নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার ব্লগে রাজাকার প্রবেশ নিষিদ্ধ

এক সাগর রক্তের বিনিময়ে বাংলার স্বাধীনতা আনল যারা আমরা তোমাদের ভুলবা না

বাংলার রূপ

বাংলার দামাল ছেলেরা ছিনিয়ে এনেছিল স্বাধীনতার সূর্য

বাংলার রূপ › বিস্তারিত পোস্টঃ

নোংরা দৃষ্টি

২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ৯:০৪

স্টেশনে জীর্ন র্শীন বসনে দুই বালিকা দাড়িয়ে আছে তার মা ও তার দাদীর কাছাকাছি। মায়ের কোলে একটি শিশু। হাতে পুরনো কাপড়ের গাট্টি। পুরোনো ব্যাগে পুরনো কাপড়। বড় বালিকাটির বড় ১৪/ ১৫ পনের হবে। পুরনো জড়জেট ফ্রক দুই বালিকা পড়েছে। একটি ওড়না গামছার মত গলায় ঝুলিয়ে রেখেছে।

চা-য়ের দোকানে ডুকতেই বড় বালিকাটির গায়ে হাত দেয় বৃদ্ধ একটি লোক। বলে যাও বয় গিয়া। বালিকাটি বিরক্ত হয়ে হাত সরিয়ে নেয়। এবার বাসে উঠে।

হাঠাত গাট্টি খুলে কাপড় গুলো বাসের ভিতর পড়ে যায়। বড় বালিকা কাপড় তুলে ঝুকে গিয়ে। শরীররে পুরো অংশটা আগলা হয়ে যায়। দেখা যায় নাভী পর্যন্ত। ছোট বুক। ফর্সা। হা তাকিয়ে থাকে বাসের যাত্রীরা। দেখতে থাকে উঠন্ত বয়সে বেড়ে উঠা এক বালিকার আহার ভরা বুক।

যাত্রেদের চেখে পলক পড়ে না।

ওদের নোংরা দৃষ্টি যেন কিশোরীর বালিকাকে খুবলে খুবলে খেয়ে রক্তাক্ত করে দিবে।

কাপড়[ বাধা শেষ করে বালিকা আবার সোজা হয়ে দাড়ায়।

বসে দিদার পাশ ঘেষে।

বাস কন্ট্রক্টর দমকায়। এই খানে বসন যাইব না।

সরে আসো।

বালিকা ইঞ্জিন কভারে বসে। একটু সামনের দিকে ঝুকে বসে।

জর্জেট কাপড় ভেদ করে আলোক রশ্মি গলার নিচের আংশ স্টষ্ট করে তোলে। বালিশের কোনার মত বড়ন্ত বুক, ছোট সরু তার বাটন। পুরোটাই স্পষ্ট হয়ে ধরা দেয়।

চোখ যেন পলক ফেলে না ।

অতৃপ্ত ক্ষুধা

গাড়ীর গতি বাড়ার সাথে গাড়ি ঝাকি দিলেও ঝাকি খায় শরীরের বঙ্কিম অংশটি।

বালিকা বাম হাত দিয়ে ডান পাহাড়টি চেপে ধরে । ওকে আর লাফতে দেয় না।

বালিকার পাশে বসেছে এক যুবক। যুবক নয়। প্রবীন। বয়স ৪০ উপরে।

সেও রঙ্গীর গ্লাসের ভিতর দিয়া বালিকার রুপ সুধা পান করে।

বালিকা এতসব বুজে না সে বুজে আড়মা খাওয়া। আর হাত নেড়ে ছোট বোনকে এটা সেটা দেখানোতে।

তার বয়স বাড়ছে। জর্জেট ফ্রগের ভিতর আরটি টেপ জাতীয় পোশাক পড়া দরকার তা সে বুঝে না। বুঝে না তার দিদা ও মা তার মেয়ে বড় হয়েছে।

দীর্ঘ সফরে বালিকা ক্লান্ত হয়ে পড়ে। দিদাকে জড়িয়ে ধরে ঘুমায়। ঝাকি খেয়ে ঘুম ভাঙ্গে।

স্টেশনে নেমে যায়।





মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৬/-২০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:০৪

সুপার ওমেন বলেছেন: -----------------------------------------------------------------------------

২| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:০৯

চিকনমিয়া বলেছেন: আগামাথা তো বুজিনাই
মাইনাচ

৩| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:১৬

অক্ষর বলেছেন: চিকনমিয়া বলেছেন: আগামাথা তো বুজিনাই

৪| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:২১

হমপগ্র বলেছেন: লেখার কিছু নাই তো লিখেন না!

বাজে কাজে সময় নষ্ট করেন কেন?

মাইনাস!

৫| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৩১

রাব্বি বলেছেন: শিরোনামের নোংরা ইঙ্গিতের জন্য মাইনাস।

৬| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৪৬

েক আিম বলেছেন: স্টুপিড লেখা: উদ্দেশ্য যাই থাক: প্রকাশ করার পদ্ধতি ভুল

৭| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১০:৫৮

ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: সুড়সুড়ি দেন?? মাইনাস খা।

৮| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৫

সমকালের গান বলেছেন: সহমত @ হমপগ্র

৯| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৩৭

এম্নিতেই বলেছেন: বাজে শিরোনাম... যা বুঝাতে চেয়েছেন (ধরে নিচ্ছি ভাল কিছু) তার কিছুই ফুটে উঠেনি... একটু সময় নিয়ে লিখুন, দরকার হলে কাউকে একবার দেখান, তারপর প্রকাশ করুন। পরের বারের জন্য শুভকামনা।

১০| ২৩ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১১:৪৭

বিবর্তনবাদী বলেছেন: আমি জানি না কেন পোস্টটি ৩ জনের ভাল লেগেছে, ১৩ জনের ভাল লাগেনি। যারা মন্তব্য করলেন তাদের প্রায় সকলেই খুব ভাল ব্লগার।

যাইহোক, পছন্দ অপছন্দ যার যার তার তার। খুব সুন্দর করে সমাজের অদেখা এক সত্যকে তুলে ধরলেন। প্লাস + প্রিয়তে।

১১| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:০১

স্বপ্নকর বলেছেন: পুস্টে ভিজিটর বাড়ানোর জন্য শিরোনাম "দুই বালিকা" থেকে "বালিকার অবাধ্য যৌবন" করার জন্য মাইনাচ।

ছি: ছি: ছি: . . .

২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ দুপুর ১২:১৭

বাংলার রূপ বলেছেন: ছি: ছি: ছি: . . .

১২| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১২:৩৮

ভাঙা চাঁদ বলেছেন: যা বুযাইতে চেয়েছেন বুঝেছি, তবে অনেক কষ্ট করার পর।
আপনার শিরোনামে ভেজাল আছে। যাই হোক +

১৩| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:০৪

হাতেম তাঈ বলেছেন: এত ছি ছি করনের কি হইলো বুজ্তার্লাম্না

১৪| ২৪ শে আগস্ট, ২০০৮ রাত ১:২৪

নোক্সেনডার বলেছেন: বর্ননার ধরন কিছুটা খোলামেলা হলেও এটা আমাদের উত্তরাধিকার সূত্রে প্রাপ্ত - আত্মীকৃত - পরিবর্তিত সমাজ ব্যবস্থার এক অংশ। লেখক একে রূপক অর্থে বা অন্য যেভাবে লিখে থাকেন না কেন প্লাস দিলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.