাও সুযোগ মিলছে ।
এখন একজন দু'জন করে আত্মপ্রত্যয়ী বের হয়ে আসছে যারা মনে সাহস নিয়ে বলতে পারে , দেশে কিছু করতে চাই
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২৬
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: বিজ্ঞানে পড়া মানুষদের ভাত কি পুরাপুরিই মরলো?
সব তো বিদেশী সংস্থার নাম। টাকাগুলো কি দেশ থেকে বিদেশে যাচ্ছে না এই শিক্ষিত ইঞ্জিনিয়ার আর এমবি পড়ুয়াদের হাত হয়ে?
একজন দু'জন বের হচ্ছে... কিন্তু প্রপরশন কি রকম? আগে এক মহল্লায় একশ' জন মানুষের মধ্যে একজন আত্মপ্রত্যয়ী মানুষ থাকলে যেরকম হতো, এখন সেই মানুষ বেড়ে এক হাজার হয়েছে। এখন আর ১ জনে হবে না, ১০ জন থাকলে সেই একই কথা হবে!
আচ্ছা, মানুষগুলো প্রাত্যহিক জীবনের আদর্শ, আত্মপ্রত্যয়, সাহস এগুলো কোথা থেকে শিখছে?
সাধারনত বাবা মা আর শিক্ষকেরা শিখায়। আমি দেশে সেরকম বাবা মা আর শিক্ষক খুঁজে পাই না। তাই মনে হয় একটা পঙ্গু জেনারেশন তৈরি হচ্ছে!
১০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:০৯
মাহমুদ রহমান বলেছেন: আমাদের দেশে এখনও অনেকগুলি সমস্যা রয়ে গেছে..........
যোগ্যতাসম্পন্ন লোকরা সঠিক জায়গায় থাকছেন না, সঠিক কাজটিও হচ্ছে না....... প্রায়োরিটি বেসিসে কাজ হচ্ছে না। আজ দেশে দ্রব্যমূল্যের ভয়াবহ অবস্থা চলছে, তা সত্যিই বড়ই করুণ। অন্নের অভাবে হিউম্যানিটির ভায়োলেশন হচ্ছে...... যা স্বাধীনতার এইদিনে ভাবতে খুবই কষ্টদায়ক
মানুষকে আর কত অপমানিত করা হবে?
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:১৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: কত সমস্যা, কত সমস্যা... গঠনমূলক চিন্তা বলুন না! আমরা, একেবারেই সাধারন মধ্যবিত্ত মানুষেরা এই অবস্থায় কি করতে পারি?
১১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:০৭
আওরঙ্গজেব বলেছেন: প্রথম পাতায় আছে।
উপরে 'ক্রমানুসারে পোস্ট'এ ক্লিক করুন।
ধন্যবাদ।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:০৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: জি পেয়েছি । ধন্যবাদ।
১২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:০৯
মুনিয়া বলেছেন:
আমার চিন্তা কেমনে বলি?
অনেক কথা যে... একসময় অনেক স্বপ্ন দেখতাম দেশটাকে নিয়ে। কিন্তু কেমন যেন হতাশ হয়ে গেছি। ভালো কিছুই অ্যাপ্রিসিয়েশন পায় না সহজে। পুরো সোসাইটি পচা...
ইয়াংদের মধ্যে যা দেখি তা আরো হতাশার। কি বলব।
তবু নতুন একটা শুরু দেখতে ইচ্ছা হয়।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২০
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আমি এখনও স্বপ্ন দেখি...
ইয়াংদের সমস্যাগুলো যখন দেখি, তখন বুঝি, ওদের মূল সমস্যা রোলমডেলের অভাব। দেশের সব বড় বড় মাথাগুলো ওদের কাছে হাস্যরসের পাত্র। কাউকে শ্রদ্ধা করতে পারে না, বিরক্তিতে। তোমার ডিপার্টমেন্টের একজন টিচারও কি আছেন, যাকে দেখে মনে হয়, এঁর মত হওয়া যায়? এঁর জন্য প্রতি বছর দেশে অন্তত: ১০ জন ভালো মানুষ আসছে!
ইয়াংদের সাথে জেনারেশন গ্যাপ অনেক বেড়ে যাচ্ছে বাবা মায়ের। মোবাইল, ইন্টারনেট, ডিশ জাতীয় নতুন প্রযুক্তির কারণে পৃথিবীটা বাবা মায়েদের বুড়ো বুড়ো হাঁটুর জন্য একটু দ্রুতই ছুটছে!
১৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:১০
আওরঙ্গজেব বলেছেন: আড্ডার বিষয় সম্পত্তি।
আমি জানিনা আমার ফুফু ও বোন যাদের বিয়ে হয়ে গিয়েছে তারা তাদের বাপের সম্পত্তি নিবে কিনা।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২২
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: দাদা অনেকে আগেই মারা গিয়েছেন। আমার ফুপিদের আমার বাবা একরকম জোর করেই সম্পত্তি দিয়েছে, প্রথমে ওঁরা কিছুতেই নিতে চায় নি সমাজের ভয়ে! কি বিশ্রী আর প্রাগৌতিহাসিক!
১৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:১২
মাহমুদ রহমান বলেছেন: সন্ধ্যাবাতি,
ঠিক আছে......তবে দুইটার দুইরুপ। একই ফ্ল্যাটে থাকি, পাশের বাসায় কে থাকে চিনি না; গ্রামে এসব ভাবাই যায় না।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: গ্রামে সে সব জানা, কিন্তু কূটচালও কি বেশি হয় না? গীবত, এর কথা ওকে লাগানো? এগুলো কি আগের থেকে বাড়ে নি? আগে ধর্মকর্মের ভয়ে হলেও মানুষ এগুলো থেকে দূরে থাকতো। এখন নিম্নবিত্তদের মধ্যে ধর্মের প্রতি ভয় ভালোবাসা কমে গিয়েছে। ওদের মরালিটি শিক্ষা ধর্ম থেকে আসতো। ধর্ম চলে গিয়েছে, স্কুল কলেজের শিক্ষা সেই হারে বাড়ছে না। বাড়ছে শুধু টিভির বিনোদন মূলক অনুষ্ঠানের সংখ্যা। এখন কি তাই আগের চেয়ে খারাপের অংশ বেশি না?
১৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:১৩
আওরঙ্গজেব বলেছেন: আমার এক চাচার (আমার বাবার আপন ভাই না) ছেলেরা ফুফুদের সাথে ভাল সম্পর্ক রাখেনি ওনারা সম্পত্তি নিয়ে গেছেন বলে।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২৯
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: বুঝুন তাহলে!
এই দেশে সম্পত্তির সমান বন্টনের আইন হলেও যাদের জন্য এই আইন তাদের কি বিন্দুমাত্র উপকার হবে?!
১৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:১৮
মাহমুদ রহমান বলেছেন: মুনিয়া,
ঠিকই বলেছেন। ইয়াং ক্লোজ ফ্রেন্ডরা পরস্পরকে তুই-মুই করে..... খুব গাঢ় সম্পর্ক। কথাবার্তা বলে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্যের স্বরে। করছোস, খাইছোস এইসব.......
ভদ্রতাকে দেখে ব্যাকডেটেড হিসাবে, মায়ের সাথে সম্পর্কের গভীরকে দেখে...এখনও ঘরকুনো স্বভাব। পিতামাতার অনুমতি নেয়াকে দেখা হয়.......তুই এখনও ফিডার খাস নাকি?
মাত্রাতিরিক্ত কথা বলা এবং বিজাতীয় স্টাইলে টেনে টেনে বলাটাকে আধুনিকতার উন্নত রুপ মনে করা হয়।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হা হা হা। সব সময়ই ইয়াং জেনারেশন বাবা মায়েদের থেকে আরেকটু কম কনজারভেটিভ হয়। তুই মুই আমার দারুণ লাগে। মাত্রাতিরিক্ত কথাটাও খারাপ লাগে না, মনের যা আছে সব বের হয়ে যায়। আর ভাষা তো বদলাবেই! তবে মায়ের সাথে গভীর সম্পর্ক কেন ব্যাকডেটেড হলো বুঝলাম না!
১৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২১
মাহমুদ রহমান বলেছেন:
আর ধর্ম............!
একটু বাস্তববাদী হ, এখনও পুরাতন ধ্যান ধারনায় চললে হবে.... দুনিয়া কত আগিয়ে যাচ্ছে....
অনেক বেশি আর্টিফিসিয়াল, ধান্দাবাজি চরিত্রটাই বেশি প্রকট মনে হয়েছে।
অবশ্য এর বাইরেও অনেক ভাল তরুণ আছে। সন্দেহ নেই।
১৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২১
আওরঙ্গজেব বলেছেন: মেহরাব শাহরিয়ার ঠিক বলেছেন।
খুব দ্রুত আসলে পরিবেশ পরিস্হিতি চেন্জ হচ্ছে।
১৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২২
মাহমুদ রহমান বলেছেন: বোন, সমস্যাগুলো আগে আসুক.......
সমাধান পরে ভাবা যাবে
২০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২৪
আওরঙ্গজেব বলেছেন: মাহমুদ রহমান ভাই,
আমার দু'ছেলে মেয়ে বড় হচ্ছে। আমি এদের ভবিষ্যত নিয়ে সন্কিত। ভাল মানুষ হতে না পারলে এরাই তো আখিরাতে কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩২
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আমি সেটাই ভাবি। নিজে এই পরিবেশে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে যায়। আমার পরবর্তী প্রজন্ম কি রকম পৃথিবীতে থাকবে! প্রতিটা নতুন শিশু দেখে আমার তাই দীর্ঘশ্বাস হয়। ওরা কি পৃথিবীর অন্ধকারে নিজেরাও আধারের মানুষ হয়ে যাবে? নাকি আলো জালাতে পারবে একটু হলেও?
২১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩০
মাহমুদ রহমান বলেছেন: আওরঙ্গজেব ভাই, শঙ্কার কিছু নাই। আল্লাহ পাক কারও উপরই তাঁর দায়িত্বের অতিরিক্ত বোঝা চাপিয়ে দেন না।........বাকারার শেষ আয়াত বুঝি।
২২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:২৬
আওরঙ্গজেব বলেছেন: লেখক,
ঠিক বলেছেন। আমার ঐ চাচাদের ওখানে তার বোনেরা বেড়াতে এলে ভাল ব্যবহার করা হয় না। ঐ চাচারা তিন ভাই। তিন ভাইয়ের ছেলেরা ফুফুদের না রাখার জন্য না খাওয়ানোর জন্য অনেক সময় প্রকাশ্যে প্রতিযোগিতা করে। আমরা অনেকেই ওসব দেখলেও, কিছু বলতে পারি না। কষ্ট লাগে।
২৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩৫
মুনিয়া বলেছেন: কথার স্টাইলের চেয়ে বড় হল আমরা নিজের বাইরে আর কোন কিছু চিন্তাই করতে চাই না। একেবারেই না। আমি নিজেও এর বাইরে না। কখনো বিবেকের ধমকে একটু সচেতন হই। আবার খানিক পরেই ভুলে যাই। ভুলে যাই যে, যে ভিক্ষুকটাকে পা ধরার অপরাধে লাত্থি মারলাম- সে অনেক কষ্টেই এই পেশায় এসেছে।
ভুলে যাই, হাঁটার সময় যার গায়ে লাগায় ঘেন্না অনুভব করছি, সেও একজন মানুষ। ভুলে যাই সুবিধাবঞ্চিতদের থেকে সৃষ্টিগতভাবে সুপিরিয়র নই আমি। ওদের নিয়ে হাসাহাসি করতে বাধে না।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৪২
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: মুনিয়া,
আমি মেহরাব শাহরিয়ার কে যা জিজ্ঞাসা করেছিলাম, তা তোমাকে আবার জিজ্ঞাসা করছি। এই যে ভিক্ষুককে পা দিয়ে লাত্থি মারা উচিত না, এটা আমরা কোথা থেকে শিখছি/শিখব?
আমাদের শিক্ষকেরা কি শেখান?
আমাদের একজন অংকের স্যার গরীব মানুষদের নিয়ে ভয়ংকর সব কথা বলতেন!
বাবা মায়েরা শিখাবেন?
কত সন্তানের বাবারা নিজেরাই দ্বিগুন বয়সের রিকশাওয়ালার গায়ে হাত তুলে, অবলীলায় তুই তোকারি করে।
সেদিন অনাহুত আগন্তুক খুব ভাবালো.. আমাদের নিজেদের বাসার মধ্যেই বিশ্রী বৈষম্য। কাজের মেয়েরা আলাদা বসে, খায়।
বিবেক আমাদের বেসিক ভালো মন্দের রূপ রেখা দেয় বটে। কিন্তু এগুলো পরিচর্যা করার, পানি ঢেলে বড় করার মত পরিবেশ, ছায়া কি আমাদের সমাজ আমাদের দিতে পারে?
না পারলে এর সমাধান কি?
আমরা নিজেরাই যদি পঙ্গু মরালিটি নিয়ে বড় হই, হিন্দী সিনেমা থেকে মরালিটি শিখি, তাহলে আমরা পরবর্তী প্রজন্মকে কি করে শিখাবো?
২৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩৩
আওরঙ্গজেব বলেছেন: ভাল বলেছেন। আল্লাহর কালাম পড়লে সাহস পাই। ধন্যবাদ।
২৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩৭
মাহমুদ রহমান বলেছেন: মনে যা আছে তা বের করা পারসোনালিটি লংঘনের পর্যায়ে.........
মাত্রাতিরিক্ত কথাতে অনেক সময় যা বলা উচিত নয় তা বেরিয়ে আসে।
ভদ্রতাকে ব্যাকডেটেড বলেছি.........
মিষ্টি হাসির চল চলে গেছে, হাসলে অট্টহাসি দিত হইব।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: হুম, বাংলাদেশের সমস্যাগুলোর স্কেইলে এটা কত বড় সমস্যা উহাই ভাবিয়া দেখার বিষয়
২৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৩৯
আওরঙ্গজেব বলেছেন: মুনিয়া,
আমারও এরকম অভিজ্ঞতা আছে।
আমার এক আত্মীয়। আমি খুব পছন্দ করি। আমার খুব কাছের। কিন্তু তার কথা মতো মনে হলো, ২৮ অক্টোবরে লগি-বৈঠা দিয়ে পিঠিয়ে মানুষ মারাটা ঠিক হয়েছে।
আমার কেন জানি মনে হচ্ছে, মিডিয়া ও পরিবেশের কারণে আমরা আস্তে আস্তে অন্যায় কে ন্যায় ও ন্যায়কে অন্যায় হিসেবে দেখছি। প্রতিষ্ঠা করছি।
তা নয় কি?
২৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৪২
মাহমুদ রহমান বলেছেন: আমি তরুণদের মধ্যে যেটা দেখি না, মনে করি থাকা উচিত....
ইউনিকনেস...... সে সবাই এই স্টাইল ফলো করছে বলে কেন করবে? সে তো শিশু নয়।
নিত্য নতুন আইডিয়া.... ধার করা নয়।
কনফিডেন্ট......
কৃত্রিমতা বিবর্জিত, যার কাছে সব কথা বলা যায়।
আর একটা ভালোবাসার মন তো থাকতেই হবে।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৪৭
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: দোষটা একজন ব্যক্তির না কিন্তু। আমরা সবাই সমাজে নিজেদের গ্রহনযোগ্য করে তুলতে চাই। সমাজ যদি একটি বিশেষ ভংগিতে কথা বলা এক্সপেক্ট করে ওই ছোট ছোট মানুষগুলো থেকে, ওরা তা-ই করবে।
২৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৪৭
আওরঙ্গজেব বলেছেন: uniqueness, confident এ শব্দগুলো অনেক তরুণের কাছে অপরিচিত টেকবে মনে হয়। কারণ এদের বেশিরভাগ হুজুগে বাঙালি।
২৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫৩
মাহমুদ রহমান বলেছেন:
আওরঙ্গজেব ভাই, ঠিকই বলেছেন.......
যাই হোক, বাংলাদেশী তরুণদের নিয়ে কথাবার্তা হচ্ছিল।....... আমি কিছু সিরিয়াস বিষয়ের দিকে যাচ্ছি, পোস্টদাত্রী অনুমতি দিলে বলতে পারি। আড্ডাটা একটু ভারিক্কি ঠেকতে পারে ........দেশ নিয়ে
৩০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:০১
মাহমুদ রহমান বলেছেন:
সন্ধ্যাবাতির এই কমেন্ট মিস করেছি..
এখন নিম্নবিত্তদের মধ্যে ধর্মের প্রতি ভয় ভালোবাসা কমে গিয়েছে। ওদের মরালিটি শিক্ষা ধর্ম থেকে আসতো।........... ঢালাওভাবে কিন্তু সত্য না।
গ্রামে আমি দেখেছি, খুবই অল্প শিক্ষিত, এস এস সি পাশ বোধহয়; কুরআনের জ্ঞান শিখেছেন বিভিন্ন পাঠচক্র থেকে। আরবী পড়িয়ে সংসার চালান, মসজিদের মুয়াজ্জিন। কোন বেদনা নাই, জীবন চলনের মান অনেক উন্নত। আমি তো প্রথমে ভাবসাব নিয়ে ছিলাম। পরে তাঁর সাথে কথাবার্তায় সংযত হয়ে গেলাম। সুন্দর করে কুরআনের রেফারেন্স দিচ্ছেন বিভিন্ন বিষয়ে। ইনাদের জানার কোন বড়াই নেই, যা আমাদের আছে..........
এরকম অনেক আছে, পলিসিগত কিছু সমস্যার কারণে এঁদের ভূমিকা চোখে পড়ছে না।
৩১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:০১
ফজল বলেছেন: একবার বেরিয়েছি যখনো বালক বালক ভাবটা কাটেনি, পাড়ি দিয়ে ফেললাম একটানা সাত বছর। ফিরে দেখি মনের ক্যানভাসে খোদাই করা প্রিয় মুখগুলো সব বড় হয়ে গেছে অথবা বুড়িয়ে গেছে।
থাকতে পারিনি সাতটি পক্ষও। আবারো বেরুলাম পৃথিবীর পথে। ফেরার দিনে যাত্রাবাড়ী থেকে স্কুটারে করে বিমানবন্দর পর্যন্ত এসে সাদা পাঞ্জাবীকে তার আসল রূপ ফিরিয়ে দিতে অনকে থাপড়ে দাবড়ে ধুলোবালি ঝাড়লাম। সকালের দীপ্ত আলোতেও কুয়াশাহীন ঢাকাকে মনে হলো কুয়াশাচ্ছন্ন; কেবল ধোঁয়া আর ধুলোয়।
তাতে কি, তবু মন কাঁদে সেই ধুলো নেই নিঃশ্বাসে, সেই ধোঁয়া মাখি চুলের ভাঁজে, সেই বৃষ্টিতে ভিজে আবারো ধুয়ে যাই ঋতুর মতই।
৩২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫৭
সাগর নীল বলেছেন: আপনার অসাধারন লেখাটা পড়ে হায়দার হোসেনের গানটি মনে পড়ে গেল
কি দেখার কথা টি দেখছি কি শোনার কথা টি শুনছি
তিরিশ বছর পরেও আমি সাধীনতাটাকে খুজছি।
৩৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১১:৫৯
আওরঙ্গজেব বলেছেন: সম্পত্তি ভাগের কথায় আসি,
সেই ফুফুরা সম্পত্তি নিয়ে যাওয়ার পরে এখন বাপের বাড়ি তেমন আসেন না। সম্পর্ক ফিকে হয়ে যাচ্ছে ক্রমে। কালে ভদ্রে আসলেও ওনারা মুখ খুলে আগের মতো ফ্রীলি হাসেন বলে মনে হয়না। কোথায় যেন মনো:কষ্ট দেখা যায়।
ফুফুদের স্বামী-সন্তানেরাও হয়ত: ভাল আদরযত্ন পান না বলে ফুফুকে অভিযোগ করেন।
এরকম পরিস্হিতিতে চিন্তা করুন, অন্যকোন মেয়ে বাপের বাড়ির নিজের সম্পত্তি নিতে চাইবে কি না...। কতো কষ্টের এ ব্যাপার টা।
৩৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:০৩
আওরঙ্গজেব বলেছেন: সাগর নীল, হায়দার হোসেন নামটি নতুন মনে হচ্ছে। আমাকে ওনার আরেকটু পরিচয় দেবেন, দয়া করে? গানের কথাগুলো ভাল লেগেছে। ধন্যবাদ।
৩৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:০৬
আওরঙ্গজেব বলেছেন: ফজল ভাই,
আপনি আমার মনের ঢাকা প্রীতিকে জাগিয়ে তুলছেন।
ভাল লাগলো: "তাতে কি, তবু মন কাঁদে সেই ধুলো নেই নিঃশ্বাসে, সেই ধোঁয়া মাখি চুলের ভাঁজে, সেই বৃষ্টিতে ভিজে আবারো ধুয়ে যাই ঋতুর মতই। "
ঢাকাতে জীবনের প্রায় আট-দশটি বছর কি ভাবে যেন কেটে গেল। আজও মাঝে মাঝে নিজেকে ঢাকার রাজপথে হেঁটে বেড়াতে দেখি!
৩৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:১৫
মাহমুদ রহমান বলেছেন:
মুনিয়ার জবাবে দেয়া কথার জবাবে..........
অথচ কত সুন্দর করে স্রষ্টা বলেছেন, তোমরা এমন কথা কেন বলো যা নিজেরা করো না।
আমাদের সমাজে বলা এবং করার মধ্যে আসলে ব্যপক বৈষম্য রয়েছে।
৩৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৩২
সামী মিয়াদাদ বলেছেন:
এই মূহুর্তে তো আমি দেশে কোন ইতিবাচক দিক দেখতে পাচ্ছিনা....জিনিস পত্রের দাম আকাশ ছোয়া....সেই অনুযায়ী আয় বাড়েনি। মানুষজন ভয়েই কিছু করতে চায় না।চারিদিকে একটা দমবন্ধ পরিবেশ....কিন্তু তারপরও দেখি সবাইকে খুব হাসিমুখে দিনকাল কাটাচ্ছে। তবুও মানুষের হাসিমুখ দেখে শান্তি লাগে। আমাদের দেশে মানুষের পেটে ভাত না থাকলেও মুখে হাসি থাকে
বান্গালী মুসলমানের সার্বিক মুক্তি এখনও সূদুর পরাহত। একদিকে বান্গালীত্ব, আরেকদিকে মুসলমানিত্ব। মাঝখানে বার্গার অবস্হা মানুষের
বাংলাদেশের ইংলিশ মিডিয়াম পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরাই কিন্তু ভবিষ্যত নয়। দেশের হাল ধরবে কিন্তু বাংলা মিডিয়ামের মেধাবীরাই....ইংলিশ মিডিয়াম আমাদের দেশে হুজুগের আরেকটি নতুন সংযোজন
। এদের বেশীর ভাগেরই স্বপ্ন হচ্ছে জীবনের এক পর্যায়ে দেশের বাইরে চলে যাওয়া। আর এখন অনেক স্কুল-কলেজে এসএসসি, এইচএসসির ইংলিশ মিডিয়াম চালু আছে। অনেকে সেদিকেই ঝুকছে ও-লেভেল, এ-লেভেল ছেড়ে।
আর কি, অনেকদিন পর....ব্লগে দেখে ভাল লাগলো....ভাল থাকবেন
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৩৯
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: বাঙালিত্ব আর মুসলমানিত্ব বিপরীত দিকে থাকতে হবে কেন? একটা জাতিগত পরিচয় যতক্ষন না পর্যন্ত জিঘাংসার রূপ না নেয়, বরং আমাদের একটা মানবিক আত্মপরিচয় দেয়, ততক্ষন পর্যন্ত সেই পরিচয়ের সাথে ধর্মের সংঘাত বাঁধে কেন? অন্তত: ইসলামবোধের?
"বাংলাদেশের ইংলিশ মিডিয়াম পড়ুয়া ছাত্রছাত্রীরাই কিন্তু ভবিষ্যত নয়। দেশের হাল ধরবে কিন্তু বাংলা মিডিয়ামের মেধাবীরাই"-- অথচ দেখুন, দেশের বড় বড় ব্যবসায়ী, ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ারদের ছেলেমেয়েদের, অর্থ্যাৎ যাদেরই সুযোগ আছে, তাদেরই পড়ানো হয় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে। এদের অনেকেরই বাবা মা মেধাবী, তাই ছেলেমেয়েগুলোও মেধাবী। মেধাবী ছেলেমেয়েদের একটা বড় অংশ দেশের মেইন স্ট্রীম থেকে সরে যাচ্ছে এভাবে ইংলিশ মিডিয়ামে গিয়ে। বাংলা মিডিয়ামে পড়েছি আমি তাই জানি ভীষণ রকমের বৃত্তাবদ্ধ চিন্তাভাবনা। বৃত্তের বাইরে গিয়ে চিন্তা করানো নেই।
দু:খিত, মাঝখানে উঠতে হয়েছিল।
৩৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৫
আওরঙ্গজেব বলেছেন: সামী মিয়াদাদের সাথে একমত। ভাল লাগল আপনার কমেন্ট। ধন্যবাদ।
৩৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৪৬
ফজল বলেছেন: আওরঙ্গজেব ভাই-
সত্যিকথা বলতে কি, আমি ছোটবেলায় ঢাকায় আসতাম স্কুলের বার্ষিক ছুটিতে কেবল। তারপর যখন পুরো পরিবার ঢাকাই হয়ে গেল, তখন বায়তুল মোকাররম, পাবলিক লাইব্র্রেরী, তেজগাঁও কলেজের আশপাশ, ঢাবির ক্যাম্পাসে বন্ধুদের সাথে যখনি হাঁটতাম, মনে মনে কি যেন এক শিহরণ জাগতো। স্বদেশ আর স্বদেশী স্থানগুলোর প্রতি ভালবাসা বোধ হয় মানুষ জন্মসূত্রেই পেয়ে থাকে।
দু'বন্ধু একমত হলে অনেক সময় গুলিস্তান থেকে মতিঝিল হয়ে টিকাটুলি পেরিয়ে যাত্রাবাড়ী চলে যেতাম পায়ে হেঁটে, বাদাম খেতে খেতে, জাবির অতিথি পাখি দেখতে যাওয়ার সে কি আনন্দ ছিল।
আর গাঁয়ের কথা কেবল প্রকৃতিতেই আটকে থাকে যেন, সত্যি বলতে কি, মানুষের পারস্পরিক লোভ, হিংসা, ঘৃণা, হিংস্রতাগুলো আমি একটু বেশী দেখে ফেলি মন হয়। কারুর প্রতি তাকালে সে বুঝতে পারে, তার অন্তর ভেদ করে ফেলছি যেন। তাই গাঁয়ের দিনগুলোতে মানুষের চেয়ে প্রকৃতির সঙ্গকে বেশী পছন্দ করতাম। শহুরে জীবনে যা কিছু ঘটে তাৎক্ষণিক এবং তারপর অনেকটা দেয়ালের আড়াল। কিন্তু গাঁয়ের সূত্রিতা অনেক দীর্ঘ হয়ে থাকে। বছরের পর বছর, প্রজন্মের পর প্রজন্ম।
ভালবাসা যে দেখিনি তা নয়, সাধারণত স্বজনদের মধ্যে যারা গরীব, যারা আমার চেয়ে কোন না কোনভাবে নিচে, তাদের দু'চোখে আমার প্রতি ভালবাসা দেখি পরিপূর্ণ। সমতায় দেখি তুলনামূলক ভালবাসা। আর উচ্চতায় ভালবাসার নামে অধিকাংশ ক্ষেত্রেই থাকে করুণা। যা কষ্টকর হয়।
বুঝতেছি না, মেইল চেক করতে এসে আড্ডায় জড়িয়ে যাচ্ছি যেন, যা লিখছি এটা কি আড্ডার মধ্যে পড়ে?
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪৩
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন:
অবশ্যই আড্ডা!
আমি কিন্তু শহুরে মেয়ে, শহর আমাকে মানুষ চিনায়। আমার গ্রাম ভালো লাগে, কিন্তু মনে হয় গাঁয়ে মানুষের রং বদল অত দ্রুত হয় না! ঘটনারাও খুব মন্থর! শহুরে জীবনে প্রতিদিন কত্তকত্ত ঘটনা! একেবারে নিজের মত করেও থাকা যায় চাইলে। গ্রামে প্রকৃতি সুন্দর, কিন্তু সব সময় থাকলে হলে গ্রামের নিস্তব্ধতায় শান্তি পেতাম কি না জানি না!
৪০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৭
মাহমুদ রহমান বলেছেন: আড্ডা কি থিতিয়ে এল?......... জমছে না?
৪১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৮
আওরঙ্গজেব বলেছেন: বুঝতে পারছি না।
৪২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১২:৫৪
সামী মিয়াদাদ বলেছেন:
সবাই আড্ডা মারতে থাকেন....আমি এখন গেলাম....পরে আড্ডার অবস্হা দেখে যাবো আবার
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪৩
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ইশ, আমি চলে গিয়েছিলাম সেই ফাঁকে আড্ডার ঘর খালি!
৪৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:০৯
আওরঙ্গজেব বলেছেন: ফজল ভাই,
দেশের প্রতি টান কি জিনিস বিদেশে এসে বুঝি। দেশে টের পাই না। হাতিরপুল বাজারে গিয়ে প্রায় জিনিসের দাম দেখে মাথা খারাপ হয়ে যেত। রাস্তা ঘাটে ঝানজটের কারণে প্রায় অফিস শেষে বাসায় ফিরতে দেরী হতো। মাথা অমনি গরম হয়ে যেত। এখন মনে হচ্ছে, এট কিছু পরেও সে আমার দেশ। আমার দেশকে আমি খুব মিস করছি এখন।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪৪
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এই ফিলিংসটা পাওয়ার জন্যই বাংলাদেশের প্রতিটা মানুষের একবারের জন্য বিদেশ যাওয়া উচিত!
৪৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৩৬
কৌশিক বলেছেন: ইদানিং তোমাকে মিস করছি।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪০
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: কৌশিকদা, আপনাকে হঠাৎ স্যাটায়ারের ভূত ধরলো কেন?
৪৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫২
কৌশিক বলেছেন: আচ্ছা তুমি বলো, আমি কি খারাপ কিছু লিখেছি! আমি এমন একজনকে চিনি। এছাড় ঐ সিরিজটা লেখার জন্য আমার চার ওয়াক্ত মসজিদে নামাজ পড়তে হয়েছে, চারপাচ ঘন্টা ইসলামিক চ্যানেল দেখা লেগেছে। এই রিচুয়ালগুলো খুব মনযোগ দিয়ে খেয়াল করেছি। আমাদের মহল্লার সুলতান ভাই নামে একজন আছে, একদম হুবহু তার চরিত্র এমন। কোন কথা বললেই সে এইভাবে উত্তর দেয়। আরবী/উর্দু প্রচুর শব্দ ব্যবহার করে।
আমার প্লান এর পরে ইসলামো-ডি-মরফোসিস লেখা। প্রতিটা পোস্টের ভিন্ন এক ব্যাখ্যা তুলে ধরবো। কেমন হবে?
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:০৫
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: কৌশিকদা,
আপনি নিজেকে একটা কমিউনিটির অংশ না ভেবে তারপরে যখন সেই কমিউনিটি নিয়ে স্যাটারিক কিছু বলবেন, সেটা কিছুতেই গঠনমূলক হবে না। সেই স্যাটায়ারে ওই কমিউনিটির একজন মানুষও আনন্দ পাবে না। আক্রান্ত বোধ করবে আর আহত হবে। রেসিজমের পর্যায়ে গণ্য হবে। অবশ্যই অন্য কমিউনিটির মানুষেরা আনন্দ পাবে। ধার্মিক, বিশ্বাসী আর প্র্যাক্টিসিং মুসলিমদের একটা কমিউনিটি ধরেন, ওরা কেউ কি এতে আনন্দ পাবে বলেন?
আমাদের গ্রামে এরকম হিন্দু ছিল যারা চাপ কল কোন মুসলিম ছুঁয়ে দিয়ে সেটা থেকে পানি খেত না। এটা প্লুরাল সোসাইটিতে যতই আনএকসেপ্টেবল হোক, আমি কমিউনিটির বাইরে থেকে যদি এটা বলি তাহলে সেটা রেসিস্ট মন্তব্য হবে। তাই নয় কি?
৪৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৪৮
ফজল বলেছেন: ছোটবেলা থেকে দেখে এসেছি, দেনমোহর একলক্ষ একহাজার একশ' একটাকা এক পয়সা.........কিন্তু মেয়ের হাতে ধরিয়ে দেয় একশ' একটাকা। একলক্ষ একহাজার এক পয়সা কোথায়? সবাই বলে ওটা বাকী। তারপর বাসর রাতে মাফ চাওয়াচাওয়ী। মেয়েও খুশী, ছেলেও খুশী। মেয়ের ভরসা যদি তালাক দিয়ে দেয় কখনো, তাহলে এই টাকাটা পাবো, আর এই টাকা আদায়ের ভয়ে ছেলে তালাক দেবে না কখনো। সমাজের অন্ত্রে তন্ত্রে কিরূপ ঘুনে খেয়ে রেখেছে ভাবতে পারেন?
আজো মা-খালাদের মুখে শুনি, বাপের বাড়ীর সম্পত্তি নিয়ে আসলে তো আর সেমুখো হওয়া যাবে না। ভাইয়ের বৌয়েরাও ননদিরা এলে সমাদরের কমতি থাকে না, কেননা এ তো ননদরূপী মেহমান নয়; এ তো পাওনাদার। যত্নআত্তির না করলে যে পাওনা চেয়ে বসবে।
দাদীর বয়স তখন প্রায় শতক ছুঁই ছুঁই করছিল, দুনিয়ার তেমন কোন খবর ছিল না ওনার নিকট, কিন্তু উত্তরাধিকারদেরকে দেখেছি দাদীর ভাইদের কাছ থেকে মামলা করে দাদীর হক আদায় করে নিতে। সে-ই তো নেয়া হলো, মামলা করে, অথচ কতই না ভালো হত যদি হাসি মুখে নিয়ে নিত বন্টনের শুরুতেই। কিন্তু কে শুনবে আর কে শুনাবে এসব কথা।
হাজার বছরের জং ধরা লোহায় ধার এনে দিতে পারে; এমন ধারদাতা যে আমাদের প্রজন্মে একটিও নেই.........।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫৯
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এসব নোংরামী যে চলে, সমাজের অন্ধ্রে অন্ধ্রে, কিন্তু সবার কেমন গা সওয়া হয়ে গিয়েছে! মসজিদগুলোতে আমেরিকার নিপাত চেয়ে খুতবা কিংবা অযুগোসলের ফতোয়া বা মাইয়া মানুষ=ফিতনা টাইপের খুতবাগুলোর চেয়ে এই সব সামাজিক ব্যাধীর অষুধ নিয়ে বলা যে কি ভীষণ দরকার, সেও চেতনাও নেই। অথচ, আমার প্রায়েই মনে হয়, মসজিদের ইমামেরা চাইলে অনেক কার্যকরী ভূমিকা রাখতে পারতেন। ওনাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে, যেই গুরুত্বে শেখানো হয়, সেই ধারাবাহিকতাতেই ওনারা বলে যান। ইংলিশ মিডিয়ামে সমস্যা, বাংলা মিডিয়ামে সমস্যা, মাদ্রাসা শিক্ষায় সমস্যা... অথচ এদের প্রত্যেকে কিন্তু সমাজের একেক ধারায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে... শিক্ষাই জাতির মেরুদন্ড, মেরুদন্ড হারা এক স্বাধীন জাতি আমরা!
৪৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:৫০
মুনিয়া বলেছেন: ভালই তো চলছে দেখি এখনো...
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:০০
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আমি ফিরে এলাম মাত্র, আবার উঠবো একটু পরে
একটা দিনে অন্তত: দেশ নিয়ে আলোচনা হোক! কিন্তু আমি খুব হতাশবাদী! ফারজানা আপু অনেক স্বপ্ন দেখতে পারে। ওকে এখানে পেলে খুব ভাল্লাগতো। সবাই কিছু স্বপ্ন নিয়ে ফিরতে পারতো। মেয়েটা অসুস্থ, দোআ করো তো ওর জন্য।
৪৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:১০
আশরাফ রহমান বলেছেন: স্বাধীনতা দিবসে দুর্নীতি, সন্ত্রাস, হিংসা-বিদ্বেষমুক্ত বাংলাদেশ চাই।
৪৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:২৭
পান্জেরী বলেছেন: সম্পত্তির উত্তারাধিকার আল-কোরআনের নিয়মানুসারেই শুধু সুবন্টন সম্ভব। এরপরেও শুধু আল্লাহর আইন থাকলেই হবে না, আল্লাহর প্রতি মানুষগুলোর ভয়-ভক্তিও (তাকওয়া, ঈমান) থাকা লাগবে। নাহলে জাগতিক সম্পদ নিয়ে মারা মারামারি করে মানুষ একে অন্যকে শেষ করে ফেলবে।
যারা নারী পূরুষের সমঅধিকারের কথা বলছে, তারা এই ভয়টা মানুষের মনে কেমনে আনবে। একে অন্যের জানওমালের প্রতি সন্মান রক্ষা কিভাবে করবে?
আজ পাশ্চাত্যের দিকে তাকান। তারা সমঅধিকারের অগ্রপথিক হলেও, দেখুন শুধু সম্পদ ও ক্ষমতার জন্য আফগানিস্তান, ইরাকে, কাশ্মীরে, তিব্বতে, প্যালেস্টাইনে যুদ্ধ লাগিয়ে রেখেছে। কারণ, কোথাও তেল সম্পদ, কোথাও অস্ত্র বিক্রি, কোথাও অন্য স্বার্থ। এই যে মানুষের জান ও মালের অহরহ খেয়ানত, এর একটিই কারণ মানুষের মাঝে আল্লাহর আযাবের ভয় নেই।
৫০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:৫০
অ্যামাটার বলেছেন: আসলে এই সাঁইত্রিশ বছরে বাংলাদেশটা এখনও শিশু-ই রয়ে গেছে।
সোনার বাংলা গড়ার যে মহান ব্রত নিয়ে আমরা যখন দেশ স্বাধীন করেছিলাম,
তখন কি কেও ভেবেছিল, যে ২০০৮ সালেও দেশের চল্লিশ ভাগ মানুষ দারিদ্র সীমার নীচে থাকবে?,
অর্থনীতি মুখাপেক্ষি হয়ে থাকবে বেনিয়াদের ভিক্ষা পানে চেয়ে?,
দুর্নীতিতে টানা পাঁচবার বিশ্বচাম্পিয়ন হবে?,
অস্বাভাবিক এবং অকল্পনীয় জনসংখ্যার চাপ বয়ে বেড়াতে হবে?,
সেদিনের সেই প্রিয় ঢাকা একটা ইট-রড-সিমেন্টের ডাস্টবিনে পরিণত হবে??
যে রাজনীতি আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছিল মুক্তির, ৪৭, ৫২, ৭১, ৯০-তে আমাদের যারা পথ দেখিয়েছিল, কে ভেবেছিল আজ তারাই পরিণত হবে সবচেয়ে বড় রাক্ষস দাণবে?
অথচ আমরা ত দেখেছি, যে কান্ডারীরা আমাদের পথ দেখিয়েছেন ,
নওয়াব স্যার সলিমুল্লাহ থেকে শুরু করে নেতাজি সুভাস চন্দ্র, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দি, শেরে বাংলা...
আর আজ, তাদের উত্তরসূরিরা আমাদের নিয়ে গেছেন ধ্বংসের চরম সীমায়...এই কি ছিল আমাদের নিয়তি !
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৩
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: "যে রাজনীতি আমাদের স্বপ্ন দেখিয়েছিল মুক্তির, ৪৭, ৫২, ৭১, ৯০-তে আমাদের যারা পথ দেখিয়েছিল, কে ভেবেছিল আজ তারাই পরিণত হবে সবচেয়ে বড় রাক্ষস দাণবে?"
গন্দম বইটা থেকে একটা ভাবনার উৎপত্তি-- আগে রাজনীতিতে দেশের সাধারণ ছাত্র ছাত্রীরা অধিকার আদায়ের সংগ্রামে নামতো। এখন প্রাইভেট ইউনিগুলো তে তো কোনরকম রাজনীতির বালাই নেই-ই নেই, সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে একটা সুস্থ ছেলেমেয়েও রাজনীতি করে না।
শিশুই... বিকলাঙ্গ শিশু আমাদের দেশ মা।
৫১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ২:৫৪
পান্জেরী বলেছেন: অ্যামাটার, ভাল বলেছেন। ধন্যবাদ।
৫২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:০৭
ওয়ালী বলেছেন: আমরা গনতন্ত্রকে এস্টাবলিসড করতে পারিনি এখনো। স্বাধীনতনা রক্ষা করতে প্রতিনিয়ত ব্যার্থ হচ্ছি। রাষ্ট্র বিজ্ঞানীরা বির্তকে জড়িয়ে আমাদের ১২ বাজাচ্ছে। বিদেশের আধিপত্য রুখতে চরমভাবে আমরা ব্যার্থ হয়েছি।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৬
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এত নেগেটিভ না হলেও চলে।
গণতন্ত্রের নতুন সংজ্ঞা তো বের করেছি। হরতাল, অগ্নিসংযোগ এসবে দেশের ক্ষতি হোক, পেশীওয়ালা মানুষেরা এসব চায় তাই এগুলোই অধিকার আদায়ের আন্দোলন।
৫৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:১৯
ওয়ালী বলেছেন: ঠিক সন্ধাবাতি প্রতিটা মানুষকে একবারের জন্য বিদেশে আশা উচিত।
৫৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:২২
নাজিরুল হক বলেছেন: সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এটা প্রথম পাতায় নেই?
কিছু ব্লগারকে সন্দেহ তালিকায় রেখেছে নতুন আপডেটে।
আমিও টেষ্ট করতেছি, দেখি সন্দেহ তালিকায় আছি কিনা
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৩৬
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: আমি সন্দেহের তালিকা ব্যাপারটাই বুঝি নাই!
৫৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৪৭
ওয়ালী বলেছেন: আইনের শাসন প্রতিষ্ঠিত না হওয়ার কারনে পেশীওয়ালারা দক্ষতার সাথে ঐসকল কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হয়।
৫৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:৫১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: দুর্নীতি নিয়ে কার কি ভাবনা? ছোট থেকেই শুরু করেন। আপনাকে নিজেকে কখনও দুর-নীতি করতে হয়েছে?
দেশের আইন জেনে সর্বশেষ কোন আইন ভেঙেছেন? কেন ভেঙেছেন?
৫৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:০৪
ওয়ালী বলেছেন: লাইসেন্স ছাড়া (বাসাতে লাইসেন্স ভুলে রাইখা) একবার মোটর সাইকেল নিয়া রাস্তাতে বাইর হইছিলাম। ১ লা বৈশাখের দিন ২০০১ এ। পান্থপথে আসার পরে কনস্টেবল সাহেব হুন্ডার পেছনে উইঠা বসলেন বললেন সাইডে চাপান ভাই। চাপাইলাম। অনরেক বুঝাইলাম লাইসেন্সরে নাম্বর পর্যন্ত বললাম উনি নাছর বান্দা ২০ টাকার বিনিময় রেহাই পাইছিলাম।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:১৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ট্রাফিক আইন ভাঙা খুব কমন। ট্রাফিক আইন ভাঙা খুব কমন হয়ে গিয়েছে! আমাদের ভাড়া করা মাইক্রোওয়ালাও ২০ টাকার বিনিময়ে ছাড়া পেয়েছিল ট্রাফিক পুলিশের থেকে। কিছুতেই মানতে পারি নি তখন, আমার ভাইয়া তো রীতিমত বক্তৃতা দেয়া শুরু করসে! তাকে কিছুতেই থামানো যায় না, ওর এক কথা, নিয়ম আমরা ভাঙা বন্ধ না করলে কখনই বন্ধ হবে না। কিন্তু এক সময় ওকে চুপ করতে হইসে! পরে মোস্তফা ফারুকীর 'একটু' নাটকটা দেখার সময় হাসি পাচ্ছিল, এরকম সিচুয়েশনই মানুষকে আস্তে আস্তে বেআইনী কাজ করা শিখায়! প্রথম ছোট্ট নিয়ম ভাঙার সময়, অত বড় কিছু মনে হয় না। কিন্তু ওই ছোটগুলো দিয়েই শুরু।
আরেকটা কমন আইন ভাঙা, যা সবাই কম বেশি করে--পাইরেটেড সিডি কেনা। আমি আসল সিডির কোন দোকানই পেলাম না বসুন্ধরা আর ইস্টার্ন প্লাজায়। ক্রেতা হিসেবে তো আমার ক্ষতি নাই, আমি ৭০ টাকায় সিডি কিনতে পারছি, কিন্তু কি বিচ্ছিরি ব্যাপারে, আইনী কাজ করার উপায়ও নাই!
প্রথম ঘুষ সিচ্যুয়েশনে পরা জিয়ায়। লোকটা প্রথমে বলে ওজন বেশি, নেয়াই যাবে না, ফালায় দিতে হবে। তারপরে একজন পিছনে এসে ফিসফিস করে বলে ৫ হাজার টাকা হলে ব্যবস্থা হবে। বেশির ভাগ সময়ই মানুষ ঝামেলা এড়াতে ঘুষ দিয়ে দেয়, আর না হয় পরিচিত কারো পরিচয়ের দাপট দেখিয়ে ঘুষ ছাড়াতে হয়!
৫৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:০৪
নাজিরুল হক বলেছেন: ৬। “অটো মডারেশন” নামে একটি অপশন এখন থেকে ব্যবহার করা হবে,যা কিনা যখন কোন মডারেটর উপস্থিত থাকবেন না তখন চালু থাকবে ।
এই অটো মডারেশন চলাকালে প্রথম পাতায় কেবল “নিরাপদ তালিকা” ভুক্ত ব্লগারদের লেখা প্রকাশিত হবে এবং অন্য যেই ব্লগাররা “সন্দেহ তালিকায়” থাকবেন তাদের লেখা অপেক্ষায় থাকবে যতক্ষণ না লেখাগুলো মডারেটর দ্বারা পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। পর্যবেক্ষণের পর এই পোষ্ট গুলি প্রথম পাতায় আসবে
এই হিসেবে বললাম।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:১০
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: অটো মডারেশন ব্যাপারটা বুঝি নাই। কিন্তু আমি সংকলিত পাতার অর্থ অন্য বুঝেছিলাম। আমার লেখা প্রথম পাতায় এসেছে, 'ক্রমানুসারে' প্রথম পাতা।
৫৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: সব স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে গেছে! কেউ নাই! আমিও যাই।
৬০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:২৩
ওয়ালী বলেছেন: আওরঙ্গজেব ভাই হায়দার হোসেনের এই গান দেখেন http://www.youtube.com/watch?v=fPk5xr1cTcU
আর সাগর নীল যেটা বলছে সেটা মনে হয় এটা Click This Link
৬১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:৪০
ওয়ালী বলেছেন: এইখানে বাংলাদেশীদের একটা ব্যাপার আমি লক্ষ্য করি। ন্যাশানালিটি এপ্লাইয়ের ফরম যখন আনে তখন থেকে নিয়ম কানুন মানা শুরু করে। একবারের কথা বলি আমি রাস্তা পার হচ্ছিলাম আমার হাত টাইনা ধইরা বললো সিগন্যাল পরে নাই তুমি রাস্তা পার হইতাছো? আমি একটু অবাক হয়ে জিজ্ঞাসা করি ইহার হেতু কি? বলে আইন অমান্য করলে ন্যাশনালিটি দিবেনা। মনে মনে বললাম আহারে দেশে থাকতে যদি তুমি এমন হইতা বাংলাদেশটার কি উন্নতি হইতো এইটা যদি একবার চিন্তা করতা।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:০৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: গণতন্ত্র গানটা আগে শুনি নাই। বেশ দারুণ তো। হায়দার হোসেনের ফাইসা গেছি শুনেই আমি পাংখা, বাসার সবাইকে বসায় শুনিয়েছি। তিরিশ বছর ধরে পরেও আমি স্বাধীনতাকে খুজছি গানটা আগেও শুনেছি... কিছুদিন পরে শুধু তিরিশ শব্দটা পাল্টে চল্লিশ করে ফেলতে হবে। গানের কথা একটুও বদলানোর প্রয়োজন হবে না।
ঘটনা শুনে ব্যাপক মজা পাইলাম
কিন্তু এই উপলব্ধিও তো নিজ স্বার্থ বর্জিত না!
৬২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১১:২০
ইকরু বলেছেন: আমি ব্লগে নতুন । আপনার লেখা খুব ভাল লাগল । বিেদশে গেলেই দেশের প্রতি কি দরদ মনে হয় েবাঝা যায় ধন্যবাদ
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৪১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ধন্যবাদ, ঠিক তাই!
৬৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৫:১৪
ওয়ালী বলেছেন: কয়েকটা জিনিস খুব কষ্ট দেয় আমাকে এইখানে।
১। পাকিস্তানী আর ইন্ডিয়ানরা এসে উর্দু কিংবা হিন্দিতে কথা বলতে শুরু করে আমি ফ্রেঞ্চে জবাব দিলে তারা বলে বসে তুমি ইন্ডিয়ান না বা পাকিস্তানি না। আমি আবার ফ্রেঞ্চে জবাব দেই না বাংলাদেশী। তখন বলে তুম উর্দু নেহি জানতা হিন্দি নেহি জানতা?
২। বেশির ভাগ বিদেশীরা বাংলাদেশেকে ভারতের একাংশ মনে করে এইখানে। এ্যমবাসির ঝিমায়া পরা নীতি এর জন্য দায়ী।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ১. এই সমস্যাটা আমার হয় বয়স্কদের নিয়ে, কারন আমার বয়সীরা না পারতে স্বদেশী ভাষায় কথা বলে না। রাস্তা ঘাটে বয়স্ক বুড়া বুড়ি কাছে এসে খুব আন্তরিক ভঙ্গিতে হিন্দী/উর্দুতে কথা শুরু করে দেয়! বয়স্ক বলে আর জেদটা থাকে না, একটু বিব্রতই লাগে ভুল ভাঙাতে। আমি সত্যিই হিন্দী/উর্দু বুঝি না, একেকবার মহা বিপদ থেকেও রক্ষা করতে পারি না তাই!
২. আপনাদের ফ্রেঞ্চ এক ভদ্রলোক সেদিন এক কান্ড করেছে। আমার নিউরোএনাটমি টিউটর। আমাকে প্রথম দিন জিজ্ঞাসা করে কোন দেশ থেকে। আমি বললাম, তুমি গেস করো। সে প্রথমে বলে মিডল ইস্ট, তারপরে বলে ইন্দোনেশিয়া, তারপরে হাল ছেড়ে দিয়েছে! আমি কিছুতেই ওই দুইটা দেশের কারো মত না দেখতে... বললাম, আমি বাংলাদেশ থেকে। লোকটা বলে, 'ওহ, আই থট আই নিউ দ্যা ওয়ার্ল্ড'!
আমার এত্ত টিপিক্যাল বাঙালী চেহারা দেখেও নিদেনপক্ষে ভারতও ভাবতে পারলো না! এম্নি টিউটরটা পৃথিবীর নানা বিষয়ে অনেক জানে, আমার খুবই ভালো লাগে, কিন্তু ওই ঘটনার পরে মনে হলো ইস্টার্ন দেশগুলো সম্পর্কে ভীষণ ভাষা ভাষা ধারণা আর অনীহা থেকেই এই অজ্ঞতা। ওরা বাংলাদেশকে ভারতের অংশ মনে করবে না তো কে করবে!
৬৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৫
ওয়ালী বলেছেন:
৬৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:১২
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: অষ্ট্রেলিয়ায় প্রতিটি মা ৩ হাজার ডলার করে পায় আর আমাদের মায়েদের কি দুর্দশা। নিরাপদ মাতৃত্ব চাই। স্বাধীনতা দিবসকে অর্থবহ দেখতে চাই।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: জনসংখ্যা এখানে সম্পদ, যেই সম্পদ এদেশে নেই। বাংলাদেশে আছে। সেই সম্পদকেই উৎকট ঝামেলা মনে হচ্ছে... মানুষগুলোকে কাজে লাগনো যেত না?
স্বাধীনতা দিবসকে এক ভাবে অর্থবহ করে তোলা যায়। আমরা প্রত্যেকে ছোট্ট একটা প্রতিজ্ঞা করতে পারি। সেটা খুব সাধারন কিছু হতে পারে, যেমন কখনও যেখানে সেখানে ময়লা না ফেলার প্রতিজ্ঞা, কিংবা আরও বড় কিছু হতে পারে... রাহেলার মত অন্যায়গুলো যখন হতে থাকে, তখন মুখ ফুটে কথা বলা। আমরা এক বারে আকাশ ধরতে পারব না, কিন্তু ছোট ছোট লাফ তো দিতেই পারি। এই স্বাধীনতা দিবস একটা ছোট লাফের উপলক্ষ হয়ে যাক!
৬৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২১
ওয়ালী বলেছেন: এইখানে ৩১০ ইউরো। বাচ্চা যখন গর্ভে থাকে ৭ মাস বয়স থেকে চালু হয়। @ উম্ম আবদুল্লাহ।
৬৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
ওয়ালী বলেছেন: প্রতি মাসে ৩১০ ইউরো, ৩১০ ইনটু ১১ = ৩৪১০+ ৩৫০(ক্রিসমাস উপলক্ষ্যে)= ৩৭৬০ ইউরো বছরে।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এই সিস্টেমে একটা ফানি সমস্যা আছে। সরকার চায় মানুষ বাড়ুক। কিন্তু অজি যেই মাগুলো এই সিস্টেমের ফলে সন্তান নেয়ার প্রবনতা বেড়েছে, তারা হয় সিঙ্গেল মাদার, না হয় খুব অশিক্ষিত, না হয় এখনো স্কুল পড়ুয়া, হুট করে পেটে সন্তান বাগিয়ে বসেছে, না হয় ড্রাগ এডিক্ট, ৩ হাজারে খুব সুবিধা হয়! সরকার চায় মানুষ বাড়ুক, কিন্তু এই মানুষগুলো বাড়ুক সেটা তো চায় না! অথচ শিক্ষিত, সচেতনদের সন্তান সেই ১/২ এ থেমে আছে
বাংলাদেশ এই দিক দিয়ে ভাগ্যবতী, প্রচুর শিক্ষিত মানুষের সন্তান আছে। বড় পরিবারগুলোর মধ্যে ভালোবাসা আর ঘনিষ্ঠতা আছে। বড় পরিবার থেকে আসা মানুষগুলোর পাবলিক রিলেশনস চমৎকার হয়!
৬৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৭
শাব্বির আহমদ বলেছেন: আমি ডাল পুরী আর রিকসা খুব মিস করি। স্বাধিনতা দিবসে কামনা হল " ঐক্য চাই নির্বিশেষে"।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩২
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: মনে করিয়ে দিলেন... ডালপুরী... এখানে পটেটো স্ক্যালপ একটা বস্তু আছে, যেটা শুধু আকারে আর রঙেই ডালপুরীর মত, আর কিচ্ছুতে না। ওটা ৯০ পয়সা দিয়ে আমি কপ কপ করে খাই। দেশে ২ টাকার ডালপুরী খাওয়ার পুরানো তৃপ্তির খোঁজে! গত বার নানুবাড়ি গিয়ে আমি ৪০ টা ডালপুরী আনিয়েছিলাম বাজার থেকে। সেই খেয়ে বাসা ভর্তি সবার পেট খারাপ। আমি বাদে। ডালপুরী পেয়ে আমার পাকস্থলী এত খুশি হয়েছে যে জীবাণুদের সাথেও দোস্তী করে ফেলেছে।
আর রিকশা? উফ, আমাদের দেশী পঙ্খীরাজ!
৬৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৯
ওয়ালী বলেছেন: ঐক্য চাই নির্বিশেষে। কারন বাঙালী জাতি হিসেবেও ঐক্য ছাড়া গতি নাই।
৭০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩০
ওয়ালী বলেছেন: এইখানে রিকশা আছে কিছু কিন্তু উঠতে খুব লজ্জা লাগে। সবাই তাকায়া থাকে।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: রিকশা? তাই???! ওই রিকশায় চললে তো হুড খোলা গাড়িতে চলার ফিলিংস হওয়ার কথা। লজ্জা লাগবে কেন?!!
৭১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: ওয়ালী বলেছেন: এইখানে ৩১০ ইউরো। বাচ্চা যখন গর্ভে থাকে ৭ মাস বয়স থেকে চালু হয়। @ উম্ম আবদুল্লাহ।
কোন দেশ? বৃটেন?
৭২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪২
ওয়ালী বলেছেন: টাকা মনে হয় বেশী হইছে তাইলে তাদের! কিন্তু আফ্রিকাতে দূর্ভিক্কে মানুষ এখনো মরে। বাচ্চাদের কে এডাপটেশনে নিচ্ছে কিন্তু এইটা তো কোন ফলপ্রুস সিদ্ধান্তও না।
তবে আমি শুনছিলাম বাংলাদেশে নাকি গর্ভবতী মায়ের জন্য এধরনের আর্থিক কর্মসূচী ছিলো।
৭৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শাব্বির আহমদ বলেছেন: ওয়ালী, ঐক্যের নমুনা তুমি খুব ভালো করে দেখছ।তোমার কি মনে হয় ঐক্য হবে? আমার কোন আশা জাগে না। আশাহত জীবন নিয়ে মরতে হবে।
৭৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৫
বিবর্তনবাদী বলেছেন: @ সন্ধ্যাবাতি- স্বাধীনতা দিবসের শুভেচ্ছা রইল। ভাল থাকবেন।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৬
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ধন্যবাদ বিবর্তনবাদী। আড্ডায় নিমন্ত্রন। দেশে না বিদেশে?
৭৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: "দেশে ২ টাকার ডালপুরী খাওয়ার পুরানো তৃপ্তির খোঁজে! গত বার নানুবাড়ি গিয়ে আমি ৪০ টা ডালপুরী আনিয়েছিলাম বাজার থেকে। সেই খেয়ে বাসা ভর্তি সবার পেট খারাপ। আমি বাদে। ডালপুরী পেয়ে আমার পাকস্থলী এত খুশি হয়েছে যে জীবাণুদের সাথেও দোস্তী করে ফেলেছে।"
ডালপুরীকে ভোলা যায় না। আমার বাচ্চারাও দেশে গিয়ে পুরীর ভক্ত হয়েছে।
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: পেট ঠিক ছিলো তো!
৭৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪০
শাব্বির আহমদ বলেছেন: এখানে ডালপুরী পাওয়া যায়। কিন্তু দেশে মত স্বাদ , জীবনেও না। মনে হয় আটার দলা।
৭৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪১
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এবার আমার যেতে হয়! রাত বারোটা বাজে প্রায়। সবাইকে আবারও শুভেচ্ছা। দেশের জন্য খুব ছোট্ট কিছু হলেও করার প্রতিজ্ঞা নিয়ে নিন আজকেই... স্বাধীনতা শুধু পেলে হয় না,একে ধরে রাখতে হয়। কাজটা করতে হবে আপনাকে আমাকে সবাইকে মিলে!
৭৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ওয়ালী বলেছেন: ফ্রান্সে @উম্মু আবদুল্রাহ
৭৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৬
ওয়ালী বলেছেন: আমীন @ সন্ধ্যাবাতি
৮০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ইয়র্কার বলেছেন: ধুর, আমারে রাইখা এরা স্বাধীনতা দিবসের আড্ডা শেষ কইরা দিলো। খেলুম না।
এইসব দিনগুলোতে রাজাকারদের অনুভূতি কেমন হয় খুব জানতে ইচ্ছে করে। যেমন ধরেন, তারা কি এখন বাংলাদেশকে মনেপ্রাণে মেনে নিয়ে দেশের উন্নতির জন্য কাজ করে, না এখনও বুকের মধ্যে চিন চিনে ব্যথা অনুভব করে, নাকি সেই ব্যথা নিয়েও নতুন করে ধান্দা করে যায় কিভাবে স্বাধীন বাংলাদেশকে বাঁশ দেয়া যায়?
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৩
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: সেটা কিভাবে জানা যায় বলেন তো? একটা লাই ডিটেক্টর জোগার করে ফেলুন। সেটায় সবার আগে নিজেকে বসান। রেজাল্ট পজেটিভ পান না নেগেটিভ পান দেখিতে হইবে!
৮১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৯
ওয়ালী বলেছেন: ঐক্য হবেনা কেন? মুক্তিযোদ্ধা আর রাজাকার নিয়া যদি আওয়ামী লীগ, বি এন পি বা জামায়াতে ইসলামী গঠণ হইতে পারে তবে ঐক্য হবেনা কেন? রাজনৈতিক প্রতিহিংসা বন্ধ করা দরকার! @ শাব্বির
৮২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
ইয়র্কার বলেছেন: ওয়ালী ঠিক বলেছেন। মুক্তিযোদ্ধা ও রাজাকারে ঐক্যই হোক স্বাধীনটা দিবসের শ্লোগান।
৮৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৭
পুতুল বলেছেন: ইয়র্কার, স্বাধীনতা বিরোধী বইল্যা তোমার ব্যান দাবী করা হল। কারণ; এটা স্বাধীনতা মুক্তি যুদ্ধের পক্ষের ব্লগ। তুমি এখানে কী করছ! তুমি মুড়ি খাও গিয়া!
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৪
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: ফ্রি মুড়ি সাপ্লাই চলে কোথাও?
৮৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৪
মুনিয়া বলেছেন:
ভাল প্রতিজ্ঞা। ধরে রাখার চেষ্টা করো।
৮৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ওয়ালী বলেছেন: ইয়ার্কার ঐটা উদাহরনের একটা লাজ ইস্টেজ মূলত। ঐক্যের ব্যাপারে যেমন রাজকার বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দুটার কোনটাই বড় ভূমিকা রাখে না।
৮৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ওয়ালী বলেছেন: লাজ= লাস্ট
৮৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৫৮
ইয়র্কার বলেছেন: ওয়ালী, হতে পারে। তাইলে ঐক্যের জন্য বড় ভূমিকা রাখে কিসে?
পুতুল ভাই, মুড়ির লগে কি ঝাল চানাচুর পামু?
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৪
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: পুতুল ভাবি দিতে পারে, ভাই না দিলেও।
৮৮| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০১
ওয়ালী বলেছেন: আপনার কি মনে হয় বইলা জান এইখানে!
৮৯| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৮
ইয়র্কার বলেছেন: আপনি বলেছেন, "ঐক্যের ব্যাপারে যেমন রাজকার বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দুটার কোনটাই বড় ভূমিকা রাখে না।"
এজন্যই জিগাইলাম। গবেষনাটা আপনার, তাই আপনার কাছ থেকেই জানতে চাই। ঐক্যের ব্যাপারে রাজাকার বা মুক্তিযুদ্ধের চেতনার বড় ভূমিকা না থাকলে ভূমিকা আসলে কিসের থাকে?
৯০| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১৮
ওয়ালী বলেছেন: ধার্মিক এবং নৈতিক শিক্ষা ঐক্যের ব্যাপারে সবচেয়ে ভাল ভূমিকা রাখে।
৯১| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:২৫
ইয়র্কার বলেছেন: আপনার বক্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। অবশ্য ধর্মীয় ঐক্যের ব্যাপারটা যে ভুল ছিলো, তা ৩০ লাখ মানুষ প্লাস আরো কয়েক লাখ পাকিস্তানি আর রাজাকারের প্রাণের মূল্যে আমাদেরকে শিখতে হয়েছিলো।
আচ্ছা, স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবসে আপনাদের অনুভূতি কেমন হয়?
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৬
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এইটা স্বাধীনতা দিবসের অনুভূতির আড্ডাই ছিল। নতুন করে অনুভূতি জিজ্ঞাসা করলেন যে। একটু স্লো আছেন দাদা?
৯২| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫২
নাবিক বলেছেন: আড্ডা কি শেষ হইয়া গেল নাকি?
৯৩| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৪
ইয়র্কার বলেছেন: না শেষ হয় নাই।
আচ্ছা নাবিক বলেন, স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দিবসে আপনাদের অনুভূতি কেমন হয়?
৯৪| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ৯:৪১
ইরাবতী বলেছেন: আরে বাহ। দারুন একটা পোস্ট। আমি শুধু এতক্ষন মুগ্ধ হয়ে পড়ছিলাম, হঠাৎ দেখি আমার জন্য মন্তব্যের ঘরটা এসে বসে আছে।
দেশকে নিয়ে অনেক কিছুই জানা হল। তবে স্বাধীনতা ধরে রাখতে হবে, এইটাই কথা। খুব চমৎকার একটা প্রমিজ করেছো সন্ধ্যা। চিয়ারস।
সন্ধ্যা, প্রলয়ের কাছ থেকে কি তোমার ইমেইল আইডি নিবো? ওর কাছে চেয়েছিলাম, তোমাকে জানাতে বলেছে।
বৃটেনের অফিসিয়াল কারেন্সি বুঝি ইউরো? হা হা। @উম্মু আবদুল্লাহ ।
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৭
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: অবশ্যই নিবেন! আপনার সাথে কথা বলতে পারলে ভালো লাগতো। কেমন আছেন? বাংলাদেশ নিয়ে আপনার ভাবনাগুলো পেলাম না!
৯৫| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১৩
মৈথুনানন্দ বলেছেন: @ সামী
এটা ইংরিজি-বাংলা ইস্যু না রে পাগ্লা! দ্যাখ, আমাদের দুজনকার দেশের বোর্ডেই rote-learnin' হয় খালি। এইবার, যদি নিজের ছেলেপুলেদের holistic learnin' দিতে চাস, কূপমন্ডুক না করতে চাস, ideal cognitive development environment provide করতে চাস যে টা ওদের মোলিক চিন্তাধারায় ভাবতে শেখাবে and will churn out future leaders, scientists, economists...blah blah blah - তা'লে তোকে international baccalaureate educational path choose করতে হবে for your kids. but সে টা তো বাংলায় available নয় - so ব্যাপারটা বুঝেছিস?
২৭ শে মার্চ, ২০০৮ ভোর ৬:৩৯
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: দাদা, আমার সেরকমই মনে হয়। কিন্তু ওই পথ বেছে নিয়ে খুব কমই ফিরে, দেশের জন্য ভালোবাসা পাওয়া যায় না খুঁজে। পশ্চিমা সংস্কৃতির একটা কদর্য, মিউটিলেইটেড ভার্সন চলে আসছে ওদের মাধ্যমে, যেখানে পশ্চিমা সংস্কৃতির বাইরের খোলসটার একটা পুওর কপি হয়, অন্ত:সারশূ্ন্য কপি।
৯৬| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:১৯
ওবায়েদ বলেছেন: ইয়র্কার , স্বাধীনতা দিবস বা বিজয় দবসে আপনার অনুভূতি কেমন হয়?
৯৭| ২৬ শে মার্চ, ২০০৮ রাত ১০:৩০
ওবায়েদ বলেছেন: চার দলিয় জোট সরকারের শেষ বছর পত্রিকা বা টিভিতে খবর দেখলে মনেহতো , বাংলাদেশ আর কিছুদিনের মধ্যে ধনী দেশে পরিনত হবে। গার্মেটস, রেমিটেক্স, ঢাকার পরিবেশের পরিবর্তন চোখে পড়ার মতো। আর এখন শুধুই হতাশা !!! যখন দুর্নীতিতে চাম্পিয়ন হলেও এখনের চাইতে তখনই দেশটা খুব ভালো ছিলো। বাংলাদেশের মিডিয়া এবং বুদ্ধীজিবিদের বিশ্বাস করা খুবই কঠিন। এখন মনেহয় দুর্নীতির খবরটা হয়তো মিডিয়ার, সঠিক খবর ছিলো না !
৯৮| ২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:১৫
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বৃটেনের অফিসিয়াল কারেন্সি বুঝি ইউরো? হা হা। @উম্মু আবদুল্লা
স্যরি। ভুল হয়েছে।
৯৯| ২৭ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ৭:১৫
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: পোস্ট খুব ভাল লাগল। সবার মতামত জানলাম।
১০০| ২৭ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৩:২৪
মাহমুদ রহমান বলেছেন: বাহ আড্ডা তো বেশ জমেছিল......... থাকতে পারি নাই।।
গান গাইতে গাইতে চলে যাই....
যে মাটির বুকে ঘুমিয়ে আছে লক্ষ মুক্তি সেনা...
তোরা দেনা, সে মাটি আমার অঙ্গে মাখিয়ে দে না।
১০১| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ দুপুর ১:১৪
মুনিয়া বলেছেন: নতুন লেখা দাও।
১০২| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ বিকাল ৪:০০
জাহান৮২ বলেছেন: বাংলাদেশে তরুন প্রজন্মের শিক্ষিত নারী সমাজের বড় একটা অংশ নিজের শিক্ষা এবং ইসলাম প্রদত্ত অধিকার গুলো সম্পর্কে জেনে খুবই ভাল পজিটিভ মনোভাব আর আত্মবিশ্বাস নিয়ে বেড়ে উঠছে। কিন্ত দু:খজনক ভাবে বাস্তব জীবনে অনেকটাই ভিন্নধর্মী বাস্তবতার স্বীকার হচ্ছে।কেন জানিনা যারা ইসলাম কে আদর্শ হিসেবে পছন্দ করি,নারীর অধিকারের বাস্তব প্রয়োগে নিজের ক্ষেত্রে নিরব ভুমিকা পালন করি।কবে সেই দিন আসবে,শিক্ষিত নারী তার সম্মান পাবে,ইসলামের অধিকারের আলোয় প্রসারিত অন্তর নিয়ে বাচতে পারবে।কর্তব্য পালন করবে সন্তুষ্ট মনে।
১০৩| ২৮ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
উম্মু আবদুল্লাহ বলেছেন: বাহ আড্ডা তো বেশ জমেছিল......... থাকতে পারি নাই।।
আমিও আড্ডা পুরোটা পাইনি। তবে ভাল লেগেছে খুব।
১০৪| ২৯ শে মার্চ, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ফারজানা মাহবুবা বলেছেন:
আমি সবসময় আড্ডা মিসিং’র দলে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০০৮ সকাল ১০:২৮
সন্ধ্যাবাতি বলেছেন: এটা প্রথম পাতায় নেই?