নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাংলাদেশী

shshahin

আমি অল্পতে সন্তুষ্ট।

shshahin › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার খুব জানার ছিল সংহতি প্রকাশ করার জন্য????

১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮

আজকের এই শাহবাগ আন্দোলনের সাথে আমার সংহতি প্রকাশ করা হয়নি একটা বিশেষ কারনে যে আপনারা পূর্ববর্তী ব্লগে জেনেছেন। আবারও বলছি যদি এ আন্দোলনে দেশের গুরুত্বপূর্ন দাবী ( সাগর রুনি হত্যাকান্ড, শেয়ার কেলেঙ্কারি) সহ অন্য দাবি গুলো আসেনি। যে কথা আমি সহ অন্যরা ও বলছে যে কারণে টিভি তে বলতে শুনেছি এটা শুধু ৭১ এর জন্য অন্য কোন আন্দোলনের জন্য নয়। আমি বলব ৭১ যুদ্ধ হয়ে স্বাধীন হওয়ার জন্য সমঅধিকার পাওয়ার জন্য যেটা তো পাইনি। বরং পেয়েছি একটি বিশেষ এলাকার লোক বেশি সুবিধা পাচ্ছে।



যাক সে কথা তারপরও যদি সকল যুদ্ধঅপরাধী যেমনটি বলেছেন কাদের সিদ্দিকি -- সে অনুযায়ী যদি আজ মহা সমাবেশে মখা আলমগীর, সাজেদা চৌধুরী, খ. মোশাররফ, কামরুল সহ সকল যুদ্ধাপরাধীদের ফাসি দাবী করা হয়। তবেই এই মহা সমাবেশ রাজনৈতিক পক্ষপাত দুষ্ট হবেনা। আন্দোলনে পাবে আরো ৪০% (বিএনপির) সমর্থন।

তবেই আমার মত অনেক যুবক এ আ্ন্দালনে সংহতি প্রকাশ করতে পারবে আর যদি তা না হয় তবে বুঝতে হবে যে এটাচলছে ভোটের রাজনীতি........????????

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫৯

ধৈঞ্চা বলেছেন: গতকাল আমি প্রক্তান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী নাসিমের বক্তিতার একটা অংশ টিভিতে দেখছিলাম। কথাগুলো ছিল এরকম:
আজকে যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সাথে সাথে সাগর-রুনি হত্যার বিচার চাইছে তারা প্রকৃত পক্ষে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় না।
আজকে যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের সাথে সাথে হলমার্ক, পদ্মাসেতুর প্রসঙ্গ নিয়ে আসছে তারাও প্রকৃত পক্ষে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চায় না।
বর্তমানে শাহবাগের বিক্ষোভ যাদের কন্ট্রোলে তারাও হুবহু একই কথা বলছে। তাহলে আমরা কি ছাগলের ৩নং বাচ্চা হয়েই এই জমায়েতের সমর্থণ দিয়ে যাব?

২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০২

বাউল! বলেছেন: হে হে হে! আপনের সমর্থনের অভাবে আন্দোলনের াল ফেলানি গেছে, জামাত-শিবিরের লক্ষ লক্ষ সমর্থক এই আন্দোলন সমর্থন করেনা, তাতে কি াল হইছে? :-P

৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১০

যোগী বলেছেন: আমার কথা মনদিয়ে শুন। নিঃশ্চয় তুই সকল রাজাকারের বিচার চাস?

রাজাকারদের বিচার শুরু হইছে আজ ৪২ বছর পর। কোন দল এই রাজাকারের বিচার করতে চায়নি। একমাত্র আওমিলীগই ভোট পাওয়ার আশায় শেষ পর্যন্ত এই বিচার করতে রাজি হয়েছে। কিন্তু আমরা জানি আওয়ামিলীগের মধ্যেও রাজাকার ঘাপটি মেরে আছে। আর জানিশইতো যে আওয়ামিলীগ একটা নাম্বার ওয়ান ঘওড়া দল। এখন যদি আমরা জামাতের সাথে সাথে আওয়ামিলীগের রাজাকারদেরও বিচার চাই, তাহলে দেখা যাবে আওয়ামিলীগ এই বিচার থেকেই সরে আসবে। কারন তারাই এখন ক্ষমতায় আছে। তাতে কি আমাদের কোন লাভ হবে??
তাই বলি এখন আপাতোত আওয়ামিলীগ জামাত-বিএনপির রাজাকারদের বিচার করছে করুক।

আর সামনেতো জোট সরকার পাওয়ারে আসতেইছে তখন সেই সরকার প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য হলেও এমনিতেই আওয়ামী রাজাকারদের বিচার করবে। তাতে জনগনের দুই দিকেই লাভ হবে।

আর একমাত্র এই প্রকৃয়ার মাধ্যমেই বাংলাদেশ রাজাকার মুক্ত হবে।

আর এখনই সব রাজাকারের বিচার চাইলে কারও বিচারই হবে না।


কি বুঝলি?


আমার কথা যদি ঠিক মত বুঝে থাকিস তাইলে পোষ্টটা মুছ।

তা নাহলে বুঝবো তুমি তুমার আব্বাদের বাঁচানোর জন্য আওয়ামিলীগের রাজাকারদেও বিচার চাচ্ছো, যাতে আওয়ামিলীগ কোন রাজাকারেরই বিচার না করে।

৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১২

আমার জন্য লেখা বলেছেন: লেন্জা ইজ ভেরী ডিফিকাল্ট থিংস টু হাইড

৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৪

এক্সপেরিয়া বলেছেন: তোর সমর্থনের দরকার নাই । লাথি দিয়া পাকিস্তান পাঠায়া দিমু । চিন্তা করিস না ।

৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

অয়োময় বলেছেন: আপনার কথামত যে ৬০% এই আন্দোলনে আছে এরা কি সব আবাল?নাকি আপনারা ৪০% আবাল ?ভেবে দেখেন

৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫১

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: লেঞ্জা ইজ ডিফিকাল্ট টু হাইড!

৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪

shshahin বলেছেন: যোগী কে বলছি----- প্রথমত ধন্যবাদ রাজাকার মুক্ত করার প্রক্রিয়াটা জেনে তবে--- আতাত করে আন্দোলন হয় না---
বিশ্বে কোথও কি সরকারি সহযোগিতায় সরকার বিরোধী বা সরকারি প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে আন্দোলন হয়?????

আর যা হয় তা হয় একাত্তরে যা করেছিল রাজাকার রা পাকিস্তান পুলিশের সহযোগিতা নিয়া--- তবে কি সে ধরনের আন্দোলন হচ্ছে (বাংলাদেশের বিচার কে প্রশ্নবিদ্ধ করছে বাংলাদেশের পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে) -----

নাকি বাংলাদেশের বিচারকদের প্রশ্নবোধক করে--- আরো একটি প্রতিষ্ঠান ধ্বংস করা।


আর অয়োময় কে বলছি---- ৪০% বিএনপি বাকী সব আওয়ামীলীগ তা বলিনি আমি তো ভাই আওয়ামীলীগ ও নয় আবার বিএনপি ও নয়। তবে আমি কোন %% এ...

৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:১৮

খুব সাধারন একজন বলেছেন: সময় যত গড়ায় প্রোপাগান্ডা ততই সূক্ষ্ণ হয়।

পোস্টদাতার উদ্দেশে বলছি না, সার্বজনীন কথা,

*যারা প্রথমদিন লিখেছিল রাজাকারের মুক্তি চাই/জয় রাজাকার/আমি রাজাকার/জামাত জিন্দাবাদ/কাদের মোল্লার জয় ইত্যাদি,
*তারাই দ্বিতীয়দিন লিখেছিল আমরা বাংলাদেশের স্বাধীনতা রক্ষার আন্দোলনে নামা বাংলাদেশের সব স্তরের মানুষেরা বেশ্যা, আমরা গাঞ্জুট্টি, নাস্তিক, রেপিস্ট, ভাড়াটে, জুসের বোতল লোভী,
*তৃতীয় দিন লিখেছিল, তারাও বিচার চায়, কিন্তু...
*তারাই চর্তুথ দিন লিখেছিল আমরা ফ্যাসিস্ট,
*পঞ্চমদিন লিখেছিল আমরা আর কয়দিন থাকব- একদিন রাজপথ ছেড়ে দিতে হবে,
*এরপর লিখেছিল আমরা কোটাবাজ (মুক্তিযুদ্ধার সন্তানের কোটা!), সাগর রুনী হত্যা, পদ্মা সেতু, কুইক রেন্টাল,
*সপ্তম দিন আর আমাদের বিরুদ্ধে কিছু বলে না, আওমী দলে থাকা রাজাকার ও ছাত্রলীগের বদনাম,
*এরপর দাড়ি টুপি ও মসজিদের অপমান ও আলেম সমাজ (আসলে শিবির)এর মিছিলে হামলা, সেন্টিমেন্ট নিয়ে টানাটানি, অথচ লক্ষ লক্ষ প্র্যাকটিসিং মুসলিম এই বাংলাদেশের আন্দোলনে জড়িত।
*নবম দিনে বলে, এই আন্দোলন ব্যর্থ হয়ে যাবে, লীগও এই আন্দোলন চায় না, আওয়ামীলীগ করলেই কি যুদ্ধাপরাধ থেকে মুক্তি?
*দশম দিনে হুমকি দেয়, শাহবাগ আন্দোলন সফল তো হবেই না, বরং প্রশাসন ও অন্যান্য জায়গায় এটা হবে, সেটা হবে, শিবির সব মেরে ফেলবে (আন্দোলন শুরুর আগেরদিন যা বলেছিল, সে কথাতে ফিরে গেছে, 'গৃহযুদ্ধ' হুমকি দিলে ফ্যাসিস্ট হয় না, যারা গৃহযুদ্ধ রুখতে চায় তারা ফ্যাসিস্ট!)

আর আজকে একাদশ দিনে তারাই বলছে,

আর শাহবাগ যামু না। শাহবাগ বদলায়া গেছে।

আর তখন মধ্যম মানের শিল্পকর্ম ১০/২০/৩০ খান ফেববু শেয়ার পায়। অথচ বাংলাদেশের অস্তিত্ব রক্ষার বিপ্লব এ অংশ নেয়া সব স্তরের বাংলাদেশের নাগরিকের প্রতিনিধিত্ব করা চমৎকার পোস্টগুলো একটাও প্লাস পায় না, একটাও প্রিয়তে পায় না, একটাও ফেসবুক শেয়ার বা মন্তব্য পায় না।


আর দলে দলে সেখানে সমর্থন জানিয়ে যাচ্ছে 'বাংলার' 'সাধারণ' জনতা যারা শাবাগ যেতে যেতে ক্লান্ত। ভোটের বন্যা বয়ে যাচ্ছে।

বাহ,
আমরা আমাদের র্ধৈয্য দেখে অবাক হচ্ছি।
আমরা এতই বদলে গেছি যে ফুল দিয়ে যুদ্ধ করতে চাই, ফুল বাঁচাতে নয়।

----------------------------
হায়রে, পরিস্থিতি ও প্রচারণা দেখে মনে হয় জামাত শিবিরও কি এইরকম মনে করে?

* ইয়াহিয়া খান- তিরিশ লাখ মারব, বাকিরা আমাদের হাতেই খাবে।
*নিয়াজী- নিচু দেশের নিচু মানুষ। এগুলো মানুষ না,বানর আর মুরগি।
*পাক আর্মির ক্যাপ্টেন- আমরা যাকে খুশি যে কোন কারণে মারতে পারি। এজন্য কাউকে গোণায় ধরি না।
*ভুট্টো, ১৯৭২- আমার সোনার বাংলা আবার আমার হবে।

-------------------------------
কারণ বাংলাদেশের জন্ম যারা চায়নি এবং সেইসব অপরাধীকে যারা টিকাতে চায় তারা একই কথা বলে-

১৯৭১ সালে জামাত ছিল না। গঠন হইসে আশি সালের পর।
২. শিবির বা কোন ছাত্র সঙ্গঠন একাত্তর সালে ছিল না।
৩. একাত্তরে মুক্তিযোদ্ধা নামে বহুত ডাকাত আর রেপিস্ট ছিল। তারা অস্ত্র নিয়ে ঘুরে বেড়াত। লুট করত আর ক্যাম্প করে মেয়ে মানুষ নাচাত।
৪. শিবির জামাতের পক্ষের সঙ্গঠন নয়।
৫. ছাত্রীসংস্থার সাথে জামাতের কোন সম্পর্ক নেই-
৬. এজিদ একজন ন্যায়বিচারক শাসক। তিনি এই দেশে আসলে আমরা সবাই তার হাতে বায়াত হয়ে রাষ্ট্রক্ষমতা তুলে দিতাম।
৭. শহীদ বুদ্ধিজীবীর যে ছবি দেয়া হয়। চোখ বাধা ইটপাটকেলের ভিতর পড়ে থাকা অর্ধনগ্ন লাশ, সেগুলো আসলে একাত্তর সালে গণহত্যার শিকার জামাতে ইসলামীর সদস্য।
৮. শিবির, 'একাত্তরের হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার'
৯. স্বাধীনতা এনেছি, স্বাধীনতা রক্ষা করব। -মুজাহিদ।
১০. মুজিব ক্ষমা করেছেন। সবাইকে সাধারণ ক্ষমা করেছে। (মিথ্যা কথা এটাও)
১১. বাংলাদেশে কোন যুদ্ধাপরাধী নাই।
১২. আমি ক্ষমতায় আসলে কুরআনের আইনে তাদের শাসন করব। তাদের হাত সাক্ষ্য দিবে। পা সাক্ষ্য দিবে। -কা. মো.
১৩. বাঙালি বলতে কোন জাতি নেই।-গোলাম আজম।
১৪. এই যুদ্ধে পরাজয় হলে পূর্ব পাকিস্তানের একজন জামায়াত সমর্থকেরও আত্মহত্যা করা ছাড়া আর কোন উপায় থাকবে না।- গোলাম আজম।

----------------

একাত্তরে কোন ব্যক্তি রাজাকারি করুক আর না করুক, জামাতি সঙ্গঠন সাঙ্গঠনিকভাবেই রাজাকারি করেছে।
এটা ছিল তাদের প্রতিষ্ঠাতা আবুল মিয়ার নির্দেশ। আবুল জামাতি (জামাতিদের পিতা) একাত্তরেও মিডিয়াতে রাজাকারির নির্দেশ দিয়েছে পাকিস্তান থেকে-

*সেই নির্দেশ গোআ, ম.র.নিজামী, আআ মুজাহিদ, ওরা পালন করেছে মাত্র।
*সেই নির্দেশ সারা বাংলার রেজাকার, আল বদর, আল শামস, শান্তি কমিটি পালন করেছে মাত্র।
*সেই নির্দেশ বর্তমান জামাত পালন করছে মাত্র।
*সেই নির্দেশ পালনের জন্যই আজো শিবির বলে, 'একাত্তরের হাতিয়ার, গর্জে উঠুক আরেক বার।'
*সেই নির্দেশ পালন করেই জামাতিরা সব সত্যিকে অস্বীকার করে। একাত্তরকে অস্বীকার করে।
*সেই নির্দেশ পালন করেই এখন প্রোপাগান্ডা চালায়।
*সেই নির্দেশ পালন করেই বাংলাদেশের মানুষকে শত্রু বানিয়ে গৃহযুদ্ধ ঘোষণা করে।

তাই আজকের দিনের জামাত-শিবির সমর্থকদের মধ্যে,
গোলাম আজমের,
বর্তমানের শিবিরের এবং
রাজাকারদের মধ্যে কোন তফাত নেই

জামাতের গোড়ায় দোষ,
জামাতের নীতিতে দোষ,
তাই ব্যক্তি পর্যায়ে জামাত নিষিদ্ধ করতে হবে। যারা জামাতের সাথে যুক্ত তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রতি হুমকি বিধায় স্বাধীনতা রক্ষার প্রয়োজনে ব্যক্তিগত পর্যায়ে জামাত ও তার সমস্ত নীতিগত সমর্থক ও তাদের সব ধরনের প্রাতিষ্ঠানিকতা নিষিদ্ধ করতে হবে।

এই কর্মীদের লিস্ট জামাতের কাছেই রয়েছে। যারা দেখেশুনে এবং বুঝেও এমন অপপ্রচার ও অপশক্তির সমর্থন করতে পারে তাদের নিয়ে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ন রাখা সম্ভব নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.