নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগে স্বাগতম ।আমি একজন খুব সাধারন মানুষ।সব সময় সাধারনভাবে চলার চেষ্টা করি।

মুক্ত হৃদয়

মাঝে মাঝে মনে হয় জীবনটা ঘাসফুলের মত। হঠাৎ অনেক কিছু পেয়ে যাই, আবার হারিয়েও ফেলি নিমিশে।

মুক্ত হৃদয় › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভাসমান ট্রেন আবিষ্কার করে তাক লাগিয়ে দিল বাংলাদেশী বিজ্ঞানী!

১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:২৩

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের

বিজ্ঞানী ডঃ আতাউল করিম এমন

একটি ট্রেনের নকশা করেছেন যা চলার সময়

ভূমি স্পর্শ করবে না। তার এই আবিষ্কার

পৃথিবী জুড়ে রীতিমত

সাড়া ফেলে দিয়েছে। বিভিন্ন দেশে এই ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের

চিন্তা ভাবনা চলছে।

২০০৪ সালে ভাসমান ট্রেনের প্রকল্প

হাতে নেন আতাউল করিম। দেড় বছরের মাথায়

ট্রেনটির প্রোটোটাইপ

তৈরি করতে সক্ষম হন তিনি। যেখানে ওল্ড

ড্যামিয়ান ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ৭

বছর চেষ্টা করেও সফলতা পায়নি। পরের সময়টায় নাম করা বিজ্ঞানীরা এই

মডেলটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছে।

কিন্তু কোন খুঁত খুঁজে না পাওয়ায়

এটা বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের

সিদ্ধান্ত হয়েছে। ট্রেনের প্রচলিত

ধারাকে পেছনে ফেলে আতাউল করিম

সম্পূর্ণ নতুন পাদ্ধতিতে এই ট্রেনের

ডিজাইন করেছেন। এই ট্রেনের

গঠনশৈলী আকর্ষণীয়। এর প্রধান

বৈশিষ্ট্য, এটা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। ট্রেনটি চুম্বক

শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সাবলীলভাবে চলবে।

এর গতিও অনেক বেশি হবে। অনেকটা বুলেট

ট্রেনের মত। জার্মানি, চীন ও

জাপানে ১৫০ মাইলের বেশি গতির ট্রেন

আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে এগুলোর সাথে আতাউল করিমের ভাসমান ট্রেনের

প্রার্থক্য হচ্ছে, ওই

ট্রেনে প্রতি মাইল ট্র্যাক বসানোর

জন্য গড়ে খরচ পড়ে ১১ কোটি ডলার। আর সেই

জায়গায় আতাউল করিমের আবিষ্কৃত এ

ট্রেনে খরচ হবে মাত্র ১ কোটি ২০ লাখ থেকে ৩০ লাখ ডলার। ডঃ আতাউল করিমের জীবন বৃত্তান্তঃ আতাউল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়

থেকে পদার্থবিজ্ঞানে উচ্চতর

ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের

অ্যালাবামা ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থ

বিজ্ঞানে এমএস, ইলেক্ট্রিক্যাল

ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে এমএস এবং ইলেক্ট্রিক্যাল

ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ

করেন যথাক্রমে ১৯৭৮, ১৯৭৯ এবং ১৯৮১

সালে। পেশাগত জীবনে তিনি অত্যন্ত সফল।

বর্তমানে তিনি বিশ্বের মেধাসম্পন্ন

৫ হাজার ছাত্র ও গবেষকের নেতৃত্ব

দিচ্ছেন অন্তত ৬০০টি অনুষদে। ড.

করিমের নেতৃত্বে পরিচালিত

হচ্ছে ৬টি কলেজ, কমপক্ষে ২০টি গবেষণাকেন্দ্র, ৬শত

শিক্ষক এবং ৫ হাজারের

বেশি গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডার-

গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী।

source:

m.dhakatimes.com.bd/2014/05/17/41709/bangladeshi-scientist-invented-flying-train/

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:২৮

চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: লেখার ফরমেটটা অনেকটা কবিতার মত হয়ে গেল ভ্রাতা! আর্টিকেল আর্টিকেলের মত হলে ভাল হত। পড়ে শান্তি পাওয়া যেত।

২| ১৭ ই মে, ২০১৪ রাত ১১:৪৫

নিষ্‌কর্মা বলেছেন: আতাউল করিমের উপরে এমন একটা সংবাদ লিখেছে কাট-পেস্ট করে। একটু এডিট করে দেওয়াও সময় পেলেন না? এডিট করে দিলে লেখাটা নীচের মত হত!

সাম্প্রতিককালে বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ডঃ আতাউল করিম এমন একটি ট্রেনের নকশা করেছেন যা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। তার এই আবিষ্কার পৃথিবী জুড়ে রীতিমত সাড়া ফেলে দিয়েছে। বিভিন্ন দেশে এই ট্রেন বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদনের চিন্তা ভাবনা চলছে।

২০০৪ সালে ভাসমান ট্রেনের প্রকল্প হাতে নেন আতাউল করিম। দেড় বছরের মাথায় ট্রেনটির প্রোটোটাইপ তৈরি করতে সক্ষম হন তিনি। যেখানে ওল্ড ড্যামিয়ান ইউনিভার্সিটির গবেষকেরা ৭ বছর চেষ্টা করেও সফলতা পায়নি। পরের সময়টায় নাম করা বিজ্ঞানীরা এই মডেলটি পরীক্ষা নিরীক্ষা করে দেখেছে। কিন্তু কোন খুঁত খুঁজে না পাওয়ায় এটা বাণিজ্যিক ভাবে উৎপাদনের সিদ্ধান্ত হয়েছে।

ট্রেনের প্রচলিত ধারাকে পেছনে ফেলে আতাউল করিম সম্পূর্ণ নতুন পাদ্ধতিতে এই ট্রেনের ডিজাইন করেছেন। এই ট্রেনের গঠনশৈলী আকর্ষণীয়। এর প্রধান বৈশিষ্ট্য, এটা চলার সময় ভূমি স্পর্শ করবে না। ট্রেনটি চুম্বক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে সাবলীলভাবে চলবে। এর গতিও অনেক বেশি হবে। অনেকটা বুলেট ট্রেনের মত।

জার্মানি, চীন ও জাপানে ১৫০ মাইলের বেশি গতির ট্রেন আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে এগুলোর সাথে আতাউল করিমের ভাসমান ট্রেনের প্রার্থক্য হচ্ছে, ওই ট্রেনে প্রতি মাইল ট্র্যাক বসানোর জন্য গড়ে খরচ পড়ে ১১ কোটি ডলার। আর সেই জায়গায় আতাউল করিমের আবিষ্কৃত এ ট্রেনে খরচ হবে মাত্র ১ কোটি ২০ লাখ থেকে ৩০ লাখ ডলার।

ডঃ আতাউল করিমের জীবন বৃত্তান্তঃ আতাউল করিম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়
থেকে পদার্থবিজ্ঞানে উচ্চতর ডিগ্রি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের অ্যালাবামা ইউনিভার্সিটি থেকে পদার্থ বিজ্ঞানে এমএস, ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ এমএস এবং ইলেক্ট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে পিএইচডি ডিগ্রি লাভ করেন যথাক্রমে ১৯৭৮, ১৯৭৯ এবং ১৯৮১ সালে। পেশাগত জীবনে তিনি অত্যন্ত সফল। বর্তমানে তিনি বিশ্বের মেধাসম্পন্ন ৫ হাজার ছাত্র ও গবেষকের নেতৃত্ব দিচ্ছেন অন্তত ৬০০টি অনুষদে।

ড. করিমের নেতৃত্বে পরিচালিত হচ্ছে ৬টি কলেজ, কমপক্ষে ২০টি গবেষণাকেন্দ্র, ৬শত শিক্ষক এবং ৫ হাজারের বেশি গ্র্যাজুয়েট ও আন্ডার-
গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থী।


source: m.dhakatimes.com.bd/2014/05/17/41709/bangladeshi-scientist-invented-flying-train/

৩| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১০

মুক্ত হৃদয় বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ। ব্লগ এ নতুন তো তাই।

৪| ১৮ ই মে, ২০১৪ রাত ২:৩০

জাফরুল মবীন বলেছেন: ডঃ আতাউল করিমকে অভিনন্দন এবং মুক্ত হৃদয়কে ধন্যবাদ বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

৫| ১৮ ই মে, ২০১৪ সকাল ১০:০৩

নিজাম বলেছেন: অভিনন্দন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.