![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
এনালগ ঘড়ি'র ভিতরে ছোট ছোট আরো কতগুলা কাঁটা থাকে। শুধু তাইনা, ডায়ালের চারপাশে অনেক রকম সংখ্যা লেখা থাকে। মজার বিষয় হইলো, বেশীরভাগ ঘড়িগুলাতেই ঘড়ির ভিতরের ছোট ছোট কাঁটাগুলা কাজ করে না। জাষ্ট শো হিসাবে থাকে। কিন্তু অরিজিনাল ঘড়িগুলায় এইগুলা ঠিকই কাজ করে। কাজগুলা সহজ করে যদি বলি
- সাধারণত ঘড়ির তিনটা বাটন থাকে। মাঝেরটা দিয়ে টাইম, ডেট ঠিক করতে হয়। বাকী দুইটা ষ্টপওয়াচ আর টেকেমিটারের জন্য। নীচেরটা দিয়ে রিসেট, উপরেরটা দিয়ে চালু/বন্ধ।
- টেকিমিটার: এর কাজ স্পিড মাপা। প্রথমে রিসেট বাটনে চাপতে হবে। সেকেন্ডের কাঁটা তখন ঠিক ১২টা বরাবর চলে আসবে। রাস্তার মাইলফলক দেখে স্টার্ট এ চাপতে হবে। পরের মাইলফলক দেখে আবার একই বাটনে চেপে স্টপ করে দিতে হবে। সেকেন্ডের কাঁটাটা যে বরাবর থামলো, এই বরাবর যে সংখ্যাটা আছে, এইটা হইলো স্পিড পার আওয়ার। সাধারণত ৫০০ থেকে ৬০ কিলোমিটার / মাইল পার আওয়ার মাপা যায় এভাবে।
- ক্রনোগ্রাফ: এর কাজ স্টপওয়াচ। প্রথমে রিসেট বাটনে চাপতে হবে। সেকেন্ডের কাঁটা চলে আসবে ১২টার ঘরে। এবার ইচ্ছামত স্টার্ট, স্টপ এ চেপে স্টপওয়াচের কাজ করানো যাবে। ২৪ ঘন্টা, ৬০ মিনিটের মধ্যে যে কোন সময় স্টপওয়াচের মাধ্যমে রেকর্ড রাখা যায়।
২| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৪:০২
রাজীব নুর বলেছেন: দারুন আবিস্কার।
৩| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:১২
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: চমৎকার তো।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
৪| ২১ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ১০:১২
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন: দারুণ!
©somewhere in net ltd.
১|
২১ শে আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫
বিজন রয় বলেছেন: বেশ।