![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সত্যিকারের সুখীমানুষের সাথে আমার একটাই পার্থক্য, সুখীমানুষের গায়ের জামা ছিলো না, আমার আছে।
পশ্চাৎদেশ নিয়া একটা কথা বলবো, তবে এর আগে -
লজ্জা বিষয়টা বাঙ্গালীর কাছে বড় মজার। আশৈশব শিক্ষা দেয়, লজ্জা নারীর ভুষণ। অথচ শিখানো উচিৎ ছিলো আইন ভাঙ্গলে, অন্যায় কিছু করলে লজ্জিত হতে হয়। এইটা নারী পুরুষ সবারই।
রোগ বিমারি নিয়ে আমরা কাছের মানুষদের সাথে কথা বলি। কিন্তু পায়খানার রাস্তা নিয়ে যখন কোন সমস্যায় ভুগি, তখন আলোচনা করি না। পায়খানার রাস্তার যতগুলা প্রতিশব্দ আছে, সবগুলারে আমরা গালিতে রুপান্তর করে বসে আছি, আলোচনাটা করবো কিভাবে? লজ্জা বলে একটা বিষয় আছে না!
আমার এক মেন্টর পড়লো একবার পায়খানার রাস্তা রিলেটেট একটা সমস্যায়। এত ভালোবাসার মানুষটা কী যে যন্ত্রনার মধ্য দিয়ে গেলেন! তখন কিছুদিন পড়াশোনা করলাম এই নিয়ে। ভাবলাম, বন্ধুদের সাথে শেয়ার করি। কিন্তু ঐ যে, লজ্জা! এইজন্য আর লেখা হয়ে উঠে নাই।
আমরা যারা শহরে থাকি, ঝর্ণা বা মগে ঢেলে গোসল করলে পায়খানার রাস্তায় পানি লাগে না বললেই হয়। নিয়ম করে প্রতিদিন যারা বাথরুমে যান, তাদের ক্ষেত্রে হয়ত একবার পানি লাগে সেখানে। বিষয়টা ঠিক না। বড় বাথরুম না করলেও দিনে অন্তত দুই তিনবার জায়গাটা ধুতে হবে। পরিস্কারের পাশাপাশি জায়গাটা নরম থাকবে। শুষ্ক হয়ে হয়ে ইল্যাস্ট্রিসিটিটা নস্ট হবে না।
ফাস্টফুড অন্য আর কী কী ক্ষতি করে তা পরে জানলেও হবে, পায়খানার রাস্তার বিরাট ক্ষতি করে। তাই ফাস্টফুড বিপদে না পড়লে বাদ দিন। গুগল করে দেখেন ফাইবারযুক্ত কী কী খাবার আছে, এইগুলা খান। বেশী করে শব্জি খান। মোট কথা বাথরুমটা যেন প্রতিদিন হয়। এবং অবশ্যই শক্ত না হয়।
বাথরুম শক্ত হলে পায়খানার রাস্তা ছিড়ে যায়। বিষয়টাকে আমলে না নিলে ছিড়া জায়গাটা ফুলে পঁচন ধরে। আর পায়খানার রাস্তা হলো ড্রেনেজ সিস্টেমের মত। দুনিয়ার রোগ জীবানু, ব্যাকটেরিয়ায় ভরা। সেখানে নরম্যাল কোন এন্টিবায়োটিক কাজও করতে চায় না। মানুষ শেষ পর্যায়ে যকন ডাক্তারের কাছে যায়, তখন আসলে করার কিছু থাকেও না। এরপরেও ধরলাম পঁচন ঠেকানো গেলো, কিন্তু আগের মত ইল্যাস্ট্রিসিটি কি ফেরত আসবে?
লঙ্গু সার্জারি নামের একটা অপারেশন করতে হয় ফাইনালি। এর চাইতে যন্ত্রনার আর কোন সার্জারি নাই। কাছের কয়েকজন মানুষকে এর মধ্য দিয়ে যেতে দেখেছি।
আমি ডাক্তার না। যা বলেছি এর মধ্যে হয়ত অনেক ভুলও বলেছি। তবে নির্ভুল ভাবে যা বলবো, তা হলো - পায়খানার রাস্তায় কোন সমস্যা হয়েছে মনে হওয়ার সাথে সাথে আলোচনা করুন, ডাক্তারের কাছে যান। আর প্রতিরোধের চেয়ে প্রতিরক্ষা ভালো। তাই
- বেশী করে পানি, শব্জি খান।
- ফাস্টফুড বাদ দিন
- পায়খানার রাস্তা পরিষ্কার করার মত সুযোগ পেলে দিনে অন্তত দুই, তিনবার ভালো করে পানি লাগিয়ে পরিষ্কার করুন।
- লজ্জা পুটকির ফুটায় না, লজ্জা আইন ভাঙ্গায়, অন্যায় করায়; এইটা নিজে শিখে অন্যকে শিখান।
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৫
সুখী মানুষ বলেছেন: এমন করে'তো লেখতে চাই নাই আকতার ভাই! মনের অজান্তে হয়ে যেতে পারে। তবে কিছুটা ধাক্কা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। যেন রোগ শোক নিয়ে মানুষ একটু সচেতন হয়। লজ্জা রেখে যেন আর ক্ষতি না করে। যদি মনে আঘাত লাগে আপনার, আমি ক্ষমাপ্রার্থী।
২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৭
কে ত ন বলেছেন: পরিষ্কারের পদ্ধতিটা সচিত্র দেখিয়ে দিলে ভাল হত।
৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:২০
মোঃ ফরহাদ রানা বলেছেন: thanks .......
৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৯:৪২
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: ব্লগ যারা ব্যবহার করে তারা এত ক্ষ্যাত না...
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১০:১৭
সুখী মানুষ বলেছেন: জেনে আশান্বিত হলাম।
জানা কথা বলায় কিছুটা লজ্জিত। নিজগুনে মাপ করে দিবেন।
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ১১:৪৫
ফারিহা হোসেন প্রভা বলেছেন: দুঃখজনক হলেও বলতে বাধ্য হচ্ছি, আপনি উপকারী পোষ্ট দিলেও ভাষার দিকে খেয়াল রাখা উচিৎ ছিলো।
৬| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪
কালাম হাবিব বলেছেন: ধন্যবাদ! আমি এরকমই চায়.....
৭| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৮ রাত ৮:০৫
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: শিট
৮| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯
বিজন রয় বলেছেন: হা হা হা .....
কেমন আছেন?
প্রিয় কেমন আছে?
সিলেট ভ্রমন কেমন হলো?
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৯:১০
সুখী মানুষ বলেছেন: আহা বিজয় দা, আমি ব্লগে রেগুলার -না বলে রিপ্লই দিতে দেরি হয়, ক্ষমাপ্রার্থী। হুমম আমরা সবাই ভালো। সিলেট ভ্রমন ভালো হয়েছে।
৯| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:০৫
ইসিয়াক বলেছেন: হা হা হা অনেক উপকারী।দরকারি ও বটে।
১০| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:২৬
১১| ২০ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১১:৩০
১২| ২৪ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ১:৪৪
ফরহাদ আলি বলেছেন: ভলো খুব ভaলো লaগলো
১৩| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ বিকাল ৩:১৫
সেলিম৮৩ বলেছেন: এগুলো চল্লিশের পর চিন্তা করবেন। যারা মাংস, ফাস্টফুড বেশি খায় তাদের সমস্যাটা বেশি হাবার সম্ভাবনা অাছে। অাপনার পোষ্টটি বেশ মূল্যবান।
১৪| ৩১ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৯
মাহমুদুর রহমান সুজন বলেছেন: বিদায় ২০১৮ আগমনী ২০১৯ কে স্বাগত। আপনাকে নতুন বছরের শুভেচ্ছা।
১৫| ১২ ই জানুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫
এম.এ.জি তালুকদার বলেছেন: দির্ঘদিন পর ব্লগে ফিরে এসেই আপনার লেখায় খুব উপকৃত হলাম।ধন্যবাদ ভাইজান।
১৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:৩৬
মুহাম্মাদ খাইরুল ইসলাম বলেছেন: লজ্জা না করে একদিন আপনার ........... ছবি তুলে আরো ভালো করে সচিত্র প্রতিবেদন দিবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই অক্টোবর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৩
আকতার আর হোসাইন বলেছেন: উপকারী পোস্ট। ধন্যবাদ।
তবে এতটা আক্রমণাত্মক ভঙ্গিতে না বললেও পারতেন...