নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

টাইম অফ হালালাইজেশন

এই জায়গাটা ফাঁকা

স্তব্ধতা'

ভালবাসায় মুখোমুখি নিরবতা শ্রেষ্ঠ সময় আড়াল জানালায় কবিতা ছড়িয়ে শূণ্যতার ফিরতি ট্রামে রোমন্থন হবে কোলাহলময় ------ ব্লগিয় প্রিয় কবি স্বদেশ হাসনাইন। ...যে শাড়িটা তুমি পরো আনন্দে, মেঘের দিনে, আমি তা টানতে থাকি ঝড় আর বৃষ্টির দিকে, কিংবা যে শাড়ীটা তুমি পরো রোদের ভিতর, আমি তা লন্ড-ভন্ড করে দিই উত্তাল করে দিই বাতাসে বাতাসে, আর আজকাল আমার ভালোবাসাটা এরকমই দুরন্ত ... আরেক প্রিয় দূর্দান্ত কবি বীণা।

স্তব্ধতা' › বিস্তারিত পোস্টঃ

প্রথম আলো-বিপ্লব কান্তি-ইউনুস খান, ক্যান ইউ শাট আপ নাও??

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪৩

মেজাজ চরম খারাপ।ব্লগে ঢুকতেই দেখি পোষ্ট আর কাউন্টার পোষ্টে ত্রিশূল বনাম তরবারীর খটাং খটাং শব্দে শব্দাংদেহী ব্লগ।যার সূত্র প্রথম আলোর একটি রিপোর্টকে কেন্দ্র করে বিপ্লব কান্তির একটি পোষ্ট, তারপর ইউনুসখানের একটি কাউন্টার পোষ্ট।বাহ: কি সুন্দর দেখাইলো।মাতৃভূমির দামাল বাঙাল সন্তানেরা একে অপরের পিন্ডি চটকাইলো আর মাঝখান থেকে প্রথম আলো পিন্ডীর কিমায় কার উদর পূর্তি করলো কে জানে।মেজাজ চরম খা-রা-প-তম !!!



প্রথম আলো এবং নিপোর্ট কর্মকর্তাগণ-------ফাক্ ইউ !!!



“নিপোর্টের কর্মকর্তাদের মতে, মূলত দেশ ছেড়ে চলে যাওয়ার কারণেই হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা কমছে। এর পেছনে অর্থনৈতিক ও সামাজিক বৈষম্য এবং বিদেশে সামাজিক মর্যাদা ও উন্নততর জীবন পাওয়ার সুযোগ বড় ভূমিকা রাখছে। এ ছাড়া, ২০০১ সালের নির্বাচনের পর সহিংসতায় উল্লেখযোগ্য সংখ্যক হিন্দু ধর্মাবলম্বী দেশ ছেড়েছে। ধর্মীয় অনুষ্ঠান পালনে বাধা, চাঁদাবাজি, লুটপাট, সম্পদ ধ্বংস, দৈহিক নির্যাতন, বিশেষত, ধর্ষণ ও পরিবারের সদস্যদের প্রাণহানির কারণে এরা দেশ ছাড়ে।”…….



মোদ্দা কথা সাম্প্রদায়ীক নিষ্পেষনই হিন্দুদের সংখ্যা কমার মূল কারন।জনাব নিপোর্টের ভদ্রস্থ শুয়োরের বাচ্চারা, সমাজ গবেষণায়/সোশাল সাইন্স, (ফিজিক্যাল বা ক্লিনিক্যাল নয়) এমন কোন তত্ত্ব আজ পর্যন্ত তৈরী হয় নাই যার ভিত্তিতে এরকম করে কজ এন্ড ইফেক্ট (কারণ এবং প্রভাব) এর উপসংহার টানা যাইতে পারে।বিষদ গবেষণায় আমরা বিভিন্ন ধরনের মডেল তৈরী করে বড় জোড় বলতে পারি একটার সাথে আর একটা সম্পর্কিত।রিগ্রেশন মডেলকে (লিনিয়ার, বাইনারী, অর্ডিনাল, মাল্টিনমিয়াল) বেজ ধরে মাল্টিলেভেল মডেল, গ্রাফিক্যাল চেইন মডেল এরকম অনেক এ্যাডভান্সড মডেল আছে যেগুলি দিয়ে আমরা সম্পর্কের মাত্রা এবং কোন্ ভ্যারিয়েবল এই সম্পর্কে কতটুকু প্রভাব (অডস/লাইকলিহুড) ফেলছে সেগুলি নির্ণয় করি।এই সব এ্যাডভান্সড মডেল দিয়েও আমরা বলতে পারিনা একটার কারনে আর একটা ঘটছে।আমরা বড়জোড় সতর্কতার সাথে বলতে পারি তারা পরষ্পর সম্পর্কিত অথবা কোন সম্পর্ক নাই।এইভাবে সম্পর্কিত বলার কারন, আন্ডারলাইং/সুপ্ত অনেক সোশ্যাল মেকানিজম আছে যেগুলি পরিমাপ করা সম্ভব হয়না।তাই সেগুলির প্রভাব কতটুকু সেটাও পরিমাপ করা যায়না।ঐ শালা নিপোর্ট পরিচালক আহমেদ আল সাবির, কোন গবেষণার ভিত্তিতে তুই কুত্তার বাচচা এই জাতীয় একটা তথ্য দিলি? তোদের হিডেন এজেন্ডা কি? শুধু ফ্রিকোয়েন্সী ডিস্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে এই জাতীয় একটা তথ্য দিয়ে জনগণকে বিভ্রান্ত করার অধিকার তোদের কে দিছে?



“একমাত্র নড়াইল ছাড়া অন্যসব জেলায় ১৯৯১ সালের পর হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা কমেছে। শুধু নড়াইলে ’৯১ সালে হিন্দু জনসংখ্যা ছিল ২৫ দশমিক ৫ শতাংশ, যা ২০০১ সালে বেড়ে দাঁড়ায় ৩১ দশমিক ৪৯ শতাংশে।”…..ক্যান?, নড়াইলের বাকী ৭৫ শতাংশ জনগণের মধ্যে কি মানবতার অবতার নাইমা আসছিলো যে সেইখানে হিন্দু পপুলেশন না কইমা সিগনিফিকেন্টলী (৬%) বাড়ছে?এর ব্যখ্যা কি?কোন কারনের ভিত্তিতে এইটা ঘটলো, সেই কারনটার অবস্থান অন্য জেলাগুলোই কি ছিলো? এগুলা গবেষণা না কইরাই একটা কথা কইয়া দিলি আর তার জোশে আমাগো বিপ্লব-জোশী ভাইয়েরা ঠ্যাংরা ঠ্যাংরি শুরু কইরা দিলো।সাবাশ বাঙালী।হাততালি!!!



“বিবিএসের তথ্য অনুযায়ী, দেশের সব কটি বিভাগে মুসলমান জনগোষ্ঠীর খানার (হাউসহোল্ড) তুলনায় সংখ্যালঘুদের খানা আকারে ছোট। ১৯৯১ সালের আদমশুমারি অনুসারে একটি সংখ্যালঘু খানার গড় সদস্যসংখ্যা ৪ দশমিক ৯। সেই তুলনায় একটি মুসলমান খানার সদস্যসংখ্যা গড়ে ৫ দশমিক ৬।”………..এখন আমি যদি কই, মুসলমানেরা ধর্মগত কারনে জন্ম নিয়ন্ত্রণ করতে অনীহা প্রকাশ করে যেটা হিন্দুদের মধ্যে নাই সেইটা হিন্দু মুসলমানের সংখ্যার মধ্যে একটা বড় প্রভাব ফালাইছে, তার জবাব কি? সেইটা কি মেজার করা হইছে? ওহহো, ভুল হৈছে, চৌক্ষেই পড়েনাই, সাবির শালা একটা জবাব আমারে দিছে।“তিনি বলেন, এ কথা সত্য যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে জন্মহার কম এবং পরিবার পরিকল্পনা কার্যক্রমে তাদের অংশগ্রহণের হার বেশি। কিন্তু এর অর্থ এই নয় যে, এতে সংখ্যালঘুদের সংখ্যা কমে আসবে। যেমন, এক পরিবারে যদি আট ভাইবোন থাকে এবং পরবর্তী সময়ে যদি তাদের একটি করেও সন্তান হয়, তাহলে জনসংখ্যা না কমে বরং বেড়ে ১৬ জনে পৌঁছাবে।”……..ঐ হালার-পো, সব ভাইবোনের যদি একটা কইরা সন্তান ধরি, প্রথম বাপ-মায়ের আট সন্তান এইটা কেমন বিচার? সমাজ গবেষণা কি তোর বাপের মাইক্রোফোন নাকি? যখন ইচ্ছা ধরবি আর যা ইচ্ছা কইবি? বিপ্লব-জোশী ভাইয়েরা, আরো ফ্যালাসী দেখেন, “বিএসের আদমশুমারি উইংয়ের প্রধান অসীম কুমার দে বলেন, শতকরা হিসাবে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সংখ্যা কমছে বলে মনে হতে পারে। কিন্তু সংখ্যার হিসাবে এই সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা কমছে না।”….শালা পরিচালক সাবিরের বাচ্চা, এর ব্যখ্যা কি? হিন্দুদের মূল সংখ্যা যদি না কমে, আর মুসলমানের জন্ম বৃদ্ধির হার যদি বেশী হয়, শতকরা হিসেবে হিন্দুদের সংখ্যা কমতো দেখাইতেই পারে।তুই চুপ ছিলি ক্যান এই ব্যখ্যার পর?তোর ব্যাখ্যা কি? নীচের ছবিটা দেখেন সবাই:









উপরের ছবিটাতে আমি হাইপোথিটিক্যালী দেখাইলাম যে, সংখ্যা বৃদ্ধি পাইলেও (লাল অংশ) বা ঠিক থাকলেও শতকরা হার কি ভাবে কম দেখাইতে পারে (হলুদ অংশ)।এই বক্তব্যটাই অসীম কুমার দে (উইং প্রধান) বলছে যেইটা সরাসরি পরিচালকের বক্তব্যের সাথে কন্ট্রাডিক্ট করে।




আমি ফ্যাক্ট অস্বীকার করতিছিনা, ফ্যাক্ট আছে।কিন্তু সোশ্যাল, ইন্ডিভিজুয়াল, ইকোনোমিক্যাল, পলিটিক্যাল কোন ভ্যারিয়েবলের সাথে হিন্দু সংখ্যা কমার এই ইস্যুটা কতটুকু সম্পর্কিত, বা আদেৌ কোন সম্পর্ক আছে কিনা, কোন রকম গবেষনা ছাড়াই সেই ব্যাপারে একজন পরিচালকের এরকম বক্তব্য কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করে ভাবতে হইবো। এই রকম বক্তব্যের পর সেই পরিচালক যে সারাদিন পরী লইয়াই পইড়া থাকে, আর চালক হিসাবে যে তার কোন যোগ্যতা নাই, সেই ব্যাপারে কোন রকম সন্দেহ থাকেনা। আর সেইরকম একটা লাফাঙ্গারের কথায় আমরা কি এক শো-ডাউন-ই না করলাম। সাবাশ আবাল-বাঙালী।আবারও হাততালি!!



বিপ্লব কান্তি ও ইউনুস খান (আপনাদের বাংলাদেশী ধরে নিয়ে)



ইউনুস খানের পোষ্ট।এইখানেই বিপ্লব কান্তির পোষ্টটার লিঙক আছে।সময় নাই সব দেয়ার।যারলাগবো, খুইজা নেন।



আপনারা গঠন মূলক আলোচনা করতে পারতেন।তা না কৈরা, আপনার অতীত নিয়া ত্রিশূল আর তরবারী নিয়া ঝাঁপায়া পড়লেন।সব জাতি যেখানে চিন্তা করে সামনে আগানোর, আমরা তখন পিছন লইয়া মাতামাতি করি।কোন জায়গায় কবে হাগছিলাম সেই গন্ধ লইয়া না মাতলে আমাগো ঘুম আসেনা।আমাগো পিছনে কলকাঠি নাড়তেছে কিছু হিডেন এজেন্ডাধারী চামচা, আপনেরা হৈলেন তাগো ক্রীড়-নক।যাত্রার সার্কাস দেখাইতেছেন, আর তারাও মোচে তা দিয়া হাসতাছে (আপনারাও পেইড কি না কে জানে)।আপনেরা ক্যান এক হৈয়া গঠনমূলক আলোচনা করলেননা? ক্যান আপনেরা ভাবতে পারলেননা নিজেদের অসাম্প্রদায়ীক প্রমান করার যুদ্ধে আপনেরা নিজেরাই সাম্প্রদায়ীকতার বিষবাষ্প ছড়াইতেছেন? আমরা ক্যান এক হৈতে পারিনা? আমরা ক্যান ভাবতে পারিনা, এই দেশ আমাগো, এই খানে আমরা খাই-দাই, হাগি-মুতি।এই মাটি আমাগো, এই মাটির জন্য এইসব কুচক্রীদের আমরা ক্যান পাগলা কুত্তা হৈয়া পাল্টা কামড় দিতে পারিনা? ক্যান আমরা এক হইয়া ভাবতে পারিনা যে এই মাটির জন্য উই ক্যান ফাইট টু ডেথ টুগেদার? মনে রাখবেন অসাম্প্রদায়ীক হৈতে যুদ্ধ লাগেনা, সাম্প্রদায়ীক হৈলেই যুদ্ধাংদেহী।







"প্রথম আলো'র বা নিপোর্টের যে কোন পেইড/সমর্থিত ব্লগার এই জঘন্য রিপোর্টের গ্রহণযোগ্যতা নিয়ে ট্যাকিনক্যালি যে কোন ধরনের আলোচনায় আসতে পারেন।"

মন্তব্য ১৬১ টি রেটিং +৫৫/-৩

মন্তব্য (১৬১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৫২

clingb বলেছেন: জীবনে কোন গালাগালি এত ভালো লাগে নাই। প্রথম আলোর রিপোর্টারকে দেয়া প্রত্যেকটি গালি উপযুক্ত মনে হয়েছে। এই টাইপের বদ মনগড়া রিপোর্টারকে শুলে চড়ানো উচিত। লেখককে ধন্যবাদ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১০

স্তব্ধতা' বলেছেন: গালাগালি দেইনাই। আধাঘন্টায় পোষ্ট লিখছি, ওগুলি ঐ আধাঘন্টার ফসল, মাথা ঠিক ছিলোনা, এই সব দেইখা।রিপোর্টার পয়সা পাওয়া কুকুড়।নিপোর্টের পরিচালকটারে কি করা উচিত? তার সাথে না বুইঝা নাচনেওয়ালীগো?

২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৫৪

রাজ মো, আশরাফুল হক বারামদী বলেছেন: এই জানিস ওই হিন্দুটা একটা মুসলমানকে বলি দিয়েছে। ঐ হিন্দুটা সাম্প্রদায়িক। একে কতল কর। একে কতল করলে আর সমস্যা থাকবে না। আসাম্প্রদায়িকতা এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে। আল্লাহু আকবর!

এই জানিস জানিস ওই মুসলমানটা একটা হিন্দুকে কতল করেছে। ঐ মুসলমানটা সাম্প্রদায়িক। ওকে বলি দেয়া দরকার। ওকে বলি দিলে আর সমস্যা থাকবে না। আসাম্প্রদায়িকতা এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বজায় থাকবে। জয় মা কালী!

চলবে.........

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১০

স্তব্ধতা' বলেছেন: হ..চলুক।সব বাঙালী বাঙালীদের কতল করুক।

৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৫৭

ফারহান দাউদ বলেছেন: এই লাইগাই আর ব্লগে ঢুকতে ইচ্ছা করে না, মানে যেমনেই হোক একটা না একটা গ্যান্জ্ঞাম কইরা একজন আরেকজনের পিছে না লাইগা থাকলে আমাগো চলে না। পোস্টে প্লাস দিলাম।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১২

স্তব্ধতা' বলেছেন: প্লাস মাইনাস যাই দেন, কিছু আসে যায়না।দু:খজনক হৈলেও সত্যি ব্লগটাই বাংলাদেশ।

৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১২

কামাল পারভেজ বলেছেন: পোষ্টটা পড়ে ঘুম উধাওহইল চোখ থেকে, আর একটু বেশী গালি দেয়া উচিত ছিল ওদের। ব্লগটাও সব চামচে দিয়ে ভরে গেছে। এরা এত ফাউ প্যাচাল পারে যে টাকা পাওয়ার গরজ না থাকলে মানুষ এতটা নির্লজ্জ ভাবে তোষামদি করতে পারে না।

এই গাধা গুলা কেউ এখন ফেমাস হইবার চায় আর কেউ চায় আরেক দল খমতায় আসলে তখন, আয়নার সামনে দাড়ায়ে কেউ কথা কয় না।

আপনার লেখাটা ভাল্লাগছে।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমত।

৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১৮

দুঃখবিলাসী বলেছেন: ২০০১ এর নির্বাচনের পর দেশে হিন্দুর সংখ্যা কমেছে বলে একটা ধারনা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়েছে প্রথম আলোর ওই রিপোর্টে। অথচ ২০০১ এর আদম শুমারী হয়েছিল চার দলীয় জোট ক্ষমতায় আসার আগেই। এই বিষয়টা সযত্নে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে। আপনাকে প্লাস, "র" এর মুখপত্র প্রথম আলোকে মাইনাস।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:২৪

স্তব্ধতা' বলেছেন: আমার কাছে আদম শুমারী কবে হৈছিলো, কার আমলের আমলনামা, এইগুলা বিষয়না।মূল বিষয় হৈলো, এই ধরনের সিদ্ধান্ত টানতে হৈলে বিষদ গবেষণার প্রয়োজন।সেইরকম কোন গবেষণা না কৈইরাই শুধু লঙ্গিচিউডিনাল ডাটা থিকা ফ্রিকোয়েন্সী ডিষ্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে এই ধরনের তথ্য দেয়া বালখিল্যতা ছাড়া আর কিছুনা।

৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:১৯

শফিউল আলম ইমন বলেছেন: আপনার লেখাটি অসম্ভব ভালো লাগল। প্রথম আলো ইজ নট এ নিউজপেপার এনিমোর, ইটস এ হিউজ প্রফিট মেকিং বিজনেস। প্রফিট বানানোর জন্য শালার যত নিচে নামা যায় নামতেছে। এভারেস্ট কাহিনী থিকা শুরু করে রাজনৈতিক তোষামোদগিরি সব ই। সেইদিন দেখলাম শালা মইত্যা আমু আমু করে শেখ হাসিনারে বলতেছে ওয়ান ইলেভেনের পরে প্রথমআলোর অবস্থানটা সঠিক ছিলো না, ভুল ছিল, সেই হালায় মন্তব্য প্রতিবেদনে চামে লিখছিলো 'দুই নেত্রীর এখনি সরে দাড়ানো উচিত'!!! আমার কথা হইলো, যেটা লিখছে সেটার পক্ষে ওর যেখানে শক্ত অবস্থান থাকার কথা সেখানে সে আমু আমু করতেছে। 'গাটস' না থাকলে ওগোরে কোন হালায় সম্পাদক হইতে কয়!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:২৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: শোনেন সব পত্রিকা, সব টিভি চ্যানেল কোন না কোন মালিক পক্ষের মুখপাত্র।তাদের নিজস্ব কোন চরিত্র থাকবো, এরকম আমি আশাও করিনা, এরকম কোন রেগুলেটরী বোর্ডও বাংলাদেশে নাই।কিন্তু শিক্ষিত আম জনতাও কি বাছ-বিচার করার ইন্দ্রিয় গুলা বেইচা দিছে? না কি খায়া ফেলাইছে?

৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৩৬

আহসান হাবিব শিমুল বলেছেন: প্রথম আলোর রিপোর্টের উপস্থাপনা নিয়ে প্রশ্ন থাকতে পারে তবে বাংলাদেশের হিন্দুরা যে নিরাপত্তাহীনতায় ভোগে এইটা অস্বীকার করা অনুচিত এবং এই কারনে অসংখ্যা হিন্দু পরিবার দেশ ছেড়েছে এইটাও চরম সত্য।

তাদের নিরাপত্তাহীনতাইয় আক্রান্ত হওয়ার যে যথার্থ কারন আছে সেটা আপনি যেমন বোঝেন, আমিও তেমনি বুঝি।বাংলাদেশ যেহেতু এখনো হিন্দু-মুসলিম বন্ধুত্ব স্বাভাবিক, সুতরাং আমাদের প্রত্যেকের অভিজ্ঞতায় হিন্দুদের দেশত্যাগের ঘটনার শুনে থাকার কথা।

নাগরিকদের বিবেচনায় রাষ্ট্র হিসেবে ভারত এবং পাকিস্তান বাংলাদেশের চেয়ে অনেক উগ্র।তবে আমরা নিশ্চয় এমন অবস্থানে যাইনি যেখানে বলতে পারি, বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ সত্যিকারভাবেই সমান অধিকার ভোগ করে।

কোন দেশে কোন নির্দিষ্ট জনগোষ্টির উপর সংঘটিত অপরাধকে অন্য কোন দেশ ঐ ধর্মে লোকদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধ দিয়ে যায়েজ করা যায়না।নির্যাতন, সন্ত্রাস এইগুলো কোন বিনিময়যোগ্য কোয়ানটিটি না।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৫:৪৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনার জন্য উত্তর পোষ্টের এই অংশটুকু: ''আমি ফ্যাক্ট অস্বীকার করতিছিনা, ফ্যাক্ট আছে।কিন্তু সোশ্যাল, ইন্ডিভিজুয়াল, ইকোনোমিক্যাল, পলিটিক্যাল কোন ভ্যারিয়েবলের সাথে হিন্দু সংখ্যা কমার এই ইস্যুটা কতটুকু সম্পর্কিত, বা আদেৌ কোন সম্পর্ক আছে কিনা, কোন রকম গবেষনা ছাড়াই সেই ব্যাপারে একজন পরিচালকের এরকম বক্তব্য ......" বুলশীট।

অত:পর ৫ নম্বরের উত্তরে বলা এই অংশ টুকু:

''কোন গবেষণা না কৈইরাই শুধু লঙ্গিচিউডিনাল ডাটা থিকা ফ্রিকোয়েন্সী ডিষ্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে এই ধরনের তথ্য দেয়া বালখিল্যতা ছাড়া আর কিছুনা।''

আপনার বলা:

''তবে আমরা নিশ্চয় এমন অবস্থানে যাইনি যেখানে বলতে পারি, বাংলাদেশে সব ধর্মের মানুষ সত্যিকারভাবেই সমান অধিকার ভোগ করে।''------সহমত।

''কোন দেশে কোন নির্দিষ্ট জনগোষ্টির উপর সংঘটিত অপরাধকে অন্য কোন দেশ ঐ ধর্মে লোকদের দ্বারা সংঘটিত অপরাধ দিয়ে যায়েজ করা যায়না।''......সহমত, গেলে ৯/১১ এর পর পশ্চিমের অনেক দেশেই মুসলিম নিধন শুরু হওয়ার কথা, তাতো হয় নাই।

৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:২৬

উপপাদ্য বলেছেন: ''কোন গবেষণা না কৈইরাই শুধু লঙ্গিচিউডিনাল ডাটা থিকা ফ্রিকোয়েন্সী ডিষ্ট্রিবিউশনের মাধ্যমে এই ধরনের তথ্য দেয়া BALখিল্যতা ছাড়া আর কিছুনা।''


গবেষনার মান কোন পর্যায়ে যাচ্ছে বুঝতেই পারছি!!!!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৪৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: এটা রাজনৈতিক পোষ্টনা।পোষ্টের কন্টেনটি বোঝার চেষ্টা করার অনুরোধ রইলো।আপনার বালখিল্যতা'র ল্যাটিনাইজেশন আমার চোখে পড়ছে।ধন্যবাদ।

৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৭:০৫

জাহাঙ্গীর জান বলেছেন: হিন্দু মুসলীম ভাই ভাই কথা বলেছিল মহাত্মা গান্ধী । আর শত অত্যাচার এর মাধ্যামে একটা মুসলমান ভারত থেকে কোথায় ও যায় নাই কেন না তারা ভারতকে ভালো বাসে আর বাংলা দেশের হিন্দু গুলো বাংলাদেশকে ভালো বাসেনা তাই ওরা ভারতে চলে যায় হিন্দু মূলৌবাদ অপেক্ষায় মুসলীম মুলৌবাদ অনেক ভালো প্রথমত তারা বুঝে উঠতে পারেনা । হাঁ কিছু ক্ষেত্রে তাদের সাথে অন্যাই হয় কিন্তূ ভারতের মত নয় মায়ের পেট কেঁটে সন্তান বাহির করে উল্লাস করা মুখ্য মন্ত্রী যার ইন্দন দাতা । গয়স্বর চন্দ্র রায় শুরনজীত বাবু ওরা কি বাংলাদেশে অশান্তি ভোগ করছেন ?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনে মহাত্মা গান্ধী দিয়া শুরু কইরাও আর মান রাখতে পারলেননা, আপনার কথাতেও হিন্দু বিদ্বেষ এর গন্ধ পাওয়া যাইতেছে।বৃহৎ গোষ্ঠী হিসেবে মুসলমানদের সহনশীলতার অভাবের প্রদর্শন আমরা করছি সেগুলোতা ফ্যাক্ট।এই ফ্যাক্ট কি আপনে অস্বীকার করতে পারবেন? কিন্তু তলের কলকাঠি কারা নাড়ছে? বাবরী মসজিদের ঘটনার পর জলখাবার, মোহনচাঁদ এর মিষ্টি কারা লুট করছে, সাধারন মানুষ না কি জামাতে ইসলামির চ্যালা চামুন্ডারা? ধর্মের নামে এই অধর্মকারীদের আটকানোর কোন তড়িকা কোন সরকার নেয় নাই, এই দায় ভার আপনার আমার সবার ঘাড়েই বর্তায়।হিন্দু মাইনরিটির মাটি এই বাংলা ভারত না।এই সত্যটা এই দেশের বৃহৎ গোষ্ঠীর সবার আগে বুঝতে হবে। এটা তাদেরও আদি নিবাস, মুসলমানদের মতোই।এই টাকে ইস্যু কইরা প্রথম আলো আর নিপোর্ট কর্মকর্তারা যে কলকাঠি নাড়লো, আর তাতে সাম্প্রদায়ীকতার যে নৃত্য আমরা প্রদর্শন করলাম সেই দু:খ থিকাই লেখাটা লিখছি।

১০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:০১

রাতমজুর বলেছেন: কান্তি, খান আর মৃগয়া - তিনটে "নিক"কে এত হাউকাউ করতে দেখে একটু অবাক হয়েছি, কারন বিপ্লবের পোষ্টেই তাকে যৌক্তিক ভাবে ভুল প্রমান করা যেত।

তবে তাদের একটু ধন্যবাদও দেই, ঘুম থেকে উঠে ভর দুপুরে আমাদের শিক্ষিতদের মাঝেকার রক্তাপিপাসু চেহারাটাও দেখে নিলাম।

লেখক, ধন্যবাদ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: দু:খজনক।আমরা যাতে সব সময়ই বিভক্ত থাকি সেই প্রচেষ্টার অন্ত নাই।সেই খানে বাতাস দেয় কিছু সুবিধাবাদী গোষ্ঠী আর আমরা তারই কল নাড়াইতেছি।বিপ্লব কান্তিও সেই কলই নাড়াইছে।কিন্তু ইউনুস খানও ছবি সম্বলিত পোষ্ট দিয়া, মন্তব্যগুলারে সমর্থন কইরা সেই একই কাতারে।অথচ, গঠন মূলক আলোচনা করা যাইতো।দ্বিধা-বিভক্ত হওয়ার চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন বাঙালীর আর যেন কোন চরিত্র নাই, এইটাই আরেকবার প্রমানিত হৈলো।

১১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:২১

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: সেই হাবিল কাবিল থেকে শুরু

১২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩০

পারভেজ আলম বলেছেন: হেহ, এই তো আমাগো বাঙালিগো এখনকার সবচেয়ে বড় সমস্যা। বঙ্গদেশে বইসা থাইকা মন থাকে আরেক যায়গায়। বাবড়ি মসজিদ ভাঙার পর এই দেশে মন্দির ভাঙা হয়। আমাগো এলাকার শনিরআখড়া মন্দির একসময় অনেক বড় মন্দির আছিল। বাবড়ি মসজিদের ঘটনার পর মুসলমানগো হামলায় ৩ ভাগের ১ ভাগ হইয়া এখন টিকা আছে। হুজুগে হুজুগে দুই বন্ধু তখন শত্রু হইছে, এইসব নিজের চোখে দেখা। এই সাম্প্রদায়িক সহিংসতার দাগ কাইটা আছে এখনো মনে। এই কান্তি আর খানরা দিনশেষে নিজের ধর্মরে রিপ্রেসেন্ট করতে গিয়া আর বাঙালি থাকে না, এই দেশের ভিন্ন ধর্মের মানুষও তাদের ভাই থাকেনা, শত্রু হয়।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২২

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমত পারভেজ।বাবরী মসজিদ ঘটনার পর যখন জলখাবার, মোহনচাঁদ যখন ভাঙা হয়, আমার বাবা আমারে বলছে, 'খবর দেখছিস, ছি: মোহনচাঁদ, জলখাবার, এগুলাতে লুটপাট হৈছে, জামাতী গুলারে চাবকানো দরকার'.....আমার বাবারে আমি জ্ঞানত কোনদিন নামাজ কাজা করতে দেখি নাই। এই রকম ভাবনা অনেক সাধারনের ছিলো।ধর্মের নামে এই অধর্মকারীদের কারা ইন্ধন দিছে? মূল সমস্যাটা কোথায়? প্রথমা-আলো, নিপোর্ট এর কিছু সুবিধাভোগী এই রকম একটা ফ্যালাসী রিপোর্ট তৈরী কইরা কি করতে চায়? বিপ্লবকান্তি আর ইউনুসখানেরা কি সেই ইন্ধনেই সামিল হৈতেছেনা? অথচ রিপোর্টটার কোন টেকনিক্যাল গ্রহনযোগ্যতা নাই।বাঙালী যেন আকামের বারুদ, ঘষা না দিলেও আকামের বিপ্লবী-জোশে জ্বইলা উঠে।

আপনের বলা এই কথাটা সবাই কবে বুঝবো?

''এই কান্তি আর খানরা দিনশেষে নিজের ধর্মরে রিপ্রেসেন্ট করতে গিয়া আর বাঙালি থাকে না, এই দেশের ভিন্ন ধর্মের মানুষও তাদের ভাই থাকেনা, শত্রু হয়।''

১৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩৭

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: প্লাস।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৪

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমতের জন্য ধন্যবাদ অন্যমনস্ক শরৎ।

১৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩৯

বল্টু মিয়া বলেছেন: আমি পেইড ব্লগার।ডেইলি ৮টাকা দেই । :-B

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৫

স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনে তাইলে পেইড না, আপনে পে করেন? আপনারেই জাতি খুঁজতেছে।সামনে পাইলে ছিলা ফালামু, সাবধান।:) :) :)

১৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৩৯

অতন্দ্র তওসিফ বলেছেন: প্লাস

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৩২

কবির চৌধুরী বলেছেন: @ রাতমজুর বলেছেন: কান্তি, খান আর মৃগয়া - তিনটে "নিক"কে এত হাউকাউ করতে দেখে একটু অবাক হয়েছি, কারন বিপ্লবের পোষ্টেই তাকে যৌক্তিক ভাবে ভুল প্রমান করা যেত।
- যে যে বক্তব্য যুক্তি পছন্দ হয়নি তা উনি ধরে ধরে ব্লক করেছে! (কদিন আগে আর একটি ধর্মীয় পোষ্টে একই কাহিনী ঘটছে)।

তবে তাদের একটু ধন্যবাদও দেই, ঘুম থেকে উঠে ভর দুপুরে আমাদের শিক্ষিতদের মাঝেকার রক্তাপিপাসু চেহারাটাও দেখে নিলাম।
- দেশের নামে চরম কুত্সা রটাবে আর তা নিয়ে প্রতিবাদ করলে রক্তাপিপাসু চেহারা দেখতে পান?
আবার ধন্যবাদও দিচ্ছেন!! ভাল ভাল বেশ ভাল একটা চেহারা প্রকাশ করলেন আপনিও!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: কান্তির পোষ্টে আমিও ব্লকড।তার মানে এই না তার উপর ঝাপায়া পড়তে হইবো।তার আর্গুমেন্ট গুলোকে একটা একটা কইরা মিথ্যা প্রমানিত করার মেটারিয়াল তার পোষ্টেই ছিলো, যদি সে মুইছা দেয়, ব্লক করে, সেই রকম আলোচনা নিয়া পোষ্ট দেয়া যাইতো।কিন্তু তা না কইরা, ইউনুস খান ছবি সম্বলিত কাউন্টার পোষ্ট দিয়া জাষ্ট ভার্চুয়াল দাঙ্গায় অংশ নিলেন।আপনেও সেই কাতারেই সামিল হইলেন।অথচ আপনেরা কেউই দেখলেননা, যেইটা নিয়া আপনেরা লাফালাফি করতেছেন, সেই রিপোর্টটাই ফকফকা।তাতে কিস্সু নাই।

১৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪০

রাতমজুর বলেছেন: @ চৌধুরী, ভূল ইন্টারপ্রেট করছেন, বিপ্লবের পোষ্ট রিপোর্ট করেছি, সেটা ইউনুসের পোষ্টেই পাবেন আর ঐপোষ্ট গুলাতে উস্কানী মুলক কমেন্ট গুলা দেইখেন একটু ধৈর্য্য ধরে। ঐ তিনটা পোষ্টে যদি একটাও উস্কানী মূলক কমেন্ট না পান তাইলে আপনার দাবী মাইনা নিমু।

আর হাউকাউ কিন্তু তিনজনরেই বলছি, একজনরে না। আর নেগেটিভ মার্কেটিং বলে একটা টার্ম আছে, জানেন বোধ হয়।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২

স্তব্ধতা' বলেছেন: দুই পোষ্টরেই মাইনাস।মৃগয়ার পোষ্ট আমি দেখি নাই।পেটের ধান্ধায় সময় পাওয়া যায়না এতো।যাই হোক দেখার ইচ্ছাও নাই।

১৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৪২

কবির চৌধুরী বলেছেন: @ পারভেজ আলম ভাইকে প্রথমেই বলি, আপনার তথ্যজ্ঞানভান্ডার আমাকে অভিভূত করে।
আপনার প্রতি ছোট একটা প্রশ্ন,
আপনি বললেন, আমাগো এলাকার শনিরআখড়া মন্দির একসময় অনেক বড় মন্দির আছিল। বাবড়ি মসজিদের ঘটনার পর মুসলমানগো হামলায় ৩ ভাগের ১ ভাগ হইয়া এখন টিকা আছে।
- এই ঘটনাটা কি আমাদের সামগ্রিক দেশের অবস্থা প্রতিফলিত হচ্ছে? না বিচ্ছিন্ন ঘটনা?

আমি মো:পুর বাশবাড়ি এলাকায় খাকি!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: এইটারে যদি আপনের বিচ্ছিন্ন ঘটনা মনে হয়, তার মানে আপনে সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতিতে বিশ্বাসী।তাই যদি হয়, সাম্প্রদায়ীকতায় উসকানী দেন ক্যান? রাতমজুরের কথার প্রেক্ষিতে দেয়া আপনার উত্তরের নীচেই সাম্প্রদায়ীক মনোভাবের চিত্র পরিষ্কার। বাবরী মসজিদ ঘটনার পর ঐ ঘটনা বিচ্ছিন্ন কোন ঘটনা ছিলোনা।সারা দেশে এরকম ঘটছে।কিন্তু সমস্তটাই ঘটছে জামাতের চ্যালাচামুন্ডার ব্যানারে।একদিকে তারা লুটপাট চালাইছে, আর একদিকে নিরব প্রতিবাদ মিছিল বাইর করছে।এই হৈছে তাদের রাজনীতি, আর তার বলিদান আমরা।

১৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫১

কবির চৌধুরী বলেছেন: @ রাতমজুর, ভূল ইন্টারপ্রেট করছেন, বিপ্লবের পোষ্ট রিপোর্ট করেছেন, ঠিক আছে শুনলাম কিন্তু ওদের দেশের ভাবমূর্তির প্রতি সম্মিলিত অক্রমন বিষয়টা আপনার কাছে হাউকাউ মনে হচ্ছে?
আপনার কাছ থেকে দেশের ভাবমূর্তি নষ্টকারীদের নিয়ে বিষদ তথ্য পাবো আশা করি!!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: এইটা অবশ্যই হাউকাউ, শুধু হাউকাউ না, ভার্চুয়াল দাঙ্গা।কান্তি প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়া নিজের মত ব্যক্ত করছে সেইটারে সমর্থন কইরা, মাইনরিটিদের সমর্থনে সে এইটা করতে পারে, তার প্রতি সহনশীলতা প্রদর্শন করার দ্বায়িত্ব ছিলো মেজরিটির।আলুর ফ্যালাসী রিপোর্ট নিয়া কথা বলা যাইতো।তা না হইয়া, মারামারি করা হৈছে।

২০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১০:৫৭

রাতমজুর বলেছেন: @চৌধুরী, শেষ লাইনটা আমার আগের কমেন্টের পড়েন। তিনটা পোষ্টই পড়েন, হিন্ট: বিপ্লব চরম সাম্প্রদায়িক একটা পোষ্ট দিছে, আর প্রতিবাদকারীরা ভালো প্রতিবাদ করছেন, তবে প্রতিবাদকারীরা কিছু উস্কানীমূলক কমেন্টের জবাবে নিরপেক্ষ থাকতে পারে নাই। উস্কানী মূলক কমেন্ট আর নিরপেক্ষ জবাবের অভাবে হাউকাউ কৈলাম। আক্রমন হাউকাউ না।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: রাতমজুর আপনে কিন্তু ধরি মাছ না ছুই পানির মতো স্ট্যান্স নিতেছেন।শক্ত একটা অবস্থান আপনার নিতে হইবো।বিপ্লবকান্তির পোষ্ট এক পেশে, এবং যেই ভিত্তিরে নিয়া করা পোষ্ট, সেই ভিত্তিটাই ভিত্তিহীন এই পয়েন্ট থিকা আলোচনা না কইরা, ইউনুস খান পাল্টা দাঙ্গা সম্বলিত ছবি দিয়া সেই দাঙ্গাটাই উস্কায়া দিলেন।আর পোষ্টের মন্তব্য গুলাতো বাদই দিলাম।এইটাতে লাভ কি হইতাছে? এই বাংলায় বাংগালী মানেই মুসলমান, এইরকম কোন নতুন এথনিক তত্ত্ব তৈরী করার চেষ্টা?

২১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৪

ইউনুস খান বলেছেন: @লেখক, আপনি আমার পোস্ট পড়ে লিখছেন কিনা আমার সন্দেহ আছে? আমি কোন পিন্ডি চটকাইনি। কান্তির পোস্টে আমি কথা বলতেই সে প্রমান চাইলো আমি কিছু প্রমাণ দিলাম। আমি আমার পোস্টে, মন্তব্যে কোন সাম্প্রদায়িক কথা বলেনি।


@রাতমজুর, না তার পোস্টে কোনভাবেই তাকে ভুল প্রমাণ করা যেতোনা। আর বিপ্লব কান্তির পোস্ট টি ছিলো সাম্প্রদায়িকতার চরম উদাহরণ। আমি ব্যাক্তিগতভাবে তার পোস্টের বিরুদ্ধে রিপোর্ট করছি। আমি আমার পোস্টে হিন্দু-বৌদ্ধ-গারো-খ্রিষ্টানদের ব্যাপারে রিপোর্টও করছি।

@পারভেজ আলম, আপনাগো এলাকার মানুষ খারাপ সেই জন্য বাবরি মসজিদ ভাঙ্গাতে তারা মন্দির ভাঙ্গে। কিন্তু আমাদের এলাকায় মানুষ ঐ ঘটনায় আতঙ্কিত হয়। হিন্দু-মুসলমানরা খোলা মাঠে বসে কিভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় তা নিয়ে আলোচনা করে। আমি এগুলো দেখে বড় হয়েছি।

এই কান্তি আর খানরা দিনশেষে নিজের ধর্মরে রিপ্রেসেন্ট করতে গিয়া আর বাঙালি থাকে না, এই দেশের ভিন্ন ধর্মের মানুষও তাদের ভাই থাকেনা, শত্রু হয়।

--- আপনি কি আমার পোস্ট পড়ে মন্তব্য করছেন? @পারভেজ আলম

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: মানতে পারলামনা ইউনুস ভাই।আপনার পোষ্ট পড়ার পরই আমি আধা ঘন্টায় এই লেখা লিখছি সারাদিন ক্লান্ত থাকার পরও।আপনি প্রথম আলোর রিপোর্টটা যে একটা ফ্যালাসী সেইটা নিয়া আলোচনা করতে পারতেন, তাইলেই কান্তির পোষ্ট এর ফ্যালাসী বাইর হইয়া যাইতো।আপনি পারভেজরে বলা আপনার বলা এই কথাটা ''কিন্তু আমাদের এলাকায় মানুষ ঐ ঘটনায় আতঙ্কিত হয়। হিন্দু-মুসলমানরা খোলা মাঠে বসে কিভাবে সবকিছু নিয়ন্ত্রণে রাখা যায় তা নিয়ে আলোচনা করে। আমি এগুলো দেখে বড় হয়েছি।'' দিয়া বলতে পারতেন এই চিত্রের সাথেতো প্রথম আলোর রিপোর্ট মেলেনা, এর ব্যাখ্যা কি? তাইলেই প্রথম আলোর রিপোর্টের ফ্যালাসী বাইর হৈয়া পড়তো।পারভেজরে বলা আপনার কথাটাই স্পিরিট।এই স্পিরীট টা আপনে আপনার পোষ্টে দেখাইতে পারেননাই।আপনে পাল্টা দাংগার ছবি দিয়া, আর মন্তব্য গুলারে সমর্থন দিয়া (অস্থির পোলাপাইন, সাজিদ) দাংগাটা উস্কায়া দিলেন।আপনার এলাকার হিন্দু-মুসলিম সম্প্রীতির যে চিত্র দেইখা আপনি বড় হৈছেন তার কোন ছায়া আমি আপনার পোষ্টে পাইলামন।দু:খিত।

২২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সকাল ১১:১৮

রাতমজুর বলেছেন: @ইউনুস ভাই, বিপ্লবের একটা সমস্যা দেখলাম, উল্টা পাল্টা জবাব, সেই কারনে সে জিদ ধর্লে কখনোই ভুল প্রমান করা যাইতো না এইটা সত্যি।

তবে একটা ব্যপার বুঝলাম না, আমরা যারা রিপোর্ট করছি, তার কি হৈল? মডু চুপ থাইকা মডু নিজেও নিরব উস্কানি দিছে কৈলাম!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: এইটা সত্যি, সে তালগাছ তার ধইরা বইসা থাকে, পছন্দ না হৈলেই ব্লক করে, (আমিও ব্লক্ড)।কিন্তু তারপরও ধর্মীয়/জাতিগত ইস্যুগুলিতে মেজরিটির সহনশীলতা প্রদর্শন বাধ্যতামূলক।এতে মেজরিটির জাত যায়না, বরং জাত বাড়ে।

২৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ দুপুর ১২:১৪

জেবাল বলেছেন: প্রথম আলো রে জুতা মারি

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমত।এই রকম একটা রিপোর্ট যেইটা আর কোন পত্রিকায় ছাপা হইলোনা আমার জানামতে, ভুল হৈলে জানাইয়েন দয়া কইরা, সেই রিপোর্টটা দিয়া প্রথম আলো কার এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায় এই প্রশ্নটা খুবই সামনে চইলা আসছে এখন, অথচ এরক একটা ফ্যালাসী রিপোর্ট নিয়া কেউ প্রশ্ন করলোনা এইটা চরম আশ্চর্যের।বুদ্ধিবৃত্তি কি এতোই সস্তা হইয়া গেছে দেশে?

২৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৩১

নিষ্‌কর্মা বলেছেন:

'বাল'-এর আমলে এ কি খবর বাইর করলো?

না কি 'বাকশাল' আস্তেছে! [ Click This Link ]

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: নিষ্কর্মা ভাই, কাম না থাকলে অন্য কাম করেন, এইটা রাজনৈতিক পোষ্ট না।পোষ্টের কন্টেন্ট পইড়া আসেন।

২৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩২

জাতি জানতে চায় বলেছেন: কারো স্টপ হওয়ার দরকার দেখি না, স্টপ হইলে পাবলিক চেনার উপায় থাকবো না! তয় ব্লগার বিপ্লবের দুনম্বরী ধরা পড়ায় তার সমমনা ব্লগারদের খানিকটা বিমর্ষ মনে হচ্ছে!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: জাতি, আপনে বহুত সুবিধাবাদী মন্তব্য করেন।প্রথম আলোর মতোই।প্রথম আলোর নিজের কোন মন্তব্য নাই, নিপোর্টের কুত্তার বাচ্চা গুলারে ফোকাসে দিয়া আগুন লাগায় আলু পোড়া খায়, আপনেও দূর থিকা, ফুস কইরা একটা মন্তব্য দিয়া দূর থিকা আলু পোড়া খাওয়ার ধান্ধা করেন আর মজা নেন।দু:খিত আপনার শেষ বাক্যটাতে এইটাই আমি ভাবতে পারতিছি, অন্য কিছু না।

২৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

পজিটিভ২৯ বলেছেন: বিপ্লবের পাখা গজাইছেতো তাই আকাশে উড়তাছিল। মাটিতে নামানোর দরকার ছিল।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনে উপরের মন্তব্য গুলা পইড়া আসেন।

২৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৫৫

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: @পজিটিভ২৯

ডাকাতের বাচ্ছা , বালের পাখা ঘজাইছে নি, ডাকাতের বাচ্চা ডাকাত ।

@ জাতি জানতে চায় ।

দু নম্বরীর কিছু নেই , যারা প্রতিবাদ করেচে তারা দু নম্বর । ওরা লুটপাটকারী , কিন্টু স্বীকার করতে চায় না । বেশরম বেলাজের বাচ্ছারা



আমার ব্লগ কত্তৃপক্ষে ডিলিট করে দেয়ার কথা বলেছি । ওরা অনেক স্লো , আশা করি হয়ে যাবে ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৪

স্তব্ধতা' বলেছেন: কান্তি ভাই, আপনে কার পেইড ব্লগার বলেনতো? গালি গালাজ শুরু করলেন আবার আপনার পোষ্টে গালি দিলে ব্লক করেন।আমি কিছুই করিনাই, তাও আমি আপনার ব্লগে ব্লক্ড।আমি এই পোষ্ট ছাড়া কোনদিন গালি দেইনাই, তাও গালি দিছি, কিছু সারমেয়র বাচ্চারে, যারা দেশে আগুন লাগায়া আলু পোড়া খাইতে চায় (নিপোর্ট কর্মকতা, প্রথম আলে)।কোন ব্লগাররে গালি দেইনাই।আপনে ব্লগ ডিলিট কইরা আরেক নিকে আসতে পারবেন, সেইটা সমস্যা না, সমস্যা হৈলো, আপনে যদি একই চরিত্র নিয়া আসেন, সেইটা আরেকটা বিপ্লব কান্তির সৃষ্টি করবে।লাভ কি? এর থেকে মানষিকতা পরিবর্তন করেন। আপনে যেই রিভার্স গেইম খেলতেছেন, এতে যে হিন্দু বিদ্বেষ আপনে তৈরী করতেছেন, তার ফলাফল এই দেশের জন্য কখন্ওই ভালো হৈতে পারেনা।আপনার মানষিকতার উন্নয়ন ও মঙ্গলার্থে আপনার ব্লগরে বিদায় জানাইলাম.........


২৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:০০

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: পারভেজের কথাই সত্য, বাংলাদেশের অনেক লোকই চরম সাম্প্রদায়িক । প্রথম আলো তাদের মুখে মধ্য ডুপুরে প্রসাবের স্বাদ দিয়েছে । ১৯৮৮ সালে এদেশের ১৫-১৬ % হিন্দু ছিলো , সাম্প্রদায়িকরা অনেকের সম্পতি দখল করেছে । যারা ক্যাচাল করেছে তাদের বাপরাই এমন করেছে । এখন কোনমতে ৮-৯ % টিকে আছে। প্রতিদিন ব্লগে খানকির বাচ্চারা হিন্দুদের মালাউন বলে গালি দেয় , আর যারা গ্রামে অথবা গরিব তাদের অবস্হা তো আরো খারাপ ।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: এই খানে গালি গালাজ করবেননা।নিজে সুযোগ পাইলে আপনি যে সাম্প্রদায়ীক সেইটাও আপনে দেখাইছেন।এইটারে যদি আম হিন্দু জনতার মনোভাব ধৈরা নেই, তাইলে আপনে কি বলবেন? সুতরাং অন্যদিকে আঙ্গুল না উঠায়া নিজের দিকে উঠান আগে।আর যেই পরিসংখ্যান দিছেন, সেইটার ব্যাপারে পোষ্টে বলছি, পইড়া আসেন, না বুঝলে বুঝায়া দিব।

২৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১১

স্বল্পজ্ঞানী বলেছেন: বিপ্লব াল্লুরে থাপড়াইতে মঞ্চায় :( :(

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: যেই পতাকাটা মাথায় নিছেন, সেইটারে পায়ে দলাইয়েননা।এইটাই এই পোষ্টের মূল বক্তব্য।

৩০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২

পজিটিভ২৯ বলেছেন: বিপ্লব কান্তি বলেছেন:

ডাকাতের বাচ্ছা , বালের পাখা ঘজাইছে নি, ডাকাতের বাচ্চা ডাকাত !!!!!


আমি কি তুমার ভারতীয় ব্যাংক একাউন্ট থেকে ডাকাতি করছি???

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪০

স্তব্ধতা' বলেছেন: গালিগালাজ বন্ধ করেন, পোষ্ট সংক্রান্ত কথা বলেন, না হইলে অন্য ব্লগে যান।ম্যালা আছে।

৩১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৩

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: স্পল্প

ডাকাতের বাচচা । অমানুষের বাচ্চা,

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৪

স্তব্ধতা' বলেছেন: গালাগালি চালাইতে থাকায় আপনে সাময়িক ব্লক্ড।যখন এই পোষ্টে আর কারও পা পড়বেনা, তখন ব্লক উঠায়া নিব।ততদিনে হয়তো আপনের ব্লগ থাকবেনা।ধন্যবাদ।বিদায় বন্ধু, আপনের মানষিক উন্নতি হোক।এই জাতীয় বিদ্বেষ ছড়াইয়েননা।আপনেগো লিগা, দাঁও মারতেছে আরেক গোষ্ঠী সেইটা মাথায় রাইখেন।

৩২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১৭

বিপ্লব কান্তি বলেছেন:
@@ পজিটিভ২৯

ভারত ভারত করিস কেন ? ভারত বিদ্ধেষ কেন / ওদের ছাড়া কি চলবে ? বর্ডারে গুলি দিলে ও ওদের ছাড়া চলবে না । ওদের কাছে যেতেই হবে তোমার।

আজ থেকে কি প্রতিজ্ঙ করতে পারবি যে যদি ভারতের কিছু খাই তাহলে যেন গুমুত্র খাওয়া হয় । ভারতের কোন পত্রিকা বা খরব পড়ি তাহলে যেন চোখ অনধ হয় । ভারতের ছবি দেখলে যেন ছোখ অনধ হয় । তাহলে বুঝব যে সত্যই ভারত বিরোধী । তোমরা তো আসলে দালাল । দাদাদের সামনে পড়লে ওরা বাপ ,। আর পেছনে আসে বলে মালাউন

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: এইটা ভুল বললেন, রাষ্ট্র চিন্তা যদি করেন, ভারতরে বাংলাদেশের যতনা দরকার তার চেয়েও বেশী দরকার বাংলাদেশরে ভারতের।ট্রানজিট, সেভেন সিষ্টার, পোর্ট সব বিষয়গুলারেতো দেখতেছেন যে ভারতের কিরকম বাংলাদেশের সহযোগীতা দরকার।তাই বলি ভারত ভারত না কৈরা বাংলাদেশ নাম জপেন।ঐটাই আপনার আখের, যদি বাংলাদেশী হন।

৩৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫

পজিটিভ২৯ বলেছেন: @ বিপ্লব

ভারত ??? মাই ফুট...। দাদাদের সামনে পরলে কি কি কি?????????????




বিপ্লবের মাথা গেছে। পাবনা মেন্টালে জুগাজুগ করলে বালা অয়।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: যাক গালাগালি করেননাই, আপনারেও ব্লক করার প্রিপারেশন নিতাছিলাম।

৩৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:১৩

নষ্ট ছেলে বলেছেন: ধরে নিলাম বিপ্লব কান্তি আর ইউনুস খান চরম সাম্প্রদায়িক। তাগো মত হাতে গোনা দু'একটা সাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের বালডাও ছিঁড়তে পারব না।
কিন্তু প্রথম আলো বাংলাদেশের নাম্বার ওয়ান পত্রিকা, এই খানকির পোলারা এই ধরনের একটা রিপোর্ট ক্যামনে করল X( X( X( X( X(
মইত্যা শুয়োরের বাচ্চায় কোন দেশের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায় X(( X(( X(( X((

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২০

স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ নষ্টছেলে, এই স্পিরিট নিয়ে মন্তব্য খুব কমই আসছে এই পোষ্টে।''দু'একটা সাম্প্রদায়িক বাংলাদেশের বালডাও ছিঁড়তে পারব না।''...........সাবাশ, এইটা হৈলো আসল স্পিরিট।আমি আনন্দিত।আমি আলুর এই রিপোর্টের টোটাল ফ্যালাসীটা ব্যাখ্যা করছি, এই রিপোর্টের পক্ষে যে কোন প্রথম আলোর ব্লগার বা রিপোর্টাররে এইটার ফ্যালাসীর বিরুদ্ধে বলার জন্য আমন্ত্রণ জানাইছি।যদি কেউ ব্যখ্যা না দেয়, প্রথম আলোর এই তাবেদারীর বিরুদ্ধে আরেক পোষ্ট দিব।সে ভারতের পিঠ চুলকায় না পাকিস্তানের পিঠ চুলকায় তা দিয়া আমার দরকার নাই।মইত্যার সরাসরি তত্তাবধায়নে এরকম রিপোর্ট দিয়া আমার দেশের মানুষরে ভাগ করার যে প্রয়াস এই সারমেয়র বাচ্চাগুলা করতাছে, সেগুলির বিরুদ্ধে এক হওয়া খুবই জরুরী এখন।

৩৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০২

জাতি জানতে চায় বলেছেন: সুবিধাবাদীর কি দেখছেন বুঝলাম না! বিপ্লব কান্তির লবন-মরিচ মেশানো রিপোর্টের রিভিউ দেখেও খালি পত্রিকা রিপোর্টের সমালোচনা করে লাভ নাই! বিশেষ ধড়িবাজ গোষ্ঠীকে কিভাবে উৎসাহ ও সমর্থন দিতে হয় সেটা প্রথম আলোরা ভাল করেই জানে! এই গোষ্ঠীরও বেশি বেশি কড়া সমালোচনা দরকার, যাতে ভবিষ্যতে এরা ধড়িবাজীর সুযোগ কম পায়! বিপ্লব কান্তির ধড়িবাজী পোস্টেও অনেকেই প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ সমর্থন জানাইছে, যদিও বেশিরভাগের কাছেই পোস্টের উদ্দেশ্য ধরা পড়ে! ঐ পোস্ট নিগৃহিত হওয়ায় কান্তির সমমনারাও ব্যথিত মনে হইছে! আপনে তাদের মত ব্যথিত হইলে (মন্তব্যের জবাব সেরকমই মন হইছে) আমার কিছু করার নাই!

কবির চৌধুরী@ আপনের অসাধারন প্রশ্ন গুলার (১৮, ১৯) জন্য ধন্যবাদ! আমাদের অনেকেই বলার চেষ্টা করে, গুজরাট ও বাবরী মসজিদের ঘটনার পেছনে দায়ী গোষ্ঠীদের থেকে বাঙালী মুসলমানরা বেশি সাম্প্রদায়িক!

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: ''আপনে তাদের মত ব্যথিত হইলে (মন্তব্যের জবাব সেরকমই মন হইছে) আমার কিছু করার নাই!''.........কান্তি আপাতত ব্লক্ড।কান্তি-ইউনুস খান-আলু সবাইরে নিয়া আমার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে আপনার এই মনে হৈলে, আপনে যে আলুপোড়া খাওয়ার লাইনে দাঁড়ায়া আছেন, সেই ব্যাপারে আর কোন সন্দেহ জাগেনা।যাই হোক আপনার আর কোন মন্তব্যের উত্তর দেয়ার অভিপ্রায় ও সময় কোনটাই আমার নাই, এই পোষ্টে।ভালো থাকবেন।

৩৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৩

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: অনেক ভালো পোস্ট।+++++++

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমতে ধন্যবাদ শূন্য উপত্যাকা।++++মানেই সহমত আমার কাছে এই পোষ্টে।যার মানে প্রথম আলোর রিপোর্টের ফ্যালাসীর সাথে আপনারা একমত, সাম্প্রদায়ীক উসকানীর বিরুদ্ধে আপনারা দাঁড়িয়ে।আবারও ধন্যবাদ।

৩৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৪

মেঘ_বালিকা বলেছেন: +++++++

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:২৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমতে ধন্যবাদ মেঘ_বালিকা।++++মানেই সহমত আমার কাছে এই পোষ্টে।যার মানে প্রথম আলোর রিপোর্টের ফ্যালাসীর সাথে আপনারা একমত, সাম্প্রদায়ীক উসকানীর বিরুদ্ধে আপনারা দাঁড়িয়ে।আবারও ধন্যবাদ।

৩৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩১

লড়াকু বলেছেন: বিষয়টা খুব সোজা - রিপোর্টের বিরুদ্ধে কিছু বললেই সাম্প্রদায়িক ট্যাগ জুটে যাওয়ার শঙ্কা আছে এবং প্রথম আলোওয়ালারা এই ব্যাপারে পূর্ণ সচেতন। শক্তিশালী মিডিয়া মাঝে মাঝে মাঝে সন্ত্রসী কার্যক্রম চালায় এ জাতীয় প্রচারণার মাধ্যমে যা শেষ পর্যন্ত বিপ্লব আর ইউনুসদের কোস্তাকুস্তিতে রূপ নেয়। মাঝখান দিয়ে ফায়দা লোটে সুবিধাভোগীরা।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ লড়াকু।এই মূল বিষয়টার দিকেই আমি আঙ্গুল উঠাইছি।আমার ক্ষমতা থাকলে প্রথম আলো আর নিপোর্টের কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা করতাম।আপনি পোষ্টের প্রায় শেষে অসীম কুমার দে'র মন্তব্যটা দেখেন, সে উইং প্রধান, তার সাথে পরিচালক সাবিরের মন্তব্যটা কতটা কন্ট্রাডিক্ট করে।আচ্ছা, টেকনিক্যালী রিপোর্টটাকে ভুল প্রমানিত করা হয়তো সাধারন মানুষের পক্ষে সম্ভবনা, কিন্তু এই কন্ট্রাডিকশন গুলোতো পোষ্টেই ছিলো, এগুলো নিয়ে আলোচনা না করে আমরা যা করছি সেটার দায়ভার শুধু কান্তি ইউনুসের না , সবার।এই দেশী হয়ে আমি আবারো আর একবার নীচে নেমে গেছি।

৩৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৩৬

সাজিদ বলেছেন: আমাদের দেশে মুসলিমকে গালি দিলে হয় প্রগতিশী। ইসলাম ও বলে না এরা, এরা বলে 'এছলাম'। আর বিশিষ্ট ব্লগাররা তখন সবাই দূরে দাড়িয়ে বগল বাজায়। আর হিন্দু শব্দ উচ্চারন করলেই সে হয়ে যায় সাম্প্রদায়িক।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১০

স্তব্ধতা' বলেছেন: সাজিদ, আপনার মতো ব্লগারদের কাছ থেকে এরকম মতামত পাওয়াটা দু:খজনক।আপনার চিন্তাশক্তি ভালো, সেটাতে হুড়কো না দিয়ে চিন্তা করুন।আপনি হিন্দু না মুসলিম, আস্তিক না নাস্তিক, এগুলি এই পোষ্টের ইস্যু নয়।যে একটা মন্তব্য দিলেন এই পোষ্টে, এই মন্তব্যটা এই পোষ্টের সাথে কি ভাবে সামঞ্জস্য তৈরী করে বলবেন কি?

৪০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৩

রবিনহুড বলেছেন: কান্তি ব্লগে এসে প্রথম প্রথম মন্তব্য করত মিন মিন করে... কয়দিন পরে তার গলা বড় হতে থাকলো। তার পর উচ্চ স্বরে কথা শুরু করছে...।
এখন শুরু করছে ফাউল কথা বার্তা.... ওপারের টাকা ভালই আসতেছে বোঝা যাছ্ছে।

আরে এদেশে মালাউনদের যদি আদর না পাইত তাইলে কান্তির মতো মালু কি করে বাংলাদেশে আছে?

কান্তিরা ওই সকল পরিসংখ্যান দেয়া না ক্যান, যে পরিসংখ্যান দেখা যায় দিন শেষে হিন্দুরা সারাদিনের জমানো কত টাকা ষ্ট্যাট ব্যাংক অফ ইন্ডিয়াতে জমা দেয় বা হুন্ডি করে ভারতে পাঠায়?

কান্তিরের জিগান হে মাসের কত টাক এই দেশে খরচ করে আর কত টাকা ওপারে পাঠায়?

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: আমি যদি বলি এই মালাউনদের দিনে রাত্রে মালাউন' মালাউন' শুনতে শুনতে আর নিরাপত্তার অভাবে তারা আরেক দেশে টাকা জমায়, তখন কি বলবেন? আমাদের রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরাও লন্ডন, সিংগাপুর, আমেরিকায়, টাকা পাচার করে টাকা জমায়, বাড়ী কিনে, তাদের পিছনেতো চামচার অভাব হয়না।তাদেরতো গালি শুনতে হয়না, যদিও তাদের নিরাপত্তার কোন অভাব এই দেশে নাই।যাই হোক, পোষ্টের কন্টেন্ট অনুযায়ী মন্তব্য করেন।'বাংলাদেশ' এই থিমে চিন্তা করেন।হিন্দু, মুসলিম না।আপনের গলা কাটলেও যা বাইর হৈবো, কান্তির গলা কাটলে তার থিকা ভিন্ন কিছু বাইর হৈবোনা।

৪১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৫৭

রবিনহুড বলেছেন: কান্তি এই ব্লগে এসে হিন্দু মুসলমান ইস্যু নিয়ে খানকির বাচ্চা বলে গালি দেয়, তাকে প্রশ্ন রইল সে কিসের বাচ্চা ?

উত্তর দিয়ে যা.... ভাদার বাচ্চারা....

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:১৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: তার উত্তর দেবার উপায় নেই আপনি জানেন, সে ব্লক্ড।তারপরও আপনি তাকে গালি দিলেন।কাজটা ঠিক করলেন কি না আপনার আপাত অসাম্প্রদায়ীক চিন্তা দিয়ে চিন্তা করুন।

৪২| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:০০

শূণ্য উপত্যকা বলেছেন: প্রথম আলো একটা স্টুপিড পত্রিকা। এর উদ্দেশ্য সবসময়ই আমার কাছে বিতর্কিত মনে হয়েছে। পত্রিকাটি এখন পড়িই না আমি।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২০

স্তব্ধতা' বলেছেন: আমি পড়ি।না পড়লে আপনি জানবেননা, চামচামিটা কোথায় কার জন্য, কি ভাবে করা হয়।ধন্যবাদ।

৪৩| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৫

কবির চৌধুরী বলেছেন: বিপ্লব কান্তি বলেছেন:
@@ পজিটিভ২৯

ভারত ভারত করিস কেন ? ভারত বিদ্ধেষ কেন / ওদের ছাড়া কি চলবে ? বর্ডারে গুলি দিলে ও ওদের ছাড়া চলবে না । ওদের কাছে যেতেই হবে তোমার।

আজ থেকে কি প্রতিজ্ঙ করতে পারবি যে যদি ভারতের কিছু খাই তাহলে যেন গুমুত্র খাওয়া হয় । ভারতের কোন পত্রিকা বা খরব পড়ি তাহলে যেন চোখ অনধ হয় । ভারতের ছবি দেখলে যেন ছোখ অনধ হয় । তাহলে বুঝব যে সত্যই ভারত বিরোধী । তোমরা তো আসলে দালাল । দাদাদের সামনে পড়লে ওরা বাপ ,। আর পেছনে আসে বলে মালাউন

-- হাহা.. হোহ হোহ,,, দেখেন দেখেন... এ দাদাগো (সবাই না!) চিরাচারিত আসল রুপ বের হয়ে গেছে.......
=p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

আমার এই ব্লগের কথা ১০০% সত্য প্আবার প্রমান,
কল্কের আবতারের হিট দেইখ্খা হিংসা হইতাছে?? !!:(( :(( :(( (হের অহন দরকার "নজন সুরক্ষা কবচ") B-)) =p~

এইটাও পড়েন,
Divide and Rule দেশে Still Rules - ছিহ: ছিহ: আমরা বাংলাদেশীরা কেন এদের ফাঁদে পা দিচ্ছি? - দেশপ্রেমিকরা দালাল হইতে সাবধান

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪০

স্তব্ধতা' বলেছেন: কান্তিকে উদ্দেশ্য করে কোন মন্তব্য আর গ্রহন করা হবেনা, কারন উনি ব্লক্ড। এখন থেকে তাকে উদ্দেশ্য করে যে কোন মন্তব্য মুছে দেয়া হবে।

৪৪| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৩৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: আগুন পোস্ট দিছেন, কঠিন !!!

প্রথম আলোর ওই রিপোর্টটা দেইখা আমারো ভাল লাগে নাই, মনে হইছিল হুদাই শান্তি নষ্টের একটা প্রচেষ্টা... :| :| :|

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: আমার পিঠ চুলকানীর দরকার নাই।আপনেরা সহনশীল চিন্তা করেন, এই দেশটা হিন্দু, মুসলিম, সবার দেশ, এই ভাবে ভাবেন। এইটাই এই পোষ্টের মূল বক্তব্য।

৪৫| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৪৮

প্রভাষক বলেছেন: ভাই... একটা ছোট্ট হিসেব দেই... দেখুন ভালো-লাগে কি-না...

ধরুনঃ
২০০১ সালে কোনো স্থান-এর লোকসংখ্যা ১০০ জন ছিলো... যার ৮০ জন মুসলমান + ১০ জন হিন্দু + ৪ জন খ্রীস্টান + ৪ জন বৌদ্ধ এবং ২ জন অন্যান্য ধর্মাবলম্বী... অর্থাৎ... শতকরা হার হবে... ৮০% মুসলমান... ১০% হিন্দু... ৪% খ্রীস্টান... ৪% বৌদ্ধ... এবং... ২% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী...

২০১০-এ শিক্ষা, ধর্মীয় ব্যাখ্যা, সচেতনতা, অর্থনৈতিক সুযোগ-সুবিধা... সব বিষয় মিলিয়ে দেখা গেলো যে... স্থান-টির লোকসংখ্যা ১৫০ জন হয়েছে... যার ১২০ জন মুসলমান + ১২ জন হিন্দু + ৯ জন খ্রীস্টান + ৬ জন বৌদ্ধ এবং ৩ জন অন্যান্য ধর্মাবলম্বী... অর্থাৎ... শতকরা হার হবে... ৮০% মুসলমান... ৮% হিন্দু... ৬% খ্রীস্টান... ৪% বৌদ্ধ... এবং... ২% অন্যান্য ধর্মাবলম্বী...

এখন বলুন... হিন্দু-দের সংখ্যা কমলো না-কি বাড়লো???...

ধন্যবাদ...

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:২৫

স্তব্ধতা' বলেছেন: নাহ মন্তব্যটা চেঞ্জ করে দিলাম।আপনার অংকটা কাজে লাগবে যারা নিপোর্টের পরিচালক আর উইং প্রধান অসীম দে'র বলা বক্তব্যটার দ্বন্দ্ব/পার্থক্যটা বুঝতে চাইবে।ধন্যবাদ প্রভাষক।

অনেকেই ফ্যালাসীটা বুঝতে পারছেননা, আপনার অংকটা পোষ্টে দিয়ে দিলাম।

৪৬| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:২৯

পারভেজ আলম বলেছেন: সারা দিন ব্লগে ছিলাম না। এখন সব মন্তব্য ধরে কথা বলতে ইচ্ছা করছে না। তবে খানিকটা হতাশা প্রকাশ করছি এই কারণে যে আপনের পোস্টের মাযেজা অনেকেই ধরতে পারে নাই। অবশ্য, এমনি হয়।
ইউনুস খান@ আমি আপনের পোস্ট পইড়াই মন্তব্য করছি। আমি যেই জবাব দিতাম তার অনেকটাই স্তদ্ধতা দিছে। তাও বলি, আপনের পোস্টে আপনে প্রথম আলো এবং বিপ্লব কান্তিরে জবাব দিতে গিয়া ভারতের হিন্দু সাম্প্রদায়িকদের সাম্প্রদায়িকতার উদাহরণ দিছেন। কেন? এইখানে আপনের বাঙালিত্বের চেয়ে মুসলমানিত্ব বড় হইয়া প্রকাশ পাইছে। আর আপনে যদি আমারে অভিযোগ করেন যে বিপ্লব কান্তি আপনেরে থাপ্পর দিছে তার জবাবে যদি আমি আপনেরে কই যে বিপ্লব কান্তির তালতো ভাইরে আপনের তালতো ভাই থাপ্পর দিছিল সেইটা কেমন জবাব হয়? কোন লেখার ফলাফলটাও মাথায় রাখতে হবে। আমি জানি, আপনে সাম্প্রদায়িকতার উস্কানিদাতা না, কিন্তু হুজুগে ভুল করছেন। একটু উদাহরণ দেই, এইগুলা চিরাচরিত বিষয়। বাস্তবে ভারতিয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনের আগে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বলতে আমরা যা বুঝি তার কোন নজির ছিল না। ব্রিটিশ আমল থেইকা রাজনীতিবিদরা এই জিনিসটা ঘটাইতাছে। আমাদের এই দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পেছনে ধর্মের চেয়ে অনেক বেশি দায়ি রাজনীতি। রাজনীতিবিদ আর তাগো মিডিয়া উস্কানি দেয় আর সাধারণ মানুষ না বুইঝাই দাঙ্গায় জড়ায়। প্রথমআলো একটা বিশেষ গোষ্টির প্রতিনিধীত্ব করে। তাগো প্রতিবাদ করতে গেলে যেই খোলা মাথায় করতে হয়, সেইটা আপনে করেন নাই। উলটা তাগো সলতে দিয়া ধরানো আগুন আরো বেশি জালাইয়া দিছেন। বলতে হয় তাগো ঐ লেখা সার্থক হইছে, ব্লগে ছোটখাটো সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা হইছে।
আর ইউনুস খান আর কবির চৌধুরীরে বলি, শনীরআখড়ার ঘটনাটা যদি বিচ্ছিন্ন ঘটনা হইতো তাতেও এইটা বলা যাইতো না যে এই দেশে হিন্দুদের উপরে সাম্প্রদায়িকতা নাই। আর ঐ ঘটনাটা বিচ্ছিন্নও ছিল না, সারা বাঙলাদেশেই হইছে। আমি মানি যে ভারত বা পাকিস্তানের তুলনায় বাঙলাদেশে সাম্প্রদায়িকতা অনেক কম, সেইটাই হওয়া স্বাভাবিক, আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধ এবং সার্বভৌমত্বের কনসেপ্টই সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে। আর এই কারণেই এই বিষয়ে আমাদের সতর্কতাও জরুরি। নিজের পরিচয়, জাতিসত্বা, চেতনার সাথে বেইমানী করা অনুচিত। একজন প্রকৃত বাঙালি অবশ্যই হিন্দু-মুসলিম সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করবেন। এই ব্লগের সবাই কম বেশি শিক্ষিত, অথচ এইখানেই যেই পরিমানে মালাউন শব্দটা ব্যাবহার করা হয় তা ভীতিকর।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: পারভেজের মন্তব্যটা সবাইকে পড়ার অনুরোধ করতিছি।অসম্ভব সুন্দর এবং এই সময়ের প্রয়োজনে বলা কথা।


ব্রিটিশ শাসনের সময় অশিক্ষিত লোকজন সহজে ডিভাইড হৈতো, তাদের শিক্ষা দীক্ষা ছিলোনা, কিন্তু এই যুগে ক্যান আমরা এতো সহজে ডিভাইডেড হমু? আমরা কি দুইশ বছর পিছনে বসবাস করি?

৪৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪২

পারভেজ আলম বলেছেন: শালার সামুর স্পিড, দয়া কইরা আমার এই মন্তব্য সহ উপরের দুইটা মন্তব্য মুইছা দেন।

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: দিলাম।ধন্যবাদ পারভেজ, আপনার মন্তব্যটা আমার এই পোষ্টের অলংকার।

৪৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৫

কমুনা বলেছেন: :|

০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: কি হৈছে আপনের?

৪৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৪৬

স্পেলবাইন্ডার বলেছেন: বিপ্লব কান্তি নামের ঐ ব্লগারটা সবসময়ই উস্কানীমূলক পোস্ট দেয়।
কিছুদিন আগে এক পোস্টে সে লিখছে, প্রতিমাসে নাকি ৪০০ বাংলাদেশীর লাশ আসে সৌদি আরব ও মালয়েশিয়া থেকে। এই তথ্যের কোন ভিত্তি আছে, বলেন?
ব্লগারদের প্রতিবাদের মুখে সে ঐ তথ্য পরে এডিট করছে।
কোন বেকুব যদি নিজের পাড়ায় বিখ্যাত হওয়ার জন্য একটা ছুরি নিয়ে রাস্তায় হাঁটে আর সবাইকে আঘাত করার ভয় দেখায়, তাকে আপনি কি বলবেন?
কান্তি বাবু নিজেকে ব্লগে গুরুত্বপূর্ণ জাহির করার জন্য নোংরা পথ বেছে নিয়েছিল। ফলাফল, এখন মাথায় মাল উঠছে।
আপনার পোস্টের সাথে প্রায় একমত।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০৫

স্তব্ধতা' বলেছেন: বেকুবটা কেন বিখ্যাত হৈতে চায় সেইটা বোঝাটা জরুরী।সে কি ইনফেরিয়র কম্প্লেক্সিটি থেকে বিখ্যাত (সুপিরিওর) হতে চায় না কি বিখ্যাত হওয়ার লোভে বিখ্যাত হতে চায় সেটা জানাটা জরুরী।ইনফেরিওর কম্প্লেক্সিটি হলে, সেটা তাকে বুঝতে দিতে হবে যে সে ইনফেরিওর না, সেরকম পরিবেশ তৈরী করতে হবে।ধন্যবাদ স্পেলবাইন্ডার।

৫০| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৭

এক্স বলেছেন: এই মাটি আমাগো এই বলেই আপনি আরেক সাম্প্রদায়িকতা করে ফেলেছেন.

তবে সজ্ঞানে সাম্প্রদায়িকতা বিরোধী মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ. সাম্প্রদায়িকতা এমনই এক ভয়াবহ জিনিস যা একবার ব্রেক আউট হলে বাতাসের বেগে ছড়িয়ে পড়ে. শুধু মাত্র স্বার্থান্বেষী একটি গ্রুপও যদি ভিন্ন গোত্রের উপর হামলা চালায় তাতেই বারুদের আগুনের মত ছড়িয়ে পড়ে এলাকা ব্যাপি. ব্রিটিশরাজের উপহার এই মহামারীর একমাত্র ঔষধ, কিল ইট বিফোর ইটস এরাইভ্যাল.

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১০

স্তব্ধতা' বলেছেন: প্রথম বাক্যটা স্যাটায়ার কি না ধরতে পারি নাই। খুলে বলেন।তারপর মন্তব্য করবো।দ্বিতীয় প্যারাটিতে সহমত।তবে এই ঔষধ পাওয়াটা দুষ্কর।তার চেয়ে ভালো হয় ভ্যাকসিন।কিওরের থেকে প্রিভেন্টিভ কিউরের মাধ্যমে এর প্রতিরোধ সম্ভব।সেই প্রিভেন্টিভ কিউরের কাজটা সবাইকে নিয়ে করতে হবে।

৫১| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৫৮

কমুনা বলেছেন:


শাট আপ তো হয় নাই :|

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১১

স্তব্ধতা' বলেছেন: এই ভাবে কি হয়? সমগ্র দেশে ক্যামনে শাট আপ করবেন? সেই পথ নিয়া ভাবেন, পথ অনেক লম্বা।

৫২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:০২

নাজনীন১ বলেছেন: @ বিপ্লব কান্তি, বিভিন্ন পোস্টে বিভিন্ন রকমের বক্তব্যের সাথে আমরা একমত বা দ্বিমত হতে পারি। কিন্তু এর সূত্র ধরে আপনি কর্তৃপক্ষকে আপনার ব্লগ একেবারে ডিলিট করেই দিতে বললেন, ব্যাপারটা ভাল লাগেনি। যদিও এটা আপনার একান্ত নিজস্ব পছন্দ, এখন হয়তো আপনি অনেক উত্তেজিত। মাথা ঠান্ডা হলে আপনি আবার স্বাভাবিকভাবে ব্লগিং করবেন, পোস্ট দিবেন, এ আশা করি। শুভকামনা রইলো।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১২

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমত নাজনীন১।

৫৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৬

আবদুর রাজ্জাক শিপন বলেছেন:
প্রথম আলো এবং নিপোর্ট কর্মকর্তাগণ-------ফাক্ ইউ !!!

আপাতত এইটুকু বলাই যথেষ্ট হবে । এই শুকর শাবকরা খালি দেয়ালে 'মিঠা'
লাগানির কাজটা কইরা দেই । এরপরের ঘটনা স্বয়ংক্রিয়ভাবে ঘটতে থাকে !

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: বাকী কাজটা স্বয়ংক্রিয়ভাবে যেই ভাবে ঘটে, সেইটা দুইশ বছর আগে হৈলে মানা যায়, এই যুগে এই ফর্মে মানাটা কষ্টকর।

৫৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৬

এক্স বলেছেন: জাতীয়তাবাদও একধরনের সাম্প্রদায়িকতা. বাঙ্গালী-ভারতীয়-পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদ থেকেই কিন্তু এই উপমহাদেশের সকল গ্যান্জামের সূত্রপাত. ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা সময়ের সাথে মিটে গেলেও জাতীয়তাবাদী সাম্প্রদায়িকতার জন্য এখনও বাঙ্গালীরা বর্ডারে পাখির মত মরছে, ৭১ এ নির্বিচারে মরেছে এবং পাহাড়ে নির্বিচারে মারছে.

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:০০

স্তব্ধতা' বলেছেন: ফুটো থেকে খাল খুড়লেন।এটার জন্য যে জবাব দিতে হবে সেই ধৈর্য আমার নাই এখন।তবু সংক্ষেপে জবাব দিব।

জাতীয়তাবাদও একধরনের সাম্প্রদায়িকতা----জাতীয়তাবাদের ধারনা কোন সাম্প্রদায়ীকতা না।এটা অস্তিত্বের প্রশ্ন।রাষ্ট্র যেমন পৃথিবীতে অস্বীকার করার কোন উপায় নাই, এটাও অস্বীকার করার কোন উপায় নাই।এটা আইডেন্টিটি।এই আইডেন্টিটির জন্য যদি আমারে আপনি সাম্প্রদায়ীক বলেন, আমি সাম্প্রদায়ীক, আপনের অবস্থানটা কি ব্যখ্যা করলে ভালো হয়, জানা হৈতো।


বাঙ্গালী-ভারতীয়-পাকিস্তানি জাতীয়তাবাদ থেকেই কিন্তু এই উপমহাদেশের সকল গ্যান্জামের সূত্রপাত------কি বুঝাইলেন? ৪৭ এর দ্বিজাতি তত্ত্ব কি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে হৈছিলো না কি ধর্মের ভিত্তিতে? পাকিস্তানীদের থেকে বাঙ্গালী আলাদা হয়ে যাওয়া কি গ্যাঞ্জাম? ধর্মের জাতীয়তাবাদ যে একটা জাতিকে এক রাখার জন্য যথেষ্ট না সেইটা কি ৭১ এ বোঝেন নাই আপনেরা?

ধর্মীয় সাম্প্রদায়িকতা সময়ের সাথে মিটে গেলেও.......কোন দুনিয়ায় বাস করেন আপনি? ধর্মের সাম্প্রদায়ীকতার চিত্র দেখতে পাইতেছেন না বিশ্ব জুড়ে?

জাতীয়তাবাদী সাম্প্রদায়িকতার জন্য এখনও বাঙ্গালীরা বর্ডারে পাখির মত মরছে, ৭১ এ নির্বিচারে মরেছে এবং পাহাড়ে নির্বিচারে মারছে------৭১ এর আগে কি বাংগালীদের ইয়াহিয়া আর টিক্কা খানেরা খুব আরামে রাখছিলো মনে হয়? ৭১ এ আমাদের নিজস্বতা নিয়ে আলাদা হয়ে যাওয়াটা মনে হয় আপনার খুব লাগছে? আপনি কি পাকিস্তান থেকে ব্লগিং করেন না কি? আপনার খিলাফতের স্বপ্ন আপনি দেখতেই পারেন, তার সঙ্গে সব কিছু এক কৈরেননা, আর সেই স্বপ্ন আমাগো খাওয়াইতে আইসেননা। বোঝা গেছে?

এই সংক্রান্ত আর কোন মন্তব্যর উত্তর এই পোষ্টে দিবনা।পোষ্টের কন্টেন্ট নিয়ে আলোচনা করলে উত্তর পাবেন।

৫৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:২৯

গোলন্দাজ বলেছেন: দোষ আমাদের সবার। আমরা সহজেই অন্যের দ্বারা প্রভাবিত। নিজেরা নিজদের পিঠে ছুরি মারতেছি সহস্র বছর ধরে, এই সুযোগে অন্যেরা আমাদের স্বাধীনত হরন করেছে বারে বারে। এই ভাবে আর কতদিন নিজেদের নিয়ে নিজেরাই ছিনিমিনি খেলব। অবসান কবে !

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:০১

স্তব্ধতা' বলেছেন: সহমত গোলন্দাজ।

৫৬| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৩২

ইউনুস খান বলেছেন: আমি কান্তির পোস্টে বলেছিলাম যে, রিপোর্ট টা বানোয়াট, বৃত্তিহীন। আমি বলেছিলাম আপনি রিপোর্টের সাথে কিছু মনগড়া তথ্য জুড়ে দিয়ে নিজেকে আরো ছোট বলে পরিচিত করলেন। ভার্চুয়ালী একটা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতেছেন। উনি প্রতি উত্তরে বলেছিলেন আমার কিছু কোন প্রমাণ থাকলে আমি যেনো কথা বলি। ফলশ্রুতিতে আমি পোস্ট টি দিয়েছিলাম। যেখানে আমার সূচনাটা ছিলো - "তলোয়ার হাতে একজন। সে হিন্দু না, সে মুসলমান না। সে মানুষরুপী জানোয়ার, হায়েনা"। আমি আমার পোস্টে উল্লেখ করছি কেনো আমি পোস্ট টি লিখছি। কারন আমি সাম্প্রদায়িকতা দেখে বড় হয়নি।

আরো উল্লেখযোগ্য ব্যাপার হলো কান্তির পোস্টের সাথে সাথেই আমি পোস্টের বিপক্ষে রিপোর্টও করছি। কিন্তু মডারেটররা নিশ্চুপ ছিলো। আমি আতঙ্কিত ছিলাম, হতাশ ছিলাম যে কান্তির পোস্টটি সাম্প্রদায়িকতার একটা চরম উদাহরণ এটা নিয়ে। কান্তির পোস্ট এবং মন্তব্যে সেটা বার বার প্রকাশ পাইছে।

কান্তি আমাকে চরমভাবে ইয়াহুতে গালাগালি করছে। কান্তি আমাকে এনএসআইয়ের ভয় দেখাইছে। তবুও তো আমি শান্ত আছি। আমি জানি কান্তিরা বাংলাদেশে একটা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে চায়। কিন্তু নিজের বিবেক থাকতে, বুদ্ধি থাকতে কখনোই সেটা সফল হতে দিবোনা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:০৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ ইউনুস।আপনি আপনাকে দেয়া পারভেজ এর উত্তরটা দেখতে পারেন।উনি খুব সুন্দর করে ব্যখ্যা করছে বিষয়টা।আপনার উপলব্ধির জন্য আবারও শ্রদ্ধা।

৫৭| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:২২

ঠগী বলেছেন: @ স্তবদতা আপনার পোস্ট পড়ে আমি বুঝতে পারিনি আপনি কি বলতে চেয়েছেন। আপনি যদি প্রথম আলোর রিপোর্ট মিথ্যা উদ্দেশ্য প্রনোধিত বলেন তবে তার পেছনে অবশ্যই যুক্তি থাকা উচিত। কিন্তু আপনার পোস্টে কোনো যুক্তি নেই। পত্রিকাতে এমন অনেক রিপোর্ট ছাপানো হয় যেসব রিপোর্ট কিভাবে তৈরি করা হয়েছে তার ব্যাখ্যা দেয়া হয়না। আর কোনো জরিপ সম্ভলিত রিপোর্টের কথা বাদই দিলাম। কিছু দিন আগে ভূমিদস্যূর পত্রিকা কালের কন্ঠ পুরানো ঢাকা ঝুঁকিপূর্ণ বাড়ি ঘরের নাম ঠিকানা সহ একটি রিপোর্ট প্রকাশ করেছিল। আমি তখন বলেছিলাম। এত বড়ো পুরান ঢাকা আর ঝুঁকি পূর্ণ বাড়ি শুধু এই কয়টা তাও আবার পাশাপাশি কয়েকটা গলির নাম ঠিকানা। বাকি সব গেল কোথায়। লাল বাগ,ফরাশগণ্জ,আরসিন গেইট,গেন্ডারিয়া নারিন্দা,লক্ষীবাজার দয়া গঞ্জ,ইসলামপুর,পাটুয়াটুলির,বাংলাবাজার এসব নাম করা এলাকার শত বছরের বাড়ি ঘর গুলোর নাম কেন ঝুঁিকপূন হিসেবে চিিহৃত হলো না।
এ ব্লগে সেই রিপোর্ট সাথে সংশ্লিষ্ট এক ব্লগারকে খুঁজে পেয়েছিলাম। সে আমার প্রশ্নের উত্তর দিতে পারে নাই। তাই কোনো জরিপ সংক্রান্ত রিপোর্টের ব্যপারে যদি প্রশ্ন উঠানো হয় তবে সঠিক যুক্তি দিয়ে সে প্রশ্ন সকলের মাঝে উত্থাপন করুন। ফালতু তথ্য দিয়ে তর্কাতর্কি করা নিজেদের মূর্খতা প্রমাণ করে।

এবার আসি বাংলাদেশের সর্ব বৃহৎ সংখ্যালঘু যারা হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রতিনিধিত্ব করে তাদের বিষয়ে। বাংলাদেশে বহুদিন হলো আদম শুমারি হয়নি। আর আদম শুমারি হলেও সেখানে ধর্মীয় পরিচিতি গোপন রাখা হয়। এর কারণ হচ্ছে যদি কোনো একটি সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা হ্রাস পায় তখন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের একটি নেতিবাচক ইমেজ গড়ে ওঠে । এসব বিষয় খুব স্পর্শকাতর বিদায় সরকার ধর্মীয় পরিচিতিতে আদম শুমারি করে না।

হিন্দুরা শান্তি প্রিয়। তাদের মধ্যে কোনো জিহাদি ভাব নেই। তারা নির্যাতনের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ানোর বদলে দেশ ত্যাগকেই উত্তম বলে মনে করে। যেমন এক কালে কাশ্মীরে বহু সংখ্যায় কাশ্মীরি হিন্দু পণ্ডিতের বাস ছিল। এখন সেখানে শূণ্যর কোঠায়। সুতরাং এদেশ যদি ভারত দখলই করে নিয়ে যায় তবুও বর্বব মুসলমানদের সাথে লড়াই করার ইচ্ছাশক্তি রাখে না কাপুরুষ হিন্দুরা। এটাই বাস্তব।

এদেশের কিছু উগ্র জঙ্গি মুসলমান হিন্দুদের ওপর নির্যাতনের জন্য দায়ী করে ভারতকে । অনেকে বলে থাকেন গুজরাটে মুসলমানদের ওপর অত্যাচার হয়েছে এখানে কেন মুসলমানরা হিন্দুদের ওপর নির্যাতন করবে না।

এতই যখন দরদ তবে বিহারি মুসলমানদের কেন বাবারা ক্যাম্পে রাখে তাদের কেন এতদিন পর বাংলাদেশের নাগরিকত্ব দেয়া হলো। এতই যখন মুসলমানদের দরদ উতলে ওঠে তবে কেন নির্যাতিত গুজারাটি মুসলিম ভাইদের বাংলাদেশে চলে আসার আহবান জানানো হয় না। আর ভারতের মুসলমানরাই কেন বাংলাদেেশ চলে আসে না।

কোনো মুসলমান দেশে অমুসলমান থাকতে পারবে না। এটাই সত্য। আজ পৃথিবীর কোনো মুসলিম দেশই অমুসলিমরা নিরাপদ নয়। এতদিন যেসব মুসলিম দেশে কিছু সংখ্যাক প্রাচিন সম্প্রদায় ছিল তারাও উগ্র মুসলিমদের হামলার শিকার হচ্ছে। বাংলাদেশে কিংবা পাকিস্তান এর বাইরে নয়। সুতরাং বাঙ্গালীত্ত্বের তকমা লাগিয়ে মুসলমানদের উগ্র রুপ ঢাকা যাবে না।

১৯৯০ সালে আমার এলাকায় যারা মন্দির ভেঙ্গেছে তারা জামাতের লোক ছিল না। তারা আওয়ামেলীগ ও বিএনপি পোলাপান ছিল।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪৪

স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ ঠগী।আপনি বুঝতে পারেন নাই, আমি বুঝিয়ে দেব।ধৈর্য ধরে সাথে থাকার অনুরোধ করছি।মন্তব্যটা বড় হবে।পোষ্ট থেকে কোট করে বুঝিয়ে দিচ্ছি যে আমি ফালতু মন্তব্য করি নাই।

পোস্টে আমার বলা তৃতীয় প্যারাটি পড়ুন।প্যারাটা একটু টেকনিক্যাল।যারা সমাজ গবেষণার সাথে জড়িত তারা বুঝবেন আমি কি বলেছি।যেহেতু রিপোর্টটা টেকনিক্যাল তাই এই ট্যাকনিকালিটি এভয়েড করা আমার জন্য সম্ভব হয় নাই।এখন যা বলেছি তার মূল বক্তব্য হলো, এরকম কোন স্টাডি আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে হয় নাই যার ভিত্তিতে বলা যেতে পারে এথনিক ক্লিন্জিং এর কারনে হিন্দু সংখ্যা কমছে।আবার সমাজ বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে এমন কোন তত্ত্ব আজ পর্যন্ত তৈরী হয় নাই যার ভিত্তিতে বলা যেতে পারে একটার কারনে আরেকটা ঘটেছে (কজ এন্ড ইফেক্ট) বলা যেতে পারে।বরং সম্পর্ক নির্ণয় করা যেতে পারে, সেই সম্পর্কে কোন ভ্যারিয়েবল (নির্যাতন, ডেমগ্রাফি, আর্থ সামাজিক) কতটুকু প্রভাব ফেলতেছে সেটা নির্ণয় করা যেতে পারে, কিন্তু এ ভাবে একক ভাবে কারন নির্ণয় করা যেতে পারেনা।এখন এই সম্পর্ক নির্ণয়ের জন্যও অনেক এডভান্সড ষ্টাডির প্রয়োজন।বিভিন্ন ধরনের রিগ্রেশন মডেল, মাল্টিলেভেল মডেল, গ্রাফিক্যাল চেইন মডেল তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য।এই মডেল গুলি ব্যবহার করে আমরা এগ্জাক্টলী নির্ণয় করতে পারি, হিন্দুদের সংখ্যা কমার সাথে নির্যাতনের সম্পর্ক এর মাত্রা কতটুকু, ভারতে তাদের সহায় সম্পত্তির কারনে মুভ করেছেন এবং তার জন্য সংখ্যা কমেছে এই সম্পর্কটির মাত্রা কতটুকু, অথবা বন্যার কারনে (হাইপোথিটিক্যালী) দেশ ত্যাগ, অথবা বিদেশে চাকরীর প্রভাব, অথবা তাদের নিম্ন জনসংখ্যার হার এর প্রভাবে সংখ্যা কমেছে এগুলোর প্রভাব কতটুকু।এরকম অনেক কিছু হতে পারে এখানে যেগুলির কারনে হিন্দু জনসংখ্যা কমেছে কি না বা কমলেও কোন কারনের প্রভাব কতটুকু সেটা নির্ণয় করা যায় অডস/লাইকলীহুডের মাধ্যমে।

এখন নিপোর্ট এর পরিচালক সাবির সাহেব এর কথার ভিত্তি কি? তিনি দেখেছেন হিন্দু সংখ্য কমেছে বাই %/শতকরা হারে। অথচ অসীম কুমার দে (উইং পরিচালক) বলেছেন, সংখ্যা কমেনি, কমেছে হার।এই ফ্যালাসীটা বুঝতে উপরে ৪৫ নম্বরে দেয়া প্রভাষকের উদাহরনটি দেখুন যে % কমলেই যে সংখ্যা কমানোটা নির্দেশ করেনা সেটা বুঝতে পারবেন।আমি পোষ্টে ছবি যোগ করে দিলাম।সেক্ষেত্রে পরিচালকের কথাটার সাথে উইং কমান্ডারের কন্ট্রাডিকশনটা বুঝতে পারবেন।এখন পরিচালক সাহেবের মনে হলো আর এরকম একটা মন্তব্য করে বসবেন সেটাকেতো ফ্যালাসী ছাড়া আর কিছু বলার উপায় নাই।তার মনে হয়েছে তিনি বলেছেন, কিন্ত এই মনে হওয়াটাকে কোন ষ্টাডি দিয়ে প্রুফ করা হয় নাই, তাই তার এই বলাটা হাইপোথিসিসেই সীমাবদ্ধ যেটা দিয়ে কোন পত্রিকায় রিপোর্ট হতে পারেনা।

এখন তার বলার ভিত্তি হলো সেনসাস।আপনার অবগতির জন্য বলছি, সেনসাস প্রতি বছর হয়না।এটা প্রতি দশ বছরে একবার হয়।এবং এখানে জনসংখ্যার সকল তথ্য নেয়া হয়, ধর্ম, আয়, সদস্য সংখ্যা, সব কিছু।ধর্ম সংক্রান্ত প্রশ্ন থাকেনা আপনার এই তথ্যটি সঠিক না।পরিচালক সাহেব শুধু সেনসাস থেকে % ডিস্ট্রিবিউশন করেই দেখিয়ে হিন্দু সংখ্যা কমছে যেটা একটা ভীষণ বড় ফ্যালাসী।কোন স্টাডী ছাড়া এরকম তথ্য দেয়া একটা অপরাধ।অন্য দেশে হলে তাকে স্যু করা হতো।

আপনার বাকী কথা গুলোর উত্তর আমি দেবনা।হিন্দুরা শান্তি প্রিয় না জঙ্গী, মুসলমান মাত্রই জঙ্গী কি না এগুলি সাবজেক্টিভ প্রশ্ন সাব্জেক্টিভ বিচার, সেগুলি ভাবার দায়িত্ব আপনার, সেগুলি এই পোষ্টের প্রসঙ্গও নয়।আর পোষ্টের শেষে আমি বলেছি, ফ্যাক্ট আছে, কিন্তু সেই ফ্যাক্টগুলি কে পরিমাপ না করে ধুম করে এরকম একটা বক্তব্য দেয়ার অধিকার নিপোর্ট এর কর্মকর্তার নাই।আর রিপোর্ট কি ভাবে করছে সেইটা জানারও আমার দরকার নাই।কারন এই রিপোর্ট পড়লেই এই ফিল্ডের যে কেউ বুঝতে পারবে এটা শুধু ফ্রিকোয়েন্সী ডিস্ট্রিবিউশন, অডস/লাইকলীহুড না।

ধন্যবাদ।

৫৮| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৩৪

কবির চৌধুরী বলেছেন: স্যালুট সবাইকে যারা মুক্ত আলোচনা করেছে এই পোষ্টে আমাদের সমস্যা নিয়ে।।
মতের অমিল থাকবেই, কিন্তু যুক্তিহীন কথা, গালিগালজ পরিহার করে মূল সমস্যা নিয়ে আলোচনা করলে সমস্যার সমাধান হবেই হবে বলে আমি মনে করি।

স্তব্ধতাকে আলাদা করে ধন্যবাদ সকল মতের মানুষকে সামনাসামনি আলোচনা করার সুযোগ করে দেবার জন্য আর কষ্ট করে তার জবাব দেবার জন্য।।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:০১

স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

৫৯| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৩৬

মৃগয়া বলেছেন: সুতরাং এদেশ যদি ভারত দখলই করে নিয়ে যায় তবুও বর্বব মুসলমানদের সাথে লড়াই করার ইচ্ছাশক্তি রাখে না কাপুরুষ হিন্দুরা। এটাই বাস্তব

আসলে মি: ঠগীর পুরা কমেন্টাই চরম সাম্প্রদায়ীক। এবং এ ধরনের কমেন্ট একজন বাংলাদেশীর সাজেনা। তাকে এককথায় দেশদ্রোহী বলা উচিৎ। আশা করি একমত হবেন।

কান্তি বাবুর এগেইনেষ্টে যে কাউন্টার পোস্ট তা শুধু কান্তিবাবুর গতকালের পোষ্টের জন্য নয়। লোকটা চরম সাম্প্রদায়ীক এবং বাংলাদেরশের ভাবমূর্তী নষ্টের কাজে লিপ্ত। আপনি হয়ত তার আচরন সম্পর্কে জানেন না। এইটাইপের কিছু লোককে যদি একেবারেই ছেড়ে দেন তাহলে ওদের লেন্জা অনেক লম্বা হতে থাকবে। তাই শুসিল না সেজে মাঝে মাঝে ওদের কে গদাম গদাম দিয়ে দৌড়ের উপ্রে রাখতে হয়।

যেমন কান্তি এখন ভয়ে প্রপিক চেইন্জ কইরা ফালাইছে। কারন সে যে পুরা হিন্দু জাতির ভাবমূর্তি নষ্ট করতেছে সেইটা গদাম খেয়ে খেয়ে বুঝতে পারতেছে।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৫

স্তব্ধতা' বলেছেন: মৃগয়া প্লিজ সহনশীলতার অনুরোধ করছি।উনি টেকনিক্যাল পার্টটা বোঝেননি, যেটা বোঝাটা আপনার জন্য যতটা না জরুরী তার জন্য সেটা অনেক বেশী জরুরী।কারন ফ্যালাসীটা আপনার না বুঝলেও চলবে, পোষ্ট যেহেতু রিপোর্টের বিপক্ষে তাই আমার পিঠ চুলকে দিলেই আপনার জন্য হয়ে যায়, তার জন্য ফ্যালাসীটা বোঝা খুবই দরকার।আমি উত্তর দিয়েছি তাকে, ধৈর্য্য ধরুন।ধন্যবাদ।উস্কানীমূলক বক্তব্য দেবেননা, প্লিজ।

৬০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪০

মৃগয়া বলেছেন: আপনার পোষ্টে আমি কিন্তু প্লাস ই দিছি। হয়তো আপনি কল্কির আচরন পুরাটা জানেন না।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:০৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: মৃগয়া আমি প্লাস বা মাইনাসের জন্য লিখিনা।

৬১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪৪

উরা-ধুর০০৭ বলেছেন: আমগো বাংলাদেশ এ বিপ্লব কান্তির মতো আরো যারা আসে.....তারা না হয় বুঝলাম.....ধর্মের কারণে তারা বাংলাদেশ এ খায়া ভারতে হাগে.....(সব হিন্দু দের কথা বলছিনা...সুধু মাত্র বিপ্লব কান্তিদের মতো)
কিন্তু দুক্ষ হয় তখনি ......যখন দেখি ....জাগো ভারতে একপাও রাখার কোনো জায়গা নাই......তারাও না বুইঝা বিপ্লব কান্তির মতো লোক গোরে সাপোর্ট করে........

আমি তার পোস্ট এ প্রথম খুব ভদ্র ভাবে কথা বলসিয়াম ........কিন্তু পড়ে যখন আমারে গালি দিয়া বসলো......তখন আর মাথা ঠিক রাখতে পারি নাই........আমারে গালি দেওয়ার পর আবার অসিকার করে যে....আমারে নাকি গালি দেয় নাই.........আরো বলে যে.....''সেনাকি গালাগালি করে না......সর্বচ্চো..কোনো ব্লগারকে ব্লক করে অসম্মান করে.......''
সেজে কিরকম গালাগালি করে.......টা তার কমেন্ট দেখলেই বুঝা যায়.........

আর প্রথম আলোর বেপারে কি কমু..... যখন বি.এস.এফ. এর হাতে গুলি খায়া মরা আমগো বাংলাদেশী নিরীহ মানুষ গুলার লাশ এর খবর অন্যন্য পত্রিকার প্রথম পাতার খবর হয়....তখন এই খবর গুলা প্রথম আলোতে আসে সেসের পাতায় খুব ছোট কইরা............

পুরা ''র'' এর পেইড দালাল..........

আর বাস্তবতা হচ্ছে .......তারপর ও বাংলাদেশ এর অনেক শিক্ষিত মানুষ এই সব পত্রিকাকে সবচেয়ে নিরপেক্ষ ও দেশ প্রেমিক পত্রিকা বলে........আর আমার সবচে বড় আফসোস এইখানেই..........

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০০

স্তব্ধতা' বলেছেন: বিপ্লব কান্তির বিষয়টাকে জেনারাইলজ না করার জন্য ধন্যবাদ।

৬২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৫৩

অ্যামাটার বলেছেন: ইদানিং চিন্তাশক্তি ফ্রিজ হয়ে গেছে। আলোচনার ডিপে ঢুকতে ইচ্ছা করে না।

পরিসংখ্যান ব্যুরোর দেওয়া করণ গুলোতে আছে জন্মহার আর অভিবাসন। যদি সত্যিই সেটা ধরে নিই, তাহলে সংখ্যালঘু আরও লঘুতর হলেও তা জাস্টিফাই করতে কারও আপত্তি থাকার কথা না। যা হোক, একটা বিশেষ ধর্মালম্বীদের যে প্রতিবেশী দেশের প্র্তি একটা মোহ আছে, এবং প্রথম সুযোগেই যে মাইগ্রেট করতে তারা পিছপা হন না, এই কথা বললে ব্লগীয় প্রগতিশীল ভাই ব্রাদারদের জুতার ঘা একটাও মাটিতে পড়বে না:|
পরিসংখ্যান ব্যুরোর রিপোর্টকে একবাক্যে আমি ঠিক উড়িয়ে দিতে পারছি না। আমি বেশ কয়েকটা পরিবারের কথা জানি, যারা গত ৩৯বছরে বিভিন্ন সময় এখানকার স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তি বিক্রি-বাট্টা করে ওপারে থিতু হয়েছেন।

কিন্তু তারা কেউই কোনও সাম্প্রদায়িক হাঙ্গামার মধ্যে ছিলেন না। অর্থাৎ, সৌহার্দপূর্ণ পরিবেশে থেকেও ভিনদেশের প্রতি একটা সফট্ কর্ণার তারা সবসময় ধারণ করে এসেছে!

এতক্ষনে আমাকে সাম্প্রদায়িক*** ট্যাগিংএর জন্য যাদের হাত-মুখ নিসপিস করছে, তাদের বলি,
পশ্চিমে অফিসিয়ালি বর্ণবাদ একটা ঘৃণিত কনসেপ্ট। প্রকাশ্যে কারও বচলে সামান্যতম বর্ণবাদের গন্ধ পাওয়া গেলেই ছি ছি রব ওঠে। মুরলিধরনের বলে 'নো' ডেকে আম্পায়ার ডারিল হেয়র বনে গেছেন রেসিস্ট। যাক সে কথা।
কিন্তু বাস্তবতা হল, বর্ণবাদ জিনিসটা তারা বেশ জোরেশোরেই অন্তরে ধারণ করে।

ধর্মীয় সম্পৃতির সবথেকে বড় উদাহরণ হতে পারে বাংলাদেশ। আমার একপক্ষের গ্রান্ড প্যারেন্টের অরিজিন কিন্তু পশ্চিমবাংলা। ছেচল্লিশের দাঙ্গার আগ পর্যন্ত। সেই সূত্রে অসংখ্য 'তুতো' ভাই-বোন-মাসি-পিসি-জ্যাঠা; ওপাড়ে। সেখানকার পরিস্থিতি জানেন? সংখ্যালঘু শিক্ষিতদের কাজের ক্ষেত্র নির্দিষ্ট। শিক্ষিত হয়েছ? বেশি শিখে ফেলেছ? বেশ! পন্ডিতি কর, মাস্টারি কর, অধ্যাপনা কর, ডাক্তারি কর। তবে প্রশাসন, পুলিশ, স্বশস্ত্রবাহিনী তথা রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ সার্ভিসের দিকে নজর দিও না! না, কোনও আনুষ্ঠানিক ঘোষনার ভিত্তিতে না, এই ফিল্ট্রেশন প্রক্রিয়া চলে নীরবে। এই যদি হয় বামফ্রন্ট শাসিত(যাদের অন্যান্যদের তূলনায় উদার, জনহিতৈষী, সংখ্যালঘু বান্ধব মনে করা হয়) বাংলা অবস্থা, তাহলে আমি মেলাতে পারছি না বিজেপি বা শিবসেনা প্রভাবিত জনপদগুলোর হাল কি।
এবার বাংলাদেশের দিকে তাকান। রাষ্ট্রীয় কোন সার্ভিসটা নাই, কোন র‌্যাঙ্ক নাই, যেখানে ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘুর প্রতিনিধিত্ব নাই??

সুতরাং আপনি যতই অসাম্প্রদায়ীক সাধু দরবেশ হোন না কেন, আপনার কাউন্টারপর্ট যদি ততটা উদার না হয়, তাহলে ফলাফল শুণ্য!
____

প্রথমআলোর কথা নতুন করে কিছু বলার নাই। র' এর এজেন্ট মতি-লতি গং কতটা দেশপ্রেমিক, কতটা ইন্ডিয়ার ডার্লিং, সেটা সম্বন্ধে আমজনতা ওয়াকিবহাল।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪১

স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ অ্যামাটার।একটা একটা করে আগাই।

প্রথমত: পরিসংখ্যান ব্যুরোর দেওয়া করণ গুলোতে আছে জন্মহার আর অভিবাসন। যদি সত্যিই সেটা ধরে নিই, তাহলে সংখ্যালঘু আরও লঘুতর হলেও তা জাস্টিফাই করতে কারও আপত্তি থাকার কথা না।.......আপত্তি থাকার কথা।এবং তা তীব্র ভাবে।অত:পর এটাকে সত্যি ভাবার কোনই কারন নাই।জন্মহার এর কারনটি কিন্তু পরিচালক সাবির সাহেব বাতিল করে দিয়েছেন (লিংক ধরে মূল রিপোর্টটি দেখুন)।তিনি মাইগ্রেশন এর কারন বলেছেন হিন্দু নির্যাতন।অর্থ্যাৎ তার যেটা ইচ্ছা তিনি বাতিল করছেন আর যেটা ইচ্ছা সেটা ধরে রাখছেন।সমাজ গবেষণা তার বাপের জমিদারী।তার সাথেই কন্ট্রাডিক্ট করে উইং প্রধান অসীম কুমার দের বক্তব্য দিয়েছেন যে, শতকরা হার % কমলেই সংখ্যা কমেছে ঠিকনা, সংখ্যা কমেনি।এই ফ্যালাসীটা বুঝতে উপরে প্রভাষকের দেয়া ৪৫ নম্বর মন্তব্যটি দেখুন।

আপনি পোষ্টের তৃতীয় প্যারাটিতে আমার বলা বক্তব্যটি একটু ভালো করে পড়ুন।এর পর উপরে ৫৮ নম্বরে ঠগীকে সহজ করে ব্যখ্যা করেছি বিষয়টি যে কেন এটাকে সত্যি ধরার কোন কারন নাই। পরিসংখ্যান ব্যুরো শুধু ডাটা সরবরাহ করেছে তাদের সেনসাস থেকে, সেই সেনসাস এরা প্রতি দশ বছরে করে পৃথিবীর আর সব দেশের মতোই।NIPORT (NATIONAL INSTITUTE OF POPULATION RESEARCH AND TRAINING) এর মিন্সট্রি অফ হেলথ এন্ড ফ্যামিলি ওয়েলফেয়ার এর আন্ডারে।এর পরিচালক সাবির সাহেব, এই সেনসাস থেকে শুধু এই % ডিস্ট্রিবিউশন করে বলে দিলেন হিন্দুরা নির্যাতিত হয়ে দেশ ছাড়ছেন তাই তাদের সংখ্যা কমছে, অথচ নির্যাতনের সাথে সংখ্যা কমার এই সম্পর্কটা বের করার জন্য বিষদ গবেষনা করা দরকার, যার কিছুই এখানে হয়নাই।তাই এই রিপোর্টটা নাথিং বাট এ ফ্যালাসী, যার ফলাফল কালকে ব্লগে দেখেছেন।এটা যদি টেকনিক্যাল না হয়ে স্থূল কোন বিষয় হতো, ফলাফলটা ভার্চুয়াল না হয়ে বাস্তবে দেখতে হতো।এই পরিচালককে তাই ভার্চুয়ালী ফাঁসীতে ঝোলানো উচিত।

পোষ্টের কন্টেন্টের সাথে তাল মিলিয়ে আপনার বাকী বক্তব্যের ভিত্তিতে শুধু এটুকুই বলবো, চীনে সংখ্যা লঘু মুসলমানেরা নির্যাতিত, আমরা কি তাই বলে খুঁজে খুঁজে চীনাদের বের করে নির্যাতন করবো এখন? চীনা রেঁস্তোরা গুলিতে আগুন লাগিয়ে দিতে হবে? ভারতে নিষ্পেষিত তাই আমাদেরও তাদের নিষ্পেষিত করতে হবে? বসনিয়াতে মুসলিম অত্যাচার হয়েছে তাই আমাদেরও খুজে খুজে খ্রিষ্টান বের করে মারতে হবে? এমনটা ভাবাটা দোষের হবে।আমরা আমাদের স্বকীয়তা নিয়ে বাঁচতে শিখি, আমাদের সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতির ইতিহাস আছে, সেই গৌরবটাকে নষ্ট হতে না দেই।ধন্যবাদ।

আর পোষ্টটি বুঝতে হলে, সময় নিয়ে আরেকবার পড়ুন, ঠগীকে দেয়া উত্তরটি দেখুন, প্রভাষকের অংকটি দেখুন, ফ্যালাসীটা ধরতে পারবেন।

৬৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ২:২১

উরা-ধুর০০৭ বলেছেন: আর বাংলাদেশ যে কি পরিমান অসাম্প্রদায়িক ভারতের তুলনায়........সেটা বাংলাদেশ এ সরকারী চাকরি ক্ষেত্রে হিন্দুরের উপস্থিতির সাথে ভারতের সরকারী ক্ষেত্রে মুসলমানদের উপস্থিতির তুলনা করলেই বুঝা যায়........

সম্ভবত গত তিন বছর আগে পত্রিকায় একটা খবর দেখসিলাম.....সেটা হচ্ছে.....ভারতের ইতিহাসে প্রথম একজন মুসলমান আই.সি.এস. (ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস) এ সুযোগ পেলো................

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪৯

স্তব্ধতা' বলেছেন: পোষ্টের কন্টেন্টের সাথে তাল মিলিয়ে আপনার বক্তব্যের ভিত্তিতে শুধু এটুকুই বলবো, চীনে সংখ্যা লঘু মুসলমানেরা নির্যাতিত, আমরা কি তাই বলে খুঁজে খুঁজে চীনাদের বের করে নির্যাতন করবো এখন? চীনা রেঁস্তোরা গুলিতে আগুন লাগিয়ে দিতে হবে? ভারতে মুসলমানরা নিষ্পেষিত তাই আমাদেরও এখানে হিন্দুদের নিষ্পেষিত করতে হবে? বসনিয়াতে মুসলিম অত্যাচার হয়েছে তাই আমাদেরও খুজে খুজে খ্রিষ্টান বের করে মারতে হবে? এমনটা ভাবাটা দোষের হবে।আমরা আমাদের স্বকীয়তা নিয়ে বাঁচতে শিখি।বেশী দূর যেতে হবেনা, আপনার দাদা-দাদী বা তাদের বাবা-মা কে জিজ্ঞেস করে দেখুন, আমাদের সাম্প্রদায়ীক সম্প্রীতির ইতিহাস আছে, সেই গৌরবটাকে আমরা নষ্ট হতে না দেই।ধন্যবাদ।

৬৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৪১

ইউনুস খান বলেছেন: টাইটেলে আমার নামটা যতবার দেখছি নিজের কাছে বিচ্ছিরি লাগছে। কেননা আমি কোনভাবেই সাম্প্রদায়িক মন্তব্য বা পোস্টের জন্য দায়ীনা।

০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:৫৫

স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনি অন্তত আমার এই পোষ্টের জন্য দায়ী ইউনুস ভাই :) :) :)। আমার ঘুম আপনি কালকে থেকে হারাম করে দিয়েছেন।আপনার দায়ভার আমি উপরে ব্যখ্যা করেছি, পারভেজ আরও সুন্দর করে ব্যখ্যা করেছেন।আপনার নাম এখান থেকে মোছার ইচছা থাকলেও কোন উপায় আমার নাই, কারন:

প্রথমতো: আপনি মিশে গেছেন এই পোষ্টের কন্টেন্ট হিসেবে।

দ্বিতীয়ত: আপনার নাম মুছলে আমাকে প্রথম আলো, এবং বিপ্লব কান্তির নামও মুছতে হবে।কারন আপনার যতটুকু দায় ভার এই পোষ্টের পিছনে, তাদেরও দায় ভার আছে, কম আর বেশী।

তাই দু:খিত।

পরামর্শ:আপনি এবারের মতো এই পোষ্ট থেকে বিদায় নেন, পোষ্ট না দেখলে খারাপ লাগবেনা।:) :)

৬৫| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫০

পি মুন্সী বলেছেন: আমি অনেক দেরীতে এই প্রসঙ্গে।

১.
এই পোষ্টের মাধ্যমে প্রসঙ্গে আপনার হাজির হওয়া, ইন্টারভেনশন মানুষের ডেসষ্টাকটিভ স্বভাবের বিরুদ্ধে প্রশংসনীয়ভাবে কনষ্টাকটিভ ভুমিকা নিয়ে আবির্ভুত হয়েছে। ডেসষ্টাকটিভ স্বভাবের একই মানুষের মধ্যে কনষ্টাকটিভ ও সংঘবদ্ধ সংগঠিত হবার উপাদানও হাজির থাকে। আপনার ভুমিকা সেই ক্যাটালিষ্টের যার অভাবে মানুষের ডেসষ্টাকটিভ স্বভাবের দাপট চালিয়ে যাচ্ছিল। আপনার নির্ধারক ভুমিকা সবার অভিমুখ বদলে দিয়েছে। সবাই এখন ধীর স্হির একমুখী কনষ্টাকটিভ।

২.
বিপ্লব কান্তি বা সেই অর্থে বাংলাদেশের হিন্দুদের উদ্বিগ্ন হবার মত বহু সমস্যা জেনুইন। সেসব সমস্য বা ইস্যুগুলো নিয়ে আমাদের সকলের সহানুভুতির সাথে বুঝবার ও সমাধান খুজার চেষ্টা করার দরকার আছে। কিন্তু হিন্দুদের সমস্যা জেনুইন বলার সাথে সাথে বিপ্লব কান্তি বা তাঁর মত অনেকেরই সেই সমস্যাকে উপস্হাপনের, দেখার ও দেখানোর চেষ্টা অগ্রহণযোগ্যই শুধু নয় কঠোরভাবে নিন্দনীয় ও পরিত্যায্য।

৩.
এই প্রসঙ্গের সমাধান নিয়ে বিস্তর আলোচনার দরকার।

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৬

স্তব্ধতা' বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগছে।এখন মনে হচ্ছে আপনি কেন আগে এলেননা।১ নম্বরে কি সুন্দর করে একই মানুষের মধ্যে কন্সট্রাক্টিভ আর ডেস্ট্রাক্টিভ এর উপাদানের বিষয়টা তুলে আনলেন, আমি সেটা পারিনি।এখানে ক্যাটালিষ্ট এর ভূমিকায় আমি অবতীর্ণ হয়েছি হয়তোবা, কিন্তু জাতীয় জীবনে এই ক্যাটালিষ্টকে কোথায় পাওয়া যাবে?

আর অপ্রেশনকে বিচার করার ক্ষেত্রে বিচারকের অবস্থানটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।আপনি নিজে যদি অপ্রেসড হন এবং তারপর অপ্রেশনকে বিচার করতে যান তাহলে আপনার বিচার হবে একরকম (নিরপেক্ষ হওয়াটা কঠিন হবে), অপর পক্ষে অপ্রেসড না হয়ে অপ্রেশনকে বিচার করলে সেই দৃষ্টিভংগীটা আরেকরকম হবে।তাই মেজরিটিকে আগে সেরকম একটা পরিবেশ তৈরী করতে হবে যাতে অপ্রেসড যারা তারা যেন নিরপেক্ষ দৃষ্টিভঙ্গি দিয়ে বিচার করার মানষিকতা তৈরী করতে পারে।সেই অবস্থান আমাদের তৈরী হয়েছে কৈ?

৬৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৩৯

আজমান আন্দালিব বলেছেন: আরিব্বাহ কঠিন লেখা...

০৯ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: জ্বি-না, মোটেও কঠিন লেখা না, একদম সহজ।আমিও এখন ঠান্ডা, রাগের মাথায় লেখাতে ভাষাগত দিকটা নিয়ে এখন লজ্জাই লাগছে।স্বাগতম।আপনার স্কুল কেমন চলছে?

৬৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৫৮

নাজনীন১ বলেছেন: আপনার কমেন্টের কিছু একটা জবাব দিয়েছি। দেখে আসবেন দয়া করে।

আপনি মনে হয় আমার এক্স কে করা প্রশ্নের সম্ভাব্য জবাব হিসেবে পি মুন্সীর কমেন্টের কথা বলেছেন, তাই না? হুম দেখলাম, বুঝলাম। কিন্তু যাদের বেশি করে বোঝা দরকার, মানে মাথা গরম লোকজনেরা কি দেখবে, বুঝবে?

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪০

স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ নাজনীন১।দেখেছি।পড়তে হবে সময় করে লিংক গুলো।আবার ঘুরে আসবো সময় করে।ধন্যবাদ।

৬৮| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:২৮

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: লেখা পড়লাম...কিন্তু, এত এত কমেন্ট পড়ার জন্য সময় এবং সাহস দু'টোই লাগে। সেগুলো সঞ্চয় করেই আসছি আবার.........:(

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪১

স্তব্ধতা' বলেছেন: ধন্যবাদ।অবশ্যই, যখন সময় হবে, এসে পড়ে যাবেন।মন্তব্য গুলো পোষ্টের থেকে বেশী কার্যকরি মনে হয়েছে আমার কাছে।ব্লগটাই যে বাংলাদেশ।স্বাগতম।

৬৯| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ বিকাল ৪:৪৫

চতুষ্কোণ বলেছেন: ভাল লিখেছেন।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১:৪৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: জ্বী না মোটেই ভালো লিখিনি।রাগান্বিত ও গালি গালাজে ভরা একটা লেখা।তবে মন্তব্য গুলি পোষ্টের চেয়ে ভালো।অন্তত: রাগের বহি:প্রকাশটা অনুপস্থিত।ধন্যবাদ চতুষ্কোণ।

৭০| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৩:০৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন:
খুব ব্যস্ত নিশ্চয়ই । সেই কবিত্রয় বিষয়ক মন্তব্যটির পর দেখা হয়নি, এমন কি আপনার উদ্ভাবিত কবিতার পোস্টেও
Click This Link

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: সত্যিই খুব ব্যস্ত।আমার সাম্প্রতিক মন্তব্যের ঘরে দেখুন এক একদিন একটা দুইটার বেশী মন্তব্য নেই।যেগুলো চোখে পড়ে।খুব ব্যস্ততা যাচ্ছে।কিন্তু ব্লগের প্রিয় কবি হাসনাইন এর লেখা আমার মিস হবেনা কারন তিনি আমার প্রিয় লিঙ্কের অন্তর্ভূক্ত।যখন সময় পাবো লিঙ্ক ধরে ঠিক হাজির হবো।

অ:ট: আরেক জন প্রিয় কবিকে নিয়ে একটু চিন্তিত আছি, তিনি বীনা।শেষ একটি মৃত্যু বিষয়ক পোষ্ট দিয়ে উধাও।ব্লগের কেউ তাকে চেনেন কি না তাও জানিনা।

ভালো থাকবেন।

৭১| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৩৮

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: আরেক জন প্রিয় কবিকে নিয়ে একটু চিন্তিত আছি, তিনি বীনা।শেষ একটি মৃত্যু বিষয়ক পোষ্ট দিয়ে উধাও।ব্লগের কেউ তাকে চেনেন কি না তাও জানিনা।

বীনার মৃত্যুর কবিতাটা পড়া হয়নি। কী সাংঘাতিক!

শেষ কবিতা এটা হওয়ার রূপক অর্থ যদি হয় ব্লগ থেকে বিদায় তাহলে স্বস্থি কিন্তু আক্ষরিক অর্থটা ভেবে চিন্তার কারণ

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:৪০

স্তব্ধতা' বলেছেন: খারাপটা ভাবতে চাইনা, উনি ভালো থাকুক।ওনার কবিতাও পড়িনা অনেকদিন।

৭২| ২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৬:৪৯

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: প্রোফাইলটা দেখে অন্যরকম একটা অনুভূতি হলো।

বীনার নিরুদ্দেশের বিষয়ে একটা সাময়িক পোস্ট দিতে পারেন। সামুর সঙ্গে অভিমান থাকলে পোস্ট ড্রাফট করে ফেলার কথা। তা সে করেনি। জেনুইন কবিরা অভিমানী। বীনার যে কয়টা লেখা পড়েছি, ভাল লাগার মতো একজন ব্লগার।সৃজনশীল মানুষ ব্যস্ত হোক, বিরতিতে যাক, কিন্তু সম্পুর্ণ ঝরে যাওয়া আত্মহননের তুল্য।

ব্লগারদের একটা ইমেইল রাখা উচিত্ প্রোফাইলে। একেবারে নিরুদ্দেশ হলেও কোন মেসেজ দেয়া যায়।

২৩ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৩

স্তব্ধতা' বলেছেন: একটি তথ্য পেয়েছি, সম্ভবত উনি ব্লগ থেকে স্বেচ্ছা নির্বাসন নিয়েছেন যার কারনটা ব্যক্তিগত।ভালো থাকুক উনি।শুভ কামনা হাসনাইন।

৭৩| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:০১

অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: এই পোস্ট এতোদিন দেখিইনি ক্যানো ?????????? !!!!!!!




প্রিয়তে !

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: প্রিয়তে নেয়াতে কিঞ্চিত লজ্জিত হলাম।সেরকম কোন অনুসন্ধানী পোষ্ট না এটা, প্রতিক্রিয়াশীল বলতে পারেন।তবু ভালো লেগেছে জেনে খুশী হলাম।ধন্যবাদ অন্ধ আগুন্তুক।ভালো থাকবেন।

৭৪| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ ভোর ৪:১১

মিটুলঅনুসন্ধানি বলেছেন: অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: এই পোস্ট এতোদিন দেখিইনি ক্যানো ?????????? !!!!!!!

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:০৭

স্তব্ধতা' বলেছেন: প্রশ্নটা জনগুরুত্বপূর্ণ!!!! হাহাহাহা...ভালো থাকবেন।পড়ার জন্য ধন্যবাদ।

৭৫| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১৭

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: স্তব্ধতা' ভাই, নতুন লেখা দেন দ্রূত।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:১৮

স্তব্ধতা' বলেছেন: হাহাহা.......আপনার তাড়াটা ভিতরে কাজ করছিলো কি না জানিনা।এই পোষ্টতো বেশী দিন হলোনা।সময় নেইরে ভাই।মাঝে মাঝে দুই একটা পোষ্টে ঢুকি, মন্তব্য করে চলে যাই।ভালো পোষ্টও পড়ার সময় পাচ্ছিনা।আপনারা লিখতে থাকেন।সময় করে ঠিক ঘুরে আসবো।ভালো থাকবেন।

৭৬| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ৯:৪২

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: এর আগে আমি আপনার লেখায় চোখ বুলিয়েছি, এবার পড়লাম, মনোযোগ দিতে পারলাম না। এরকম লেখায আমার একেবারেই ধৈর্য থাকে না। দেখবেন, স্তব্ধতা' ভাই, ধর্ম বিষয়ক পোষ্টে আমি কমেন্ট করি না বললেই চলে, আরেকটি বিষয় ব্যাক্তিকেন্দ্রিক পোষ্ট আমি পছন্দ করি না। কে বিপ্লব কান্তি? কে ইউনুস খান? আর কে হানিফ রাশেদীন? তারা কী বললো এটি নিয়ে বিশেষ পোষ্ট হতে পারে না। ভালোবেসে বা বন্ধ্যুত্ত্বের জায়গা থেকে হতে পারে, কিন্তু সঙ্কিত হওয়ার জায়গা থেকে নয়। এই কথাটা কমেন্টের জায়গায় এসে আরেকটু স্পষ্ট করি। আপনি অনেক কমেন্টের যুক্তিপূর্ণ রিপ্লাই দিয়েছেন, আমার মনে হয় কী, সমাজে কিছু কিছু আগাছা থাকে, ওদেরকে আপনি যা-ই বলেন বুঝবে না, ওরা যেন এই পণ করে এসেছে যে, কিছু বুঝবে না ওরা, বুঝতে চাইবে না। ওদের সাথে কথা না বলে আমাদের উছিৎ ওদেরকে এড়িয়ে যাওয়া, ওদেরকে গুরুত্ত্ব না দেয়া। আমি ব্লগে প্রথম দিকে এমন করতাম, কিন্তু আস্তে আস্তে দেখলাম যে, যুক্তি-তর্ক দিয়ে কেউ কথা বলতে পারে না, কেবল গালাগালি করে, এরপর থেকে আর ওদের সাথে কথা বলি না, কেবল ব্লক করে দিই।

আর কিছু বলতে পারলাম না, কারণ, লিঙ্কগুলো আমি পড়ি নি। অনেক কথা বললাম, মাইন্ড করলে, অনেক মাইনাস দেয়ার হুমকি দেয়া হলো!

''আমি জানি কান্তিরা বাংলাদেশে একটা সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে চায়। কিন্তু নিজের বিবেক থাকতে, বুদ্ধি থাকতে কখনোই সেটা সফল হতে দিবোনা।'' বলেছেন ইউনুস খান। আমি বুঝি না কে এই কান্তি, তার কথা আমাদের আলোচনা করকে হবে! তাকে বিবেচনায় আনতে হবে! আমি সবাইকে অনুরোধ করবো, কেউ যদি ঘেউ ঘেউ করে করুক, ঘেউ ঘেউ শুনলেই তা সবসময় আমাদের ভাবনার বিষয় নয়।

২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫২

স্তব্ধতা' বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।আমি একটু ব্যখ্যা করি।একটু শানে নুযুল দেই।

বাবরী মসজিদ ভাঙ্গার পর ঢাকার দাঙ্গা আমার খুব দগদগে স্মৃতি।সারাদেশেই সে ঘটনা ঘটেছে।মাইনরিটির উপর অপ্রেশন এর এক করুন কাহিনী সেটা।অথচ যে কারনটির কারনে এই দাঙ্গা সেটি আমাদের দেশের কোন বিষয় নয়।কিছু স্বার্থন্বেষী মহল নিজেদের সুযোগটা হাত ছাড়া করেনি।

যেদিন পোষ্টটি লিখি, সেদিন ব্লগে ঢুকে দেখলাম সেই একই অবস্থা।পার্থক্য, দাঙ্গাটি ভার্চুয়াল।এবার স্বার্থন্বেষী মহলটি একটি পত্রিকা।যার রিপোর্টটি এ্যাকাডেমিক দৃষ্টিকোন থেকে একটা ফ্যালাসী। আপনি যদি মূল পোষ্টটি ভালো করে পড়েন এবং অবশ্যই মন্তব্য গুলি সহ,তাহলে দেখবেন, পুরো পোষ্টটি মূলত: ঐ রিপোর্টটির সারশূণ্যতা নিয়ে। ব্যক্তি কেন্দ্রিক শিরোনামের নীচে ছিলো, মূলত: দাঙ্গার কারনটিকে তুচ্ছ জ্ঞান করা যাতে ভার্চুয়াল দাঙ্গা প্রশমন হয়।আমার সেই উদ্দেশ্য সফল হয়েছে, সে নিয়ে আমি গর্বিত, আপনি মন্তব্য গুলি ভালো করে পড়ে দেখুন সবাই এক সময় থিতু হয়ে বসেছে।কিন্তু বাস্তব জীবনে এই ভূমিকা রাখা সম্ভব হতো বলে মনে হয়না।সেই সুযোগও নেই।রিপোর্টটি টেকনিক্যাল না হয়ে স্থূল কোন বিষয় নিয়ে হলে, একটা বাস্তব দাঙ্গা আমরা হয়তো দেখতেও পেতাম।

এখন এর উপযোগীতাটা কোথায়? এই যে আমি বলালাম আমি গর্বিত, সেই গর্বিত হওয়াটা কতটুকু সার্থক? প্রতিটি মানুষেরই মনস্তাত্ত্বিক গঠনটা জটিল।একই সঙ্গে সেখানে কন্সট্রাক্টিভ ও ডেস্ট্রাক্টিভ অনুভূতি কাজ করে।এই কন্সট্রাক্টিভ অনুভূতি গুলো জাগিয়ে তোলার জন্য একটা উপলক্ষ প্রয়োজন হয়।সেই কন্সট্রাক্টিভ অনুভূতি গুলি আমি বোধ হয় নিজে উপলক্ষ হয়ে সেদিন জাগিয়ে তুলতে পেরেছিলাম অনেকের মাঝেই।সেটা মন্তব্যগুলিতে চোখ ফেললেই বোঝা যাবে।

শিল্প-শিল্পি, সাহিত্য, কবি-কবিতা, রাষ্ট্র সব কিছুর ধারক ও বাহক মানুষ।নমস্য এই মানুষের অবমাননা থেকে আপনি দূরে থাকবেন কি করে? ব্লগে দু একটি ব্লক করে নিজেকে অবমাননার হাত থেকে রক্ষা করা যায়, কিন্তু সমগ্র মানবতার অবমাননা করার যে মানষিকতা, তার বীজটা বেড়েই চলে, তার রোধ কি ভাবে করবেন? আপনার সদ্য লেখা কবিতাটিও মানুষ উপজীব্য, তথা সমগ্র রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের অসারতার দিক নির্দেশক।এই অসারতা গুলো নিয়ে লেখাটাই আমাদের কাজ।এই কাজ একেক জন একেক ভাবে করবে। মতদানকারীর মত দেয়ার ভাবনাটাকে পাল্টানোর মাধ্যমেই সমগ্র অসাড়তার এই বীজ এর ব্যপ্তি রোধ করা সম্ভব।সেরকম একটা প্রচেষ্টাই ছিলো এই পোষ্টে।

আবারও ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্যে।মাইনাসটা বোধ হয় দেননি, দিয়ে দিন।:) :) :) খোলা মনের মন্তব্য সহকারে মাইনাস খেলে আমার কখনওই বদহজম হয়না।সত্যি কথা বলতে কি, কোন পোষ্টে কটা মাইনাস খেয়েছি, বা কে মাইনাস দিয়েছে, এগুলো কখনও দেখার সুযোগ আমার হয়না।মন্তবটাই আমার কাছে আসল।

ভালো থাকবেন।অ:ট: শক্ত পদ্যটি লিখে ফেলুন।তরল-গরল, সব কিছুই আসুক।

৭৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১১:৩৭

জাহিদ নীল আকাশ বলেছেন: এই ছাগু গুলা দেশ জাতি ও ইসলামের শত্তুর।। X((

৭৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৫২

হানিফ রাশেদীন বলেছেন: ''আমাদের এই দেশে সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার পেছনে ধর্মের চেয়ে অনেক বেশি দায়ি রাজনীতি। রাজনীতিবিদ আর তাগো মিডিয়া উস্কানি দেয় আর সাধারণ মানুষ না বুইঝাই দাঙ্গায় জড়ায়।'' বলেছেন পারভেজ আলম। আমি বলবো এই কথাটাই এই পোষ্টের আসল কথা।

এটি আসলে কেবল আমাদের এই দেশেই নয়, পৃথিবীর সর্বত্র, রাজনীতির গুটির চালেই লাদেনরা সৃষ্টি হয়, ইরাক আক্রমন হয়, তেলের জন্যে নয়, ইরাকের হাতে ভয়ানক অস্ত্র আছে, যার জন্যে পৃথিবী নিরাপদ নয়, বুশ খুব ভালো মানুষ, আর ভালো মানুষের দায়িত্ত্ব হচ্ছে ইরাকের হাত থেকে পৃথিবীকে রক্ষা করা, ভুলেও অন্য কোনো উদ্দেশ্য নেই।

''....ধর্মের চেয়ে অনেক বেশি দায়ি রাজনীতি।'' কোনো কিছুই ধর্মের জায়গা থেকে হয় না, সব কিছু রাজনীতি দ্বারাই চালিত হয়। ধর্ম টিকে আছে কেবল রাজনীতিবীদ আর পুজিঁপতিদের জন্যে, রাজনীতিবীদদের গুটির চালের ফাঁদে পড়েই সাধারণ মানুষরা দাঙ্গা-হাঙ্গামা সৃষ্টি করে! রাজনীতিবিদদের ধর্ম আবার অর্থনীতি, যেমনটি পুজিঁপতিদের, এরা ধর্মকে ব্যবহার করে সাধারণ মানুষদের শোষন করে।

বাবারি মসজিদ ভাঙ্গার সময়ে আমি ছোট, তেমন কিছু বুঝি নি, এবং ছিলাম গ্রামে। দেখতাম বড়োরা এইসব নিয়ে আলাপ করতো, পাশ থেকে আমি শুনতাম, আর একরকম রোমাঞ্চ অনুভব করতাম, এখন দেখি বাচ্চারা যেমন টিভিতে ফাইট দেখে এনজয় করে। আর ভাবতাম, হিন্দুরা খুবই খারাফ, ভারত খুবই খারাফ। আমার একবারো মনে হতো না যে, হিন্দুরা মানুষ। সেই সময় এখানে যারা মন্দির ভাঙছে, তাদেরকে যদি প্রকৃত ধর্ম টাকা দেখানো যেতো তাহলে আর অমনটি হতো না।

স্তব্ধতা' ভাই, আপনার সাথে আমি সম্পূর্ণ একমত, তবু একটু বলি, আমার আগের কমেন্টের ধারাবাহিকতা থেকে। অনেক কমেন্ট দেখলাম, এমন সব গালাগালি, আমি বলতে চেয়েছি, ওদের সাথে অতো কথা না বলা, সময় নষ্ট না করা, ওদের অতো গুরুত্ত্ব না দেয়া। ওদের কথায় যে ফাঁক, আপনি তা বাদ দেন! যারা পরস্পরের সাথে শৃদ্ধ্যা রেখে কথা বলতে পারে না, ধর্ম দিয়ে মানুষ বিচার করে, একজন মানুষের প্রতি সামন্যতম অনুভূতি নেই... এদেরকে আপনি গরুর মত পিটিয়েও মানুষ করতে পারবেন না।

আরেকটা কথা, আমরা ইতিহাসে দেখি, সাম্প্রদায়িকতার কী ভয়াবহতা! শিল্প-সাহিত্যেও দেখা যায়, কী নির্মম! আমাদের হৃদয়ের এ-কূল ও-কূল ভাসিয়ে নিয়ে যায়, এরপরেও আমরা যদি বুঝতে না পারি!

এই তো...

৭৯| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:২২

স্বদেশ হাসনাইন বলেছেন: অট: একটা বিষয়ে আপনার মত জানার আগ্রহ। ইদানিং চারদিকে দীপক চোপড়াকে নিয়ে কথা শুনছি। তার মুহাম্মদ বইটা সুপারহীট। খুঁজেও সফটকপি পাইনি।

এমন কি ল্যারিং কিং এর শো তে দেখি তাকে নিয়ে হৈ চৈ। কোন বই পড়েছেন তার, পড়লে তাকে নিয়ে আপনার ধারণা কি?

১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ ভোর ৪:৪২

স্তব্ধতা' বলেছেন: স্বদেশ হাসনাইন, প্রায় বোধ হয় এক দেড় সপ্তাহ পর আজকে ব্লগে এলাম।এসেই আপনার সান্নিধ্য ভালো লাগলো।কেমন আছেন? আজ সারা রাত ব্লগিং করবো, অনেক না পড়া লেখা জমা হয়ে আছে সেগুলো পড়বো।

সত্যি বলতে কি আমি এই ব্যক্তিটির সম্পর্কে তেমন কিছুই জানিনা।তার বইটিও পড়িনি।তবে বইটির বিতর্ক সম্পর্কে অবগত।বইটির সফট কপি আমিও পাইনি।পেলে অবশ্যই শেয়ার করবো।তবে ব্যক্তি চোপড়া সম্পর্কে জানাটা বোধ হয় কঠিন কিছু নয়।গুগল করলেই অনেক তথ্য আসে।শীঘ্রই দেখা হচ্ছে আপনার ব্লগে।

ভালো থাকুন।

৮০| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১০ সকাল ৭:১৪

সোমহেপি বলেছেন: অফ লাইনে পুরোটা পড়তে গিয়ে মন্তব্যগুলোও পড়তে হয়েছে।
প্রতিক্রিয়া যথার্থ

৮১| ২২ শে মার্চ, ২০১১ ভোর ৪:১১

হাম্বা বলেছেন: সব জাতি যেখানে চিন্তা করে সামনে আগানোর, আমরা তখন পিছন লইয়া মাতামাতি করি।কোন জায়গায় কবে হাগছিলাম সেই গন্ধ লইয়া না মাতলে আমাগো ঘুম আসেনা।

৮২| ২২ শে মার্চ, ২০১১ ভোর ৪:৩৬

হাম্বা বলেছেন: সব জাতি যেখানে চিন্তা করে সামনে আগানোর, আমরা তখন পিছন লইয়া মাতামাতি করি।কোন জায়গায় কবে হাগছিলাম সেই গন্ধ লইয়া না মাতলে আমাগো ঘুম আসেনা।

২৬ শে মার্চ, ২০১১ ভোর ৬:৩২

স্তব্ধতা' বলেছেন: কঠিন সহমত।চরিত্রে শ্যাওলার স্যাঁত স্যাঁতে গন্ধ পড়ে গেছে, নাকে ঝাপটা লাগে, তবু কারও রা' নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.