নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অন্যায় অপশক্তির বিরুদ্ধ্যে সোচ্চার কন্ঠধ্বনি, মুক্তবাক, স্বাধীন চিন্তা, প্রগ্রেসিভ রাজনৈতিক চর্চার মাধ্যমে সামাজিক বৈপ্লবিক পরির্তন চাইযুক্তিহীন কথা মূল্যহীন। কিছু কিছু লোক আছে যারা অযুক্তিক অসত্য কথা বলে বেড়ায়। এদের কথার মূল্য খুবই কম। যুক্তি যু

শেখ মিজান

একটাই ফিল্টার, মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ফিল্টার এটা, দেশের উন্নয়নে মানবিকতার ও মুক্ত চিন্তার আদর্শের সৈনিক।

শেখ মিজান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সিরাজুল আলম খান দাদা ভাই এর ১৪ দফা প্রস্তাব

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৩:০৯

::::::::: ১৪ দফা প্রস্তাব ::::::::::::

"সিরাজুল আলম খান দাদা এর "রাষ্ট্রীয় কাঠামো এবং শাসনব্যবস্থা"
১. ‘ফেডারেল’ পদ্ধতির কেন্দ্রীয় সরকার।
ক. রাষ্ট্রপতি থাকবেন রাষ্ট্র প্রধান।
খ. একজন উপ-রাষ্ট্রপতি থাকবেন।
গ. সংসদীয় ব্যবস্থা থাকবে।
ঘ. প্রধানমন্ত্রী সরকার প্রধান এবং নির্বাহী প্রধান থাকবেন।
ঙ. বাংলাদেশ কয়েকটি প্রদেশে বিভক্ত হবে।
চ. উপজেলা ভিত্তিক ‘স্ব-শাসিত স্থানীয় সরকার’ ব্যবস্থা থাকবে।
ছ. জাতীয় ‘প্রতিরক্ষা বিভাগ’ রাষ্ট্রপতির উপর ন্যস্ত থাকবে।


২. ‘নিম্নকক্ষ’ ও ‘উচ্চকক্ষ’ সমন্বয়ে দেশের ‘জাতীয় সংসদ’ (পার্লামেন্ট) হবে-’দুইকক্ষ’ বিশিষ্ট। (পার্লামেন্ট কাঠামো চব্বিশ পৃষ্ঠায়)
ক. ‘নিমড়বকক্ষ’ হবে ৩০০ সদস্য বিশিষ্ট। ‘নিম্নকক্ষে’ রাজনৈতিক দল কর্তৃক মনোনীত এলাকা ভিত্তিক নির্বাচিত প্রতিনিধি থাকবেন।
খ. ‘উচ্চকক্ষ’ ২০০ সদস্য বিশিষ্ট। ‘উচ্চকক্ষে’ থাকবেন:-
*. শ্রম-কর্ম-পেশায় নিয়োজিত (শ্রমজীবী, কর্মজীবী, পেশাজীবী) ব্যক্তিদের দ্বারা নির্দলীয় বা অদলীয়ভাবে নির্বাচিত সদস্য। (শ্রম-পেশার গ্রুপ সমূহ পঁচিশ পৃষ্ঠায়)
*. প্রাপ্ত বয়স্ক নারীদের দ্বারা নির্দলীয় বা অদলীয়ভাবে নির্বাচিত নারী সদস্য।
*. ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নাগরিকদের দ্বারা নির্দলীয় বা অদলীয়ভাবে নির্বাচিত সদস্য।
*. রাষ্ট্রপতি কর্তৃক মনোনীত সদস্য (মূলত: প্রতিরক্ষা বাহিনী এবং আমলা-কর্মকর্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মধ্য থেকে)।
*. প্রাদেশিক পরিষদের প্রতিনিধি।
*. জাতীয় নির্বাচনে প্রাপ্ত ভোট অনুযায়ী আনুপাতিক হারে রাজনৈতিকদলসমূহের মনোনীত সদস্য।
গ. ‘উচ্চকক্ষে’র অধ্যক্ষ থাকবেন উপ-রাষ্ট্রপতি।
ঘ. জাতীয় সংসদের (উভয় ‘কক্ষ’) মেয়াদকাল হবে ৩/৪ (তিন/চার) বছর।
ঙ. জাতীয় সংসদের ‘উচ্চকক্ষে’ প্রবাসী বাংলাদেশের নাগরিকদের ১০ (দশ) জন নির্বাচিত সদস্য থাকবে।

৩. জাতীয় সংসদের সকল দলের সংসদ সদস্য নিয়ে একটি ‘জাতীয় ঐকমত্য’ সরকার গঠন।
ক. প্রধান নির্বাহী হবেন প্রধানমন্ত্রী – সংখ্যাগরিষ্ঠ দল থেকে।
খ. সহ-প্রধানমন্ত্রী হবেন নিকটতম সংখ্যাগরিষ্ঠ দল থেকে।
গ. জাতীয় সংসদের ‘উচ্চকক্ষ’ থেকে সদস্য নিয়ে মন্ত্রিপরিষদ গঠিত হবে।
ঘ. ‘প্রার্থী প্রত্যাহার’ (ৎব-পধষষ) ব্যবস্থা থাকবে।
ঙ. আইন প্রণয়নের জন্য ১৫% ভোটারদের লিখিত আবেদনের ভিত্তিতে ‘উদ্যোগ’ * গ্রহণের সুযোগ থাকতে হবে।
চ. আস্থা/অনাস্থা * ভোট ব্যবস্থা থাকবে।
ছ. কোন কারণে জাতীয় সংসদের সদস্যপদ ও প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যপদ শূন্য হলে উপ-নির্বাচন (নু-বষবপঃরড়হ) এর
পরিবর্তে সংশিষ্ট দলের মনোনীত প্রার্থী দ্বারা তা পূরণ করতে হবে।

৪. বাংলাদেশেকে সাত (৭) অথবা নয়টি (৯) প্রদেশে বিভক্তিকরণ।
ক. প্রত্যেক প্রদেশের নির্বাচিত ‘প্রাদেশিক পরিষদ’ *এবং ‘প্রাদেশিক সরকার’ * থাকবে।
খ. প্রতিটি প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচিত সদস্য সংখ্যা অনূর্ধ্ব ১৫০ জন থাকবে।
গ. প্রতিটি প্রাদেশিক পরিষদে ১ জন মুখ্যমন্ত্রীসহ ৭ সদস্যের মন্ত্রিসভা থাকবে।
ঘ. ‘ক্ষুদ্র জাতিসত্তা’র সাংবিধানিক স্বীকৃতি দিতে হবে।
**. একটি প্রদেশ অবশ্যই ক্ষুদ্র জাতিসত্তার নাগরিকদের নিয়ে গঠন করতে হবে।
**. বাংলাদেশের বিভিনড়ব অঞ্চলে বসবাসরত ক্ষুদ্র জাতিসত্তার সদস্যদের জন্য ‘আঞ্চলিক শাসন’-এর ব্যবস্থা করতে হবে।
ঙ. জাতীয় সংসদের (পার্লামেন্ট) ‘উচ্চকক্ষে’ সকল প্রদেশের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিত করতে হবে।
চ. উপজেলা ব্যবস্থাকে নির্বাচিত ও কার্যকর ‘স্ব-শাসিত স্থানীয় সরকার’ ব্যবস্থায় রূপ দিতে হবে।
ছ. নির্বাচিত উপজেলা পরিষদে জনগণের বিভিনড়ব অংশের প্রতিনিধিত্ব থাকবে।

৫. তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন।
ক. জাতীয় সংসদের (পার্লামেন্ট) ‘উচ্চকক্ষ’ থেকে নির্বাচিত নির্দলীয় বা অদলীয় সদস্যদের মধ্য থেকে রাষ্ট্রপতি অন্তর্ বর্তীকালীন ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার’ গঠন করবেন।
খ. ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার’-এর অধীনে জাতীয় সংসদ, প্রাদেশিক পরিষদ, জেলা পরিষদ, উপজেলা পরিষদ, পৌরসভা ও সিটি কর্পোরেশনসমূহের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
গ. মহানগরসমূহে ‘মেট্রোপলিটন গভর্নমেন্ট’ ব্যবস্থা থাকবে। ‘মেট্রোপলিটন গভর্নমেন্ট’ কেন্দ্রীয় ফেডারেল সরকারের অধীনে থাকবে। ‘উচ্চকক্ষে’ মেট্রোপলিটন গভর্নমেন্টের প্রতিনিধিত্ব থাকবে।
ঘ. প্রবাসীদের ভোটাধিকার থাকবে। প্রবাসীদের দ্বারা নির্বাচিত কমপক্ষে ১০ জন প্রতিনিধি ‘উচ্চকক্ষে’ থাকবে।

৬. স্বাধীন ‘নির্বাচন কমিশন’ গঠন।
ক. ‘নির্বাচন কমিশন’ হবে পৃক ও পূর্ণাঙ্গ।
খ. এই কমিশনের সচিবালয় হবে নির্দলীয় এবং রাজনৈতিক দলের প্রভাবমক্তু।
গ. নির্বাচন কমিশনের শাখা ইউনিয়ন পর্যন্ত বিস্তৃত থাকবে।

৭. রাষ্ট্রপতি ও উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।
ক. রাষ্ট্রপতিকে অবশ্যই নির্দলীয় বা অদলীয় ব্যক্তি হতে হবে।
খ. রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে নির্দলীয় বা অদলীয় ব্যক্তিদেরকে রাজনৈতিক দল কর্তৃক মনোনয়ন প্রদান করতে হবে।
গ. রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে ‘নিমড়বকক্ষ’, ‘উচ্চকক্ষ’ এবং প্রাদেশিক পরিষদের সদস্যগণ ভোট দিবেন।
ঘ. জাতীয় সংসদের ‘উভয় কক্ষে’র ঐকমত্যের ভিত্তিতে উপ-রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হবেন।
ঙ. উপ-রাষ্ট্রপতি ‘উচ্চকক্ষে’র অধ্যক্ষ থাকবেন।

৮. উভয় ‘কক্ষ’ থেকে সদস্য নিয়ে ‘সংসদীয় কমিটি’ গঠন।
ক. উভয় ‘কক্ষ’ (নিমড়বকক্ষ ও উচ্চকক্ষ) থেকে সদস্য নিে সর্বোচ্চ ক্ষমতা সম্পনড়ব ‘সংসদীয় কমিটি’ গঠন করা হবে।
খ. মন্ত্রিপরিষদের সদস্যগণের নিয়োগ ‘সংসদীয় কমিটি’ কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে।
গ. বিদেশে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতগণের মনোনয়ন ‘সংসদীয় কমিটি’ কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে।
ঘ. সুপ্রীমকোর্ট, হাইকোর্ট, নির্বাচন কমিশন, দুর্নীতি দমন কমিশন, সচিবগণ, চঝঈ, ঘধঃরড়হধষ অঁফরঃ ঈড়সসরঃঃবব ‘সংসদীয় কমিটি’ কর্তৃক অনুমোদিত হতে হবে।

৯. ‘জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল’ (ঘধঃরড়হধষ ঝবপঁৎরঃু ঈড়ঁহপরষ -ঘঝঈ) গঠন।
ক. রাষ্ট্রপতির অধীনে ‘জাতীয় নিরাপত্তা কাউন্সিল’ (ঘঝঈ) গঠিত হবে।
খ. উপ-রাষ্ট্রপতি, প্রধানমন্ত্রী, সহ-প্রধানমন্ত্রী অথবা বিরোধীদলীয় নেতা সদস্য থাকবেন।
গ. প্রতিরক্ষামন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সদস্য থাকবেন।
ঘ. তিন বাহিনী প্রধান (সেনা, নৌ ও বিমান) সদস্য থাকবেন।
ঙ. পুলিশ ও বিডিআর এবং আনসার ও ভিডিপি প্রধানগণ সদস্য থাকবেন।
চ. জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থাসমূহের প্রধানগণ সদস্য থাকবেন।
ছ. একজন সংবিধান বিশেষজ্ঞ সদস্য থাকবেন।
জ. একজন আইন বিশেষজ্ঞ সদস্য থাকবেন।
ঝ. আন্তর্জাতিক মানসম্পনড়ব একজন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সদস্য থাকবেন।
ঞ. ‘রাজনৈতিক প্রযুক্তি’তে* দক্ষ/বিশেষজ্ঞ একজন সদস্য থাকবেন।

১০. ‘সাংবিধানিক আদালত’* গঠন।
ক. সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতির অধীনে সাত (৭) সদস্য বিশিষ্ট ‘সাংবিধানিক আদালত’ গঠিত হবে।
খ. সংবিধান বিষয়ে অভিজ্ঞ অবসরপ্রাপ্ত আরো ছয় (৬) জন বিচারপতি এই কমিটির সদস্য হবেন।
গ. সাংবিধানিক জটিলতা বিষয়ে ‘সাংবিধানিক আদালত’ এর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে বিবেচিত হবে।
ঘ. নির্বাচন সংμান্ত যে কোন বিষয়ে ‘সাংবিধানিক আদালত’ সর্বোচ্চ সংস্থা হিসেবে গন্য হবে।

১১. ‘জাতীয় অর্থনৈতিক কাউন্সিল’ গঠন।
ক. সকল ট্রেড ইউনিয়ন এবং কর্ম-পেশার এসোসিয়েশন-এর প্রতিনিধি নিয়ে ৯০০ সদস্য বিশিষ্ট ঘঊঈ গঠন করতে হবে।
খ. ঘঊঈ বার্ষিক বাজেট প্রণয়নে জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাবে।
গ. জাতীয় পর্যায়ের যে কোন আর্থিক পলিসি বিষয়ে ঘঊঈ জাতীয় সংসদে সুপারিশ পাঠাতে পারবে।
ঘ. যে কোন বিদেশী পুঁজি বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা ও যৌক্তিকতার বিষয় এনইসি-তে (ঘঊঈ) আলোচনা করতে হবে।

১২. ‘স্থায়ী বিচার বিভাগীয় কাউন্সিল’ গঠন।
ক. বিচার বিভাগকে স্বাধীন প্রতিষ্ঠান হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে সুপ্রীম কোর্টের প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে ‘স্থায়ী বিচার
বিভাগীয় কাউন্সিল’ গঠিত ও নিয়ন্ত্রিত হবে।
খ. বিচার বিভাগ পৃক ও স্বাধীন থাকবে।
গ. প্রতিটি প্রদেশে হাইকোর্ট থাকবে।
ঘ. বিচার ব্যবস্থা উপজেলা পর্যায়ে বিস্তৃত হবে।
ঙ. মানবাধিকার বিষয়ে হাইকোর্টে বিশেষ বেঞ্চ থাকবে।

১৩. ‘সার্ক’ -এর আওতায় বাংলাদেশ, নেপাল, ভুটান, ভারত (বিহার, উড়িষ্যা, পশ্চিম বাংলা, আসাম, মেঘালয়,
ত্রিপুরা, মনিপুর, অরুণাচল, মিজোরাম, নাগাল্যান্ড), মিয়ানমারের ‘দক্ষিণাঞ্চল’ এবং চীনের ‘কুনমিং প্রদেশ’ নিয়ে ‘উপ-
আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট’ গঠন করতে হবে।

গোটা উপমহাদেশে এ ধরনের চারটি ‘উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট’ গড়ে উঠতে পারে। (উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক
জোটের ম্যাপ আটাশ পৃষ্ঠায়)

১৪. অর্থনৈতিক উনড়বয়ন প্রসঙ্গে।
ক. সকল দরিদ্র নারী ও পুরুষের জন্য ‘মাইμো μেডিট’ (সরপৎড়-পৎবফরঃ) কর্মসূচী বাস্তবায়ন করা হবে।
খ. কৃষিখাতের উনড়বয়নের জন্য আধুনিক কৃষি ব্যবস্থা গড়ে তোলা হবে। কৃষি পণ্য ভিত্তিক (ধমৎড়-ভড়ড়ফ রহফঁংঃৎু) শিল্প গড়ে
তোলা এ যুগের প্রধান চাহিদা বিধায় সে অনুযায়ী কৃষি উৎপাদন ব্যবস্থার উনড়বয়নের উপর গুরুত্ব দেয়া হবে। প্রান্তিক
কৃষকদের মৌসুমি ফসল আবাদের জন্য কৃষি ঋণের ব্যবস্থা করা হবে।
গ. প্রবাসীদের অর্থায়নে ‘উপজেলা শিল্প এলাকা’ এবং ‘পৌর শিল্প এলাকা’ গঠন করা হবে। প্রতিটি শিল্প এলাকায় ৩০০ কোটি টাকা (প্রত্যেক প্রবাসীর দুই লক্ষ ডলার হিসেবে) বিনিয়োগ করে চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজার (৪,৫০,০০০.০০) কোটি টাকা বিনিয়োগ করা সম্ভব (অনুমান করা যায় তিন (০৩) লক্ষ প্রবাসীর বিনিয়োগ করার ক্ষমতা রয়েছে)। এর সঙ্গে যক্তু হবে স্থানীয় বিনিয়োগ (পশ্চাৎ ও সম্মুখ)। এর ফলে ১০/১২ বছরে ৪ (চার) কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে।
গ. ‘উপ-আঞ্চলিক অর্থনৈতিক জোট’-এর অবকাঠামো তৈরির প্রাথমিক উদ্যোগ হিসেবে ‘মেগা সী পোর্ট’ নির্মাণ করা হবে। সুপরিকল্পিতভাবে দেশের অভ্যন্তরে ‘সুপার হাইওয়ে’ নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা হবে। জরুরী ভিত্তিতে ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরে মেট্রো রেল ও মনোরেল স্থাপন করা হবে।
ঘ. ‘উপজেলা শিল্প এলাকা’ এবং ‘পৌর শিল্প এলাকা’-এর অবকাঠামো নির্মাণে ‘যৌথভাবে’ দেশী ও বিদেশী পুঁজি বিনিয়োগের সুযোগ সৃষ্টি করা হবে।
ঙ. বহুজাতিক কর্পোরেশন- এর সঙ্গে প্রতিযোগিতার জন্য দেশের বৃহৎ পুঁজি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে ‘সামাজিক ব্যবসা’ স্থাপনের উদ্যোগ নেয়া হবে।
চ. ২০২০ সাল নাগাদ তথ্য-প্রযুক্তি ভিত্তিক ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ’ (ফরমরঃধষ ইধহমষধফবংয) প্রতিষ্ঠা করা হবে।
ছ. ২০২০ সাল নাগাদ বছরে প্রতি নাগরিকের আয়ের পরিমাণ কমপক্ষে ২ (দুই) লক্ষ টাকা নির্ধারণ করা হবে।

উপরোক্ত অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের সফলতার জন্য নেপাল, ভুটান, ভারতের দশটি প্রদেশ (বিহার, উড়িষ্যা, পশ্চিমবঙ্গ,
মেঘালয়, আসাম, ত্রিপুরা, অরুণাচল, মনিপুর, নাগাল্যান্ড ও মিজোরাম), বাংলাদেশ, মিয়ানমারের ‘দক্ষিণাঞ্চল’ ও চীনের
‘কুনমিং প্রদেশ’ নিয়ে পূর্বাঞ্চলীয় অর্থনৈতিক জোট গঠন করা যেতে পারে।


শেখ মিজান
ঢাকা, বাংলাদেশ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.