![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
উত্তর: আক্বীক্বা ও কুরবানী একই দিনে হলে সম্ভব হলে দু’টিই করতে হবে। নইলে কেবল আক্বীক্বা করবে। কেননা, আক্বীক্বা জীবনে একবার হয় এবং তা শিশুর জন্মের সপ্তম দিনেই করতে হয়। আর অন্যদিকে কুরবানী প্রতি বছর করা যায়।
(আবু দাউদ, নাসাঈ, তিরমিযী, ইবনু মাজাহ, আহমাদ; ইরওয়া, হা/১১৬৫)
যেমন গোসলের কারণ উপস্থিত হলে একটি গোসল করলেই যথেষ্ট, জুম‘আর দিনে ঈদের সলাত আদায় করলে আর জুম‘আ না আদায় করলেও চলে, বিদায়ের সময় হজ্জের তাওয়াফ করলে আর বিদায়ী তাওয়াফ না করলেও চলে, যুহরের সময় মসজিদে প্রবেশ করে যুহরের সুন্নাত সলাত আদায় করলে পৃথক করে তাহিয়াতুল মাসজিদ আদায় করতে হয় না এবং তামাতু হজ্জের কুরবানী দিলে আর পৃথকভাবে কুরবানী না দিলেও চলে। (মানারুস সাবীল, ১/২৮০)
উল্লেখ্য যে, সাতদিনের পরে ১৪ ও ২১ দিনে আক্বীক্বা দেওয়ার ব্যাপারে বর্ণিত হাদীসটি যঈফ। (ত্বাবারানী, হাকিম; ইরওয়াউল গালীল, হা/১১৭০)
©somewhere in net ltd.
১|
০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:২২
প্রামানিক বলেছেন: ৭দিন ১৪দিন ২১দিনে আক্কীকা দিতে হবে এটা কি হাদীসে ফিক্সড করা? এর আগে পরে কি আক্কীকা করা যাবে না?