![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আশা নিরাশা, সফলতা ব্যর্থতা উত্থান পতন ,সুক দুঃখ নিয়ে জীবনের গলি পথ ।
জীবনকে বাধাগ্রস্থ করে তুলে পরিবেশ পরিেবেষ বসবাসরত মানুষ । সামাজিক বিধি বিধান শৃঙ্খলা পশ্চাতে ফেলে খুব কম লোক এগিয়ে যায় । সমাজের বাধা বন্ধনে আবদ্ধ হয়ে অনেকে মৃত্যুর দুয়ারে প্রবেশ করে । । অজানা থেকে যায় নানন রহস্যময় জীবন কথা । শতাব্দীর অন্তে কেউ খুঁজে পায় না সে ইতিহাস ।
ধরিাবহিকায় স্বচ্ছ সুন্দর সাবলীল জীবনযাপনে আগ্রহী সবাই কিন্তু সবাই তা অর্জন করতে পারেন না ।আবার অনেকে পারেন একান্তনিজের যোগ্যতা অন্যদের সহযোগিতা । অনেকে অর্জন করতে চায় । তদঅনুসারে কাজের মিল না থাকলে হতাশা - নিরাশায় দোল খায় প্রতিনিয়ত ।
তবুও কি জীবনে র ছন্দপতন হয় । জবিনের ছন্দপতন কেবল মাত্র মৃত্যু দুয়ারে বাধা।জীবরেন শেষের দকি যখন গন্তব্যের কাছাকাছি তখনো প্রত্যাশার পথ অতিক্রম হয়নি ।
মনের দিক থেকে যে বাধা গুলো আসে সে গুলো অতিক্রম করতে না পারলে প্রত্যাশার পাড়ি দেওয়া শুধুদূরহ নয় বরং অকল্পনীয় ।
এখানে স্বপ্নের দিন গুলো থেমে যায় । অস্তমিত সূর্য বেশি দূর আলোকিত করার পূর্বে যেমন আধারে ডুবে যায় চারদিক ।
স্বপ্ন বাস্তবায়নে যখন চিন্তা গুলো শেয়ার করে । তখন দুটি দলে বিভক্ত য়ে যায় । এক দল নানান পরামর্শ দিয়ে উপকার করতে চায় আর অন্য দলটি স্বপ্ন ভঙ্গের কারণ হয় ।
সাবই চিন্তা গুলো ভালো করে শেয়ার ও করতে পারে না । আর শেয়ার করার বাহকটি যখন আশা ভঙ্গের কারন হয় তখন যোজন যোজন দূরত্বের দেয়াল তৈরি হয় চোখের পলকে ।
চিন্তার রাজ্যে দূরদর্শিতার পরিমাণ পরিমাপ যখন কমে যায়, অভাবনীয় পরিণতির দিকে এগিয়ে অগ্রসর মান সম্মুখ যাত্রার কর্মটি থেমে যায় ।
মানুষ জীবনের প্রতিটি কর্মে্একমাত্র বিশ্বাস কে পু৭জি করে সামনে চলেছে ।
এই বিশাবাস তাকে আশার আলো দেখায় স্বপ্নগুলোকে বাস্তবে রূপদানের সাহস যোগায়, নতুন কে জানা প্রেরণা দেয় , হতাশাকে সফলতায় ফল দেয় । দুখকে জয় করে সুখের রাজ্যে প্রবেশ করে ।
সবাই সুক শব্দটি কাছে চায় , আবেগ অনূভূতি বিশ্বাস মমতায় ,চাওয়া পাওয়ার যোগফল আত্নবিশ্বাস . সাহস সব মিলিয়ে আপন করে নিতে চায় ।
এই পাওয়ার জন্য যে বিশ্বাস তৈরি হয় । তার জন্য কেউ কেউ পাষাণের মত বুকে পাথর বেঁধে অন্যের সুখগুলো কেড়ে নিয়ে যায় । জাতিসত্বায় বিকাশ ধারায় আমাদের বক্ষ এখন বিশ্বাস চেতনায় শূন্য ।
তাই ্ই অন্তরে দর্তঢ়তার ছাপ নেই, মরিচা পড়া, ঘুনেধরা, কলমের সুস্থ সাহিত্য নেই ,চিন্তার ঐক্য নেই, সঠিক আদশৃ অনুসরণ করার মানসিকতা নেই ।
যেগুলো আছে নিজেকে নিজের পরিচয়ে জ্ঞানপাপীর মত করে কিছু বলার ভাষা , লেখার কিছু ছন্দ , জীবনের বাঁকে বাকেঁ মিথ্যার ফুলঝুড়ি ও আদর্শকে পদদলিত করার প্রচন্ড মানসিকতা, নিজের হীন ব্যক্তিত্ব কে ধরা রাখর চেষ্টা, সর্বোপরি নিজের আসন কে রক্ষা করার আপ্রাণ প্রয়াস ।
সমাজ পরিবেশ পরিবার যেন আজ বৈরীতার আভাস তিয়ে বাধা দেয় ভেঙ্গে চুরমার করে দেয় স্বপ্ন বৃক্ষ ।
এই বাবেই জীবনের সময় গুলো এগিয়ে যায় ।
তথ্য প্রযুক্তির এই যুগে নিছক আবেগ নির্ভর কিছু কথা মানুষের মন কে সাড়া দেয় না ।
কথাটি হয়তো শতকরা শতভাগ সত্য হয়তো না...
তবুও জীবনের একটা অংশ এক মুছে ফেলা যায় না । কর্ম ব্যস্তায় মানুষ গুলো দিনদিন যন্ত্রমানবে পরিণত হচ্ছে । সবাই ছুটছে শান্তি ও সুখের পিছনে । যার অনুভুতি নেই সে তো আজীবন সুখের পিছনে ছুটবেই কারণ সে কাউকে সুখী দেখতে চায় না । শান্তির জন্য বড় সত্য মানতেই হয় তা বিশ্বাস বিশ্বাস এবং বিশ্বাস । ।
শান্তির জন্য নিরাপত্তা । কখনো এই নিরাপত্তা বলয় ২ স্তর ৩ স্তর ৪ স্তর হয় ।
আর এই নিরাপত্তা বলয়ের বলয় কিন্ত মানুষ দিয়ে ই তৈরি করা হয় ।
আর এই নিরাপত্তা রাষ্ট্র, ব্যক্তি, সমাজ পরিবার ,পরিবেশ সবার জন্য চাহিদার প্রাপ্তি অনুসারে বিক্রি হয়না এখানেই ব্যর্থতা ।
যে অন্তর গুলো আমানের শব্দগুলো বুকে ধারণ করে নি তারা কি করে শান্তি খুঁজে পাবে । আমার বিশ্বাসের নিরাপত্তা আমি নিজে নিতে পারি না । অধকাংশ সময়ই ওয়াদা গুলো ভঙ্গ হয় ।
মানুষের চিন্তা গুলো এখানে আপাতত শেষ হয় । কুল কিনারা পাওয়া যায় না তখন বিশ্বাসের উপর ভরসা করে বিশ্রাম নেয় । সেই বিশ্বাস টি কেন শুরুতে গ্রহন করতে পারে না । তা নিজে জানে না হয়তো জানে কিন্তু নিবোর্ধের মত অজানা শংকাং তা প্রকাশ করে না। বিশ্বাসকে ভেঙ্গে ফেলতে প্রতিনিয়ত নতুন বিশ্বাসের জন্ম দেওয়া হচ্ছে । রহিম কে করিম , আবুরকে আব্বাস . আলেম কে জালেম ,শান্তিপ্রিয় মানুষকে অরাজকতা সৃষ্টিকারী , শান্তিকে যুদ্ধে রূপ দেওয়া সব চেয়ে শংকার কারণ হচ্ছে নিজের আত্ন পরিচয় কে বিকৃত করা হচ্ছে । বিশ্বাসীদের জাতিভেদ না পারছে প্রকৃত বিশ্বাসী হিসেবে পেশ করতে না পারছে নতুন বিশ্বাসের প্রতি উত্তর দিতে ।
তাই বিশ্বাস ভঙ্গের খেলায় বিশ্ব আজ দিশেহারা ।
©somewhere in net ltd.